শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

যেভাবে পার পাচ্ছে খুনের আসামিরা

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে পার পাচ্ছে খুনের আসামিরা

আলী হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে খুনের ঘটনায় ১৯৯৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ডেমরা থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১২১। ওই মামলায় আসামি করা হয়েছিল চারজনকে। পরে পুলিশ তদন্ত করে দেখে আসামিদের কেউ খুনে জড়িত নন। এর পেছনে অন্য কেউ। দিনের পর মাস, মাসের পর বছর, আর বছরের পর শেষ হয়েছে অন্তত দুই যুগ। এখনো উদ্ঘাটিত হয়নি সেই খুনের রহস্য। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরই মধ্যে মামলার বাদীও মারা গেছেন। রহস্য না পাওয়ায় মামলাটির বিচারও হয়নি।

এভাবে খুনের মামলায় জড়িতরা পার পেয়ে যাচ্ছে। এসব মামলায় অভিযুক্তদের সাজা না পাওয়ার হার বেশি পাওয়া গেছে একটি গবেষণায়। তবে এই সাজা না পাওয়ার কিছু কারণও তুলে ধরেছেন অপরাধ-বিশেষজ্ঞরা।

ঢাকায় মামলা তদন্তে ভুলভ্রান্তি তুলনামূলক কম। তাই অভিযুক্তের খালাস পাওয়ার ঘটনাও সেভাবে পাওয়া যায়নি। দূরের কিছু বড় জেলার বহুদিন আগের কিছু মামলার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। অনেকটা দ্বৈবচয়ন পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা এসব মামলার রায় হয়েছে ২০১৫ ও ২০১৬ সালের দিকে। পুলিশের মাধ্যমে সিলেটের তিনটি থানার চারটি মামলার তথ্য সংগ্রহের পর পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিশ্বনাথ থানায় ২০১১ সালের ১১ জুলাই একটি মামলা হয়। মামলার নম্বর-৯। পূর্বশত্রুতার জেরে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা এটি। প্রায় তিন বছর বিচার চলার পর ২০১৫ সালের ২০ সেপ্টেম্বর মামলার রায় হয়। রায়ে খালাস পান অভিযুক্ত। একই বছর আরও তিনটি মামলার রায়ে খালাস হয়েছে। সেগুলো হলো- ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্বনাথ থানার আরেকটি মামলা; গোলাপগঞ্জ থানার ২০০২ সালের ২০ আগস্টের একটি মামলা; বিয়ানীবাজার থানার ২০০৪ সালের ৪ অক্টোবরের মামলা। থানা পুলিশের তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, বিচারের দীর্ঘ সময়ের কোনো এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীর স্বজন ও অভিযুক্তদের মধ্যে এক ধরনের আপস হয়ে যায়। ফলে আদালতে বাদী শক্তভাবে তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন না করায় আসামির খালাস হয়ে যায়। এদিকে সিলেটের মতো ময়মনসিংহের তিনটি থানার মামলার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ২০১৬ সালে এ তিনটি মামলার রায়ে কয়েকজন অভিযুক্ত খালাস পান। এর মধ্যে পারিবারিক কারণে খুনের ঘটনায় ২০১২ সালের ৬ অক্টোবর ফুলবাড়িয়া থানায় একটি মামলা হয়। পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় একই বছর ১৮ জানুয়ারি হালুয়াঘাট থানায় একটি মামলা হয়। একই ধরনের খুনের ঘটনায় ২০০৮ সালের ৭ এপ্রিল গৌরীপুর থানায় আরেকটি মামলা হয়। খুনের মামলা নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ২০১৯ সালের একটি পরিসংখ্যান পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ওই বছরের পর বাৎসরিক অপরাধ পরিসংখ্যানের কোনো প্রকাশনা পুলিশ সদর দফতর থেকে আর বের করা হয়নি। ২০১৯ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ওই বছর পর্যন্ত মোট ২ হাজার ২৫১টি খুনের মামলা তদন্ত করে সিআইডি। এর মধ্যে ৬৪০টি মামলার অভিযোগপত্রে ৪ হাজার ২২৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। খুনের ঘটনা সত্য হওয়ার পরও রহস্য না মেলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দেওয়া হয়েছে ১৮৭টি মামলায়। আর মিথ্যা খুনের ঘটনায় করা মামলায় চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে পাঁচটি। তদন্তাধীন মামলার সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৫০টি। তাদের হিসাবে মামলায় অভিযোগপত্র দাখিলের হার ছিল ৬৪ শতাংশ। খুনের মামলার বিচার নিশ্চিত করতে তদন্ত তদারকিতে থাকা পুলিশের কর্মকর্তাদের মধ্যে একজনের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তিনি হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) ইফতেখায়রুল ইসলাম। এ কর্মকর্তা বলেন, ‘খুন সংঘটিত হওয়ার পর একজন তদারক কর্মকর্তা হিসেবে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন এভিডেন্স সংগ্রহ করি। অভিযুক্ত ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকলে বা এর বাইরে আরও কেউ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকলে তাকে বা তাদের গ্রেফতারের জন্য তদন্ত কর্মকর্তাকে সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তাও প্রদান করা হয়। সংগৃহীত সাক্ষ্য বিশ্লেষণের জন্য বিশেষজ্ঞ মতামতের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। সর্বোপরি বিশেষজ্ঞ মতামত ও ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ের আলোকে পুরো মামলাকে সঠিক পথে রাখার মাধ্যমে সুবিচার নিশ্চিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয় একজন সুপারভাইজিং অফিসার হিসেবে।’ খুনের মামলাগুলোর সর্বশেষ অবস্থা খুঁজতে গিয়ে পুলিশের বিশেষায়িত তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একটি গবেষণা প্রতিবেদন পাওয়া যায়। ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৩৯টি খুনের মামলার রায় পর্যালোচনা করে তারা দেখেছে- এসবের মধ্যে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন সাজা প্রদান করা হয়েছে ১১৬টি মামলায়। খালাস প্রদান করা হয়েছে ১২৩টিতে, যা খুনের মামলায় রায় প্রদানের ৫১ শতাংশ। তারা রায়ের কপিগুলো পর্যালোচনা করে দেখেন, শুধু আপস-মীমাংসার কারণে ঠিকমতো সাক্ষ্য প্রদান না করায় আদালত খালাস প্রদান করেন এবং এসব ক্ষেত্রে সাক্ষীদের বৈরী ঘোষণা করে রাষ্ট্রপক্ষ জেরা করেন। এমন মামলার সংখ্যা ৪৫টি। এ ছাড়া তদন্ত কর্মকর্তার তদন্তের ত্রুটির কারণে অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায় কোনো কোনো মামলায় খালাস প্রদান করা হয়েছে। শুধু তদন্তে ত্রুটিজনিত কারণে খালাসপ্রাপ্ত মামলার সংখ্যা ১৬। সাক্ষীরা ঠিকভাবে সাক্ষ্য প্রদান না করাসহ এর সঙ্গে রয়েছে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের সামঞ্জস্যহীনতা, এজাহারের ত্রুটি। পিবিআইর প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার বলেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তাকে মামলার তদন্ত ঠিকঠাকভাবে গুছিয়ে দিতে হবে। তাকে শক্তিশালী সাক্ষী নির্বাচন করতে হবে। যখন মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দেওয়া হয়, তখন ওই মামলার সব কাগজপত্র দেখভালের দায়িত্বে থাকেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। এরপর তদন্ত কর্মকর্তার আর কোনো কাজ থাকে না। সব কাজ চালিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব তখন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর। বিচার যেন নিশ্চিত হয় এ জন্য আমরা ব্যক্তিসাক্ষীর সংখ্যা কমিয়ে এনে অন্যান্য এভিডেন্সভিত্তিক সাক্ষ্য সংগ্রহের ওপর জোর দিই। ব্যক্তিসাক্ষী হিসেবে তাকেই নিতে বলি যিনি আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকবেন।’ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এস এম আশরাফুল ইসলাম বলেন, ভুল কাউকে আসামি করলে পরে দেখা যায় তিনি ঘটনায় জড়িত নন। তখন তদন্ত কর্মকর্তা তার সম্পর্কে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেন। মামলা করার সময় ত্রুটি হলে অভিযুক্ত খালাস পেতে পারেন।

কারণ ঘটনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ধারা মামলায় না থাকলে সে মামলা টেকে না। আর আদালত কাগজপত্র ও সাক্ষীদের বক্তব্যের ভিত্তিতে বিচার করে থাকেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

২০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে
শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা
ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি
র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০
সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ
র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল
বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ
ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড
মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩
যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি
খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক
যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১
গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা