শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

টেকনাফের নাজিরপাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে জামাল হোসেন। একই গ্রামের মিরাজউদ্দিনের ছেলে হাবলু। এরা দুজন খালাতো ভাই। দুজনই টেকনাফে কাঠের কাজ করতেন। জীবন বদলে ফেলার স্বপ্নে বিভোর হয়ে এই দুই ভাই গত বছরের ২২ ডিসেম্বর দালালের মাধ্যমে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ উপকূল দিয়ে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে পাড়ি জমান। কিন্তু গত চার মাসেও তাদের কোনো খোঁজ নেই। পরিবারের পক্ষ থেকে শাহপরীর দ্বীপের মানবপাচারকারীদের দালাল ধলু হোসেনের সঙ্গে টেলিফোনে বারবার যোগাযোগ করা হয়েছিল। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। নিখোঁজ জামালের অসহায় স্ত্রী হোসনে আরা শুধু কাঁদেন। কেঁদে বলেন, 'তিন-তিনটা ছেলেমেয়ে নিয়ে আমি এখন কী করব?' টেকনাফের জামাল আর হাবলুর মতো অনেকেই সাগরপথে মালয়েশিয়ায় যাত্রা করে আর ফিরে আসেনি। তাদের খবর কেউ কখনো দিতেও পারেনি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলোর মতে, হারিয়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা কয়েকশ। টেকনাফ কক্সবাজারের শত শত পরিবার জানে না, বিত্তবৈভবের আশায় দেশ ছাড়া তাদের সন্তানেরা আর ফিরবে কি-না। কান্না করা ছাড়া তাদের যেন আর কোনো কাজ এখন আর নেই। সরেজমিনে জানা গেছে, উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে টেকনাফ উপকূল দিয়ে ট্রলারযোগে স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর অনাহারে অর্ধাহারে থাকা লোকজনকে বস্তাবন্দী করে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। হতভাগ্য অনেককেই আরও টাকার জন্য থাইল্যান্ডের গভীর জঙ্গলে গাছে ঝুলিয়ে নির্যাতনের আর্তনাদ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শোনানো হয় স্বজনদের। দালাল চক্র টেকনাফের উপকূল টেকনাফ, উখিয়া, কোটবাজার, রামু, কক্সবাজার চরপাড়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, চকরিয়াসহ বিভিন্ন স্থানের অসংখ্য লোকজনকে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার নামে প্রতারণার মহা ফাঁদ তৈরি করে। এতে অনেকে সাগরে মৃত্যু অনাহারে-অর্ধাহারে বনে বন্দী ও জেলজীবন, আবার অনেকে নিজের স্ত্রী ও মা-বোনের স্বর্ণের গহনা বিক্রি করে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের ৩০টি স্পট দিয়ে সংঘবদ্ধ দালালচক্রের মাধ্যমে রাতের অাঁধারে কৌশলে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া পাড়ি জমাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল লোকজন। এদের মধ্যে কেউ অতি কষ্টে মালয়েশিয়া পৌঁছে সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হচ্ছেন, কেউবা কাঠের নৌকায় মালয়েশিয়া পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরের অথৈই জলে ডুবে মরছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাগরে মাছধরা ট্রলারে করেই মানবপাচারের কাজ চলছে। প্রায়ই দুর্ঘটনায় পড়ে ব্যাপক প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়। জামালের ছোট ভাই আলম বলেন, তাদের বলা হয়েছে জামাল মালয়েশিয়া কারাগারে আটক রয়েছে। কিন্তু জামালের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করতে পারেনি। তিনি বলেন, 'মোবাইল ফোনে বিকাশের মাধ্যমে দালাল ধলুর কাছে চাহিদা অনুযায়ী টাকাও দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা শীঘ্রই মুক্তি পাবে বলে আশ্বাস দিলেও গত কিছুদিন ধরে ধলুর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তারা আশঙ্কা করছে, তাদের ভাই আর জীবিত নেই। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের ৩০০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সাগরপথে মালয়েশিয়ায় মানবপাচার হচ্ছে। পাচারকারী ও দালালরা টেকনাফ থেকে কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রাম পর্যন্ত ৩০০ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পাচারকাজ অব্যাহত রেখেছে। এ কাজে কক্সবাজার উপকূলে দুই শতাধিক দালাল জড়িত বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। যোগাযোগ করা হলে র‌্যাব-৭ কক্সবাজারের কোম্পানি কমান্ডার মেজর কাজী মো. রাশেদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'র‌্যাব গোয়েন্দা কার্যক্রমের মাধ্যমে অপরাধ নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই শত শত মালয়েশিয়াগামীকে উদ্ধার করা হয়েছে।' কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. আজাদ মিয়া জানান, সাগরপথে মানবপাচার রোধে কক্সবাজার জেলার আটটি থানার পুলিশ সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন। সীমিত লোকবল নিয়ে এ ক্ষেত্রে কাজ করা হচ্ছে। টেকনাফ থানা সূত্র জানায়, শুধু টেকনাফ থানা পুলিশ গত দুই বছরে মানবপাচার ও পাসপোর্ট আইনের ১৬১টি মামলার মধ্যে ১৫৩টির চার্জশিট দিয়েছে।

যেভাবে পাচার : পুলিশ ও অন্যান্য সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাগরের বড় জাহাজে প্রথমে ছোট নৌকাযোগে উপকূল থেকে লোকজনকে তুলে দেওয়া হয়। সেই জাহাজ ১০ দিন পর তাদের থাইল্যান্ডে পৌঁছে দেয়। সেখান থেকে পরে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। ইদানীং সাগরপথে নিরাপদ বাহন হিসেবে যোগ হয়েছে টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী জাহাজ। এসব জাহাজ পণ্য খালাস করার পর মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার সময় সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছ থেকে মালয়েশিয়াগামী লোকদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেয় বলে ইদানীং পাচারের হিড়িকও বেশি। টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে কোনো বাংলাদেশি আটক হলে সাধারণত আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয় এবং রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত অথবা তাদের বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইনে মামলা দায়ের করা হয়। সেই সঙ্গে আটক করা লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর দালালদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।'

নিত্য নতুন রুট : জানা গেছে, দালালরা নতুন নতুন নিরাপদ রুট বেছে নিয়েছে। যেমন- মেরিন ড্রাইভ সড়কের ইনানী, রেজু ব্রিজ, হিমছড়ি ও কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক এলাকা। গত তিন মাসে এই চারটি নতুন পয়েন্ট দিয়ে কয়েক হাজার লোককে পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া শাহপরীর দ্বীপসহ বেশ কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে চলছে মানবপাচার। প্রতি রাতেই এসব পয়েন্ট দিয়ে পাচার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ, অথচ আটক হচ্ছে হাতে গোনা কয়েকজন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু অসাধু সদস্যও পাচারকাজে সহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ আছে। মানবপাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন এমন এক দালাল জানান, 'দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যার কাছ থেকে যে টাকা পাওয়া যায় তা দিয়েই লোক সংগ্রহ করে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। যারা যাওয়ার আগে নগদ টাকা দিতে পারে না, মালয়েশিয়া পৌঁছার পর তাদের টাকা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া যাওয়ার পর ওই ব্যক্তিকে টাকা আদায়ের জন্য গোপন আস্তানায় বন্দী করে রাখা হয়।

পাচারের হাট : উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের সোনারপাড়া রেজু খালে সাগর মোহনা থেকে মনখালী খালের সাগর মোহনা পর্যন্ত দীর্ঘ ২৭ কিলোমিটার এলাকা উপকূলবর্তী। এ উপকূলের রেজু খালের মোহনা, নিদানিয়া ঘাট, বাদামতলী ঘাট, ইনানী বড় খাল মোহনা, রূপপতি, ছেপটখালী, চোয়াংখালী, মনখালী সমুদ্র পয়েন্টসহ ৯টি পয়েন্ট দিয়ে শত শত মানুষ রাত ৮টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে পাচার হয়ে থাকে। উখিয়ার সোনারপাড়া ও ইনানী এলাকায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার পর পরই সাগরপথে যেন 'পাচারের হাট' বসে।

পাচারকারী : পুলিশের মতে, মানবপাচারে জড়িত রয়েছে কক্সবাজারের দুই শতাধিক লোক। তারা টাকা ও রাজনৈতিক-সামাজিক ক্ষেত্রেও শক্তিশালী। টেকনাফ সীমান্তে যারা সিন্ডিকেট করে মানবপাচারে জড়িত, তারা সবাই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। সীমান্তের শাহপরীর দ্বীপে শক্তিশালী তিনটি সিন্ডিকেটের অপকর্মের কথা স্বীকার করে টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'ধলু হোসেন, শরীফ হোসেন ও ফিরোজ এসব সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই ১৫-১৬টি করে মামলা রয়েছে। টেকনাফ সদরের আলোচিত দুই ভাই আকতার কামাল ও সাঈদ কামাল, মো. ফিরোজ, জিয়াউল হক, মুণ্ডারডেইল এলাকার রব্বানী মানব পাচার করে শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছে। এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে এসে তিন বছর ধরে মানব পাচার করে টেকনাফের চকবাজার এলাকার ডেইলপাড়ার দক্ষিণ পাশে বহুতল ভবন করছেন হেফজুর রহমান ওরফে হেফজু মাঝি ও তার ভাই মহিবুল্লাহ মাঝি। টেকনাফের লেদা মুছনী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের আমানউল্লাহ ও পারভীন আকতার হেফজু মাঝির দালাল। উখিয়ার সোনারপাড়া, ইনানী ও মনখালীর বাহাদুর, জাহেদ মেম্বার, লাল বেলাল, রুস্তম মৌলভি জসিম, রিদুয়ান, মোজাম্মেল, আবদুল্লাহ, জিহান, ছাদেকসহ অনেকেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মানব পাচার করে আসছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম