শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

সাক্ষাৎকারে শওকত মাহমুদ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

তাঁকে বহিষ্কারের ঘটনা আকস্মিক হলেও অপ্রত্যাশিত নয় বলে মনে করেন বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ। তবে সিদ্ধান্তটিকে দলের ভুল ধারণাপ্রসূত আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যে অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে-সে ব্যাপারে কোনো তদন্ত হয়নি, তাঁকে আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ দেওয়া হয়নি। শওকত মাহমুদ বলেন, দলে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দল গঠন করতে পারেন। প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তারা দলের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকলেও বগলের নিচে ছুরি রেখে শান দিচ্ছেন। সময়মতো আঘাত করবেন। এই নেতাদের সতর্ক করার উদ্দেশ্যেই আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে মনে করি। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রশ্ন : আপনাকে দল থেকে বহিষ্কারের কারণ কী?

শওকত মাহমুদ : দলের ভিতরে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, বিরোধ সৃষ্টি করতে পারেন। কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দলও গঠন করতে পারেন। আর কারা এসব করতে পারেন সেটা দল খুব ভালো করেই জানে। এসব রাঘববোয়ালকে সাবধান ও সতর্ক করতেই মূলত আমার বিরুদ্ধে এই বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনার বিরুদ্ধে দলের ভিতরে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ তুলছেন অনেকে। আবার কেউ কেউ সরকারের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ রয়েছে এবং আপনার মাধ্যমে সরকার বিএনপি ভাঙার একটা উদ্যোগ নিয়েছে বলেও বলছেন।

শওকত মাহমুদ : এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ। আমি দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলে আমাকে সপ্তাহে চার দিন করে আদালতে যেতে হতো না। এত মামলাও হতো না। তাছাড়া সর্বশেষ জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচনেও আমি জাতীয়তাবাদী দল সমর্থিত প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম না। অনেক বিএনপি নেতার মতো ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম। যারা সেদিন প্রকাশ্যে ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ করেছেন- তাদের বিরুদ্ধে তো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাছাড়া আমার মতো চুনোপুঁটি দিয়ে সরকার দল ভাঙতে যাবে কেন? দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল আছেন- যারা সেই প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাদের সাবধান করতেই আমার এই বহিষ্কারাদেশ।

প্রশ্ন : দলের সম্মতি ছাড়া রাজধানীর একটি হোটেলে ‘জাতীয় ইনসাফ কায়েম’ কমিটির নৈশভোজ আয়োজন ও সেখান থেকে কর্মসূচি ঘোষণাই কি এই বহিষ্কারের কারণ?

শওকত মাহমুদ : জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটি মানবাধিকারবিষয়ক একটি নাগরিক সংগঠন। ২০১৩ সালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অনুপ্রেরণায় এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কাজেই এটা কোনো কারণ হতে পারে না। তাছাড়া আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের কথা বলে বহিষ্কারাদেশ প্রদান করলেও অভিযোগটা আসলে কী- সেটা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি আমাকে যে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে- সে বিষয়ে এখনো পর্যন্ত দল থেকে কোনো চিঠি আমাকে দেওয়া হয়নি। কিংবা যোগাযোগ করে আমাকে জানানো হয়নি। গত মঙ্গলবার স্রেফ একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দলের এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরেছি।

প্রশ্ন : আপনাকে এর আগেও দুবার দল থেকে একই অভিযোগ এনে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

শওকত মাহমুদ : গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল। আমি সেই নোটিস দুটির জবাব দিই। কিন্তু তার জবাবে এখনো পর্যন্ত বিএনপির পক্ষ থেকে আমাকে কিছুই জানানো হয়নি। উপরন্তু দলের অনুষ্ঠানগুলোতে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো থেকে বিরত থাকে দল। এমনকি সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক হওয়া সত্ত্বেও পেশাজীবীদের কোনো প্রোগ্রামেও আমাকে বলা হতো না। পরবর্তীতে আমার কোনো মতামত নেওয়া ছাড়াই পেশাজীবী পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এর আগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া জাতীয় নির্বাচনে কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে সাংগঠনিক সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব দিলেও ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।

প্রশ্ন : আপনি কি সরকারের ফাঁদে পা দিয়েছেন? গত ১৬ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানীতে ঢাকা শেরাটন হোটেলে বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে নৈশভোজের আয়োজনই কি কাল হলো?

শওকত মাহমুদ : আমি ছিলাম দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। আমার মতো ক্ষুদ্র একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে দল ভাঙার কিংবা দলের ভিতরে বিরোধ সৃষ্টির অভিযোগ- নিঃসন্দেহে কল্পনাপ্রসূত একটি ভুল ধারণা। অথচ দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল এখন ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে পর্দার আড়ালে যোগাযোগ রক্ষা করছেন। এমনকি সরকারের ফাঁদে পা দিয়ে দল ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে বিভেদ তৈরির চেষ্টাও করছেন। তাদের অনেককেই আগামী নির্বাচনে নেওয়ারও হয়তো চেষ্টা করছে সরকার। তলে তলে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তারা। কিন্তু সেদিকে দলের কোনো দৃষ্টি নেই। তাছাড়া জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি মানবাধিকারবিষয়ক নাগরিক সংগঠন। সমাজে ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠা ও চর্চার বিষয়েও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ভূমিকা রাখবে ইনসাফ কায়েম কমিটি। ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো অভিপ্রায় নেই এই নাগরিক সংগঠনটির। এ সংগঠনের আহ্বায়ক কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার এবং সদস্য সচিব আমি।

প্রশ্ন : এই বহিষ্কারাদেশ প্রদানের পর বিএনপি সম্পর্কে আপনার বক্তব্য বা অভিমত কী?

শওকত মাহমুদ : আমি বিএনপিতে ছিলাম। বিএনপি ও তার নেতৃত্বের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আমি দলের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি। গত মঙ্গলবার বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে সেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগটি কী তা স্পষ্ট করা হয়নি। এর আগে গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শওকত মাহমুদকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

গত বছর এপ্রিল মাসের কারণ দর্শানোর নোটিসের জবাবে শওকত মাহমুদ বলেছিলেন : দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সভা-সমাবেশ সংগঠিত করার অভিযোগটি সুনির্দিষ্ট নয়। সম্ভবত গত ২৭ মার্চে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে পেশাজীবী সমাজ আহূত একটি সমাবেশকে আভাসে রেখে এমন ওজর। ওই সমাবেশটি কোনো দলীয় ছিল না এবং তাতে উচ্চারিত দাবিসমূহের (দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি) সঙ্গে বিএনপির চলমান দাবিমালার কোনো অসঙ্গতি ছিল না। দলীয় ফোরামের বাইরে হলেও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আমি সচরাচর এসব বিষয়ে দলকে পূর্বে অবহিত করে থাকি। এবারও তার ব্যত্যয় হয়নি এবং ওই সমাবেশ না অনুষ্ঠানের জন্য আমি অনুরুদ্ধও হইনি। তদানীন্তন পাকিস্তান এবং বর্তমান বাংলাদেশে স্বাধিকার, স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের আন্দোলনে পেশাজীবীদের বিশেষ ভূমিকা অনস্বীকার্য। পেশাজীবীদের চলমান আন্দোলনের সব পর্যায়ে এই বক্তব্যই সুস্পষ্ট হয়ে আছে যে, অনির্বাচিত, ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে পেশাজীবীরা গণঅভ্যুত্থানের স্ফুলিঙ্গ প্রজ্বালনে প্রত্যাশী, কিন্তু চূড়ান্ত নেতৃত্ব দেবেন রাজনীতিকরা। এই চেতনা ভুল বোঝা অথবা দলীয় চৌহদ্দির ভিতর-বাইরের দৃষ্টিকোণে তাকে প্রতিস্পর্ধা হিসেবে বিচার করার সুযোগ নেই। জাতীয় আকাক্সক্ষা ধারণ বা সমকালকে ছুঁতে পারার বুদ্ধিবৃত্তিক প্রয়াসে দলীয় শৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন হয়ে থাকলে আমি একান্তভাবেই দুঃখিত। আমার দীর্ঘ ৪৩ বছরের সাংবাদিকতা এবং এক যুগের রাজনৈতিক অভিযাত্রায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ, গঠনতন্ত্র এবং শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের চিন্তাধারার প্রতি আমার আনুগত্য, মুগ্ধতা এবং মান্যতা নিরঙ্কুশ ও প্রশ্নাতীত।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা