শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

হলি আর্টিজান অপারেশনের রোমহর্ষক বর্ণনা
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

আমাদের কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সারা বিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পৃথিবীর যত জায়গায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে কাজ করছে সেখানে সবচেয়ে জটিল অপারেশনগুলোতে তারা অংশ নিচ্ছে। আমাদের প্রত্যেকটি শান্তি রক্ষা মিশনে কমান্ডোদের অংশগ্রহণ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি মিশন এলাকায় চারটি স্পেশাল কমান্ডো ইউনিট রয়েছে। অন্য দেশের সেনাবাহিনী যখন অপারগতা প্রকাশ করে পিছিয়ে যায় সেখানে আমাদের কমান্ডোরা সেই জটিল দায়িত্ব পালন করেন। শান্তি রক্ষা মিশনগুলো আমাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত। হলি আর্টিজান ও আতিয়া মহলের অপারেশন সারা বিশ্বে সফল দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে। কাউন্টার টেররিজম অপারেশনে আমাদের বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত প্যারা কমান্ডোরা অত্যন্ত দক্ষ। সারা দেশে যে কোনো প্রয়োজনে মোতায়েনের জন্য স্পেশাল ফোর্স সেনাবাহিনীর রয়েছে।

গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা ও সেনাবাহিনীর কমান্ডো অপারেশনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল দুপুরে সেনা সদরে এসব তথ্য জানানো হয়। অপারেশনে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান অপারেশনের পূর্বাপর রোমহর্ষক বর্ণনা তুলে ধরেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে শুরু হওয়া প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সেনা সদরের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সম্প্রতি একটি স্বতন্ত্র ব্রিগেডে রূপ নিয়েছে। এই নতুন ব্রিগেডের প্রাথমিক কাজগুলো সিলেটে শুরু হয়েছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে, দেশের ক্রান্তিলগ্নে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। সেই অপারেশনে আমাদের সেনাপ্রধানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ফায়ার ব্রিগেড, পুলিশ, নেভিসহ সব সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আমরা যারা বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত তাদের দেশে এবং দেশের বাইরে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। তিনি বলেন, হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার এক মাস আগে আমি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হই। ঈদের ছুটির সময়টায় সিওদের (কমান্ডিং অফিসার) নিজেদের ব্যাটালিয়নের সঙ্গে থাকতে হয়। অসুস্থতার কারণে আমি দুই দিনের ছুটি নিয়ে সিলেট থেকে হবিগঞ্জে গিয়েছিলাম। সেখানে পরিবারসহ উঠেছি দি প্যালেস হোটেলে। সেখানে সিনেমা দেখছিলাম ওদের নিজেদের হলে। এমন সময় আমাকে ফোন করে জানানো হয় গুলশানের ঘটনা। আমাকে টেলিভিশনের লাইভ প্রোগ্রাম দেখার জন্য বলা হয়। আমি দ্রুত রুমে ফিরে এসে কয়েকটি টেলিভিশনের লাইভ রিপোর্টিং দেখি এবং তাত্ক্ষণিকভাবে লাইভ রিপোর্টিং বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করি। এর মধ্যে বিভিন্ন পর্যায় থেকে আমাকে ফোনে আপডেট পাঠানো হয়। শুরুতে সেনাবাহিনীর অন্যদের দিয়ে অপারেশনের কথা ভাবা হয়। আমি বলেছি, সেনাবাহিনী ইনভলব হলে সেটা প্যারা কমান্ডোরা করতে পারে। এ জন্য আমাদের সিলেট থেকে নিয়ে যেতে হবে। তার মধ্যে আমি রয়েছি হবিগঞ্জে। সেখানে থেকে আমরা নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঈদের কারণে আমাদের সৈনিক ও অফিসারদের অধিকাংশই ছুটিতে ছিলেন। যারা সিলেটের মধ্যে ছিলেন তাদের জরুরি ভিত্তিতে ব্যাটালিয়নে নিয়ে আসা হয়। রাত সাড়ে ১১টায় বন বিভাগের একটি গাড়ি জোগাড় করে আমার ফ্যামিলিকে হোটেল প্যালেসে রেখে সিলেটের উদ্দেশে রওনা দিই।

প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক বলেন, আমাদের কমান্ডোদের ট্রেনিংটাই এমন, এ ধরনের কাজ করার জন্য তারা উন্মুখ হয়ে থাকেন। ঈদের ছুটির কারণে রাস্তা তখন ফাঁকা। স্পিডে চলছিল আমাদের গাড়িটা। হবিগঞ্জ থেকে সিলেট যাওয়ার পথে শেরপুরে হঠাৎ দেখি আমি নেই। আমাদের গাড়ির সামনের অংশ ঢুকে গেছে একটি ট্রাকের নিচে। আমি দেখলাম, মোটামুটি অক্ষত আছি। যে অবস্থায় ছিলাম, আল্লাহ রক্ষা করেছেন। আমি কয়েকজনকে উদ্ধার করি। গাড়িটা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। দুর্ঘটনার কারণে রাস্তায় জ্যাম লেগে যায়। এদিকে আমার সময় কম। আমি জ্যাম ঠেলে দৌড়ে একটি প্রাইভেট কার পেয়ে তাতে সিলেট যাওয়ার চেষ্টা করি। পরিচয় দিলে তারা রাজি হয়। এদিকে গাড়িতে বসেই আমি নির্দেশনা দিতে থাকি। একটি অপারেশনের জন্য অনেক প্রস্তুতি লাগে। অস্ত্র নিতে হয় এক জায়গা থেকে। এপিসি আরেক জায়গায়। সেগুলোর জন্য পারমিশনের প্রয়োজন। সেগুলো আমাকে ফোনেই করতে হয়। বন বিভাগের আগের গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ায় সিলেটের ডিএফও (বিভাগীয় বন কর্মকর্তা) আমার ফোন নম্বর নিয়ে জানায়, তিনি আমাকে নিতে আসছেন। তিনি রাস্তা থেকে আমায় নিয়ে রাত দেড়টার সময় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন। এদিকে আমার ইউনিফর্ম ও বুট ছিল সিলেট ক্যান্টনমেন্টের বাসায়। আমার রানারকে বললাম, ঘরের তালা ভেঙে সেগুলো নিয়ে এয়ারপোর্টে আসতে। আমি এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি সে আমার আগেই সেখানে পৌঁছে গেছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমার ব্যাটালিয়নের সবাই এয়ারপোর্টে এসে পৌঁছাতে রাত প্রায় ৩টা বেজে যায়। লোকজন পেয়ে আমি আশ্বস্ত হলাম। ৩টা ৩৫ মিনিটে আমাদের প্লেন ছাড়ল। আমরা ছিলাম এক কোম্পানির কাছাকাছি সদস্য। ভয় আতঙ্ক ছিল অপারেশনে অনেক হতাহত হবে। আতঙ্কে-উত্তেজনায় সূরাও ঠিকমতো পড়তে পারছিলাম না। আমরা কুর্মিটোলায় ল্যান্ড করি। ক্যান্টনমেন্টে যখন পৌঁছি তখন সেখানে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ শত শত অফিসার। সবার চোখেমুখে ভরসা দেখছিলাম। এর মধ্যে আর্মি চিফ প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিয়ে এলেন। সেখানে তিনি সবাইকে ব্রিফ করলেন। আমাদের ডিএমও ব্রিফ করলেন। অপারেশনাল কমান্ডার হিসেবে আমিও ব্রিফিং দিলাম। তখন সবকিছু আমার অধীনস্থ করা হলো। অথচ আমি তখনও স্পট দেখিনি। চিফ অব আর্মি স্টাফ আমার শোল্ডারে হাত দিয়ে অত্যন্ত আবেগময় কণ্ঠে বললেন, ‘বেস্ট অব লাক।’ হলি আর্টিজান অপারেশনের কমান্ডো অধিনায়ক বললেন, রাতে আমি সিলেটে থাকতেই সাভার থেকে এপিসি (আর্মার্ড পারসোনাল ক্যারিয়ার) আনাই। ক্যান্টনমেন্ট থেকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। সেখানে ডিজি র‌্যাব, পুলিশ কমিশনারসহ অনেকে ছিলেন। আমি বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে হলি আর্টিজানের রুমগুলো সম্পর্কে ধারণা নিলাম। আমি র‌্যাব ও পুলিশকে অনুরোধ করে বললাম, অপারেশন শুরুর সময় অন্য কারও সহায়তা আমাদের প্রয়োজন হবে না। পুরো এলাকা ফাঁকা থাকবে। কোনো গাড়ি থাকবে না। কোনো সাংবাদিক থাকবে না। আমি যে ডিমান্ড করেছিলাম তারা তা পূরণ করেছেন। আমি আমার আগের পরিকল্পনা বদলে লোকজন অর্ধেক করে ফেললাম। আমাদের এত বড় একটি যুদ্ধ করতে হচ্ছে ছোট্ট একটি রুমে। যে আগে অ্যাকশন করবে সেই উইন করবে। আমি সেখান থেকে ফিরে এসে আমার ট্রুপসকে আবার ব্রিফ করলাম। সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে ট্রুপস নিয়ে রওনা দিলাম। চার রাস্তার মোড়ে পৌঁছে সবাইকে থামাই। স্নাইপার কোথায় বসাব সে সিদ্ধান্ত নিই। এমন সময় জানতে পারি, জঙ্গিরা হাসনাত করিমসহ কয়েকজনকে ছেড়ে দিয়েছে। হলি আর্টিজানের পাশে লেকভিউ ক্লিনিকে তখনো ৭টি নবজাতকসহ অনেক রোগী ছিলেন। পুলিশ সেটা তখনো খালি করেনি। এসব বিবেচনায় আমাদের অপারেশনে অনেক কাটছাঁট করতে হয়েছে। লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, অনেকগুলো এপিসি ছিল আমাদের। কিন্তু অপারেশনে অংশ নেয় চারটি। এসব অপারেশনের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। যেমন নিজেদের সম্পূর্ণ অক্ষত রাখতে হবে। শত্রুদের ধ্বংস করতে হবে। জিম্মিদের জীবিত উদ্ধার করতে হবে। প্রথম দুটি এপিসির লোকজন সবাই ভিতরে ছিলেন। এর মধ্যে প্রথম এপিসি দেয়াল ভাঙার পরই তারা ফায়ার শুরু করে। আমি দুটি এপিসির পেছনে ছিলাম। গুলি করার সময় দেখি আমার পিস্তল লক হয়ে গেছে। আমি তাত্ক্ষণিক রানারের কাছ থেকে পিস্তল নিই। সঙ্গে আমার এসএমজিও রয়েছে। গাড়ির জন্য এপিসি এগোতে পারছিল না। আমি এপিসির গর্ত দিয়ে বললাম, তারা যেন গাড়ির ওপর দিয়ে সামনে যায়। ডান পাশের এপিসি নিয়ে এগিয়ে গেলে চিপার মধ্যে দেখা যায়, ‘হেল্প, হেল্প’ বলে চিৎকার করছে কেউ। আমরা তাদের উদ্ধার করি। একজন জাপানিজ, দুজন শ্রীলঙ্কান, স্বামী-স্ত্রী। এটা দেয়াল ভাঙার ৪-৫ মিনিটের মধ্যে। স্পেস পেয়ে আমাদের লোকজন ফায়ার করতে থাকে। আমাদের প্ল্যান ছিল নিচতলা কাভার করে আমরা দোতলায় উঠব। কিন্তু আমাদের লোকজন দ্রুত দোতলায় উঠে যায়। আমি তখন লেকভিউ ক্লিনিকের কাছে। এমন সময় একজন চিৎকার করে বলে, স্যার, কাভার, কাভার। আমি প্রথমে একটা গাড়ির পেছনে কাভার নেই। পরে দ্রুত আরেকটু নিরাপদে কাভার নিয়ে এসএমজি ফায়ার করি। এমন সময় এক জঙ্গি বেরিয়ে এসে গুলি করতে উদ্যত হলে আমি এসএমজি দিয়ে আগে গুলি করি। সে লুটিয়ে পড়ে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আবার শুনি, স্যার কাভার, গ্রেনেড, গ্রেনেড। যে আমাকে সতর্ক করছিল সে দেখছিল জঙ্গিদের মুভমেন্ট। লেকভিউ ক্লিনিকের সামনে আমাকে লক্ষ্য করে আরেকজন গ্রেনেড ছুড়ে মারতে উদ্যত হয়। নিবরাস ছেলেটা। সে গ্রেনেডের পিন খুলতে পারেনি। তার আগেই এসএমজির গুলির টার্গেট হয় সে। ওপরে লেকভিউ ক্লিনিকে উঠে দেখি র‌্যাবের কয়েকজন সদস্য সেখানে আছে। সেটা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান। সেখানে ৭টি নবজাতক ছিল। হলি আর্টিজান বাড়ির মালিক বলেছিলেন, সেখানে তিনটি রুম আছে। মালিক তো ছোটখাটো চিলেকোঠা হিসাব করেনি। আমি গিয়ে দেখি ৭টি রুম। একটি রুমে ৮ জনকে পাওয়া যায়। তাদের ক্রলিং করে চেক করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। নিচে যারা গ্রেনেড মেরে ভিতরে ঢুকেছে তারাও একটি রুমে ২ জনকে পায়। সব মিলিয়ে আমরা ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছি। জঙ্গিদের দুজন মারা যায় বাইরে বেরিয়ে হামলা করতে এসে। বাকি তিনজন মারা যায় নিচতলায়।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি বেশ ঝুঁকি নিয়েছিলাম। নিয়ম অনুযায়ী অধিনায়ককে সবার পেছনে থাকতে হয়। অধিনায়ক যুদ্ধে মারা গেলে সেখানেই যুদ্ধ শেষ। এপিসির প্রথম দেয়াল ভাঙা থেকে পুরোটা ক্লিয়ার করা পর্যন্ত অপারেশন ছিল ১৩ মিনিটের। আমাদের গ্রেনেড, জঙ্গিদের গ্রেনেড মিলিয়ে পুরো ভবনটি তছনছ হয়ে গেছে। আমি যখন ভবনটিতে ঢুকি সেখানে দেখি বীভৎসভাবে পড়ে আছে ২০টি লাশ। এতটা নিষ্ঠুর কোনো মানুষ হতে পারে? নারকীয় নৃশংসতায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। কারও হাত-পা কেটেছে। কারও শরীরের মাংস ছেঁচে ফেলেছে। ১৩ মিনিটের অপারেশন শেষে সেনাপ্রধানকে রিপোর্ট দিই। তিনি এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। তখন সকাল সোয়া ৮টা বাজে। সেনাপ্রধান ভিতরটা দেখতে চাইলেন। এতটা বীভৎস, যতটা সম্ভব দেখালাম। যে ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছি তাদের মধ্যে কয়েকজন পাচকের ড্রেস পরেছিল। রুমে যেসব আইইডি (ইম্প্রভাইজ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) ছিল সেগুলো আমরা নিউট্রালাইজড করেছি। আমরা যাদের জীবিত ধরে দিয়েছি পরে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তিনি বলেন, আমরা এখন যে বিষয় নিয়ে কাজ করছি সেটাও অনেক বিস্তৃত। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগে থেকেই আমরা অ্যাসেসমেন্ট করতে পেরেছিলাম অপ্রচলিত যুদ্ধের পর্যায়ে আমাদের সামনে কী কী হুমকি আসতে পারে। সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করব সে প্রস্তুতিও আমাদের ছিল। ভবিষ্যতে যেসব নিরাপত্তা হুমকি আসতে পারে সেগুলো নিয়েও আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। প্রত্যেকটি অপারেশন থেকেই আমরা শিক্ষা নিই। আসলে প্যারা কমান্ডোদের জন্য ট্রেনিংটা অনেক বেশি কষ্টের। নিজেকে সব সময় প্রস্তুত রাখতে হয়। তার চেয়ে যুদ্ধ করাটা অনেক সহজ।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা