শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

মেট্রোরেল এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধে ভয়াবহ যানজট ভোগান্তিতে মানুষ

জিন্নাতুন নূর
মেট্রোরেল এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধে ভয়াবহ যানজট ভোগান্তিতে মানুষ

দুঃসহ যানজটের শহর ঢাকায় মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নগরবাসীর কাছে আশীর্বাদ হিসেবে এসেছিল। যাত্রীদের যানজট থেকে রেহাই দিয়ে স্বল্প সময়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয় মেট্রো। আর শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে অবিশ্বাস্য কম সময়ের মধ্যে যাত্রী পৌঁছানোর স্বপ্ন বাস্তব করেছিল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। কিন্তু কোটাবিরোধী আন্দোলনে নাশকতাকারীরা পরিকল্পিতভাবে মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপর হামলা চালায়। নাশকতাকারীদের হামলায় মেট্রো ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে এ দুটি গণমুখী সেবা কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রয়েছে। কবে নাগাদ আবার এগুলো চালু হবে সেটিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানাননি। যোগাযোগ ব্যবস্থায় চালু হওয়া যুগান্তকারী এই দুই মাধ্যম চালুর আগে নগরজীবন যেমন থমকে ছিল এগুলো বন্ধ হয়ে আবারও ঢাকার রাজপথ যানজটে স্থবির হয়ে পড়েছে। মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ থাকায় ঢাকাবাসীও উপলব্ধি করছেন, এগুলোর কারণে তারা কতটা লাভবান হয়েছিলেন। তবে মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কার্যক্রম দ্রুত শুরুর করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

টানা তিন দিন সরকারি ছুটির পর সীমিত পরিসরে অফিস-আদালতসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ার পর ঘর থেকে বের হয়ে আসেন কর্মজীবী মানুষসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা। দোকানপাট খুলে যাওয়ায় এবং সড়কে যানবাহনের উপস্থিতি আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে আসায় গত দুই-তিন দিন নগরীতে তীব্র যানজট হচ্ছে। বিশেষ করে ঢাকায় যারা মেট্রোরেলে চড়ে কর্মস্থলে যেতেন তারা পড়েছেন দুর্ভোগে। সময়মতো যানবাহন না পাওয়ায় অনেকেই দেরিতে কর্মস্থলে পৌঁছাচ্ছেন। যাত্রীরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মেট্রোরেল চালু থাকলে তাদের এত দুর্ভোগে পড়তে হতো না। মিরপুর ১১ নম্বর এলাকার এক বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘মেট্রোরেল চালুর পর মতিঝিলে আমার কর্মস্থলে যেতে ৩০ মিনিট সময় লাগত। অফিস শেষে আবার মেট্রোতেই বাসায় ফিরতাম। যা সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয়ী ছিল। কিন্তু এখন মেট্রো বন্ধ থাকায় এর অভাব খুব অনুভব করছি। সিএনজি অটোরিকশা বা রিকশায় যাতায়াত করা খুব ব্যয়বহুল আবার সড়কে যানজটের জন্য অফিসেও নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাতে পারছি না।’ মিরপুর শেওড়াপাড়ার গৃহিণী সাহিনা আক্তার তার অসুস্থ মা জুলেখা বেগমকে নিয়ে শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য গতকাল বাসস্ট্যান্ডে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়েছিলেন। এই প্রতিবেদককে সাহিনা বলেন, ‘মেট্রোরেলে করেই আগে আম্মাকে হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যেতাম। আম্মাও এতে স্বস্তি পেতেন। কিন্তু এখন উপায় না থাকায় সিএনজির জন্য দাঁড়িয়ে আছি। ভাড়া খুব বেশি আবার যানজট-গরমে অসুস্থ মাকে নিয়ে এভাবে যেতেও দুশ্চিন্তা হচ্ছে।’ 

গত বুধ, বৃহস্পতিবার ও শনিবার রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, কল্যাণপুর, ফার্মগেট, বনশ্রী, রামপুরাসহ বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজট দেখা যায়। দীর্ঘক্ষণ যানজটে বসে ধৈর্য হারিয়ে অনেক যাত্রী গণপরিবহন থেকে নেমে হেঁটেই গন্তব্যে যান। এদের বেশির ভাগই ছিলেন কর্মজীবী। কর্মজীবী নারীদের ভোগান্তি ছিল সবচেয়ে বেশি।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল মহাখালীতে সাংবাদিকদের বলেন, সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত মেট্রোরেলের দুটি স্টেশন এক বছরেও চালু করা সম্ভব হবে না। তিনি জানান, মেট্রোরেল কবে নাগাদ চালু হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশন ধ্বংসপ্রাপ্ত। এটি যন্ত্রপাতি এনে এক বছরেও সচল করা সম্ভব হবে না বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।  উল্লেখ্য, মেট্রোরেলে অফিস চলাকালে প্রতিদিন কয়েক লাখ যাত্রী আসা-যাওয়া করে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত পৌঁছাতে যাত্রীদের সময় লাগে প্রায় ৩০ মিনিট। নাশকতাকারীরা গত ১৯ জুলাই মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর করে এবং স্টেশনের যন্ত্রপাতি লুটপাট করে। এতে স্টেশন দুটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। হামলায় দুটি স্টেশন বন্ধ থাকলেও নিরাপত্তাজনিত কারণে সরকার পুরো মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ করে দেয়। স্টেশন দুটির ই-সিস্টেমের পুরোটাই ধ্বংস হয়েছে। যাত্রীদের দাবি, মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া ছাড়া মেট্রোরেলের অন্য স্টেশনগুলো চালু করলে অন্তত উত্তরা ও মতিঝিল থেকে যাওয়া আসা করা লাখ লাখ যাত্রীর কষ্ট কিছুটা হলেও কমবে। এতে সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচবে। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানির (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, মেট্রোরেলের দুটি স্টেশনের ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে একটি কমিটি কাজ করছে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর বলা যাবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

মেট্রোরেলের পাশাপাশি বন্ধ আছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের যান চলাচলও। আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ ও ১৯ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের দুটি টোল প্লাজায় আগুন দেয় নাশকতাকারীরা। এতে টোল প্লাজা দুটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই দুই টোল প্লাজা পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পুরো এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ আছে। কবে নাগাদ তা চালু হতে পারে বলা যাচ্ছে না। সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মনজুর হোসেন জানান, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আলাদা একটি কোম্পানি ব্যবস্থাপনা করে। ক্ষতিগ্রস্ত দুটি টোল প্লাজা ছাড়াও এর অন্যান্য স্থানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তার পর এটি চালু হবে। তবে কর্তৃপক্ষ আপাতত এটি চালু করতে পারছে না। ধারণা করা হচ্ছে, এ দুটি টোল প্লাজায় প্রায় ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে এক্সপ্রেসওয়ে চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। সরকার কারফিউ পুরোপুরি তুলে না নেওয়া পর্যন্ত এটি সাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, যত দ্রুত সম্ভব এক্সপ্রেসওয়ে চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। এজন্য এর ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিতে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। মূলত ব্যবসায়ী ও বিদেশগামী যাত্রীসহ বিদেশিরা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের রাস্তা ব্যবহার করেন। এটি বন্ধ থাকায় এই যাত্রীরা বিড়ম্বনায় পড়েছেন। তাদের দীর্ঘ যানজট ঠেলে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে। মগবাজারের এক পোশাক ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্রেতাদের সঙ্গে নিয়ে আমাকে প্রায়ই ঢাকা ও ঢাকার বাইরে যেতে হয়। আমার বাসা থেকে বের হয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে খুব অল্প সময়ে ঢাকার বিমানবন্দরে পৌঁছানো সম্ভব। কিন্তু এখন এটি বন্ধ থাকায় খুব ভোগান্তি হচ্ছে।’

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছের কাওলা থেকে শুরু করে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালীতে গিয়ে শেষ হবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এর যে দুটি টোল প্লাজা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সেগুলো কারফিউ তুলে নেওয়ার পরও বন্ধ রাখা হবে। কর্তৃপক্ষ ম্যানুয়াল টোল আদায়ের মাধ্যমে বনানী র‌্যাম্প খোলার কথা বিবেচনা করছেন। তবে এটি চূড়ান্ত হয়নি। উল্লেখ্য, প্রতিদিন গড়ে ৫০ হাজারের বেশি যানবাহন এটি ব্যবহার করে। আর এখান থেকে দৈনিক ৪০ থেকে ৪৫ লাখ টাকা টোল আদায় হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল  তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
সর্বশেষ খবর
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

এই মাত্র | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

১৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার
অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের
অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’
তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার
পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে
অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ
বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত
চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার
নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা