শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পিস ফর এশিয়ায় মো. নাজমুস সাকিব খানের নিবন্ধ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অগ্রগতির ৫০ বছর বনাম পাকিস্তানের পশ্চাৎপদতা

এমন এক বিশ্ব কল্পনা করুন যেখানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা অত্যন্ত উচ্চমানের জীবন উপভোগ করছে এবং রাস্তার একেবারে বিপরীত কোণে একজন দরিদ্র বাঙালি শিশু, যার বাবা-মাকে পাকিস্তান মিলিটারি নির্মমভাবে খুন করেছে- সে একমুঠো ভাতের জন্য লড়াই করছে। ১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত এমনই চিত্র ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। পশ্চিম পাকিস্তানের ২৪ বছরের শাসনব্যবস্থা ব্যাপক বৈষম্য তৈরি করে বাঙালির জন্য। সম্পদের বরাদ্দ এবং বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বৈষম্য তৈরি করেছিল পাকিস্তানি শাসকরা।

আজো বাংলাদেশে বৈষম্যের উপস্থিতি দৃশ্যমান। এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যা ধনী ব্যক্তিদের বৈষম্যমূলক আচরণ করতে শেখায় এবং দরিদ্ররা সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী অভিজাতদের জীবনধারার সঙ্গে মিশতে পারে না। তবে বাংলাদেশ বিশ্বকে সর্বকালের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক উদ্ভাবন উপহার দিয়েছে। আর সেটি হলো ক্ষুদ্র ঋণ। এটি সারা বিশ্বজুড়ে আর্থিক সক্ষমতা বাড়িয়ে লাখ লাখ পরিবারকে উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে সহায়তা করেছে। 

অমর্ত্য সেন তাঁর ‘দারিদ্র্য ও দুর্ভিক্ষ’ গ্রন্থে ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা করেছেন। ৭৪-এর দুর্ভিক্ষ কিভাবে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল তা পাঠকদের জন্য বাস্তবিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেন তিনি। বিশ্বব্যাপী সমস্যার শিকড় খুঁজে পেতে অর্থনীতিতে খাদ্যপ্রাপ্যতার পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করা হয় গ্রন্থটিতে।

কিন্তু দিন বদলেছে। ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার গর্বের সঙ্গে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে জায়গা দিয়েছে। তৈরি পোশাক খাতে শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে একটি অনুকরণীয় কীর্তি উপস্থাপন করছে। বাংলাদেশে খাদ্য অভাবের অস্তিত্ব নেই। সবার জন্য শিক্ষার অধিকার জাতীয় এজেন্ডা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দক্ষতার হার এবং মাথাপিছু খাদ্য তৈরির হারে প্রসার ঘটেছে। পিপিপির ভিত্তিতে এই গ্রহের ৪৩তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

বর্তমানে গ্রামকেন্দ্রিক ঋণদান নীতি গ্রামীণ বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের সহায়তা করার জন্য জরুরি। মাইক্রোক্রেডিট এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে তারা এখন ছোট বা মাঝারি ধরনের ব্যবসা শুরু করার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে পারছে। এই আর্থিক প্রকল্পগুলো প্রাথমিকভাবে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিক্ষাগতভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষকে দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনন্য দক্ষতা এবং প্রতিভা ব্যবহার করতে সক্ষম হচ্ছে সরকার। 

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি মাথাপিছু ৩২২ ডলারে উন্নীত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে আইএমএফ, যেখানে পাকিস্তান তার বর্তমান অবস্থা থেকে অর্ধেকেরও বেশি উন্নতি করতে পারবে। আইএমএফের এমন তথ্য বলছে, যে গড় বাংলাদেশি নাগরিকরা পাকিস্তানিদের তুলনায় বেশি ধনী। বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ (৪৩৪ ডলার) পাকিস্তানের (৯৭৪ ডলার) তুলনায় অনেক কম।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরপরই পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করে। তবে ১৯৯০ সালের গোড়ার দিকে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনের পর থেকে পরিস্থিতি দ্রুত বদলাতে শুরু করে। বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে যায়। ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত স্বল্প প্রসারিত হয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি পাকিস্তানের তুলনায় নিরবচ্ছিন্নভাবে বেড়েছে। ২০১২ সালে বাংলাদেশের মোট সঞ্চয় (জিডিপির%) ছিল ৩৯ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ২০১২ সালে পাকিস্তানের ছিল ২০ দশমিক চার শতাংশ। আর ২০১৩ সালে পাকিস্তানের মোট সঞ্চয় ছিল ২০ দশমিক আট শতাংশ। এটি যুক্তিসঙ্গতভাবেই প্রত্যাশা করা যেতে পারে যে ৪২তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে বাংলাদেশ ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে রূপান্তরিত হবে।

২০১৭ সালের মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) অনুসারে, বাংলাদেশের মান প্রায় শূন্য দশমিক ৬০৮-এর কাছাকাছি ছিল। আর ২০১৮ সালের পাকিস্তানের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৫৬০, যা দেশকে মাঝারি মানব উন্নয়ন বিভাগে রেখেছে। তদনুসারে ১৮৯ দেশ ও অঞ্চলগুলোর মধ্যে ১৫২ নম্বরে অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান। 

বিদেশি সহায়তার ওপর বাংলাদেশের নির্ভরতা কমেছে। ১৯৭২ সালে ৮৮ শতাংশ ছিল। সেখানে থেকে ২০১০ সালে মাত্র ২ শতাংশ কমেছে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের গঠনের পর থেকে আফগানিস্তানের রাজনীতিতে এবং পার্সিয়ান উপসাগরের ঘনিষ্ঠতার কারণে বিদেশি সহায়তার ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করছে দেশটি।

পদ্মা বহুমুখী সেতুর সফল অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে বাংলাদেশ তার প্রাসঙ্গিকতার এক নতুন অর্থ জাগিয়ে তুলেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বকে দেখিয়েছে তার সক্ষমতা। বিদেশি সংস্থার সম্পূর্ণ সমর্থন ছাড়াই মেগা অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করার ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের- সেটাও দেখিয়েছে।

বাংলাদেশের দুর্বল প্রশাসন ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বিষয়টি সাধারণ। তবে পাকিস্তানে যতটা অগোছালো ততটা নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সন্ত্রাসবাদী হুমকির মূলোৎপাটন করার জন্য সরকার স্পষ্টভাবে কাজ করেছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলার ক্ষেত্রে পাকিস্তান একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র। সেই সঙ্গে দেশটিতে শান্তি ও সহনশীলতা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত শোচনীয় পরিস্থিতি দেখা গেছে। বাংলাদেশ নিজেকে ধর্মীয় সহনশীলতা এবং শান্তির আদর্শ উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। 

জামায়াতের রাজনীতি এবং সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত কয়েক দশকে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিল। এ ছাড়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের সদস্যরা যে গণহত্যা চালিয়েছিল, তা ছিল একেবারে নির্মম। ‘ইসলাম’ একটি শান্তিপূর্ণ ধর্ম, এবং একাত্তরে জামায়াত যে প্রচেষ্টা ও কাজ করেছিল তা ইসলামের মূল্যবোধের মধ্যে পড়ে না। বাংলাদেশকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত পাকিস্তানের।

এটা অস্বীকার করার মতো বিষয় নয় যে, ১৯৭১ সালে তৈরি করা ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য ইসলামাবাদের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা বাংলাদেশের প্রাপ্য। পরাজিত রাষ্ট্রের ক্ষতিপূরণ দেওয়াটাও বাংলাদেশের প্রাপ্য। নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া এবং ক্ষতিপূর্ণ দেওয়া এখনও সম্ভব পাকিস্তানের জন্য। আর এটি হতে পারে দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে। 

(সংক্ষেপিত) 

সূত্র : পিস ফর এশিয়া

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
১৩ অঞ্চলের নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা সংকেত
১৩ অঞ্চলের নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা সংকেত
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড
কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন

৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি
আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭
নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত
পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানের রেকর্ড ‘উই ফর ইউ’র
১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানের রেকর্ড ‘উই ফর ইউ’র

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯

২৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বজ্রপাতের বিষয়ে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ
বজ্রপাতের বিষয়ে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন