শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

সাক্ষাৎকারে শওকত মাহমুদ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

তাঁকে বহিষ্কারের ঘটনা আকস্মিক হলেও অপ্রত্যাশিত নয় বলে মনে করেন বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ। তবে সিদ্ধান্তটিকে দলের ভুল ধারণাপ্রসূত আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যে অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে-সে ব্যাপারে কোনো তদন্ত হয়নি, তাঁকে আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ দেওয়া হয়নি। শওকত মাহমুদ বলেন, দলে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দল গঠন করতে পারেন। প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তারা দলের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকলেও বগলের নিচে ছুরি রেখে শান দিচ্ছেন। সময়মতো আঘাত করবেন। এই নেতাদের সতর্ক করার উদ্দেশ্যেই আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে মনে করি। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রশ্ন : আপনাকে দল থেকে বহিষ্কারের কারণ কী?

শওকত মাহমুদ : দলের ভিতরে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, বিরোধ সৃষ্টি করতে পারেন। কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দলও গঠন করতে পারেন। আর কারা এসব করতে পারেন সেটা দল খুব ভালো করেই জানে। এসব রাঘববোয়ালকে সাবধান ও সতর্ক করতেই মূলত আমার বিরুদ্ধে এই বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনার বিরুদ্ধে দলের ভিতরে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ তুলছেন অনেকে। আবার কেউ কেউ সরকারের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ রয়েছে এবং আপনার মাধ্যমে সরকার বিএনপি ভাঙার একটা উদ্যোগ নিয়েছে বলেও বলছেন।

শওকত মাহমুদ : এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ। আমি দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলে আমাকে সপ্তাহে চার দিন করে আদালতে যেতে হতো না। এত মামলাও হতো না। তাছাড়া সর্বশেষ জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচনেও আমি জাতীয়তাবাদী দল সমর্থিত প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম না। অনেক বিএনপি নেতার মতো ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম। যারা সেদিন প্রকাশ্যে ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ করেছেন- তাদের বিরুদ্ধে তো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাছাড়া আমার মতো চুনোপুঁটি দিয়ে সরকার দল ভাঙতে যাবে কেন? দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল আছেন- যারা সেই প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাদের সাবধান করতেই আমার এই বহিষ্কারাদেশ।

প্রশ্ন : দলের সম্মতি ছাড়া রাজধানীর একটি হোটেলে ‘জাতীয় ইনসাফ কায়েম’ কমিটির নৈশভোজ আয়োজন ও সেখান থেকে কর্মসূচি ঘোষণাই কি এই বহিষ্কারের কারণ?

শওকত মাহমুদ : জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটি মানবাধিকারবিষয়ক একটি নাগরিক সংগঠন। ২০১৩ সালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অনুপ্রেরণায় এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কাজেই এটা কোনো কারণ হতে পারে না। তাছাড়া আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের কথা বলে বহিষ্কারাদেশ প্রদান করলেও অভিযোগটা আসলে কী- সেটা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি আমাকে যে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে- সে বিষয়ে এখনো পর্যন্ত দল থেকে কোনো চিঠি আমাকে দেওয়া হয়নি। কিংবা যোগাযোগ করে আমাকে জানানো হয়নি। গত মঙ্গলবার স্রেফ একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দলের এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরেছি।

প্রশ্ন : আপনাকে এর আগেও দুবার দল থেকে একই অভিযোগ এনে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

শওকত মাহমুদ : গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল। আমি সেই নোটিস দুটির জবাব দিই। কিন্তু তার জবাবে এখনো পর্যন্ত বিএনপির পক্ষ থেকে আমাকে কিছুই জানানো হয়নি। উপরন্তু দলের অনুষ্ঠানগুলোতে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো থেকে বিরত থাকে দল। এমনকি সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক হওয়া সত্ত্বেও পেশাজীবীদের কোনো প্রোগ্রামেও আমাকে বলা হতো না। পরবর্তীতে আমার কোনো মতামত নেওয়া ছাড়াই পেশাজীবী পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এর আগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া জাতীয় নির্বাচনে কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে সাংগঠনিক সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব দিলেও ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।

প্রশ্ন : আপনি কি সরকারের ফাঁদে পা দিয়েছেন? গত ১৬ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানীতে ঢাকা শেরাটন হোটেলে বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে নৈশভোজের আয়োজনই কি কাল হলো?

শওকত মাহমুদ : আমি ছিলাম দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। আমার মতো ক্ষুদ্র একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে দল ভাঙার কিংবা দলের ভিতরে বিরোধ সৃষ্টির অভিযোগ- নিঃসন্দেহে কল্পনাপ্রসূত একটি ভুল ধারণা। অথচ দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল এখন ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে পর্দার আড়ালে যোগাযোগ রক্ষা করছেন। এমনকি সরকারের ফাঁদে পা দিয়ে দল ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে বিভেদ তৈরির চেষ্টাও করছেন। তাদের অনেককেই আগামী নির্বাচনে নেওয়ারও হয়তো চেষ্টা করছে সরকার। তলে তলে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তারা। কিন্তু সেদিকে দলের কোনো দৃষ্টি নেই। তাছাড়া জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি মানবাধিকারবিষয়ক নাগরিক সংগঠন। সমাজে ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠা ও চর্চার বিষয়েও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ভূমিকা রাখবে ইনসাফ কায়েম কমিটি। ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো অভিপ্রায় নেই এই নাগরিক সংগঠনটির। এ সংগঠনের আহ্বায়ক কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার এবং সদস্য সচিব আমি।

প্রশ্ন : এই বহিষ্কারাদেশ প্রদানের পর বিএনপি সম্পর্কে আপনার বক্তব্য বা অভিমত কী?

শওকত মাহমুদ : আমি বিএনপিতে ছিলাম। বিএনপি ও তার নেতৃত্বের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আমি দলের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি। গত মঙ্গলবার বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে সেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগটি কী তা স্পষ্ট করা হয়নি। এর আগে গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শওকত মাহমুদকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

গত বছর এপ্রিল মাসের কারণ দর্শানোর নোটিসের জবাবে শওকত মাহমুদ বলেছিলেন : দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সভা-সমাবেশ সংগঠিত করার অভিযোগটি সুনির্দিষ্ট নয়। সম্ভবত গত ২৭ মার্চে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে পেশাজীবী সমাজ আহূত একটি সমাবেশকে আভাসে রেখে এমন ওজর। ওই সমাবেশটি কোনো দলীয় ছিল না এবং তাতে উচ্চারিত দাবিসমূহের (দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি) সঙ্গে বিএনপির চলমান দাবিমালার কোনো অসঙ্গতি ছিল না। দলীয় ফোরামের বাইরে হলেও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আমি সচরাচর এসব বিষয়ে দলকে পূর্বে অবহিত করে থাকি। এবারও তার ব্যত্যয় হয়নি এবং ওই সমাবেশ না অনুষ্ঠানের জন্য আমি অনুরুদ্ধও হইনি। তদানীন্তন পাকিস্তান এবং বর্তমান বাংলাদেশে স্বাধিকার, স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের আন্দোলনে পেশাজীবীদের বিশেষ ভূমিকা অনস্বীকার্য। পেশাজীবীদের চলমান আন্দোলনের সব পর্যায়ে এই বক্তব্যই সুস্পষ্ট হয়ে আছে যে, অনির্বাচিত, ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে পেশাজীবীরা গণঅভ্যুত্থানের স্ফুলিঙ্গ প্রজ্বালনে প্রত্যাশী, কিন্তু চূড়ান্ত নেতৃত্ব দেবেন রাজনীতিকরা। এই চেতনা ভুল বোঝা অথবা দলীয় চৌহদ্দির ভিতর-বাইরের দৃষ্টিকোণে তাকে প্রতিস্পর্ধা হিসেবে বিচার করার সুযোগ নেই। জাতীয় আকাক্সক্ষা ধারণ বা সমকালকে ছুঁতে পারার বুদ্ধিবৃত্তিক প্রয়াসে দলীয় শৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন হয়ে থাকলে আমি একান্তভাবেই দুঃখিত। আমার দীর্ঘ ৪৩ বছরের সাংবাদিকতা এবং এক যুগের রাজনৈতিক অভিযাত্রায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ, গঠনতন্ত্র এবং শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের চিন্তাধারার প্রতি আমার আনুগত্য, মুগ্ধতা এবং মান্যতা নিরঙ্কুশ ও প্রশ্নাতীত।

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন