শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২১

কাঁদলেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা, চাইলেন জিয়ার মরণোত্তর বিচার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কাঁদলেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা, চাইলেন জিয়ার মরণোত্তর বিচার

১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান কর্তৃক ‘সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধাদের বিচারের নামে ফাঁসি দিয়ে হত্যা, লাশ গুম, কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার নির্মমতা তুলে ধরে গতকাল এক আলোচনা সভায় কাঁদলেন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ও স্বজনরা। তেমনি উপস্থিত সবাইকে কাঁদালেনও তারা।

গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচারের দাবিতে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে হত্যা, লাশ গুম, কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুতির ঘটনায় একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশনের দাবি তুলে ধরা হয়। আলোচনা সভার আয়োজন করে ‘শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ড’।

সভায় ৪৪ বছর ধরে বয়ে বেড়ানো সেই দুঃসহ ঘটনা পরবর্তী সময়ে নিজেদের দুরবস্থার কথা তুলে ধরেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি স্বজনদের লাশ কোথায় বা তাদের কোথায় কবর দেওয়া হয়েছে- সেই তথ্যও জানতে চান তারা।

প্রাক্তন সার্জেন্ট এনামুল হকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, অধ্যাপক খন্দকার বজলুল হক, মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, প্রবীণ সাংবাদিক আবেদ খান, প্রাক্তন করপোরাল গাজী গোলাম মাওলা হিরু, প্রাক্তন করপোরাল হাফিজুর রহমান, প্রাক্তন করপোরাল সৈয়দ সামসুজ্জামান, প্রাক্তন সার্জেন্ট নুরুল হক, ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবুর রহমান, লরেন্স ডি রোজারিও। ফাঁসি হওয়া সেনা ও নৌবাহিনীর পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মামুন হোসেন, বিলকিস চৌধুরী, মনির হোসেন, রবিউল হাসান, নুরুন্নাহার বেগম, রোকেয়া বেগম, মাকসুদুল আলম ভুইয়া, নূরে আলম প্রমুখ। সভায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পক্ষে একটি স্মারকলিপি পাঠ ও দাবি তুলে ধরেন বিমান বাহিনীর করপোরাল গাজী গোলাম মাওলার মেয়ে নাহিয়ান তাসনিম জয়ী।

ফাঁসি হওয়া নৌবাহিনীর কর্মকর্তা আকবর হোসেনের ছেলে মনির হোসেন বলেন, ৪৪ বছর হলো বাবাকে হারিয়েছি। খুনি জিয়ার কথাও যদি সত্য হয়, আমার বাবা যদি কোনো অপরাধ করেও থাকেন, সন্তান হিসেবে, পরিবারের সদস্য হিসেবে লাশটি আমাদের পাওয়া কথা। মৃত ব্যক্তির লাশ ফেরত দেওয়া হয় না এমন নজির কোথাও নেই। প্রধানমন্ত্রী বছরে একটি দিন হলেও পিতার কবরের পাশে গিয়ে ফাতেমা পাঠ করেন। আমার কী অপরাধ? পিতার কবর কোথায় জানি না। মায়ের সংগ্রামী জীবন তুলে ধরে মনির হোসেন বলেন, আমার বাবাকে বিচারের নামে নির্মম হত্যার পর মাকে দাদার বাড়ি থেকে ‘অপয়া’ বলে বের করে দেওয়া হয়। মা চলে যান নানা বাড়িতে। সেখানেও একই অবস্থা ‘অপয়া’ বলে দূর দূর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। আমার মা নিজে ও আমার খাবার জোগাড় করতে মক্তবে পড়াতেন। বিনিময়ে তিনবেলা খাদ্য জুটত। কী যে নির্মম দিন গেছে বলে বোঝাতে পারব না। বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন মনির হোসেন। এ সময় মঞ্চে এবং সামনে উপস্থিত সবাইকে চোখের পানি মুছতে দেখা যায়। ফাঁসি হওয়া নৌবাহিনীর কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম বলেন, কী হয়েছিল ৪৪ বছর আগে, আজ পর্যন্ত জানতে পারিনি। আমার স্বামী বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে, তাকে হত্যা করা হয়েছে, নাকি বিচার করা হয়েছে? শুধু বিমান বাহিনী থেকে একটা চিঠি দেওয়া হয়েছে, তোমার স্বামীকে কেন্দ্রীয় জেলখানায় পাঠানো হয়েছে। অনেক খোঁজ নিয়েছি, স্বামীকে পাইনি। একমাত্র সন্তানকে খাওয়ানো এবং বড় করার তাগিদে চট্টগ্রাম চলে গেলাম। সেখানে সামান্য বেতনে গার্মেন্টে কাজ নিই। এভাবে দীর্ঘদিন চলতে থাকে। ছেলে নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছে। আমার ছেলে বাবার কবর কোথায় জানতে চায়। আমিও কবর খুঁজি। কিন্তু পাই না। তথাকথিত বিচারের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যার জন্য জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার দাবি করছি।

প্রাক্তন সার্জেন্ট আবুল বাশারের মেয়ে বিলকিস চৌধুরী বলেন, ২ অক্টোবর বাবা বাসা থেকে বের হয়ে গেলেন। আর ফিরে আসেননি। সেই যে আমাদের কান্না শুরু, এখনো থামেনি। মাকে মাঝে মধ্যেই বাবার কথা মনে করে চোখ মুছতে দেখেছি। খুনি জিয়াউর রহমানের বিচার দাবি করছি। ষাটোর্ধ্ব লায়লা আঞ্জুমান বানুর স্বামী ফ্লাইট সার্জেন্ট তোফাজ্জল হোসেন। বিয়ের দেড় বছরের মাথায় ক্যান্টনমেন্ট থেকে নিখোঁজ হন তোফাজ্জল হোসেন। লায়লা শুনেছিলেন তথাকথিত বিদ্রোহ দমনের নামে জিয়াউর রহমানের সময়ে তার স্বামীর ফাঁসি হয়েছে। এরপর আর কোনো কিছুই জানেন না তিনি। তার স্বামীর লাশ কী করা হয়েছে বা তাকে কোথায় দাফন করা হয়েছে, এখনো সেই সন্ধানে ছুটে বেড়ান তিনি। লায়লা বলেন, আমি যখন দশম শ্রেণিতে পড়ি, তখন আমার বিয়ে হয়। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, আমার বাচ্চার ৬ মাস বয়সেই স্বামীকে হারালাম। বাচ্চা তো বাবা বলেও ডাকতে পারেনি। অনুষ্ঠানে সেই সময়ে অন্যায়ভাবে চাকরি কেড়ে নিয়ে পাঁচ বছরের কারাদন্ড দেওয়ার ঘটনা তুলে ধরেন ভুক্তভোগী লরেন্স ডি রোজারিও। তিনি বলেন, ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে জিয়ার নির্মমতা দেখেছি। স্ত্রী-সন্তানরা তাদের স্বামী-বাবার খোঁজে এসে বসে থাকতেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা যে এত বেশি ছিল, তা তখন বুঝতে পারিনি। অনুষ্ঠানে সার্জেন্ট মকবুল হোসেনের স্ত্রী রোকেয়া বেগম বলেন, আমার সন্তানেরা বাবার মৃত্যুর তারিখ জানে না, মরদেহ পাওয়া যায়নি। তাদের প্রশ্নের জবাবে উত্তর দিতে পারিনি।

প্রাক্তন সার্জেন্ট নুরুল হক জিয়ার মরণোত্তর বিচার দাবি করেন। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ডের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন। সভায় বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, আমাদের দেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর থেকে বেশ কয়েকটি কলঙ্কজনিত হত্যাকান্ড ঘটেছে। তার মধ্যে ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবরের ঘটনা অন্যতম। এসব কলঙ্কময় দিনের মূল কুশীলব ছিল খুনি জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করে সে ক্ষান্ত হয়নি। এরপরও অসংখ্য দেশপ্রেমিককে হত্যা করা হয়েছে। গত ৪০০ বছরের ইতিহাস যদি ঘাঁটি তাহলে যে মানুষটিকে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম খুনি বলে আমরা বিচার করব, সে আর কেউ নয়, সে খুনি জিয়াউর রহমান।

তিনি বলেন, প্রহসনের বিচারের নামে জিয়া সেদিন ২২০০ মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছিল। কর্নেল তাহের হত্যা মামলার বিচার করার সুযোগ আমার হয়েছিল। সেখানে বহুলোক আমার আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছিল, জিয়া প্রহসনের বিচারের নামে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর প্রভুদের নির্দেশে অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে।’

প্রবীণ সাংবাদিক আবেদ খান বলেন, জিয়াউর রহমানের একমাত্র বিশ্বাসের জায়গা ছিল পাকিস্তান। তার ছাত্র ছিলেন রশিদ-ফারুক। ১৯৬৪-৬৫ সালে তাদের তিনি শিক্ষা দিয়েছেন। আমি শুধু বলব, বাংলাদেশকে সত্যিকারভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিয়োজিত করতে হলে জিয়াউর কিংবা এরশাদের কোনো চিহ্ন দেশের রাজনীতিতে রাখা চলবে না। তাই যত বিলম্বই হোক না কেন, হত্যাকান্ডের ব্যাপারে দ্রুত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে।

মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেন, জাতির পিতার হত্যার পর সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান জানত, জাতির পিতাকে হত্যা করা হবে। সে নীরব ছিল। জিয়া বিদেশিদের চর হিসেবে কাজ করেছে। তাকে মরণোত্তর বিচারের আওতায় আনতে হবে। অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হক বলেন, খুনি জিয়া এবং ইসরায়েলের মোসাদকে কখনো খালি চোখে দেখা যায়নি। সব সময় কালো চশমা পরে থাকতেন। অর্থাৎ তিনি ছিলেন ঠান্ডা মাথার খুনি। তাই কাউকে চোখ দেখাননি। তিনি বলেন, খুনি জিয়ার সব কার্যক্রম অবৈধ ঘোষণা করেছে মহামান্য হাই কোর্ট। তাই সেই দিন প্রহসনের বিচারও অবৈধ। শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ডের দাবিগুলো হলো : ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্য যারা জিয়ার সামরিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে অন্যায়ভাবে ফাঁসি, কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুত হয়েছেন তাদের নির্দোষ ঘোষণা করা, যারা ফাঁসি-কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুত হয়েছেন তাদের প্রত্যেককে স্ব-স্ব পদে সর্বোচ্চ র‌্যাংকে পদোন্নতি দেখিয়ে বর্তমান স্কেলে বেতন-ভাতা ও পেনশনসহ সরকারি সব প্রকার সুযোগ সুবিধা প্রদান করা, যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেনা ও বিমান বাহিনী সদস্যদের অন্যায়ভাবে ফাঁসি হয়েছে, তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে শহীদ ঘোষণা করা এবং কবরস্থান চিহ্নিত করে কবরস্থানে নামসহ স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা প্রভৃতি।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর র‍্যালি

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৩৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা