শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, বুধবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

রাতের ভোট প্রতিষ্ঠিত সত্য : মাহবুব তালুকদার

Not defined
অনলাইন ভার্সন
রাতের ভোট প্রতিষ্ঠিত সত্য : মাহবুব তালুকদার

সমালোচনা ও বিতর্ক নিয়েই বিদায় নিচ্ছে কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ব্যর্থতা ও সাফল্যের মূল্যায়ন করেছেন কমিশনের দুই সদস্য। মাহবুব তালুকদার মনে করেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আগের রাতে ভোট দেওয়া হয়েছে, এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- গোলাম রাব্বানী

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ একাদশ সংসদ নির্বাচনে ‘রাতের বেলা’ ভোট হয়েছে? এই বিষয়ে কি বলবেন?

নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। নির্বাচনের আগের রাতে বাক্স ভর্তি ব্যালটের ছবি বিবিসির সংবাদদাতা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে নির্বাচনের পূর্বে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন আমাদের দেশে একটা কালচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে গায়েবি মামলার হিড়িক পড়ে যায়। আমি সবসময় এর বিরোধিতা করেছি। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন কাউকে গ্রেফতার করে তখন উচ্চ আদালতের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী করে না। এ কথা বলে লাভ নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সিইসি বলেছেন আদালতের নির্দেশনা না থাকায় ভোটের অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করা যায়নি। আদালতের নির্দেশ ছাড়া কি ইসি তদন্ত করতে পারে না? ইসির নিজস্ব কোনো দায়িত্ববোধ থাকে না? এ বিষয়ে কি ইসি বৈঠকে কখনো আলোচনা হয়েছে?
মাহবুব তালুকদার : একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আগের রাতে ভোট দেওয়া হয়েছে, এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। এই নির্বাচনে অভিযোগসমূহ তদন্তের জন্য আদালত বা অন্য কারও নির্দেশনার প্রয়োজন ছিল না। আমার ধারণা রাতের ভোটের বিষয়টি তদন্ত করলে নিজেদের ওপরই দায় এসে পড়ত বলে তদন্ত হয়নি।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০৩টি আসনের ২১৩টি ভোট কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। প্রায় ৬ হাজার কেন্দ্রে ৯৯ ভাগ ভোট পড়েছে। এই নির্বাচনে কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায় ১ হাজার ২০৫টি কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৪৮৪টি কেন্দ্রে। আর ৮০ থেকে ৮৯ শতাংশ ভোট পড়েছে এমন কেন্দ্রের সংখ্যা ১৫ হাজার ৭১৯টি। এ রকম ভৌতিক ভোট বিশ্বের আর কোনো দেশে হয়েছে বলে জানা নেই। আদালতের নির্দেশ ছাড়া নির্বাচন কমিশন তদন্ত করতে পারে না, এমন নির্দেশ কোথায় আছে? কমিশন নিজস্ব দায়িত্ববোধ থেকে যে কোনো সময়ই তদন্ত করতে পারে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরদিন সংবাদ সম্মেলন করে সিইসি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন- না, এই নির্বাচন নিয়ে আমরা অতৃপ্ত নই, তৃপ্ত। দিনভর আপনাদের মাধ্যমে টিভির খবরে নির্বাচনের অবস্থা দেখেছি। এতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে, এমন কিছু আমরা পাইনি। পুরো কমিশন সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সিইসি বলেন, অবশ্যই পুরো কমিশন সন্তুষ্ট। কেউ তা আমাকে তার অসন্তুষ্টির কথা বলেননি। সিইসির এই উক্তির পর বোঝা যাচ্ছে বিষয়টি নিয়ে কমিশনে কোনো আলোচনাই হয়নি। আমার জিজ্ঞাসা, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কমিশন কি তৃপ্তির ঢেকুর তুলছিল?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে চাপের মুখোমুখি হয়েছেন কি না? আর বাংলাদেশের বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না?

মাহবুব তালুকদার : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে আমার ওপর কোনো চাপ ছিল না। তবে মন্ত্রীরা বিভিন্ন সময় আমার সমালোচনা করেছেন, পদত্যাগ করতে বলেছেন। আমি তা গ্রাহ্য করিনি। তবে নির্বাচন কমিশনের ভিতরে থেকে চাপে ছিলাম। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন বা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে কমিশনে আপনি সব সময় ভিন্ন সুরে বক্তব্য দিয়েছেন। অনিয়ম নিয়ে কথা বলেছেন। এসব অনিয়ম ঠেকাতে বা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসির বৈঠকে কি আপনি বক্তব্য দিয়েছিলেন? দিয়ে থাকলে সফলতা পাননি কেন?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশন সভার কার্যবিবরণীতে বক্তব্য বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ হয় না। আমার অনেক গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য কমিশন সভার কার্যবিবরণীতে স্থান পায়নি। ভিন্ন মত হলে তো কথাই নেই। কয়েকটি ক্ষেত্রে আমার লিখিত বক্তব্য কার্যবিবরণীতে সংযুক্ত করতে বলেছি। তবে আমার ভিন্ন মত যাতে হারিয়ে না যায়, সেজন্য আমি অসংখ্যবার ইউ, ও নোটের (আনঅফিশিয়াল নোট) মাধ্যমে সিইসি, কমিশনারবৃন্দ ও সচিবকে জ্ঞাত করেছি। এ ছাড়া আমি ভিন্ন মত পোষণ করে কয়েকবার ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছি। কমিশন সভায় আমাকে বক্তব্য রাখতে না দেওয়ার জন্য ঘোষণা দিয়ে সভা বর্জন পর্যন্ত করেছি। কী ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছি, তা বোঝাতে একটি ঘটনা তুলে ধরতে চাই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রায় তিন মাস পূর্বে আমি একটি লিখিত বক্তব্য কমিশন সভায় উপস্থাপন করতে চাই। আমার বক্তব্যের শিরোনাম ছিল- ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ অংশীদারমূলক ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে কতিপয় প্রস্তাবনা’। বিষয়টি আমি ইউ, ও নোটের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে জানাই। প্রস্তাবনাটি ৩৬তম কমিশন সভায় উপস্থাপনার জন্য লিখিতভাবে আমাকে জানানো হয় ও প্রস্তাবনার কপি সব নির্বাচন কমিশনারের কাছে প্রেরিত হয়। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয় হচ্ছে প্রস্তাবনাটি আমি যাতে কমিশন সভায় উপস্থাপন করতে না পারি, সেজন্য তিনজন কমিশনারই অভিন্ন ভাষায় ইউ ও নোটের মাধ্যমে সিইসিকে অনুরোধ জানালে তিনি সভায় প্রস্তাবনা উপস্থাপন করতে দেননি। বিষয়টি আমাকে খুবই মর্মাহত করে। আমার বিপরীতে অবস্থান নেওয়া কমিশনারদের চিঠির কপি আমাকেও দেওয়া হয়েছিল। ফলে আমি এ বিষয়ে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ তৈরি করে সভায় উপস্থিত হই। উক্ত ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এ আমি বলি, বাক প্রকাশের স্বাধীনতা ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধান প্রদত্ত আমার মৌলিক অধিকার। নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই আমার এই অধিকার খর্ব করতে পারে না। কমিশনের এহেন অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়ে প্রতিবাদস্বরূপ আমি কমিশন সভা বর্জন করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনার ‘আমলার আমলনামা’ বইয়ে লিখেছেন এখনকার সিইসি কে এম নূরুল হুদা আর আপনি সংসদ সচিবালয়ে একই সঙ্গে যখন কর্মরত ছিলেন তখন কে এম নূরুল হুদা আপনার ‘অবাধ্যতা’ করেছেন বিষয়টা ব্যাখ্যা করবেন কি?

মাহবুব তালুকদার : ঘটনাটি এ রকম : ১৯৯৮ সালে আমি জাতীয় সংসদে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়োজিত ছিলাম। ওই সময়ে কে এম নূরুল হুদা যুগ্মসচিব হিসেবে সরাসরি আমার সঙ্গে কাজ করতেন। আমার যোগদানের পূর্বে জাতীয় সংসদে দুটি অতিরিক্ত সচিবের পদ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা সংসদ নেত্রীর অফিসের একটি অতিরিক্ত সচিবের পদ জাতীয় সংসদে সাময়িকভাবে অন্তর্ভুক্ত দেখিয়ে আমাকে সে পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এসব আমি কিছুই জানতাম না। তবে এ ব্যাপারে সবই আইনসিদ্ধভাবে করা হয়েছিল। ওই সময় আকস্মিকভাবে কে এম নূরুল হুদা জাতীয় সংসদের সচিবের কাছে একটি নোট পাঠিয়ে জানালেন, আমি বহিরাগত (যেহেতু আমি সংসদ সচিবালয়ের নির্ধারিত পদের অতিরিক্ত সচিব নই) তিনি আমার নির্দেশ মানতে বাধ্য নন। তৎকালীন সংসদ সচিব কাজী মুহম্মদ মনজুরে মওলা তাকে ভর্ৎসনা করে বলেন যে, এটা তার ইনসাবর্ডিনেশনের পরিচায়ক। সরকারের কোনো সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি (নূরুল হুদা) ব্যক্তিগতভাবে প্রশ্ন তুলতে পারেন না। সংসদ সচিবের এহেন নির্দেশের পর নূরুল হুদা আর উচ্চবাচ্য করেননি। তাকে আমার উইং থেকে অন্য কোনো উইংয়ে বদলিও করা হয়নি। উল্লেখ্য যে, আমার বইটি ২০০৯ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। ৩০ বছর পূর্বের এই ঘটনার কোনো রেশ আছে বলে মনে করি না। আমাদের মধ্যে ব্যক্তিগত কোনো দ্বন্দ্ব নেই। নির্বাচন কমিশনে কাজ করতে গিয়ে পারস্পরিক যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে, সেটা ‘নাথিং পার্সোনাল’।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে একটি গুঞ্জন ছড়িয়েছিল যে আপনি পদত্যাগ করতে পারেন। আসলে কি এ ধরনের চিন্তা করেছিলেন? চিন্তা করে থাকলে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করেননি কেন?

মাহবুব তালুকদার : মন্ত্রীরা প্রকাশ্যে আমার সমালোচনা করেছেন, আমার পদত্যাগ দাবি করেছেন। কিন্তু আমাকে সরকারিভাবে পরে জানানো হয়েছে, এসব বক্তব্য সরকার বা দলের সিদ্ধান্ত নয়। আমার বক্তব্যের কারণে বাইরে থেকে কোনো চাপ ছিল না, চাপ ছিল কমিশনের ভিতর থেকে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইভিএমে ভোট নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। আপনি কি মনে করেন আগামী সংসদ নির্বাচন ইভিএমে করা যায় বা করা উচিত হবে? না হলে কেন? একাদশ সংসদ নির্বাচন ইভিএমে ভোট করার বিষয়ে বর্তমান কমিশন কতটুকু প্রস্তুতি রেখে যাচ্ছে?

মাহবুব তালুকদার : ইভিএম-এর আরম্ভলগ্নে আমি ইভিএমের বিরোধিতা করেছি। জনগণ অভ্যস্ত না হলে এর ব্যবহার ঠিক হবে না বলেছি। ইভিএম ব্যবহারের পূর্বে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সে প্রতিশ্রুতি রক্ষিত হয়নি। অজ্ঞাত কারণে আমাদের ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্তের পূর্বেই ইভিএম কেনা হয়ে যায়। আমার কাছে ইভিএম মেশিন অপূর্ণাঙ্গ মনে হয়। নাসিক নির্বাচনে দেখেছি ইভিএমের কার্যকারিতা বেশ স্লো। ইভিএম সম্পর্কে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের একটি ঐতিহাসিক নির্দেশনা আছে। এতে বলা হয়েছে, ইভিএম -এ ঠড়ঃবৎ াবৎরভরবফ চধঢ়বৎ অঁফরঃ ঞৎধরষ (ঠঠচঅঞ) যুক্ত থাকতে হবে। এতে ভোটার দেখতে পারবেন, তার ভোটটি ঠিকমতো দেওয়া হয়েছে কি না। বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য আমাদের ইভিএমে এটি যুক্ত করা উচিত। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার ঠিক হবে কি না। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে তার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর কেমন কাটল?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বাইরের শানশওকত, গানম্যান, প্রটেকশন ফোর্স, অফিস ও বাসায় জাতীয় পতাকা, গাড়িতে নিজের পতাকা ইত্যাদি আমার জন্য ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা। কিন্তু অভ্যন্তরীণ নানাবিধ টানাপোড়েনে আমি বিপর্যস্ত ছিলাম। আমি নির্বাচন সম্পর্কে নীরব জনগোষ্ঠীর অশ্রুত ভাষা শ্রবণের চেষ্টা করে সে অনুযায়ী চলতে চেয়েছি। কারণ নির্বাচনে জনমানসের প্রতিফলন অপরিহার্য। বিভিন্ন সময়ে আমি মিডিয়ার সামনে যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি, তাতে নির্বাক জনগণের নীরব ভাষার আমি ছিলাম মুখপাত্র। কিন্তু বাস্তব অবস্থার টানাপোড়েন এড়াতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর নিয়ে কিছু লিখবেন কি?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশনের দিনগুলো নিয়ে আমি যে বই লিখেছি, তার নাম নির্বাচননামা। বইটি মূলত নির্বাচন বিষয়ে বিভিন্ন ঘটনার বিশ্লেষণ ও আমাদের কার্যকালের ডকুমেন্টেশন। ১২০০ পৃষ্ঠার এই বই আমার মৃত্যুর আগে প্রকাশ করা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
পাওয়া না পাওয়ার এক বছর
পাওয়া না পাওয়ার এক বছর
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’
‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’
সর্বশেষ খবর
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি

৫২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাওয়া না পাওয়ার এক বছর
পাওয়া না পাওয়ার এক বছর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো দলের দখলের বিরুদ্ধে বিএনপি : নজরুল ইসলাম
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো দলের দখলের বিরুদ্ধে বিএনপি : নজরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা
ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে পানিতে পড়ে নিখোঁজ ৩ বছরের শিশু রিজভী
সোনারগাঁয়ে পানিতে পড়ে নিখোঁজ ৩ বছরের শিশু রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর এসএসসি উত্তীর্ণদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি
চলতি বছর এসএসসি উত্তীর্ণদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?
সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ
বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি
এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে
এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের
৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স
রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ
ঝিনাইদহে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফিলিস্তিনের পেলে’ সুলেমান ওবেইদকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
‘ফিলিস্তিনের পেলে’ সুলেমান ওবেইদকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ২১টি স্বর্ণবারসহ যুবক আটক
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ২১টি স্বর্ণবারসহ যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’
২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম
অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন
বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা
স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’
ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

মব তৈরি করে নৃশংসতা এবার সাংবাদিকের ওপর
মব তৈরি করে নৃশংসতা এবার সাংবাদিকের ওপর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’
পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’

শোবিজ

সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব
সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ নওশাবার ‘আগুনি’
আজ নওশাবার ‘আগুনি’

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল
চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল

মাঠে ময়দানে

টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!
টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!

মাঠে ময়দানে

দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক
দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক

শোবিজ

দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা
দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাওয়া না পাওয়ার এক বছর
পাওয়া না পাওয়ার এক বছর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫
স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার
জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার

নগর জীবন

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গাইলে পিকআপের ধাক্কায় নিহত মোটরসাইকেলের তিন আরোহী
টাঙ্গাইলে পিকআপের ধাক্কায় নিহত মোটরসাইকেলের তিন আরোহী

দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব
নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব

প্রথম পৃষ্ঠা

দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিল ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা
দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিল ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা
অপেক্ষা

সাহিত্য

সুন্দরভাবে নির্বাচন করা সরকারের প্রথম কাজ
সুন্দরভাবে নির্বাচন করা সরকারের প্রথম কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালের আশপাশে ১৫৮ অপরিকল্পিত ভবন!
শাহজালালের আশপাশে ১৫৮ অপরিকল্পিত ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বাড়িতে আগুন
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বাড়িতে আগুন

দেশগ্রাম

পিতা হত্যার আট বছর পর মামলা ছেলের
পিতা হত্যার আট বছর পর মামলা ছেলের

দেশগ্রাম

বৃদ্ধা হত্যায় মৃত্যুদণ্ড যুবকের
বৃদ্ধা হত্যায় মৃত্যুদণ্ড যুবকের

দেশগ্রাম

শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫
শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫

শোবিজ

হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল

পেছনের পৃষ্ঠা