শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৪

দুর্নীতির উৎসমুখ বন্ধ করতে হবে

মহিউদ্দিন খান মোহন
দুর্নীতির উৎসমুখ বন্ধ করতে হবে

একটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ধু-ধু  বালুমাঠে একটি রিকশাভ্যানের পাটাতনের ওপর তোশক বিছিয়ে নামাজ আদায় করছেন এক ব্যক্তি। সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি ও মাথায় নকশাদার টুপি পরিহিত কাঁচা-পাকা শ্মশ্রুমন্ডিত ভদ্রলোককে দেখে পরহেজগার মনে না করার কারণ নেই। সেই সঙ্গে এ ভাবনাও উদয় হবে যে, বোধকরি নামাজের সময় চলে যাচ্ছে বিধায় তিনি বালুমাঠের মধ্যেই তা আদায় করছেন।  এমন ধার্মিক লোকদের সমীহ-সম্মান না করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। তবে ভ্যানের ওপর তোশক বিছানো দেখে কারও কারও মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, ওই নির্জন এলাকায় এ তোশক এলো কোত্থেকে? ফলে নামাজ পড়ার এ দৃশ্যটি তাৎক্ষণিক ঘটনা, নাকি পূর্বপরিকল্পিত আয়োজন, এ সন্দেহ দেখা দেওয়া অসঙ্গত নয়। আমাদের একজন রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি মাঝেমধ্যে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে বলতেন, ‘গত রাতে স্বপ্নে দেখলাম, আমি আপনাদের সঙ্গে জুমার নামাজ আদায় করছি। তাই আজ চলে এলাম।’ অথচ এলাকাবাসী দুই দিন আগে থেকেই দেখছিল বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনের রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার তৎপরতা। সাবেক (বর্তমানে মরহুম) ওই রাষ্ট্রপতির ‘স্বপ্ন দেখে’ জুমার নামাজ আদায়ের জন্য ছুটে যাওয়া যে রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজি ছিল সেটা বুঝতে কারও আর বাকি থাকেনি।

সৎ এবং ন্যায়নিষ্ঠ মানুষদের এ ধরনের স্ট্যান্টবাজির প্রয়োজন পড়ে না। তারা ইবাদত করেন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য, মানুষকে দেখানোর জন্য নয়। ওপরে বর্ণিত ব্যক্তিটির ভ্যানের ওপর দাঁড়িয়ে নামাজ পড়া যে শুধুই লোক দেখানো, তার প্রমাণ ওই দৃশ্যকে ফেসবুকে আপলোড করা। একজন নামাজি মানুষ ওয়াক্ত হয়ে গেলে বা পেরিয়ে যেতে থাকলে যে কোনো স্থানে নামাজ আদায় করতে পারেন। তবে যারা প্রকৃত ধার্মিক তারা সেটা প্রচারের জন্য ফেসবুকে ছবি দেন না।

এতক্ষণ ধরে যার কথা বলা হচ্ছিল, তিনি আর কেউ নন, সম্প্রতি ‘বিখ্যাত’ হয়ে ওঠা পিএসসির ড্রাইভার আবেদ আলী। অনেকে বলতে পারেন, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, রাজস্বের মতিউর এবং আরজিনা খাতুন, কাস্টমস কমিশনার এনামুল হক, তারা কি আবেদ আলীর কাছে পরাজিত? পরাজিত না হলেও আবেদ আলী তাদের টপকে গেছেন।

বেনজীর, মতিউর, আরজিনা, এনামুলরা রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। প্রভাব-প্রতিপত্তি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাদের ‘পুকুর ডাকাতি’ অসম্ভব কিছু নয়। কিন্তু আবেদ আলী সামান্য একজন ড্রাইভার হয়ে যে জাদু দেখিয়েছেন, তাতে তাকে ‘সমীহ’ এবং তার কর্মদক্ষতার প্রশংসা না করে পারা যায় না। গাড়িচালক থেকে আপন দক্ষতায় পরিণত হন পিএসসির প্রশ্ন ফাঁসচক্রের মধ্যমণিতে। তিনি এতটাই দক্ষ ও করিৎকর্মা যে, গাড়ির স্টিয়ারিং ঘোরানোর সঙ্গে সঙ্গে পিএসসির স্টিয়ারিংও হাতে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন! অবশ্য এর আগেও আমরা আরেকজন শক্তিমান গাড়িচালকের সাক্ষাৎ পেয়েছিলাম। তিনি স্বাস্থ্যশিক্ষা ব্যুরোর গাড়িচালক আবদুল মালেক। তিনিও দুর্নীতির মাধ্যমে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কেরানি আবজালের দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়ার সংবাদ তো এখন কিংবদন্তি।

এতক্ষণ ধরে যাদের কথা বললাম, তারা ধরা খাওয়ার আগে কিন্তু আমাদের কাছে একেবারে পূতপবিত্র সাধু পুরুষ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন! তাদের চালচলন-কথাবার্তা, আচার-আচরণ দেখে কারও পক্ষেই বোঝা সম্ভব ছিল না- লোহাকাঠে ঘুণপোকার বাসা থাকতে পারে। এরা এক ধরনের বেগুনের মতো। চকচকে বেগুনি বা সবুজ রঙের ওইসব বেগুনের গায়ে কোনো স্পট বা ছিদ্র না থাকলেও কাটার পর দেখা যায় এক বা একাধিক ‘পোকাবাবু’ নিশ্চিন্তে ভিতরে বসে আছে। বাজার থেকে এ ধরনের বেগুন কিনে ধরা খাননি এমন কেউ নেই বলে মনে হয় না।

বর্তমানে আমাদের সমাজে ওই বেগুনসদৃশ মানুষের অভাব নেই। ‘ওপরে ফিটফাট, ভিতরে সদরঘাটের’ মতো তাদের বাইরের আবরণের অন্তরালে বিরাজ করে দুর্নীতি-অপকর্মের পোকায় কিলবিল করা একেকটি কদাকার মুখ। বেনজীর, মতিউর, আরজিনা, আবেদ আলীরা এর জলজ্যান্ত উদাহরণ। বাইরে তারা পরিচিত ছিলেন দায়িত্ববান কর্মকর্তা-কর্মচারী, নিরীহ ড্রাইভার এবং অতিশয় নীতিবাগিশ ও ধর্মাচারী হিসেবে। কিন্তু ভিতরে বাস করছিল অসৎ, ভ-, প্রতারক, অর্থলোভী-শকুন প্রকৃতি। বেনজীরের কথাই ধরুন। তার কথাবার্তা, ভাষণ-বিবৃতিতে কখনো কি বোঝার উপায় ছিল তলে তলে তিনি দুর্নীতি-অপকর্মের দৌড়ে অনেককে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন? তস্কর-দুর্বৃত্ত তথা অপরাধীদের দমন করার শপথ নিয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়া বেনজীর এখন নিজেই মহাতস্করের নজির। রাজস্বের মতিউর নাকি তার বন্ধু-সুহৃদদের ধর্মের কথা, নীতিকথা শোনাতেন হরদম। কিন্তু তিনিও লোকচক্ষুর অন্তরালে কত অধর্মের কাজ করেছেন, এখন তা সবারই জানা। হিজাব-ঘোমটা পরিহিতা আরজিনা খাতুনকে দেখে কি বিশ্বাস করা যায়, তিনিও দুর্নীতির পচা ডোবায় সাঁতরে বেরিয়েছেন? মানুষের ধারণা ছিল, মহিলারা তুলনামূলকভাবে কম দুর্নীতিবাজ হন। কিন্তু আরজিনা সে ধারণা ভেঙে দিয়েছেন।

আসলে বাইরে থেকে মানুষকে পরিমাপ করা বড় কঠিন। সেই ষাটের দশকে প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী মোহাম্মদ আবদুল জব্বার গেয়েছিলেন, ‘মন রে... ভবের নাট্যশালায়/ মানুষ চেনা দায় রে, মানুষ চেনা দায়’। সত্যিই মানুষকে চেনা বড় কঠিন। মানুষের আবরণের ভিতরে অনেক সময় লুকিয়ে থাকে অমানুষ। এসব অসৎ, জোচ্চোর, ভ-, প্রতারক, লুটেরা, চরিত্রহীন, লম্পট ভালো মানুষের মুখোশ এঁটে বিচরণ করে আমাদের সামনে। আমরা তাদের বহিরাবরণ দেখে বিভ্রান্ত হই, প্রতারিত হই। আমরা তাদের সমীহ করি, সম্মান করি। যখন বাতাসে ধর্মের কল নড়ে ওঠে, বহিরাচ্ছাদনটি যখন উড়ে যায়, তখন বেরিয়ে আসে একটি কুৎসিত মুখ। আমরা তখন বিস্ময়ভরা কণ্ঠে শুধু বলতে থাকি- এর ভিতরে এই ছিল! ঠিক যেন সেই পোকা-বেগুন। আপনি যদি একটু চোখ-কান খোলা রাখেন, এসব ভ- প্রতারকের অস্তিত্ব লক্ষ্য করতে পারবেন। এরা তাদের অর্জিত পাপের কামাইকে জায়েজ করার লক্ষ্যে জন্য কখনো কখনো গড়ে তোলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, ব্রত হয় সমাজকর্মে। পবিত্র হজ পালন শেষে দেশে ফিরে নামের আগে ‘হাজি’ কিংবা ‘আলহাজ’ শব্দ বসিয়ে সমাজে কল্কে পাওয়ার চেষ্টা করে। বিভিন্ন সভা-সমিতিতে প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি কিংবা সভাপতির আসন অলংকৃত করে। যখন তাদের আসল রূপটি বেরিয়ে পড়ে, আমরা জিভে কামড় দিয়ে বলি, একে দিয়েছি সম্মানের আসন! এরা ছদ্মবেশ ধারণে এতটাই পারদর্শী যে, মানুষ সহজে তাদের আসল রূপটি দেখতে পায় না। রাষ্ট্রীয় অর্থ লোপাট করে ব্যাংকে জনগণের আমানত খেয়ানত করে এরা কেউ সাজে সমাজসেবক, কেউ দানবীর, কেউ আবার বনে যায় জনপ্রতিনিধি। আর আমরা সাধারণ মানুষ তাদের পায়ে অর্ঘ্য দিই, সেলাম ঠুকি, যতক্ষণ না তাদের আসল চেহারা মোবারকের দর্শন পাই।

গত ১৫ বছরে এ ধরনের দুর্নীতিবাজ, ভ-, প্রতারক, রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাৎকারী লুটেরা বাংলাদেশকে গান্ডেপিন্ডে গিলে খেয়েছে। জনরোষে ক্ষমতাচ্যুত সরকার শেষদিকে এসে যদিও দু-চারজন দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছিল, তবে তা একেবারেই নগণ্য। লীগ সরকারের আমলটা দুর্নীতিবাজ-লুটেরাদের জন্য কেমন ভরা মৌসুম ছিল, তা বোঝা গেছে গদিচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একজন পিয়নের ৪০০ কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়ার খবরে। দেশটা যেন পরিণত হয়েছিল ভাগাড়ে পড়ে থাকা পশুর মৃতদেহে। চারদিক থেকে বুভুক্ষু শকুনেরা ওটাকে খাবলে খাবলে খেয়েছে। এই শকুনদের একজন ‘মাদক সম্রাট’ হিসেবে দেশজোড়া খ্যাতি অর্জন করেছেন। আত্মগ্লানির বিষয় হলো তাকেও আমাদের ‘মাননীয় সংসদ সদস্য’ বলে সম্বোধন করতে হয়েছে। আরেকজন শেয়ারবাজার লোপাটকারী তার বেশভূষার জন্য দেশবাসীর কাছে পরিচিত হয়েছেন ‘দরবেশ’ হিসেবে। সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি পরিহিত, মাথায় সাদা টুপি, শ্বেতশুভ্র শ্মশ্রুমন্ডিত বদন মোবারক মিলিয়ে সিনেমায় দেখানো দরবেশই বটে! কিন্তু তিনিও ছিলেন ওই চকচকে বেগুন। প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত তাকে আখ্যায়িত করেছিলেন ‘শুঁটকির হাটে বিড়াল চৌকিদার’ বলে। কিন্তু প্রচন্ড ক্ষমতাধর এবং সাবেক সরকার প্রধানের ‘একান্ত আপন’ ও আস্থাভাজন হিসেবে তিনি ছিলেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। গত ১৫ বছরে দেশে অনেক কিছুর অভাব থাকলেও এ ধরনের দরবেশ-আউলিয়ার অভাব ছিল না। ফাল্গুনের প্রথম বৃষ্টির পরে ফসলি জমিতে গজিয়ে ওঠা ঘাসের মতো এরা দেশটাকে ছেয়ে ফেলেছিল রাষ্ট্রীয় আশ্রয়-প্রশ্রয়ে। রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় এসব দুর্বৃত্ত ইউক্যালিপটাস গাছের মতো লকলকিয়ে বেড়ে উঠেছিল। তাদের মনে এ ধারণা জন্মেছিল যে, কেউ তাদের কেশাগ্রও স্পর্শ করতে পারবে না। কিন্তু প্রকৃতির প্রতিশোধ বড়ই নির্মম। কখন কোনদিক থেকে ঝোড়ো হাওয়া এসে ডালপালাসুদ্ধ মহিরুহকে মূলোৎপাটন করে ভূপাতিত করবে কেউ জানে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ রব্বুল আলামিন বলেছেন, ‘তোমরা সীমা লঙ্ঘন কর না। সীমা লঙ্ঘনকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না।’ প্রায় সব ক্ষেত্রেই এরা সীমা অতিক্রম করে গিয়েছিল। এখন সেসবের প্রায়শ্চিত্ত করার সময় এসেছে।

দেশের বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী এ সরকার রাষ্ট্রের খোলনলচে পাল্টে দেবে দেশবাসীর ধারণা তেমনই। তাদের প্রত্যাশা, রাষ্ট্র সংস্কারের মাধ্যমে সব অনিয়ম-অনাচারের রাস্তা চিরতরে বন্ধ হবে। তবে পুরনো কারখানার মরচে পড়া মেশিনারিজ ওভারহোলিং করতে যেমন পর্যাপ্ত সময় লাগে, তেমনি দীর্ঘদিনের জমে থাকা দুর্নীতি-অনিয়মের মরিচায় নষ্ট হওয়া রাষ্ট্রযন্ত্রকে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতেও সময়ের প্রয়োজন। সে সময়টা রাষ্ট্র মেরামতের কারিগর এ অন্তর্বর্তী সরকারকে দিতে হবে, যদি চার-ছয় বছর লাগে তাও। অবশ্য কোনো কোনো রাজনৈতিক দল মুখিয়ে আছে, কোন শুভক্ষণে রাষ্ট্রক্ষমতার সোনার চাবিটি হাতে নিয়ে মঞ্জিলে মাকসুদে প্রবেশ করবে। কিন্তু দেশবাসী এ মুহূর্তে সেটা চায় না। তারা চায় রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির যে ঘুণপোকা বাসা বেঁধেছে, তার সমূল বিনাশ। তার আগে অন্য কারও হাতে রাজদন্ড দিলে অবস্থার কোনো উন্নতি হবে না। সমস্যা যে তিমিরে ছিল সে তিমিরেই থেকে যাবে, শুধু সম্রাট-দরবেশ-আউলিয়াদের চেহারাগুলো বদল হবে। এ বিষয়ে আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। শেখ হাসিনার পিয়ন হয়েছে ৪০০ কোটি টাকার মালিক। এমন অনেক পিয়ন-দারোয়ানের হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়ার নজিরও বিরল নয়।

দেশবাসী মনে করে, অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রযন্ত্রকে সংস্কার করার যে উদ্যোগ নিয়েছে, তাতে অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত দুর্নীতি নির্মূল।  রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গকে দুর্নীতিবাজ-দুর্বৃত্তমুক্ত করতে চিহ্নিত ব্যক্তিদের শুধু পদচ্যুত করলেই চলবে না, তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। বন্ধ করে দিতে হবে দুর্নীতির উৎসমুখ। আর তার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় এখন।

ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকার একসময় থাকবে না, আসবে রাজনৈতিক সরকার।  তার আগে যদি দুর্নীতির বিষবৃক্ষের মূলোৎপাটন করা না যায়, তাহলে আবার জন্ম নেবে বেনজীর, মতিউর কিংবা আবেদ আলী, সম্রাট-দরবেশরা। কারণ ওরা মরে না, প্রতিকূল পরিবেশে সুপ্তাবস্থায় থাকে। মানুষের পুনর্জন্ম না হলেও ওদের হয়। কেননা ওরা যে মানুষ নয়, অমানুষ।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার হিসেবে যার নাম বললেন মেসি
বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার হিসেবে যার নাম বললেন মেসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৬ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন