শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

টেকনাফের নাজিরপাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে জামাল হোসেন। একই গ্রামের মিরাজউদ্দিনের ছেলে হাবলু। এরা দুজন খালাতো ভাই। দুজনই টেকনাফে কাঠের কাজ করতেন। জীবন বদলে ফেলার স্বপ্নে বিভোর হয়ে এই দুই ভাই গত বছরের ২২ ডিসেম্বর দালালের মাধ্যমে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ উপকূল দিয়ে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে পাড়ি জমান। কিন্তু গত চার মাসেও তাদের কোনো খোঁজ নেই। পরিবারের পক্ষ থেকে শাহপরীর দ্বীপের মানবপাচারকারীদের দালাল ধলু হোসেনের সঙ্গে টেলিফোনে বারবার যোগাযোগ করা হয়েছিল। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। নিখোঁজ জামালের অসহায় স্ত্রী হোসনে আরা শুধু কাঁদেন। কেঁদে বলেন, 'তিন-তিনটা ছেলেমেয়ে নিয়ে আমি এখন কী করব?' টেকনাফের জামাল আর হাবলুর মতো অনেকেই সাগরপথে মালয়েশিয়ায় যাত্রা করে আর ফিরে আসেনি। তাদের খবর কেউ কখনো দিতেও পারেনি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলোর মতে, হারিয়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা কয়েকশ। টেকনাফ কক্সবাজারের শত শত পরিবার জানে না, বিত্তবৈভবের আশায় দেশ ছাড়া তাদের সন্তানেরা আর ফিরবে কি-না। কান্না করা ছাড়া তাদের যেন আর কোনো কাজ এখন আর নেই। সরেজমিনে জানা গেছে, উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে টেকনাফ উপকূল দিয়ে ট্রলারযোগে স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর অনাহারে অর্ধাহারে থাকা লোকজনকে বস্তাবন্দী করে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। হতভাগ্য অনেককেই আরও টাকার জন্য থাইল্যান্ডের গভীর জঙ্গলে গাছে ঝুলিয়ে নির্যাতনের আর্তনাদ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শোনানো হয় স্বজনদের। দালাল চক্র টেকনাফের উপকূল টেকনাফ, উখিয়া, কোটবাজার, রামু, কক্সবাজার চরপাড়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, চকরিয়াসহ বিভিন্ন স্থানের অসংখ্য লোকজনকে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার নামে প্রতারণার মহা ফাঁদ তৈরি করে। এতে অনেকে সাগরে মৃত্যু অনাহারে-অর্ধাহারে বনে বন্দী ও জেলজীবন, আবার অনেকে নিজের স্ত্রী ও মা-বোনের স্বর্ণের গহনা বিক্রি করে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের ৩০টি স্পট দিয়ে সংঘবদ্ধ দালালচক্রের মাধ্যমে রাতের অাঁধারে কৌশলে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া পাড়ি জমাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল লোকজন। এদের মধ্যে কেউ অতি কষ্টে মালয়েশিয়া পৌঁছে সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হচ্ছেন, কেউবা কাঠের নৌকায় মালয়েশিয়া পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরের অথৈই জলে ডুবে মরছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাগরে মাছধরা ট্রলারে করেই মানবপাচারের কাজ চলছে। প্রায়ই দুর্ঘটনায় পড়ে ব্যাপক প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়। জামালের ছোট ভাই আলম বলেন, তাদের বলা হয়েছে জামাল মালয়েশিয়া কারাগারে আটক রয়েছে। কিন্তু জামালের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করতে পারেনি। তিনি বলেন, 'মোবাইল ফোনে বিকাশের মাধ্যমে দালাল ধলুর কাছে চাহিদা অনুযায়ী টাকাও দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা শীঘ্রই মুক্তি পাবে বলে আশ্বাস দিলেও গত কিছুদিন ধরে ধলুর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তারা আশঙ্কা করছে, তাদের ভাই আর জীবিত নেই। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের ৩০০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সাগরপথে মালয়েশিয়ায় মানবপাচার হচ্ছে। পাচারকারী ও দালালরা টেকনাফ থেকে কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রাম পর্যন্ত ৩০০ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পাচারকাজ অব্যাহত রেখেছে। এ কাজে কক্সবাজার উপকূলে দুই শতাধিক দালাল জড়িত বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। যোগাযোগ করা হলে র‌্যাব-৭ কক্সবাজারের কোম্পানি কমান্ডার মেজর কাজী মো. রাশেদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'র‌্যাব গোয়েন্দা কার্যক্রমের মাধ্যমে অপরাধ নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই শত শত মালয়েশিয়াগামীকে উদ্ধার করা হয়েছে।' কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. আজাদ মিয়া জানান, সাগরপথে মানবপাচার রোধে কক্সবাজার জেলার আটটি থানার পুলিশ সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন। সীমিত লোকবল নিয়ে এ ক্ষেত্রে কাজ করা হচ্ছে। টেকনাফ থানা সূত্র জানায়, শুধু টেকনাফ থানা পুলিশ গত দুই বছরে মানবপাচার ও পাসপোর্ট আইনের ১৬১টি মামলার মধ্যে ১৫৩টির চার্জশিট দিয়েছে।

যেভাবে পাচার : পুলিশ ও অন্যান্য সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাগরের বড় জাহাজে প্রথমে ছোট নৌকাযোগে উপকূল থেকে লোকজনকে তুলে দেওয়া হয়। সেই জাহাজ ১০ দিন পর তাদের থাইল্যান্ডে পৌঁছে দেয়। সেখান থেকে পরে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। ইদানীং সাগরপথে নিরাপদ বাহন হিসেবে যোগ হয়েছে টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী জাহাজ। এসব জাহাজ পণ্য খালাস করার পর মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার সময় সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছ থেকে মালয়েশিয়াগামী লোকদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেয় বলে ইদানীং পাচারের হিড়িকও বেশি। টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে কোনো বাংলাদেশি আটক হলে সাধারণত আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয় এবং রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত অথবা তাদের বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইনে মামলা দায়ের করা হয়। সেই সঙ্গে আটক করা লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর দালালদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।'

নিত্য নতুন রুট : জানা গেছে, দালালরা নতুন নতুন নিরাপদ রুট বেছে নিয়েছে। যেমন- মেরিন ড্রাইভ সড়কের ইনানী, রেজু ব্রিজ, হিমছড়ি ও কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক এলাকা। গত তিন মাসে এই চারটি নতুন পয়েন্ট দিয়ে কয়েক হাজার লোককে পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া শাহপরীর দ্বীপসহ বেশ কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে চলছে মানবপাচার। প্রতি রাতেই এসব পয়েন্ট দিয়ে পাচার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ, অথচ আটক হচ্ছে হাতে গোনা কয়েকজন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু অসাধু সদস্যও পাচারকাজে সহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ আছে। মানবপাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন এমন এক দালাল জানান, 'দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যার কাছ থেকে যে টাকা পাওয়া যায় তা দিয়েই লোক সংগ্রহ করে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। যারা যাওয়ার আগে নগদ টাকা দিতে পারে না, মালয়েশিয়া পৌঁছার পর তাদের টাকা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া যাওয়ার পর ওই ব্যক্তিকে টাকা আদায়ের জন্য গোপন আস্তানায় বন্দী করে রাখা হয়।

পাচারের হাট : উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের সোনারপাড়া রেজু খালে সাগর মোহনা থেকে মনখালী খালের সাগর মোহনা পর্যন্ত দীর্ঘ ২৭ কিলোমিটার এলাকা উপকূলবর্তী। এ উপকূলের রেজু খালের মোহনা, নিদানিয়া ঘাট, বাদামতলী ঘাট, ইনানী বড় খাল মোহনা, রূপপতি, ছেপটখালী, চোয়াংখালী, মনখালী সমুদ্র পয়েন্টসহ ৯টি পয়েন্ট দিয়ে শত শত মানুষ রাত ৮টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে পাচার হয়ে থাকে। উখিয়ার সোনারপাড়া ও ইনানী এলাকায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার পর পরই সাগরপথে যেন 'পাচারের হাট' বসে।

পাচারকারী : পুলিশের মতে, মানবপাচারে জড়িত রয়েছে কক্সবাজারের দুই শতাধিক লোক। তারা টাকা ও রাজনৈতিক-সামাজিক ক্ষেত্রেও শক্তিশালী। টেকনাফ সীমান্তে যারা সিন্ডিকেট করে মানবপাচারে জড়িত, তারা সবাই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। সীমান্তের শাহপরীর দ্বীপে শক্তিশালী তিনটি সিন্ডিকেটের অপকর্মের কথা স্বীকার করে টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'ধলু হোসেন, শরীফ হোসেন ও ফিরোজ এসব সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই ১৫-১৬টি করে মামলা রয়েছে। টেকনাফ সদরের আলোচিত দুই ভাই আকতার কামাল ও সাঈদ কামাল, মো. ফিরোজ, জিয়াউল হক, মুণ্ডারডেইল এলাকার রব্বানী মানব পাচার করে শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছে। এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে এসে তিন বছর ধরে মানব পাচার করে টেকনাফের চকবাজার এলাকার ডেইলপাড়ার দক্ষিণ পাশে বহুতল ভবন করছেন হেফজুর রহমান ওরফে হেফজু মাঝি ও তার ভাই মহিবুল্লাহ মাঝি। টেকনাফের লেদা মুছনী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের আমানউল্লাহ ও পারভীন আকতার হেফজু মাঝির দালাল। উখিয়ার সোনারপাড়া, ইনানী ও মনখালীর বাহাদুর, জাহেদ মেম্বার, লাল বেলাল, রুস্তম মৌলভি জসিম, রিদুয়ান, মোজাম্মেল, আবদুল্লাহ, জিহান, ছাদেকসহ অনেকেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মানব পাচার করে আসছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা