শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

মেট্রোরেল এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধে ভয়াবহ যানজট ভোগান্তিতে মানুষ

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মেট্রোরেল এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধে ভয়াবহ যানজট ভোগান্তিতে মানুষ

দুঃসহ যানজটের শহর ঢাকায় মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নগরবাসীর কাছে আশীর্বাদ হিসেবে এসেছিল। যাত্রীদের যানজট থেকে রেহাই দিয়ে স্বল্প সময়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয় মেট্রো। আর শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে অবিশ্বাস্য কম সময়ের মধ্যে যাত্রী পৌঁছানোর স্বপ্ন বাস্তব করেছিল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। কিন্তু কোটাবিরোধী আন্দোলনে নাশকতাকারীরা পরিকল্পিতভাবে মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপর হামলা চালায়। নাশকতাকারীদের হামলায় মেট্রো ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে এ দুটি গণমুখী সেবা কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রয়েছে। কবে নাগাদ আবার এগুলো চালু হবে সেটিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানাননি। যোগাযোগ ব্যবস্থায় চালু হওয়া যুগান্তকারী এই দুই মাধ্যম চালুর আগে নগরজীবন যেমন থমকে ছিল এগুলো বন্ধ হয়ে আবারও ঢাকার রাজপথ যানজটে স্থবির হয়ে পড়েছে। মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ থাকায় ঢাকাবাসীও উপলব্ধি করছেন, এগুলোর কারণে তারা কতটা লাভবান হয়েছিলেন। তবে মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কার্যক্রম দ্রুত শুরুর করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

টানা তিন দিন সরকারি ছুটির পর সীমিত পরিসরে অফিস-আদালতসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ার পর ঘর থেকে বের হয়ে আসেন কর্মজীবী মানুষসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা। দোকানপাট খুলে যাওয়ায় এবং সড়কে যানবাহনের উপস্থিতি আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে আসায় গত দুই-তিন দিন নগরীতে তীব্র যানজট হচ্ছে। বিশেষ করে ঢাকায় যারা মেট্রোরেলে চড়ে কর্মস্থলে যেতেন তারা পড়েছেন দুর্ভোগে। সময়মতো যানবাহন না পাওয়ায় অনেকেই দেরিতে কর্মস্থলে পৌঁছাচ্ছেন। যাত্রীরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মেট্রোরেল চালু থাকলে তাদের এত দুর্ভোগে পড়তে হতো না। মিরপুর ১১ নম্বর এলাকার এক বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘মেট্রোরেল চালুর পর মতিঝিলে আমার কর্মস্থলে যেতে ৩০ মিনিট সময় লাগত। অফিস শেষে আবার মেট্রোতেই বাসায় ফিরতাম। যা সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয়ী ছিল। কিন্তু এখন মেট্রো বন্ধ থাকায় এর অভাব খুব অনুভব করছি। সিএনজি অটোরিকশা বা রিকশায় যাতায়াত করা খুব ব্যয়বহুল আবার সড়কে যানজটের জন্য অফিসেও নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাতে পারছি না।’ মিরপুর শেওড়াপাড়ার গৃহিণী সাহিনা আক্তার তার অসুস্থ মা জুলেখা বেগমকে নিয়ে শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য গতকাল বাসস্ট্যান্ডে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়েছিলেন। এই প্রতিবেদককে সাহিনা বলেন, ‘মেট্রোরেলে করেই আগে আম্মাকে হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যেতাম। আম্মাও এতে স্বস্তি পেতেন। কিন্তু এখন উপায় না থাকায় সিএনজির জন্য দাঁড়িয়ে আছি। ভাড়া খুব বেশি আবার যানজট-গরমে অসুস্থ মাকে নিয়ে এভাবে যেতেও দুশ্চিন্তা হচ্ছে।’ 

গত বুধ, বৃহস্পতিবার ও শনিবার রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, কল্যাণপুর, ফার্মগেট, বনশ্রী, রামপুরাসহ বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজট দেখা যায়। দীর্ঘক্ষণ যানজটে বসে ধৈর্য হারিয়ে অনেক যাত্রী গণপরিবহন থেকে নেমে হেঁটেই গন্তব্যে যান। এদের বেশির ভাগই ছিলেন কর্মজীবী। কর্মজীবী নারীদের ভোগান্তি ছিল সবচেয়ে বেশি।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল মহাখালীতে সাংবাদিকদের বলেন, সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত মেট্রোরেলের দুটি স্টেশন এক বছরেও চালু করা সম্ভব হবে না। তিনি জানান, মেট্রোরেল কবে নাগাদ চালু হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশন ধ্বংসপ্রাপ্ত। এটি যন্ত্রপাতি এনে এক বছরেও সচল করা সম্ভব হবে না বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।  উল্লেখ্য, মেট্রোরেলে অফিস চলাকালে প্রতিদিন কয়েক লাখ যাত্রী আসা-যাওয়া করে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত পৌঁছাতে যাত্রীদের সময় লাগে প্রায় ৩০ মিনিট। নাশকতাকারীরা গত ১৯ জুলাই মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর করে এবং স্টেশনের যন্ত্রপাতি লুটপাট করে। এতে স্টেশন দুটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। হামলায় দুটি স্টেশন বন্ধ থাকলেও নিরাপত্তাজনিত কারণে সরকার পুরো মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ করে দেয়। স্টেশন দুটির ই-সিস্টেমের পুরোটাই ধ্বংস হয়েছে। যাত্রীদের দাবি, মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া ছাড়া মেট্রোরেলের অন্য স্টেশনগুলো চালু করলে অন্তত উত্তরা ও মতিঝিল থেকে যাওয়া আসা করা লাখ লাখ যাত্রীর কষ্ট কিছুটা হলেও কমবে। এতে সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচবে। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানির (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, মেট্রোরেলের দুটি স্টেশনের ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে একটি কমিটি কাজ করছে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর বলা যাবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

মেট্রোরেলের পাশাপাশি বন্ধ আছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের যান চলাচলও। আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ ও ১৯ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের দুটি টোল প্লাজায় আগুন দেয় নাশকতাকারীরা। এতে টোল প্লাজা দুটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই দুই টোল প্লাজা পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পুরো এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ আছে। কবে নাগাদ তা চালু হতে পারে বলা যাচ্ছে না। সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মনজুর হোসেন জানান, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আলাদা একটি কোম্পানি ব্যবস্থাপনা করে। ক্ষতিগ্রস্ত দুটি টোল প্লাজা ছাড়াও এর অন্যান্য স্থানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তার পর এটি চালু হবে। তবে কর্তৃপক্ষ আপাতত এটি চালু করতে পারছে না। ধারণা করা হচ্ছে, এ দুটি টোল প্লাজায় প্রায় ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে এক্সপ্রেসওয়ে চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। সরকার কারফিউ পুরোপুরি তুলে না নেওয়া পর্যন্ত এটি সাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, যত দ্রুত সম্ভব এক্সপ্রেসওয়ে চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। এজন্য এর ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিতে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। মূলত ব্যবসায়ী ও বিদেশগামী যাত্রীসহ বিদেশিরা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের রাস্তা ব্যবহার করেন। এটি বন্ধ থাকায় এই যাত্রীরা বিড়ম্বনায় পড়েছেন। তাদের দীর্ঘ যানজট ঠেলে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে। মগবাজারের এক পোশাক ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্রেতাদের সঙ্গে নিয়ে আমাকে প্রায়ই ঢাকা ও ঢাকার বাইরে যেতে হয়। আমার বাসা থেকে বের হয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে খুব অল্প সময়ে ঢাকার বিমানবন্দরে পৌঁছানো সম্ভব। কিন্তু এখন এটি বন্ধ থাকায় খুব ভোগান্তি হচ্ছে।’

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছের কাওলা থেকে শুরু করে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালীতে গিয়ে শেষ হবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এর যে দুটি টোল প্লাজা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সেগুলো কারফিউ তুলে নেওয়ার পরও বন্ধ রাখা হবে। কর্তৃপক্ষ ম্যানুয়াল টোল আদায়ের মাধ্যমে বনানী র‌্যাম্প খোলার কথা বিবেচনা করছেন। তবে এটি চূড়ান্ত হয়নি। উল্লেখ্য, প্রতিদিন গড়ে ৫০ হাজারের বেশি যানবাহন এটি ব্যবহার করে। আর এখান থেকে দৈনিক ৪০ থেকে ৪৫ লাখ টাকা টোল আদায় হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
সর্বশেষ খবর
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক
মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান
গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ
গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি
জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের
২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ
গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক
আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ
ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে সৎ ব্যবসায়ী তৈরিতে রাসূল (সা.)-এর সীরাতের ভূমিকা আলোচনা
রাজধানীতে সৎ ব্যবসায়ী তৈরিতে রাসূল (সা.)-এর সীরাতের ভূমিকা আলোচনা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নবজাতক চুরির মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
নবজাতক চুরির মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড
নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ
সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২

৪৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন শিরোপার মৌসুমেও ২৪২ কোটি টাকার লোকসানে বার্সেলোনা
তিন শিরোপার মৌসুমেও ২৪২ কোটি টাকার লোকসানে বার্সেলোনা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার অপরাধীদের কোনো ছাড় নয় : ডিসি লালবাগ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার অপরাধীদের কোনো ছাড় নয় : ডিসি লালবাগ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো ‘বহাল আছে’ : ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো ‘বহাল আছে’ : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে প্রবাসী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে প্রবাসী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য
উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেফতার ১২
লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেফতার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস