শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

টেকনাফের নাজিরপাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে জামাল হোসেন। একই গ্রামের মিরাজউদ্দিনের ছেলে হাবলু। এরা দুজন খালাতো ভাই। দুজনই টেকনাফে কাঠের কাজ করতেন। জীবন বদলে ফেলার স্বপ্নে বিভোর হয়ে এই দুই ভাই গত বছরের ২২ ডিসেম্বর দালালের মাধ্যমে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ উপকূল দিয়ে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে পাড়ি জমান। কিন্তু গত চার মাসেও তাদের কোনো খোঁজ নেই। পরিবারের পক্ষ থেকে শাহপরীর দ্বীপের মানবপাচারকারীদের দালাল ধলু হোসেনের সঙ্গে টেলিফোনে বারবার যোগাযোগ করা হয়েছিল। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। নিখোঁজ জামালের অসহায় স্ত্রী হোসনে আরা শুধু কাঁদেন। কেঁদে বলেন, 'তিন-তিনটা ছেলেমেয়ে নিয়ে আমি এখন কী করব?' টেকনাফের জামাল আর হাবলুর মতো অনেকেই সাগরপথে মালয়েশিয়ায় যাত্রা করে আর ফিরে আসেনি। তাদের খবর কেউ কখনো দিতেও পারেনি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলোর মতে, হারিয়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা কয়েকশ। টেকনাফ কক্সবাজারের শত শত পরিবার জানে না, বিত্তবৈভবের আশায় দেশ ছাড়া তাদের সন্তানেরা আর ফিরবে কি-না। কান্না করা ছাড়া তাদের যেন আর কোনো কাজ এখন আর নেই। সরেজমিনে জানা গেছে, উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে টেকনাফ উপকূল দিয়ে ট্রলারযোগে স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর অনাহারে অর্ধাহারে থাকা লোকজনকে বস্তাবন্দী করে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। হতভাগ্য অনেককেই আরও টাকার জন্য থাইল্যান্ডের গভীর জঙ্গলে গাছে ঝুলিয়ে নির্যাতনের আর্তনাদ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শোনানো হয় স্বজনদের। দালাল চক্র টেকনাফের উপকূল টেকনাফ, উখিয়া, কোটবাজার, রামু, কক্সবাজার চরপাড়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, চকরিয়াসহ বিভিন্ন স্থানের অসংখ্য লোকজনকে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার নামে প্রতারণার মহা ফাঁদ তৈরি করে। এতে অনেকে সাগরে মৃত্যু অনাহারে-অর্ধাহারে বনে বন্দী ও জেলজীবন, আবার অনেকে নিজের স্ত্রী ও মা-বোনের স্বর্ণের গহনা বিক্রি করে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের ৩০টি স্পট দিয়ে সংঘবদ্ধ দালালচক্রের মাধ্যমে রাতের অাঁধারে কৌশলে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া পাড়ি জমাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল লোকজন। এদের মধ্যে কেউ অতি কষ্টে মালয়েশিয়া পৌঁছে সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হচ্ছেন, কেউবা কাঠের নৌকায় মালয়েশিয়া পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরের অথৈই জলে ডুবে মরছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাগরে মাছধরা ট্রলারে করেই মানবপাচারের কাজ চলছে। প্রায়ই দুর্ঘটনায় পড়ে ব্যাপক প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়। জামালের ছোট ভাই আলম বলেন, তাদের বলা হয়েছে জামাল মালয়েশিয়া কারাগারে আটক রয়েছে। কিন্তু জামালের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করতে পারেনি। তিনি বলেন, 'মোবাইল ফোনে বিকাশের মাধ্যমে দালাল ধলুর কাছে চাহিদা অনুযায়ী টাকাও দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা শীঘ্রই মুক্তি পাবে বলে আশ্বাস দিলেও গত কিছুদিন ধরে ধলুর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তারা আশঙ্কা করছে, তাদের ভাই আর জীবিত নেই। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের ৩০০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সাগরপথে মালয়েশিয়ায় মানবপাচার হচ্ছে। পাচারকারী ও দালালরা টেকনাফ থেকে কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রাম পর্যন্ত ৩০০ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পাচারকাজ অব্যাহত রেখেছে। এ কাজে কক্সবাজার উপকূলে দুই শতাধিক দালাল জড়িত বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। যোগাযোগ করা হলে র‌্যাব-৭ কক্সবাজারের কোম্পানি কমান্ডার মেজর কাজী মো. রাশেদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'র‌্যাব গোয়েন্দা কার্যক্রমের মাধ্যমে অপরাধ নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই শত শত মালয়েশিয়াগামীকে উদ্ধার করা হয়েছে।' কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. আজাদ মিয়া জানান, সাগরপথে মানবপাচার রোধে কক্সবাজার জেলার আটটি থানার পুলিশ সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন। সীমিত লোকবল নিয়ে এ ক্ষেত্রে কাজ করা হচ্ছে। টেকনাফ থানা সূত্র জানায়, শুধু টেকনাফ থানা পুলিশ গত দুই বছরে মানবপাচার ও পাসপোর্ট আইনের ১৬১টি মামলার মধ্যে ১৫৩টির চার্জশিট দিয়েছে।

যেভাবে পাচার : পুলিশ ও অন্যান্য সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাগরের বড় জাহাজে প্রথমে ছোট নৌকাযোগে উপকূল থেকে লোকজনকে তুলে দেওয়া হয়। সেই জাহাজ ১০ দিন পর তাদের থাইল্যান্ডে পৌঁছে দেয়। সেখান থেকে পরে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। ইদানীং সাগরপথে নিরাপদ বাহন হিসেবে যোগ হয়েছে টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী জাহাজ। এসব জাহাজ পণ্য খালাস করার পর মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার সময় সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছ থেকে মালয়েশিয়াগামী লোকদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেয় বলে ইদানীং পাচারের হিড়িকও বেশি। টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে কোনো বাংলাদেশি আটক হলে সাধারণত আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয় এবং রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত অথবা তাদের বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইনে মামলা দায়ের করা হয়। সেই সঙ্গে আটক করা লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর দালালদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।'

নিত্য নতুন রুট : জানা গেছে, দালালরা নতুন নতুন নিরাপদ রুট বেছে নিয়েছে। যেমন- মেরিন ড্রাইভ সড়কের ইনানী, রেজু ব্রিজ, হিমছড়ি ও কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক এলাকা। গত তিন মাসে এই চারটি নতুন পয়েন্ট দিয়ে কয়েক হাজার লোককে পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া শাহপরীর দ্বীপসহ বেশ কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে চলছে মানবপাচার। প্রতি রাতেই এসব পয়েন্ট দিয়ে পাচার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ, অথচ আটক হচ্ছে হাতে গোনা কয়েকজন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু অসাধু সদস্যও পাচারকাজে সহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ আছে। মানবপাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন এমন এক দালাল জানান, 'দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যার কাছ থেকে যে টাকা পাওয়া যায় তা দিয়েই লোক সংগ্রহ করে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। যারা যাওয়ার আগে নগদ টাকা দিতে পারে না, মালয়েশিয়া পৌঁছার পর তাদের টাকা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া যাওয়ার পর ওই ব্যক্তিকে টাকা আদায়ের জন্য গোপন আস্তানায় বন্দী করে রাখা হয়।

পাচারের হাট : উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের সোনারপাড়া রেজু খালে সাগর মোহনা থেকে মনখালী খালের সাগর মোহনা পর্যন্ত দীর্ঘ ২৭ কিলোমিটার এলাকা উপকূলবর্তী। এ উপকূলের রেজু খালের মোহনা, নিদানিয়া ঘাট, বাদামতলী ঘাট, ইনানী বড় খাল মোহনা, রূপপতি, ছেপটখালী, চোয়াংখালী, মনখালী সমুদ্র পয়েন্টসহ ৯টি পয়েন্ট দিয়ে শত শত মানুষ রাত ৮টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে পাচার হয়ে থাকে। উখিয়ার সোনারপাড়া ও ইনানী এলাকায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার পর পরই সাগরপথে যেন 'পাচারের হাট' বসে।

পাচারকারী : পুলিশের মতে, মানবপাচারে জড়িত রয়েছে কক্সবাজারের দুই শতাধিক লোক। তারা টাকা ও রাজনৈতিক-সামাজিক ক্ষেত্রেও শক্তিশালী। টেকনাফ সীমান্তে যারা সিন্ডিকেট করে মানবপাচারে জড়িত, তারা সবাই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। সীমান্তের শাহপরীর দ্বীপে শক্তিশালী তিনটি সিন্ডিকেটের অপকর্মের কথা স্বীকার করে টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'ধলু হোসেন, শরীফ হোসেন ও ফিরোজ এসব সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই ১৫-১৬টি করে মামলা রয়েছে। টেকনাফ সদরের আলোচিত দুই ভাই আকতার কামাল ও সাঈদ কামাল, মো. ফিরোজ, জিয়াউল হক, মুণ্ডারডেইল এলাকার রব্বানী মানব পাচার করে শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছে। এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে এসে তিন বছর ধরে মানব পাচার করে টেকনাফের চকবাজার এলাকার ডেইলপাড়ার দক্ষিণ পাশে বহুতল ভবন করছেন হেফজুর রহমান ওরফে হেফজু মাঝি ও তার ভাই মহিবুল্লাহ মাঝি। টেকনাফের লেদা মুছনী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের আমানউল্লাহ ও পারভীন আকতার হেফজু মাঝির দালাল। উখিয়ার সোনারপাড়া, ইনানী ও মনখালীর বাহাদুর, জাহেদ মেম্বার, লাল বেলাল, রুস্তম মৌলভি জসিম, রিদুয়ান, মোজাম্মেল, আবদুল্লাহ, জিহান, ছাদেকসহ অনেকেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মানব পাচার করে আসছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৩৪ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা