শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

অনিরাময় চিকিৎসা নিরাময় কেন্দ্রে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
অনিরাময় চিকিৎসা নিরাময় কেন্দ্রে

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আশরাফুল। আগে তিনি ফেনসিডিল সেবন করতেন। এখন ইয়াবায় আসক্ত। চার বছরের মধ্যে তিনি ১১ বার ভর্তি হয়েছেন মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে। কখনো এক মাস, কখনো দুই মাস টানা ছিলেন। ১৫ দিনও ছিলেন কয়েকবার। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। নিরাময় কেন্দ্র থেকে ফিরে এসেই আবার মাদক গ্রহণ করছে। পরিবারের সদস্যরাই তাকে বারবার নিয়ে কেন্দ্রে ভর্তি করায়। কত টাকা খরচ হয়েছে তার কোনো হিসাব নেই তাদের কাছে। মোরশেদ আলম নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি ছিলেন ১৩ বার। কোনো লাভ হয়নি ধানমন্ডির এই বাসিন্দার। আবারও মাদকের মধ্যেই রয়েছেন। মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের অভিভাবকদের অভিযোগ, নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। তারা নিজেদের ইচ্ছামতোই চিকিৎসা সেবা দেয়। রাজধানীসহ দেশের বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে প্রায় সহস্রাধিক মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে মাদকাসক্তদের কোন পদ্ধতিতে চিকিৎসাসেবা দিয়ে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনা যায় তা সংশ্লিষ্টরা জানে না। এসব নিরাময় কেন্দ্র নীতিমালা ছাড়াই চলছে। তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে চিকিৎসা চালাতে গিয়ে ভুল চিকিৎসার কবলে পড়ছে মাদকাসক্তরা। চিকিৎসার নামে মাদকসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। সেবার নামে এসব প্রতিষ্ঠানে চলে অর্থ বাণিজ্য। চিকিৎসাসেবা নিয়ে সুস্থ জীবনে ফিরে এসেছে এমন নজির কম। কেউ কেউ চিকিৎসা নিয়ে কিছুদিন ভালো থাকলেও আবারও তাকে কেন্দ্রে ফিরে আসতে হচ্ছে। এ সুযোগে অভিনব পদ্ধতিতে নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসার নামে একটি চক্র হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। অথচ ওইসব কেন্দ্রের অধিকাংশের নেই কোনো বৈধ অনুমোদন এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া বাসা নিয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো দিন দিন গজিয়ে উঠছে নতুন নতুন মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র। বিশেষায়িত এসব চিকিৎসাকেন্দ্রের মধ্যে গুটিকয়েক ছাড়া বাকিগুলোর অনুমোদন পর্যন্ত নেই। আর যেগুলোর অনুমোদন আছে সেগুলোতেও নেই অভিজ্ঞ চিকিৎসক বা কর্মী। পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনীয় উপকরণও নেই এসব কেন্দ্রে। ন্যূনতম মান বজায় রেখে মাদকাসক্তদের চিকিৎসা করা তো দূরের কথা, অনেক ক্ষেত্রে অপচিকিৎসায় রোগীর প্রাণ সংহারের ঘটনাও ঘটে। নজরদারির কোনো বালাই না থাকায় এসব কেন্দ্র কোনো ফল বয়ে আনছে না মাদকাসক্তদের জন্য। প্রায় এক হাজার ২০০ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র আছে সারা দেশে। যার মধ্যে মাত্র ২২০টি প্রতিষ্ঠান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) থেকে অনুমোদন নিয়েছে। অথচ এসব প্রতিষ্ঠানই দেশের লাখ লাখ মাদকাসক্ত রোগীকে চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে সেবা দিচ্ছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কোনো প্রকার নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ঢাকাসহ সারা দেশে গড়ে উঠছে মাদক নিরাময় কেন্দ্র নামের ‘ব্যবসা’ প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানে চলছে চিকিৎসার নামে রোগীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। গত দুই বছরে ১০টি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে ১১ জনের লাশ উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে। মাদকের ব্যবসা পরিচালনা এবং রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো টাকা আদায়েরও অভিযোগ আছে। প্রতিষ্ঠানগুলোতে নেই ডিএনসির নজরদারি। ডিএনসির (ঢাকা মেট্রো দক্ষিন) সহকারি পরিচালক সামসুল আলম বলেন, ‘২২০টি প্রতিষ্ঠান অনুমোদন নিয়েছে। শর্তগুলো পূরণ করলেই অনুমোদন দিচ্ছি। তদারকির আওতাও বেড়েছে। মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসক না থাকায় কোথাও রোগীর চাপ বেশি থাকতে পারে। সমস্য হচ্ছ্তেমাদকাসক্তদের যে দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা দিতে হয় তা অনেকেই জানেন না।’ অবৈধ প্রতিষ্ঠানগুলোতে মাঝেমধ্যে অভিযান চালায় ডিএনসি ও র‌্যাব। এ সময় সেখানকার অবস্থা দেখে কর্মকর্তারাও শিউরে ওঠেন। রাজধানীর দক্ষিণখানের গাওয়াইল প্রেমবাগান এলাকায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে একটি দল ইউটার্ন মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে অভিযান চালায়। তখন দেখা যায়, ১৭ রোগীকে হাতকড়া পরিয়ে অভিনব কায়দায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিরাময় কেন্দ্রগুলোর বেশির ভাগই মাদকাসক্তদের নির্মম ও অমানবিক পন্থায় চিকিৎসা দিচ্ছে। ফলে রোগী নিজে এবং স্বজনরা সিদ্ধান্ত নিয়ে চিকিৎসা না করিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। আর চিকিৎসা করালেও কাঙি্ক্ষত ফল মিলছে না। জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৪ অক্টোবর রাজধানীর বারিধারা এলাকার ‘প্রত্যয়’ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে আসাদুল ইসলাম নামে এক রোগীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়। তাকে চিকিৎসার নামে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করছে স্বজনরা। এ ঘটনায় নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে প্রত্যয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার (অব.) নজরুল হক, চিকিৎসক সত্য প্রকাশসহ সাতজনকে আসামি করে ভাটারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, গভীর রাতে রোগী আসাদুল গলায় ফাঁস দিয়েছেন। ভাটারা থানা পুলিশ জানায়, এখন মামলাটির তদন্ত করছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। একই বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রামের ছোটপুলে রহমানবাগ নাহার ম্যানশনের ‘ছায়ানীড়’ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে নিজাম উদ্দিন নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। স্বজনদের অভিযোগ, নিজামকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কেন্দ্রের সদস্যরা। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী মেরি আক্তার ছায়ানীড়ের পরিচালক দুলাল সরকার, পরিচালকমণ্ডলীর তিন সদস্য বিপ্লব, জসীম ও আবদুল বাতেন ওরফে বাচনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। হালিশহর থানার ওসি আবু মোহাম্মদ শাহজাহান কবির বলেন, ঘটনায় তদন্ত চলছে। নিজামের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। ২০১৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর ‘সময়’ নামে চট্টগ্রামের আরেক প্রতিষ্ঠানে মারা যায় সুজিত ধর নামে এক রোগী। স্বজনদের অভিযোগ, মারধরে আহত হয়ে সুজিতের মৃত্যু হয়। ‘অংকুর’ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও রোগী নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এসব ঘটনার ব্যাপারে ডিএনসির চট্টগ্রাম মেট্রো উপ-অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক চৌধুরী ইসরুল হাসান জানান, দুটি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর তাদের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

তবে অংকুরের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়নি তদন্তদল। ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর চুয়াডাঙ্গায় এনজিও পরিচালিত প্রত্যাশা মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হেলাল নামের এক মুদি ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। অন্য রোগীরা বলেন, নির্মম নির্যাতনের কারণে হেলালের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ২০১২ সালের ২ মে রাজধানীর মিরপুরের উত্তর বিশিলের ৭ নম্বর রোডের ৬৯/ক নম্বর বাড়িতে ‘পরিবর্তন মাদকাসক্তি পরামর্শ ও পরিচর্যা কেন্দ্র’ থেকে রায়হান রাকিব (১৬) নামে এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করা হয়। স্বজনরা অভিযোগ করে, নির্যাতন করে হত্যার পর ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে প্রচার করেছে কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনায় ব্যাপক তোলপাড় হয়েছিল। গত সোমবার বাবু রাজ জিলানী নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীতে অন্ধকার, স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ, ছোট ছোট রম্নম নিয়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ  চলছে। এগুলোকে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখিয়ে কিছু অসাধু চক্র ব্যবসা কেন্দে  পরিনত করে পরিচালনা করছেন। এসব কেন্দে  চিকিৎসা সুবিধা বলতে কিছু নেই। নানা অভিযোগ আর চিকিৎসার নামে রোগীর ওপর শারীরিক নির্যাতন, মাদক থেকে মুক্ত করার পরিবর্তে চিকিৎসা কেন্দে র মধ্যে মাদক সেবন করানো, জেলখানার আসামীদের মতো বন্দী করে রেখে রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো অর্থ আদায় করে নেওয়া হয়। ৪ মাস থেকে শুরম্ন করে কোনো কোনো কেন্দ গুলোতে ৬ মাসের চুক্তিতে মাদকাসক্তদের সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনার চুক্তির নামে প্রতিমাসে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরম্ন করে লড়্গাধিক টাকাও নেওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসা কেন্দ  থেকে বের হয়ে পরিবারের মাঝে ফিরে যাওয়ার পর আবার তারা পুরোনো জীবনে ফিরে যায়। ফলে সুস্থ্য না হওয়ায় পুনরায় তাদেরকে ওই সকল চিকিৎসা কেন্দে  ভর্তি করায় তাদের পরিবার।

মিরপুরের ৬ নম্বর সেকশনের ৬ নম্বর রোডে অবস্থিত আশ্রয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দে  কথা হয় মাদকাসক্ত যুবক রনির মা সেফালি বেগমের সাথে। সেন্ট্রাল রোডের চা দোকানদার মজিবর রহমানের স্ত্রী সেফালি বেগমের ৪ ছেলেমেয়ের মধ্যে রনি বড় ছেলে। জুতার দোকানে কাজ করতো রনি। বন্ধু বান্ধবের পালস্নায় পড়ে মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ে। প্রায় ৫ বছর ধরে মাদকে ভয়ংকরভাবে আসক্ত হয়ে পড়ার পর তাকে প্রথমে গোড়ানের একটি বেসরকারী নিরাময় কেন্দে  চিকিৎসা করায়। সেখানে চিকিৎসায় কিছুটা ভালো হলেও পরে আবারো আসক্ত হয়ে পড়েন। ২টি চিকিৎসা কেন্দে  প্রায় লড়্গাধিক টাকা খুইয়ে ১০ হাজার টাকা প্রতি মাসে পরিশোধ করার চুক্তিতে তাকে দেওয়া হয় আশ্রয়ে। সেখানে পুরোপুরি ভালো হবে কিনা তা নিয়ে দুঃচিন্ত্মা রয়েছেন তারা। এখান থেকে সুস্থ করে ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়ে দিবেন বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশার‌্যালি
রাজধানীতে রিকশার‌্যালি
হজ এজেন্সিগুলোর কাছে আবেদন চেয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজ এজেন্সিগুলোর কাছে আবেদন চেয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়
১৭ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
১৭ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে গুলি গ্রেপ্তার আরও ৫
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে গুলি গ্রেপ্তার আরও ৫
সূচনা ফাউন্ডেশন ও সিআরআইর নথি চেয়ে চিঠি
সূচনা ফাউন্ডেশন ও সিআরআইর নথি চেয়ে চিঠি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
পুরান ঢাকায় আবারও প্রকাশ্যে হত্যার চেষ্টা
পুরান ঢাকায় আবারও প্রকাশ্যে হত্যার চেষ্টা
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ