শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

হলি আর্টিজান অপারেশনের রোমহর্ষক বর্ণনা
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের কমান্ডোরা সারাবিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত

আমাদের কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সারা বিশ্বে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পৃথিবীর যত জায়গায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে কাজ করছে সেখানে সবচেয়ে জটিল অপারেশনগুলোতে তারা অংশ নিচ্ছে। আমাদের প্রত্যেকটি শান্তি রক্ষা মিশনে কমান্ডোদের অংশগ্রহণ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি মিশন এলাকায় চারটি স্পেশাল কমান্ডো ইউনিট রয়েছে। অন্য দেশের সেনাবাহিনী যখন অপারগতা প্রকাশ করে পিছিয়ে যায় সেখানে আমাদের কমান্ডোরা সেই জটিল দায়িত্ব পালন করেন। শান্তি রক্ষা মিশনগুলো আমাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত। হলি আর্টিজান ও আতিয়া মহলের অপারেশন সারা বিশ্বে সফল দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে। কাউন্টার টেররিজম অপারেশনে আমাদের বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত প্যারা কমান্ডোরা অত্যন্ত দক্ষ। সারা দেশে যে কোনো প্রয়োজনে মোতায়েনের জন্য স্পেশাল ফোর্স সেনাবাহিনীর রয়েছে।

গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা ও সেনাবাহিনীর কমান্ডো অপারেশনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল দুপুরে সেনা সদরে এসব তথ্য জানানো হয়। অপারেশনে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান অপারেশনের পূর্বাপর রোমহর্ষক বর্ণনা তুলে ধরেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে শুরু হওয়া প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন সেনা সদরের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সম্প্রতি একটি স্বতন্ত্র ব্রিগেডে রূপ নিয়েছে। এই নতুন ব্রিগেডের প্রাথমিক কাজগুলো সিলেটে শুরু হয়েছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে, দেশের ক্রান্তিলগ্নে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। সেই অপারেশনে আমাদের সেনাপ্রধানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ফায়ার ব্রিগেড, পুলিশ, নেভিসহ সব সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আমরা যারা বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত তাদের দেশে এবং দেশের বাইরে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। তিনি বলেন, হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার এক মাস আগে আমি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হই। ঈদের ছুটির সময়টায় সিওদের (কমান্ডিং অফিসার) নিজেদের ব্যাটালিয়নের সঙ্গে থাকতে হয়। অসুস্থতার কারণে আমি দুই দিনের ছুটি নিয়ে সিলেট থেকে হবিগঞ্জে গিয়েছিলাম। সেখানে পরিবারসহ উঠেছি দি প্যালেস হোটেলে। সেখানে সিনেমা দেখছিলাম ওদের নিজেদের হলে। এমন সময় আমাকে ফোন করে জানানো হয় গুলশানের ঘটনা। আমাকে টেলিভিশনের লাইভ প্রোগ্রাম দেখার জন্য বলা হয়। আমি দ্রুত রুমে ফিরে এসে কয়েকটি টেলিভিশনের লাইভ রিপোর্টিং দেখি এবং তাত্ক্ষণিকভাবে লাইভ রিপোর্টিং বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করি। এর মধ্যে বিভিন্ন পর্যায় থেকে আমাকে ফোনে আপডেট পাঠানো হয়। শুরুতে সেনাবাহিনীর অন্যদের দিয়ে অপারেশনের কথা ভাবা হয়। আমি বলেছি, সেনাবাহিনী ইনভলব হলে সেটা প্যারা কমান্ডোরা করতে পারে। এ জন্য আমাদের সিলেট থেকে নিয়ে যেতে হবে। তার মধ্যে আমি রয়েছি হবিগঞ্জে। সেখানে থেকে আমরা নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঈদের কারণে আমাদের সৈনিক ও অফিসারদের অধিকাংশই ছুটিতে ছিলেন। যারা সিলেটের মধ্যে ছিলেন তাদের জরুরি ভিত্তিতে ব্যাটালিয়নে নিয়ে আসা হয়। রাত সাড়ে ১১টায় বন বিভাগের একটি গাড়ি জোগাড় করে আমার ফ্যামিলিকে হোটেল প্যালেসে রেখে সিলেটের উদ্দেশে রওনা দিই।

প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক বলেন, আমাদের কমান্ডোদের ট্রেনিংটাই এমন, এ ধরনের কাজ করার জন্য তারা উন্মুখ হয়ে থাকেন। ঈদের ছুটির কারণে রাস্তা তখন ফাঁকা। স্পিডে চলছিল আমাদের গাড়িটা। হবিগঞ্জ থেকে সিলেট যাওয়ার পথে শেরপুরে হঠাৎ দেখি আমি নেই। আমাদের গাড়ির সামনের অংশ ঢুকে গেছে একটি ট্রাকের নিচে। আমি দেখলাম, মোটামুটি অক্ষত আছি। যে অবস্থায় ছিলাম, আল্লাহ রক্ষা করেছেন। আমি কয়েকজনকে উদ্ধার করি। গাড়িটা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। দুর্ঘটনার কারণে রাস্তায় জ্যাম লেগে যায়। এদিকে আমার সময় কম। আমি জ্যাম ঠেলে দৌড়ে একটি প্রাইভেট কার পেয়ে তাতে সিলেট যাওয়ার চেষ্টা করি। পরিচয় দিলে তারা রাজি হয়। এদিকে গাড়িতে বসেই আমি নির্দেশনা দিতে থাকি। একটি অপারেশনের জন্য অনেক প্রস্তুতি লাগে। অস্ত্র নিতে হয় এক জায়গা থেকে। এপিসি আরেক জায়গায়। সেগুলোর জন্য পারমিশনের প্রয়োজন। সেগুলো আমাকে ফোনেই করতে হয়। বন বিভাগের আগের গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ায় সিলেটের ডিএফও (বিভাগীয় বন কর্মকর্তা) আমার ফোন নম্বর নিয়ে জানায়, তিনি আমাকে নিতে আসছেন। তিনি রাস্তা থেকে আমায় নিয়ে রাত দেড়টার সময় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন। এদিকে আমার ইউনিফর্ম ও বুট ছিল সিলেট ক্যান্টনমেন্টের বাসায়। আমার রানারকে বললাম, ঘরের তালা ভেঙে সেগুলো নিয়ে এয়ারপোর্টে আসতে। আমি এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি সে আমার আগেই সেখানে পৌঁছে গেছে।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমার ব্যাটালিয়নের সবাই এয়ারপোর্টে এসে পৌঁছাতে রাত প্রায় ৩টা বেজে যায়। লোকজন পেয়ে আমি আশ্বস্ত হলাম। ৩টা ৩৫ মিনিটে আমাদের প্লেন ছাড়ল। আমরা ছিলাম এক কোম্পানির কাছাকাছি সদস্য। ভয় আতঙ্ক ছিল অপারেশনে অনেক হতাহত হবে। আতঙ্কে-উত্তেজনায় সূরাও ঠিকমতো পড়তে পারছিলাম না। আমরা কুর্মিটোলায় ল্যান্ড করি। ক্যান্টনমেন্টে যখন পৌঁছি তখন সেখানে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ শত শত অফিসার। সবার চোখেমুখে ভরসা দেখছিলাম। এর মধ্যে আর্মি চিফ প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিয়ে এলেন। সেখানে তিনি সবাইকে ব্রিফ করলেন। আমাদের ডিএমও ব্রিফ করলেন। অপারেশনাল কমান্ডার হিসেবে আমিও ব্রিফিং দিলাম। তখন সবকিছু আমার অধীনস্থ করা হলো। অথচ আমি তখনও স্পট দেখিনি। চিফ অব আর্মি স্টাফ আমার শোল্ডারে হাত দিয়ে অত্যন্ত আবেগময় কণ্ঠে বললেন, ‘বেস্ট অব লাক।’ হলি আর্টিজান অপারেশনের কমান্ডো অধিনায়ক বললেন, রাতে আমি সিলেটে থাকতেই সাভার থেকে এপিসি (আর্মার্ড পারসোনাল ক্যারিয়ার) আনাই। ক্যান্টনমেন্ট থেকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। সেখানে ডিজি র‌্যাব, পুলিশ কমিশনারসহ অনেকে ছিলেন। আমি বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে হলি আর্টিজানের রুমগুলো সম্পর্কে ধারণা নিলাম। আমি র‌্যাব ও পুলিশকে অনুরোধ করে বললাম, অপারেশন শুরুর সময় অন্য কারও সহায়তা আমাদের প্রয়োজন হবে না। পুরো এলাকা ফাঁকা থাকবে। কোনো গাড়ি থাকবে না। কোনো সাংবাদিক থাকবে না। আমি যে ডিমান্ড করেছিলাম তারা তা পূরণ করেছেন। আমি আমার আগের পরিকল্পনা বদলে লোকজন অর্ধেক করে ফেললাম। আমাদের এত বড় একটি যুদ্ধ করতে হচ্ছে ছোট্ট একটি রুমে। যে আগে অ্যাকশন করবে সেই উইন করবে। আমি সেখান থেকে ফিরে এসে আমার ট্রুপসকে আবার ব্রিফ করলাম। সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে ট্রুপস নিয়ে রওনা দিলাম। চার রাস্তার মোড়ে পৌঁছে সবাইকে থামাই। স্নাইপার কোথায় বসাব সে সিদ্ধান্ত নিই। এমন সময় জানতে পারি, জঙ্গিরা হাসনাত করিমসহ কয়েকজনকে ছেড়ে দিয়েছে। হলি আর্টিজানের পাশে লেকভিউ ক্লিনিকে তখনো ৭টি নবজাতকসহ অনেক রোগী ছিলেন। পুলিশ সেটা তখনো খালি করেনি। এসব বিবেচনায় আমাদের অপারেশনে অনেক কাটছাঁট করতে হয়েছে। লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, অনেকগুলো এপিসি ছিল আমাদের। কিন্তু অপারেশনে অংশ নেয় চারটি। এসব অপারেশনের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। যেমন নিজেদের সম্পূর্ণ অক্ষত রাখতে হবে। শত্রুদের ধ্বংস করতে হবে। জিম্মিদের জীবিত উদ্ধার করতে হবে। প্রথম দুটি এপিসির লোকজন সবাই ভিতরে ছিলেন। এর মধ্যে প্রথম এপিসি দেয়াল ভাঙার পরই তারা ফায়ার শুরু করে। আমি দুটি এপিসির পেছনে ছিলাম। গুলি করার সময় দেখি আমার পিস্তল লক হয়ে গেছে। আমি তাত্ক্ষণিক রানারের কাছ থেকে পিস্তল নিই। সঙ্গে আমার এসএমজিও রয়েছে। গাড়ির জন্য এপিসি এগোতে পারছিল না। আমি এপিসির গর্ত দিয়ে বললাম, তারা যেন গাড়ির ওপর দিয়ে সামনে যায়। ডান পাশের এপিসি নিয়ে এগিয়ে গেলে চিপার মধ্যে দেখা যায়, ‘হেল্প, হেল্প’ বলে চিৎকার করছে কেউ। আমরা তাদের উদ্ধার করি। একজন জাপানিজ, দুজন শ্রীলঙ্কান, স্বামী-স্ত্রী। এটা দেয়াল ভাঙার ৪-৫ মিনিটের মধ্যে। স্পেস পেয়ে আমাদের লোকজন ফায়ার করতে থাকে। আমাদের প্ল্যান ছিল নিচতলা কাভার করে আমরা দোতলায় উঠব। কিন্তু আমাদের লোকজন দ্রুত দোতলায় উঠে যায়। আমি তখন লেকভিউ ক্লিনিকের কাছে। এমন সময় একজন চিৎকার করে বলে, স্যার, কাভার, কাভার। আমি প্রথমে একটা গাড়ির পেছনে কাভার নেই। পরে দ্রুত আরেকটু নিরাপদে কাভার নিয়ে এসএমজি ফায়ার করি। এমন সময় এক জঙ্গি বেরিয়ে এসে গুলি করতে উদ্যত হলে আমি এসএমজি দিয়ে আগে গুলি করি। সে লুটিয়ে পড়ে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আবার শুনি, স্যার কাভার, গ্রেনেড, গ্রেনেড। যে আমাকে সতর্ক করছিল সে দেখছিল জঙ্গিদের মুভমেন্ট। লেকভিউ ক্লিনিকের সামনে আমাকে লক্ষ্য করে আরেকজন গ্রেনেড ছুড়ে মারতে উদ্যত হয়। নিবরাস ছেলেটা। সে গ্রেনেডের পিন খুলতে পারেনি। তার আগেই এসএমজির গুলির টার্গেট হয় সে। ওপরে লেকভিউ ক্লিনিকে উঠে দেখি র‌্যাবের কয়েকজন সদস্য সেখানে আছে। সেটা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান। সেখানে ৭টি নবজাতক ছিল। হলি আর্টিজান বাড়ির মালিক বলেছিলেন, সেখানে তিনটি রুম আছে। মালিক তো ছোটখাটো চিলেকোঠা হিসাব করেনি। আমি গিয়ে দেখি ৭টি রুম। একটি রুমে ৮ জনকে পাওয়া যায়। তাদের ক্রলিং করে চেক করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। নিচে যারা গ্রেনেড মেরে ভিতরে ঢুকেছে তারাও একটি রুমে ২ জনকে পায়। সব মিলিয়ে আমরা ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছি। জঙ্গিদের দুজন মারা যায় বাইরে বেরিয়ে হামলা করতে এসে। বাকি তিনজন মারা যায় নিচতলায়।

লে. কর্নেল এম এম ইমরুল হাসান বলেন, আমি বেশ ঝুঁকি নিয়েছিলাম। নিয়ম অনুযায়ী অধিনায়ককে সবার পেছনে থাকতে হয়। অধিনায়ক যুদ্ধে মারা গেলে সেখানেই যুদ্ধ শেষ। এপিসির প্রথম দেয়াল ভাঙা থেকে পুরোটা ক্লিয়ার করা পর্যন্ত অপারেশন ছিল ১৩ মিনিটের। আমাদের গ্রেনেড, জঙ্গিদের গ্রেনেড মিলিয়ে পুরো ভবনটি তছনছ হয়ে গেছে। আমি যখন ভবনটিতে ঢুকি সেখানে দেখি বীভৎসভাবে পড়ে আছে ২০টি লাশ। এতটা নিষ্ঠুর কোনো মানুষ হতে পারে? নারকীয় নৃশংসতায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। কারও হাত-পা কেটেছে। কারও শরীরের মাংস ছেঁচে ফেলেছে। ১৩ মিনিটের অপারেশন শেষে সেনাপ্রধানকে রিপোর্ট দিই। তিনি এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। তখন সকাল সোয়া ৮টা বাজে। সেনাপ্রধান ভিতরটা দেখতে চাইলেন। এতটা বীভৎস, যতটা সম্ভব দেখালাম। যে ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছি তাদের মধ্যে কয়েকজন পাচকের ড্রেস পরেছিল। রুমে যেসব আইইডি (ইম্প্রভাইজ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) ছিল সেগুলো আমরা নিউট্রালাইজড করেছি। আমরা যাদের জীবিত ধরে দিয়েছি পরে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তিনি বলেন, আমরা এখন যে বিষয় নিয়ে কাজ করছি সেটাও অনেক বিস্তৃত। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগে থেকেই আমরা অ্যাসেসমেন্ট করতে পেরেছিলাম অপ্রচলিত যুদ্ধের পর্যায়ে আমাদের সামনে কী কী হুমকি আসতে পারে। সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করব সে প্রস্তুতিও আমাদের ছিল। ভবিষ্যতে যেসব নিরাপত্তা হুমকি আসতে পারে সেগুলো নিয়েও আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। প্রত্যেকটি অপারেশন থেকেই আমরা শিক্ষা নিই। আসলে প্যারা কমান্ডোদের জন্য ট্রেনিংটা অনেক বেশি কষ্টের। নিজেকে সব সময় প্রস্তুত রাখতে হয়। তার চেয়ে যুদ্ধ করাটা অনেক সহজ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

এই মাত্র | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

৩০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন