শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

অনিরাময় চিকিৎসা নিরাময় কেন্দ্রে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
অনিরাময় চিকিৎসা নিরাময় কেন্দ্রে

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আশরাফুল। আগে তিনি ফেনসিডিল সেবন করতেন। এখন ইয়াবায় আসক্ত। চার বছরের মধ্যে তিনি ১১ বার ভর্তি হয়েছেন মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে। কখনো এক মাস, কখনো দুই মাস টানা ছিলেন। ১৫ দিনও ছিলেন কয়েকবার। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। নিরাময় কেন্দ্র থেকে ফিরে এসেই আবার মাদক গ্রহণ করছে। পরিবারের সদস্যরাই তাকে বারবার নিয়ে কেন্দ্রে ভর্তি করায়। কত টাকা খরচ হয়েছে তার কোনো হিসাব নেই তাদের কাছে। মোরশেদ আলম নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি ছিলেন ১৩ বার। কোনো লাভ হয়নি ধানমন্ডির এই বাসিন্দার। আবারও মাদকের মধ্যেই রয়েছেন। মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের অভিভাবকদের অভিযোগ, নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। তারা নিজেদের ইচ্ছামতোই চিকিৎসা সেবা দেয়। রাজধানীসহ দেশের বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে প্রায় সহস্রাধিক মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে মাদকাসক্তদের কোন পদ্ধতিতে চিকিৎসাসেবা দিয়ে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনা যায় তা সংশ্লিষ্টরা জানে না। এসব নিরাময় কেন্দ্র নীতিমালা ছাড়াই চলছে। তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে চিকিৎসা চালাতে গিয়ে ভুল চিকিৎসার কবলে পড়ছে মাদকাসক্তরা। চিকিৎসার নামে মাদকসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। সেবার নামে এসব প্রতিষ্ঠানে চলে অর্থ বাণিজ্য। চিকিৎসাসেবা নিয়ে সুস্থ জীবনে ফিরে এসেছে এমন নজির কম। কেউ কেউ চিকিৎসা নিয়ে কিছুদিন ভালো থাকলেও আবারও তাকে কেন্দ্রে ফিরে আসতে হচ্ছে। এ সুযোগে অভিনব পদ্ধতিতে নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসার নামে একটি চক্র হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। অথচ ওইসব কেন্দ্রের অধিকাংশের নেই কোনো বৈধ অনুমোদন এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া বাসা নিয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো দিন দিন গজিয়ে উঠছে নতুন নতুন মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র। বিশেষায়িত এসব চিকিৎসাকেন্দ্রের মধ্যে গুটিকয়েক ছাড়া বাকিগুলোর অনুমোদন পর্যন্ত নেই। আর যেগুলোর অনুমোদন আছে সেগুলোতেও নেই অভিজ্ঞ চিকিৎসক বা কর্মী। পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনীয় উপকরণও নেই এসব কেন্দ্রে। ন্যূনতম মান বজায় রেখে মাদকাসক্তদের চিকিৎসা করা তো দূরের কথা, অনেক ক্ষেত্রে অপচিকিৎসায় রোগীর প্রাণ সংহারের ঘটনাও ঘটে। নজরদারির কোনো বালাই না থাকায় এসব কেন্দ্র কোনো ফল বয়ে আনছে না মাদকাসক্তদের জন্য। প্রায় এক হাজার ২০০ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র আছে সারা দেশে। যার মধ্যে মাত্র ২২০টি প্রতিষ্ঠান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) থেকে অনুমোদন নিয়েছে। অথচ এসব প্রতিষ্ঠানই দেশের লাখ লাখ মাদকাসক্ত রোগীকে চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে সেবা দিচ্ছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কোনো প্রকার নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ঢাকাসহ সারা দেশে গড়ে উঠছে মাদক নিরাময় কেন্দ্র নামের ‘ব্যবসা’ প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানে চলছে চিকিৎসার নামে রোগীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। গত দুই বছরে ১০টি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে ১১ জনের লাশ উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে। মাদকের ব্যবসা পরিচালনা এবং রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো টাকা আদায়েরও অভিযোগ আছে। প্রতিষ্ঠানগুলোতে নেই ডিএনসির নজরদারি। ডিএনসির (ঢাকা মেট্রো দক্ষিন) সহকারি পরিচালক সামসুল আলম বলেন, ‘২২০টি প্রতিষ্ঠান অনুমোদন নিয়েছে। শর্তগুলো পূরণ করলেই অনুমোদন দিচ্ছি। তদারকির আওতাও বেড়েছে। মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসক না থাকায় কোথাও রোগীর চাপ বেশি থাকতে পারে। সমস্য হচ্ছ্তেমাদকাসক্তদের যে দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা দিতে হয় তা অনেকেই জানেন না।’ অবৈধ প্রতিষ্ঠানগুলোতে মাঝেমধ্যে অভিযান চালায় ডিএনসি ও র‌্যাব। এ সময় সেখানকার অবস্থা দেখে কর্মকর্তারাও শিউরে ওঠেন। রাজধানীর দক্ষিণখানের গাওয়াইল প্রেমবাগান এলাকায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে একটি দল ইউটার্ন মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে অভিযান চালায়। তখন দেখা যায়, ১৭ রোগীকে হাতকড়া পরিয়ে অভিনব কায়দায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিরাময় কেন্দ্রগুলোর বেশির ভাগই মাদকাসক্তদের নির্মম ও অমানবিক পন্থায় চিকিৎসা দিচ্ছে। ফলে রোগী নিজে এবং স্বজনরা সিদ্ধান্ত নিয়ে চিকিৎসা না করিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। আর চিকিৎসা করালেও কাঙি্ক্ষত ফল মিলছে না। জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৪ অক্টোবর রাজধানীর বারিধারা এলাকার ‘প্রত্যয়’ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে আসাদুল ইসলাম নামে এক রোগীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়। তাকে চিকিৎসার নামে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করছে স্বজনরা। এ ঘটনায় নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে প্রত্যয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার (অব.) নজরুল হক, চিকিৎসক সত্য প্রকাশসহ সাতজনকে আসামি করে ভাটারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, গভীর রাতে রোগী আসাদুল গলায় ফাঁস দিয়েছেন। ভাটারা থানা পুলিশ জানায়, এখন মামলাটির তদন্ত করছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। একই বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রামের ছোটপুলে রহমানবাগ নাহার ম্যানশনের ‘ছায়ানীড়’ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে নিজাম উদ্দিন নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। স্বজনদের অভিযোগ, নিজামকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কেন্দ্রের সদস্যরা। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী মেরি আক্তার ছায়ানীড়ের পরিচালক দুলাল সরকার, পরিচালকমণ্ডলীর তিন সদস্য বিপ্লব, জসীম ও আবদুল বাতেন ওরফে বাচনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। হালিশহর থানার ওসি আবু মোহাম্মদ শাহজাহান কবির বলেন, ঘটনায় তদন্ত চলছে। নিজামের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। ২০১৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর ‘সময়’ নামে চট্টগ্রামের আরেক প্রতিষ্ঠানে মারা যায় সুজিত ধর নামে এক রোগী। স্বজনদের অভিযোগ, মারধরে আহত হয়ে সুজিতের মৃত্যু হয়। ‘অংকুর’ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও রোগী নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এসব ঘটনার ব্যাপারে ডিএনসির চট্টগ্রাম মেট্রো উপ-অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক চৌধুরী ইসরুল হাসান জানান, দুটি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর তাদের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

তবে অংকুরের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়নি তদন্তদল। ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর চুয়াডাঙ্গায় এনজিও পরিচালিত প্রত্যাশা মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হেলাল নামের এক মুদি ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। অন্য রোগীরা বলেন, নির্মম নির্যাতনের কারণে হেলালের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ২০১২ সালের ২ মে রাজধানীর মিরপুরের উত্তর বিশিলের ৭ নম্বর রোডের ৬৯/ক নম্বর বাড়িতে ‘পরিবর্তন মাদকাসক্তি পরামর্শ ও পরিচর্যা কেন্দ্র’ থেকে রায়হান রাকিব (১৬) নামে এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করা হয়। স্বজনরা অভিযোগ করে, নির্যাতন করে হত্যার পর ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে প্রচার করেছে কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনায় ব্যাপক তোলপাড় হয়েছিল। গত সোমবার বাবু রাজ জিলানী নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীতে অন্ধকার, স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ, ছোট ছোট রম্নম নিয়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ  চলছে। এগুলোকে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখিয়ে কিছু অসাধু চক্র ব্যবসা কেন্দে  পরিনত করে পরিচালনা করছেন। এসব কেন্দে  চিকিৎসা সুবিধা বলতে কিছু নেই। নানা অভিযোগ আর চিকিৎসার নামে রোগীর ওপর শারীরিক নির্যাতন, মাদক থেকে মুক্ত করার পরিবর্তে চিকিৎসা কেন্দে র মধ্যে মাদক সেবন করানো, জেলখানার আসামীদের মতো বন্দী করে রেখে রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো অর্থ আদায় করে নেওয়া হয়। ৪ মাস থেকে শুরম্ন করে কোনো কোনো কেন্দ গুলোতে ৬ মাসের চুক্তিতে মাদকাসক্তদের সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনার চুক্তির নামে প্রতিমাসে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরম্ন করে লড়্গাধিক টাকাও নেওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসা কেন্দ  থেকে বের হয়ে পরিবারের মাঝে ফিরে যাওয়ার পর আবার তারা পুরোনো জীবনে ফিরে যায়। ফলে সুস্থ্য না হওয়ায় পুনরায় তাদেরকে ওই সকল চিকিৎসা কেন্দে  ভর্তি করায় তাদের পরিবার।

মিরপুরের ৬ নম্বর সেকশনের ৬ নম্বর রোডে অবস্থিত আশ্রয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দে  কথা হয় মাদকাসক্ত যুবক রনির মা সেফালি বেগমের সাথে। সেন্ট্রাল রোডের চা দোকানদার মজিবর রহমানের স্ত্রী সেফালি বেগমের ৪ ছেলেমেয়ের মধ্যে রনি বড় ছেলে। জুতার দোকানে কাজ করতো রনি। বন্ধু বান্ধবের পালস্নায় পড়ে মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ে। প্রায় ৫ বছর ধরে মাদকে ভয়ংকরভাবে আসক্ত হয়ে পড়ার পর তাকে প্রথমে গোড়ানের একটি বেসরকারী নিরাময় কেন্দে  চিকিৎসা করায়। সেখানে চিকিৎসায় কিছুটা ভালো হলেও পরে আবারো আসক্ত হয়ে পড়েন। ২টি চিকিৎসা কেন্দে  প্রায় লড়্গাধিক টাকা খুইয়ে ১০ হাজার টাকা প্রতি মাসে পরিশোধ করার চুক্তিতে তাকে দেওয়া হয় আশ্রয়ে। সেখানে পুরোপুরি ভালো হবে কিনা তা নিয়ে দুঃচিন্ত্মা রয়েছেন তারা। এখান থেকে সুস্থ করে ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়ে দিবেন বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা