শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পিস ফর এশিয়ায় মো. নাজমুস সাকিব খানের নিবন্ধ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

এমন এক বিশ্ব কল্পনা করুন যেখানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা অত্যন্ত উচ্চমানের জীবন উপভোগ করছে এবং রাস্তার একেবারে বিপরীত কোণে একজন দরিদ্র বাঙালি শিশু, যার বাবা-মাকে পাকিস্তান মিলিটারি নির্মমভাবে খুন করেছে- সে একমুঠো ভাতের জন্য লড়াই করছে। ১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত এমনই চিত্র ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। পশ্চিম পাকিস্তানের ২৪ বছরের শাসনব্যবস্থা ব্যাপক বৈষম্য তৈরি করে বাঙালির জন্য। সম্পদের বরাদ্দ এবং বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বৈষম্য তৈরি করেছিল পাকিস্তানি শাসকরা।

আজো বাংলাদেশে বৈষম্যের উপস্থিতি দৃশ্যমান। এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যা ধনী ব্যক্তিদের বৈষম্যমূলক আচরণ করতে শেখায় এবং দরিদ্ররা সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী অভিজাতদের জীবনধারার সঙ্গে মিশতে পারে না। তবে বাংলাদেশ বিশ্বকে সর্বকালের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক উদ্ভাবন উপহার দিয়েছে। আর সেটি হলো ক্ষুদ্র ঋণ। এটি সারা বিশ্বজুড়ে আর্থিক সক্ষমতা বাড়িয়ে লাখ লাখ পরিবারকে উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে সহায়তা করেছে। 

অমর্ত্য সেন তাঁর ‘দারিদ্র্য ও দুর্ভিক্ষ’ গ্রন্থে ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা করেছেন। ৭৪-এর দুর্ভিক্ষ কিভাবে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল তা পাঠকদের জন্য বাস্তবিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেন তিনি। বিশ্বব্যাপী সমস্যার শিকড় খুঁজে পেতে অর্থনীতিতে খাদ্যপ্রাপ্যতার পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করা হয় গ্রন্থটিতে।

কিন্তু দিন বদলেছে। ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার গর্বের সঙ্গে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে জায়গা দিয়েছে। তৈরি পোশাক খাতে শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে একটি অনুকরণীয় কীর্তি উপস্থাপন করছে। বাংলাদেশে খাদ্য অভাবের অস্তিত্ব নেই। সবার জন্য শিক্ষার অধিকার জাতীয় এজেন্ডা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দক্ষতার হার এবং মাথাপিছু খাদ্য তৈরির হারে প্রসার ঘটেছে। পিপিপির ভিত্তিতে এই গ্রহের ৪৩তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

বর্তমানে গ্রামকেন্দ্রিক ঋণদান নীতি গ্রামীণ বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের সহায়তা করার জন্য জরুরি। মাইক্রোক্রেডিট এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে তারা এখন ছোট বা মাঝারি ধরনের ব্যবসা শুরু করার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে পারছে। এই আর্থিক প্রকল্পগুলো প্রাথমিকভাবে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিক্ষাগতভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষকে দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনন্য দক্ষতা এবং প্রতিভা ব্যবহার করতে সক্ষম হচ্ছে সরকার। 

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি মাথাপিছু ৩২২ ডলারে উন্নীত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে আইএমএফ, যেখানে পাকিস্তান তার বর্তমান অবস্থা থেকে অর্ধেকেরও বেশি উন্নতি করতে পারবে। আইএমএফের এমন তথ্য বলছে, যে গড় বাংলাদেশি নাগরিকরা পাকিস্তানিদের তুলনায় বেশি ধনী। বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ (৪৩৪ ডলার) পাকিস্তানের (৯৭৪ ডলার) তুলনায় অনেক কম।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরপরই পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করে। তবে ১৯৯০ সালের গোড়ার দিকে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনের পর থেকে পরিস্থিতি দ্রুত বদলাতে শুরু করে। বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে যায়। ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত স্বল্প প্রসারিত হয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানের তুলনায় নিরবচ্ছিন্নভাবে বেড়েছে। ২০১২ সালে বাংলাদেশের মোট সঞ্চয় (জিডিপির%) ছিল ৩৯ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ২০১২ সালে পাকিস্তানের ছিল ২০ দশমিক চার শতাংশ। আর ২০১৩ সালে পাকিস্তানের মোট সঞ্চয় ছিল ২০ দশমিক আট শতাংশ। এটি যুক্তিসঙ্গতভাবেই প্রত্যাশা করা যেতে পারে যে ৪২তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে বাংলাদেশ ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে রূপান্তরিত হবে।

২০১৭ সালের মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) অনুসারে, বাংলাদেশের মান প্রায় শূন্য দশমিক ৬০৮-এর কাছাকাছি ছিল। আর ২০১৮ সালের পাকিস্তানের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৫৬০, যা দেশকে মাঝারি মানব উন্নয়ন বিভাগে রেখেছে। তদনুসারে ১৮৯ দেশ ও অঞ্চলগুলোর মধ্যে ১৫২ নম্বরে অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান। 

বিদেশি সহায়তার ওপর বাংলাদেশের নির্ভরতা কমেছে। ১৯৭২ সালে ৮৮ শতাংশ ছিল। সেখানে থেকে ২০১০ সালে মাত্র ২ শতাংশ কমেছে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের গঠনের পর থেকে আফগানিস্তানের রাজনীতিতে এবং পার্সিয়ান উপসাগরের ঘনিষ্ঠতার কারণে বিদেশি সহায়তার ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করছে দেশটি।

পদ্মা বহুমুখী সেতুর সফল অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে বাংলাদেশ তার প্রাসঙ্গিকতার এক নতুন অর্থ জাগিয়ে তুলেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বকে দেখিয়েছে তার সক্ষমতা। বিদেশি সংস্থার সম্পূর্ণ সমর্থন ছাড়াই মেগা অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করার ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের- সেটাও দেখিয়েছে।

বাংলাদেশের দুর্বল প্রশাসন ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বিষয়টি সাধারণ। তবে পাকিস্তানে যতটা অগোছালো ততটা নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সন্ত্রাসবাদী হুমকির মূলোৎপাটন করার জন্য সরকার স্পষ্টভাবে কাজ করেছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলার ক্ষেত্রে পাকিস্তান একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র। সেই সঙ্গে দেশটিতে শান্তি ও সহনশীলতা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত শোচনীয় পরিস্থিতি দেখা গেছে। বাংলাদেশ নিজেকে ধর্মীয় সহনশীলতা এবং শান্তির আদর্শ উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। 

জামায়াতের রাজনীতি এবং সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত কয়েক দশকে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিল। এ ছাড়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের সদস্যরা যে গণহত্যা চালিয়েছিল, তা ছিল একেবারে নির্মম। ‘ইসলাম’ একটি শান্তিপূর্ণ ধর্ম, এবং একাত্তরে জামায়াত যে প্রচেষ্টা ও কাজ করেছিল তা ইসলামের মূল্যবোধের মধ্যে পড়ে না। বাংলাদেশকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত পাকিস্তানের।

এটা অস্বীকার করার মতো বিষয় নয় যে, ১৯৭১ সালে তৈরি করা ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য ইসলামাবাদের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা বাংলাদেশের প্রাপ্য। পরাজিত রাষ্ট্রের ক্ষতিপূরণ দেওয়াটাও বাংলাদেশের প্রাপ্য। নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া এবং ক্ষতিপূর্ণ দেওয়া এখনও সম্ভব পাকিস্তানের জন্য। আর এটি হতে পারে দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে। 

(সংক্ষেপিত) 

সূত্র : পিস ফর এশিয়া

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে