শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২১

কাঁদলেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা, চাইলেন জিয়ার মরণোত্তর বিচার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কাঁদলেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা, চাইলেন জিয়ার মরণোত্তর বিচার

১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান কর্তৃক ‘সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধাদের বিচারের নামে ফাঁসি দিয়ে হত্যা, লাশ গুম, কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার নির্মমতা তুলে ধরে গতকাল এক আলোচনা সভায় কাঁদলেন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ও স্বজনরা। তেমনি উপস্থিত সবাইকে কাঁদালেনও তারা।

গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচারের দাবিতে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে হত্যা, লাশ গুম, কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুতির ঘটনায় একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশনের দাবি তুলে ধরা হয়। আলোচনা সভার আয়োজন করে ‘শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ড’।

সভায় ৪৪ বছর ধরে বয়ে বেড়ানো সেই দুঃসহ ঘটনা পরবর্তী সময়ে নিজেদের দুরবস্থার কথা তুলে ধরেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি স্বজনদের লাশ কোথায় বা তাদের কোথায় কবর দেওয়া হয়েছে- সেই তথ্যও জানতে চান তারা।

প্রাক্তন সার্জেন্ট এনামুল হকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, অধ্যাপক খন্দকার বজলুল হক, মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, প্রবীণ সাংবাদিক আবেদ খান, প্রাক্তন করপোরাল গাজী গোলাম মাওলা হিরু, প্রাক্তন করপোরাল হাফিজুর রহমান, প্রাক্তন করপোরাল সৈয়দ সামসুজ্জামান, প্রাক্তন সার্জেন্ট নুরুল হক, ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবুর রহমান, লরেন্স ডি রোজারিও। ফাঁসি হওয়া সেনা ও নৌবাহিনীর পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মামুন হোসেন, বিলকিস চৌধুরী, মনির হোসেন, রবিউল হাসান, নুরুন্নাহার বেগম, রোকেয়া বেগম, মাকসুদুল আলম ভুইয়া, নূরে আলম প্রমুখ। সভায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পক্ষে একটি স্মারকলিপি পাঠ ও দাবি তুলে ধরেন বিমান বাহিনীর করপোরাল গাজী গোলাম মাওলার মেয়ে নাহিয়ান তাসনিম জয়ী।

ফাঁসি হওয়া নৌবাহিনীর কর্মকর্তা আকবর হোসেনের ছেলে মনির হোসেন বলেন, ৪৪ বছর হলো বাবাকে হারিয়েছি। খুনি জিয়ার কথাও যদি সত্য হয়, আমার বাবা যদি কোনো অপরাধ করেও থাকেন, সন্তান হিসেবে, পরিবারের সদস্য হিসেবে লাশটি আমাদের পাওয়া কথা। মৃত ব্যক্তির লাশ ফেরত দেওয়া হয় না এমন নজির কোথাও নেই। প্রধানমন্ত্রী বছরে একটি দিন হলেও পিতার কবরের পাশে গিয়ে ফাতেমা পাঠ করেন। আমার কী অপরাধ? পিতার কবর কোথায় জানি না। মায়ের সংগ্রামী জীবন তুলে ধরে মনির হোসেন বলেন, আমার বাবাকে বিচারের নামে নির্মম হত্যার পর মাকে দাদার বাড়ি থেকে ‘অপয়া’ বলে বের করে দেওয়া হয়। মা চলে যান নানা বাড়িতে। সেখানেও একই অবস্থা ‘অপয়া’ বলে দূর দূর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। আমার মা নিজে ও আমার খাবার জোগাড় করতে মক্তবে পড়াতেন। বিনিময়ে তিনবেলা খাদ্য জুটত। কী যে নির্মম দিন গেছে বলে বোঝাতে পারব না। বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন মনির হোসেন। এ সময় মঞ্চে এবং সামনে উপস্থিত সবাইকে চোখের পানি মুছতে দেখা যায়। ফাঁসি হওয়া নৌবাহিনীর কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম বলেন, কী হয়েছিল ৪৪ বছর আগে, আজ পর্যন্ত জানতে পারিনি। আমার স্বামী বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে, তাকে হত্যা করা হয়েছে, নাকি বিচার করা হয়েছে? শুধু বিমান বাহিনী থেকে একটা চিঠি দেওয়া হয়েছে, তোমার স্বামীকে কেন্দ্রীয় জেলখানায় পাঠানো হয়েছে। অনেক খোঁজ নিয়েছি, স্বামীকে পাইনি। একমাত্র সন্তানকে খাওয়ানো এবং বড় করার তাগিদে চট্টগ্রাম চলে গেলাম। সেখানে সামান্য বেতনে গার্মেন্টে কাজ নিই। এভাবে দীর্ঘদিন চলতে থাকে। ছেলে নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছে। আমার ছেলে বাবার কবর কোথায় জানতে চায়। আমিও কবর খুঁজি। কিন্তু পাই না। তথাকথিত বিচারের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যার জন্য জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার দাবি করছি।

প্রাক্তন সার্জেন্ট আবুল বাশারের মেয়ে বিলকিস চৌধুরী বলেন, ২ অক্টোবর বাবা বাসা থেকে বের হয়ে গেলেন। আর ফিরে আসেননি। সেই যে আমাদের কান্না শুরু, এখনো থামেনি। মাকে মাঝে মধ্যেই বাবার কথা মনে করে চোখ মুছতে দেখেছি। খুনি জিয়াউর রহমানের বিচার দাবি করছি। ষাটোর্ধ্ব লায়লা আঞ্জুমান বানুর স্বামী ফ্লাইট সার্জেন্ট তোফাজ্জল হোসেন। বিয়ের দেড় বছরের মাথায় ক্যান্টনমেন্ট থেকে নিখোঁজ হন তোফাজ্জল হোসেন। লায়লা শুনেছিলেন তথাকথিত বিদ্রোহ দমনের নামে জিয়াউর রহমানের সময়ে তার স্বামীর ফাঁসি হয়েছে। এরপর আর কোনো কিছুই জানেন না তিনি। তার স্বামীর লাশ কী করা হয়েছে বা তাকে কোথায় দাফন করা হয়েছে, এখনো সেই সন্ধানে ছুটে বেড়ান তিনি। লায়লা বলেন, আমি যখন দশম শ্রেণিতে পড়ি, তখন আমার বিয়ে হয়। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, আমার বাচ্চার ৬ মাস বয়সেই স্বামীকে হারালাম। বাচ্চা তো বাবা বলেও ডাকতে পারেনি। অনুষ্ঠানে সেই সময়ে অন্যায়ভাবে চাকরি কেড়ে নিয়ে পাঁচ বছরের কারাদন্ড দেওয়ার ঘটনা তুলে ধরেন ভুক্তভোগী লরেন্স ডি রোজারিও। তিনি বলেন, ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে জিয়ার নির্মমতা দেখেছি। স্ত্রী-সন্তানরা তাদের স্বামী-বাবার খোঁজে এসে বসে থাকতেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা যে এত বেশি ছিল, তা তখন বুঝতে পারিনি। অনুষ্ঠানে সার্জেন্ট মকবুল হোসেনের স্ত্রী রোকেয়া বেগম বলেন, আমার সন্তানেরা বাবার মৃত্যুর তারিখ জানে না, মরদেহ পাওয়া যায়নি। তাদের প্রশ্নের জবাবে উত্তর দিতে পারিনি।

প্রাক্তন সার্জেন্ট নুরুল হক জিয়ার মরণোত্তর বিচার দাবি করেন। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ডের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন। সভায় বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, আমাদের দেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর থেকে বেশ কয়েকটি কলঙ্কজনিত হত্যাকান্ড ঘটেছে। তার মধ্যে ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবরের ঘটনা অন্যতম। এসব কলঙ্কময় দিনের মূল কুশীলব ছিল খুনি জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করে সে ক্ষান্ত হয়নি। এরপরও অসংখ্য দেশপ্রেমিককে হত্যা করা হয়েছে। গত ৪০০ বছরের ইতিহাস যদি ঘাঁটি তাহলে যে মানুষটিকে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম খুনি বলে আমরা বিচার করব, সে আর কেউ নয়, সে খুনি জিয়াউর রহমান।

তিনি বলেন, প্রহসনের বিচারের নামে জিয়া সেদিন ২২০০ মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছিল। কর্নেল তাহের হত্যা মামলার বিচার করার সুযোগ আমার হয়েছিল। সেখানে বহুলোক আমার আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছিল, জিয়া প্রহসনের বিচারের নামে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর প্রভুদের নির্দেশে অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে।’

প্রবীণ সাংবাদিক আবেদ খান বলেন, জিয়াউর রহমানের একমাত্র বিশ্বাসের জায়গা ছিল পাকিস্তান। তার ছাত্র ছিলেন রশিদ-ফারুক। ১৯৬৪-৬৫ সালে তাদের তিনি শিক্ষা দিয়েছেন। আমি শুধু বলব, বাংলাদেশকে সত্যিকারভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিয়োজিত করতে হলে জিয়াউর কিংবা এরশাদের কোনো চিহ্ন দেশের রাজনীতিতে রাখা চলবে না। তাই যত বিলম্বই হোক না কেন, হত্যাকান্ডের ব্যাপারে দ্রুত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে।

মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেন, জাতির পিতার হত্যার পর সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান জানত, জাতির পিতাকে হত্যা করা হবে। সে নীরব ছিল। জিয়া বিদেশিদের চর হিসেবে কাজ করেছে। তাকে মরণোত্তর বিচারের আওতায় আনতে হবে। অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হক বলেন, খুনি জিয়া এবং ইসরায়েলের মোসাদকে কখনো খালি চোখে দেখা যায়নি। সব সময় কালো চশমা পরে থাকতেন। অর্থাৎ তিনি ছিলেন ঠান্ডা মাথার খুনি। তাই কাউকে চোখ দেখাননি। তিনি বলেন, খুনি জিয়ার সব কার্যক্রম অবৈধ ঘোষণা করেছে মহামান্য হাই কোর্ট। তাই সেই দিন প্রহসনের বিচারও অবৈধ। শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ডের দাবিগুলো হলো : ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্য যারা জিয়ার সামরিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে অন্যায়ভাবে ফাঁসি, কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুত হয়েছেন তাদের নির্দোষ ঘোষণা করা, যারা ফাঁসি-কারাদন্ড ও চাকরিচ্যুত হয়েছেন তাদের প্রত্যেককে স্ব-স্ব পদে সর্বোচ্চ র‌্যাংকে পদোন্নতি দেখিয়ে বর্তমান স্কেলে বেতন-ভাতা ও পেনশনসহ সরকারি সব প্রকার সুযোগ সুবিধা প্রদান করা, যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেনা ও বিমান বাহিনী সদস্যদের অন্যায়ভাবে ফাঁসি হয়েছে, তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে শহীদ ঘোষণা করা এবং কবরস্থান চিহ্নিত করে কবরস্থানে নামসহ স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা প্রভৃতি।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে