শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বস্তাবন্দী করে সাগরে নিক্ষেপ, নিখোঁজ শত শত মানুষ

টেকনাফের নাজিরপাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে জামাল হোসেন। একই গ্রামের মিরাজউদ্দিনের ছেলে হাবলু। এরা দুজন খালাতো ভাই। দুজনই টেকনাফে কাঠের কাজ করতেন। জীবন বদলে ফেলার স্বপ্নে বিভোর হয়ে এই দুই ভাই গত বছরের ২২ ডিসেম্বর দালালের মাধ্যমে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ উপকূল দিয়ে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে পাড়ি জমান। কিন্তু গত চার মাসেও তাদের কোনো খোঁজ নেই। পরিবারের পক্ষ থেকে শাহপরীর দ্বীপের মানবপাচারকারীদের দালাল ধলু হোসেনের সঙ্গে টেলিফোনে বারবার যোগাযোগ করা হয়েছিল। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। নিখোঁজ জামালের অসহায় স্ত্রী হোসনে আরা শুধু কাঁদেন। কেঁদে বলেন, 'তিন-তিনটা ছেলেমেয়ে নিয়ে আমি এখন কী করব?' টেকনাফের জামাল আর হাবলুর মতো অনেকেই সাগরপথে মালয়েশিয়ায় যাত্রা করে আর ফিরে আসেনি। তাদের খবর কেউ কখনো দিতেও পারেনি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলোর মতে, হারিয়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা কয়েকশ। টেকনাফ কক্সবাজারের শত শত পরিবার জানে না, বিত্তবৈভবের আশায় দেশ ছাড়া তাদের সন্তানেরা আর ফিরবে কি-না। কান্না করা ছাড়া তাদের যেন আর কোনো কাজ এখন আর নেই। সরেজমিনে জানা গেছে, উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে টেকনাফ উপকূল দিয়ে ট্রলারযোগে স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর অনাহারে অর্ধাহারে থাকা লোকজনকে বস্তাবন্দী করে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। হতভাগ্য অনেককেই আরও টাকার জন্য থাইল্যান্ডের গভীর জঙ্গলে গাছে ঝুলিয়ে নির্যাতনের আর্তনাদ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শোনানো হয় স্বজনদের। দালাল চক্র টেকনাফের উপকূল টেকনাফ, উখিয়া, কোটবাজার, রামু, কক্সবাজার চরপাড়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, চকরিয়াসহ বিভিন্ন স্থানের অসংখ্য লোকজনকে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার নামে প্রতারণার মহা ফাঁদ তৈরি করে। এতে অনেকে সাগরে মৃত্যু অনাহারে-অর্ধাহারে বনে বন্দী ও জেলজীবন, আবার অনেকে নিজের স্ত্রী ও মা-বোনের স্বর্ণের গহনা বিক্রি করে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের ৩০টি স্পট দিয়ে সংঘবদ্ধ দালালচক্রের মাধ্যমে রাতের অাঁধারে কৌশলে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া পাড়ি জমাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল লোকজন। এদের মধ্যে কেউ অতি কষ্টে মালয়েশিয়া পৌঁছে সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হচ্ছেন, কেউবা কাঠের নৌকায় মালয়েশিয়া পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরের অথৈই জলে ডুবে মরছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাগরে মাছধরা ট্রলারে করেই মানবপাচারের কাজ চলছে। প্রায়ই দুর্ঘটনায় পড়ে ব্যাপক প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়। জামালের ছোট ভাই আলম বলেন, তাদের বলা হয়েছে জামাল মালয়েশিয়া কারাগারে আটক রয়েছে। কিন্তু জামালের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করতে পারেনি। তিনি বলেন, 'মোবাইল ফোনে বিকাশের মাধ্যমে দালাল ধলুর কাছে চাহিদা অনুযায়ী টাকাও দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা শীঘ্রই মুক্তি পাবে বলে আশ্বাস দিলেও গত কিছুদিন ধরে ধলুর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তারা আশঙ্কা করছে, তাদের ভাই আর জীবিত নেই। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের ৩০০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সাগরপথে মালয়েশিয়ায় মানবপাচার হচ্ছে। পাচারকারী ও দালালরা টেকনাফ থেকে কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রাম পর্যন্ত ৩০০ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পাচারকাজ অব্যাহত রেখেছে। এ কাজে কক্সবাজার উপকূলে দুই শতাধিক দালাল জড়িত বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। যোগাযোগ করা হলে র‌্যাব-৭ কক্সবাজারের কোম্পানি কমান্ডার মেজর কাজী মো. রাশেদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'র‌্যাব গোয়েন্দা কার্যক্রমের মাধ্যমে অপরাধ নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই শত শত মালয়েশিয়াগামীকে উদ্ধার করা হয়েছে।' কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. আজাদ মিয়া জানান, সাগরপথে মানবপাচার রোধে কক্সবাজার জেলার আটটি থানার পুলিশ সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন। সীমিত লোকবল নিয়ে এ ক্ষেত্রে কাজ করা হচ্ছে। টেকনাফ থানা সূত্র জানায়, শুধু টেকনাফ থানা পুলিশ গত দুই বছরে মানবপাচার ও পাসপোর্ট আইনের ১৬১টি মামলার মধ্যে ১৫৩টির চার্জশিট দিয়েছে।

যেভাবে পাচার : পুলিশ ও অন্যান্য সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাগরের বড় জাহাজে প্রথমে ছোট নৌকাযোগে উপকূল থেকে লোকজনকে তুলে দেওয়া হয়। সেই জাহাজ ১০ দিন পর তাদের থাইল্যান্ডে পৌঁছে দেয়। সেখান থেকে পরে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। ইদানীং সাগরপথে নিরাপদ বাহন হিসেবে যোগ হয়েছে টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী জাহাজ। এসব জাহাজ পণ্য খালাস করার পর মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার সময় সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছ থেকে মালয়েশিয়াগামী লোকদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেয় বলে ইদানীং পাচারের হিড়িকও বেশি। টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে কোনো বাংলাদেশি আটক হলে সাধারণত আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয় এবং রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত অথবা তাদের বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইনে মামলা দায়ের করা হয়। সেই সঙ্গে আটক করা লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর দালালদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।'

নিত্য নতুন রুট : জানা গেছে, দালালরা নতুন নতুন নিরাপদ রুট বেছে নিয়েছে। যেমন- মেরিন ড্রাইভ সড়কের ইনানী, রেজু ব্রিজ, হিমছড়ি ও কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক এলাকা। গত তিন মাসে এই চারটি নতুন পয়েন্ট দিয়ে কয়েক হাজার লোককে পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া শাহপরীর দ্বীপসহ বেশ কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে চলছে মানবপাচার। প্রতি রাতেই এসব পয়েন্ট দিয়ে পাচার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ, অথচ আটক হচ্ছে হাতে গোনা কয়েকজন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু অসাধু সদস্যও পাচারকাজে সহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ আছে। মানবপাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন এমন এক দালাল জানান, 'দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যার কাছ থেকে যে টাকা পাওয়া যায় তা দিয়েই লোক সংগ্রহ করে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। যারা যাওয়ার আগে নগদ টাকা দিতে পারে না, মালয়েশিয়া পৌঁছার পর তাদের টাকা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া যাওয়ার পর ওই ব্যক্তিকে টাকা আদায়ের জন্য গোপন আস্তানায় বন্দী করে রাখা হয়।

পাচারের হাট : উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের সোনারপাড়া রেজু খালে সাগর মোহনা থেকে মনখালী খালের সাগর মোহনা পর্যন্ত দীর্ঘ ২৭ কিলোমিটার এলাকা উপকূলবর্তী। এ উপকূলের রেজু খালের মোহনা, নিদানিয়া ঘাট, বাদামতলী ঘাট, ইনানী বড় খাল মোহনা, রূপপতি, ছেপটখালী, চোয়াংখালী, মনখালী সমুদ্র পয়েন্টসহ ৯টি পয়েন্ট দিয়ে শত শত মানুষ রাত ৮টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে পাচার হয়ে থাকে। উখিয়ার সোনারপাড়া ও ইনানী এলাকায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার পর পরই সাগরপথে যেন 'পাচারের হাট' বসে।

পাচারকারী : পুলিশের মতে, মানবপাচারে জড়িত রয়েছে কক্সবাজারের দুই শতাধিক লোক। তারা টাকা ও রাজনৈতিক-সামাজিক ক্ষেত্রেও শক্তিশালী। টেকনাফ সীমান্তে যারা সিন্ডিকেট করে মানবপাচারে জড়িত, তারা সবাই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। সীমান্তের শাহপরীর দ্বীপে শক্তিশালী তিনটি সিন্ডিকেটের অপকর্মের কথা স্বীকার করে টেকনাফ থানার ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া বলেন, 'ধলু হোসেন, শরীফ হোসেন ও ফিরোজ এসব সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই ১৫-১৬টি করে মামলা রয়েছে। টেকনাফ সদরের আলোচিত দুই ভাই আকতার কামাল ও সাঈদ কামাল, মো. ফিরোজ, জিয়াউল হক, মুণ্ডারডেইল এলাকার রব্বানী মানব পাচার করে শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছে। এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে এসে তিন বছর ধরে মানব পাচার করে টেকনাফের চকবাজার এলাকার ডেইলপাড়ার দক্ষিণ পাশে বহুতল ভবন করছেন হেফজুর রহমান ওরফে হেফজু মাঝি ও তার ভাই মহিবুল্লাহ মাঝি। টেকনাফের লেদা মুছনী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের আমানউল্লাহ ও পারভীন আকতার হেফজু মাঝির দালাল। উখিয়ার সোনারপাড়া, ইনানী ও মনখালীর বাহাদুর, জাহেদ মেম্বার, লাল বেলাল, রুস্তম মৌলভি জসিম, রিদুয়ান, মোজাম্মেল, আবদুল্লাহ, জিহান, ছাদেকসহ অনেকেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মানব পাচার করে আসছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

এই মাত্র | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে