শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

সাত সপ্তাহ পর ফের ৮০ ছাড়াল দৈনিক মৃত্যু

সর্বাধিক মৃত্যুর আগের রেকর্ড ভাঙল খুলনা, শনাক্ত হারে সব বিভাগকে ছাড়াল রংপুর, ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৩৬৪১, মৃত্যু ৮২
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সাত সপ্তাহ পর ফের ৮০ ছাড়াল দৈনিক মৃত্যু

লকডাউন, কঠোর বিধিনিষেধ কোনো কিছু দিয়েই নিয়ন্ত্রণে আসছে না করোনাভাইরাস পরিস্থিতি। ৫২ দিনের মাথায় আবারও দেশে দৈনিক মৃত্যু ৮০ ছাড়িয়েছে। খুলনা বিভাগে এক দিনে সর্বাধিক মৃত্যুর আগের দিনের রেকর্ডটিও ভেঙে গেছে গত ২৪ ঘণ্টায়। একই সময়ে শনাক্ত হারে সব বিভাগকে ছাড়িয়ে গেছে রংপুর বিভাগ। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে শনাক্ত হার কিছুটা কমলেও বেড়েছে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ২২ হাজার ২৩১টি নমুনা পরীক্ষায় ৩ হাজার ৬৪১ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১৬.৩৮ শতাংশ। আগের দুই দিনের তুলনায় শনাক্ত হার কিছুটা কমলেও ৫২ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে গত ২৪ ঘণ্টায়। এই সময়ে মারা গেছেন ৮২ জন। এর চেয়ে বেশি ৮৮ জনের মৃত্যুর খবর এসেছিল গত ২৯ এপ্রিল। গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট ৮ লাখ ৫১ হাজার ৬৬৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে মারা গেছেন ১৩ হাজার ৫৪৮ জন। সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৮২ হাজার ৬৫৫ জন। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগেই মারা গেছেন ৩২ জন, যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ও খুলনায় এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। আগের দিনও এই বিভাগে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল, যা ছিল অন্য যে কোনো বিভাগের চেয়ে বেশি। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জন ঢাকা, ৯ জন চট্টগ্রাম, ১২ জন রাজশাহী, একজন বরিশাল, দুজন সিলেট, একজন রংপুর ও চারজন ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন।

গত বেশ কিছুদিন ধরেই নমুনা পরীক্ষায় টানা সর্বোচ্চ শনাক্ত হার বজায় ছিল খুলনা বিভাগে। গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনায় শনাক্ত হার ৩ শতাংশের মতো কমে ৩১.১০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে রংপুর বিভাগে শনাক্ত হার ৬ শতাংশের মতো বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫.২০ শতাংশে, যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। রাজশাহী বিভাগেও ৪ শতাংশের মতো বেড়ে শনাক্ত হার দাঁড়িয়েছে ২২.৩১ শতাংশে। এক দিনের ব্যবধানে সিলেট বিভাগে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ বেড়ে শনাক্ত হার দাঁড়িয়েছে ১৯.৯৭ শতাংশে। ময়মনসিংহে বেড়েছে ২.৫৫ শতাংশ। অন্য বিভাগগুলোয় কমেছে। সবেচেয়ে বেশি (৮.৩৬ শতাংশ) কমেছে বরিশাল বিভাগে।

গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৮২ জনের মধ্যে ৫৫ জন ছিলেন পুরুষ ও ২৭ জন নারী। বয়স বিবেচনায় মৃতদের মধ্যে ৩৮ জন ছিলেন ষাটোর্ধ্ব, ২১ জন পঞ্চাশোর্ধ্ব, ১১ জন চল্লিশোর্ধ্ব, ৯ জন ত্রিশোর্ধ্ব, দুজন বিশোর্ধ্ব ও একজনের বয়স ছিল ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। এর মধ্যে ৭৯ জন হাসপাতালে ও তিনজন বাড়িতে মারা গেছেন।

সংক্রমণ ঠেকাতে সারা দেশে চলমান লকডাউনের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় আলাদাভাবে বিধিনিষেধ জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। তবে প্রয়োজন ছাড়াই মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে। দিনভর দলবেঁধে আড্ডা চলছে চায়ের দোকানে। মাস্কও পরছেন না অনেকে। ফলে লকডাউন/বিধিনিষেধের মধ্যেই বেড়ে চলেছে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু। এদিকে করোনার এবারের ঢেউয়ে আইসিইউ ও অক্সিজেন সংকট চরমে উঠেছে। অনেক হাসপাতালে একটি আইসিইউর জন্য সিরিয়াল দিচ্ছেন ৬০-৭০ জন। করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো আরও খবর- খুলনা : মৃত্যুর পাশাপাশি সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৭৬৩ জনের। হাসপাতালে মুমূর্ষু রোগীর চিকিৎসায় আইসিইউ শয্যা ও অক্সিজেন সংকট দেখা দিয়েছে। গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. গাজী মিজানুর রহমান জানান, অক্সিজেন সরবরাহে ঘাটতি থাকায় মাঝে মধ্যেই উদ্বেগজনক অবস্থা তৈরি হচ্ছে। একই অবস্থা খুলনা মেডিকেল কলেজ ডেডিকেটেড হাসপাতালেও। এখানে গতকাল ১৩০ শয্যার বিপরীতে ১৫৯ জন ভর্তি ছিল। ২০টি আইসিইউ, ২০টি এইচডিও শয্যায় মুমূর্ষু রোগী ভর্তি রয়েছে। হাসপাতালের পরিচালক ডা. রবিউল হাসান বলেন, আইসিইউ ও এইচডিও শয্যায় আর কোনো রোগী ভর্তির সুযোগ নেই। একজন রোগীর মৃত্যুর পর শয্যা খালি হলে আরেকজন ভর্তি করা হচ্ছে। বর্তমানে যারা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন, তাদের অধিকাংশের অক্সিজেন প্রয়োজন হচ্ছে।

রাজশাহী : সীমান্তবর্তী জেলা রাজশাহীতে গত ১১ জুন থেকে চলছে ‘বিশেষ লকডাউন’। এরপরও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর সংখ্যা কমছেই না। রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। প্রতিদিনই গড়ে ১০ জনের মৃত্যু হচ্ছে। করোনা রোগীদের জায়গা দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় হাসপাতালের আরও একটি সাধারণ ওয়ার্ডকে কভিড ওয়ার্ডে রূপান্তরের কাজ চলছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫৪ জন রোগী করোনা উপসর্গ ও আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। সব মিলিয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩৭৭ জন। হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, করোনার প্রথম ঢেউ চলাকালে রামেক হাসপাতালে গড়ে সর্বোচ্চ ১৩৫ জন রোগী চিকিৎসাধীন থাকত। গত রোজার ঈদের আগে কমে সেটি ৭১ জনে দাঁড়িয়েছিল। ঈদের পর থেকে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছেই।

টাঙ্গাইল : আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ায় টাঙ্গাইল ও এলেঙ্গা পৌর এলাকায় ২২ জুন থেকে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ জারি করেছে জেলা প্রশাসন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫৩টি নমুনা পরীক্ষায় ৪৭ জনের পজিটিভ এসেছে।

বাগেরহাট : গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬৮ জনের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে, মারা গেছেন দুজন। মোংলায় ৩২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৫ জনের পজিটিভ পাওয়া গেছে। শনাক্তের হার ৪৬.৮৭ শতাংশ। এ উপজেলায় তৃতীয় দফায় আরও সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হলেও কেউ তা মানছেন না। হাটবাজারে উপচে পড়া ভিড়, খেয়া নৌকায় গাদাগাদি করে যাত্রী পারাপার চলছে। এ ছাড়া ফকিরহাটেও গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ছিল ৪৬.৮৭ শতাংশ ও সদরে ৪০ শতাংশ। কচুয়া উপজেলায় নমুনা পরীক্ষার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় কোনো রোগী নেই।

নাটোর : গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে রেকর্ড সংখ্যক ১৪৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩৩.৮০ শতাংশ। রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। বর্তমানে উপসর্গসহ করোনায় আক্রান্ত ৬৬ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। নাটোর ও সিংড়া পৌর এলাকায় করোনা রোধে ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন চলছে। তবে কাজের সন্ধানে বা অপ্রয়োজনে মানুষ বেরিয়ে আসছেন হাট-বাজারে।

সাতক্ষীরা : গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাতক্ষীরার তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আর উপসর্গ নিয়ে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন আরও তিনজন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৫০ শতাংশ।

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে জেলার খোকসা উপজেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে এক কলেজ শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় এটিই সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৬৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩০.৫৪ শতাংশ। ঝিনাইদহ : গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৯০ জনের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার প্রায় ৫৫ শতাংশ। এ ছাড়া সদর হাসপাতালে চারজন করোনা রোগী ও মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা উপসর্গ নিয়ে একজন মারা গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা