শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

কী হবে আজ ডাকসুতে

দীর্ঘ ২৮ বছর পর ভোট, ঝুঁকিপূর্ণ সুফিয়া কামাল ও মুহসীন হল, কড়া নিরাপত্তা
মাহমুদ আজহার, আকতারুজ্জামান ও নাসিমুল হুদা
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে আজ ডাকসুতে

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও শ্বাসরুদ্ধকর টান টান উত্তেজনা নিয়েই ২৮ বছর পর আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত টানা ভোট গ্রহণ চলবে। এ উপলক্ষে ক্যাম্পাসে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী গড়ে তুলেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। সংঘাত-সংঘর্ষ ও অভিযোগমুক্ত ভোট করতে প্রস্তুত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও। কী হবে আজ ডাকসুতে সেই প্রশ্নই ঘুরেফিরে সবার মাঝে। গত রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ছিল স্বাভাবিক। দেশের সব গণমাধ্যমের চোখও এখন ক্যাম্পাসমুখী। এ কারণে ইতিবাচক ভোটই করতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে এর মধ্যে হাজী মুহম্মদ মুহসীন ও সুফিয়া কামাল হলকে ঝুঁকিপূর্ণ বলেছে সরকারবিরোধী ছাত্র সংগঠনগুলো। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানের বিদায়কে ঘিরে ফজলুল হক হল নিয়েও রয়েছে শঙ্কা।  ডাকসু ভোট উপলক্ষে আজ ক্যাম্পাসে সব ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। নির্বাচন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২৪ ঘণ্টার জন্য বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডাকসুতে প্যানেল দিয়ে ভোটে অংশ নিচ্ছে সরকারি দল আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বিএনপির সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বাম সংগঠনগুলোর জোট প্রগতিশীল ছাত্রঐক্য, কোটা আন্দোলনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, স্বাধিকার স্বতন্ত্র পরিষদ, স্বতন্ত্র জোট, জাসদ ছাত্রলীগ, ছাত্রলীগ-বিসিএল, ছাত্রমৈত্রী, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র মুক্তিজোট, জাতীয় ছাত্রসমাজ ও বাংলাদেশ ছাত্র আন্দোলন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনে স্টিলের ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে। জানা গেছে, ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের জন্য গত রাতেই ভোট কেন্দ্রে ব্যালট ও ব্যালট বাক্স পাঠিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে সরকারবিরোধী ছাত্র সংগঠনগুলো রাতে ব্যালট বাক্স পাঠানোর তীব্র বিরোধিতা করে বলেছে, এতে আগের রাতেই সিল মারার শঙ্কা রয়েছে। এ দিকে আবাসিক হলগুলোতে ভোট গ্রহণের বুথ স্থাপন করা হয়েছে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ বুথের। ডাকসু নির্বাচনে মোট নিবন্ধিত ভোটার রয়েছেন ৪২ হাজার ৯২৩ জন। নির্বাচনে ২৫টি পদের জন্য লড়ছেন ২২৯ প্রার্থী। আর ১৮টি আবাসিক হলে মোট প্রার্থী ৫০৯। একেকটি হলে ১৩টি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অবশ্য কয়েকটি হল সংসদে ৩৫ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও অন্যরা ছাত্রলীগের। সূত্র জানায়, ভোট গ্রহণের জন্য ১৮ হলে প্রস্তুত করা হয়েছে ৫০৮টি বুথ। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে বুথ ৩৫টি, শহীদুল্লাহ হলে ২০টি, ফজলুল হক মুসলিম হলে ৩৫টি, অমর একুশে হলে ২০টি, জগন্নাথ হলে ২৫টি, কবি জসীমউদ্দীন হলে ২০টি, মাস্টারদা সূর্যসেন হলে ৩২টি, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ৩০টি, রোকেয়া হলে ৫০টি, কবি সুফিয়া কামাল হলে ৪৫টি, শামসুন্নাহার হলে ৩৫টি, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলে ২০টি, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে ১৯টি, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ২১টি, স্যার এ এফ রহমান হলে ১৬টি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ২৪টি, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ২০টি এবং বিজয় একাত্তর হলে ৪০টি বুথ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, সংশ্লিষ্ট হলের ভোটাররা নিজ হলের ভোট কেন্দ্রে বৈধ পরিচয়পত্র দেখিয়ে ভোট প্রদান করবে। নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না। ভোট গ্রহণের পর ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। নির্বাচনের আচরণবিধিমালা অনুযায়ী, ভোট কেন্দ্রে প্রবেশের পর মোবাইল ফোন ও ইলেকট্রনিক যোগাযোগের সব মাধ্যম বন্ধ রাখতে হবে। বুথের অভ্যন্তরে কোনো ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে না। ছবিও তোলা যাবে না। ভোট উপলক্ষে ভোটার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। ভোটার স্লিপ বিতরণের ক্ষেত্রেও প্রার্থীরা কেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে বিতরণ করতে পারবেন না। ভোট চলাকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ব্যতীত অন্য কেউ দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারবে না। কেউ আচরণবিধিমালা লংঘন করলে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিল বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার বা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী যে কোনো দে  দি ত হবেন। ভোটার আনা-নেওয়ার জন্য কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। তবে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রে আসার ক্ষেত্রে বাইসাইকেল বা রিকশা ব্যবহার করতে পারবেন।  সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, প্রার্থীদের ব্যানার আর লিফলেটে ছেয়ে গেছে পুরো ক্যাম্পাস। নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টা আগে প্রচারণা শেষ হওয়ায় গতকাল কোনো প্রার্থীকে প্রচারণা চালাতে দেখা যায়নি। তবে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোনে অটোকল ও খুদেবার্তা পাঠিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। ছাত্র সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় ও বিশ^বিদ্যালয় শাখার নেতৃবৃন্দসহ সব প্রার্থীকেই ক্যাম্পাসে দেখা গেছে। নিজেদের সমর্থকসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছিলেন তারা। মধুর ক্যান্টিনে সারা দিন ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, কোটা এবং বামপন্থি সংগঠনগুলোসহ অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মী, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে মুখর ছিল। সকালেই ছাত্রলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী সাদ্দাম হোসেন তার নেতা-কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে আসেন। সেখানে কিছুটা সময় কাটান তিনি। তবে ক্যাম্পাসে অন্যান্য সংগঠনের তুলনায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কম দেখা গেলেও হলগুলোতে নিজেদের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে তারা। নিজেদের প্রস্তুতি নিয়ে ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমাদের ইশতেহার সর্বশ্রেষ্ঠ ইশতেহার। আর মেধার মূল্যায়ন করে দেওয়া হয়েছে প্যানেল। আমরা প্রচারণায় ভালো সাড়া পেয়েছি। আশা করছি, নির্বাচনে ছাত্রলীগের প্যানেল জয়ী হবে।’ অন্যদিকে মধুর ক্যান্টিন ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় ও হাকিম চত্বর এলাকায় ছাত্রদলের ঢাবি শাখার সভাপতি আল মেহেদী তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার সিদ্দিকীসহ সংগঠনটির প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ও জিএস প্রার্থী আনিছুর রহমান খন্দকার অনিককে অন্য প্রার্থীদের নিয়ে অবস্থান করতে দেখা গেছে। কোটা আন্দোলনের প্লাটফর্ম ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ’-এর ভিপি প্রার্থী নূরুল হক নূরসহ অন্য প্রার্থীদের ক্যাম্পাসজুড়েই সরব দেখা গেছে। প্রচারণায় অংশ না নিলেও বামপন্থি ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রার্থীদের মধুর ক্যান্টিন, টিএসসি এবং ক্যাম্পাসের অন্যান্য জায়গায় দেখা যায়। নির্বাচনকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মাঝে উৎসবের আমেজ লক্ষ করা গেছে। তবে, সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাদের অনেকেই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্যাম্পাসে অনেক দিন পর নির্বাচন হচ্ছে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানের যে কোনো পদে নির্বাচিত হতে ইতিমধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই স্নায়ুযুদ্ধ কোনো কারণে সহিংসতায় রূপ নিলে তার প্রভাব পড়বে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশসহ সমগ্র দেশে। তাই নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া না হওয়ার ওপর বিশ^বিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ পরিবেশ অনেকটাই নির্ভর করছে। বিষয়টি নিয়ে সোহানুর রহমান নামে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, দেশের রাজনীতির একটা বড় অংশ এই বিশ^বিদ্যালয় থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। তাই দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নেতা তৈরির কারখানা ডাকসু নির্বাচনকে ঘিরে বাড়তি একটা উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এটা যেন কোনোভাবেই সহিংসতায় রূপ না নেয়। এ বিষয়ে প্রশাসনের কড়া নজর দেওয়া উচিত। এদিকে ক্যাম্পাসকে অছাত্র ও বহিরাগতমুক্ত করতে পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন। এর আগে হলগুলো বহিরাগতমুক্ত করতে নোটিস দিয়েছিল প্রশাসন। তবে সে উদ্যোগের ফলাফল নিয়ে ছাত্র সংগঠনগুলো প্রশ্ন তুলেছে। গতকাল বিকালে ক্যাম্পাস বহিরাগতমুক্ত করতে প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা মাইকিং করেন। এ ছাড়াও নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করতে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ক্যাম্পাসের সাতটি স্পটে তল্লাশি চালায় পুলিশ। স্পটগুলো হলো- শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, জগন্নাথ হল ক্রসিং, রুমানা ভবন ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ও শহীদুল্লাহ হল ক্রসিং। এসব স্পটে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট ও অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ পুলিশি তল্লাশির বাইরে থাকবে। তবে মেডিকেলগামী লোকজনদের বকশিবাজার, চাঁনখারপুল হয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ। ছাত্রদলের প্যানেলের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আজ প্রচারের সুযোগ নেই। তবে আমরা নির্বাচনের কর্ম-পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলছি কর্মীদের সঙ্গে। স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণী সেমন্তী খান বলেন, ‘আমরা এখন ব্যক্তিগত কাজ করছি। তাছাড়া ক্যাম্পাসে আছি, সাক্ষাৎ করছি আমাদের কর্মীদের সঙ্গে।’ বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি ও জিএস প্রার্থী উম্মে হাবিবা বেনজির বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাসেই আছি। আমাদের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে মতবিনিময় করছি।’

উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি : শেষ সময়ে নানা দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রগতিশীল জোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ভোট গ্রহণের সময় বাড়ানো, পোলিং এজেন্ট দেওয়ার সুযোগ, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স এবং নির্বাচনের দিন বিভিন্ন সড়কে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস বাড়ানোর দাবিতে বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে তারা সবাই একসঙ্গে ভিসি কার্যালয়ে যান। এ সময় কার্যালয়ের কলাপসিবল গেটে তাদের বাধা দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে প্রার্থীরা সেখানেই অবস্থান নেন। পরে প্রার্থীদের মধ্যে কয়েকজনকে ভিসির কার্যালয়ে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়। এ সময় বাম জোটের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী লিটন নন্দী, কোটা আন্দোলনের নেতা ভিপি প্রার্থী নূরুল হক নূর, স্বতন্ত্র সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এ আর এম আসিফুর রহমান, স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণী সেমন্তী খান ও ছাত্র ফেডারেশনের জিএস প্রার্থী উম্মে হাবিবা বেনজীর ভিসি কার্যালয়ে গিয়ে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দেন। এ সময় ভিসি তাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। বামজোটের প্রার্থী লিটন নন্দী বলেন, ‘আমাদের দাবি উপেক্ষা করে নির্বাচন করছে প্রশাসন। নির্বাচন কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অনিয়ম হলে প্রশাসনকে আমরা ছেড়ে কথা বলব না। গঠনতন্ত্রে পোলিং এজেন্টের কথা রয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ প্রভোস্ট পোলিং এজেন্ট রাখার বিপক্ষে মত দিয়েছেন। আমরা মনে করি, সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এ ধরনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে।’

বিরোধী মতের শিক্ষকদের যুক্ত না করায় ক্ষোভ সাদা দলের : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাদা দলের শিক্ষকরা অভিযোগ করেছেন, ডাকসু এবং হল সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিরোধী মতের কোনো শিক্ষককে যুক্ত করা হয়নি।

রাতে টিএসসি থেকে শতাধিক ক্রিকেট স্ট্যাম্প উদ্ধার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আগে গতকাল রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির ডাস চত্বর এলাকা থেকে শতাধিক ক্রিকেট স্ট্যাম্প উদ্ধার করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম। তবে কারা কি উদ্দেশ্যে এসব জমা করে রেখেছিল- সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা ৬টার দিকে কয়েকটি রিকশায় ৬/৭ জন লোক স্ট্যাম্পগুলো নিয়ে আসেন। এরপর তারা  সেগুলো দোকানের ভিতরে জমা করে রাখেন। তবে তারা কারা এ বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘আমরা খবর  পেয়ে প্রক্টরিয়াল টিমের দ্বারা লাঠিগুলো জব্দ করেছি।  কেন সেগুলো রাখা হয়েছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

রোকেয়া হলে আচরণবিধি ভঙ্গ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়   কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি  ভেঙে প্রায় ৫০০ ছাত্রীকে খাবার খাইয়েছে ছাত্রলীগ। গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে ছাত্রলীগের দাবি, সংগঠনটির নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়া নিজেদের কর্মীদের আপ্যায়ন করেছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা