শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

যেভাবে পার পাচ্ছে খুনের আসামিরা

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে পার পাচ্ছে খুনের আসামিরা

আলী হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে খুনের ঘটনায় ১৯৯৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ডেমরা থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১২১। ওই মামলায় আসামি করা হয়েছিল চারজনকে। পরে পুলিশ তদন্ত করে দেখে আসামিদের কেউ খুনে জড়িত নন। এর পেছনে অন্য কেউ। দিনের পর মাস, মাসের পর বছর, আর বছরের পর শেষ হয়েছে অন্তত দুই যুগ। এখনো উদ্ঘাটিত হয়নি সেই খুনের রহস্য। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরই মধ্যে মামলার বাদীও মারা গেছেন। রহস্য না পাওয়ায় মামলাটির বিচারও হয়নি।

এভাবে খুনের মামলায় জড়িতরা পার পেয়ে যাচ্ছে। এসব মামলায় অভিযুক্তদের সাজা না পাওয়ার হার বেশি পাওয়া গেছে একটি গবেষণায়। তবে এই সাজা না পাওয়ার কিছু কারণও তুলে ধরেছেন অপরাধ-বিশেষজ্ঞরা।

ঢাকায় মামলা তদন্তে ভুলভ্রান্তি তুলনামূলক কম। তাই অভিযুক্তের খালাস পাওয়ার ঘটনাও সেভাবে পাওয়া যায়নি। দূরের কিছু বড় জেলার বহুদিন আগের কিছু মামলার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। অনেকটা দ্বৈবচয়ন পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা এসব মামলার রায় হয়েছে ২০১৫ ও ২০১৬ সালের দিকে। পুলিশের মাধ্যমে সিলেটের তিনটি থানার চারটি মামলার তথ্য সংগ্রহের পর পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিশ্বনাথ থানায় ২০১১ সালের ১১ জুলাই একটি মামলা হয়। মামলার নম্বর-৯। পূর্বশত্রুতার জেরে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা এটি। প্রায় তিন বছর বিচার চলার পর ২০১৫ সালের ২০ সেপ্টেম্বর মামলার রায় হয়। রায়ে খালাস পান অভিযুক্ত। একই বছর আরও তিনটি মামলার রায়ে খালাস হয়েছে। সেগুলো হলো- ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্বনাথ থানার আরেকটি মামলা; গোলাপগঞ্জ থানার ২০০২ সালের ২০ আগস্টের একটি মামলা; বিয়ানীবাজার থানার ২০০৪ সালের ৪ অক্টোবরের মামলা। থানা পুলিশের তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, বিচারের দীর্ঘ সময়ের কোনো এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীর স্বজন ও অভিযুক্তদের মধ্যে এক ধরনের আপস হয়ে যায়। ফলে আদালতে বাদী শক্তভাবে তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন না করায় আসামির খালাস হয়ে যায়। এদিকে সিলেটের মতো ময়মনসিংহের তিনটি থানার মামলার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ২০১৬ সালে এ তিনটি মামলার রায়ে কয়েকজন অভিযুক্ত খালাস পান। এর মধ্যে পারিবারিক কারণে খুনের ঘটনায় ২০১২ সালের ৬ অক্টোবর ফুলবাড়িয়া থানায় একটি মামলা হয়। পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় একই বছর ১৮ জানুয়ারি হালুয়াঘাট থানায় একটি মামলা হয়। একই ধরনের খুনের ঘটনায় ২০০৮ সালের ৭ এপ্রিল গৌরীপুর থানায় আরেকটি মামলা হয়। খুনের মামলা নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ২০১৯ সালের একটি পরিসংখ্যান পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ওই বছরের পর বাৎসরিক অপরাধ পরিসংখ্যানের কোনো প্রকাশনা পুলিশ সদর দফতর থেকে আর বের করা হয়নি। ২০১৯ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ওই বছর পর্যন্ত মোট ২ হাজার ২৫১টি খুনের মামলা তদন্ত করে সিআইডি। এর মধ্যে ৬৪০টি মামলার অভিযোগপত্রে ৪ হাজার ২২৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। খুনের ঘটনা সত্য হওয়ার পরও রহস্য না মেলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দেওয়া হয়েছে ১৮৭টি মামলায়। আর মিথ্যা খুনের ঘটনায় করা মামলায় চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে পাঁচটি। তদন্তাধীন মামলার সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৫০টি। তাদের হিসাবে মামলায় অভিযোগপত্র দাখিলের হার ছিল ৬৪ শতাংশ। খুনের মামলার বিচার নিশ্চিত করতে তদন্ত তদারকিতে থাকা পুলিশের কর্মকর্তাদের মধ্যে একজনের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তিনি হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) ইফতেখায়রুল ইসলাম। এ কর্মকর্তা বলেন, ‘খুন সংঘটিত হওয়ার পর একজন তদারক কর্মকর্তা হিসেবে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন এভিডেন্স সংগ্রহ করি। অভিযুক্ত ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকলে বা এর বাইরে আরও কেউ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকলে তাকে বা তাদের গ্রেফতারের জন্য তদন্ত কর্মকর্তাকে সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তাও প্রদান করা হয়। সংগৃহীত সাক্ষ্য বিশ্লেষণের জন্য বিশেষজ্ঞ মতামতের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। সর্বোপরি বিশেষজ্ঞ মতামত ও ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ের আলোকে পুরো মামলাকে সঠিক পথে রাখার মাধ্যমে সুবিচার নিশ্চিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয় একজন সুপারভাইজিং অফিসার হিসেবে।’ খুনের মামলাগুলোর সর্বশেষ অবস্থা খুঁজতে গিয়ে পুলিশের বিশেষায়িত তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একটি গবেষণা প্রতিবেদন পাওয়া যায়। ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৩৯টি খুনের মামলার রায় পর্যালোচনা করে তারা দেখেছে- এসবের মধ্যে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন সাজা প্রদান করা হয়েছে ১১৬টি মামলায়। খালাস প্রদান করা হয়েছে ১২৩টিতে, যা খুনের মামলায় রায় প্রদানের ৫১ শতাংশ। তারা রায়ের কপিগুলো পর্যালোচনা করে দেখেন, শুধু আপস-মীমাংসার কারণে ঠিকমতো সাক্ষ্য প্রদান না করায় আদালত খালাস প্রদান করেন এবং এসব ক্ষেত্রে সাক্ষীদের বৈরী ঘোষণা করে রাষ্ট্রপক্ষ জেরা করেন। এমন মামলার সংখ্যা ৪৫টি। এ ছাড়া তদন্ত কর্মকর্তার তদন্তের ত্রুটির কারণে অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায় কোনো কোনো মামলায় খালাস প্রদান করা হয়েছে। শুধু তদন্তে ত্রুটিজনিত কারণে খালাসপ্রাপ্ত মামলার সংখ্যা ১৬। সাক্ষীরা ঠিকভাবে সাক্ষ্য প্রদান না করাসহ এর সঙ্গে রয়েছে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের সামঞ্জস্যহীনতা, এজাহারের ত্রুটি। পিবিআইর প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার বলেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তাকে মামলার তদন্ত ঠিকঠাকভাবে গুছিয়ে দিতে হবে। তাকে শক্তিশালী সাক্ষী নির্বাচন করতে হবে। যখন মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দেওয়া হয়, তখন ওই মামলার সব কাগজপত্র দেখভালের দায়িত্বে থাকেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। এরপর তদন্ত কর্মকর্তার আর কোনো কাজ থাকে না। সব কাজ চালিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব তখন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর। বিচার যেন নিশ্চিত হয় এ জন্য আমরা ব্যক্তিসাক্ষীর সংখ্যা কমিয়ে এনে অন্যান্য এভিডেন্সভিত্তিক সাক্ষ্য সংগ্রহের ওপর জোর দিই। ব্যক্তিসাক্ষী হিসেবে তাকেই নিতে বলি যিনি আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকবেন।’ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এস এম আশরাফুল ইসলাম বলেন, ভুল কাউকে আসামি করলে পরে দেখা যায় তিনি ঘটনায় জড়িত নন। তখন তদন্ত কর্মকর্তা তার সম্পর্কে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেন। মামলা করার সময় ত্রুটি হলে অভিযুক্ত খালাস পেতে পারেন।

কারণ ঘটনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ধারা মামলায় না থাকলে সে মামলা টেকে না। আর আদালত কাগজপত্র ও সাক্ষীদের বক্তব্যের ভিত্তিতে বিচার করে থাকেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ