শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

সাক্ষাৎকারে শওকত মাহমুদ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

তাঁকে বহিষ্কারের ঘটনা আকস্মিক হলেও অপ্রত্যাশিত নয় বলে মনে করেন বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ। তবে সিদ্ধান্তটিকে দলের ভুল ধারণাপ্রসূত আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যে অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে-সে ব্যাপারে কোনো তদন্ত হয়নি, তাঁকে আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ দেওয়া হয়নি। শওকত মাহমুদ বলেন, দলে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দল গঠন করতে পারেন। প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তারা দলের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকলেও বগলের নিচে ছুরি রেখে শান দিচ্ছেন। সময়মতো আঘাত করবেন। এই নেতাদের সতর্ক করার উদ্দেশ্যেই আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে মনে করি। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রশ্ন : আপনাকে দল থেকে বহিষ্কারের কারণ কী?

শওকত মাহমুদ : দলের ভিতরে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, বিরোধ সৃষ্টি করতে পারেন। কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দলও গঠন করতে পারেন। আর কারা এসব করতে পারেন সেটা দল খুব ভালো করেই জানে। এসব রাঘববোয়ালকে সাবধান ও সতর্ক করতেই মূলত আমার বিরুদ্ধে এই বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনার বিরুদ্ধে দলের ভিতরে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ তুলছেন অনেকে। আবার কেউ কেউ সরকারের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ রয়েছে এবং আপনার মাধ্যমে সরকার বিএনপি ভাঙার একটা উদ্যোগ নিয়েছে বলেও বলছেন।

শওকত মাহমুদ : এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ। আমি দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলে আমাকে সপ্তাহে চার দিন করে আদালতে যেতে হতো না। এত মামলাও হতো না। তাছাড়া সর্বশেষ জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচনেও আমি জাতীয়তাবাদী দল সমর্থিত প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম না। অনেক বিএনপি নেতার মতো ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম। যারা সেদিন প্রকাশ্যে ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ করেছেন- তাদের বিরুদ্ধে তো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাছাড়া আমার মতো চুনোপুঁটি দিয়ে সরকার দল ভাঙতে যাবে কেন? দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল আছেন- যারা সেই প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাদের সাবধান করতেই আমার এই বহিষ্কারাদেশ।

প্রশ্ন : দলের সম্মতি ছাড়া রাজধানীর একটি হোটেলে ‘জাতীয় ইনসাফ কায়েম’ কমিটির নৈশভোজ আয়োজন ও সেখান থেকে কর্মসূচি ঘোষণাই কি এই বহিষ্কারের কারণ?

শওকত মাহমুদ : জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটি মানবাধিকারবিষয়ক একটি নাগরিক সংগঠন। ২০১৩ সালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অনুপ্রেরণায় এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কাজেই এটা কোনো কারণ হতে পারে না। তাছাড়া আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের কথা বলে বহিষ্কারাদেশ প্রদান করলেও অভিযোগটা আসলে কী- সেটা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি আমাকে যে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে- সে বিষয়ে এখনো পর্যন্ত দল থেকে কোনো চিঠি আমাকে দেওয়া হয়নি। কিংবা যোগাযোগ করে আমাকে জানানো হয়নি। গত মঙ্গলবার স্রেফ একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দলের এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরেছি।

প্রশ্ন : আপনাকে এর আগেও দুবার দল থেকে একই অভিযোগ এনে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

শওকত মাহমুদ : গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল। আমি সেই নোটিস দুটির জবাব দিই। কিন্তু তার জবাবে এখনো পর্যন্ত বিএনপির পক্ষ থেকে আমাকে কিছুই জানানো হয়নি। উপরন্তু দলের অনুষ্ঠানগুলোতে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো থেকে বিরত থাকে দল। এমনকি সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক হওয়া সত্ত্বেও পেশাজীবীদের কোনো প্রোগ্রামেও আমাকে বলা হতো না। পরবর্তীতে আমার কোনো মতামত নেওয়া ছাড়াই পেশাজীবী পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এর আগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া জাতীয় নির্বাচনে কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে সাংগঠনিক সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব দিলেও ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।

প্রশ্ন : আপনি কি সরকারের ফাঁদে পা দিয়েছেন? গত ১৬ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানীতে ঢাকা শেরাটন হোটেলে বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে নৈশভোজের আয়োজনই কি কাল হলো?

শওকত মাহমুদ : আমি ছিলাম দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। আমার মতো ক্ষুদ্র একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে দল ভাঙার কিংবা দলের ভিতরে বিরোধ সৃষ্টির অভিযোগ- নিঃসন্দেহে কল্পনাপ্রসূত একটি ভুল ধারণা। অথচ দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল এখন ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে পর্দার আড়ালে যোগাযোগ রক্ষা করছেন। এমনকি সরকারের ফাঁদে পা দিয়ে দল ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে বিভেদ তৈরির চেষ্টাও করছেন। তাদের অনেককেই আগামী নির্বাচনে নেওয়ারও হয়তো চেষ্টা করছে সরকার। তলে তলে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তারা। কিন্তু সেদিকে দলের কোনো দৃষ্টি নেই। তাছাড়া জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি মানবাধিকারবিষয়ক নাগরিক সংগঠন। সমাজে ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠা ও চর্চার বিষয়েও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ভূমিকা রাখবে ইনসাফ কায়েম কমিটি। ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো অভিপ্রায় নেই এই নাগরিক সংগঠনটির। এ সংগঠনের আহ্বায়ক কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার এবং সদস্য সচিব আমি।

প্রশ্ন : এই বহিষ্কারাদেশ প্রদানের পর বিএনপি সম্পর্কে আপনার বক্তব্য বা অভিমত কী?

শওকত মাহমুদ : আমি বিএনপিতে ছিলাম। বিএনপি ও তার নেতৃত্বের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আমি দলের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি। গত মঙ্গলবার বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে সেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগটি কী তা স্পষ্ট করা হয়নি। এর আগে গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শওকত মাহমুদকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

গত বছর এপ্রিল মাসের কারণ দর্শানোর নোটিসের জবাবে শওকত মাহমুদ বলেছিলেন : দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সভা-সমাবেশ সংগঠিত করার অভিযোগটি সুনির্দিষ্ট নয়। সম্ভবত গত ২৭ মার্চে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে পেশাজীবী সমাজ আহূত একটি সমাবেশকে আভাসে রেখে এমন ওজর। ওই সমাবেশটি কোনো দলীয় ছিল না এবং তাতে উচ্চারিত দাবিসমূহের (দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি) সঙ্গে বিএনপির চলমান দাবিমালার কোনো অসঙ্গতি ছিল না। দলীয় ফোরামের বাইরে হলেও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আমি সচরাচর এসব বিষয়ে দলকে পূর্বে অবহিত করে থাকি। এবারও তার ব্যত্যয় হয়নি এবং ওই সমাবেশ না অনুষ্ঠানের জন্য আমি অনুরুদ্ধও হইনি। তদানীন্তন পাকিস্তান এবং বর্তমান বাংলাদেশে স্বাধিকার, স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের আন্দোলনে পেশাজীবীদের বিশেষ ভূমিকা অনস্বীকার্য। পেশাজীবীদের চলমান আন্দোলনের সব পর্যায়ে এই বক্তব্যই সুস্পষ্ট হয়ে আছে যে, অনির্বাচিত, ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে পেশাজীবীরা গণঅভ্যুত্থানের স্ফুলিঙ্গ প্রজ্বালনে প্রত্যাশী, কিন্তু চূড়ান্ত নেতৃত্ব দেবেন রাজনীতিকরা। এই চেতনা ভুল বোঝা অথবা দলীয় চৌহদ্দির ভিতর-বাইরের দৃষ্টিকোণে তাকে প্রতিস্পর্ধা হিসেবে বিচার করার সুযোগ নেই। জাতীয় আকাক্সক্ষা ধারণ বা সমকালকে ছুঁতে পারার বুদ্ধিবৃত্তিক প্রয়াসে দলীয় শৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন হয়ে থাকলে আমি একান্তভাবেই দুঃখিত। আমার দীর্ঘ ৪৩ বছরের সাংবাদিকতা এবং এক যুগের রাজনৈতিক অভিযাত্রায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ, গঠনতন্ত্র এবং শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের চিন্তাধারার প্রতি আমার আনুগত্য, মুগ্ধতা এবং মান্যতা নিরঙ্কুশ ও প্রশ্নাতীত।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা