শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

নকল পণ্যের এলাকা কোতোয়ালি

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
নকল পণ্যের এলাকা কোতোয়ালি

৪০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত কোতোয়ালি থানা এলাকা। এটি নগরীর অন্যতম ব্যস্ততম বাণিজ্যিক এলাকা। যেখান থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাইকারি বিভিন্ন মালামাল সরবরাহ করা এমনকি বাবুবাজার বৃহৎ চালের বাজারটিও এখানে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৬ ও ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড। মিটফোর্ড হাসপাতাল, কমিটিগঞ্জ, নলগোলা, জুমরাইল লেন, গোপিনাথ দত্ত কবিরাজ স্ট্রিট, রায় বাহাদুর ঘোষ স্ট্রিট, পিক রায় লেন, জিন্দাবাহার লেন, সৈয়দ হাসান আলী লেন, বাবুবাজার, চৌধুরীবাড়ীর কবরস্থান রোড, কাজী জিয়াউদ্দিন রোড, আকমল খান রোড, শাহজাদা মিয়া লেন, হায়বতনগর লেন, বাদামতলী, তাঁতীবাজার, বাঁশিচরণ সেন পোদ্দার লেন, হরিপ্রসন্ন মিত্র রোড, উচ্ছব পোদ্দার লেন, নবরায় লেন, ইসলামপুর রোড, রায় সাহেব বাজার, জজকোর্ট, কোর্ট হাউস স্ট্রিট, কৈলাস ঘোষ লেন, শাঁখারীবাজার, আহসান উল্লাহ রোড, ইসলামপুর রোড, কুমারটুলী লেন, জিএল গার্থ লেন, ওয়াইজঘাট রোড, নবাববাড়ী পুকুরপাড়, পাটুয়াটুলী রোড, কবিরজ গলি ও রমাকান্ত নন্দী লেন এবং সদরঘাট ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও এলাকা পড়েছে এ অঞ্চলে। এ ছাড়াও এ এলাকায় রয়েছে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল ও পগোজ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ আর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান বুলবুল ললিতকলা একাডেমি। প্রচীন নিদর্শন ও ঐতিহ্য আহসান মঞ্জিল, রূপলাল হাউস ও শাঁখারীবাজারের শতাধিক পুরনো ভবন। তবে এখানকার আবাসিক ব্যবস্থা ইসলামপুর, শাঁখারীবাজার ও তাঁতীবাজারের চিপাচাপা কয়েকটি অঞ্চলের মধ্যে সীমাবদ্ধ।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ২ নম্বর লালকুঠির জগন্নাথদেব শিব মন্দিরের সামনের দিকের রাস্তাটিই হলো শ্যামবাজারের বেড়িবাঁধ সড়ক; যা ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়ে আছে দীর্ঘদিন। এসব আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করছেন না ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা। ফলে এ সড়কের ফুটপাথ দিয়েও চলাচল করতে পারছেন না পথচারীরা। শ্যামবাজারে (কাঁচাবাজার) ময়লা-আবর্জনা রাখার নির্দিষ্ট স্থান বা পাত্র না থাকায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

কাঁচা তরিতরকারির সব আবর্জনা বুড়িগঙ্গার ১১ নম্বর জামাল হাউস ও ১১ নম্বর ফরাসগঞ্জ রোডের সামনে ফেলা হয়। এতে নদীর পানিও দূষিত হচ্ছে। আর বেড়িবাঁধ সড়কের এ বেহাল অবস্থার কারণে এক যুগের বেশি সদরঘাট থেকে পোস্তগোলায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ সুযোগে লালকুঠির ঘাট থেকে শ্যামবাজারের কচুঘাট ও ফরাসগঞ্জ মসজিদ এলাকা থেকে পোস্তগোলা পর্যন্ত সড়কের দুই-তৃতীয়াংশ দখল করে ভ্রাম্যমাণ খাবার হোটেল বসিয়ে চলছে বাণিজ্য। দেশের অন্যতম সবচেয়ে বড় পাইকারি ফলের বাজার বাদামতলী, ওয়াইজঘাট ও সদরঘাটে গ্রীষ্মের মৌসুমি ফলের বিপুল সমাহার। প্রতিটি আড়ত ও পাইকারি দোকানে বিভিন্ন ফল-ফলারি দিনরাত আনা-নেওয়া করায় ব্যাক ল্যান্ড বাঁধ রোডটি ট্রাকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি করেছে। এমনকি সাধারণ মানুষের পা ফেলার মতো কোনো পরিস্থিতি নেই। এরই মধ্যে যোগ হয়েছে পাইকারি ও খুচরা ক্রেতার উপচে পড়া ভিড়। বাবুবাজার সেতু এলাকা থেকে সদরঘাট যাওয়ার প্রধান সড়ক দুটি হলো ইসলামপুর ও বাদামতলী। তবে বাদামতলী রোডে এলোমেলোভাবে ফলবাহী কাভার্ড ভ্যান ও ট্রাক রাখায় এ তীব্র যানজট। আর ইসলামপুরে রিকশার জট তো নিত্যদিনের সঙ্গী। বাদামতলী রোডের দুই পাশে ফুটপাথ দখল করে গড়ে তোলা দোকানপাটও যানজটের অন্যতম কারণ বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। জানা যায়, পুরান ঢাকার ঐতিহ্য খ্যাত ১৮৭২ সালে নির্মিত নর্থব্রুক হলটি লালরঙে রাঙানো ছিল। পরে এ হলটিকে লালকুঠি নামে ডাকা হতো। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে ৭৯ নম্বর ওয়ার্ডে লালকুঠির প্রবেশদ্বারের মাঝামাঝি একটি ফোয়ারা নির্মাণ করা হয়। ১৯৯৭ সালের ১৪ নভেম্বর নির্মিত ৮ কোণাকৃতির ফোয়ারাটি পরিত্যক্ত অবস্থায় নষ্ট হয়ে যায় যত্নের অভাবে; যা ১৭ বছর যাবৎ পরিত্যক্ত হয়ে আছে।

অভিযোগ পাওয়া যায়, এ এলাকায় সিটি করপোরেশনের অধীনে ৫/৬ মসজিদ মার্কেটের পূর্ব পাশে একটি কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। অথচ এটি চালু না করেই এর দ্বিতীয় তলায় নিজের বিলাসবহুল কার্যালয় স্থাপন করেছেন ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আর এ কমিউনিটি সেন্টারের সামনে সদরঘাটের ফাঁকা জায়গাটিতে গাড়ি রাখা বাবদ ৩০-৬০ টাকা করে চাঁদা তোলেন ঘাট শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা। আর এতে নেতৃত্ব দেন জাবেদ হোসেন মিঠু। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টার পরে কমিউনিটি সেন্টারে এসব চাঁদার ভাগবাটোয়ারা হয়। এ ছাড়াও চিত্তরঞ্জন এভিনিউর ফুটপাথের চাঁদাবাজিতে নেতৃত্ব দেন থানা আওয়ামী লীগের এক সাবেক নেতা। ইস্ট বেঙ্গল ইনস্টিটিশনের সামনে লেডিস পার্ক মার্কেটের ভিতরে তিনি স্থাপন করেছেন জাঁকজমকপূর্ণ কার্যালয়। আরও অভিযোগ পাওয়া যায়, তাদেরই ছত্রচ্ছায়ায় থাকা সদরঘাটের কুলিরা কোনো ধরনের মূল্য তালিকা না মেনে যাত্রীদের মালামাল জিম্মি করে ইচ্ছামতো মজুরি নেন। পানি সংকটের কারণে ইসলামপুর আহসান উল্লাহ রোডে এবং পাটুয়াটুলী ফায়ার সার্ভিসের প্রধান ফটকে প্রতিদিন মানুষ লাইন ধরে খাবার পানি সংগ্রহ করে। গাবতলী থেকে সদরঘাটে মানুষের দ্রুত আসা-যাওয়ার জন্য ২ নম্বর ওয়াইজঘাটে ওয়াটারবাস চালু করা হলেও তা এখন অনিয়মিত হয়ে পড়েছে। গুলশান আরা সিটি মার্কেটের সামনে আহসান উল্লাহ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়ে আছে কয়েক মাস ধরে। ২ নম্বর কুমারটুলী সড়কটিতে নিয়মিত চলে মাদকের আড্ডা। লিয়াকত ও চিত্তরঞ্জন এভিনিউয়ে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান ফটকের সামনে প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই খালি কনটেইনার ব্যবহার করে পেনটিন, ডাব, হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, ক্লিয়ারসহ বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু এবং মেক্সি, এক্স ও ডয়েটসহ নামি ব্র্যান্ডের বডি স্প্রে ও নকল লোশন ফেরি করে বিক্রি করা হয়। আহসান উল্লাহ রোডের চার অলির মাজারের পাশে বুড়িগঙ্গা ভবনের নিচে আম, কলা ও লিচুতে কালার আনার জন্য কীটনাশক মেশান ফল ব্যবসায়ীরা। ভেজাল ফলের পাশাপাশি রয়েছে নকল ওষুধ তৈরির কারখানা ও গোডাউন। ১৬ মে কোতোয়ালি থানার বাদামতলীতে ভেজাল ও পচা ফল-ফলারি জব্দে অভিযান চালায় র‍্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বেশ কয়েক বস্তা পচা খেজুর ধ্বংস এবং কয়েকজনকে জরিমানা করা হয়। ২১ মে বাবুবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে কোটি টাকার বেশি ভেজাল আর নকল ওষুধ জব্দ করে র‍্যাব। এ সময় পাঁচজনকে বিভিন্ন মেয়াদে জরিমানা করে র‍্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে নকল ওষুধ তৈরির সময় কারখানাটির মালিক কেরানীগঞ্জের প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত আবদুল বারেককে গ্রেফতার করে তত্ক্ষণাৎ দুই বছরের কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আরও অভিযোগ রয়েছে, হাবিব মার্কেটের জাহিদ, শরীফ ও বাবুলের নেতৃত্বে একটি চক্র ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের ওষুধ চোরাপথে আমদানি করে। এ ছাড়া জন্মনিয়ন্ত্রণকারী গাইনোকোসিড নামে একটি ট্যাবলেট নিজেরা তৈরি করে বাজারজাত করে। নায়না মার্কেটের মনির খান ও আইয়ুব আলীর নেতৃত্বে একটি চক্র বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি ওষুধ নকল করে বাজারে ছড়াচ্ছে। সরদার মার্কেটের চুন্নু মিয়া, আলিয়ালাম মীম মার্কেটের সবুজ মিয়া, রিয়াজ মার্কেটের মোবাশ্বের আলী বিদেশি কৌটার মধ্যে নকল ওষুধ ভরে তা বিক্রি করেন। ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আবদুর রহমান মিয়াজী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মাদক ও ভেজাল প্রতিরোধে আমরা অত্যন্ত সচেষ্ট। আমরাও এসব সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন ব্যবসায়ী মহলের সঙ্গে মিটিং করছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ