শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ভাসানচরে মুক্ত জীবনে রোহিঙ্গারা

চোখে-মুখে খুশির ঝিলিক চলাফেরার স্বাধীনতা ও সুযোগ-সুবিধায় স্বাচ্ছন্দ্য
জুলকার নাইন, ভাসানচর থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানচরে মুক্ত জীবনে রোহিঙ্গারা

স্বপ্নেও ভাবিনি এমন বাড়ি পাব। কক্সবাজারের ক্যাম্পের সঙ্গে এর কোনো তুলনা হবে না। ক্যাম্পে ছিল পলিথিনের ঘর, এখানে কংক্রিটের বাড়ি। এত সুবিধা পৃথিবীতে আমাদের জন্য আর কোথাও নেই। এমন বাসায় আমরা আগেও থাকতে পারিনি। ভবিষ্যতেও পারব কিনা জানি না। এসব বক্তব্য কক্সবাজার ক্যাম্প থেকে ভাসানচরে আশ্রয় নেওয়া মোহাম্মদ মাহমুদ উল্লাহর। আগের দিন নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তরিত হওয়া ১৬৪২ রোহিঙ্গার একজন তিনি। মাহমুদ উল্লাহর মতো চোখে-মুখে খুশির ঝিলিক দেখা গেল রোহিঙ্গাদের চোখে-মুখে। চলাফেরার স্বাধীনতা ও সুযোগ-সুবিধায় স্বস্তি ফুটে উঠেছে প্রায় সব রোহিঙ্গার মাঝে। গতকাল সকালেই দেখা গেল ক্লাস্টার ভবনের সামনে দোকানে রোহিঙ্গাদের জটলা। কেউ জিনিসপত্রের দাম জিজ্ঞাসা করছে। কেউ নিজেদের মধ্যেই আলোচনায় ব্যস্ত। শিশুরা দলবেঁধে খেলায় মেতেছে। কিছুক্ষণের মধ্যে খাবার পৌঁছাতেই ব্যস্ত হয়ে গেলেন মহিলা। পরিবারের সদস্যদের জন্য খাবার বুঝে নিলেন ঘরে বসেই। ভাসানচরের ৬ ও ৭ নম্বর ক্লাস্টার ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গার সঙ্গে। তাদের প্রত্যেককে শুক্রবার ছয়টি জাহাজে করে চট্টগ্রাম থেকে নিয়ে আসা হয় নোয়াখালীর ভাসানচরে। থাকার পরিবেশ ও নতুন ঘর পেয়ে ভাসানচরে নতুন জীবন শুরু করে মিয়ানমারে অত্যাচার-নির্যাতন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হওয়া এসব রোহিঙ্গা।

কক্সবাজারের বালুখালী ক্যাম্প থেকে ভাসানচরে আসা মোহাম্মদ আলী উল্লাহ বলেন, অনেক ধরনের ভয় দেখানো হয়েছিল। বলা হচ্ছিল, পানি উঠবে। ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। কুমিরে খাবে। কিন্তু এখানে এসে দেখলাম কিছুই না। পানি ওঠার কোনো সম্ভাবনাই নেই। আলী উল্লাহ জানান, কক্সবাজারের ক্যাম্পের রাস্তায় যাওয়া যেত না। রাত ১০টায় যখন তখন ধরে নিয়ে যেত। টাকা-পয়সা কেড়ে নিত। কিন্তু এখানে নিরাপত্তার কোনো সংকট নেই। সারা রাত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোক পাহারায় আছে। চলাচলেও কোনো বাধা দিচ্ছে না।

আবদুস শুকুর বলেন, এখানে এসে ভুল ভেঙেছে। আগে বেড়ার বাইরে যাওয়ার কথা ভাবাও যেত না। কিন্তু এখানে নেই বিধিনিষেধ। মুক্ত জীবনের যে মজা তা এখানে পাচ্ছি। এখন কাজ করতে চাই। এখানে অনেক জায়গাজমি আছে। সেখানে চাষাবাদের সুযোগ পেলে ভালো হয়। মোহাম্মদ হোসেন জানান, মিয়ানমার থেকে বাবা-মাসহ চার ভাই প্রত্যেকের পরিবার নিয়ে এসেছেন বাংলাদেশে। প্রত্যেকেই আশ্রয় নিয়েছেন কক্সবাজারের ক্যাম্পে। তার মধ্যে আমি এখানে এসেছি পরিবার নিয়ে, বাকিরা আছে কক্সবাজারে। এখানে দেখতে চাই, যা বলা হচ্ছে সব হবে কি না। মাসখানেক সময় নিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করে পরিবারের অন্যদের সঙ্গে কথা বলল। তখন তারা আসতে চাইলে আসবে। যোবায়ের হোসেন বলেন, আত্মীয়স্বজন যারা ক্যাম্পে আছে তাদেরও এখানে আসতে বলব। তারা যদি এখানে আসতে না চায় তাহলে আমরা বেড়াতে যাব। কিন্তু আমরা এ দ্বীপ ছেড়ে যাব না। চাকরি পেলে চাকরি করব। না হলে যে কোনো কাজ করে জীবিকানির্বাহ করব। মোছাম্মত ফাতেমা বলেন, ২০১২ সালে মিয়ানমার থেকে আসার পর এত শান্তিতে আর কোনো রাত কাটাইনি। আমি খুবই খুশি। সরকারকে ধন্যবাদ আমাদের জন্য এত সুন্দর বাড়ি ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়ায়। আবদুর রহমান বলেন, বালুখালী ক্যাম্পে চলাচল করতে গিয়ে অনেক সময় গায়ে হাত দিত। ক্যাম্পের বাইরে গেলে চোর বলত। আবার বেড়ার ঘরে চোর ঢুকত। কিন্তু এখানে পাকা ঘর। কেউ চাইলেও আমার ঘরে ঢুকতে পারবে না। তালা দেওয়া থাকলে পুরোপুরিই নিরাপদ। সামাদ বলেন, এখানে মাদরাসা আছে, স্কুল আছে। খেলার মাঠ আছে। অনেক খোলামেলা। আগের চিপা পরিবেশে আর থাকতে হচ্ছে না। তাই আমরা খুবই খুশি।

বালুখালী ক্যাম্প থেকে আসা মাজেদা বলেন, সরকার যেভাবে খুশিতে রাখছে, আমরা চাই সরকার সেভাবেই আমাদেরকে খুশিতে রাখুক। একটা কথা আছে যে, ছেলেমেয়েরা সরকারের কথা মানবে, তারা কখনই কষ্ট পাবে না। আমরা সরকারের কথা মানছি, আমরাও কষ্ট পেতে চাই না। অতিরিক্ত শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ শামছুদ্দৌহা বলেন, ভাসানচরে আসা প্রত্যেককে আমরা নিয়মিত মানবিক সহায়তা করে যাব। ইতিমধ্যে তাদের নিজেদের যেসব মালামাল কক্সবাজার থেকে নিয়ে এসেছে সেগুলো বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেককে রান্না করা খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। তবে আমরা দ্রুত সবাইকে সেটেল্ড ডাউন করার চেষ্টা করছি। দু-এক দিনের মধ্যে সবার জন্য চুলার ব্যবস্থা করা হবে। সেখানেই তারা রান্না করে খেতে পারবে। পাশাপাশি অন্য সব মানবিক সহায়তা আমরা করে যাব। ভাসানচরে আসা ২২টি বেসরকারি সংস্থার জোট এনজিও অ্যালায়েন্স অব ভাসানচরের সমন্বয়ক ও পালস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সাইফুল ইসলাম চৌধুরী কলিম জানান, প্রত্যেকের জন্য খাবার সরবরাহের পাশাপাশি কম্বল, শীতের কাপড়, শুকনো খাবার সরবরাহ করা হবে। পরবর্তীতে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় সবজি, চাল, ডাল ইত্যাদি সরবরাহ করা হবে। পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে চাষাবাদের পাশাপাশি নারীদের জন্য সেলাই মেশিন ও অন্যান্য জীবিকার চাহিদা মেটানোর। ভাসানচরে থাকা নোয়াখালী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সমন্বয়ক ডা. মাহতাব উদ্দিন বলেন, ভাসানচরে আসা প্রত্যেক রোহিঙ্গার করোনাভাইরাস সংক্রান্ত স্ক্রিনিং করা হয়েছে। এর বাইরে কারও জ¦র সর্দি বা আনুষঙ্গিক উপসর্গ আছে কিনা সে খবর রাখা হচ্ছে। ভাসানচরের প্রকল্প পরিচালক কমোডর আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ভাসানচরে থাকা রোহিঙ্গাদের জন্য চিকিৎসার সব সুব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ২০ শয্যার হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ মুহূর্তে সরকারি-বেসরকারি তিনজন ডাক্তার ও ছয়জন প্যারামেডিক কাজ করছেন। পাশাপাশি নৌ বাহিনীর মেডিকেল কোরের দল আছে সহায়তার জন্য। স্থানান্তরের জন্য স্পিডবোট রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জরুরি যে কোনো পরিস্থিতিতে যোগাযোগের সুবিধা দেওয়ার কথা জানিয়েছে বিমান বাহিনী। সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখা গেছে, মূলত ক্লাস্টার হাউস, শেল্টার স্টেশন বা গুচ্ছগ্রামকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প। আপাতত চারটি ক্লাস্টার হাউস ব্যবহার হলেও প্রকল্পে রয়েছে মোট ১২০টি ক্লাস্টার হাউস। পরিকল্পিত নকশায় ভূমি থেকে প্রতিটি ক্লাস্টার হাউস চার ফুট উঁচু করে নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি হাউসে ১২টি বাড়ি এবং প্রতিটি গৃহে ১৬টি রুম। প্রতিটি রুমে পরিবারের চারজন করে থাকতে পারবে। নারী-পুরুষের জন্য রয়েছে আলাদা টয়লেট ও গোসলখানা। খাদ্য মজুদের জন্য এখানে সুবিশাল গোডাউন নির্মাণ করা হয়েছে। রয়েছে চারটি সুরক্ষিত ওয়্যার হাউস (খাদ্যগুদাম)। এসব গুদামে তিন মাসের খাবার মজুদ রাখা যাবে। নামাজ আদায়ের জন্য তৈরি করা হয়েছে তিনটি মসজিদ। পরিকল্পনা রয়েছে মোট ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থান দেওয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন