শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

হলি আর্টিজান অপারেশনের রোমহর্ষক বর্ণনা
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

আমাদের কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সারা বিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পৃথিবীর যত জায়গায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে কাজ করছে সেখানে সবচেয়ে জটিল অপারেশনগুলোতে তারা অংশ নিচ্ছে। আমাদের প্রত্যেকটি শান্তি রক্ষা মিশনে কমান্ডোদের অংশগ্রহণ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি মিশন এলাকায় চারটি স্পেশাল কমান্ডো ইউনিট রয়েছে। অন্য দেশের সেনাবাহিনী যখন অপারগতা প্রকাশ করে পিছিয়ে যায় সেখানে আমাদের কমান্ডোরা সেই জটিল দায়িত্ব পালন করেন। শান্তি রক্ষা মিশনগুলো আমাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত। হলি আর্টিজান ও আতিয়া মহলের অপারেশন সারা বিশ্বে সফল দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে। কাউন্টার টেররিজম অপারেশনে আমাদের বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত প্যারা কমান্ডোরা অত্যন্ত দক্ষ। সারা দেশে যে কোনো প্রয়োজনে মোতায়েনের জন্য স্পেশাল ফোর্স সেনাবাহিনীর রয়েছে।

গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা ও সেনাবাহিনীর কমান্ডো অপারেশনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল দুপুরে সেনা সদরে এসব তথ্য জানানো হয়। অপারেশনে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান অপারেশনের পূর্বাপর রোমহর্ষক বর্ণনা তুলে ধরেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে শুরু হওয়া প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সেনা সদরের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সম্প্রতি একটি স্বতন্ত্র ব্রিগেডে রূপ নিয়েছে। এই নতুন ব্রিগেডের প্রাথমিক কাজগুলো সিলেটে শুরু হয়েছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে, দেশের ক্রান্তিলগ্নে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। সেই অপারেশনে আমাদের সেনাপ্রধানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ফায়ার ব্রিগেড, পুলিশ, নেভিসহ সব সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আমরা যারা বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত তাদের দেশে এবং দেশের বাইরে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। তিনি বলেন, হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার এক মাস আগে আমি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হই। ঈদের ছুটির সময়টায় সিওদের (কমান্ডিং অফিসার) নিজেদের ব্যাটালিয়নের সঙ্গে থাকতে হয়। অসুস্থতার কারণে আমি দুই দিনের ছুটি নিয়ে সিলেট থেকে হবিগঞ্জে গিয়েছিলাম। সেখানে পরিবারসহ উঠেছি দি প্যালেস হোটেলে। সেখানে সিনেমা দেখছিলাম ওদের নিজেদের হলে। এমন সময় আমাকে ফোন করে জানানো হয় গুলশানের ঘটনা। আমাকে টেলিভিশনের লাইভ প্রোগ্রাম দেখার জন্য বলা হয়। আমি দ্রুত রুমে ফিরে এসে কয়েকটি টেলিভিশনের লাইভ রিপোর্টিং দেখি এবং তাত্ক্ষণিকভাবে লাইভ রিপোর্টিং বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করি। এর মধ্যে বিভিন্ন পর্যায় থেকে আমাকে ফোনে আপডেট পাঠানো হয়। শুরুতে সেনাবাহিনীর অন্যদের দিয়ে অপারেশনের কথা ভাবা হয়। আমি বলেছি, সেনাবাহিনী ইনভলব হলে সেটা প্যারা কমান্ডোরা করতে পারে। এ জন্য আমাদের সিলেট থেকে নিয়ে যেতে হবে। তার মধ্যে আমি রয়েছি হবিগঞ্জে। সেখানে থেকে আমরা নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঈদের কারণে আমাদের সৈনিক ও অফিসারদের অধিকাংশই ছুটিতে ছিলেন। যারা সিলেটের মধ্যে ছিলেন তাদের জরুরি ভিত্তিতে ব্যাটালিয়নে নিয়ে আসা হয়। রাত সাড়ে ১১টায় বন বিভাগের একটি গাড়ি জোগাড় করে আমার ফ্যামিলিকে হোটেল প্যালেসে রেখে সিলেটের উদ্দেশে রওনা দিই।

প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক বলেন, আমাদের কমান্ডোদের ট্রেনিংটাই এমন, এ ধরনের কাজ করার জন্য তারা উন্মুখ হয়ে থাকেন। ঈদের ছুটির কারণে রাস্তা তখন ফাঁকা। স্পিডে চলছিল আমাদের গাড়িটা। হবিগঞ্জ থেকে সিলেট যাওয়ার পথে শেরপুরে হঠাৎ দেখি আমি নেই। আমাদের গাড়ির সামনের অংশ ঢুকে গেছে একটি ট্রাকের নিচে। আমি দেখলাম, মোটামুটি অক্ষত আছি। যে অবস্থায় ছিলাম, আল্লাহ রক্ষা করেছেন। আমি কয়েকজনকে উদ্ধার করি। গাড়িটা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। দুর্ঘটনার কারণে রাস্তায় জ্যাম লেগে যায়। এদিকে আমার সময় কম। আমি জ্যাম ঠেলে দৌড়ে একটি প্রাইভেট কার পেয়ে তাতে সিলেট যাওয়ার চেষ্টা করি। পরিচয় দিলে তারা রাজি হয়। এদিকে গাড়িতে বসেই আমি নির্দেশনা দিতে থাকি। একটি অপারেশনের জন্য অনেক প্রস্তুতি লাগে। অস্ত্র নিতে হয় এক জায়গা থেকে। এপিসি আরেক জায়গায়। সেগুলোর জন্য পারমিশনের প্রয়োজন। সেগুলো আমাকে ফোনেই করতে হয়। বন বিভাগের আগের গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ায় সিলেটের ডিএফও (বিভাগীয় বন কর্মকর্তা) আমার ফোন নম্বর নিয়ে জানায়, তিনি আমাকে নিতে আসছেন। তিনি রাস্তা থেকে আমায় নিয়ে রাত দেড়টার সময় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন। এদিকে আমার ইউনিফর্ম ও বুট ছিল সিলেট ক্যান্টনমেন্টের বাসায়। আমার রানারকে বললাম, ঘরের তালা ভেঙে সেগুলো নিয়ে এয়ারপোর্টে আসতে। আমি এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি সে আমার আগেই সেখানে পৌঁছে গেছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমার ব্যাটালিয়নের সবাই এয়ারপোর্টে এসে পৌঁছাতে রাত প্রায় ৩টা বেজে যায়। লোকজন পেয়ে আমি আশ্বস্ত হলাম। ৩টা ৩৫ মিনিটে আমাদের প্লেন ছাড়ল। আমরা ছিলাম এক কোম্পানির কাছাকাছি সদস্য। ভয় আতঙ্ক ছিল অপারেশনে অনেক হতাহত হবে। আতঙ্কে-উত্তেজনায় সূরাও ঠিকমতো পড়তে পারছিলাম না। আমরা কুর্মিটোলায় ল্যান্ড করি। ক্যান্টনমেন্টে যখন পৌঁছি তখন সেখানে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ শত শত অফিসার। সবার চোখেমুখে ভরসা দেখছিলাম। এর মধ্যে আর্মি চিফ প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিয়ে এলেন। সেখানে তিনি সবাইকে ব্রিফ করলেন। আমাদের ডিএমও ব্রিফ করলেন। অপারেশনাল কমান্ডার হিসেবে আমিও ব্রিফিং দিলাম। তখন সবকিছু আমার অধীনস্থ করা হলো। অথচ আমি তখনও স্পট দেখিনি। চিফ অব আর্মি স্টাফ আমার শোল্ডারে হাত দিয়ে অত্যন্ত আবেগময় কণ্ঠে বললেন, ‘বেস্ট অব লাক।’ হলি আর্টিজান অপারেশনের কমান্ডো অধিনায়ক বললেন, রাতে আমি সিলেটে থাকতেই সাভার থেকে এপিসি (আর্মার্ড পারসোনাল ক্যারিয়ার) আনাই। ক্যান্টনমেন্ট থেকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। সেখানে ডিজি র‌্যাব, পুলিশ কমিশনারসহ অনেকে ছিলেন। আমি বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে হলি আর্টিজানের রুমগুলো সম্পর্কে ধারণা নিলাম। আমি র‌্যাব ও পুলিশকে অনুরোধ করে বললাম, অপারেশন শুরুর সময় অন্য কারও সহায়তা আমাদের প্রয়োজন হবে না। পুরো এলাকা ফাঁকা থাকবে। কোনো গাড়ি থাকবে না। কোনো সাংবাদিক থাকবে না। আমি যে ডিমান্ড করেছিলাম তারা তা পূরণ করেছেন। আমি আমার আগের পরিকল্পনা বদলে লোকজন অর্ধেক করে ফেললাম। আমাদের এত বড় একটি যুদ্ধ করতে হচ্ছে ছোট্ট একটি রুমে। যে আগে অ্যাকশন করবে সেই উইন করবে। আমি সেখান থেকে ফিরে এসে আমার ট্রুপসকে আবার ব্রিফ করলাম। সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে ট্রুপস নিয়ে রওনা দিলাম। চার রাস্তার মোড়ে পৌঁছে সবাইকে থামাই। স্নাইপার কোথায় বসাব সে সিদ্ধান্ত নিই। এমন সময় জানতে পারি, জঙ্গিরা হাসনাত করিমসহ কয়েকজনকে ছেড়ে দিয়েছে। হলি আর্টিজানের পাশে লেকভিউ ক্লিনিকে তখনো ৭টি নবজাতকসহ অনেক রোগী ছিলেন। পুলিশ সেটা তখনো খালি করেনি। এসব বিবেচনায় আমাদের অপারেশনে অনেক কাটছাঁট করতে হয়েছে। লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, অনেকগুলো এপিসি ছিল আমাদের। কিন্তু অপারেশনে অংশ নেয় চারটি। এসব অপারেশনের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। যেমন নিজেদের সম্পূর্ণ অক্ষত রাখতে হবে। শত্রুদের ধ্বংস করতে হবে। জিম্মিদের জীবিত উদ্ধার করতে হবে। প্রথম দুটি এপিসির লোকজন সবাই ভিতরে ছিলেন। এর মধ্যে প্রথম এপিসি দেয়াল ভাঙার পরই তারা ফায়ার শুরু করে। আমি দুটি এপিসির পেছনে ছিলাম। গুলি করার সময় দেখি আমার পিস্তল লক হয়ে গেছে। আমি তাত্ক্ষণিক রানারের কাছ থেকে পিস্তল নিই। সঙ্গে আমার এসএমজিও রয়েছে। গাড়ির জন্য এপিসি এগোতে পারছিল না। আমি এপিসির গর্ত দিয়ে বললাম, তারা যেন গাড়ির ওপর দিয়ে সামনে যায়। ডান পাশের এপিসি নিয়ে এগিয়ে গেলে চিপার মধ্যে দেখা যায়, ‘হেল্প, হেল্প’ বলে চিৎকার করছে কেউ। আমরা তাদের উদ্ধার করি। একজন জাপানিজ, দুজন শ্রীলঙ্কান, স্বামী-স্ত্রী। এটা দেয়াল ভাঙার ৪-৫ মিনিটের মধ্যে। স্পেস পেয়ে আমাদের লোকজন ফায়ার করতে থাকে। আমাদের প্ল্যান ছিল নিচতলা কাভার করে আমরা দোতলায় উঠব। কিন্তু আমাদের লোকজন দ্রুত দোতলায় উঠে যায়। আমি তখন লেকভিউ ক্লিনিকের কাছে। এমন সময় একজন চিৎকার করে বলে, স্যার, কাভার, কাভার। আমি প্রথমে একটা গাড়ির পেছনে কাভার নেই। পরে দ্রুত আরেকটু নিরাপদে কাভার নিয়ে এসএমজি ফায়ার করি। এমন সময় এক জঙ্গি বেরিয়ে এসে গুলি করতে উদ্যত হলে আমি এসএমজি দিয়ে আগে গুলি করি। সে লুটিয়ে পড়ে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আবার শুনি, স্যার কাভার, গ্রেনেড, গ্রেনেড। যে আমাকে সতর্ক করছিল সে দেখছিল জঙ্গিদের মুভমেন্ট। লেকভিউ ক্লিনিকের সামনে আমাকে লক্ষ্য করে আরেকজন গ্রেনেড ছুড়ে মারতে উদ্যত হয়। নিবরাস ছেলেটা। সে গ্রেনেডের পিন খুলতে পারেনি। তার আগেই এসএমজির গুলির টার্গেট হয় সে। ওপরে লেকভিউ ক্লিনিকে উঠে দেখি র‌্যাবের কয়েকজন সদস্য সেখানে আছে। সেটা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান। সেখানে ৭টি নবজাতক ছিল। হলি আর্টিজান বাড়ির মালিক বলেছিলেন, সেখানে তিনটি রুম আছে। মালিক তো ছোটখাটো চিলেকোঠা হিসাব করেনি। আমি গিয়ে দেখি ৭টি রুম। একটি রুমে ৮ জনকে পাওয়া যায়। তাদের ক্রলিং করে চেক করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। নিচে যারা গ্রেনেড মেরে ভিতরে ঢুকেছে তারাও একটি রুমে ২ জনকে পায়। সব মিলিয়ে আমরা ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছি। জঙ্গিদের দুজন মারা যায় বাইরে বেরিয়ে হামলা করতে এসে। বাকি তিনজন মারা যায় নিচতলায়।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি বেশ ঝুঁকি নিয়েছিলাম। নিয়ম অনুযায়ী অধিনায়ককে সবার পেছনে থাকতে হয়। অধিনায়ক যুদ্ধে মারা গেলে সেখানেই যুদ্ধ শেষ। এপিসির প্রথম দেয়াল ভাঙা থেকে পুরোটা ক্লিয়ার করা পর্যন্ত অপারেশন ছিল ১৩ মিনিটের। আমাদের গ্রেনেড, জঙ্গিদের গ্রেনেড মিলিয়ে পুরো ভবনটি তছনছ হয়ে গেছে। আমি যখন ভবনটিতে ঢুকি সেখানে দেখি বীভৎসভাবে পড়ে আছে ২০টি লাশ। এতটা নিষ্ঠুর কোনো মানুষ হতে পারে? নারকীয় নৃশংসতায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। কারও হাত-পা কেটেছে। কারও শরীরের মাংস ছেঁচে ফেলেছে। ১৩ মিনিটের অপারেশন শেষে সেনাপ্রধানকে রিপোর্ট দিই। তিনি এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। তখন সকাল সোয়া ৮টা বাজে। সেনাপ্রধান ভিতরটা দেখতে চাইলেন। এতটা বীভৎস, যতটা সম্ভব দেখালাম। যে ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছি তাদের মধ্যে কয়েকজন পাচকের ড্রেস পরেছিল। রুমে যেসব আইইডি (ইম্প্রভাইজ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) ছিল সেগুলো আমরা নিউট্রালাইজড করেছি। আমরা যাদের জীবিত ধরে দিয়েছি পরে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তিনি বলেন, আমরা এখন যে বিষয় নিয়ে কাজ করছি সেটাও অনেক বিস্তৃত। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগে থেকেই আমরা অ্যাসেসমেন্ট করতে পেরেছিলাম অপ্রচলিত যুদ্ধের পর্যায়ে আমাদের সামনে কী কী হুমকি আসতে পারে। সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করব সে প্রস্তুতিও আমাদের ছিল। ভবিষ্যতে যেসব নিরাপত্তা হুমকি আসতে পারে সেগুলো নিয়েও আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। প্রত্যেকটি অপারেশন থেকেই আমরা শিক্ষা নিই। আসলে প্যারা কমান্ডোদের জন্য ট্রেনিংটা অনেক বেশি কষ্টের। নিজেকে সব সময় প্রস্তুত রাখতে হয়। তার চেয়ে যুদ্ধ করাটা অনেক সহজ।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর