শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পিস ফর এশিয়ায় মো. নাজমুস সাকিব খানের নিবন্ধ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

এমন এক বিশ্ব কল্পনা করুন যেখানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা অত্যন্ত উচ্চমানের জীবন উপভোগ করছে এবং রাস্তার একেবারে বিপরীত কোণে একজন দরিদ্র বাঙালি শিশু, যার বাবা-মাকে পাকিস্তান মিলিটারি নির্মমভাবে খুন করেছে- সে একমুঠো ভাতের জন্য লড়াই করছে। ১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত এমনই চিত্র ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। পশ্চিম পাকিস্তানের ২৪ বছরের শাসনব্যবস্থা ব্যাপক বৈষম্য তৈরি করে বাঙালির জন্য। সম্পদের বরাদ্দ এবং বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বৈষম্য তৈরি করেছিল পাকিস্তানি শাসকরা।

আজো বাংলাদেশে বৈষম্যের উপস্থিতি দৃশ্যমান। এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যা ধনী ব্যক্তিদের বৈষম্যমূলক আচরণ করতে শেখায় এবং দরিদ্ররা সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী অভিজাতদের জীবনধারার সঙ্গে মিশতে পারে না। তবে বাংলাদেশ বিশ্বকে সর্বকালের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক উদ্ভাবন উপহার দিয়েছে। আর সেটি হলো ক্ষুদ্র ঋণ। এটি সারা বিশ্বজুড়ে আর্থিক সক্ষমতা বাড়িয়ে লাখ লাখ পরিবারকে উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে সহায়তা করেছে। 

অমর্ত্য সেন তাঁর ‘দারিদ্র্য ও দুর্ভিক্ষ’ গ্রন্থে ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা করেছেন। ৭৪-এর দুর্ভিক্ষ কিভাবে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল তা পাঠকদের জন্য বাস্তবিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেন তিনি। বিশ্বব্যাপী সমস্যার শিকড় খুঁজে পেতে অর্থনীতিতে খাদ্যপ্রাপ্যতার পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করা হয় গ্রন্থটিতে।

কিন্তু দিন বদলেছে। ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার গর্বের সঙ্গে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে জায়গা দিয়েছে। তৈরি পোশাক খাতে শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে একটি অনুকরণীয় কীর্তি উপস্থাপন করছে। বাংলাদেশে খাদ্য অভাবের অস্তিত্ব নেই। সবার জন্য শিক্ষার অধিকার জাতীয় এজেন্ডা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দক্ষতার হার এবং মাথাপিছু খাদ্য তৈরির হারে প্রসার ঘটেছে। পিপিপির ভিত্তিতে এই গ্রহের ৪৩তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

বর্তমানে গ্রামকেন্দ্রিক ঋণদান নীতি গ্রামীণ বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের সহায়তা করার জন্য জরুরি। মাইক্রোক্রেডিট এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে তারা এখন ছোট বা মাঝারি ধরনের ব্যবসা শুরু করার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে পারছে। এই আর্থিক প্রকল্পগুলো প্রাথমিকভাবে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিক্ষাগতভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষকে দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনন্য দক্ষতা এবং প্রতিভা ব্যবহার করতে সক্ষম হচ্ছে সরকার। 

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি মাথাপিছু ৩২২ ডলারে উন্নীত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে আইএমএফ, যেখানে পাকিস্তান তার বর্তমান অবস্থা থেকে অর্ধেকেরও বেশি উন্নতি করতে পারবে। আইএমএফের এমন তথ্য বলছে, যে গড় বাংলাদেশি নাগরিকরা পাকিস্তানিদের তুলনায় বেশি ধনী। বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ (৪৩৪ ডলার) পাকিস্তানের (৯৭৪ ডলার) তুলনায় অনেক কম।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরপরই পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করে। তবে ১৯৯০ সালের গোড়ার দিকে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনের পর থেকে পরিস্থিতি দ্রুত বদলাতে শুরু করে। বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে যায়। ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত স্বল্প প্রসারিত হয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানের তুলনায় নিরবচ্ছিন্নভাবে বেড়েছে। ২০১২ সালে বাংলাদেশের মোট সঞ্চয় (জিডিপির%) ছিল ৩৯ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ২০১২ সালে পাকিস্তানের ছিল ২০ দশমিক চার শতাংশ। আর ২০১৩ সালে পাকিস্তানের মোট সঞ্চয় ছিল ২০ দশমিক আট শতাংশ। এটি যুক্তিসঙ্গতভাবেই প্রত্যাশা করা যেতে পারে যে ৪২তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে বাংলাদেশ ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে রূপান্তরিত হবে।

২০১৭ সালের মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) অনুসারে, বাংলাদেশের মান প্রায় শূন্য দশমিক ৬০৮-এর কাছাকাছি ছিল। আর ২০১৮ সালের পাকিস্তানের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৫৬০, যা দেশকে মাঝারি মানব উন্নয়ন বিভাগে রেখেছে। তদনুসারে ১৮৯ দেশ ও অঞ্চলগুলোর মধ্যে ১৫২ নম্বরে অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান। 

বিদেশি সহায়তার ওপর বাংলাদেশের নির্ভরতা কমেছে। ১৯৭২ সালে ৮৮ শতাংশ ছিল। সেখানে থেকে ২০১০ সালে মাত্র ২ শতাংশ কমেছে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের গঠনের পর থেকে আফগানিস্তানের রাজনীতিতে এবং পার্সিয়ান উপসাগরের ঘনিষ্ঠতার কারণে বিদেশি সহায়তার ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করছে দেশটি।

পদ্মা বহুমুখী সেতুর সফল অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে বাংলাদেশ তার প্রাসঙ্গিকতার এক নতুন অর্থ জাগিয়ে তুলেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বকে দেখিয়েছে তার সক্ষমতা। বিদেশি সংস্থার সম্পূর্ণ সমর্থন ছাড়াই মেগা অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করার ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের- সেটাও দেখিয়েছে।

বাংলাদেশের দুর্বল প্রশাসন ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বিষয়টি সাধারণ। তবে পাকিস্তানে যতটা অগোছালো ততটা নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সন্ত্রাসবাদী হুমকির মূলোৎপাটন করার জন্য সরকার স্পষ্টভাবে কাজ করেছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলার ক্ষেত্রে পাকিস্তান একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র। সেই সঙ্গে দেশটিতে শান্তি ও সহনশীলতা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত শোচনীয় পরিস্থিতি দেখা গেছে। বাংলাদেশ নিজেকে ধর্মীয় সহনশীলতা এবং শান্তির আদর্শ উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। 

জামায়াতের রাজনীতি এবং সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত কয়েক দশকে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিল। এ ছাড়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের সদস্যরা যে গণহত্যা চালিয়েছিল, তা ছিল একেবারে নির্মম। ‘ইসলাম’ একটি শান্তিপূর্ণ ধর্ম, এবং একাত্তরে জামায়াত যে প্রচেষ্টা ও কাজ করেছিল তা ইসলামের মূল্যবোধের মধ্যে পড়ে না। বাংলাদেশকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত পাকিস্তানের।

এটা অস্বীকার করার মতো বিষয় নয় যে, ১৯৭১ সালে তৈরি করা ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য ইসলামাবাদের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা বাংলাদেশের প্রাপ্য। পরাজিত রাষ্ট্রের ক্ষতিপূরণ দেওয়াটাও বাংলাদেশের প্রাপ্য। নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া এবং ক্ষতিপূর্ণ দেওয়া এখনও সম্ভব পাকিস্তানের জন্য। আর এটি হতে পারে দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে। 

(সংক্ষেপিত) 

সূত্র : পিস ফর এশিয়া

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

এই মাত্র | রাজনীতি

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত
ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে