শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

জয়কে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণা

‘সজীব ওয়াজেদ জয় : তারুণ্যদীপ্ত গর্বিত পথচলা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জয়কে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জ্যেষ্ঠ সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫১তম জন্মদিনে ‘সজীব ওয়াজেদ জয় : তারুণ্যদীপ্ত গর্বিত পথচলা’ শিরোনাম গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সকালে গণভবনে এই দ্বিভাষিক গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের বর্ণাঢ্য জীবনের ওপর বেশ কিছু নিবন্ধ, সংবাদচিত্র ও দুর্লভ আলোকচিত্র রয়েছে এই বইয়ে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করা হয়েছে বইটি। ‘সজীব ওয়াজেদ জয় : তারুণ্যদীপ্ত গর্বিত পথচলা’ গ্রন্থের প্রচ্ছদ ও গ্রন্থ পরিকল্পনা করেছেন শাহরিয়ার খান বর্ণ। বইটির ইংরেজি সংস্করণের নাম ‘সজীব ওয়াজেদ জয় : আ  স্পিরিটেড গ্রেসফুল জার্নি’। ১৬০ পৃষ্ঠার বইটির উপদেষ্টা সম্পাদক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বইটি সম্পাদনা করেছেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত। জয়ীতা প্রকাশনী থেকে বইটি প্রকাশ করেছেন ইয়াসিন কবীর জয়। ই-বুক আকারেও (https://gorbitopothchola.net/) বইটি পড়া যাচ্ছে।

২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্নের কথা বলা হয়, তার স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন সজীব ওয়াজেদ। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়ের পর তাঁকে  প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা করা হয়। গত একযুগে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির যে বিকাশ হয়েছে, তার অন্যতম কারিগর তিনিই। নেতৃত্ব ও প্রভাবের কারণে ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নির্বাচিত হন জয়।

ডাকটিকিট অবমুক্ত : প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যের একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই সঙ্গে ১০ টাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ডাটা কার্ড ও বিশেষ সিলমোহর অবমুক্ত করেন তিনি। গতকাল বিকালে গণভবনে স্বাক্ষর এবং বিশেষ সিলমোহরের মাধ্যমে ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেন, ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

জয়কে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণা : গতকাল সকালে জনপ্রশাসন পদক অনুষ্ঠানে ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুক্তিযুদ্ধকালীন বন্দীদশায় জয়ের জন্ম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া নামে নামকরণ, বৈরী পরিবেশে তাঁর শিক্ষা, জয়ের পরামর্শ ও অনুপ্রেরণায় ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা- সার্বিক বিষয় উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণায়। করোনা মহামারীর কারণে জন্মদিনে মা-সন্তান একত্রিত হতে না পারার কষ্টের কথাও তুলে ধরেন তিনি। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৭ জুলাই তাঁর জন্য একটি ‘বিশেষ দিন’ উল্লেখ করে তাঁর মাতৃত্বের শুরুর দিনগুলোর ঘটনাবলি তুলে ধরেন। একাত্তরের সেই দিনগুলোর ঘটনায় মুক্তিযুদ্ধের প্রসঙ্গও মিলেমিশে একাকার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ দেশের কোথাও কেউ পাকিস্তানের পতাকা ওড়ায়নি। দেশের সবখানে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো হয়। ওই সময় ইয়াহিয়া খান ঢাকায়। সেদিন তাকে সবাই অস্বীকার করেছিল। ৩২ নম্বরের বাড়িতেও আমার বাবা সেদিন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করলেন। ওই সময় সন্তানসম্ভবা ছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমি সবসময় আমার বাবার হাত-পায়ের নখ কেটে দিতাম। এটা আমার একটি নিয়মিত কাজ ছিল। সেদিনও পতাকা ওড়ানোর পর দুপুরে বাবা বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। আমি একটা মগে পানি নিয়ে যখন তাঁর হাতের নক কেটে দিচ্ছি, তখন তিনি আমাকে বলছিলেন- ‘হ্যাঁ, ভালোভাবে কেটে দে, জানি না এই সুযোগ আর পাবি কি না। তবে তোর ছেলে হবে। আর সেই ছেলে স্বাধীন বাংলাদেশে জন্ম নেবে। তার নাম জয় রাখবি।’

এ ঘটনার ঠিক দুই দিন পরের ২৫ মার্চ গণহত্যার কালরাত্রির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২৫ মার্চ হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরু করে। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তারপর আমাদের বাসাটা আক্রমণ করে। তাঁকে (বঙ্গবন্ধু) গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এই আক্রমণের কিছু মুহূর্ত পূর্বে আমি, আমার বোন রেহানা ও আমার এক খালাতো বোনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আব্বা একরকম জোর করেই আমাদের পাঠিয়ে দেন। আমার ভাই কামাল আগেই চলে গিয়েছিল ব্যারিকেড দিতে। জামাল আর রাসেল মাকে ছেড়ে যাবে না বলে মায়ের সঙ্গে থেকে যায়। পরে আমাদের বাসায় আক্রমণ করে বাবাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।

বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের কয়েক দিন পরেই বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তাঁর পরিবারের সবাইকে গ্রেফতার করা হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ১৮ নম্বর রোডের একটি অনেকটা পরিত্যক্ত একতলা বাসায় রাখা হয়। যখন আমার সন্তান প্রসবের সময় হয়েছিল, পাকিস্তানি মিলিটারিরা আমাকে হাসপাতালে যেতে দিয়েছিল। কিন্তু আমার মাকে তারা যেতে দেয়নি। হাসপাতালে তখন ডাক্তার নূরুল ইসলাম সাহেব ছিলেন। আমাদের সুফিয়া খাতুন, ডাক্তার ওয়াদুদ সাহেব, আমাদের মুহিত সাহেবের (সাবেক অর্থমন্ত্রী) বোন প্রফেসর সাহেলাও ছিলেন। জয়ের জন্মটা মেডিকেল কলেজেই হয়।

তিনি বলেন, আমি যখন বন্দী, সেই বন্দী অবস্থায় জয়ের জন্ম। তার নাম জয়ই আমরা রেখেছিলাম। জন্মের পর জয়কে নিয়ে আমি ফিরে আসি বাংলোতে, সেই কারাগারেই। আমি জয়কে নিয়ে বারান্দায় দাঁড়ানো। পাকিস্তানি একজন কর্নেল জিজ্ঞেস করেন, ওর নাম কি? আমি বলি জয়। তিনি বলেন, জয় মানে? তো আমি বলি- জয় মানে জয়, জয় মানে ভিক্টরি। তো (পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা) খুব ক্ষেপে যায়। শিশু (জয়), তাকেও তারা গালি দেয়। কাজেই এরকম একটি পরিবেশে জয়ের জন্ম। আমরা সেখানে হলেই থাকতাম, কোনো প্রাইভেসি ছিল না। ‘ওই সময় খাওয়া-দাওয়ার কোনো ঠিক ছিল না’- উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ওকে (জয়কে) নিয়ে যখন একটা বাড়ি থেকে আরেকটা বাড়িতে শেল্টার নিই, জানি না কীভাবে বেঁচেছিলাম, খাওয়া-দাওয়ার কোনো ঠিক-ঠিকানা ছিল না। শুধু আল্লাহর কাছে দোয়া করতাম আমার বাচ্চাটা যেন সুস্থ হয়। আমার মা-ও সবসময় সেই দোয়াই করতেন। তিনি বলেন, আজ সেই জয়ের জন্মদিন। আজ তার ৫০ বছর বয়স হলো। এই করোনার কারণে আমরা সবাই এক হতে পারলাম না, এটা আরেকটা দুঃখ। তবে আপনারা দিনটিকে স্মরণ করছেন এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পেছনে জয়ের অবদানের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ, আমি আপনাদের সঙ্গে কথা বলছি, এটা কিন্তু জয়েরই ধারণা, জয়েরই চিন্তা।

১৯৮১ সালে দেশে আসার পর বারবার গৃহবন্দী থাকতে হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ওই গৃহবন্দী অবস্থায় আমার আব্বার বন্ধু আজিজ সাত্তার চাচা জয় আর পুতুলকে স্কুলে ভর্তি করে দেন। সেখানে স্কুল থেকেই কম্পিউটার শিক্ষা নেয়। জয় যখন ছুটিতে আসত কম্পিউটার নিয়ে আসত। জয়ের কাছ থেকেই আমি কম্পিউটার শিখেছি। আমাদের মধ্যে আলোচনা হতো, আমাদের দেশে কীভাবে কম্পিউটারের শিক্ষা প্রবর্তন করব। ১৯৯৬ সালে যখন সরকার গঠন করি, জয় প্রতি মুহূর্তেই আমাকে পরামর্শ দিত। তখন বলত, কম্পিউটারের ওপর থেকে ট্যাক্স প্রত্যাহার করতে হবে। কম্পিউটারকে মানুষের কাছে সহজলভ্য করতে হবে, তাহলেই মানুষ এটা শিখবে। সেই সঙ্গে মানুষকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আর সেভাবেই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু।

সরকার গঠনের সময়কালের ঘটনা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমি যখন সরকার গঠন করি তখন দেখতাম কেউই কম্পিউটার ব্যবহার করে না। টেবিলে একটি ডেস্কটপ রাখা থাকত মাত্র। অনেকে হাত দিতে সাহস পেত না। সরকার গঠনের পর আমি নির্দেশ দিলাম প্রত্যেকটা ফাইল কম্পিউটার টাইপ করে আসতে হবে। সেভাবেই দেখতে চাই। এরপর আমি একটি জাতীয় কমিটিও করে দিয়েছিলাম নতুন প্রযুক্তির প্রচার ও প্রসারের জন্য। ওই সময় পাঁচ বছরে মানুষ আস্তে আস্তে কিছু ব্যবহার করা শুরু করে। তখন ল্যাপটপ ও কম্পিউটার প্রতিটি অফিসে ব্যবহার করা শুরু হয়ে যায়। তিনি বলেন, আজকে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করতে পেরেছি। ধাপে ধাপে এ পর্যন্ত যত কাজ আমরা করেছি, সবই কিন্তু জয়ের পরামর্শ মতো। কারণ, সে ব্যাঙ্গালুরু ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি নেয়। এরপর ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি নেয়। এরপর ২০০৭ সালে হার্ভার্ড থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি করে। আমি তাকে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে জোর করে ভর্তি করাই। কিন্তু ওই সময়ে বন্দী হয়ে যাওয়ার কারণে তাকে কোনো সাহায্য করতে পারিনি। তবে সে নিজেই তার পড়াশোনা কনটিনিউ করে এবং পাবলিক সার্ভিসের ওপর মাস্টার্স ডিগ্রি করে।

তিনি বলেন, আজকে আমরা বাংলাদেশটাকে ডিজিটাল করতে পেরেছি, প্রযুক্তি শিক্ষাটাকে পপুলার করতে পেরেছি। তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে জয়, আমার বোনের ছেলে রাদওয়ান- তারা সবাই কিন্তু উদ্যোগ নিয়ে কাজ করেছে। শুভ ফলটা আজ বাংলাদেশ পাচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, চিন্তা করি এই করোনাকালে আমাদের যদি এই সুযোগটা না থাকত! ডিজিটাল ডাটা যদি ওপেন না থাকত, আমরা কী অবস্থায় যেতাম? আমাদের সরকার চালানো মুশকিল হয়ে যেত। মানুষের জীবনযাত্রায় বিরাট এক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হতো। আধুনিক প্রযুক্তির শিক্ষা নিয়েছি বলেই কিন্তু এটা সম্ভব হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

২৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা