শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

দুর্ভোগে পুরনো পেনশনভোগীরা

উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভোগে পুরনো পেনশনভোগীরা

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, সঞ্চয়পত্রের সুদহার হ্রাস ও মূল্যস্ফীতির কারণে চরম দুর্ভোগে আছেন পেনশনের শতভাগ অর্থ উত্তোলনকারী সরকারি চাকুরেরা। করোনা মহামারির কারণে আর্থিক অসচ্ছলতায় পড়েছেন অনেকে। জীবনের শেষ সময়ে এসে       নানাভাবে পেনশনের টাকা খুইয়ে অনেকেই  মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এমতাবস্থায় পুনঃপেনশন স্থাপনের সময়সীমা ১৫ বছর থেকে কমিয়ে ৮ থেকে ১২ বছর করার দাবি জানিয়েছেন তারা। তাদের মতে, অবসর গ্রহণের ১৫ বছর পর এ সুবিধা নিতে পারেন একজন শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী। কিন্তু ওই সময় পেনশনভোগীর বেশির ভাগের বয়স দাঁড়ায় ৭৫ বছর। দেশের মানুষের গড় আয়ু এই মুহূর্তে ৭২ দশমিক ৬ বছর। ফলে পেনশন পুনঃস্থাপন সুবিধা ভোগের আগেই অনেকে মারা যান বা গেছেন। এ বিষয়ে পুনর্বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন কেউ কেউ। পেনশনের বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, একজন সরকারি চাকরিজীবী অবসর গ্রহণের সময় সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পেনশনের টাকা উত্তোলন করতে পারেন। বাকি ৫০ শতাংশ সরকারের কাছে জমা রেখে আর্থিক সুবিধা পান। চাইলেও সংশ্লিষ্ট পেনশনভোগী শতভাগ টাকা তুলে নিতে পারবেন না। কিন্তু এই বিধান চালুর আগে কয়েক লাখ সরকারি চাকরিজীবী পেনশনের পুরো টাকা তুলে নিয়ে গেছেন। তখন এ বিষয়ে বিধিনিষেধ ছিল না। ফলে শতভাগ টাকাই তুলে নিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। মূল্যস্ফীতি তাদের ক্রয়ক্ষমতা নিচে নেমে গেছে। এ ছাড়া সরকার সঞ্চয়পত্রের সুদহার কমিয়েছে। এতে অনেক পেনশনারের সঞ্চয়পত্র খাত থেকে মুনাফা আয়ের অঙ্ক কমেছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে লেখা এক চিঠিতে শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী কুমিল্লার মোশারফ হোসেন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহযোদ্ধাগণই স্বাধীনতার পর থেকে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দফতরে সততা, নিষ্ঠা, আত্মত্যাগ ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে স্বল্প বেতন-ভাতার সুবিধার মধ্যে জাতি পুনর্গঠনে কাজ করেছেন। চাকরি শেষে আর্থিক অসচ্ছলতা ও অসঙ্গতির কারণে অপ্রতুল আর্থিক সুবিধার পেনশনের শতভাগ সমর্পণে বাধ্য হয়ে অবসর জীবনে গেছেন। তাদের অনেকে করোনা মহামারির কারণে আর্থিক অসচ্ছলতায় মানবেতর জীবনযাপন করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর কাছে শতভাগ পেনশন সুবিধা সমর্পণকারীদের যাদের অবসর জীবন অন্তত ১২ বছর পার হয়েছে, তাদের বর্তমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করে পেনশন সুবিধা দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি। পাশাপাশি ১৫ বছর অবসর জীবন পার হওয়ার পর যে পেনশন সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেই সময়কাল ১২ বছর করার জন্য অনুরোধ করছি।

প্রায় অভিন্ন বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছে শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী একটি গ্রুপ। ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘সরকার ২০১৮ সালে শতভাগ পেনশন সমর্পণকারীদের ১৫ বছরের মাথায় পুনঃস্থাপনের প্রজ্ঞাপন জারি করে, যা ছিল সময়োপযোগী ও অত্যন্ত মানবিক সিদ্ধান্ত। কিন্তু এর সুবিধা পেতে হলে সংশ্লিষ্ট অবসরভোগীকে ৭৩ বা ৭৫ বছর বেঁচে থাকতে হবে, যা বাস্তবে সম্ভব নয়। বর্তমান আমাদের গড় আয়ু ৭২ দশমিক ৬ বছর। চিঠিতে আরও বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি পুলিশ সপ্তাহ অনুষ্ঠানে ১০ বছরের মাথায় পেনশন পুনঃস্থাপনের ঘোষণা প্রদান করেন। অর্থাৎ পুনঃপেনশনের আওতায় আসতে অবসর গ্রহণের পর ১০ বছর হতে হবে। সেখানে আরও বলা হয়, একজন সরকারি চাকরিজীবী শতভাগ সমর্পণ না করে মাসিক হারে পেনশন ভোগ করলে সমর্পিত পেনশনের আসল টাকা ৬ দশমিক ৪ বছরের মধ্যে সমন্বয় হয়। আর সুদসহ আসল টাকা ৮ দশমিক ১১ বছরের মাথায় সমন্বয় হয়ে যায়।’ এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী গ্রুপের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সন্তানদের পড়াশোনা ও মেয়ের বিয়েসহ সামাজিক দায়বদ্ধতার কারণে আমাদের পেনশনের টাকা খরচ হয়ে গেছে। জীবনের শেষ বয়সে এসে চিকিৎসাসহ মৌলিক চাহিদা পূরণের টাকাই নেই আমাদের হাতে। তাই আমরা প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিয়েছি। আশা করি সরকার বিবেচনা করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৪৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা