শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

হলি আর্টিজান অপারেশনের রোমহর্ষক বর্ণনা
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

আমাদের কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সারা বিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পৃথিবীর যত জায়গায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে কাজ করছে সেখানে সবচেয়ে জটিল অপারেশনগুলোতে তারা অংশ নিচ্ছে। আমাদের প্রত্যেকটি শান্তি রক্ষা মিশনে কমান্ডোদের অংশগ্রহণ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি মিশন এলাকায় চারটি স্পেশাল কমান্ডো ইউনিট রয়েছে। অন্য দেশের সেনাবাহিনী যখন অপারগতা প্রকাশ করে পিছিয়ে যায় সেখানে আমাদের কমান্ডোরা সেই জটিল দায়িত্ব পালন করেন। শান্তি রক্ষা মিশনগুলো আমাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত। হলি আর্টিজান ও আতিয়া মহলের অপারেশন সারা বিশ্বে সফল দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে। কাউন্টার টেররিজম অপারেশনে আমাদের বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত প্যারা কমান্ডোরা অত্যন্ত দক্ষ। সারা দেশে যে কোনো প্রয়োজনে মোতায়েনের জন্য স্পেশাল ফোর্স সেনাবাহিনীর রয়েছে।

গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা ও সেনাবাহিনীর কমান্ডো অপারেশনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল দুপুরে সেনা সদরে এসব তথ্য জানানো হয়। অপারেশনে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান অপারেশনের পূর্বাপর রোমহর্ষক বর্ণনা তুলে ধরেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে শুরু হওয়া প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সেনা সদরের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সম্প্রতি একটি স্বতন্ত্র ব্রিগেডে রূপ নিয়েছে। এই নতুন ব্রিগেডের প্রাথমিক কাজগুলো সিলেটে শুরু হয়েছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে, দেশের ক্রান্তিলগ্নে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। সেই অপারেশনে আমাদের সেনাপ্রধানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ফায়ার ব্রিগেড, পুলিশ, নেভিসহ সব সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আমরা যারা বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত তাদের দেশে এবং দেশের বাইরে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। তিনি বলেন, হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার এক মাস আগে আমি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হই। ঈদের ছুটির সময়টায় সিওদের (কমান্ডিং অফিসার) নিজেদের ব্যাটালিয়নের সঙ্গে থাকতে হয়। অসুস্থতার কারণে আমি দুই দিনের ছুটি নিয়ে সিলেট থেকে হবিগঞ্জে গিয়েছিলাম। সেখানে পরিবারসহ উঠেছি দি প্যালেস হোটেলে। সেখানে সিনেমা দেখছিলাম ওদের নিজেদের হলে। এমন সময় আমাকে ফোন করে জানানো হয় গুলশানের ঘটনা। আমাকে টেলিভিশনের লাইভ প্রোগ্রাম দেখার জন্য বলা হয়। আমি দ্রুত রুমে ফিরে এসে কয়েকটি টেলিভিশনের লাইভ রিপোর্টিং দেখি এবং তাত্ক্ষণিকভাবে লাইভ রিপোর্টিং বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করি। এর মধ্যে বিভিন্ন পর্যায় থেকে আমাকে ফোনে আপডেট পাঠানো হয়। শুরুতে সেনাবাহিনীর অন্যদের দিয়ে অপারেশনের কথা ভাবা হয়। আমি বলেছি, সেনাবাহিনী ইনভলব হলে সেটা প্যারা কমান্ডোরা করতে পারে। এ জন্য আমাদের সিলেট থেকে নিয়ে যেতে হবে। তার মধ্যে আমি রয়েছি হবিগঞ্জে। সেখানে থেকে আমরা নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঈদের কারণে আমাদের সৈনিক ও অফিসারদের অধিকাংশই ছুটিতে ছিলেন। যারা সিলেটের মধ্যে ছিলেন তাদের জরুরি ভিত্তিতে ব্যাটালিয়নে নিয়ে আসা হয়। রাত সাড়ে ১১টায় বন বিভাগের একটি গাড়ি জোগাড় করে আমার ফ্যামিলিকে হোটেল প্যালেসে রেখে সিলেটের উদ্দেশে রওনা দিই।

প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক বলেন, আমাদের কমান্ডোদের ট্রেনিংটাই এমন, এ ধরনের কাজ করার জন্য তারা উন্মুখ হয়ে থাকেন। ঈদের ছুটির কারণে রাস্তা তখন ফাঁকা। স্পিডে চলছিল আমাদের গাড়িটা। হবিগঞ্জ থেকে সিলেট যাওয়ার পথে শেরপুরে হঠাৎ দেখি আমি নেই। আমাদের গাড়ির সামনের অংশ ঢুকে গেছে একটি ট্রাকের নিচে। আমি দেখলাম, মোটামুটি অক্ষত আছি। যে অবস্থায় ছিলাম, আল্লাহ রক্ষা করেছেন। আমি কয়েকজনকে উদ্ধার করি। গাড়িটা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। দুর্ঘটনার কারণে রাস্তায় জ্যাম লেগে যায়। এদিকে আমার সময় কম। আমি জ্যাম ঠেলে দৌড়ে একটি প্রাইভেট কার পেয়ে তাতে সিলেট যাওয়ার চেষ্টা করি। পরিচয় দিলে তারা রাজি হয়। এদিকে গাড়িতে বসেই আমি নির্দেশনা দিতে থাকি। একটি অপারেশনের জন্য অনেক প্রস্তুতি লাগে। অস্ত্র নিতে হয় এক জায়গা থেকে। এপিসি আরেক জায়গায়। সেগুলোর জন্য পারমিশনের প্রয়োজন। সেগুলো আমাকে ফোনেই করতে হয়। বন বিভাগের আগের গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ায় সিলেটের ডিএফও (বিভাগীয় বন কর্মকর্তা) আমার ফোন নম্বর নিয়ে জানায়, তিনি আমাকে নিতে আসছেন। তিনি রাস্তা থেকে আমায় নিয়ে রাত দেড়টার সময় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন। এদিকে আমার ইউনিফর্ম ও বুট ছিল সিলেট ক্যান্টনমেন্টের বাসায়। আমার রানারকে বললাম, ঘরের তালা ভেঙে সেগুলো নিয়ে এয়ারপোর্টে আসতে। আমি এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি সে আমার আগেই সেখানে পৌঁছে গেছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমার ব্যাটালিয়নের সবাই এয়ারপোর্টে এসে পৌঁছাতে রাত প্রায় ৩টা বেজে যায়। লোকজন পেয়ে আমি আশ্বস্ত হলাম। ৩টা ৩৫ মিনিটে আমাদের প্লেন ছাড়ল। আমরা ছিলাম এক কোম্পানির কাছাকাছি সদস্য। ভয় আতঙ্ক ছিল অপারেশনে অনেক হতাহত হবে। আতঙ্কে-উত্তেজনায় সূরাও ঠিকমতো পড়তে পারছিলাম না। আমরা কুর্মিটোলায় ল্যান্ড করি। ক্যান্টনমেন্টে যখন পৌঁছি তখন সেখানে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ শত শত অফিসার। সবার চোখেমুখে ভরসা দেখছিলাম। এর মধ্যে আর্মি চিফ প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিয়ে এলেন। সেখানে তিনি সবাইকে ব্রিফ করলেন। আমাদের ডিএমও ব্রিফ করলেন। অপারেশনাল কমান্ডার হিসেবে আমিও ব্রিফিং দিলাম। তখন সবকিছু আমার অধীনস্থ করা হলো। অথচ আমি তখনও স্পট দেখিনি। চিফ অব আর্মি স্টাফ আমার শোল্ডারে হাত দিয়ে অত্যন্ত আবেগময় কণ্ঠে বললেন, ‘বেস্ট অব লাক।’ হলি আর্টিজান অপারেশনের কমান্ডো অধিনায়ক বললেন, রাতে আমি সিলেটে থাকতেই সাভার থেকে এপিসি (আর্মার্ড পারসোনাল ক্যারিয়ার) আনাই। ক্যান্টনমেন্ট থেকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। সেখানে ডিজি র‌্যাব, পুলিশ কমিশনারসহ অনেকে ছিলেন। আমি বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে হলি আর্টিজানের রুমগুলো সম্পর্কে ধারণা নিলাম। আমি র‌্যাব ও পুলিশকে অনুরোধ করে বললাম, অপারেশন শুরুর সময় অন্য কারও সহায়তা আমাদের প্রয়োজন হবে না। পুরো এলাকা ফাঁকা থাকবে। কোনো গাড়ি থাকবে না। কোনো সাংবাদিক থাকবে না। আমি যে ডিমান্ড করেছিলাম তারা তা পূরণ করেছেন। আমি আমার আগের পরিকল্পনা বদলে লোকজন অর্ধেক করে ফেললাম। আমাদের এত বড় একটি যুদ্ধ করতে হচ্ছে ছোট্ট একটি রুমে। যে আগে অ্যাকশন করবে সেই উইন করবে। আমি সেখান থেকে ফিরে এসে আমার ট্রুপসকে আবার ব্রিফ করলাম। সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে ট্রুপস নিয়ে রওনা দিলাম। চার রাস্তার মোড়ে পৌঁছে সবাইকে থামাই। স্নাইপার কোথায় বসাব সে সিদ্ধান্ত নিই। এমন সময় জানতে পারি, জঙ্গিরা হাসনাত করিমসহ কয়েকজনকে ছেড়ে দিয়েছে। হলি আর্টিজানের পাশে লেকভিউ ক্লিনিকে তখনো ৭টি নবজাতকসহ অনেক রোগী ছিলেন। পুলিশ সেটা তখনো খালি করেনি। এসব বিবেচনায় আমাদের অপারেশনে অনেক কাটছাঁট করতে হয়েছে। লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, অনেকগুলো এপিসি ছিল আমাদের। কিন্তু অপারেশনে অংশ নেয় চারটি। এসব অপারেশনের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। যেমন নিজেদের সম্পূর্ণ অক্ষত রাখতে হবে। শত্রুদের ধ্বংস করতে হবে। জিম্মিদের জীবিত উদ্ধার করতে হবে। প্রথম দুটি এপিসির লোকজন সবাই ভিতরে ছিলেন। এর মধ্যে প্রথম এপিসি দেয়াল ভাঙার পরই তারা ফায়ার শুরু করে। আমি দুটি এপিসির পেছনে ছিলাম। গুলি করার সময় দেখি আমার পিস্তল লক হয়ে গেছে। আমি তাত্ক্ষণিক রানারের কাছ থেকে পিস্তল নিই। সঙ্গে আমার এসএমজিও রয়েছে। গাড়ির জন্য এপিসি এগোতে পারছিল না। আমি এপিসির গর্ত দিয়ে বললাম, তারা যেন গাড়ির ওপর দিয়ে সামনে যায়। ডান পাশের এপিসি নিয়ে এগিয়ে গেলে চিপার মধ্যে দেখা যায়, ‘হেল্প, হেল্প’ বলে চিৎকার করছে কেউ। আমরা তাদের উদ্ধার করি। একজন জাপানিজ, দুজন শ্রীলঙ্কান, স্বামী-স্ত্রী। এটা দেয়াল ভাঙার ৪-৫ মিনিটের মধ্যে। স্পেস পেয়ে আমাদের লোকজন ফায়ার করতে থাকে। আমাদের প্ল্যান ছিল নিচতলা কাভার করে আমরা দোতলায় উঠব। কিন্তু আমাদের লোকজন দ্রুত দোতলায় উঠে যায়। আমি তখন লেকভিউ ক্লিনিকের কাছে। এমন সময় একজন চিৎকার করে বলে, স্যার, কাভার, কাভার। আমি প্রথমে একটা গাড়ির পেছনে কাভার নেই। পরে দ্রুত আরেকটু নিরাপদে কাভার নিয়ে এসএমজি ফায়ার করি। এমন সময় এক জঙ্গি বেরিয়ে এসে গুলি করতে উদ্যত হলে আমি এসএমজি দিয়ে আগে গুলি করি। সে লুটিয়ে পড়ে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আবার শুনি, স্যার কাভার, গ্রেনেড, গ্রেনেড। যে আমাকে সতর্ক করছিল সে দেখছিল জঙ্গিদের মুভমেন্ট। লেকভিউ ক্লিনিকের সামনে আমাকে লক্ষ্য করে আরেকজন গ্রেনেড ছুড়ে মারতে উদ্যত হয়। নিবরাস ছেলেটা। সে গ্রেনেডের পিন খুলতে পারেনি। তার আগেই এসএমজির গুলির টার্গেট হয় সে। ওপরে লেকভিউ ক্লিনিকে উঠে দেখি র‌্যাবের কয়েকজন সদস্য সেখানে আছে। সেটা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান। সেখানে ৭টি নবজাতক ছিল। হলি আর্টিজান বাড়ির মালিক বলেছিলেন, সেখানে তিনটি রুম আছে। মালিক তো ছোটখাটো চিলেকোঠা হিসাব করেনি। আমি গিয়ে দেখি ৭টি রুম। একটি রুমে ৮ জনকে পাওয়া যায়। তাদের ক্রলিং করে চেক করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। নিচে যারা গ্রেনেড মেরে ভিতরে ঢুকেছে তারাও একটি রুমে ২ জনকে পায়। সব মিলিয়ে আমরা ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছি। জঙ্গিদের দুজন মারা যায় বাইরে বেরিয়ে হামলা করতে এসে। বাকি তিনজন মারা যায় নিচতলায়।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি বেশ ঝুঁকি নিয়েছিলাম। নিয়ম অনুযায়ী অধিনায়ককে সবার পেছনে থাকতে হয়। অধিনায়ক যুদ্ধে মারা গেলে সেখানেই যুদ্ধ শেষ। এপিসির প্রথম দেয়াল ভাঙা থেকে পুরোটা ক্লিয়ার করা পর্যন্ত অপারেশন ছিল ১৩ মিনিটের। আমাদের গ্রেনেড, জঙ্গিদের গ্রেনেড মিলিয়ে পুরো ভবনটি তছনছ হয়ে গেছে। আমি যখন ভবনটিতে ঢুকি সেখানে দেখি বীভৎসভাবে পড়ে আছে ২০টি লাশ। এতটা নিষ্ঠুর কোনো মানুষ হতে পারে? নারকীয় নৃশংসতায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। কারও হাত-পা কেটেছে। কারও শরীরের মাংস ছেঁচে ফেলেছে। ১৩ মিনিটের অপারেশন শেষে সেনাপ্রধানকে রিপোর্ট দিই। তিনি এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। তখন সকাল সোয়া ৮টা বাজে। সেনাপ্রধান ভিতরটা দেখতে চাইলেন। এতটা বীভৎস, যতটা সম্ভব দেখালাম। যে ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছি তাদের মধ্যে কয়েকজন পাচকের ড্রেস পরেছিল। রুমে যেসব আইইডি (ইম্প্রভাইজ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) ছিল সেগুলো আমরা নিউট্রালাইজড করেছি। আমরা যাদের জীবিত ধরে দিয়েছি পরে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তিনি বলেন, আমরা এখন যে বিষয় নিয়ে কাজ করছি সেটাও অনেক বিস্তৃত। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগে থেকেই আমরা অ্যাসেসমেন্ট করতে পেরেছিলাম অপ্রচলিত যুদ্ধের পর্যায়ে আমাদের সামনে কী কী হুমকি আসতে পারে। সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করব সে প্রস্তুতিও আমাদের ছিল। ভবিষ্যতে যেসব নিরাপত্তা হুমকি আসতে পারে সেগুলো নিয়েও আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। প্রত্যেকটি অপারেশন থেকেই আমরা শিক্ষা নিই। আসলে প্যারা কমান্ডোদের জন্য ট্রেনিংটা অনেক বেশি কষ্টের। নিজেকে সব সময় প্রস্তুত রাখতে হয়। তার চেয়ে যুদ্ধ করাটা অনেক সহজ।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা