শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

জয়কে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণা

‘সজীব ওয়াজেদ জয় : তারুণ্যদীপ্ত গর্বিত পথচলা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জয়কে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জ্যেষ্ঠ সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫১তম জন্মদিনে ‘সজীব ওয়াজেদ জয় : তারুণ্যদীপ্ত গর্বিত পথচলা’ শিরোনাম গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সকালে গণভবনে এই দ্বিভাষিক গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের বর্ণাঢ্য জীবনের ওপর বেশ কিছু নিবন্ধ, সংবাদচিত্র ও দুর্লভ আলোকচিত্র রয়েছে এই বইয়ে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করা হয়েছে বইটি। ‘সজীব ওয়াজেদ জয় : তারুণ্যদীপ্ত গর্বিত পথচলা’ গ্রন্থের প্রচ্ছদ ও গ্রন্থ পরিকল্পনা করেছেন শাহরিয়ার খান বর্ণ। বইটির ইংরেজি সংস্করণের নাম ‘সজীব ওয়াজেদ জয় : আ  স্পিরিটেড গ্রেসফুল জার্নি’। ১৬০ পৃষ্ঠার বইটির উপদেষ্টা সম্পাদক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বইটি সম্পাদনা করেছেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত। জয়ীতা প্রকাশনী থেকে বইটি প্রকাশ করেছেন ইয়াসিন কবীর জয়। ই-বুক আকারেও (https://gorbitopothchola.net/) বইটি পড়া যাচ্ছে।

২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্নের কথা বলা হয়, তার স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন সজীব ওয়াজেদ। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়ের পর তাঁকে  প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা করা হয়। গত একযুগে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির যে বিকাশ হয়েছে, তার অন্যতম কারিগর তিনিই। নেতৃত্ব ও প্রভাবের কারণে ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নির্বাচিত হন জয়।

ডাকটিকিট অবমুক্ত : প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যের একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই সঙ্গে ১০ টাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ডাটা কার্ড ও বিশেষ সিলমোহর অবমুক্ত করেন তিনি। গতকাল বিকালে গণভবনে স্বাক্ষর এবং বিশেষ সিলমোহরের মাধ্যমে ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেন, ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

জয়কে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণা : গতকাল সকালে জনপ্রশাসন পদক অনুষ্ঠানে ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুক্তিযুদ্ধকালীন বন্দীদশায় জয়ের জন্ম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া নামে নামকরণ, বৈরী পরিবেশে তাঁর শিক্ষা, জয়ের পরামর্শ ও অনুপ্রেরণায় ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা- সার্বিক বিষয় উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণায়। করোনা মহামারীর কারণে জন্মদিনে মা-সন্তান একত্রিত হতে না পারার কষ্টের কথাও তুলে ধরেন তিনি। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৭ জুলাই তাঁর জন্য একটি ‘বিশেষ দিন’ উল্লেখ করে তাঁর মাতৃত্বের শুরুর দিনগুলোর ঘটনাবলি তুলে ধরেন। একাত্তরের সেই দিনগুলোর ঘটনায় মুক্তিযুদ্ধের প্রসঙ্গও মিলেমিশে একাকার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ দেশের কোথাও কেউ পাকিস্তানের পতাকা ওড়ায়নি। দেশের সবখানে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো হয়। ওই সময় ইয়াহিয়া খান ঢাকায়। সেদিন তাকে সবাই অস্বীকার করেছিল। ৩২ নম্বরের বাড়িতেও আমার বাবা সেদিন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করলেন। ওই সময় সন্তানসম্ভবা ছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমি সবসময় আমার বাবার হাত-পায়ের নখ কেটে দিতাম। এটা আমার একটি নিয়মিত কাজ ছিল। সেদিনও পতাকা ওড়ানোর পর দুপুরে বাবা বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। আমি একটা মগে পানি নিয়ে যখন তাঁর হাতের নক কেটে দিচ্ছি, তখন তিনি আমাকে বলছিলেন- ‘হ্যাঁ, ভালোভাবে কেটে দে, জানি না এই সুযোগ আর পাবি কি না। তবে তোর ছেলে হবে। আর সেই ছেলে স্বাধীন বাংলাদেশে জন্ম নেবে। তার নাম জয় রাখবি।’

এ ঘটনার ঠিক দুই দিন পরের ২৫ মার্চ গণহত্যার কালরাত্রির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২৫ মার্চ হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরু করে। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তারপর আমাদের বাসাটা আক্রমণ করে। তাঁকে (বঙ্গবন্ধু) গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এই আক্রমণের কিছু মুহূর্ত পূর্বে আমি, আমার বোন রেহানা ও আমার এক খালাতো বোনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আব্বা একরকম জোর করেই আমাদের পাঠিয়ে দেন। আমার ভাই কামাল আগেই চলে গিয়েছিল ব্যারিকেড দিতে। জামাল আর রাসেল মাকে ছেড়ে যাবে না বলে মায়ের সঙ্গে থেকে যায়। পরে আমাদের বাসায় আক্রমণ করে বাবাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।

বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের কয়েক দিন পরেই বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তাঁর পরিবারের সবাইকে গ্রেফতার করা হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ১৮ নম্বর রোডের একটি অনেকটা পরিত্যক্ত একতলা বাসায় রাখা হয়। যখন আমার সন্তান প্রসবের সময় হয়েছিল, পাকিস্তানি মিলিটারিরা আমাকে হাসপাতালে যেতে দিয়েছিল। কিন্তু আমার মাকে তারা যেতে দেয়নি। হাসপাতালে তখন ডাক্তার নূরুল ইসলাম সাহেব ছিলেন। আমাদের সুফিয়া খাতুন, ডাক্তার ওয়াদুদ সাহেব, আমাদের মুহিত সাহেবের (সাবেক অর্থমন্ত্রী) বোন প্রফেসর সাহেলাও ছিলেন। জয়ের জন্মটা মেডিকেল কলেজেই হয়।

তিনি বলেন, আমি যখন বন্দী, সেই বন্দী অবস্থায় জয়ের জন্ম। তার নাম জয়ই আমরা রেখেছিলাম। জন্মের পর জয়কে নিয়ে আমি ফিরে আসি বাংলোতে, সেই কারাগারেই। আমি জয়কে নিয়ে বারান্দায় দাঁড়ানো। পাকিস্তানি একজন কর্নেল জিজ্ঞেস করেন, ওর নাম কি? আমি বলি জয়। তিনি বলেন, জয় মানে? তো আমি বলি- জয় মানে জয়, জয় মানে ভিক্টরি। তো (পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা) খুব ক্ষেপে যায়। শিশু (জয়), তাকেও তারা গালি দেয়। কাজেই এরকম একটি পরিবেশে জয়ের জন্ম। আমরা সেখানে হলেই থাকতাম, কোনো প্রাইভেসি ছিল না। ‘ওই সময় খাওয়া-দাওয়ার কোনো ঠিক ছিল না’- উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ওকে (জয়কে) নিয়ে যখন একটা বাড়ি থেকে আরেকটা বাড়িতে শেল্টার নিই, জানি না কীভাবে বেঁচেছিলাম, খাওয়া-দাওয়ার কোনো ঠিক-ঠিকানা ছিল না। শুধু আল্লাহর কাছে দোয়া করতাম আমার বাচ্চাটা যেন সুস্থ হয়। আমার মা-ও সবসময় সেই দোয়াই করতেন। তিনি বলেন, আজ সেই জয়ের জন্মদিন। আজ তার ৫০ বছর বয়স হলো। এই করোনার কারণে আমরা সবাই এক হতে পারলাম না, এটা আরেকটা দুঃখ। তবে আপনারা দিনটিকে স্মরণ করছেন এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পেছনে জয়ের অবদানের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ, আমি আপনাদের সঙ্গে কথা বলছি, এটা কিন্তু জয়েরই ধারণা, জয়েরই চিন্তা।

১৯৮১ সালে দেশে আসার পর বারবার গৃহবন্দী থাকতে হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ওই গৃহবন্দী অবস্থায় আমার আব্বার বন্ধু আজিজ সাত্তার চাচা জয় আর পুতুলকে স্কুলে ভর্তি করে দেন। সেখানে স্কুল থেকেই কম্পিউটার শিক্ষা নেয়। জয় যখন ছুটিতে আসত কম্পিউটার নিয়ে আসত। জয়ের কাছ থেকেই আমি কম্পিউটার শিখেছি। আমাদের মধ্যে আলোচনা হতো, আমাদের দেশে কীভাবে কম্পিউটারের শিক্ষা প্রবর্তন করব। ১৯৯৬ সালে যখন সরকার গঠন করি, জয় প্রতি মুহূর্তেই আমাকে পরামর্শ দিত। তখন বলত, কম্পিউটারের ওপর থেকে ট্যাক্স প্রত্যাহার করতে হবে। কম্পিউটারকে মানুষের কাছে সহজলভ্য করতে হবে, তাহলেই মানুষ এটা শিখবে। সেই সঙ্গে মানুষকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আর সেভাবেই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু।

সরকার গঠনের সময়কালের ঘটনা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমি যখন সরকার গঠন করি তখন দেখতাম কেউই কম্পিউটার ব্যবহার করে না। টেবিলে একটি ডেস্কটপ রাখা থাকত মাত্র। অনেকে হাত দিতে সাহস পেত না। সরকার গঠনের পর আমি নির্দেশ দিলাম প্রত্যেকটা ফাইল কম্পিউটার টাইপ করে আসতে হবে। সেভাবেই দেখতে চাই। এরপর আমি একটি জাতীয় কমিটিও করে দিয়েছিলাম নতুন প্রযুক্তির প্রচার ও প্রসারের জন্য। ওই সময় পাঁচ বছরে মানুষ আস্তে আস্তে কিছু ব্যবহার করা শুরু করে। তখন ল্যাপটপ ও কম্পিউটার প্রতিটি অফিসে ব্যবহার করা শুরু হয়ে যায়। তিনি বলেন, আজকে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করতে পেরেছি। ধাপে ধাপে এ পর্যন্ত যত কাজ আমরা করেছি, সবই কিন্তু জয়ের পরামর্শ মতো। কারণ, সে ব্যাঙ্গালুরু ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি নেয়। এরপর ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি নেয়। এরপর ২০০৭ সালে হার্ভার্ড থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি করে। আমি তাকে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে জোর করে ভর্তি করাই। কিন্তু ওই সময়ে বন্দী হয়ে যাওয়ার কারণে তাকে কোনো সাহায্য করতে পারিনি। তবে সে নিজেই তার পড়াশোনা কনটিনিউ করে এবং পাবলিক সার্ভিসের ওপর মাস্টার্স ডিগ্রি করে।

তিনি বলেন, আজকে আমরা বাংলাদেশটাকে ডিজিটাল করতে পেরেছি, প্রযুক্তি শিক্ষাটাকে পপুলার করতে পেরেছি। তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে জয়, আমার বোনের ছেলে রাদওয়ান- তারা সবাই কিন্তু উদ্যোগ নিয়ে কাজ করেছে। শুভ ফলটা আজ বাংলাদেশ পাচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, চিন্তা করি এই করোনাকালে আমাদের যদি এই সুযোগটা না থাকত! ডিজিটাল ডাটা যদি ওপেন না থাকত, আমরা কী অবস্থায় যেতাম? আমাদের সরকার চালানো মুশকিল হয়ে যেত। মানুষের জীবনযাত্রায় বিরাট এক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হতো। আধুনিক প্রযুক্তির শিক্ষা নিয়েছি বলেই কিন্তু এটা সম্ভব হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১০ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র
ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন