শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

সাত সপ্তাহ পর ফের ৮০ ছাড়াল দৈনিক মৃত্যু

সর্বাধিক মৃত্যুর আগের রেকর্ড ভাঙল খুলনা, শনাক্ত হারে সব বিভাগকে ছাড়াল রংপুর, ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৩৬৪১, মৃত্যু ৮২
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সাত সপ্তাহ পর ফের ৮০ ছাড়াল দৈনিক মৃত্যু

লকডাউন, কঠোর বিধিনিষেধ কোনো কিছু দিয়েই নিয়ন্ত্রণে আসছে না করোনাভাইরাস পরিস্থিতি। ৫২ দিনের মাথায় আবারও দেশে দৈনিক মৃত্যু ৮০ ছাড়িয়েছে। খুলনা বিভাগে এক দিনে সর্বাধিক মৃত্যুর আগের দিনের রেকর্ডটিও ভেঙে গেছে গত ২৪ ঘণ্টায়। একই সময়ে শনাক্ত হারে সব বিভাগকে ছাড়িয়ে গেছে রংপুর বিভাগ। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে শনাক্ত হার কিছুটা কমলেও বেড়েছে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ২২ হাজার ২৩১টি নমুনা পরীক্ষায় ৩ হাজার ৬৪১ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১৬.৩৮ শতাংশ। আগের দুই দিনের তুলনায় শনাক্ত হার কিছুটা কমলেও ৫২ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে গত ২৪ ঘণ্টায়। এই সময়ে মারা গেছেন ৮২ জন। এর চেয়ে বেশি ৮৮ জনের মৃত্যুর খবর এসেছিল গত ২৯ এপ্রিল। গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট ৮ লাখ ৫১ হাজার ৬৬৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে মারা গেছেন ১৩ হাজার ৫৪৮ জন। সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৮২ হাজার ৬৫৫ জন। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগেই মারা গেছেন ৩২ জন, যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ও খুলনায় এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। আগের দিনও এই বিভাগে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল, যা ছিল অন্য যে কোনো বিভাগের চেয়ে বেশি। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জন ঢাকা, ৯ জন চট্টগ্রাম, ১২ জন রাজশাহী, একজন বরিশাল, দুজন সিলেট, একজন রংপুর ও চারজন ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন।

গত বেশ কিছুদিন ধরেই নমুনা পরীক্ষায় টানা সর্বোচ্চ শনাক্ত হার বজায় ছিল খুলনা বিভাগে। গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনায় শনাক্ত হার ৩ শতাংশের মতো কমে ৩১.১০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে রংপুর বিভাগে শনাক্ত হার ৬ শতাংশের মতো বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫.২০ শতাংশে, যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। রাজশাহী বিভাগেও ৪ শতাংশের মতো বেড়ে শনাক্ত হার দাঁড়িয়েছে ২২.৩১ শতাংশে। এক দিনের ব্যবধানে সিলেট বিভাগে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ বেড়ে শনাক্ত হার দাঁড়িয়েছে ১৯.৯৭ শতাংশে। ময়মনসিংহে বেড়েছে ২.৫৫ শতাংশ। অন্য বিভাগগুলোয় কমেছে। সবেচেয়ে বেশি (৮.৩৬ শতাংশ) কমেছে বরিশাল বিভাগে।

গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৮২ জনের মধ্যে ৫৫ জন ছিলেন পুরুষ ও ২৭ জন নারী। বয়স বিবেচনায় মৃতদের মধ্যে ৩৮ জন ছিলেন ষাটোর্ধ্ব, ২১ জন পঞ্চাশোর্ধ্ব, ১১ জন চল্লিশোর্ধ্ব, ৯ জন ত্রিশোর্ধ্ব, দুজন বিশোর্ধ্ব ও একজনের বয়স ছিল ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। এর মধ্যে ৭৯ জন হাসপাতালে ও তিনজন বাড়িতে মারা গেছেন।

সংক্রমণ ঠেকাতে সারা দেশে চলমান লকডাউনের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় আলাদাভাবে বিধিনিষেধ জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। তবে প্রয়োজন ছাড়াই মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে। দিনভর দলবেঁধে আড্ডা চলছে চায়ের দোকানে। মাস্কও পরছেন না অনেকে। ফলে লকডাউন/বিধিনিষেধের মধ্যেই বেড়ে চলেছে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু। এদিকে করোনার এবারের ঢেউয়ে আইসিইউ ও অক্সিজেন সংকট চরমে উঠেছে। অনেক হাসপাতালে একটি আইসিইউর জন্য সিরিয়াল দিচ্ছেন ৬০-৭০ জন। করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো আরও খবর- খুলনা : মৃত্যুর পাশাপাশি সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৭৬৩ জনের। হাসপাতালে মুমূর্ষু রোগীর চিকিৎসায় আইসিইউ শয্যা ও অক্সিজেন সংকট দেখা দিয়েছে। গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. গাজী মিজানুর রহমান জানান, অক্সিজেন সরবরাহে ঘাটতি থাকায় মাঝে মধ্যেই উদ্বেগজনক অবস্থা তৈরি হচ্ছে। একই অবস্থা খুলনা মেডিকেল কলেজ ডেডিকেটেড হাসপাতালেও। এখানে গতকাল ১৩০ শয্যার বিপরীতে ১৫৯ জন ভর্তি ছিল। ২০টি আইসিইউ, ২০টি এইচডিও শয্যায় মুমূর্ষু রোগী ভর্তি রয়েছে। হাসপাতালের পরিচালক ডা. রবিউল হাসান বলেন, আইসিইউ ও এইচডিও শয্যায় আর কোনো রোগী ভর্তির সুযোগ নেই। একজন রোগীর মৃত্যুর পর শয্যা খালি হলে আরেকজন ভর্তি করা হচ্ছে। বর্তমানে যারা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন, তাদের অধিকাংশের অক্সিজেন প্রয়োজন হচ্ছে।

রাজশাহী : সীমান্তবর্তী জেলা রাজশাহীতে গত ১১ জুন থেকে চলছে ‘বিশেষ লকডাউন’। এরপরও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর সংখ্যা কমছেই না। রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। প্রতিদিনই গড়ে ১০ জনের মৃত্যু হচ্ছে। করোনা রোগীদের জায়গা দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় হাসপাতালের আরও একটি সাধারণ ওয়ার্ডকে কভিড ওয়ার্ডে রূপান্তরের কাজ চলছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫৪ জন রোগী করোনা উপসর্গ ও আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। সব মিলিয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩৭৭ জন। হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, করোনার প্রথম ঢেউ চলাকালে রামেক হাসপাতালে গড়ে সর্বোচ্চ ১৩৫ জন রোগী চিকিৎসাধীন থাকত। গত রোজার ঈদের আগে কমে সেটি ৭১ জনে দাঁড়িয়েছিল। ঈদের পর থেকে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছেই।

টাঙ্গাইল : আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ায় টাঙ্গাইল ও এলেঙ্গা পৌর এলাকায় ২২ জুন থেকে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ জারি করেছে জেলা প্রশাসন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫৩টি নমুনা পরীক্ষায় ৪৭ জনের পজিটিভ এসেছে।

বাগেরহাট : গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬৮ জনের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে, মারা গেছেন দুজন। মোংলায় ৩২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৫ জনের পজিটিভ পাওয়া গেছে। শনাক্তের হার ৪৬.৮৭ শতাংশ। এ উপজেলায় তৃতীয় দফায় আরও সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হলেও কেউ তা মানছেন না। হাটবাজারে উপচে পড়া ভিড়, খেয়া নৌকায় গাদাগাদি করে যাত্রী পারাপার চলছে। এ ছাড়া ফকিরহাটেও গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ছিল ৪৬.৮৭ শতাংশ ও সদরে ৪০ শতাংশ। কচুয়া উপজেলায় নমুনা পরীক্ষার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় কোনো রোগী নেই।

নাটোর : গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে রেকর্ড সংখ্যক ১৪৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩৩.৮০ শতাংশ। রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। বর্তমানে উপসর্গসহ করোনায় আক্রান্ত ৬৬ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। নাটোর ও সিংড়া পৌর এলাকায় করোনা রোধে ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন চলছে। তবে কাজের সন্ধানে বা অপ্রয়োজনে মানুষ বেরিয়ে আসছেন হাট-বাজারে।

সাতক্ষীরা : গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাতক্ষীরার তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আর উপসর্গ নিয়ে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন আরও তিনজন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৫০ শতাংশ।

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে জেলার খোকসা উপজেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে এক কলেজ শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় এটিই সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৬৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩০.৫৪ শতাংশ। ঝিনাইদহ : গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৯০ জনের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার প্রায় ৫৫ শতাংশ। এ ছাড়া সদর হাসপাতালে চারজন করোনা রোগী ও মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা উপসর্গ নিয়ে একজন মারা গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন