শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২২

সাক্ষাৎকারে ড. আলী রীয়াজ

গণতন্ত্র মানবাধিকার ইস্যুতে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র মানবাধিকার ইস্যুতে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে

ইউক্রেন-রাশিয়া ইস্যু ছাড়াও মানবাধিকার-গণতন্ত্র ইত্যাদি ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে যে টানাপোড়েনের কথা শোনা যাচ্ছে তা আসলে কতটা তিক্ত এবং এ পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়ে উন্নয়ন-অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশের কী করা উচিত সে আলোকে নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ। আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট ও বিশ্বখ্যাত থিঙ্কট্যাঙ্ক ড. আলী রীয়াজ ‘আটলান্টিক কাউন্সিল’-এর অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো। বাংলাদেশি-আমেরিকান ড. রীয়াজ দীর্ঘদিন যাবৎ ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ‘ডিশটিংগুইশড প্রফেসর’ হিসেবেও সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা করছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ৩১ মার্চ দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক বহুমাত্রিক। তার কারণ গত ৫০ বছরের বিভিন্ন সময়ে কিছু উত্থান-পতন হয়েছে, কখনো সম্পর্কে টানাপোড়েন হয়েছে, আবার কখনো সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হয়েছে। এটাই স্বাভাবিক। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে কোনো দুটি দেশের মধ্যে আসলে নিবিড় সম্পর্ক সব সময় অটুট থাকে না। সেদিক থেকে বিবেচনা করলে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আমি এখন পর্যন্ত যথেষ্ট ঘনিষ্ঠই বলব। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় ধরনের বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। তার মধ্যে একটি বড় দিক হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সেখানে পরিস্থিতিটা বাংলাদেশের অনুকূলে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যতটা আমদানি করে তার তুলনায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বেশি রপ্তানি করে। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা আছে, দীর্ঘদিন যাবৎই আছে। ২০১৬ সালের পর তা আরও শক্তিশালী হয়েছে। তা অব্যাহত থাকবে বলেই মনে হয়। ড. রীয়াজ বলেন, এর বাইরেও বাংলাদেশে কভিড মহামারির সময় যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি টিকা অনুদান দিয়েছে। বাংলাদেশ অন্যান্য দেশ থেকে যত টিকা পেয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি বিনামূল্যে পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।

ড. আলী রীয়াজ উল্লেখ করেন, তবে মতপার্থক্যও আছে। তার একটা বড় রকমের উদাহরণ হচ্ছে এই যে যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি। আরেকটি উদাহরণ হচ্ছে, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) সাবেক ও বর্তমান সাত শীর্ষ কর্মকর্তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। র‌্যাবের মানবাধিকার সম্পর্কিত কাজকর্মে সংশয়-সন্দেহ আছে। এগুলো প্রমাণ করে যে যুক্তরাষ্ট্র আসলে মানবাধিকারের প্রশ্নে, গণতন্ত্রের প্রশ্নে, নাগরিক অধিকারের প্রশ্নে, শ্রমিক অধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করছে। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে এসব বিষয়ে বাংলাদেশের অগ্রগতি ইতিবাচক নয়। জিএসপি সুবিধা বাতিলের সময় শ্রমিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ যা করেছে যুক্তরাষ্ট্র তা যথেষ্ট বিবেচনা করছে না। তদুপরি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার-সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া ন্যুল্যান্ড ঢাকায় গিয়েও এসব বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। অর্থাৎ বহুমাত্রিক সম্পর্ক সত্ত্বেও এখন আমরা কিছু কিছু সমস্যা দেখতে পাচ্ছি। এসব নিরসনে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপ হয় অকিঞ্চিৎকর, একেবারেই নেই অথবা যুক্তরাষ্ট্র যে ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে বাংলাদেশ সেগুলো করছে না।

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৪ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে একটি অনুষ্ঠান হচ্ছে। সেখানে থাকবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেনের সঙ্গেও তাঁর বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। সে বৈঠকের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এসব ইস্যুর পরিসমাপ্তির পথ সুগম হবে বলে কি আপনি মনে করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বলেন, এ ধরনের আলাপ-আলোচনা হচ্ছে কূটনীতির অংশ। শুধু ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষেই নয়, বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে এবং এর বাইরেও বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনা হয়। সাম্প্রতিককালে, দুই বছর পরই আমরা দেখতে পেলাম যে পার্টনারশিপ ডায়ালগ (সংলাপ) হলো। এর বাইরেও বেশ কটি ডায়ালগ আগামী মাসগুলোয় হবে। এর মধ্যে বাণিজ্যবিষয়ক একটি রয়েছে। সেটি ১১ মে হবে বিজনেস লিডারদের মধ্যে। ৬ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে আরেকটি সংলাপ হবে নিরাপত্তা ইস্যুতে। ১৪ মে নিরাপত্তা ইস্যুতে আরেকটি ডায়ালগ হওয়ার কথা হাওয়াইতে। ৪ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক হচ্ছে। এগুলো হতেই থাকবে। যে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যেই এ ধরনের বৈঠকে পারস্পরিক আদান-প্রদানের কথাবার্তা হয়ে থাকে। তবে লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে তাদের ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিতে (আইপিএস) বাংলাদেশ যুক্ত হবে। যদিও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান জানাচ্ছে না। উপরন্তু বাংলাদেশের এখনকার যে ঝোঁক, সে ঝোঁকের মধ্যে আইপিএসের বাইরে গিয়ে কাজ করার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা ইত্যাদি মিলেই তা বিবেচনা করা হচ্ছে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, এখনকার সামগ্রিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ আইপিএসে যুক্ত হোক। কেননা বাংলাদেশের একটা কূটনৈতিক গুরুত্ব আছে। একটা ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব আছে। এবং বাংলাদেশের অবস্থানগত কারণেই বাংলাদেশ এ ধরনের গুরুত্ব বহন করে। যুক্তরাষ্ট্র সংগত কারণেই বাংলাদেশকে পাশে চায়। বাংলাদেশকেও তার জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করেই আইপিএসে আসার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এবং এটা বিবেচনা করতে হবে দীর্ঘ মেয়াদে। শুধু রাজনৈতিক বিবেচনায় নয়, জাতীয় স্বার্থের বিবেচনায়, অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, দীর্ঘমেয়াদি অর্থনীতির বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হবে। যেমন ধরুন বাজার হিসেবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ কোথায় তার পণ্য রপ্তানি করতে চায়। কোন ধরনের নিরাপত্তা সহযোগিতাকে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।

আলী রীয়াজ প্রাসঙ্গিকভাবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ যে সমস্যাগুলোর মোকাবিলা করছে, যেমন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সমস্যা মোকাবিলায় পাশে কে দাঁড়িয়েছে, এবং ভবিষ্যতে এর আন্তর্জাতিক সমাধানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশে এসে কারা চাপ তৈরি করতে সাহায্য করবে, এগুলো বাংলাদেশকে বিবেচনায় নিতে হবে। সেভাবেই আসলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্কটাকে ভেবে দেখা উচিত। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, অন্যদের সঙ্গেও তা-ই করা উচিত। রাজনৈতিক বিবেচনা বা ক্ষমতায় থাকা-না থাকার বিবেচনার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বাংলাদেশ দীর্ঘ মেয়াদে কোনটাতে লাভবান হবে। এবং এখন যে ভূরাজনৈতিক গুরুত্বটা অর্জন করেছে, তাকে সে কীভাবে তার জাতীয় স্বার্থে ব্যবহার করবে- এটা হচ্ছে বড় বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্কটা সেভাবেই তৈরি করতে হবে।

রাশিয়া ও ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের যে প্রত্যাশা এবং অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে একাত্তরে রাশিয়া আমাদের পাশে ছিল, এখন আমরা তাদের পাশে থাকব। এ অবস্থায় দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক কীভাবে অটুট থাকবে বলে মনে করেন? জানতে চাইলে ড. আলী রীয়াজ বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাশে ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন। ইউক্রেন তার অংশ ছিল। ফলে একাত্তর সালে কেবল রাশিয়াই পাশে ছিল না, ইউক্রেনও আমাদের পাশে ছিল। সুতরাং আজ ওইটা বিবেচনায় আসতে পারে না যে সোভিয়েত ইউনিয়নের কেবল রাশিয়াই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পাশে ছিল। পাশাপাশি বিবেচনা করা দরকার, বাংলাদেশ তার নীতিগত অবস্থানটা কী তৈরি করবে। অর্থাৎ অতীতে দৃষ্টি প্রসারিত করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ সব সময় ভৌগোলিক অখন্ডতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ছোট দেশগুলোর পাশেই দাঁড়িয়েছে। এ বিবেচনায় বাংলাদেশের আজকে ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোই স্বাভাবিক। এ অবস্থায় অতীতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বিশেষ জরুরি অধিবেশনে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশ সব সময় ভৌগোলিক অখন্ডতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে ভোট দিয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম ৩ মার্চ, যখন রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাবে বাংলাদেশ ভোটদানে বিরত ছিল। এটা হচ্ছে ব্যতিক্রম। তিনি বলেন, পরবর্তীতে ইউক্রেনিয়ানদের মানবিক দিকের কথা বলে বাংলাদেশ যে ভোট দিয়েছে তা হচ্ছে তাদের নীতিগত অবস্থার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এবং এটাই ইতিবাচক।

তিনি বলেন, এখন শুধু রাশিয়ার পাশে থাকা বিষয় নয়, প্রশ্ন হচ্ছে ওই অঞ্চলের একটি ছোট দেশের ভৌগোলিক অখন্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। রাশিয়া একটা আগ্রাসন চালিয়েছে। যখন যে দেশই আগ্রাসন চালায়, সেটি যুক্তরাষ্ট্র হোক অথবা রাশিয়া, কিংবা চীনই চালাক- তার বিরোধিতা করাটাই হচ্ছে যৌক্তিক অবস্থান। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের যে স্পিরিট তা হচ্ছে সব ধরনের আগ্রাসনের বিরোধিতা করা। বাংলাদেশ অবশ্যই শান্তি চাইবে। কে চায় না শান্তি। আমরা সবাই চাই শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যার সমাধান হোক।

রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থানের মূল্যায়ন কীভাবে করবেন? জবাবে ড. আলী রীয়াজ বলেন, বর্তমান অবস্থানকে আমি ইতিবাচক মনে করি। শুধু ভোটের ক্ষেত্রেই নয়, অন্যান্য ক্ষেত্রেও তার অবস্থানটা স্পষ্ট করা দরকার যে তারা আঞ্চলিক অখন্ডতার পক্ষেই থাকবে। সে জায়গায় অবশ্যই তার জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করতে হবে। কিন্তু এ রকম পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জন্য একটা নীতিগত অবস্থান নির্ধারণ করা দরকার। এটাই আসলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

ড. রীয়াজ বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে শেখ হাসিনা প্রশাসনের যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা দূর করতে চলমান সংলাপ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে বলে আমি মনে করছি। কিন্তু মতপার্থক্যের পেছনে সবচেয়ে বড় হচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরের কিছু বিষয়। মানবাধিকারের প্রশ্ন, গণতন্ত্রের প্রশ্ন, নাগরিকের অধিকারের প্রশ্ন, শ্রমিকের অধিকারের প্রশ্ন, মত প্রকাশের জায়গা সংকুচিত হয়ে পড়ার যে সমস্যা এসব বিষয়েও কথা বলতে হবে। বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্যকার দূরত্ব লাঘব করতে হলে এ প্রশ্নগুলো এড়ানো যাবে না; কেননা এসব বিষয়ে বাইডেন প্রশাসনের অবস্থান আছে, উদ্বেগ আছে। কেবল ইউক্রেন প্রশ্নে বাংলাদেশ পক্ষে না বিপক্ষে ভোট দিল তা বিবেচ্য বিষয় নয়। এগুলো তখনই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন আরও অন্য বিষয়ে মতপার্থক্য থাকে এবং এ ক্ষেত্রে মৌলিক মতপার্থক্য আছে। সেগুলোর মোকাবিলা করা দরকার। যেমন র‌্যাবের সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রদানের আগে এক দশকের অধিক সময় ধরে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি যে ভয়াবহ সে আলোচনা হচ্ছে; এটা বাংলাদেশের মানুষও জানে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়েও বলাবলি হয়েছে এবং হচ্ছে। এ ধপ্রণর পরিস্থিতির জন্য র‌্যাবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকমের সমালোচনাও আছে। তা মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশকে। এবং তা করতে হবে বাংলাদেশের স্বার্থে এবং বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে। এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে বাংলাদেশকে। সে পদক্ষেপগুলো খুব জরুরি। সে পদক্ষেপগুলো যদি নেওয়া হয় তাহলে সম্পর্কে টানাপোড়েনের যে কথা শুনছি বা জানছি, তা সহজেই মোকাবিলা করা যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক
টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক

৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক
গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন