শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

নারীর ক্ষমতায়ন রেকর্ডে বাংলাদেশ

সরকার প্রশাসন নেতৃত্বসহ সব খাতে ১১ বছরের অগ্রগতিতে বহির্বিশ্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর ক্ষমতায়ন রেকর্ডে বাংলাদেশ

‘ও বোন’ নামে মোবাইল অ্যাপভিত্তিক পরিবহন সেবা থেকে শুরু করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ড্রিমলাইনার ‘আকাশবীণা’ উড়িয়ে হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিচ্ছেন নারী। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সব খাতে সরব উপস্থিতি তার। তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে দৃঢ় অবস্থান গড়েছেন বাংলার নারী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী সিদ্ধান্তে এক দশকে নারী ক্ষমতায়নে বহির্বিশ্বে ঈর্ষণীয় অবস্থান বাংলাদেশের।

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে নারীর সামগ্রিক ক্ষমতায়ন স্পষ্ট হয়। এ তিন পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের পর সরকার কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করেছে। নারীর বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে কর্মসংস্থান তৈরি করা হয়েছে। ক্ষুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তা তৈরিতে সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায়িত করতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ৫০-এ উন্নীত করা হয়েছে। সরাসরি নির্বাচনেও অন্যান্য দেশের সংসদের চেয়ে এ সংসদে নারীর অংশগ্রহণ বেশি। ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৯৯৬ সালে আইন পরিবর্তন করে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো হয়েছে। স্থানীয় সরকার পর্যায়ে ১২ হাজার নারী প্রতিনিধিত্ব করছেন, ভাইস চেয়ারম্যান রয়েছেন ৫০০। এখানে বড় ধরনের ক্ষমতায়ন হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘নারী বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ প্রশাসনিক পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রথম নারী স্পিকারসহ জাতীয় সংসদে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পদ সংসদ নেতা, উপনেতা, বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে নারী দায়িত্ব পালন করছেন। শিক্ষা ক্ষেত্রে নারীর অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। উচ্চশিক্ষায় নারী এগিয়ে। তারা এখন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছেন। কর্মজীবী নারীর জন্য আবাসন সুবিধার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাদের কাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া গর্ভবতী মায়েদের জন্য ছয় মাসের বেতনসহ ছুটি, মাতৃত্বকালীন ভাতা, বিধবা ভাতার ব্যবস্থা করা হয়েছে। দরিদ্র নারীদের ভিজিডি কার্যক্রমের মাধ্যমে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারী দক্ষতা-যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে জায়গা তৈরি করছেন। এর সঙ্গে অনুকূল পরিবেশ তাদের ক্ষমতায়নকে ত্বরান্বিত করছে। সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনীর বড় অংশ জুড়ে আছে নারীর সুরক্ষা। আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে নারীর জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী সিদ্ধান্তে এত দ্রুত তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত নারী ক্ষমতায়িত হয়েছে।’ ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম প্রকাশিত বৈশ্বিক লিঙ্গবিভাজন সূচক (গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্স), ২০১৮ অনুযায়ী বিশ্বে লিঙ্গবৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষে বাংলাদেশের অবস্থান। এ সূচকে বিশ্বের ১৪৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৪৮তম। প্রতিবেদন বলছে, এমনটা সম্ভব হয়েছে অর্থনৈতিক সুবিধা ও অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায়। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন ও জঁ দ্রজ তাদের ‘ভারত : উন্নয়ন ও বঞ্চনা’ (২০১৫ সালে প্রকাশিত) বইয়ে লিখেছেন, ভারতের চেয়ে বাংলাদেশে নারীর অগ্রগতি অনেক বেশি। বাংলাদেশে ৫৭ শতাংশ নারী কর্মজীবী। ভারতে এ হার মাত্র ২৯ শতাংশ। তারা দেখিয়েছেন, নারীর সাক্ষরতা এবং শিক্ষায়ও বাংলাদেশ এগিয়ে। নারীর ক্ষমতায়নে তার ভূমিকার জন্য গত বছর মার্চে আন্তর্জাতিক নারী দিবসে শেখ হাসিনাকে ‘লাইফ টাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত করে ‘ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান উইমেন’। তিনি স্বাস্থ্য খাতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে শিশু ও মাতৃ মৃত্যু হার হ্রাস এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশেষ অবদানের জন্য ‘সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। নারী শিক্ষার উন্নয়ন এবং ব্যবসায়িক উদ্যোগে ভূমিকার জন্য গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। এ ব্যাপারে সাবেক মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়ন বলতে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ক্ষমতায়ন বোঝায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে দেশের নারীরা এ তিন ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে এসেছেন। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসন ৫০-এ উন্নীত করা হয়েছে। সংরক্ষিত আসন ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আসা সংসদ সদস্যের সংখ্যা বাড়ছে। বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও বিনামূল্যে বই প্রদান করায় নারী শিক্ষায় জোয়ার এসেছে। শিক্ষিত নারী কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করায় তারা আর্থিকভাবে ক্ষমতায়িত হচ্ছেন। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, নতুন কর্মসংস্থান নারীর মধ্যে ঘরের বাইরে কাজ করার আত্মবিশ্বাস তৈরি করেছে। জাতীয় নারীনীতি, সুদমুক্ত ঋণ, কাজের সুযোগ তৈরি করায় কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে।’

নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে কোনো জামানত ছাড়াই সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা এসএমই ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আবার নারী উদ্যোক্তারা বাংলাদেশ ব্যাংক ও এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক থেকে ১০ শতাংশ সুদে ঋণও নিতে পারছেন। বর্তমানে ৩০ লাখের বেশি নারী শ্রমিক পোশাকশিল্পে কর্মরত। সরকারের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় (২০১৬-২০) অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতের অঙ্গীকার করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্যবসায় সমান সুযোগ তৈরির উদ্দেশ্যে ২০১১ সালে জাতীয় নারীনীতি গ্রহণ করা হয়েছে। দুস্থ, অসহায় ও পিছিয়ে পড়া নারীদের জন্য বর্তমান সরকারের বহুমুখী প্রকল্প চালু আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ভিজিএফ, ভিজিডি, দুস্থ ভাতা, মাতৃত্বকালীন ও গর্ভবতী মায়েদের ভাতা, অক্ষম মা ও তালাকপ্রাপ্তদের জন্য ভাতা, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি। এ ছাড়া কর্মজীবী নারীর অংশগ্রহণ সহজ করাতে মাতৃত্বকালীন ছুটি চার মাস থেকে ছয় মাসে উন্নীত করা হয়েছে। প্রান্তিক নারীদের স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে খোলা হয়েছে গ্রামভিত্তিক কমিউনিটি ক্লিনিক। মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার স্কিমের আওতায় গর্ভধারণ থেকে প্রসবকালীন সব খরচ, এমনকি যাতায়াত খরচও এখন সরকার বহন করে। এতে মাতৃত্বকালীন মৃত্যুহার এখন প্রতি লাখে ১৭০। বর্তমানে বিচারপতি, সচিব, ডেপুটি গভর্নর, রাষ্ট্রদূত, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মানবাধিকার কমিশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন নারী। বর্তমান সংসদে নারী সদস্য আছেন ৭২ জন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে প্রশাসনের উচ্চপদে ৬০০ নারী দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে প্রশাসনে সিনিয়র সচিব, সচিব ও ভারপ্রাপ্ত সচিব পদে নয়জন নারী কর্মরত রয়েছেন।

এ ব্যাপারে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম বলেন, ‘স্কুল-কলেজে মেয়েদের উপবৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেওয়া হয়েছে। বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই প্রদান করায় অভিভাবকদের নারী শিক্ষাবিমুখতা ঘুচেছে। নিয়োগ বিধিমালা পরিবর্তন করায় নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সদিচ্ছায় প্রশাসনিক, রাজনৈতিক পর্যায়ে নারীর অংশগ্রহণ লক্ষণীয় মাত্রায় বেড়েছে। আর্থিকভাবে ক্ষমতায়িত হওয়ায় বাল্যবিয়ে রুখতে মায়েরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘একসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নারীকে নিয়োগ দিলে অনেক সংসদ সদস্য আপত্তি জানাতেন। শুনতে পেতাম, নারী ইউএনও কেন? এখন আর নারী-পুরুষ নয়, কর্মকর্তার যোগ্যতা অনুযায়ী তার অবস্থান বিবেচনা করা হয়।’

নারীর প্রতি সহিসংতা রোধে ২০১২ সালে প্রণয়ন করা হয়েছে পারিবারিক সহিংসতা দমন ও নিরাপত্তা আইন, ২০১২। নারীর সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রণয়ন করা হয়েছে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২, পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১১। বাল্যবিয়ে নিরোধ করে মেয়েশিশুদের সমাজে অগ্রগামী করার জন্য বাল্যবিয়ে নিরোধ আইন, ২০১৭ প্রণয়ন করা হয়েছে। মেয়েশিশুদের নিরাপত্তায় শিশু আইন, ২০১৩ প্রণীত হয়েছে। হিন্দু নারীর অধিকার ও মর্যাদা রক্ষায় হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন, ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে এবং সাতটি বিভাগে ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার খোলা হয়েছে। খেলাধুলায়ও পিছিয়ে নেই দেশের নারী। উপাচার্য, পর্বতারোহী, বিজিএমইএ সভাপতি, সেনা কর্মকর্তা, জাতীয় সংসদের স্পিকার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রথম নারী সাধারণ সম্পাদকসহ বিগত এক দশকে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছেন বাংলার নারী। নারীর এ সরব অংশগ্রহণে নেতৃত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাংবাদিকতাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে নারী এগিয়ে আসছেন এ পেশায়। এর ইতিবাচক ও উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে সাংবাদিকতার মতো ঝুঁকিপূর্ণ, দায়িত্বশীল পেশায়ও নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। এ পেশায় অবস্থান তৈরি করতে নারীকে অনেক চড়াই-উতরাই পাড়ি দিতে হয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৬৬ বছরের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত প্রথম নারী সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বাংলাদেশের নারীদের অবস্থান দৃশ্যমান। ইউনিয়ন পর্যায়ে নারীরা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হচ্ছেন, উপজেলা পর্যায়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। গ্রামীণ নারীদের ক্ষমতায়নে এটা মাইলফলক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক ইচ্ছা, প্রচেষ্টার ফল আজ প্রতিফলিত হচ্ছে। পুরুষতান্ত্রিকতার বেড়াজাল ছিঁড়ে বাংলার নারীরা আজ স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত। নারীদের এগিয়ে নিতে সাহায্য করেছে প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া সাহসী সিদ্ধান্ত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করে দিয়েছিলেন। সে পথেই হেঁটেছেন তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলার নারীরা প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তা, সাহসী পদক্ষেপ থেকে সাহস পায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যখন সংবাদপত্রে কাজ শুরু করি তখন রিপোর্টিংয়ে নারীর সংখ্যা ছিল হাতে গোনা। এখন নারীর অংশগ্রহণ দৃশ্যমান। নারীদের এই চ্যালেঞ্জিং পেশা বেছে নিতে দেখে আরও অনেক নারী এবং তাদের পরিবার উৎসাহিত হচ্ছেন। তবে নারীদের আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে।’

বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে নারী শিক্ষার্থীর হার ৯৯ দশমিক ৪ শতাংশ। সরকার বিনামূল্যে ৬-১০ বছর বয়সী সব শিশুকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারছে। মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। স্কুলে যেতে উৎসাহিত করতে মেয়েদের দেওয়া হয় বৃত্তি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সাবেক তথ্য কমিশনার অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘ফরম পূরণে বাবার পাশাপাশি মায়ের নাম অন্তর্ভুক্তকরণের মাধ্যমে নারীর স্বীকৃতি অন্যতম অর্জন। সন্তানকে গর্ভধারণ করে তার পরিচয় দেওয়া একজন মায়ের বড় অর্জন। বাংলাদেশি নারীকে বিয়ে করার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব অর্জন এ সরকারের আমলে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েদের বৃত্তি প্রদান নারী শিক্ষায় অভিভাবকদের উৎসাহিত করেছে। নারী নির্যাতন বিরোধী আইন করা হয়েছে নারীর সুরক্ষার জন্য। কোনো নারী ধর্ষণের শিকার হলে আগে তাকে ‘টু ফিঙ্গার টেস্টের’ মধ্য দিয়ে যেতে হতো। এই অপমানজনক পদ্ধতি বিলুপ্ত করে অপরাধীকে চিহ্নিত করার জন্য অন্য পন্থা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। রাজনৈতিক দলে নারীর সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে। উত্তরাধিকার আইন কার্যকর হলে নারীর অধিকার আরও সুগঠিত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা