শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

সাক্ষাৎকারে শওকত মাহমুদ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
রাঘববোয়ালদের সাবধান করতেই বহিষ্কারাদেশ

তাঁকে বহিষ্কারের ঘটনা আকস্মিক হলেও অপ্রত্যাশিত নয় বলে মনে করেন বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ। তবে সিদ্ধান্তটিকে দলের ভুল ধারণাপ্রসূত আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যে অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে-সে ব্যাপারে কোনো তদন্ত হয়নি, তাঁকে আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ দেওয়া হয়নি। শওকত মাহমুদ বলেন, দলে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দল গঠন করতে পারেন। প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তারা দলের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকলেও বগলের নিচে ছুরি রেখে শান দিচ্ছেন। সময়মতো আঘাত করবেন। এই নেতাদের সতর্ক করার উদ্দেশ্যেই আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে মনে করি। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রশ্ন : আপনাকে দল থেকে বহিষ্কারের কারণ কী?

শওকত মাহমুদ : দলের ভিতরে এমন অনেক রাঘববোয়াল রয়েছেন- যারা দল ভাঙতে পারেন, বিরোধ সৃষ্টি করতে পারেন। কিংবা দল থেকে চলে গিয়ে নতুন দলও গঠন করতে পারেন। আর কারা এসব করতে পারেন সেটা দল খুব ভালো করেই জানে। এসব রাঘববোয়ালকে সাবধান ও সতর্ক করতেই মূলত আমার বিরুদ্ধে এই বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনার বিরুদ্ধে দলের ভিতরে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ তুলছেন অনেকে। আবার কেউ কেউ সরকারের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ রয়েছে এবং আপনার মাধ্যমে সরকার বিএনপি ভাঙার একটা উদ্যোগ নিয়েছে বলেও বলছেন।

শওকত মাহমুদ : এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ। আমি দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলে আমাকে সপ্তাহে চার দিন করে আদালতে যেতে হতো না। এত মামলাও হতো না। তাছাড়া সর্বশেষ জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচনেও আমি জাতীয়তাবাদী দল সমর্থিত প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম না। অনেক বিএনপি নেতার মতো ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিতাম। যারা সেদিন প্রকাশ্যে ক্ষমতাসীন দলের প্যানেলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ করেছেন- তাদের বিরুদ্ধে তো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাছাড়া আমার মতো চুনোপুঁটি দিয়ে সরকার দল ভাঙতে যাবে কেন? দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল আছেন- যারা সেই প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাদের সাবধান করতেই আমার এই বহিষ্কারাদেশ।

প্রশ্ন : দলের সম্মতি ছাড়া রাজধানীর একটি হোটেলে ‘জাতীয় ইনসাফ কায়েম’ কমিটির নৈশভোজ আয়োজন ও সেখান থেকে কর্মসূচি ঘোষণাই কি এই বহিষ্কারের কারণ?

শওকত মাহমুদ : জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটি মানবাধিকারবিষয়ক একটি নাগরিক সংগঠন। ২০১৩ সালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অনুপ্রেরণায় এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কাজেই এটা কোনো কারণ হতে পারে না। তাছাড়া আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের কথা বলে বহিষ্কারাদেশ প্রদান করলেও অভিযোগটা আসলে কী- সেটা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি আমাকে যে বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়েছে- সে বিষয়ে এখনো পর্যন্ত দল থেকে কোনো চিঠি আমাকে দেওয়া হয়নি। কিংবা যোগাযোগ করে আমাকে জানানো হয়নি। গত মঙ্গলবার স্রেফ একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দলের এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরেছি।

প্রশ্ন : আপনাকে এর আগেও দুবার দল থেকে একই অভিযোগ এনে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

শওকত মাহমুদ : গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল। আমি সেই নোটিস দুটির জবাব দিই। কিন্তু তার জবাবে এখনো পর্যন্ত বিএনপির পক্ষ থেকে আমাকে কিছুই জানানো হয়নি। উপরন্তু দলের অনুষ্ঠানগুলোতে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো থেকে বিরত থাকে দল। এমনকি সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক হওয়া সত্ত্বেও পেশাজীবীদের কোনো প্রোগ্রামেও আমাকে বলা হতো না। পরবর্তীতে আমার কোনো মতামত নেওয়া ছাড়াই পেশাজীবী পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এর আগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া জাতীয় নির্বাচনে কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে সাংগঠনিক সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব দিলেও ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।

প্রশ্ন : আপনি কি সরকারের ফাঁদে পা দিয়েছেন? গত ১৬ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানীতে ঢাকা শেরাটন হোটেলে বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে নৈশভোজের আয়োজনই কি কাল হলো?

শওকত মাহমুদ : আমি ছিলাম দলের সর্বশেষ ভাইস চেয়ারম্যান। আমার মতো ক্ষুদ্র একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে দল ভাঙার কিংবা দলের ভিতরে বিরোধ সৃষ্টির অভিযোগ- নিঃসন্দেহে কল্পনাপ্রসূত একটি ভুল ধারণা। অথচ দলের ভিতরে অনেক রাঘববোয়াল এখন ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে পর্দার আড়ালে যোগাযোগ রক্ষা করছেন। এমনকি সরকারের ফাঁদে পা দিয়ে দল ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে বিভেদ তৈরির চেষ্টাও করছেন। তাদের অনেককেই আগামী নির্বাচনে নেওয়ারও হয়তো চেষ্টা করছে সরকার। তলে তলে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তারা। কিন্তু সেদিকে দলের কোনো দৃষ্টি নেই। তাছাড়া জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি মানবাধিকারবিষয়ক নাগরিক সংগঠন। সমাজে ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠা ও চর্চার বিষয়েও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ভূমিকা রাখবে ইনসাফ কায়েম কমিটি। ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো অভিপ্রায় নেই এই নাগরিক সংগঠনটির। এ সংগঠনের আহ্বায়ক কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার এবং সদস্য সচিব আমি।

প্রশ্ন : এই বহিষ্কারাদেশ প্রদানের পর বিএনপি সম্পর্কে আপনার বক্তব্য বা অভিমত কী?

শওকত মাহমুদ : আমি বিএনপিতে ছিলাম। বিএনপি ও তার নেতৃত্বের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আমি দলের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি। গত মঙ্গলবার বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে সেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগটি কী তা স্পষ্ট করা হয়নি। এর আগে গত বছরের ৬ এপ্রিল এবং ২০১৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুই দফা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শওকত মাহমুদকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছিল।

গত বছর এপ্রিল মাসের কারণ দর্শানোর নোটিসের জবাবে শওকত মাহমুদ বলেছিলেন : দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সভা-সমাবেশ সংগঠিত করার অভিযোগটি সুনির্দিষ্ট নয়। সম্ভবত গত ২৭ মার্চে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে পেশাজীবী সমাজ আহূত একটি সমাবেশকে আভাসে রেখে এমন ওজর। ওই সমাবেশটি কোনো দলীয় ছিল না এবং তাতে উচ্চারিত দাবিসমূহের (দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি) সঙ্গে বিএনপির চলমান দাবিমালার কোনো অসঙ্গতি ছিল না। দলীয় ফোরামের বাইরে হলেও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আমি সচরাচর এসব বিষয়ে দলকে পূর্বে অবহিত করে থাকি। এবারও তার ব্যত্যয় হয়নি এবং ওই সমাবেশ না অনুষ্ঠানের জন্য আমি অনুরুদ্ধও হইনি। তদানীন্তন পাকিস্তান এবং বর্তমান বাংলাদেশে স্বাধিকার, স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের আন্দোলনে পেশাজীবীদের বিশেষ ভূমিকা অনস্বীকার্য। পেশাজীবীদের চলমান আন্দোলনের সব পর্যায়ে এই বক্তব্যই সুস্পষ্ট হয়ে আছে যে, অনির্বাচিত, ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে পেশাজীবীরা গণঅভ্যুত্থানের স্ফুলিঙ্গ প্রজ্বালনে প্রত্যাশী, কিন্তু চূড়ান্ত নেতৃত্ব দেবেন রাজনীতিকরা। এই চেতনা ভুল বোঝা অথবা দলীয় চৌহদ্দির ভিতর-বাইরের দৃষ্টিকোণে তাকে প্রতিস্পর্ধা হিসেবে বিচার করার সুযোগ নেই। জাতীয় আকাক্সক্ষা ধারণ বা সমকালকে ছুঁতে পারার বুদ্ধিবৃত্তিক প্রয়াসে দলীয় শৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন হয়ে থাকলে আমি একান্তভাবেই দুঃখিত। আমার দীর্ঘ ৪৩ বছরের সাংবাদিকতা এবং এক যুগের রাজনৈতিক অভিযাত্রায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ, গঠনতন্ত্র এবং শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের চিন্তাধারার প্রতি আমার আনুগত্য, মুগ্ধতা এবং মান্যতা নিরঙ্কুশ ও প্রশ্নাতীত।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা