শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

অনিরাময় চিকিৎসা নিরাময় কেন্দ্রে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
অনিরাময় চিকিৎসা নিরাময় কেন্দ্রে

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আশরাফুল। আগে তিনি ফেনসিডিল সেবন করতেন। এখন ইয়াবায় আসক্ত। চার বছরের মধ্যে তিনি ১১ বার ভর্তি হয়েছেন মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে। কখনো এক মাস, কখনো দুই মাস টানা ছিলেন। ১৫ দিনও ছিলেন কয়েকবার। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। নিরাময় কেন্দ্র থেকে ফিরে এসেই আবার মাদক গ্রহণ করছে। পরিবারের সদস্যরাই তাকে বারবার নিয়ে কেন্দ্রে ভর্তি করায়। কত টাকা খরচ হয়েছে তার কোনো হিসাব নেই তাদের কাছে। মোরশেদ আলম নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি ছিলেন ১৩ বার। কোনো লাভ হয়নি ধানমন্ডির এই বাসিন্দার। আবারও মাদকের মধ্যেই রয়েছেন। মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের অভিভাবকদের অভিযোগ, নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। তারা নিজেদের ইচ্ছামতোই চিকিৎসা সেবা দেয়। রাজধানীসহ দেশের বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে প্রায় সহস্রাধিক মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে মাদকাসক্তদের কোন পদ্ধতিতে চিকিৎসাসেবা দিয়ে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনা যায় তা সংশ্লিষ্টরা জানে না। এসব নিরাময় কেন্দ্র নীতিমালা ছাড়াই চলছে। তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে চিকিৎসা চালাতে গিয়ে ভুল চিকিৎসার কবলে পড়ছে মাদকাসক্তরা। চিকিৎসার নামে মাদকসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। সেবার নামে এসব প্রতিষ্ঠানে চলে অর্থ বাণিজ্য। চিকিৎসাসেবা নিয়ে সুস্থ জীবনে ফিরে এসেছে এমন নজির কম। কেউ কেউ চিকিৎসা নিয়ে কিছুদিন ভালো থাকলেও আবারও তাকে কেন্দ্রে ফিরে আসতে হচ্ছে। এ সুযোগে অভিনব পদ্ধতিতে নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসার নামে একটি চক্র হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। অথচ ওইসব কেন্দ্রের অধিকাংশের নেই কোনো বৈধ অনুমোদন এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া বাসা নিয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো দিন দিন গজিয়ে উঠছে নতুন নতুন মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র। বিশেষায়িত এসব চিকিৎসাকেন্দ্রের মধ্যে গুটিকয়েক ছাড়া বাকিগুলোর অনুমোদন পর্যন্ত নেই। আর যেগুলোর অনুমোদন আছে সেগুলোতেও নেই অভিজ্ঞ চিকিৎসক বা কর্মী। পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনীয় উপকরণও নেই এসব কেন্দ্রে। ন্যূনতম মান বজায় রেখে মাদকাসক্তদের চিকিৎসা করা তো দূরের কথা, অনেক ক্ষেত্রে অপচিকিৎসায় রোগীর প্রাণ সংহারের ঘটনাও ঘটে। নজরদারির কোনো বালাই না থাকায় এসব কেন্দ্র কোনো ফল বয়ে আনছে না মাদকাসক্তদের জন্য। প্রায় এক হাজার ২০০ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র আছে সারা দেশে। যার মধ্যে মাত্র ২২০টি প্রতিষ্ঠান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) থেকে অনুমোদন নিয়েছে। অথচ এসব প্রতিষ্ঠানই দেশের লাখ লাখ মাদকাসক্ত রোগীকে চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে সেবা দিচ্ছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কোনো প্রকার নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ঢাকাসহ সারা দেশে গড়ে উঠছে মাদক নিরাময় কেন্দ্র নামের ‘ব্যবসা’ প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানে চলছে চিকিৎসার নামে রোগীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। গত দুই বছরে ১০টি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে ১১ জনের লাশ উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে। মাদকের ব্যবসা পরিচালনা এবং রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো টাকা আদায়েরও অভিযোগ আছে। প্রতিষ্ঠানগুলোতে নেই ডিএনসির নজরদারি। ডিএনসির (ঢাকা মেট্রো দক্ষিন) সহকারি পরিচালক সামসুল আলম বলেন, ‘২২০টি প্রতিষ্ঠান অনুমোদন নিয়েছে। শর্তগুলো পূরণ করলেই অনুমোদন দিচ্ছি। তদারকির আওতাও বেড়েছে। মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসক না থাকায় কোথাও রোগীর চাপ বেশি থাকতে পারে। সমস্য হচ্ছ্তেমাদকাসক্তদের যে দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা দিতে হয় তা অনেকেই জানেন না।’ অবৈধ প্রতিষ্ঠানগুলোতে মাঝেমধ্যে অভিযান চালায় ডিএনসি ও র‌্যাব। এ সময় সেখানকার অবস্থা দেখে কর্মকর্তারাও শিউরে ওঠেন। রাজধানীর দক্ষিণখানের গাওয়াইল প্রেমবাগান এলাকায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে একটি দল ইউটার্ন মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে অভিযান চালায়। তখন দেখা যায়, ১৭ রোগীকে হাতকড়া পরিয়ে অভিনব কায়দায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিরাময় কেন্দ্রগুলোর বেশির ভাগই মাদকাসক্তদের নির্মম ও অমানবিক পন্থায় চিকিৎসা দিচ্ছে। ফলে রোগী নিজে এবং স্বজনরা সিদ্ধান্ত নিয়ে চিকিৎসা না করিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। আর চিকিৎসা করালেও কাঙি্ক্ষত ফল মিলছে না। জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৪ অক্টোবর রাজধানীর বারিধারা এলাকার ‘প্রত্যয়’ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে আসাদুল ইসলাম নামে এক রোগীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়। তাকে চিকিৎসার নামে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করছে স্বজনরা। এ ঘটনায় নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে প্রত্যয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার (অব.) নজরুল হক, চিকিৎসক সত্য প্রকাশসহ সাতজনকে আসামি করে ভাটারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, গভীর রাতে রোগী আসাদুল গলায় ফাঁস দিয়েছেন। ভাটারা থানা পুলিশ জানায়, এখন মামলাটির তদন্ত করছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। একই বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রামের ছোটপুলে রহমানবাগ নাহার ম্যানশনের ‘ছায়ানীড়’ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে নিজাম উদ্দিন নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। স্বজনদের অভিযোগ, নিজামকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কেন্দ্রের সদস্যরা। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী মেরি আক্তার ছায়ানীড়ের পরিচালক দুলাল সরকার, পরিচালকমণ্ডলীর তিন সদস্য বিপ্লব, জসীম ও আবদুল বাতেন ওরফে বাচনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। হালিশহর থানার ওসি আবু মোহাম্মদ শাহজাহান কবির বলেন, ঘটনায় তদন্ত চলছে। নিজামের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। ২০১৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর ‘সময়’ নামে চট্টগ্রামের আরেক প্রতিষ্ঠানে মারা যায় সুজিত ধর নামে এক রোগী। স্বজনদের অভিযোগ, মারধরে আহত হয়ে সুজিতের মৃত্যু হয়। ‘অংকুর’ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও রোগী নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এসব ঘটনার ব্যাপারে ডিএনসির চট্টগ্রাম মেট্রো উপ-অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক চৌধুরী ইসরুল হাসান জানান, দুটি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর তাদের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

তবে অংকুরের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়নি তদন্তদল। ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর চুয়াডাঙ্গায় এনজিও পরিচালিত প্রত্যাশা মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হেলাল নামের এক মুদি ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। অন্য রোগীরা বলেন, নির্মম নির্যাতনের কারণে হেলালের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ২০১২ সালের ২ মে রাজধানীর মিরপুরের উত্তর বিশিলের ৭ নম্বর রোডের ৬৯/ক নম্বর বাড়িতে ‘পরিবর্তন মাদকাসক্তি পরামর্শ ও পরিচর্যা কেন্দ্র’ থেকে রায়হান রাকিব (১৬) নামে এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করা হয়। স্বজনরা অভিযোগ করে, নির্যাতন করে হত্যার পর ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে প্রচার করেছে কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনায় ব্যাপক তোলপাড় হয়েছিল। গত সোমবার বাবু রাজ জিলানী নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীতে অন্ধকার, স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ, ছোট ছোট রম্নম নিয়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ  চলছে। এগুলোকে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখিয়ে কিছু অসাধু চক্র ব্যবসা কেন্দে  পরিনত করে পরিচালনা করছেন। এসব কেন্দে  চিকিৎসা সুবিধা বলতে কিছু নেই। নানা অভিযোগ আর চিকিৎসার নামে রোগীর ওপর শারীরিক নির্যাতন, মাদক থেকে মুক্ত করার পরিবর্তে চিকিৎসা কেন্দে র মধ্যে মাদক সেবন করানো, জেলখানার আসামীদের মতো বন্দী করে রেখে রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো অর্থ আদায় করে নেওয়া হয়। ৪ মাস থেকে শুরম্ন করে কোনো কোনো কেন্দ গুলোতে ৬ মাসের চুক্তিতে মাদকাসক্তদের সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনার চুক্তির নামে প্রতিমাসে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরম্ন করে লড়্গাধিক টাকাও নেওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসা কেন্দ  থেকে বের হয়ে পরিবারের মাঝে ফিরে যাওয়ার পর আবার তারা পুরোনো জীবনে ফিরে যায়। ফলে সুস্থ্য না হওয়ায় পুনরায় তাদেরকে ওই সকল চিকিৎসা কেন্দে  ভর্তি করায় তাদের পরিবার।

মিরপুরের ৬ নম্বর সেকশনের ৬ নম্বর রোডে অবস্থিত আশ্রয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দে  কথা হয় মাদকাসক্ত যুবক রনির মা সেফালি বেগমের সাথে। সেন্ট্রাল রোডের চা দোকানদার মজিবর রহমানের স্ত্রী সেফালি বেগমের ৪ ছেলেমেয়ের মধ্যে রনি বড় ছেলে। জুতার দোকানে কাজ করতো রনি। বন্ধু বান্ধবের পালস্নায় পড়ে মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ে। প্রায় ৫ বছর ধরে মাদকে ভয়ংকরভাবে আসক্ত হয়ে পড়ার পর তাকে প্রথমে গোড়ানের একটি বেসরকারী নিরাময় কেন্দে  চিকিৎসা করায়। সেখানে চিকিৎসায় কিছুটা ভালো হলেও পরে আবারো আসক্ত হয়ে পড়েন। ২টি চিকিৎসা কেন্দে  প্রায় লড়্গাধিক টাকা খুইয়ে ১০ হাজার টাকা প্রতি মাসে পরিশোধ করার চুক্তিতে তাকে দেওয়া হয় আশ্রয়ে। সেখানে পুরোপুরি ভালো হবে কিনা তা নিয়ে দুঃচিন্ত্মা রয়েছেন তারা। এখান থেকে সুস্থ করে ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়ে দিবেন বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন