শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১

সমকালের ভাবনা

বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতে

রায়হান উল্লাহ, অতিথি লেখক
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতে

উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি সম্প্রতি মারণব্যাধি করোনাভাইরাস সম্পর্কে সে দেশের জনগণকে সতর্ক করে বলেছেন, ‘সৃষ্টিকর্তার অনেক কাজ আছে, তাঁকে পুরো জগৎ দেখাশোনা করতে হয়। তিনি উগান্ডার নির্বোধ (ইডিয়ট) জনগণকে দেখাশোনা করতে উগান্ডায় থাকেন না।’

১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশও এ বাস্তবতার বাইরে নয়। সৃষ্টিকর্তা এ দেশের মানুষকে নিয়েও পড়ে থাকেন না। ২০১৯ সালের শেষ দিকে যখন করোনা হানা দেয়, ঠিক তখন থেকেই এ দেশের মানুষের গা-ছাড়া ভাব। স্বাস্থ্যবিধি মানাকে সরকারের চাপ বলে এ দেশের মানুষ মনে করে। সরকারের কোনো পরামর্শ ও উপদেশ অমান্য করতেই যেন দেশের মানুষ স্বচ্ছন্দবোধ করে। যে কোনো দুর্বিপাকে সরকার বেকায়দায় পড়লে এ দেশের মানুষ খুশি হয়। তারা ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করে না, সে নিজেও সরকারের অংশ এবং মহামারী বা দেশের যে কোনো দুর্যোগে তারও ভূমিকা বা দায়িত্ব আছে। টানা ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, ‘যুদ্ধের সময় কেউ কাউকে বাড়ির ভিতরে থাকার কথা বলে না। প্রত্যেকে নিজের ইচ্ছাতেই বাড়িতে থাকে। যদি আপনি বাড়ির বেসমেন্টে থাকেন; যুদ্ধ অব্যাহত থাকা পর্যন্ত বাড়ির নিচ আর গুহায় (বেসমেন্টে) থাকতে হলে তাতেও আপনার আপত্তি থাকবে না।’ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন নিজের সুরক্ষা সবাই বোঝে। কিন্তু আমরা দেখি বিপরীত কিছু। আমাদের দেশে অর্থাৎ গরমের দেশে করোনা ঠিক সুবিধা করতে পারবে না বলে মনে করে শুরু থেকেই আমরা গা ছেড়ে দিয়েছি। এতেই ক্রমে শনাক্ত ও মৃত্যু বাড়ছে এ দেশে। ইওয়েরি মুসেভেনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধের সময় আপনার স্বাধীনতা ফলাতে যাবেন না। আপনি স্বেচ্ছায় তা ত্যাগ করবেন, বেঁচে থাকার স্বার্থেই।’ তিনি বলেন, ‘যুদ্ধের সময় আপনি ক্ষুধা নিয়ে অভিযোগ করবেন না। আপনি ক্ষুধা বয়ে বেড়াবেন এবং বেঁচে থাকার প্রার্থনা করবেন; এতেই আপনি পুনরায় খেতে পারবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধের সময় আপনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য তর্ক করতে যাবেন না। সময় থাকলেও আপনি তা বন্ধ রাখবেন এবং আপনার জীবন চালিয়ে যাবেন। আপনি যুদ্ধের বাইরে থাকতে চাইবেন, কারণ বেঁচে থাকলে আবারও আপনি ব্যবসায় যেতে পারবেন।’ ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন স্বভূমে আরেকটি দিন বেঁচে থাকবেন বলে।’ বিপরীতে বাংলাদেশে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নিন্দুকরা বলেন, এ দেশের মানুষ স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য কিছু করে না। উটকো ঝামেলা এড়াতে তারা মাস্ক পরে। হামেশা দেখা যায় কোথাও সুযোগ পেলে তারা মজমা জমিয়ে দেয়। যেন দেশে কিছুই হয়নি এমন একটা ভাব। করোনা মহামারী ইমানদারদের ধরে না, এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়ে এ দেশে। শুরু থেকেই এ দেশের মানুষ পরিপূর্ণ লকডাউন পালনে সহায়তা করেনি। তারা বিপরীতে মনে করেছে, এ ভাইরাস এ দেশে সুবিধা করতে পারবে না। ফল এখন মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। হাসপাতালগুলো রোগীতে পরিপূর্ণ। কোথাও আইসিইউ ফাঁকা নেই। কেউ মারা গেলেই শুধু ফাঁকা হচ্ছে। গণমাধ্যমের সর্বশেষ খবরে শুধু রাজধানীতে আইসিইউ খালি আছে সাতটি। দেশে এখন আক্রান্তদের একান্ত প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের ঘাটতি আছে।

মুসেভেনি বলেন, ‘যুদ্ধের সময় আপনার সন্তানরা স্কুলে যায় না বলে উদ্বিগ্ন হবেন না। আপনি প্রার্থনা করবেন সরকার যেন চাপ প্রয়োগ করে তাদের সেনাপ্রশিক্ষণ না দেয়।’ তিনি বলেন, ‘বিশ্ব এখন একটি যুদ্ধের ময়দানে আছে। যে যুদ্ধে বন্দুক ও গুলি নেই, নেই কোনো সৈনিক, নেই কোনো সীমানা, নেই কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি। কোনো যুদ্ধের কক্ষও নেই।’

গভীর ও পর্যবেক্ষণমূলক কথা হলো, করোনা মোকাবিলা একটি অদৃশ্য যুদ্ধ। এ যুদ্ধের কিছুই দৃশ্যমান নয়। এ যুদ্ধ থেকে পরিত্রাণ পেতেও অদৃশ্য কিছু করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানা অদৃশ্য কাজই। আপনি কী করছেন দেখতে বা জানতে আসবে না সরকার। আপনি নিজের সুরক্ষা কতটুকু করছেন তা দেখা কিংবা অনুধাবনের বিষয় নয়। আর যুদ্ধের গতিবিধি যুদ্ধের মতোই। তা কোন দিকে বাঁক নেয় তা আপনার-আমার প্রতিপালনের ওপর নির্ভর করে। তিনি আরও বলেন, ‘সৈনিকরা এ যুদ্ধে ক্ষমাহীন। এটি নির্বিচার যুদ্ধ; যাতে শিশু, নারী ও উপাসনাস্থলের প্রতি কোনো সম্মান দেখানো হয় না। সৈনিকদের কোনো আকর্ষণ নেই যুদ্ধের বস্তুর ওপর। এতে কোনো অভিপ্রায় নেই শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের। আলোচনা হয় না সমৃদ্ধ খনিজসম্পদ নিয়ে। এ যুদ্ধে নেই কোনো ধর্ম, নেই কোনো জাতিগত কিংবা আদর্শিক আধিপত্য। এ যুদ্ধ কোনো জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও নয়। এটি অদৃশ্য বহরের নির্মম কার্যকর সেনাদল। এটির আছে একমাত্র আলোচ্যসূচি “মৃত্যুর ফসল”। এ যুদ্ধের একমাত্র সন্তুষ্টি বিশ্বকে একটি মৃত্যুপুরী বানানো। তার সক্ষমতা আছে লক্ষ্যপূরণে এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। স্থল ছাড়া উভচর অ্যারিয়েল যন্ত্রহীন এটি প্রতিটি দেশে নিবাস গেড়েছে। এটির গতিবিধি কোনো যুদ্ধের আইন কিংবা “প্রটোকল” ছাড়া। সংক্ষেপে তার কাছে তারই আইন আছে। এটা করোনাভাইরাস; আরও সুপরিচিত কভিড-১৯ নামে (কারণ তার আবির্ভাব হয়েছে ২০১৯ সালে)।’ মুসেভেনি বলেন, ‘আশার কথা এ সেনাদের একটি দুর্বলতা আছে এবং তাতেই তাদের পরাভূত করা যায়। আর এর জন্য আমাদের মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। কভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় যখন আপনি তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে। জনগোষ্ঠী যদি তাকে মুখোমুখি হতে বাধা দেয়, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করে তবে এটি বেঁকে যায়। এটি অসহায় হয়ে যায় যখন আপনি আপনার লক্ষ্যস্থির রাখেন। অর্থাৎ দুই হাতে স্যানিটাইজ রাখেন; যত সময় সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘নষ্ট শিশুর মতো এটি রুটি ও মাখনের জন্য কান্নার সময় নয়। সর্বোপরি পবিত্র গ্রন্থ আমাদের বলে, মানুষ শুধু রুটির দ্বারা বাঁচতে পারে না। অবশ্যই তাকে মানতে হয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা। চলুন রোগের বিষয়ে চর্চা করি। চলুন আমাদের ভাইদের রক্ষা করি। আর সময় নেই। আমাদের রক্ষা করতে হবে স্বাধীনতা, উদ্যোগ ও সমাজ। এ জরুরি সময়ের মাঝখানে আমাদের চর্চা করতে হবে প্রয়োজন ও সেবার; চর্চা করতে হবে অন্যকে ভালোবাসার প্রয়োজনীয়তারও।’

উগান্ডার প্রেসিডেন্টের দেওয়া জাতির উদ্দেশে ভাষণ আমাদের দেশের জন্যও একটি দিকনির্দেশনা। অর্থনৈতিকভাবে দেশটি বাংলাদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে নেই। তিনি জাতির সবাইকে নষ্ট ছেলের মতো এ কভিড যুদ্ধে রুটি-মাখনের জন্য কান্না করতে নিষেধ করেছেন। রুটি-মাখন আসলে প্রতীকী রূপ। এটি আমাদের জন্য হবে ভাত মাখানো। যুদ্ধের ময়দানে ভাত খেয়ে যেতে হয় না; কেউ যায়ও না। এ দেশে তা হয়েছে। বাজার পুরোটা বাসায় নিয়ে চলে এসেছি বিগত সময়ে। এতে বাজার পরিস্থিতি ধ্রæবতার মতো গরম হয়েছে। আমাদের বড় বেশি প্রয়োজন! এভাবে আমরা অবচেতন কিংবা চেতনে মৃত্যুকে ডেকে এনেছি নিশ্চয়! সবকিছুর জন্য বোধ জাগ্রত হওয়া প্রয়োজন।

আমাদের বুঝতে হবে ঠিক এই সময়ে কী করণীয়। অথচ আমরা দেখি সরকারের যে কোনো সঠিক সিদ্ধান্তে কোনো না কোনো গোষ্ঠী বাগড়া দেবেই এবং দিচ্ছে। ফল যুক্তরাজ্যের লাল তালিকার চার দেশের মাঝে একটি বাংলাদেশ। আবার যুক্তরাজ্যের আকাশপথ আমাদের জন্য অবারিত রেখে ভাইরাসটি এ দেশে এনেছি, আনছি আমরাই!

একটু পেছনে ফেরা যেতে পারে। এ দেশে ভাইরাসটি ছড়ানোর জন্য অনেকাংশে দায়ী আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা। তারা ২০২০ সালের শুরুতে দেশে ভাইরাসটি বহন করে নিয়ে আসেন এবং বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশে যান। তারা কোয়ারেন্টাইনে যেতে অনীহা দেখান। এয়ারপোর্টে নেমে অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পেয়ে মা-বাবা-স্বজনদের কাছে ফিরে যান।

অথচ গল্পটি সুন্দর হতো যদি স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে থেকে এ দেশবাসী ও স্বজনের মৃত্যুর কারণ না হতেন। তারা ভিনদেশে প্রতিকূল পরিবেশে আইন মেনে এসেছেন। দেশে এসেই যত বিপত্তি। ফলে করোনা নামের অতিক্ষুদ্র ভাইরাসটি এখন দেশের সব প্রান্তে এবং আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ ভাইরাসের সংক্রমণ এবং এর দ্বারা সৃষ্ট প্রভাব আমাদের কোথায় নিয়ে যায় তা দেখার বিষয়। ভালো কিংবা আলো খুব বেশি দেখা যাচ্ছে না। দেখা যেতে পারে তার জন্য দেশের জনগণকে উগান্ডার প্রেসিডেন্টের মতো দূরদর্শী চিন্তা করতে হবে। তাঁর নির্দেশনা আমরাও পালন করতে পারি।

রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘অমানুষ বাঙালি’ তা কী করবে? উগান্ডার প্রেসিডেন্টের সুদূরপ্রসারী ও বিচক্ষণ কথামালা কি প্রচারিত হবে এ দেশে? যুদ্ধের ময়দানে আমরা ভুলে যাই জৈবিক চাহিদা। ফলে ভোগবিলাসিতা থাকার কথা নয় মানুষের। কিন্তু বিপরীত চিত্রই দেখা যায় বাংলাদেশে।

মুসেভেনি তাঁর ভাষণে সবচেয়ে ভালো কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন মানুষকে। মানুষ কাঁটাতারের বাইরে। তাই তাঁর কথা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। তিনি জানান, করোনাভাইরাসের একটি দুর্বলতা আছে। এটি ছড়াতে প্রাণের প্রয়োজন হয়। এজন্য মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট বলেছেন এবং আমরাও জানি কভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় তখন আপনি যখন তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে বলে জানিয়েছেন মুসেভেনি।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করেই আমরা চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি, যেমনটি করেছে তারা। দেশটিতে আর মৃত্যুর মিছিল নেই। তারা স্বাভাবিক জীবনে চলে এসেছে। এ ছাড়া বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের দ্বারা মৃত্যুপুরী থেকে পরিত্রাণ পেয়েছে ইউরোপের অনেক দেশও। সময় এসেছে এ দেশের মানুষের বোধোদয়ের। আমরা এ যুদ্ধ থেকে কীভাবে নিজেকে সুরক্ষা করব? নাকি মুসেভেনির কথার মতো নষ্ট ছেলে হয়ে প্রাণসংহরণের কালে ভাত মাখাব এবং তা না করতে পারলে মায়াকান্না করব?

এমন মায়াকান্না আমাদের ভালো কিছু দেবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য দ্বারা আমাদের ভাইরাসটির মুখোমুখি হতে হবে। সবার আগে আমাদের সদিচ্ছা জাগ্রত করতে হবে। পারস্পরিক মুখোমুখি হওয়া বাদ দিতে হবে। প্রাণে-প্রাণে ভালোবাসা থাকবে; দূর থেকে। এতেই যে আমরা পরস্পরের কাছে আসব। করোনা দূরে কোথাও পালাবে। এভাবেই ক্রমে করোনামুক্ত হবে পৃথিবী। আমরা বাস করব একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ বিশ্বে; অবশ্যই সোনার বাংলার, সোনার মানুষ হয়ে। তার জন্য ত্যাগ চাই, অবুঝ বালক কিংবা অসচেতন নাগরিক হলে তা সম্ভব নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হব আমরা ইওয়েরি মুসেভেনির সূত্র ধরে।

লেখক : কবি ও সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম