শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

হলি আর্টিজান অপারেশনের রোমহর্ষক বর্ণনা
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

আমাদের কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সারা বিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পৃথিবীর যত জায়গায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে কাজ করছে সেখানে সবচেয়ে জটিল অপারেশনগুলোতে তারা অংশ নিচ্ছে। আমাদের প্রত্যেকটি শান্তি রক্ষা মিশনে কমান্ডোদের অংশগ্রহণ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি মিশন এলাকায় চারটি স্পেশাল কমান্ডো ইউনিট রয়েছে। অন্য দেশের সেনাবাহিনী যখন অপারগতা প্রকাশ করে পিছিয়ে যায় সেখানে আমাদের কমান্ডোরা সেই জটিল দায়িত্ব পালন করেন। শান্তি রক্ষা মিশনগুলো আমাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত। হলি আর্টিজান ও আতিয়া মহলের অপারেশন সারা বিশ্বে সফল দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে। কাউন্টার টেররিজম অপারেশনে আমাদের বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত প্যারা কমান্ডোরা অত্যন্ত দক্ষ। সারা দেশে যে কোনো প্রয়োজনে মোতায়েনের জন্য স্পেশাল ফোর্স সেনাবাহিনীর রয়েছে।

গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা ও সেনাবাহিনীর কমান্ডো অপারেশনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল দুপুরে সেনা সদরে এসব তথ্য জানানো হয়। অপারেশনে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান অপারেশনের পূর্বাপর রোমহর্ষক বর্ণনা তুলে ধরেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে শুরু হওয়া প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সেনা সদরের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সম্প্রতি একটি স্বতন্ত্র ব্রিগেডে রূপ নিয়েছে। এই নতুন ব্রিগেডের প্রাথমিক কাজগুলো সিলেটে শুরু হয়েছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে, দেশের ক্রান্তিলগ্নে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। সেই অপারেশনে আমাদের সেনাপ্রধানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ফায়ার ব্রিগেড, পুলিশ, নেভিসহ সব সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আমরা যারা বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত তাদের দেশে এবং দেশের বাইরে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। তিনি বলেন, হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার এক মাস আগে আমি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হই। ঈদের ছুটির সময়টায় সিওদের (কমান্ডিং অফিসার) নিজেদের ব্যাটালিয়নের সঙ্গে থাকতে হয়। অসুস্থতার কারণে আমি দুই দিনের ছুটি নিয়ে সিলেট থেকে হবিগঞ্জে গিয়েছিলাম। সেখানে পরিবারসহ উঠেছি দি প্যালেস হোটেলে। সেখানে সিনেমা দেখছিলাম ওদের নিজেদের হলে। এমন সময় আমাকে ফোন করে জানানো হয় গুলশানের ঘটনা। আমাকে টেলিভিশনের লাইভ প্রোগ্রাম দেখার জন্য বলা হয়। আমি দ্রুত রুমে ফিরে এসে কয়েকটি টেলিভিশনের লাইভ রিপোর্টিং দেখি এবং তাত্ক্ষণিকভাবে লাইভ রিপোর্টিং বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করি। এর মধ্যে বিভিন্ন পর্যায় থেকে আমাকে ফোনে আপডেট পাঠানো হয়। শুরুতে সেনাবাহিনীর অন্যদের দিয়ে অপারেশনের কথা ভাবা হয়। আমি বলেছি, সেনাবাহিনী ইনভলব হলে সেটা প্যারা কমান্ডোরা করতে পারে। এ জন্য আমাদের সিলেট থেকে নিয়ে যেতে হবে। তার মধ্যে আমি রয়েছি হবিগঞ্জে। সেখানে থেকে আমরা নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঈদের কারণে আমাদের সৈনিক ও অফিসারদের অধিকাংশই ছুটিতে ছিলেন। যারা সিলেটের মধ্যে ছিলেন তাদের জরুরি ভিত্তিতে ব্যাটালিয়নে নিয়ে আসা হয়। রাত সাড়ে ১১টায় বন বিভাগের একটি গাড়ি জোগাড় করে আমার ফ্যামিলিকে হোটেল প্যালেসে রেখে সিলেটের উদ্দেশে রওনা দিই।

প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক বলেন, আমাদের কমান্ডোদের ট্রেনিংটাই এমন, এ ধরনের কাজ করার জন্য তারা উন্মুখ হয়ে থাকেন। ঈদের ছুটির কারণে রাস্তা তখন ফাঁকা। স্পিডে চলছিল আমাদের গাড়িটা। হবিগঞ্জ থেকে সিলেট যাওয়ার পথে শেরপুরে হঠাৎ দেখি আমি নেই। আমাদের গাড়ির সামনের অংশ ঢুকে গেছে একটি ট্রাকের নিচে। আমি দেখলাম, মোটামুটি অক্ষত আছি। যে অবস্থায় ছিলাম, আল্লাহ রক্ষা করেছেন। আমি কয়েকজনকে উদ্ধার করি। গাড়িটা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। দুর্ঘটনার কারণে রাস্তায় জ্যাম লেগে যায়। এদিকে আমার সময় কম। আমি জ্যাম ঠেলে দৌড়ে একটি প্রাইভেট কার পেয়ে তাতে সিলেট যাওয়ার চেষ্টা করি। পরিচয় দিলে তারা রাজি হয়। এদিকে গাড়িতে বসেই আমি নির্দেশনা দিতে থাকি। একটি অপারেশনের জন্য অনেক প্রস্তুতি লাগে। অস্ত্র নিতে হয় এক জায়গা থেকে। এপিসি আরেক জায়গায়। সেগুলোর জন্য পারমিশনের প্রয়োজন। সেগুলো আমাকে ফোনেই করতে হয়। বন বিভাগের আগের গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ায় সিলেটের ডিএফও (বিভাগীয় বন কর্মকর্তা) আমার ফোন নম্বর নিয়ে জানায়, তিনি আমাকে নিতে আসছেন। তিনি রাস্তা থেকে আমায় নিয়ে রাত দেড়টার সময় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন। এদিকে আমার ইউনিফর্ম ও বুট ছিল সিলেট ক্যান্টনমেন্টের বাসায়। আমার রানারকে বললাম, ঘরের তালা ভেঙে সেগুলো নিয়ে এয়ারপোর্টে আসতে। আমি এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি সে আমার আগেই সেখানে পৌঁছে গেছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমার ব্যাটালিয়নের সবাই এয়ারপোর্টে এসে পৌঁছাতে রাত প্রায় ৩টা বেজে যায়। লোকজন পেয়ে আমি আশ্বস্ত হলাম। ৩টা ৩৫ মিনিটে আমাদের প্লেন ছাড়ল। আমরা ছিলাম এক কোম্পানির কাছাকাছি সদস্য। ভয় আতঙ্ক ছিল অপারেশনে অনেক হতাহত হবে। আতঙ্কে-উত্তেজনায় সূরাও ঠিকমতো পড়তে পারছিলাম না। আমরা কুর্মিটোলায় ল্যান্ড করি। ক্যান্টনমেন্টে যখন পৌঁছি তখন সেখানে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ শত শত অফিসার। সবার চোখেমুখে ভরসা দেখছিলাম। এর মধ্যে আর্মি চিফ প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিয়ে এলেন। সেখানে তিনি সবাইকে ব্রিফ করলেন। আমাদের ডিএমও ব্রিফ করলেন। অপারেশনাল কমান্ডার হিসেবে আমিও ব্রিফিং দিলাম। তখন সবকিছু আমার অধীনস্থ করা হলো। অথচ আমি তখনও স্পট দেখিনি। চিফ অব আর্মি স্টাফ আমার শোল্ডারে হাত দিয়ে অত্যন্ত আবেগময় কণ্ঠে বললেন, ‘বেস্ট অব লাক।’ হলি আর্টিজান অপারেশনের কমান্ডো অধিনায়ক বললেন, রাতে আমি সিলেটে থাকতেই সাভার থেকে এপিসি (আর্মার্ড পারসোনাল ক্যারিয়ার) আনাই। ক্যান্টনমেন্ট থেকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। সেখানে ডিজি র‌্যাব, পুলিশ কমিশনারসহ অনেকে ছিলেন। আমি বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে হলি আর্টিজানের রুমগুলো সম্পর্কে ধারণা নিলাম। আমি র‌্যাব ও পুলিশকে অনুরোধ করে বললাম, অপারেশন শুরুর সময় অন্য কারও সহায়তা আমাদের প্রয়োজন হবে না। পুরো এলাকা ফাঁকা থাকবে। কোনো গাড়ি থাকবে না। কোনো সাংবাদিক থাকবে না। আমি যে ডিমান্ড করেছিলাম তারা তা পূরণ করেছেন। আমি আমার আগের পরিকল্পনা বদলে লোকজন অর্ধেক করে ফেললাম। আমাদের এত বড় একটি যুদ্ধ করতে হচ্ছে ছোট্ট একটি রুমে। যে আগে অ্যাকশন করবে সেই উইন করবে। আমি সেখান থেকে ফিরে এসে আমার ট্রুপসকে আবার ব্রিফ করলাম। সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে ট্রুপস নিয়ে রওনা দিলাম। চার রাস্তার মোড়ে পৌঁছে সবাইকে থামাই। স্নাইপার কোথায় বসাব সে সিদ্ধান্ত নিই। এমন সময় জানতে পারি, জঙ্গিরা হাসনাত করিমসহ কয়েকজনকে ছেড়ে দিয়েছে। হলি আর্টিজানের পাশে লেকভিউ ক্লিনিকে তখনো ৭টি নবজাতকসহ অনেক রোগী ছিলেন। পুলিশ সেটা তখনো খালি করেনি। এসব বিবেচনায় আমাদের অপারেশনে অনেক কাটছাঁট করতে হয়েছে। লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, অনেকগুলো এপিসি ছিল আমাদের। কিন্তু অপারেশনে অংশ নেয় চারটি। এসব অপারেশনের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। যেমন নিজেদের সম্পূর্ণ অক্ষত রাখতে হবে। শত্রুদের ধ্বংস করতে হবে। জিম্মিদের জীবিত উদ্ধার করতে হবে। প্রথম দুটি এপিসির লোকজন সবাই ভিতরে ছিলেন। এর মধ্যে প্রথম এপিসি দেয়াল ভাঙার পরই তারা ফায়ার শুরু করে। আমি দুটি এপিসির পেছনে ছিলাম। গুলি করার সময় দেখি আমার পিস্তল লক হয়ে গেছে। আমি তাত্ক্ষণিক রানারের কাছ থেকে পিস্তল নিই। সঙ্গে আমার এসএমজিও রয়েছে। গাড়ির জন্য এপিসি এগোতে পারছিল না। আমি এপিসির গর্ত দিয়ে বললাম, তারা যেন গাড়ির ওপর দিয়ে সামনে যায়। ডান পাশের এপিসি নিয়ে এগিয়ে গেলে চিপার মধ্যে দেখা যায়, ‘হেল্প, হেল্প’ বলে চিৎকার করছে কেউ। আমরা তাদের উদ্ধার করি। একজন জাপানিজ, দুজন শ্রীলঙ্কান, স্বামী-স্ত্রী। এটা দেয়াল ভাঙার ৪-৫ মিনিটের মধ্যে। স্পেস পেয়ে আমাদের লোকজন ফায়ার করতে থাকে। আমাদের প্ল্যান ছিল নিচতলা কাভার করে আমরা দোতলায় উঠব। কিন্তু আমাদের লোকজন দ্রুত দোতলায় উঠে যায়। আমি তখন লেকভিউ ক্লিনিকের কাছে। এমন সময় একজন চিৎকার করে বলে, স্যার, কাভার, কাভার। আমি প্রথমে একটা গাড়ির পেছনে কাভার নেই। পরে দ্রুত আরেকটু নিরাপদে কাভার নিয়ে এসএমজি ফায়ার করি। এমন সময় এক জঙ্গি বেরিয়ে এসে গুলি করতে উদ্যত হলে আমি এসএমজি দিয়ে আগে গুলি করি। সে লুটিয়ে পড়ে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আবার শুনি, স্যার কাভার, গ্রেনেড, গ্রেনেড। যে আমাকে সতর্ক করছিল সে দেখছিল জঙ্গিদের মুভমেন্ট। লেকভিউ ক্লিনিকের সামনে আমাকে লক্ষ্য করে আরেকজন গ্রেনেড ছুড়ে মারতে উদ্যত হয়। নিবরাস ছেলেটা। সে গ্রেনেডের পিন খুলতে পারেনি। তার আগেই এসএমজির গুলির টার্গেট হয় সে। ওপরে লেকভিউ ক্লিনিকে উঠে দেখি র‌্যাবের কয়েকজন সদস্য সেখানে আছে। সেটা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান। সেখানে ৭টি নবজাতক ছিল। হলি আর্টিজান বাড়ির মালিক বলেছিলেন, সেখানে তিনটি রুম আছে। মালিক তো ছোটখাটো চিলেকোঠা হিসাব করেনি। আমি গিয়ে দেখি ৭টি রুম। একটি রুমে ৮ জনকে পাওয়া যায়। তাদের ক্রলিং করে চেক করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। নিচে যারা গ্রেনেড মেরে ভিতরে ঢুকেছে তারাও একটি রুমে ২ জনকে পায়। সব মিলিয়ে আমরা ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছি। জঙ্গিদের দুজন মারা যায় বাইরে বেরিয়ে হামলা করতে এসে। বাকি তিনজন মারা যায় নিচতলায়।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি বেশ ঝুঁকি নিয়েছিলাম। নিয়ম অনুযায়ী অধিনায়ককে সবার পেছনে থাকতে হয়। অধিনায়ক যুদ্ধে মারা গেলে সেখানেই যুদ্ধ শেষ। এপিসির প্রথম দেয়াল ভাঙা থেকে পুরোটা ক্লিয়ার করা পর্যন্ত অপারেশন ছিল ১৩ মিনিটের। আমাদের গ্রেনেড, জঙ্গিদের গ্রেনেড মিলিয়ে পুরো ভবনটি তছনছ হয়ে গেছে। আমি যখন ভবনটিতে ঢুকি সেখানে দেখি বীভৎসভাবে পড়ে আছে ২০টি লাশ। এতটা নিষ্ঠুর কোনো মানুষ হতে পারে? নারকীয় নৃশংসতায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। কারও হাত-পা কেটেছে। কারও শরীরের মাংস ছেঁচে ফেলেছে। ১৩ মিনিটের অপারেশন শেষে সেনাপ্রধানকে রিপোর্ট দিই। তিনি এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। তখন সকাল সোয়া ৮টা বাজে। সেনাপ্রধান ভিতরটা দেখতে চাইলেন। এতটা বীভৎস, যতটা সম্ভব দেখালাম। যে ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছি তাদের মধ্যে কয়েকজন পাচকের ড্রেস পরেছিল। রুমে যেসব আইইডি (ইম্প্রভাইজ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) ছিল সেগুলো আমরা নিউট্রালাইজড করেছি। আমরা যাদের জীবিত ধরে দিয়েছি পরে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তিনি বলেন, আমরা এখন যে বিষয় নিয়ে কাজ করছি সেটাও অনেক বিস্তৃত। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগে থেকেই আমরা অ্যাসেসমেন্ট করতে পেরেছিলাম অপ্রচলিত যুদ্ধের পর্যায়ে আমাদের সামনে কী কী হুমকি আসতে পারে। সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করব সে প্রস্তুতিও আমাদের ছিল। ভবিষ্যতে যেসব নিরাপত্তা হুমকি আসতে পারে সেগুলো নিয়েও আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। প্রত্যেকটি অপারেশন থেকেই আমরা শিক্ষা নিই। আসলে প্যারা কমান্ডোদের জন্য ট্রেনিংটা অনেক বেশি কষ্টের। নিজেকে সব সময় প্রস্তুত রাখতে হয়। তার চেয়ে যুদ্ধ করাটা অনেক সহজ।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা