শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাহেব-মোসাহেবের দেশে বাইডেনের সেলফি!

গোলাম মাওলা রনি
সাহেব-মোসাহেবের দেশে বাইডেনের সেলফি!

সাহেব এবং মোসাহেব শব্দগুলোর শানে নুজুল আমার জানা নেই। অর্থাৎ কোন ঘটনার প্রেক্ষাপটে সাহেব শব্দটি আমাদের ভাষায় সংযুক্ত হলো এবং কোন প্রেক্ষাপটে বাঙালি সাহেবের সামনে ও পেছনে ধামাধরা মোসাহেবকে খুঁজে পেয়েছিল সেই ইতিহাস আমি জানি না। তবে আদিকাল থেকে বাঙালি গৌরবর্ণের নারী-পুরুষ দেখলে তাদের সম্মান করত। যখন আরব, তুর্কি, আফগান প্রভৃতি জাতিগোষ্ঠীর লোকেরা আমাদের ভূখন্ডে এসেছিলেন তখন তাদের উজ্জ্বল গায়ের রং, সুঠাম দেহ এবং সৌম্যকান্তি মুখাবয়বের জন্য আমরা কোনো প্রশ্ন ছাড়াই তাদের নেতা মেনেছি এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের হাতে তলোয়ার ছিল তাদের প্রতিরোধ না করেই সিংহাসন দিয়ে দিয়েছি। পরে শশাঙ্কের পর আমরা আর কোনো বাঙালি নেতৃত্ব পাইনি, যেভাবে পেয়েছি ১৯৭১ সালের পর।

সাদা চামড়ার প্রতি বাঙালির দুর্নিবার আকর্ষণের জন্যই সম্ভবত ইংরেজ আমলে আমরা আদর করে তাদের সাহেব বলে ডাকতাম। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের আগে বিশেষ করে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর দিল্লির কেন্দ্রীয় শাসন ক্রমে দুর্বল হতে থাকে। ফলে পুরো ভারতবর্ষে স্থানীয় অনেক রাজা-বাদশাহ সুলতানের অভ্যুদয় ঘটে। দক্ষিণ ও উত্তর ভারতের অনেক স্থানে দেশীয় রাজা-রানির কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলেও বাংলা, বিহার, ওড়িশা সবটাই বিদেশি শাসক কর্তৃক শাসিত হয়েছে। বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ গুজরাটের অধিবাসী ছিলেন। পরবর্তীকালে সুজাউদ্দৌলা-সরফরাজ খান-আলিবর্দী খাঁ এবং নবাব সিরাজদ্দৌলার বংশক্রম পারস্য-তুর্কম্যান জাতিগোষ্ঠী থেকে শুরু হলেও বাংলার আবহাওয়ার কারণে তাদের গাত্র বর্ণ কিছুটা অনুজ্জ্বল হয়ে পড়েছিল। ফলে ইংরেজ-ফরাসি-পর্তুগিজ ওলন্দাজদের মতো ধবধবে সাদা লোক যখন আমাদের দেশে এলো তখন আমরা যার যার অবস্থান থেকে অবাক বিস্ময়ে প্রায় শত বছর ধরে তাদের দেখলাম এবং তাদের ভালোবেসে সবকিছু উজাড় করে দেওয়ার জন্য পাগলামো শুরু করলাম।

আপনারা অনেকেই জানেন, ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে ইংল্যান্ডে সর্বপ্রথম ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তাদের দেখাদেখি অন্যান্য ইউরোপীয় দেশেও একই নামে কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত ভাস্কো দা গামার ভারত আবিষ্কারের পর ইউরোপীয়রা দলে দলে ভারতমুখী হয়। প্রথম দিকে তারা ডাকাতি করত এবং এদেশীয় লোকজনকে ধরে নিয়ে ইউরোপ-আমেরিকায় দাস হিসেবে বিক্রি করত। তাদের দমন করার জন্য মুঘলরা যখন শক্তিশালী নৌবহর গঠন করলেন তখন তারা বাণিজ্য করার ছলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নামে ভারতে আসতে আরম্ভ করল। ইউরোপে যেমন ইংরেজ-ফরাসি-ওলন্দাজ-পর্তুগিজ প্রভৃতি জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে শত শত বছরের যুদ্ধবিগ্রহ চলছিল তা ভারতবর্ষে এসেও চলতে থাকে। বাণিজ্য করতে এসেও ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং ফরাসি-পর্তুগিজ-ওলন্দাজ-ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিগুলো পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহ শুরু করে দেয়।

উল্লিখিত অবস্থায় ইংরেজরা মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারের আনুকূল্য লাভের জন্য রানি প্রথম এলিজাবেথের শরণাপন্ন হয় এবং ব্যবসায়ী নেতাদের অনুরোধে রানি স্যার  টমাস রো নামক একজন অত্যন্ত দক্ষ কূটনীতিবিদকে রাষ্ট্রদূতরূপে মুঘল সম্রাটের কাছে প্রেরণ করেন। স্যার টমাস রো যেদিন রাজদরবারে প্রবেশ করলেন সেদিন তার ধবধবে গায়ের রং ভারতের রাজকীয় ভাষা ফারসিতে অনর্গল ও নির্ভুল উপস্থাপনা এবং ইউরোপীয় পোশাক-আশাক ও উপহারের ধরন দেখে স্বয়ং সম্রাট অভিভূত হয়ে পড়লেন এবং ইংরেজদের সারা ভারতবর্ষে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করার অনুমতি দিলেন।

মুঘল সম্রাটের বিশেষ কোটা প্রাপ্তির পর ইংরেজরা একচেটিয়া ব্যবসা শুরু করল। ফলে ধীরে ধীরে অন্য সব ইউরোপীয় কোম্পানি দেউলিয়া হতে থাকল এবং তাদের লোকজন বিভিন্ন স্থানীয় রাজদরবারে বংশপরম্পরায় চাকরি করতে থাকল। মহীশূরের হায়দার আলী-টিপু সুলতান এবং বাংলার আলীবর্দী খাঁ ও নবাব সিরাজদ্দৌলার বাহিনীতে ফ্রান্সের লোকজন সৈনিক হিসেবে চাকরি করত বিধায় ইংরেজরা প্রায় ৫০ বছর ধরে এই দুটি দেশীয় রাজ্য ধ্বংস করার জন্য মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে এগোতে থাকে। ফলে এ দেশের জনগণের মনে ভয়-আতঙ্ক এবং সম্ভ্রম জাগানোর জন্য তারা সর্প হয়ে দংশন ও ওঝা হয়ে ঝাড়ার নীতিতে এগোতে থাকে। ফলে বাঙালি ইংরেজদের নিজেদের অজান্তে সাহেব বানিয়ে ফেলে।

আদিকালের সাহেব সুবা যেমন ইংরেজদের কেন্দ্র করে আবর্তিত হতো তা হাল আমলে বাঙালি-অবাঙালি-ইউরোপীয়-আমেরিকান-পাকিস্তানি হিন্দুস্তানি সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সাহেব বলতে আমরা সাধারণত নিজেদের চেয়ে সুন্দর-শক্তিশালী ধনাঢ্য লোকজনকেই বুঝি। কাউকে সাহেব সম্বোধনের মাধ্যমে আমরা নিজেকে দুর্বল, অসহায়, সাহায্য প্রার্থী এবং হীনমন্য মনুষ্য হিসেবেই নিজেদের অজান্তে নিজেকে ছোট বানিয়ে ফেলি। ইংরেজকে আমরা সাহেব বলতাম, যা পাকিস্তানি জমানায় এসে উর্দু অপভ্রংসে সাহাব হয়ে যায়। আবার দিল্লির দাসত্বের কারণে আমরা দাদা-দাদাবাবু ওমুকজি-তমুকজি ইত্যাদিতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ি। আমাদের শত শত বছরের পুরনো সেই অপসংস্কৃতি হাল আমলে কতটা ভয়ংকর হয়ে পড়েছে তা আলোচনার জন্যই আজকের শিরোনাম নির্ধারণ করেছি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নিয়ে আওয়ামী লীগের আদিখ্যেতা এবং শেখ হাসিনার হীনমন্যতার কথা নিশ্চয়ই আমরা ভুলে যাইনি। জো বাইডেনের সঙ্গে শেখ হাসিনা এবং তার কন্যা পুতুলের একখানা সেলফি নিয়ে আওয়ামী লীগ যেভাবে বেশরমের মতো লাফিয়েছে তা আমরা বাংলার ইতিহাসে কোনোকালে দেখিনি। বাইডেনের সঙ্গে শেখ হাসিনা এবং পুতুলের সেই ছবি দেখে কিছু লোক মনে করেছিল বাইডেনের দয়ায় কেউ আওয়ামী লীগের একটি পশমও স্পর্শ করতে পারবে না। বেশির ভাগ আওয়ামী প্রপাগান্ডা মেশিন এ কথা বলেছিল, শেখ হাসিনার মতো যোগ্য নেত্রী, দক্ষ শাসক এবং সৎ প্রধানমন্ত্রী দুনিয়ায় দ্বিতীয়টি নেই। ফলে শেখ হাসিনা যেখানে যান সেখানে তিনি রাতারাতি তারকা বনে যান। তাকে দেখার জন্য বিশ্বনেতারা ভিড় করেন। তাকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী, কানাডার প্রধানমন্ত্রীর মতো প্রভাবশালী বিশ্ব নেতৃবৃন্দ হাঁটু গেড়ে দেশরত্ন বিশ্বনেত্রীর সোফার পাশে বসে কথা বলে নিজেকে ধন্য মনে করেন। তারা আরও বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিজে থেকে এগিয়ে এসে শেখ হাসিনা এবং তার কন্যার সঙ্গে ছবি তুলে নিজেকে ধন্য মনে করেন।

শেখ হাসিনাকে যারা সাহেব বানিয়েছিলেন তাদের মধ্যে কেউ কেউ শেখ হাসিনার সামনে দাঁড়িয়ে কান্না বিজড়িত কণ্ঠে আফসোস করে বললেন, আমরা সম্ভবত নেত্রীকে হারাতে বসেছি। কারণ তিনি এখন কেবল বাংলাদেশের নেত্রী নন-বিশ্বনেত্রী। কাজেই বিশ্বের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তিনি কখন আমাদের ছেড়ে চলে যান, আমরা এখন সেই আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। মোসাহেবদের সম্মান রক্ষার্থে শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতবর্ষের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য দিল্লিতে অবস্থান করছেন তখন তার সেই মোসাহেবরা বাস্তবে কতটা আতঙ্কের মধ্যে আছেন তা আমরা কমবেশি সবাই জানি। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনকালে যারা মোসাহেবি করতেন তারা নিজ নিজ কর্মে যথেষ্ট দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন এবং মোসাহেবিকে ততটা ঈর্ষণীয় উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন যার কারণে নির্ঘাত মৃত্যু জেনেও অনেকের মনে মাত্র এক রাতের জন্য মোসাহেব হওয়ার লোভের আগুন দাউ দাউ করে জ্বলত।

শেখ হাসিনার জমানার মোসাহেবরা যেমন হঠাৎ করে তৈরি হয়নি আবার রাতারাতি মোসাহেবমুক্ত সমাজ রাষ্ট্র হঠাৎ করে তৈরি হওয়া সম্ভব নয়। প্রতিটি শ্রেণি-পেশার যেমন বংশগতি রয়েছে, তদ্রুপ মোসাহেবদেরও বংশগতির বিবর্তন রয়েছে। শেখ হাসিনার পলায়ন এবং আওয়ামী সরকারের পতনের পর লোভনীয় পদ-পদবির সুযোগ-সুবিধা এবং অন্যায়-অপকর্ম, চাঁদাবাজির দখল নিয়ে যে অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে তার ফলে লোকজন যারপরনাই বিরক্ত-বিভক্ত ও হতাশ। কারণ আগের অপকর্মকারীরা ছিল দক্ষ-অভিজ্ঞ এবং তাদের পেট ছিল ক্ষুধামুক্ত। ফলে তাদের অপকর্ম কতটা শিল্পের মর্যাদায় পৌঁছেছিল তা সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদের ৯ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি নিয়ে আলজাজিরার প্রতিবেদন দেখলেই বোঝা যায়। অন্যদিকে জাবেদ এবং গংয়ের স্থান পূরণের জন্য ক্ষুধার্ত-বুভুক্ষু এবং আহাম্মকদের যে দৌড় শুরু হয়েছে তা কতটা শিল্পবর্জিত তা হাল আমলের ভুক্তভোগীদের আহাজারি শুনলেই অনুমান করা যায়। জাবেদরা যে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন ঠিক একই রূপ সিন্ডিকেট গড়েছিল মোসাহেবরা। তাদের অবর্তমানে মোসাহেব সমাজে যে বিশাল শূন্যতা বিরাজ করছে তা পূর্ণ করার জন্য বুভুক্ষু-ক্ষুধার্ত এবং আহাম্মক প্রকৃতির মোসাহেবদের তৎপরতা দেশবাসীকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলেছে। ইদানীংকালে বাইডেনকে নিয়ে যেসব কথাবার্তা হচ্ছে, তার সঙ্গে ছবি তোলা কিংবা সাদা চামড়ার অন্য সাহেবদের সঙ্গে ছবি তোলা ইত্যাদি নিয়ে যেসব মোসাহেবির অর্থাৎ অখাদ্য-পথ্য নিয়ে একশ্রেণির লোক হাজির হচ্ছেন তাদের বাণী শোনার পর মনে হচ্ছে- মোসাহেবি প্রশিক্ষণের জন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন রয়েছে। কীভাবে মোসাহেবি করতে হয়, কী পরিমাণ ক্ষুধা নিয়ে কতটুকু হাঁ করে মোসাহেবির কথামালা উচ্চারণ করতে হয় তা যদি হাতে-কলমে শিক্ষার ব্যবস্থা না থাকে তবে নয়া সাহেব সুবাদের বিপদ অতীতের চেয়ে ভয়ংকর এবং জটিল আকার ধারণ করবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৭ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা