শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

যত বিল তত কমিশন

রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে চলছে তুঘলকি কাণ্ড, শুধু পরীক্ষাতেই নয় প্রেসক্রিপশনেও ওষুধ কোম্পানি থেকে আলাদা আয় ডাক্তারদের
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
যত বিল তত কমিশন

সেবার আশায় চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলেও কমিশন ফাঁদে নিঃস্ব হচ্ছেন রোগীরা। অসাধু চিকিৎসকের প্রতারণায় বাড়ছে স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়। কমিশনের আশায় নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কথা বলে রোগীদের ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ডজনখানেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফর্দ। যত বিল তত কমিশনের আশায় কিছু কোম্পানির ওষুধ লেখা হয় রোগীর প্রেসক্রিপশনে। ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ কমিশন নেওয়ার অভিযোগ উঠলেও কমছে না রোগকে পুঁজি করে গড়ে তোলা ব্যবসা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে ডাক্তার যার কাছে বিক্রি হয়েছেন, তিনি সেই কোম্পানির ওষুধ লেখেন। তিনি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেস্টের জন্য রোগী পাঠান। স্বাস্থ্য ব্যয়ের জায়গা হলো ওষুধ, ডায়াগনস্টিক সেন্টার; হাসপাতালে ভর্তি হলে শয্যা ভাড়া আর কনসালট্যান্সি। ওষুধ কোম্পানির কাছে চিকিৎসকরা কমিশন নিলে মার্কেটিং খরচ বাড়ায় দাম বৃদ্ধি পায় ওষুধের। একইভাবে রেফারেন্সে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কমিশনের জন্য রোগী পাঠানোর কারণে বেড়ে যায় রোগীর চিকিৎসা ব্যয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে চিকিৎসকদের কমিশন নেওয়া এখন ওপেন সিক্রেট। এজন্য ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ক্যাটাগরি করে প্যাথলজি ফি নির্ধারণ করে দিতে হবে। নির্ধারিত এ ফি প্রতিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে বিলবোর্ডে প্রদর্শিত হতে হবে। উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত ছাড়া এ কমিশন বাণিজ্য ঠেকানো সম্ভব নয়।’

সরেজমিন রাজধানীর কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, সকাল ৯টা বাজতেই হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির ভিড়। ডাক্তার দেখিয়ে ফিরলেই রোগীর জন্য কোন কোম্পানির ওষুধ লেখা হয়েছে তা দেখতে শুরু হয় কাড়াকাড়ি। এরপর রোগীদের পাশ কাটিয়ে ডাক্তারের রুমে মার্কেটিংয়ের জন্য ঢুকে পড়েন তারা। বিভিন্ন গিফট ও কমিশনের বিনিময়ে নিজস্ব কোম্পানির ওষুধ লেখার প্রস্তাব দেওয়া হয় চিকিৎসকদের। ওষুধের প্রয়োজনীয়তা ও মান যাচাই না করে কমিশনের লোভে একশ্রেণির অসাধু চিকিৎসক হাত মেলান এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। একই অবস্থা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ক্ষেত্রেও। রোগ নির্ণয়ে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত টেস্ট ও নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম হাতে ধরিয়ে দেওয়া হাসপাতালগুলোর নিয়মিত চিত্র। শুধু কমিশনপ্রত্যাশী চিকিৎসক নন, কম যান না হাসপাতালের নার্স ও কর্মচারীরা। মেশিন নষ্টকে হাতিয়ার বানিয়ে রোগী পাঠিয়ে দেওয়া হয় চুক্তিবদ্ধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোয় বিভিন্ন টেস্টের জন্য রাখা হয় বিভিন্ন রকম দাম। যে যার ইচ্ছামতো দোকানঘর ভাড়া নিয়ে খুলে বসেছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার অধিকাংশই গড়ে ওঠে সরকারি হাসপাতালের আশপাশের অলিগলিতে। শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডির অধিকাংশ আবাসিক ভবনে লাগানো আছে বাহারি নামের ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, মোহাম্মদপুরের বাবর রোড, খিলজি রোডে গড়ে ওঠা অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স নবায়ন না করেই টেস্ট চালিয়ে যাচ্ছে। এসব প্যাথলজি সেন্টারের মধ্যে রয়েছে বিটিএস হাসপাতাল, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা মানসিক ও মাদকাসক্ত হাসপাতাল, ভাইটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মালিহা হাসপাতাল, ন্যাশনাল ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স, রয়্যাল মাল্টিস্পেশালিটি হসপিটাল, ইবাদ মেডিকেল ল্যাব, জয়িতা নীড় মেডিকেল সেন্টার, সেইফ হাউস মানসিক ও মাদকাসক্ত হাসপাতাল, শেফা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অবৈধভাবে চলা এসব প্রতিষ্ঠানে রোগী আসছে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকের রেফারেন্সে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এসব হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স নবায়ন করেনি। ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত লাইসেন্স নবায়ন করার জন্য সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এর পরও কেউ অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠান চালালে তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ ভাইটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ছেলের হাত এক্স-রে করাতে এসেছিলেন আবদুল ওহাব মিয়া। ছেলে কোন হাসপাতালে ভর্তি জানতে চাইলে জানান পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। এখানে কেন এক্স-রে করাতে এসেছেন— জানতে চাইলে বলেন, ‘হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় বলল এক্স-রে মেশিন নষ্ট। তাই সে-ই সঙ্গে করে এখানে নিয়ে এসেছে।’ ওই ওয়ার্ডবয়ের কাছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আনার কারণ জানতে চাইলে বলেন, ‘এত কথা শুনে আপনার কী কাজ।’ শুধু রোগী ভাগানো নয়, প্যাথলজি ফির দাম নিয়েও চলছে নৈরাজ্য। একই নমুনা পরীক্ষার ফি প্রতিষ্ঠানভেদে একেকরকম। সরকারি হাসপাতালে কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট (সিবিসি) বা রক্তের সাধারণ নমুনা পরীক্ষায় খরচ পড়ে ৫০ টাকা। আর যে কোনো বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে খরচ পড়ে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। সরেজমিন দেখা গেছে, রাজধানীর কাকরাইলে অবস্থিত ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে সিবিসি পরীক্ষার চার্জ ৪০০ টাকা। এখান থেকে খানিকটা দূরে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক রোডে তুলনামূলক নিম্নমানের প্রিমিয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও চার্জ ৪০০ টাকা। তার পাশেই অবস্থিত আল-বারাকাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালে চার্জ ৪৯৫ টাকা। এখান থেকে একটু পশ্চিমে অবস্থিত আশা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চার্জ ৩০০ টাকা। এর সংলগ্ন সমকাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিবিসি ও ব্লাড ফিল্মের প্যাকেজ মূল্য ৫০০ টাকা। এসব হাসপাতাল থেকে রোগীপ্রতি কমিশন তুলছেন অধিকাংশ চিকিৎসক। সরকারি হাসপাতালগুলোয় দিনদুপুরে চলে কমিশনের মহোৎসব। কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে দিনের পর দিন রোগীকে জিম্মি করে ব্যবসা চালিয়ে গেলেও এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে নেই কোনো ব্যবস্থা। পেশেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ রাকিবুল ইসলাম লিটু বলেন, ‘রোগীদের অজান্তে অধিকাংশ চিকিৎসক জড়িয়ে পড়ছেন কমিশন বাণিজ্যে। হার্ট রিংয়ের দাম যেমন নির্দিষ্ট করা হয়েছে একইভাবে প্যাথলজির ফিও নির্দিষ্ট করতে হবে। অসাধু চিকিৎসকদের কমিশন গ্রহণের কারণে চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত মানুষের নাভিশ্বাস উঠে যায়।’ সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, ‘রোগ নির্ণয়ে ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় কমাতে প্যাথলজির মান এবং দাম নির্ধারণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। নির্দিষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত না থাকায় রোগ নিয়ে ব্যবসা চলছে। অসাধু কিছু চিকিৎসকের কমিশন বাণিজ্যের কারণে পেশার নৈতিকতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

এই মাত্র | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন