শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পিস ফর এশিয়ায় মো. নাজমুস সাকিব খানের নিবন্ধ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

এমন এক বিশ্ব কল্পনা করুন যেখানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা অত্যন্ত উচ্চমানের জীবন উপভোগ করছে এবং রাস্তার একেবারে বিপরীত কোণে একজন দরিদ্র বাঙালি শিশু, যার বাবা-মাকে পাকিস্তান মিলিটারি নির্মমভাবে খুন করেছে- সে একমুঠো ভাতের জন্য লড়াই করছে। ১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত এমনই চিত্র ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। পশ্চিম পাকিস্তানের ২৪ বছরের শাসনব্যবস্থা ব্যাপক বৈষম্য তৈরি করে বাঙালির জন্য। সম্পদের বরাদ্দ এবং বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বৈষম্য তৈরি করেছিল পাকিস্তানি শাসকরা।

আজো বাংলাদেশে বৈষম্যের উপস্থিতি দৃশ্যমান। এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যা ধনী ব্যক্তিদের বৈষম্যমূলক আচরণ করতে শেখায় এবং দরিদ্ররা সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী অভিজাতদের জীবনধারার সঙ্গে মিশতে পারে না। তবে বাংলাদেশ বিশ্বকে সর্বকালের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক উদ্ভাবন উপহার দিয়েছে। আর সেটি হলো ক্ষুদ্র ঋণ। এটি সারা বিশ্বজুড়ে আর্থিক সক্ষমতা বাড়িয়ে লাখ লাখ পরিবারকে উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে সহায়তা করেছে। 

অমর্ত্য সেন তাঁর ‘দারিদ্র্য ও দুর্ভিক্ষ’ গ্রন্থে ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা করেছেন। ৭৪-এর দুর্ভিক্ষ কিভাবে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল তা পাঠকদের জন্য বাস্তবিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেন তিনি। বিশ্বব্যাপী সমস্যার শিকড় খুঁজে পেতে অর্থনীতিতে খাদ্যপ্রাপ্যতার পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করা হয় গ্রন্থটিতে।

কিন্তু দিন বদলেছে। ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার গর্বের সঙ্গে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে জায়গা দিয়েছে। তৈরি পোশাক খাতে শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে একটি অনুকরণীয় কীর্তি উপস্থাপন করছে। বাংলাদেশে খাদ্য অভাবের অস্তিত্ব নেই। সবার জন্য শিক্ষার অধিকার জাতীয় এজেন্ডা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দক্ষতার হার এবং মাথাপিছু খাদ্য তৈরির হারে প্রসার ঘটেছে। পিপিপির ভিত্তিতে এই গ্রহের ৪৩তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

বর্তমানে গ্রামকেন্দ্রিক ঋণদান নীতি গ্রামীণ বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের সহায়তা করার জন্য জরুরি। মাইক্রোক্রেডিট এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে তারা এখন ছোট বা মাঝারি ধরনের ব্যবসা শুরু করার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে পারছে। এই আর্থিক প্রকল্পগুলো প্রাথমিকভাবে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিক্ষাগতভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষকে দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনন্য দক্ষতা এবং প্রতিভা ব্যবহার করতে সক্ষম হচ্ছে সরকার। 

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি মাথাপিছু ৩২২ ডলারে উন্নীত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে আইএমএফ, যেখানে পাকিস্তান তার বর্তমান অবস্থা থেকে অর্ধেকেরও বেশি উন্নতি করতে পারবে। আইএমএফের এমন তথ্য বলছে, যে গড় বাংলাদেশি নাগরিকরা পাকিস্তানিদের তুলনায় বেশি ধনী। বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ (৪৩৪ ডলার) পাকিস্তানের (৯৭৪ ডলার) তুলনায় অনেক কম।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরপরই পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করে। তবে ১৯৯০ সালের গোড়ার দিকে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনের পর থেকে পরিস্থিতি দ্রুত বদলাতে শুরু করে। বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে যায়। ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত স্বল্প প্রসারিত হয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানের তুলনায় নিরবচ্ছিন্নভাবে বেড়েছে। ২০১২ সালে বাংলাদেশের মোট সঞ্চয় (জিডিপির%) ছিল ৩৯ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ২০১২ সালে পাকিস্তানের ছিল ২০ দশমিক চার শতাংশ। আর ২০১৩ সালে পাকিস্তানের মোট সঞ্চয় ছিল ২০ দশমিক আট শতাংশ। এটি যুক্তিসঙ্গতভাবেই প্রত্যাশা করা যেতে পারে যে ৪২তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে বাংলাদেশ ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে রূপান্তরিত হবে।

২০১৭ সালের মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) অনুসারে, বাংলাদেশের মান প্রায় শূন্য দশমিক ৬০৮-এর কাছাকাছি ছিল। আর ২০১৮ সালের পাকিস্তানের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৫৬০, যা দেশকে মাঝারি মানব উন্নয়ন বিভাগে রেখেছে। তদনুসারে ১৮৯ দেশ ও অঞ্চলগুলোর মধ্যে ১৫২ নম্বরে অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান। 

বিদেশি সহায়তার ওপর বাংলাদেশের নির্ভরতা কমেছে। ১৯৭২ সালে ৮৮ শতাংশ ছিল। সেখানে থেকে ২০১০ সালে মাত্র ২ শতাংশ কমেছে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের গঠনের পর থেকে আফগানিস্তানের রাজনীতিতে এবং পার্সিয়ান উপসাগরের ঘনিষ্ঠতার কারণে বিদেশি সহায়তার ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করছে দেশটি।

পদ্মা বহুমুখী সেতুর সফল অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে বাংলাদেশ তার প্রাসঙ্গিকতার এক নতুন অর্থ জাগিয়ে তুলেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বকে দেখিয়েছে তার সক্ষমতা। বিদেশি সংস্থার সম্পূর্ণ সমর্থন ছাড়াই মেগা অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করার ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের- সেটাও দেখিয়েছে।

বাংলাদেশের দুর্বল প্রশাসন ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বিষয়টি সাধারণ। তবে পাকিস্তানে যতটা অগোছালো ততটা নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সন্ত্রাসবাদী হুমকির মূলোৎপাটন করার জন্য সরকার স্পষ্টভাবে কাজ করেছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলার ক্ষেত্রে পাকিস্তান একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র। সেই সঙ্গে দেশটিতে শান্তি ও সহনশীলতা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত শোচনীয় পরিস্থিতি দেখা গেছে। বাংলাদেশ নিজেকে ধর্মীয় সহনশীলতা এবং শান্তির আদর্শ উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। 

জামায়াতের রাজনীতি এবং সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত কয়েক দশকে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিল। এ ছাড়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের সদস্যরা যে গণহত্যা চালিয়েছিল, তা ছিল একেবারে নির্মম। ‘ইসলাম’ একটি শান্তিপূর্ণ ধর্ম, এবং একাত্তরে জামায়াত যে প্রচেষ্টা ও কাজ করেছিল তা ইসলামের মূল্যবোধের মধ্যে পড়ে না। বাংলাদেশকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত পাকিস্তানের।

এটা অস্বীকার করার মতো বিষয় নয় যে, ১৯৭১ সালে তৈরি করা ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য ইসলামাবাদের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা বাংলাদেশের প্রাপ্য। পরাজিত রাষ্ট্রের ক্ষতিপূরণ দেওয়াটাও বাংলাদেশের প্রাপ্য। নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া এবং ক্ষতিপূর্ণ দেওয়া এখনও সম্ভব পাকিস্তানের জন্য। আর এটি হতে পারে দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে। 

(সংক্ষেপিত) 

সূত্র : পিস ফর এশিয়া

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা
স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়
ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল
কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ
চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর
নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ
নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড
বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব
বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর
টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত
গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা