শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

যত বিল তত কমিশন

রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে চলছে তুঘলকি কাণ্ড, শুধু পরীক্ষাতেই নয় প্রেসক্রিপশনেও ওষুধ কোম্পানি থেকে আলাদা আয় ডাক্তারদের
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
যত বিল তত কমিশন

সেবার আশায় চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলেও কমিশন ফাঁদে নিঃস্ব হচ্ছেন রোগীরা। অসাধু চিকিৎসকের প্রতারণায় বাড়ছে স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়। কমিশনের আশায় নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কথা বলে রোগীদের ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ডজনখানেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফর্দ। যত বিল তত কমিশনের আশায় কিছু কোম্পানির ওষুধ লেখা হয় রোগীর প্রেসক্রিপশনে। ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ কমিশন নেওয়ার অভিযোগ উঠলেও কমছে না রোগকে পুঁজি করে গড়ে তোলা ব্যবসা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে ডাক্তার যার কাছে বিক্রি হয়েছেন, তিনি সেই কোম্পানির ওষুধ লেখেন। তিনি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেস্টের জন্য রোগী পাঠান। স্বাস্থ্য ব্যয়ের জায়গা হলো ওষুধ, ডায়াগনস্টিক সেন্টার; হাসপাতালে ভর্তি হলে শয্যা ভাড়া আর কনসালট্যান্সি। ওষুধ কোম্পানির কাছে চিকিৎসকরা কমিশন নিলে মার্কেটিং খরচ বাড়ায় দাম বৃদ্ধি পায় ওষুধের। একইভাবে রেফারেন্সে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কমিশনের জন্য রোগী পাঠানোর কারণে বেড়ে যায় রোগীর চিকিৎসা ব্যয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে চিকিৎসকদের কমিশন নেওয়া এখন ওপেন সিক্রেট। এজন্য ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ক্যাটাগরি করে প্যাথলজি ফি নির্ধারণ করে দিতে হবে। নির্ধারিত এ ফি প্রতিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে বিলবোর্ডে প্রদর্শিত হতে হবে। উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত ছাড়া এ কমিশন বাণিজ্য ঠেকানো সম্ভব নয়।’

সরেজমিন রাজধানীর কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, সকাল ৯টা বাজতেই হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির ভিড়। ডাক্তার দেখিয়ে ফিরলেই রোগীর জন্য কোন কোম্পানির ওষুধ লেখা হয়েছে তা দেখতে শুরু হয় কাড়াকাড়ি। এরপর রোগীদের পাশ কাটিয়ে ডাক্তারের রুমে মার্কেটিংয়ের জন্য ঢুকে পড়েন তারা। বিভিন্ন গিফট ও কমিশনের বিনিময়ে নিজস্ব কোম্পানির ওষুধ লেখার প্রস্তাব দেওয়া হয় চিকিৎসকদের। ওষুধের প্রয়োজনীয়তা ও মান যাচাই না করে কমিশনের লোভে একশ্রেণির অসাধু চিকিৎসক হাত মেলান এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। একই অবস্থা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ক্ষেত্রেও। রোগ নির্ণয়ে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত টেস্ট ও নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম হাতে ধরিয়ে দেওয়া হাসপাতালগুলোর নিয়মিত চিত্র। শুধু কমিশনপ্রত্যাশী চিকিৎসক নন, কম যান না হাসপাতালের নার্স ও কর্মচারীরা। মেশিন নষ্টকে হাতিয়ার বানিয়ে রোগী পাঠিয়ে দেওয়া হয় চুক্তিবদ্ধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোয় বিভিন্ন টেস্টের জন্য রাখা হয় বিভিন্ন রকম দাম। যে যার ইচ্ছামতো দোকানঘর ভাড়া নিয়ে খুলে বসেছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার অধিকাংশই গড়ে ওঠে সরকারি হাসপাতালের আশপাশের অলিগলিতে। শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডির অধিকাংশ আবাসিক ভবনে লাগানো আছে বাহারি নামের ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, মোহাম্মদপুরের বাবর রোড, খিলজি রোডে গড়ে ওঠা অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স নবায়ন না করেই টেস্ট চালিয়ে যাচ্ছে। এসব প্যাথলজি সেন্টারের মধ্যে রয়েছে বিটিএস হাসপাতাল, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা মানসিক ও মাদকাসক্ত হাসপাতাল, ভাইটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মালিহা হাসপাতাল, ন্যাশনাল ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স, রয়্যাল মাল্টিস্পেশালিটি হসপিটাল, ইবাদ মেডিকেল ল্যাব, জয়িতা নীড় মেডিকেল সেন্টার, সেইফ হাউস মানসিক ও মাদকাসক্ত হাসপাতাল, শেফা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অবৈধভাবে চলা এসব প্রতিষ্ঠানে রোগী আসছে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকের রেফারেন্সে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এসব হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স নবায়ন করেনি। ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত লাইসেন্স নবায়ন করার জন্য সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এর পরও কেউ অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠান চালালে তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ ভাইটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ছেলের হাত এক্স-রে করাতে এসেছিলেন আবদুল ওহাব মিয়া। ছেলে কোন হাসপাতালে ভর্তি জানতে চাইলে জানান পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। এখানে কেন এক্স-রে করাতে এসেছেন— জানতে চাইলে বলেন, ‘হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় বলল এক্স-রে মেশিন নষ্ট। তাই সে-ই সঙ্গে করে এখানে নিয়ে এসেছে।’ ওই ওয়ার্ডবয়ের কাছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আনার কারণ জানতে চাইলে বলেন, ‘এত কথা শুনে আপনার কী কাজ।’ শুধু রোগী ভাগানো নয়, প্যাথলজি ফির দাম নিয়েও চলছে নৈরাজ্য। একই নমুনা পরীক্ষার ফি প্রতিষ্ঠানভেদে একেকরকম। সরকারি হাসপাতালে কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট (সিবিসি) বা রক্তের সাধারণ নমুনা পরীক্ষায় খরচ পড়ে ৫০ টাকা। আর যে কোনো বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে খরচ পড়ে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। সরেজমিন দেখা গেছে, রাজধানীর কাকরাইলে অবস্থিত ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে সিবিসি পরীক্ষার চার্জ ৪০০ টাকা। এখান থেকে খানিকটা দূরে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক রোডে তুলনামূলক নিম্নমানের প্রিমিয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও চার্জ ৪০০ টাকা। তার পাশেই অবস্থিত আল-বারাকাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালে চার্জ ৪৯৫ টাকা। এখান থেকে একটু পশ্চিমে অবস্থিত আশা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চার্জ ৩০০ টাকা। এর সংলগ্ন সমকাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিবিসি ও ব্লাড ফিল্মের প্যাকেজ মূল্য ৫০০ টাকা। এসব হাসপাতাল থেকে রোগীপ্রতি কমিশন তুলছেন অধিকাংশ চিকিৎসক। সরকারি হাসপাতালগুলোয় দিনদুপুরে চলে কমিশনের মহোৎসব। কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে দিনের পর দিন রোগীকে জিম্মি করে ব্যবসা চালিয়ে গেলেও এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে নেই কোনো ব্যবস্থা। পেশেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ রাকিবুল ইসলাম লিটু বলেন, ‘রোগীদের অজান্তে অধিকাংশ চিকিৎসক জড়িয়ে পড়ছেন কমিশন বাণিজ্যে। হার্ট রিংয়ের দাম যেমন নির্দিষ্ট করা হয়েছে একইভাবে প্যাথলজির ফিও নির্দিষ্ট করতে হবে। অসাধু চিকিৎসকদের কমিশন গ্রহণের কারণে চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত মানুষের নাভিশ্বাস উঠে যায়।’ সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, ‘রোগ নির্ণয়ে ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় কমাতে প্যাথলজির মান এবং দাম নির্ধারণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। নির্দিষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত না থাকায় রোগ নিয়ে ব্যবসা চলছে। অসাধু কিছু চিকিৎসকের কমিশন বাণিজ্যের কারণে পেশার নৈতিকতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়
হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা
সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং
বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?
আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল
প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম