শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

যেভাবে পার পাচ্ছে খুনের আসামিরা

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে পার পাচ্ছে খুনের আসামিরা

আলী হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে খুনের ঘটনায় ১৯৯৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ডেমরা থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১২১। ওই মামলায় আসামি করা হয়েছিল চারজনকে। পরে পুলিশ তদন্ত করে দেখে আসামিদের কেউ খুনে জড়িত নন। এর পেছনে অন্য কেউ। দিনের পর মাস, মাসের পর বছর, আর বছরের পর শেষ হয়েছে অন্তত দুই যুগ। এখনো উদ্ঘাটিত হয়নি সেই খুনের রহস্য। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরই মধ্যে মামলার বাদীও মারা গেছেন। রহস্য না পাওয়ায় মামলাটির বিচারও হয়নি।

এভাবে খুনের মামলায় জড়িতরা পার পেয়ে যাচ্ছে। এসব মামলায় অভিযুক্তদের সাজা না পাওয়ার হার বেশি পাওয়া গেছে একটি গবেষণায়। তবে এই সাজা না পাওয়ার কিছু কারণও তুলে ধরেছেন অপরাধ-বিশেষজ্ঞরা।

ঢাকায় মামলা তদন্তে ভুলভ্রান্তি তুলনামূলক কম। তাই অভিযুক্তের খালাস পাওয়ার ঘটনাও সেভাবে পাওয়া যায়নি। দূরের কিছু বড় জেলার বহুদিন আগের কিছু মামলার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। অনেকটা দ্বৈবচয়ন পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা এসব মামলার রায় হয়েছে ২০১৫ ও ২০১৬ সালের দিকে। পুলিশের মাধ্যমে সিলেটের তিনটি থানার চারটি মামলার তথ্য সংগ্রহের পর পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিশ্বনাথ থানায় ২০১১ সালের ১১ জুলাই একটি মামলা হয়। মামলার নম্বর-৯। পূর্বশত্রুতার জেরে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা এটি। প্রায় তিন বছর বিচার চলার পর ২০১৫ সালের ২০ সেপ্টেম্বর মামলার রায় হয়। রায়ে খালাস পান অভিযুক্ত। একই বছর আরও তিনটি মামলার রায়ে খালাস হয়েছে। সেগুলো হলো- ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্বনাথ থানার আরেকটি মামলা; গোলাপগঞ্জ থানার ২০০২ সালের ২০ আগস্টের একটি মামলা; বিয়ানীবাজার থানার ২০০৪ সালের ৪ অক্টোবরের মামলা। থানা পুলিশের তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, বিচারের দীর্ঘ সময়ের কোনো এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীর স্বজন ও অভিযুক্তদের মধ্যে এক ধরনের আপস হয়ে যায়। ফলে আদালতে বাদী শক্তভাবে তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন না করায় আসামির খালাস হয়ে যায়। এদিকে সিলেটের মতো ময়মনসিংহের তিনটি থানার মামলার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ২০১৬ সালে এ তিনটি মামলার রায়ে কয়েকজন অভিযুক্ত খালাস পান। এর মধ্যে পারিবারিক কারণে খুনের ঘটনায় ২০১২ সালের ৬ অক্টোবর ফুলবাড়িয়া থানায় একটি মামলা হয়। পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় একই বছর ১৮ জানুয়ারি হালুয়াঘাট থানায় একটি মামলা হয়। একই ধরনের খুনের ঘটনায় ২০০৮ সালের ৭ এপ্রিল গৌরীপুর থানায় আরেকটি মামলা হয়। খুনের মামলা নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ২০১৯ সালের একটি পরিসংখ্যান পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ওই বছরের পর বাৎসরিক অপরাধ পরিসংখ্যানের কোনো প্রকাশনা পুলিশ সদর দফতর থেকে আর বের করা হয়নি। ২০১৯ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ওই বছর পর্যন্ত মোট ২ হাজার ২৫১টি খুনের মামলা তদন্ত করে সিআইডি। এর মধ্যে ৬৪০টি মামলার অভিযোগপত্রে ৪ হাজার ২২৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। খুনের ঘটনা সত্য হওয়ার পরও রহস্য না মেলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দেওয়া হয়েছে ১৮৭টি মামলায়। আর মিথ্যা খুনের ঘটনায় করা মামলায় চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে পাঁচটি। তদন্তাধীন মামলার সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৫০টি। তাদের হিসাবে মামলায় অভিযোগপত্র দাখিলের হার ছিল ৬৪ শতাংশ। খুনের মামলার বিচার নিশ্চিত করতে তদন্ত তদারকিতে থাকা পুলিশের কর্মকর্তাদের মধ্যে একজনের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তিনি হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) ইফতেখায়রুল ইসলাম। এ কর্মকর্তা বলেন, ‘খুন সংঘটিত হওয়ার পর একজন তদারক কর্মকর্তা হিসেবে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন এভিডেন্স সংগ্রহ করি। অভিযুক্ত ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকলে বা এর বাইরে আরও কেউ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকলে তাকে বা তাদের গ্রেফতারের জন্য তদন্ত কর্মকর্তাকে সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তাও প্রদান করা হয়। সংগৃহীত সাক্ষ্য বিশ্লেষণের জন্য বিশেষজ্ঞ মতামতের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। সর্বোপরি বিশেষজ্ঞ মতামত ও ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ের আলোকে পুরো মামলাকে সঠিক পথে রাখার মাধ্যমে সুবিচার নিশ্চিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয় একজন সুপারভাইজিং অফিসার হিসেবে।’ খুনের মামলাগুলোর সর্বশেষ অবস্থা খুঁজতে গিয়ে পুলিশের বিশেষায়িত তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একটি গবেষণা প্রতিবেদন পাওয়া যায়। ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৩৯টি খুনের মামলার রায় পর্যালোচনা করে তারা দেখেছে- এসবের মধ্যে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন সাজা প্রদান করা হয়েছে ১১৬টি মামলায়। খালাস প্রদান করা হয়েছে ১২৩টিতে, যা খুনের মামলায় রায় প্রদানের ৫১ শতাংশ। তারা রায়ের কপিগুলো পর্যালোচনা করে দেখেন, শুধু আপস-মীমাংসার কারণে ঠিকমতো সাক্ষ্য প্রদান না করায় আদালত খালাস প্রদান করেন এবং এসব ক্ষেত্রে সাক্ষীদের বৈরী ঘোষণা করে রাষ্ট্রপক্ষ জেরা করেন। এমন মামলার সংখ্যা ৪৫টি। এ ছাড়া তদন্ত কর্মকর্তার তদন্তের ত্রুটির কারণে অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায় কোনো কোনো মামলায় খালাস প্রদান করা হয়েছে। শুধু তদন্তে ত্রুটিজনিত কারণে খালাসপ্রাপ্ত মামলার সংখ্যা ১৬। সাক্ষীরা ঠিকভাবে সাক্ষ্য প্রদান না করাসহ এর সঙ্গে রয়েছে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের সামঞ্জস্যহীনতা, এজাহারের ত্রুটি। পিবিআইর প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার বলেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তাকে মামলার তদন্ত ঠিকঠাকভাবে গুছিয়ে দিতে হবে। তাকে শক্তিশালী সাক্ষী নির্বাচন করতে হবে। যখন মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দেওয়া হয়, তখন ওই মামলার সব কাগজপত্র দেখভালের দায়িত্বে থাকেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। এরপর তদন্ত কর্মকর্তার আর কোনো কাজ থাকে না। সব কাজ চালিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব তখন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর। বিচার যেন নিশ্চিত হয় এ জন্য আমরা ব্যক্তিসাক্ষীর সংখ্যা কমিয়ে এনে অন্যান্য এভিডেন্সভিত্তিক সাক্ষ্য সংগ্রহের ওপর জোর দিই। ব্যক্তিসাক্ষী হিসেবে তাকেই নিতে বলি যিনি আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকবেন।’ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এস এম আশরাফুল ইসলাম বলেন, ভুল কাউকে আসামি করলে পরে দেখা যায় তিনি ঘটনায় জড়িত নন। তখন তদন্ত কর্মকর্তা তার সম্পর্কে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেন। মামলা করার সময় ত্রুটি হলে অভিযুক্ত খালাস পেতে পারেন।

কারণ ঘটনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ধারা মামলায় না থাকলে সে মামলা টেকে না। আর আদালত কাগজপত্র ও সাক্ষীদের বক্তব্যের ভিত্তিতে বিচার করে থাকেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা