শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

কী হবে আজ ডাকসুতে

দীর্ঘ ২৮ বছর পর ভোট, ঝুঁকিপূর্ণ সুফিয়া কামাল ও মুহসীন হল, কড়া নিরাপত্তা
মাহমুদ আজহার, আকতারুজ্জামান ও নাসিমুল হুদা
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে আজ ডাকসুতে

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও শ্বাসরুদ্ধকর টান টান উত্তেজনা নিয়েই ২৮ বছর পর আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত টানা ভোট গ্রহণ চলবে। এ উপলক্ষে ক্যাম্পাসে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী গড়ে তুলেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। সংঘাত-সংঘর্ষ ও অভিযোগমুক্ত ভোট করতে প্রস্তুত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও। কী হবে আজ ডাকসুতে সেই প্রশ্নই ঘুরেফিরে সবার মাঝে। গত রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ছিল স্বাভাবিক। দেশের সব গণমাধ্যমের চোখও এখন ক্যাম্পাসমুখী। এ কারণে ইতিবাচক ভোটই করতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে এর মধ্যে হাজী মুহম্মদ মুহসীন ও সুফিয়া কামাল হলকে ঝুঁকিপূর্ণ বলেছে সরকারবিরোধী ছাত্র সংগঠনগুলো। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানের বিদায়কে ঘিরে ফজলুল হক হল নিয়েও রয়েছে শঙ্কা।  ডাকসু ভোট উপলক্ষে আজ ক্যাম্পাসে সব ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। নির্বাচন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২৪ ঘণ্টার জন্য বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডাকসুতে প্যানেল দিয়ে ভোটে অংশ নিচ্ছে সরকারি দল আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বিএনপির সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বাম সংগঠনগুলোর জোট প্রগতিশীল ছাত্রঐক্য, কোটা আন্দোলনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, স্বাধিকার স্বতন্ত্র পরিষদ, স্বতন্ত্র জোট, জাসদ ছাত্রলীগ, ছাত্রলীগ-বিসিএল, ছাত্রমৈত্রী, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র মুক্তিজোট, জাতীয় ছাত্রসমাজ ও বাংলাদেশ ছাত্র আন্দোলন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনে স্টিলের ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে। জানা গেছে, ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের জন্য গত রাতেই ভোট কেন্দ্রে ব্যালট ও ব্যালট বাক্স পাঠিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে সরকারবিরোধী ছাত্র সংগঠনগুলো রাতে ব্যালট বাক্স পাঠানোর তীব্র বিরোধিতা করে বলেছে, এতে আগের রাতেই সিল মারার শঙ্কা রয়েছে। এ দিকে আবাসিক হলগুলোতে ভোট গ্রহণের বুথ স্থাপন করা হয়েছে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ বুথের। ডাকসু নির্বাচনে মোট নিবন্ধিত ভোটার রয়েছেন ৪২ হাজার ৯২৩ জন। নির্বাচনে ২৫টি পদের জন্য লড়ছেন ২২৯ প্রার্থী। আর ১৮টি আবাসিক হলে মোট প্রার্থী ৫০৯। একেকটি হলে ১৩টি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অবশ্য কয়েকটি হল সংসদে ৩৫ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও অন্যরা ছাত্রলীগের। সূত্র জানায়, ভোট গ্রহণের জন্য ১৮ হলে প্রস্তুত করা হয়েছে ৫০৮টি বুথ। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে বুথ ৩৫টি, শহীদুল্লাহ হলে ২০টি, ফজলুল হক মুসলিম হলে ৩৫টি, অমর একুশে হলে ২০টি, জগন্নাথ হলে ২৫টি, কবি জসীমউদ্দীন হলে ২০টি, মাস্টারদা সূর্যসেন হলে ৩২টি, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ৩০টি, রোকেয়া হলে ৫০টি, কবি সুফিয়া কামাল হলে ৪৫টি, শামসুন্নাহার হলে ৩৫টি, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলে ২০টি, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে ১৯টি, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ২১টি, স্যার এ এফ রহমান হলে ১৬টি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ২৪টি, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ২০টি এবং বিজয় একাত্তর হলে ৪০টি বুথ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, সংশ্লিষ্ট হলের ভোটাররা নিজ হলের ভোট কেন্দ্রে বৈধ পরিচয়পত্র দেখিয়ে ভোট প্রদান করবে। নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না। ভোট গ্রহণের পর ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। নির্বাচনের আচরণবিধিমালা অনুযায়ী, ভোট কেন্দ্রে প্রবেশের পর মোবাইল ফোন ও ইলেকট্রনিক যোগাযোগের সব মাধ্যম বন্ধ রাখতে হবে। বুথের অভ্যন্তরে কোনো ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে না। ছবিও তোলা যাবে না। ভোট উপলক্ষে ভোটার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। ভোটার স্লিপ বিতরণের ক্ষেত্রেও প্রার্থীরা কেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে বিতরণ করতে পারবেন না। ভোট চলাকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ব্যতীত অন্য কেউ দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারবে না। কেউ আচরণবিধিমালা লংঘন করলে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিল বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার বা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী যে কোনো দে  দি ত হবেন। ভোটার আনা-নেওয়ার জন্য কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। তবে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রে আসার ক্ষেত্রে বাইসাইকেল বা রিকশা ব্যবহার করতে পারবেন।  সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, প্রার্থীদের ব্যানার আর লিফলেটে ছেয়ে গেছে পুরো ক্যাম্পাস। নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টা আগে প্রচারণা শেষ হওয়ায় গতকাল কোনো প্রার্থীকে প্রচারণা চালাতে দেখা যায়নি। তবে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোনে অটোকল ও খুদেবার্তা পাঠিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। ছাত্র সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় ও বিশ^বিদ্যালয় শাখার নেতৃবৃন্দসহ সব প্রার্থীকেই ক্যাম্পাসে দেখা গেছে। নিজেদের সমর্থকসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছিলেন তারা। মধুর ক্যান্টিনে সারা দিন ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, কোটা এবং বামপন্থি সংগঠনগুলোসহ অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মী, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে মুখর ছিল। সকালেই ছাত্রলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী সাদ্দাম হোসেন তার নেতা-কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে আসেন। সেখানে কিছুটা সময় কাটান তিনি। তবে ক্যাম্পাসে অন্যান্য সংগঠনের তুলনায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কম দেখা গেলেও হলগুলোতে নিজেদের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে তারা। নিজেদের প্রস্তুতি নিয়ে ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমাদের ইশতেহার সর্বশ্রেষ্ঠ ইশতেহার। আর মেধার মূল্যায়ন করে দেওয়া হয়েছে প্যানেল। আমরা প্রচারণায় ভালো সাড়া পেয়েছি। আশা করছি, নির্বাচনে ছাত্রলীগের প্যানেল জয়ী হবে।’ অন্যদিকে মধুর ক্যান্টিন ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় ও হাকিম চত্বর এলাকায় ছাত্রদলের ঢাবি শাখার সভাপতি আল মেহেদী তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার সিদ্দিকীসহ সংগঠনটির প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ও জিএস প্রার্থী আনিছুর রহমান খন্দকার অনিককে অন্য প্রার্থীদের নিয়ে অবস্থান করতে দেখা গেছে। কোটা আন্দোলনের প্লাটফর্ম ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ’-এর ভিপি প্রার্থী নূরুল হক নূরসহ অন্য প্রার্থীদের ক্যাম্পাসজুড়েই সরব দেখা গেছে। প্রচারণায় অংশ না নিলেও বামপন্থি ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রার্থীদের মধুর ক্যান্টিন, টিএসসি এবং ক্যাম্পাসের অন্যান্য জায়গায় দেখা যায়। নির্বাচনকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মাঝে উৎসবের আমেজ লক্ষ করা গেছে। তবে, সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাদের অনেকেই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্যাম্পাসে অনেক দিন পর নির্বাচন হচ্ছে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানের যে কোনো পদে নির্বাচিত হতে ইতিমধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই স্নায়ুযুদ্ধ কোনো কারণে সহিংসতায় রূপ নিলে তার প্রভাব পড়বে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশসহ সমগ্র দেশে। তাই নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া না হওয়ার ওপর বিশ^বিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ পরিবেশ অনেকটাই নির্ভর করছে। বিষয়টি নিয়ে সোহানুর রহমান নামে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, দেশের রাজনীতির একটা বড় অংশ এই বিশ^বিদ্যালয় থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। তাই দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নেতা তৈরির কারখানা ডাকসু নির্বাচনকে ঘিরে বাড়তি একটা উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এটা যেন কোনোভাবেই সহিংসতায় রূপ না নেয়। এ বিষয়ে প্রশাসনের কড়া নজর দেওয়া উচিত। এদিকে ক্যাম্পাসকে অছাত্র ও বহিরাগতমুক্ত করতে পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন। এর আগে হলগুলো বহিরাগতমুক্ত করতে নোটিস দিয়েছিল প্রশাসন। তবে সে উদ্যোগের ফলাফল নিয়ে ছাত্র সংগঠনগুলো প্রশ্ন তুলেছে। গতকাল বিকালে ক্যাম্পাস বহিরাগতমুক্ত করতে প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা মাইকিং করেন। এ ছাড়াও নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করতে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ক্যাম্পাসের সাতটি স্পটে তল্লাশি চালায় পুলিশ। স্পটগুলো হলো- শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, জগন্নাথ হল ক্রসিং, রুমানা ভবন ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ও শহীদুল্লাহ হল ক্রসিং। এসব স্পটে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট ও অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ পুলিশি তল্লাশির বাইরে থাকবে। তবে মেডিকেলগামী লোকজনদের বকশিবাজার, চাঁনখারপুল হয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ। ছাত্রদলের প্যানেলের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আজ প্রচারের সুযোগ নেই। তবে আমরা নির্বাচনের কর্ম-পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলছি কর্মীদের সঙ্গে। স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণী সেমন্তী খান বলেন, ‘আমরা এখন ব্যক্তিগত কাজ করছি। তাছাড়া ক্যাম্পাসে আছি, সাক্ষাৎ করছি আমাদের কর্মীদের সঙ্গে।’ বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি ও জিএস প্রার্থী উম্মে হাবিবা বেনজির বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাসেই আছি। আমাদের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে মতবিনিময় করছি।’

উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি : শেষ সময়ে নানা দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রগতিশীল জোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ভোট গ্রহণের সময় বাড়ানো, পোলিং এজেন্ট দেওয়ার সুযোগ, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স এবং নির্বাচনের দিন বিভিন্ন সড়কে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস বাড়ানোর দাবিতে বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে তারা সবাই একসঙ্গে ভিসি কার্যালয়ে যান। এ সময় কার্যালয়ের কলাপসিবল গেটে তাদের বাধা দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে প্রার্থীরা সেখানেই অবস্থান নেন। পরে প্রার্থীদের মধ্যে কয়েকজনকে ভিসির কার্যালয়ে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়। এ সময় বাম জোটের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী লিটন নন্দী, কোটা আন্দোলনের নেতা ভিপি প্রার্থী নূরুল হক নূর, স্বতন্ত্র সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এ আর এম আসিফুর রহমান, স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণী সেমন্তী খান ও ছাত্র ফেডারেশনের জিএস প্রার্থী উম্মে হাবিবা বেনজীর ভিসি কার্যালয়ে গিয়ে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দেন। এ সময় ভিসি তাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। বামজোটের প্রার্থী লিটন নন্দী বলেন, ‘আমাদের দাবি উপেক্ষা করে নির্বাচন করছে প্রশাসন। নির্বাচন কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অনিয়ম হলে প্রশাসনকে আমরা ছেড়ে কথা বলব না। গঠনতন্ত্রে পোলিং এজেন্টের কথা রয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ প্রভোস্ট পোলিং এজেন্ট রাখার বিপক্ষে মত দিয়েছেন। আমরা মনে করি, সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এ ধরনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে।’

বিরোধী মতের শিক্ষকদের যুক্ত না করায় ক্ষোভ সাদা দলের : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাদা দলের শিক্ষকরা অভিযোগ করেছেন, ডাকসু এবং হল সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিরোধী মতের কোনো শিক্ষককে যুক্ত করা হয়নি।

রাতে টিএসসি থেকে শতাধিক ক্রিকেট স্ট্যাম্প উদ্ধার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আগে গতকাল রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির ডাস চত্বর এলাকা থেকে শতাধিক ক্রিকেট স্ট্যাম্প উদ্ধার করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম। তবে কারা কি উদ্দেশ্যে এসব জমা করে রেখেছিল- সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা ৬টার দিকে কয়েকটি রিকশায় ৬/৭ জন লোক স্ট্যাম্পগুলো নিয়ে আসেন। এরপর তারা  সেগুলো দোকানের ভিতরে জমা করে রাখেন। তবে তারা কারা এ বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘আমরা খবর  পেয়ে প্রক্টরিয়াল টিমের দ্বারা লাঠিগুলো জব্দ করেছি।  কেন সেগুলো রাখা হয়েছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

রোকেয়া হলে আচরণবিধি ভঙ্গ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়   কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি  ভেঙে প্রায় ৫০০ ছাত্রীকে খাবার খাইয়েছে ছাত্রলীগ। গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে ছাত্রলীগের দাবি, সংগঠনটির নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়া নিজেদের কর্মীদের আপ্যায়ন করেছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা