শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

যত বিল তত কমিশন

রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে চলছে তুঘলকি কাণ্ড, শুধু পরীক্ষাতেই নয় প্রেসক্রিপশনেও ওষুধ কোম্পানি থেকে আলাদা আয় ডাক্তারদের
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
যত বিল তত কমিশন

সেবার আশায় চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলেও কমিশন ফাঁদে নিঃস্ব হচ্ছেন রোগীরা। অসাধু চিকিৎসকের প্রতারণায় বাড়ছে স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়। কমিশনের আশায় নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কথা বলে রোগীদের ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ডজনখানেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফর্দ। যত বিল তত কমিশনের আশায় কিছু কোম্পানির ওষুধ লেখা হয় রোগীর প্রেসক্রিপশনে। ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ কমিশন নেওয়ার অভিযোগ উঠলেও কমছে না রোগকে পুঁজি করে গড়ে তোলা ব্যবসা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে ডাক্তার যার কাছে বিক্রি হয়েছেন, তিনি সেই কোম্পানির ওষুধ লেখেন। তিনি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেস্টের জন্য রোগী পাঠান। স্বাস্থ্য ব্যয়ের জায়গা হলো ওষুধ, ডায়াগনস্টিক সেন্টার; হাসপাতালে ভর্তি হলে শয্যা ভাড়া আর কনসালট্যান্সি। ওষুধ কোম্পানির কাছে চিকিৎসকরা কমিশন নিলে মার্কেটিং খরচ বাড়ায় দাম বৃদ্ধি পায় ওষুধের। একইভাবে রেফারেন্সে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কমিশনের জন্য রোগী পাঠানোর কারণে বেড়ে যায় রোগীর চিকিৎসা ব্যয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে চিকিৎসকদের কমিশন নেওয়া এখন ওপেন সিক্রেট। এজন্য ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ক্যাটাগরি করে প্যাথলজি ফি নির্ধারণ করে দিতে হবে। নির্ধারিত এ ফি প্রতিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে বিলবোর্ডে প্রদর্শিত হতে হবে। উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত ছাড়া এ কমিশন বাণিজ্য ঠেকানো সম্ভব নয়।’

সরেজমিন রাজধানীর কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, সকাল ৯টা বাজতেই হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির ভিড়। ডাক্তার দেখিয়ে ফিরলেই রোগীর জন্য কোন কোম্পানির ওষুধ লেখা হয়েছে তা দেখতে শুরু হয় কাড়াকাড়ি। এরপর রোগীদের পাশ কাটিয়ে ডাক্তারের রুমে মার্কেটিংয়ের জন্য ঢুকে পড়েন তারা। বিভিন্ন গিফট ও কমিশনের বিনিময়ে নিজস্ব কোম্পানির ওষুধ লেখার প্রস্তাব দেওয়া হয় চিকিৎসকদের। ওষুধের প্রয়োজনীয়তা ও মান যাচাই না করে কমিশনের লোভে একশ্রেণির অসাধু চিকিৎসক হাত মেলান এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। একই অবস্থা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ক্ষেত্রেও। রোগ নির্ণয়ে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত টেস্ট ও নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম হাতে ধরিয়ে দেওয়া হাসপাতালগুলোর নিয়মিত চিত্র। শুধু কমিশনপ্রত্যাশী চিকিৎসক নন, কম যান না হাসপাতালের নার্স ও কর্মচারীরা। মেশিন নষ্টকে হাতিয়ার বানিয়ে রোগী পাঠিয়ে দেওয়া হয় চুক্তিবদ্ধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোয় বিভিন্ন টেস্টের জন্য রাখা হয় বিভিন্ন রকম দাম। যে যার ইচ্ছামতো দোকানঘর ভাড়া নিয়ে খুলে বসেছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার অধিকাংশই গড়ে ওঠে সরকারি হাসপাতালের আশপাশের অলিগলিতে। শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডির অধিকাংশ আবাসিক ভবনে লাগানো আছে বাহারি নামের ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, মোহাম্মদপুরের বাবর রোড, খিলজি রোডে গড়ে ওঠা অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স নবায়ন না করেই টেস্ট চালিয়ে যাচ্ছে। এসব প্যাথলজি সেন্টারের মধ্যে রয়েছে বিটিএস হাসপাতাল, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা মানসিক ও মাদকাসক্ত হাসপাতাল, ভাইটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মালিহা হাসপাতাল, ন্যাশনাল ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স, রয়্যাল মাল্টিস্পেশালিটি হসপিটাল, ইবাদ মেডিকেল ল্যাব, জয়িতা নীড় মেডিকেল সেন্টার, সেইফ হাউস মানসিক ও মাদকাসক্ত হাসপাতাল, শেফা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অবৈধভাবে চলা এসব প্রতিষ্ঠানে রোগী আসছে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকের রেফারেন্সে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এসব হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স নবায়ন করেনি। ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত লাইসেন্স নবায়ন করার জন্য সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এর পরও কেউ অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠান চালালে তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ ভাইটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ছেলের হাত এক্স-রে করাতে এসেছিলেন আবদুল ওহাব মিয়া। ছেলে কোন হাসপাতালে ভর্তি জানতে চাইলে জানান পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। এখানে কেন এক্স-রে করাতে এসেছেন— জানতে চাইলে বলেন, ‘হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় বলল এক্স-রে মেশিন নষ্ট। তাই সে-ই সঙ্গে করে এখানে নিয়ে এসেছে।’ ওই ওয়ার্ডবয়ের কাছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আনার কারণ জানতে চাইলে বলেন, ‘এত কথা শুনে আপনার কী কাজ।’ শুধু রোগী ভাগানো নয়, প্যাথলজি ফির দাম নিয়েও চলছে নৈরাজ্য। একই নমুনা পরীক্ষার ফি প্রতিষ্ঠানভেদে একেকরকম। সরকারি হাসপাতালে কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট (সিবিসি) বা রক্তের সাধারণ নমুনা পরীক্ষায় খরচ পড়ে ৫০ টাকা। আর যে কোনো বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে খরচ পড়ে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। সরেজমিন দেখা গেছে, রাজধানীর কাকরাইলে অবস্থিত ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে সিবিসি পরীক্ষার চার্জ ৪০০ টাকা। এখান থেকে খানিকটা দূরে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক রোডে তুলনামূলক নিম্নমানের প্রিমিয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও চার্জ ৪০০ টাকা। তার পাশেই অবস্থিত আল-বারাকাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালে চার্জ ৪৯৫ টাকা। এখান থেকে একটু পশ্চিমে অবস্থিত আশা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চার্জ ৩০০ টাকা। এর সংলগ্ন সমকাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিবিসি ও ব্লাড ফিল্মের প্যাকেজ মূল্য ৫০০ টাকা। এসব হাসপাতাল থেকে রোগীপ্রতি কমিশন তুলছেন অধিকাংশ চিকিৎসক। সরকারি হাসপাতালগুলোয় দিনদুপুরে চলে কমিশনের মহোৎসব। কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে দিনের পর দিন রোগীকে জিম্মি করে ব্যবসা চালিয়ে গেলেও এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে নেই কোনো ব্যবস্থা। পেশেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ রাকিবুল ইসলাম লিটু বলেন, ‘রোগীদের অজান্তে অধিকাংশ চিকিৎসক জড়িয়ে পড়ছেন কমিশন বাণিজ্যে। হার্ট রিংয়ের দাম যেমন নির্দিষ্ট করা হয়েছে একইভাবে প্যাথলজির ফিও নির্দিষ্ট করতে হবে। অসাধু চিকিৎসকদের কমিশন গ্রহণের কারণে চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত মানুষের নাভিশ্বাস উঠে যায়।’ সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, ‘রোগ নির্ণয়ে ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় কমাতে প্যাথলজির মান এবং দাম নির্ধারণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। নির্দিষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত না থাকায় রোগ নিয়ে ব্যবসা চলছে। অসাধু কিছু চিকিৎসকের কমিশন বাণিজ্যের কারণে পেশার নৈতিকতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা