শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

কী হবে আজ ডাকসুতে

দীর্ঘ ২৮ বছর পর ভোট, ঝুঁকিপূর্ণ সুফিয়া কামাল ও মুহসীন হল, কড়া নিরাপত্তা
মাহমুদ আজহার, আকতারুজ্জামান ও নাসিমুল হুদা
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে আজ ডাকসুতে

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও শ্বাসরুদ্ধকর টান টান উত্তেজনা নিয়েই ২৮ বছর পর আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত টানা ভোট গ্রহণ চলবে। এ উপলক্ষে ক্যাম্পাসে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী গড়ে তুলেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। সংঘাত-সংঘর্ষ ও অভিযোগমুক্ত ভোট করতে প্রস্তুত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও। কী হবে আজ ডাকসুতে সেই প্রশ্নই ঘুরেফিরে সবার মাঝে। গত রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ছিল স্বাভাবিক। দেশের সব গণমাধ্যমের চোখও এখন ক্যাম্পাসমুখী। এ কারণে ইতিবাচক ভোটই করতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে এর মধ্যে হাজী মুহম্মদ মুহসীন ও সুফিয়া কামাল হলকে ঝুঁকিপূর্ণ বলেছে সরকারবিরোধী ছাত্র সংগঠনগুলো। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানের বিদায়কে ঘিরে ফজলুল হক হল নিয়েও রয়েছে শঙ্কা।  ডাকসু ভোট উপলক্ষে আজ ক্যাম্পাসে সব ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। নির্বাচন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২৪ ঘণ্টার জন্য বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডাকসুতে প্যানেল দিয়ে ভোটে অংশ নিচ্ছে সরকারি দল আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বিএনপির সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বাম সংগঠনগুলোর জোট প্রগতিশীল ছাত্রঐক্য, কোটা আন্দোলনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, স্বাধিকার স্বতন্ত্র পরিষদ, স্বতন্ত্র জোট, জাসদ ছাত্রলীগ, ছাত্রলীগ-বিসিএল, ছাত্রমৈত্রী, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র মুক্তিজোট, জাতীয় ছাত্রসমাজ ও বাংলাদেশ ছাত্র আন্দোলন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনে স্টিলের ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে। জানা গেছে, ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের জন্য গত রাতেই ভোট কেন্দ্রে ব্যালট ও ব্যালট বাক্স পাঠিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে সরকারবিরোধী ছাত্র সংগঠনগুলো রাতে ব্যালট বাক্স পাঠানোর তীব্র বিরোধিতা করে বলেছে, এতে আগের রাতেই সিল মারার শঙ্কা রয়েছে। এ দিকে আবাসিক হলগুলোতে ভোট গ্রহণের বুথ স্থাপন করা হয়েছে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ বুথের। ডাকসু নির্বাচনে মোট নিবন্ধিত ভোটার রয়েছেন ৪২ হাজার ৯২৩ জন। নির্বাচনে ২৫টি পদের জন্য লড়ছেন ২২৯ প্রার্থী। আর ১৮টি আবাসিক হলে মোট প্রার্থী ৫০৯। একেকটি হলে ১৩টি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অবশ্য কয়েকটি হল সংসদে ৩৫ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও অন্যরা ছাত্রলীগের। সূত্র জানায়, ভোট গ্রহণের জন্য ১৮ হলে প্রস্তুত করা হয়েছে ৫০৮টি বুথ। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে বুথ ৩৫টি, শহীদুল্লাহ হলে ২০টি, ফজলুল হক মুসলিম হলে ৩৫টি, অমর একুশে হলে ২০টি, জগন্নাথ হলে ২৫টি, কবি জসীমউদ্দীন হলে ২০টি, মাস্টারদা সূর্যসেন হলে ৩২টি, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ৩০টি, রোকেয়া হলে ৫০টি, কবি সুফিয়া কামাল হলে ৪৫টি, শামসুন্নাহার হলে ৩৫টি, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলে ২০টি, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে ১৯টি, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ২১টি, স্যার এ এফ রহমান হলে ১৬টি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ২৪টি, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ২০টি এবং বিজয় একাত্তর হলে ৪০টি বুথ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, সংশ্লিষ্ট হলের ভোটাররা নিজ হলের ভোট কেন্দ্রে বৈধ পরিচয়পত্র দেখিয়ে ভোট প্রদান করবে। নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না। ভোট গ্রহণের পর ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। নির্বাচনের আচরণবিধিমালা অনুযায়ী, ভোট কেন্দ্রে প্রবেশের পর মোবাইল ফোন ও ইলেকট্রনিক যোগাযোগের সব মাধ্যম বন্ধ রাখতে হবে। বুথের অভ্যন্তরে কোনো ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে না। ছবিও তোলা যাবে না। ভোট উপলক্ষে ভোটার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। ভোটার স্লিপ বিতরণের ক্ষেত্রেও প্রার্থীরা কেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে বিতরণ করতে পারবেন না। ভোট চলাকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ব্যতীত অন্য কেউ দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারবে না। কেউ আচরণবিধিমালা লংঘন করলে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিল বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার বা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী যে কোনো দে  দি ত হবেন। ভোটার আনা-নেওয়ার জন্য কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। তবে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রে আসার ক্ষেত্রে বাইসাইকেল বা রিকশা ব্যবহার করতে পারবেন।  সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, প্রার্থীদের ব্যানার আর লিফলেটে ছেয়ে গেছে পুরো ক্যাম্পাস। নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টা আগে প্রচারণা শেষ হওয়ায় গতকাল কোনো প্রার্থীকে প্রচারণা চালাতে দেখা যায়নি। তবে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোনে অটোকল ও খুদেবার্তা পাঠিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। ছাত্র সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় ও বিশ^বিদ্যালয় শাখার নেতৃবৃন্দসহ সব প্রার্থীকেই ক্যাম্পাসে দেখা গেছে। নিজেদের সমর্থকসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছিলেন তারা। মধুর ক্যান্টিনে সারা দিন ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, কোটা এবং বামপন্থি সংগঠনগুলোসহ অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মী, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে মুখর ছিল। সকালেই ছাত্রলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী সাদ্দাম হোসেন তার নেতা-কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে আসেন। সেখানে কিছুটা সময় কাটান তিনি। তবে ক্যাম্পাসে অন্যান্য সংগঠনের তুলনায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কম দেখা গেলেও হলগুলোতে নিজেদের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে তারা। নিজেদের প্রস্তুতি নিয়ে ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমাদের ইশতেহার সর্বশ্রেষ্ঠ ইশতেহার। আর মেধার মূল্যায়ন করে দেওয়া হয়েছে প্যানেল। আমরা প্রচারণায় ভালো সাড়া পেয়েছি। আশা করছি, নির্বাচনে ছাত্রলীগের প্যানেল জয়ী হবে।’ অন্যদিকে মধুর ক্যান্টিন ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় ও হাকিম চত্বর এলাকায় ছাত্রদলের ঢাবি শাখার সভাপতি আল মেহেদী তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার সিদ্দিকীসহ সংগঠনটির প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ও জিএস প্রার্থী আনিছুর রহমান খন্দকার অনিককে অন্য প্রার্থীদের নিয়ে অবস্থান করতে দেখা গেছে। কোটা আন্দোলনের প্লাটফর্ম ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ’-এর ভিপি প্রার্থী নূরুল হক নূরসহ অন্য প্রার্থীদের ক্যাম্পাসজুড়েই সরব দেখা গেছে। প্রচারণায় অংশ না নিলেও বামপন্থি ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রার্থীদের মধুর ক্যান্টিন, টিএসসি এবং ক্যাম্পাসের অন্যান্য জায়গায় দেখা যায়। নির্বাচনকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মাঝে উৎসবের আমেজ লক্ষ করা গেছে। তবে, সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাদের অনেকেই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্যাম্পাসে অনেক দিন পর নির্বাচন হচ্ছে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানের যে কোনো পদে নির্বাচিত হতে ইতিমধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই স্নায়ুযুদ্ধ কোনো কারণে সহিংসতায় রূপ নিলে তার প্রভাব পড়বে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশসহ সমগ্র দেশে। তাই নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া না হওয়ার ওপর বিশ^বিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ পরিবেশ অনেকটাই নির্ভর করছে। বিষয়টি নিয়ে সোহানুর রহমান নামে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, দেশের রাজনীতির একটা বড় অংশ এই বিশ^বিদ্যালয় থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। তাই দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নেতা তৈরির কারখানা ডাকসু নির্বাচনকে ঘিরে বাড়তি একটা উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এটা যেন কোনোভাবেই সহিংসতায় রূপ না নেয়। এ বিষয়ে প্রশাসনের কড়া নজর দেওয়া উচিত। এদিকে ক্যাম্পাসকে অছাত্র ও বহিরাগতমুক্ত করতে পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন। এর আগে হলগুলো বহিরাগতমুক্ত করতে নোটিস দিয়েছিল প্রশাসন। তবে সে উদ্যোগের ফলাফল নিয়ে ছাত্র সংগঠনগুলো প্রশ্ন তুলেছে। গতকাল বিকালে ক্যাম্পাস বহিরাগতমুক্ত করতে প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা মাইকিং করেন। এ ছাড়াও নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করতে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ক্যাম্পাসের সাতটি স্পটে তল্লাশি চালায় পুলিশ। স্পটগুলো হলো- শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, জগন্নাথ হল ক্রসিং, রুমানা ভবন ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ও শহীদুল্লাহ হল ক্রসিং। এসব স্পটে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট ও অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ পুলিশি তল্লাশির বাইরে থাকবে। তবে মেডিকেলগামী লোকজনদের বকশিবাজার, চাঁনখারপুল হয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ। ছাত্রদলের প্যানেলের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আজ প্রচারের সুযোগ নেই। তবে আমরা নির্বাচনের কর্ম-পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলছি কর্মীদের সঙ্গে। স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণী সেমন্তী খান বলেন, ‘আমরা এখন ব্যক্তিগত কাজ করছি। তাছাড়া ক্যাম্পাসে আছি, সাক্ষাৎ করছি আমাদের কর্মীদের সঙ্গে।’ বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি ও জিএস প্রার্থী উম্মে হাবিবা বেনজির বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাসেই আছি। আমাদের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে মতবিনিময় করছি।’

উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি : শেষ সময়ে নানা দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রগতিশীল জোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ভোট গ্রহণের সময় বাড়ানো, পোলিং এজেন্ট দেওয়ার সুযোগ, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স এবং নির্বাচনের দিন বিভিন্ন সড়কে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস বাড়ানোর দাবিতে বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে তারা সবাই একসঙ্গে ভিসি কার্যালয়ে যান। এ সময় কার্যালয়ের কলাপসিবল গেটে তাদের বাধা দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে প্রার্থীরা সেখানেই অবস্থান নেন। পরে প্রার্থীদের মধ্যে কয়েকজনকে ভিসির কার্যালয়ে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়। এ সময় বাম জোটের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী লিটন নন্দী, কোটা আন্দোলনের নেতা ভিপি প্রার্থী নূরুল হক নূর, স্বতন্ত্র সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এ আর এম আসিফুর রহমান, স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণী সেমন্তী খান ও ছাত্র ফেডারেশনের জিএস প্রার্থী উম্মে হাবিবা বেনজীর ভিসি কার্যালয়ে গিয়ে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দেন। এ সময় ভিসি তাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। বামজোটের প্রার্থী লিটন নন্দী বলেন, ‘আমাদের দাবি উপেক্ষা করে নির্বাচন করছে প্রশাসন। নির্বাচন কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অনিয়ম হলে প্রশাসনকে আমরা ছেড়ে কথা বলব না। গঠনতন্ত্রে পোলিং এজেন্টের কথা রয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ প্রভোস্ট পোলিং এজেন্ট রাখার বিপক্ষে মত দিয়েছেন। আমরা মনে করি, সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এ ধরনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে।’

বিরোধী মতের শিক্ষকদের যুক্ত না করায় ক্ষোভ সাদা দলের : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাদা দলের শিক্ষকরা অভিযোগ করেছেন, ডাকসু এবং হল সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিরোধী মতের কোনো শিক্ষককে যুক্ত করা হয়নি।

রাতে টিএসসি থেকে শতাধিক ক্রিকেট স্ট্যাম্প উদ্ধার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আগে গতকাল রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির ডাস চত্বর এলাকা থেকে শতাধিক ক্রিকেট স্ট্যাম্প উদ্ধার করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম। তবে কারা কি উদ্দেশ্যে এসব জমা করে রেখেছিল- সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা ৬টার দিকে কয়েকটি রিকশায় ৬/৭ জন লোক স্ট্যাম্পগুলো নিয়ে আসেন। এরপর তারা  সেগুলো দোকানের ভিতরে জমা করে রাখেন। তবে তারা কারা এ বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘আমরা খবর  পেয়ে প্রক্টরিয়াল টিমের দ্বারা লাঠিগুলো জব্দ করেছি।  কেন সেগুলো রাখা হয়েছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

রোকেয়া হলে আচরণবিধি ভঙ্গ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়   কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি  ভেঙে প্রায় ৫০০ ছাত্রীকে খাবার খাইয়েছে ছাত্রলীগ। গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে ছাত্রলীগের দাবি, সংগঠনটির নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়া নিজেদের কর্মীদের আপ্যায়ন করেছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা