শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

নারীর ক্ষমতায়ন রেকর্ডে বাংলাদেশ

সরকার প্রশাসন নেতৃত্বসহ সব খাতে ১১ বছরের অগ্রগতিতে বহির্বিশ্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর ক্ষমতায়ন রেকর্ডে বাংলাদেশ

‘ও বোন’ নামে মোবাইল অ্যাপভিত্তিক পরিবহন সেবা থেকে শুরু করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ড্রিমলাইনার ‘আকাশবীণা’ উড়িয়ে হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিচ্ছেন নারী। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সব খাতে সরব উপস্থিতি তার। তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে দৃঢ় অবস্থান গড়েছেন বাংলার নারী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী সিদ্ধান্তে এক দশকে নারী ক্ষমতায়নে বহির্বিশ্বে ঈর্ষণীয় অবস্থান বাংলাদেশের।

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে নারীর সামগ্রিক ক্ষমতায়ন স্পষ্ট হয়। এ তিন পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের পর সরকার কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করেছে। নারীর বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে কর্মসংস্থান তৈরি করা হয়েছে। ক্ষুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তা তৈরিতে সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায়িত করতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ৫০-এ উন্নীত করা হয়েছে। সরাসরি নির্বাচনেও অন্যান্য দেশের সংসদের চেয়ে এ সংসদে নারীর অংশগ্রহণ বেশি। ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৯৯৬ সালে আইন পরিবর্তন করে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো হয়েছে। স্থানীয় সরকার পর্যায়ে ১২ হাজার নারী প্রতিনিধিত্ব করছেন, ভাইস চেয়ারম্যান রয়েছেন ৫০০। এখানে বড় ধরনের ক্ষমতায়ন হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘নারী বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ প্রশাসনিক পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রথম নারী স্পিকারসহ জাতীয় সংসদে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পদ সংসদ নেতা, উপনেতা, বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে নারী দায়িত্ব পালন করছেন। শিক্ষা ক্ষেত্রে নারীর অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। উচ্চশিক্ষায় নারী এগিয়ে। তারা এখন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছেন। কর্মজীবী নারীর জন্য আবাসন সুবিধার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাদের কাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া গর্ভবতী মায়েদের জন্য ছয় মাসের বেতনসহ ছুটি, মাতৃত্বকালীন ভাতা, বিধবা ভাতার ব্যবস্থা করা হয়েছে। দরিদ্র নারীদের ভিজিডি কার্যক্রমের মাধ্যমে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারী দক্ষতা-যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে জায়গা তৈরি করছেন। এর সঙ্গে অনুকূল পরিবেশ তাদের ক্ষমতায়নকে ত্বরান্বিত করছে। সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনীর বড় অংশ জুড়ে আছে নারীর সুরক্ষা। আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে নারীর জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী সিদ্ধান্তে এত দ্রুত তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত নারী ক্ষমতায়িত হয়েছে।’ ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম প্রকাশিত বৈশ্বিক লিঙ্গবিভাজন সূচক (গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্স), ২০১৮ অনুযায়ী বিশ্বে লিঙ্গবৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষে বাংলাদেশের অবস্থান। এ সূচকে বিশ্বের ১৪৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৪৮তম। প্রতিবেদন বলছে, এমনটা সম্ভব হয়েছে অর্থনৈতিক সুবিধা ও অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায়। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন ও জঁ দ্রজ তাদের ‘ভারত : উন্নয়ন ও বঞ্চনা’ (২০১৫ সালে প্রকাশিত) বইয়ে লিখেছেন, ভারতের চেয়ে বাংলাদেশে নারীর অগ্রগতি অনেক বেশি। বাংলাদেশে ৫৭ শতাংশ নারী কর্মজীবী। ভারতে এ হার মাত্র ২৯ শতাংশ। তারা দেখিয়েছেন, নারীর সাক্ষরতা এবং শিক্ষায়ও বাংলাদেশ এগিয়ে। নারীর ক্ষমতায়নে তার ভূমিকার জন্য গত বছর মার্চে আন্তর্জাতিক নারী দিবসে শেখ হাসিনাকে ‘লাইফ টাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত করে ‘ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান উইমেন’। তিনি স্বাস্থ্য খাতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে শিশু ও মাতৃ মৃত্যু হার হ্রাস এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশেষ অবদানের জন্য ‘সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। নারী শিক্ষার উন্নয়ন এবং ব্যবসায়িক উদ্যোগে ভূমিকার জন্য গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। এ ব্যাপারে সাবেক মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়ন বলতে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ক্ষমতায়ন বোঝায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে দেশের নারীরা এ তিন ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে এসেছেন। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসন ৫০-এ উন্নীত করা হয়েছে। সংরক্ষিত আসন ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আসা সংসদ সদস্যের সংখ্যা বাড়ছে। বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও বিনামূল্যে বই প্রদান করায় নারী শিক্ষায় জোয়ার এসেছে। শিক্ষিত নারী কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করায় তারা আর্থিকভাবে ক্ষমতায়িত হচ্ছেন। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, নতুন কর্মসংস্থান নারীর মধ্যে ঘরের বাইরে কাজ করার আত্মবিশ্বাস তৈরি করেছে। জাতীয় নারীনীতি, সুদমুক্ত ঋণ, কাজের সুযোগ তৈরি করায় কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে।’

নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে কোনো জামানত ছাড়াই সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা এসএমই ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আবার নারী উদ্যোক্তারা বাংলাদেশ ব্যাংক ও এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক থেকে ১০ শতাংশ সুদে ঋণও নিতে পারছেন। বর্তমানে ৩০ লাখের বেশি নারী শ্রমিক পোশাকশিল্পে কর্মরত। সরকারের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় (২০১৬-২০) অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতের অঙ্গীকার করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্যবসায় সমান সুযোগ তৈরির উদ্দেশ্যে ২০১১ সালে জাতীয় নারীনীতি গ্রহণ করা হয়েছে। দুস্থ, অসহায় ও পিছিয়ে পড়া নারীদের জন্য বর্তমান সরকারের বহুমুখী প্রকল্প চালু আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ভিজিএফ, ভিজিডি, দুস্থ ভাতা, মাতৃত্বকালীন ও গর্ভবতী মায়েদের ভাতা, অক্ষম মা ও তালাকপ্রাপ্তদের জন্য ভাতা, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি। এ ছাড়া কর্মজীবী নারীর অংশগ্রহণ সহজ করাতে মাতৃত্বকালীন ছুটি চার মাস থেকে ছয় মাসে উন্নীত করা হয়েছে। প্রান্তিক নারীদের স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে খোলা হয়েছে গ্রামভিত্তিক কমিউনিটি ক্লিনিক। মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার স্কিমের আওতায় গর্ভধারণ থেকে প্রসবকালীন সব খরচ, এমনকি যাতায়াত খরচও এখন সরকার বহন করে। এতে মাতৃত্বকালীন মৃত্যুহার এখন প্রতি লাখে ১৭০। বর্তমানে বিচারপতি, সচিব, ডেপুটি গভর্নর, রাষ্ট্রদূত, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মানবাধিকার কমিশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন নারী। বর্তমান সংসদে নারী সদস্য আছেন ৭২ জন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে প্রশাসনের উচ্চপদে ৬০০ নারী দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে প্রশাসনে সিনিয়র সচিব, সচিব ও ভারপ্রাপ্ত সচিব পদে নয়জন নারী কর্মরত রয়েছেন।

এ ব্যাপারে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম বলেন, ‘স্কুল-কলেজে মেয়েদের উপবৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেওয়া হয়েছে। বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই প্রদান করায় অভিভাবকদের নারী শিক্ষাবিমুখতা ঘুচেছে। নিয়োগ বিধিমালা পরিবর্তন করায় নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সদিচ্ছায় প্রশাসনিক, রাজনৈতিক পর্যায়ে নারীর অংশগ্রহণ লক্ষণীয় মাত্রায় বেড়েছে। আর্থিকভাবে ক্ষমতায়িত হওয়ায় বাল্যবিয়ে রুখতে মায়েরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘একসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নারীকে নিয়োগ দিলে অনেক সংসদ সদস্য আপত্তি জানাতেন। শুনতে পেতাম, নারী ইউএনও কেন? এখন আর নারী-পুরুষ নয়, কর্মকর্তার যোগ্যতা অনুযায়ী তার অবস্থান বিবেচনা করা হয়।’

নারীর প্রতি সহিসংতা রোধে ২০১২ সালে প্রণয়ন করা হয়েছে পারিবারিক সহিংসতা দমন ও নিরাপত্তা আইন, ২০১২। নারীর সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রণয়ন করা হয়েছে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২, পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১১। বাল্যবিয়ে নিরোধ করে মেয়েশিশুদের সমাজে অগ্রগামী করার জন্য বাল্যবিয়ে নিরোধ আইন, ২০১৭ প্রণয়ন করা হয়েছে। মেয়েশিশুদের নিরাপত্তায় শিশু আইন, ২০১৩ প্রণীত হয়েছে। হিন্দু নারীর অধিকার ও মর্যাদা রক্ষায় হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন, ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে এবং সাতটি বিভাগে ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার খোলা হয়েছে। খেলাধুলায়ও পিছিয়ে নেই দেশের নারী। উপাচার্য, পর্বতারোহী, বিজিএমইএ সভাপতি, সেনা কর্মকর্তা, জাতীয় সংসদের স্পিকার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রথম নারী সাধারণ সম্পাদকসহ বিগত এক দশকে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছেন বাংলার নারী। নারীর এ সরব অংশগ্রহণে নেতৃত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাংবাদিকতাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে নারী এগিয়ে আসছেন এ পেশায়। এর ইতিবাচক ও উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে সাংবাদিকতার মতো ঝুঁকিপূর্ণ, দায়িত্বশীল পেশায়ও নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। এ পেশায় অবস্থান তৈরি করতে নারীকে অনেক চড়াই-উতরাই পাড়ি দিতে হয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৬৬ বছরের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত প্রথম নারী সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বাংলাদেশের নারীদের অবস্থান দৃশ্যমান। ইউনিয়ন পর্যায়ে নারীরা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হচ্ছেন, উপজেলা পর্যায়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। গ্রামীণ নারীদের ক্ষমতায়নে এটা মাইলফলক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক ইচ্ছা, প্রচেষ্টার ফল আজ প্রতিফলিত হচ্ছে। পুরুষতান্ত্রিকতার বেড়াজাল ছিঁড়ে বাংলার নারীরা আজ স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত। নারীদের এগিয়ে নিতে সাহায্য করেছে প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া সাহসী সিদ্ধান্ত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করে দিয়েছিলেন। সে পথেই হেঁটেছেন তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলার নারীরা প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তা, সাহসী পদক্ষেপ থেকে সাহস পায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যখন সংবাদপত্রে কাজ শুরু করি তখন রিপোর্টিংয়ে নারীর সংখ্যা ছিল হাতে গোনা। এখন নারীর অংশগ্রহণ দৃশ্যমান। নারীদের এই চ্যালেঞ্জিং পেশা বেছে নিতে দেখে আরও অনেক নারী এবং তাদের পরিবার উৎসাহিত হচ্ছেন। তবে নারীদের আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে।’

বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে নারী শিক্ষার্থীর হার ৯৯ দশমিক ৪ শতাংশ। সরকার বিনামূল্যে ৬-১০ বছর বয়সী সব শিশুকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারছে। মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। স্কুলে যেতে উৎসাহিত করতে মেয়েদের দেওয়া হয় বৃত্তি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সাবেক তথ্য কমিশনার অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘ফরম পূরণে বাবার পাশাপাশি মায়ের নাম অন্তর্ভুক্তকরণের মাধ্যমে নারীর স্বীকৃতি অন্যতম অর্জন। সন্তানকে গর্ভধারণ করে তার পরিচয় দেওয়া একজন মায়ের বড় অর্জন। বাংলাদেশি নারীকে বিয়ে করার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব অর্জন এ সরকারের আমলে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েদের বৃত্তি প্রদান নারী শিক্ষায় অভিভাবকদের উৎসাহিত করেছে। নারী নির্যাতন বিরোধী আইন করা হয়েছে নারীর সুরক্ষার জন্য। কোনো নারী ধর্ষণের শিকার হলে আগে তাকে ‘টু ফিঙ্গার টেস্টের’ মধ্য দিয়ে যেতে হতো। এই অপমানজনক পদ্ধতি বিলুপ্ত করে অপরাধীকে চিহ্নিত করার জন্য অন্য পন্থা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। রাজনৈতিক দলে নারীর সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে। উত্তরাধিকার আইন কার্যকর হলে নারীর অধিকার আরও সুগঠিত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা