শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কৃষি শিল্প ও বাণিজ্যের বিকাশে ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

শাইখ সিরাজ
Not defined
কৃষি শিল্প ও বাণিজ্যের বিকাশে ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

হুবেই প্রভিন্সের রাজধানী উহান। বড় সাজানো-গোছানো একটি শহর। শিক্ষা ও বাণিজ্য উভয়ের জন্যই এ শহরের খ্যাতি আছে। চীনের কৃষিবিষয়ক উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার বেশ কিছু প্রসিদ্ধ প্রতিষ্ঠান আছে উহানে। শুধু খাদ্য উৎপাদন নিয়ে গবেষণাই নয়, কৃষিপণ্য উৎপাদন, বিপণন এবং মূল্য সংযোজনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সেতুবন্ধ রচনাতেও ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষিশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। এমনই একটি উদ্যোগ দেখেছি গত মে মাসে। সে সময় চীনের উহান শহরে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম। উহানে হুবেই ভোকেশনাল কলেজ অব বায়োটেকনোলজি আয়োজন করে বিভিন্ন কৃষিপণ্যের প্রদর্শনীর। তারা বলছে, এর মাধ্যমে কৃষি শিক্ষা ও গবেষণার সঙ্গে কৃষিশিল্প তথা কৃষিবাণিজ্যের একটি যোগসূত্র তৈরি হয়েছে। ফলে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন লাভবান হচ্ছে, উন্মুক্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান খাত। মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে পণ্যের বাণিজ্যিক প্রসারও নিশ্চিত করা যাচ্ছে।

যাই হোক, প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন সরকারে থাকা জনপ্রতিনিধিরা। ব্যতিক্রমী সে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখে মুগ্ধ হলাম। বিশ্বের জনপ্রিয় পানীয় চায়ের সঙ্গে রয়েছে চীন দেশের সুদীর্ঘ ঐতিহ্য। দেশটিতে চা সংস্কৃতিও খুব বিখ্যাত। শুরুতেই তারা আমাদের চা দিয়ে আপ্যায়ন করল। পরিচয় করিয়ে দিল নানা স্বাদ, গন্ধ আর বাহারি চায়ের সঙ্গে। চীনে সাধারণত গ্রিন টি বা ব্ল্যাক টি বেশি জনপ্রিয়। কিন্তু এবার দেখলাম দুধ চা পরিবেশন করছে। আগ্রহ নিয়ে চুমুক দিয়ে দেখি চায়ের স্বাদ নোনতা। আমাদের দেশে গ্রামাঞ্চলের অনেক টি স্টলে লাল চায়ে নুন পেয়েছি। কিন্তু দুধ চায়ে লবণ! জানতে চাইলাম, লবণ দেওয়া এ চা কি চীনে জনপ্রিয়? চা পরিবেশনকারী মেয়েটি জানাল, তরুণদের মাঝে এই চা পানের জনপ্রিয়তা বেশি। আমি জানালাম, আমাদের দেশে চিনি দেওয়া ঘন গরুর দুধের চায়ের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। আমাদের গাইড আলবা জানালেন, চীনে সাধারণত ছয় ধরনের চা হয়। গ্রিন টি, হোয়াইট টি, ইয়েলো টি, রেড টি, অলং টি এবং ডার্ক টি। চা ক্যান্সার ও হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়। এক কাপ চা প্রতিদিনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের চাহিদার উল্লেখযোগ্য অংশ সরবরাহ করতে পারে। আলবাকে জানালাম, ‘২০০৪, ২০০৬, ২০০৭, ২০০৮ সালে আমি চীনের হাইব্রিড ধানের জনক ইয়াং লং পিংয়ের কাছে এসেছিলাম। তিনি আমাকে চা কীভাবে পান করা উচিত সে বিষয়ে ধারণা দিয়েছিলেন। তিনি শিখিয়েছিলেন, কীভাবে চায়ের পাত্রটি ধুতে হবে এবং গ্রিন টি তৈরি করতে হবে। আমি তাঁকে আমার চা পানবিষয়ক শিক্ষক মনে করি।’ চীনে ইয়াং লং পিংয়ের ব্যাপক জনপ্রিয়তা। আমার কথা শুনে প্রদর্শনীর আয়োজকদের একজন বললেন, ‘আপনি ইয়াং লং পিং-এর সাক্ষাৎ পেয়েছেন, আপনি নিঃসন্দেহে ভাগ্যবানদের একজন।’ এর আগে এক লেখায় তুলে ধরেছিলাম হুবেই ভোকেশনাল কলেজ অব বায়োটেকনোলজির চা নিয়ে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম। প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অর্জনে যথেষ্ট যত্নশীল।

যাই হোক, প্রদর্শনী ঘুরে দেখতে শুরু করলাম। যেন একটা সুপার শপ। নানা কৃষিপণ্যের সমাহার। রং-বেরঙের নানান প্যাকেটে সাজানো। এক পাশে মাছের পসরা। না, তাজা মাছ নয়। রেডি টু কুক। মাছের সঙ্গে মসলাপাতি সবকিছু দেওয়া আছে। প্যাকেজ অফার। নানান মাছের নানান আয়োজন। এখানে উচাং নামের এক মাছের কথা বললেন তারা। সে মাছ নিয়ে নাকি আধুনিক চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও জে দং কবিতা লিখেছেন। আলবা জানালেন, হুবেই প্রভিন্স নদী আর হ্রদে ঘেরা, সেসব জলাশয়ের প্রাকৃতিক মাছের সম্ভার, পাশাপাশি চাষের মাছও আছে। সব মিলে মাছ নিয়ে নানান পণ্য, নানান খাবার। প্যাকেটজাত মাছের ডিমও আছে।

চীনে কত রকম আর কত ধরনের ডিম যে আছে তা খোদ চীনের মানুষই জানে না। নানা উপায়ে ডিমের মূল্য সংযোজন করছেন তারা। যার ফল প্রত্যক্ষভাবে পাচ্ছে উৎপাদনকারীরা, নিশ্চিত হচ্ছে দেশের পুষ্টি চাহিদা। ডিমকে নানাভাবে প্রক্রিয়াজাত করা। নীল রঙের একটা ডিম দেখে এগিয়ে গেলাম। জানতে চাইলাম, সেটা মুরগির ডিম কি না। আয়োজকদের একজন জানালেন, ‘হ্যাঁ মুরগির ডিম। ওটা বিশেষভাবে প্রক্রিয়াজাত। লো প্রোটিন স্বাস্থ্যকর একটি ডিম। এতে মূল্য সংযোজন করা হয়েছে।’ প্রতিটি ডিমের দাম পড়ছে ১০ আরএমবি। অর্থাৎ আমাদের দেশের টাকায় প্রায় ১৬০ টাকা হবে। এই যে দাম বেশি পাচ্ছে এতে উৎপাদক লাভবান হচ্ছেন, লাভবান হচ্ছেন প্রক্রিয়াজাতকারীও। একটা শিল্প তৈরি হয়েছে। শত রকমের মাশরুমের প্রদর্শনী। চীনে মাশরুম খুব জনপ্রিয়। এটিকে তারা খাদ্যের পাশাপাশি ভেষজ উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করে। আমাদের গাইড আলবা বললেন, ‘আমরা প্রচুর পরিমাণ মাশরুম খাই। কেননা আমরা কিন্তু বেশ স্বাস্থ্য সচেতন আর মাশরুম খুব পুষ্টিকর একটি খাদ্য উপাদান। মাশরুমে ডিমের চেয়েও প্রচুর প্রোটিন পাওয়া যায়। এতে আছে সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিবায়োটিক, জিঙ্ক, মিনারেল, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন বি। এ ছাড়াও মাশরুমের আছে ঔষধি গুণ।’ মাশরুমের কর্নার থেকে এগিয়ে গেলাম চালের কর্নারে। বিভিন্ন জাতের চাল। চীন একটি বড় কৃষি ও খাদ্য উৎপাদক দেশ। চীনের লোকসংখ্যা ১৪০ কোটি এবং সবার খাদ্য চাহিদা পূরণ করা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ২০০ মিলিয়ন টনের বেশি চাল উৎপাদন করে চীন বিশ্বে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। কিন্তু জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় চাল আমদানিতেও শীর্ষে আছে চীন। চীন থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ভারত থেকে চাল আমদানি করে।

পুরো প্রদর্শনী ঘুরে মুগ্ধ হয়েছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উৎপাদক ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করে দিচ্ছে। বাণিজ্যের বিস্তারে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীরা শিখছে, গবেষণা করছে পাশাপাশি নিজের কাজের ক্ষেত্রটিও প্রসারিত হচ্ছে।

প্রদর্শনী সার্বিক দিক নিয়ে কথা হয় আয়োজকদের একজন শিন বাও-এর সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় যে গবেষণা করছে তার ফলাফল বিভিন্ন কোম্পানির কাছে আমরা তুলে ধরছি। পাশাপাশি কৃষিপণ্যের মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে কৃষি শিল্পের প্রসারের চেষ্টা থেকেই আমাদের এ আয়োজন। এটা একটা ত্রিমুখী ব্যবস্থাপনা। গবেষক, ব্যবসায়ী ও ভোক্তার মাঝে পারস্পরিক সম্পর্ক তৈরির প্রচেষ্টা।’

জানতে চেয়েছিলাম, প্রতি বছরই এমন আয়োজন হয় কি না? উত্তরে বললেন, ‘বছরে একাধিকবার একেক ধরনের আয়োজন হয়। একেক ভোক্তার একেক রুচি, চাহিদাও ভিন্ন। ফলে কৃষি শিল্পের বহুমুখী উত্তরণ ঘটছে।’

চীন এক মহাপরিকল্পনা এবং কার্যকরী উদ্যোগের মধ্য দিয়ে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করছে। তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলো যেমন দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি করছে, তৈরি করছে শিক্ষার্থী ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নির্ভরযোগ্য সেতুবন্ধ। ফলে বেকারত্ব দূর হচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে কর্মসংস্থানের। শিক্ষা ও গবেষণানির্ভর শিল্পপ্রতিষ্ঠান তৈরির মাধ্যমে জ্ঞান ও কর্মের প্রবহমান ধারা তৈরি হয়েছে। যা আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অনুসরণ করতে পারে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৬ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন