শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুন, ২০১৮ আপডেট:

‘মাদকবিরোধী অভিযান ও বাস্তবতা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

এই যুদ্ধে পিছু হটলেই সর্বনাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এই যুদ্ধে পিছু হটলেই সর্বনাশ

মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতেই হবে। এ যুদ্ধে পিছু হটলেই সর্বনাশ। মাদকবিরোধী অভিযানের পাশাপাশি মাদকের উৎস চিহ্নিত করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কেউ যেন মাদকে জড়িয়ে না পড়ে।

গতকাল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত ‘মাদকবিরোধী অভিযান ও বাস্তবতা’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। তারা মাদকের চাহিদা ও সরবরাহ বন্ধসহ শিক্ষাব্যবস্থায় মাদকের ভয়াবহতার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার তাগিদ দেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক ও নিউজ টোয়েন্টিফোরের সিইও নঈম নিজামের সঞ্চালনায় গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, সংস্কৃতি সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.), বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মোহিত কামাল, কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, ডেইলি সান সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান, জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সদস্য ও মানসের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা. অরূপ রতন চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দিন আহমেদ, নাট্যব্যক্তিত্ব অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, সাবেক জাতীয় ফুটবলার শেখ মো. আসলাম, দোকান মালিক সমিতির সভাপতি এফবিসিসিআইর সদস্য হেলাল উদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহমুদ আলী, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের মনোরোগ চিকিৎসক ডা. ফারজানা রহমান ও অভিনেতা জায়েদ খান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, ক্যান্সারের মতো ছড়িয়ে পড়েছে মাদকের ভয়াবহতা। সন্তান বাবা-মাকে হত্যা করছে মাদকের কারণে। মাদকের ছোবল পরিবার ধ্বংস করে দেয়। এ ধরনের উদাহরণ ঢাকায় অসংখ্য পাওয়া যাবে। তিনি বলেন, সরকারের মাদকবিরোধী অভিযানকে অবশ্যই সাধুবাদ জানাতে হবে। এ অভিযানের পাশাপাশি মাদকের উৎসমূল ধ্বংস করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, কোনো নিরপরাধ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, মাদকের ভয়াবহতা নির্মূল করার সময় চলে এসেছে। মাদকের সরবরাহ, চাহিদা আর ক্ষতি এখন বিশ্বব্যাপী আলোচনার বিষয়। চাহিদা বাড়লে সরবরাহ থাকে। এজন্য চাহিদা বন্ধের কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, দেশে এখন ইয়াবা সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়ছে। এক রুটে অভিযান চালালে পাচারকারীরা অন্য রুটে নিয়ে আসে। তাই মাদকপ্রবণতা কমাতে খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, মসজিদের ইমামদের সংযুক্ত করে মানুষের মধ্যে মাদকবিরোধী কার্যক্রম বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, তরুণরা আমাদের মূল শক্তি। কারাগারে ৩৭ শতাংশ আসামি মাদক পাচার ও সেবনের কারণে গ্রেফতার হয়েছে। কারাগারে থাকা ৮৬ হাজার আসামির মধ্যে এ ধরনের আসামির সংখ্যা ২৭ হাজার। সচিব বলেন, অভিযান নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। যৌথ বাহিনীর তালিকা এক জায়গায় নিয়ে তারপর অভিযান চালানো হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ভুলভ্রান্তি হলে তাদের অবশ্যই বিচারবিভাগীয় তদন্তের আওতায় আনা হবে। আমরাও তদারকি করছি। তাই এখানে কারও সুযোগ নেওয়ার কিছু নেই। সংস্কৃতি সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান প্রয়োজন ছিল। এ প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিযান শুরুর সিদ্ধান্ত নেয়। মাদক থেকে সন্তানদের দূরে রাখতে তাদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও ক্রীড়ার সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। তিনি বলেন, কিছুদিন আগে মাদকের বিরুদ্ধে প্রচারের এক পর্যায়ে আমি এক ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি কি ফুটবল খেল? সে উত্তর দিল হ্যাঁ খেলি। কোথায়? সে উত্তর দিল কম্পিউটারে। আমাদের শিশুদের কম্পিউটারে ফুটবল খেললে হবে না। মাঠে গিয়ে ফুটবল খেলতে হবে। তিনি বলেন, যুবসমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মন্ত্রণালয় ‘উপজেলা কালচারাল কমপ্লেক্স’ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছে। সেখানে পাঠাগারের ব্যবস্থাও থাকবে।

অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার বলেন, মাদকবিরোধী অভিযান নিয়ে মানবাধিকারের যুক্তি তুলে রাষ্ট্রের দিকে আঙ্গুল না উঁচিয়ে বাস্তবতার নিরিখে কথা বলতে হবে। কী পরিমাণ মাদক জব্দ হয়েছে সে অনুযায়ী সাজার বিধান নির্ধারণ করা হয়েছে। অনেক সময় অসাধু কিছু আইনজীবী ও সার্টিফিকেট কপি প্রস্তুতকারী মাদকের পরিমাণ কম দেখানোয় আসামি জামিন পেয়ে যান। এ বিষয়ে আরও সতর্ক হতে হবে। আইনে সংযোজন-বিয়োজনের প্রয়োজন পড়লে তারও চিন্তাও করতে হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, মাদকদ্রব্যের মধ্যে বর্তমানে বেশি প্রচলিত ইয়াবা। এটি প্রথমে আনন্দদায়ক। এরপর উদ্দীপক, উত্তেজক এবং চূড়ান্ত পরিণতিতে বেদনা। সবই কিন্তু ধ্বংসাত্মক। যে ছেলেটা ইয়াবা খাচ্ছে সে নিজেকে ধ্বংস করছে। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকে ধ্বংস করছে। শরীরের এমন কোনো অঙ্গ নেই যাতে ইয়াবার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না। তিনি বলেন, মাদক গ্রহণের ফলে কিডনি, লিভার ও হার্ট নষ্ট হয়। শরীরে রক্ত তৈরি হয় না। তিনি বলেন, মাদক প্রতিরোধে প্রথমে পরিবার থেকে সচেতনতা শুরু করতে হবে। সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে শুরু করতে হবে। ধর্মীয় চেতনা অবশ্যই জাগ্রত করতে হবে। নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.) বলেন, একটা জাতিকে ধ্বংস করতে মাদকই যথেষ্ট। সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযান ব্যাপক জনসমর্থন পায়। কিছুদিন পর এটি নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন। এ প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়া দরকার। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অস্ত্র ও গোলাবারুদ কীভাবে ব্যবহূত হবে এর জন্য সরকার আইন করে দিয়েছে। যারা প্রশ্ন তুলেছেন তারা কিন্তু এ আইনের কোথায় কী ব্যত্যয় হয়েছে তা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি। আর মিয়ানমার থেকে মাদক সরবরাহের সবচেয়ে বড় রুট হিসেবে ব্যবহূত হয় কক্সবাজার। এই কক্সবাজারের জন্য বিশেষ যৌথ ফোর্স গঠন করা উচিত। এটি করতে পারলে মাদক সরবরাহের রুট বন্ধ হয়ে যাবে। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধ অবশ্যই চালিয়ে যেতে হবে। এ যুদ্ধ থেকে পিছু হটলে দেশ পিছিয়ে যাবে। সবকিছু ছারখার হয়ে যাবে। মাদকবিরোধী অভিযানের আগে আমাদের চিহ্নিত করতে হবে এর উৎস। একইসঙ্গে নতুন করে যেন কোনো সন্তান মাদকে জড়িয়ে না পড়ে সেদিকে অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে। চিকিৎসা শিক্ষাব্যবস্থায় মাদকের খারাপ দিকগুলো সন্নিবেশ ও পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, আমরা গণমাধ্যমে প্রায়ই মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন প্রকাশ করি। এজন্য কক্সবাজারের প্রভাবশালী সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মামলাও হয়েছে আমাদের বিরুদ্ধে। তখন মামলায় লড়বার জন্য আমার পাশে একজন আইনজীবী পর্যন্ত পাইনি। এই মাদককে রুখতে হারিয়ে যাওয়া পাঠাগার, ক্লাব, মাঠকে ফিরিয়ে দিতে হবে তরুণদের কাছে।

ডেইলি সান সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী বলেন, মাদক হলো সমাজে অশান্তি তৈরির নিউক্লিয়াস। সামাজিক শান্তি ও প্রগতির জন্য আমাদের একত্রিত হয়ে মাদকের এই ভয়াবহতা রুখতে হবে। তিনি বলেন, মাদকবিরোধী অভিযান একটি সামাজিক পদক্ষেপ। এটা নিয়ে রাজনীতি করা উচিত হবে না। অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বলেন, মাদকের বিষাক্ত ছোবলে প্রান্ত থেকে কেন্দ্র কেউই বাদ যাচ্ছে না। মাদকের বিষয়টা সামাজিক থেকে অর্থনৈতিক এবং বৈশ্বিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেটের ফলে ছেলেমেয়েদের কাছে সহজলভ্য হয়েছে মাদক। মাদকের চাহিদা ও সরবরাহ বন্ধ করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সদস্য ও মানসের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা. অরূপ রতন চৌধুরী বলেন, দেশে প্রায় ৭০ লাখ মাদকাসক্ত রয়েছে। আর প্রতি বছর মাদকের পেছনে তারা ৬০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে। সমাজে মাদকাসক্তির কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে মাদক গ্রহণ, কৌতূহলবশত মাদক গ্রহণ, হতাশা, পরীক্ষায় ফেল, প্রেমে ব্যর্থতা, পারিবারিক প্রতিকূল পরিবেশ, ধর্মীয় অনুশাসনের অভাব কিংবা মাদকের সহজলভ্যতা।

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের দেশে মাদকের বিস্তার আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের একটি অংশ। আর যারা আমাদের যুবসমাজকে ধ্বংস করছে তারা দেশ ও জাতির শত্রু। তারা জঙ্গিবাদের মতো এ দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায়। এ বিশৃঙ্খলা এ দেশের অর্থনীতির জন্য মারাত্মক হুমকি। মাদক কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সমস্যা নয়, এটি সমগ্র জাতির সমস্যা। মসজিদ, মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে মাদকের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে আসতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান বলেন, ইয়াবার আগ্রাসন পুরো জাতিকে অভিশপ্ত করেছে। যে যুদ্ধ শুরু হয়েছে তা অনিবার্য ছিল। পশ্চিমা দেশে মাদক মাফিয়া সিন্ডিকেটের তালিকাভুক্ত কাউকে দেখলেই দূর থেকে গুলি করে। এই সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের রুখতে র‌্যাব যুদ্ধে জয়ী হয়েছে। যেখানেই অনিয়ম সেখানে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সাত খুন মামলার আসামিরা যেমন রেহাই পায়নি, এখানেও কোনো অনিয়ম চলবে না। এ যুদ্ধে জয়ী হতেই হবে।

নাট্যব্যক্তিত্ব পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, নেশা উদ্বেগ, উত্তেজক, ধ্বংসাত্মক। দেশ স্বাধীন হলে ভেবেছিলাম সব অশান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। কিন্তু বৈশ্বিক চক্রান্তে দেশের যাত্রাপালা, চলচ্চিত্র ধ্বংস করে তরুণদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে মাদক। মাদকবিরোধী অভিযানে জনগণ খুশি হয়েছে। তবে লঘু পাপে যেন গুরুদণ্ড না হয় তা-ও দেখতে হবে।

সাবেক জাতীয় ফুটবলার শেখ মো. আসলাম বলেন, বর্তমানে পারিবারিক শিক্ষা অনেক লোপ পেয়েছে। এ কারণে ছেলেমেয়েরা মাদকে ঝুঁকছে। ছেলেমেয়েদের মাদক থেকে দূরে রাখতে খেলাধুলার ব্যবস্থা করতে হবে। স্কুলে খেলার মাঠের ব্যবস্থা করতে হবে। খেলাধুলাই পারে ছেলেমেয়েদের মাদক থেকে দূরে রাখতে। পাশাপাশি ধর্মীয় অনুশাসনও অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের মনোরোগ চিকিৎসক ডা. ফারজানা রহমান বলেন, মাদকে এমন একটি রাসায়নিক দ্রব্য থাকে যা মস্তিষ্কের বিশেষ কোষে আনন্দের সৃষ্টি করে। আর আমাদের সমাজে মাদকের প্রাচুর্যের কারণে মাদকাসক্তের সংখ্যা বাড়ছে।

দোকান মালিক সমিতির সভাপতি এফবিসিসিআইর সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ ছিলাম। মাদকবিরোধী অভিযানে মাদক কীভাবে নির্মূল হবে তা পরিষ্কার করতে হবে। সবকিছুকে একটা নিয়মের মধ্যে আনতে হবে। এ ছাড়া সবার আগে মাদকের সাপ্লাই চেইন বন্ধ করতে হবে।

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহমুদ আলী বলেন, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইনে নির্দিষ্ট পরিমাণের মাদক পাওয়া গেলে ওই ব্যক্তিকে দাঁড় করানো হয় ফাঁসির কাঠগড়ায়। আমাদের দেশেও মাদক বহন ও সেবনের অপরাধে সাজার পরিমাণ যাবজ্জীবন ও মৃত্যুদণ্ড রাখার যে সিদ্ধান্ত হচ্ছে তাকে স্বাগত জানাই।

অভিনেতা জায়েদ খান বলেন, ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা, শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা বাদ দিয়ে মাদকের নেশায় বুঁদ হয়ে যাচ্ছে। নতুন যারা অভিনয় করতে আসছে এদের মধ্যে মাদক সেবনের একটা প্রবণতা আছে। বিশেষ করে নারীদের মধ্যে। মাদকবিরোধী সচেতনতা গড়ে তুলতে আমরা বিভাগীয় শহরগুলোয় কনসার্ট ও পথনাটকের আয়োজন করব।

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম