শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

চৌধুরী তাসনিম হাসিন, পুষ্টিবিদ
প্রিন্ট ভার্সন
রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

রমজানের সিয়াম সাধনার সময় ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণ করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। একইভাবে রোজা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা বৃদ্ধি করতে পারে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা, মস্তিষ্কের স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণ করা, কার্ডিয়াক ফাংশন বৃদ্ধি করা। শরীরের ওপর প্রভাব ছাড়াও এ সময়ে একটি তীব্র আধ্যাত্মিক, সামাজিক এবং মনস্তাত্ত্বিক সংযোগ রয়েছে। আধুনিক গবেষণাগুলো ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের সঙ্গে ওজন হ্রাস এবং ডায়াবেটিসের উপকারিতা সম্পর্কে তথ্যের ওপর জোর দিয়েছে। আমরা রমজান মাসে নিরাপদে রোজা রাখতে সক্ষম হতে পারি যদি আমরা ঝুঁঁকিগুলো বুঝতে পারি, আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করি এবং সাবধানে আমাদের ডাক্তার এবং ডায়েটিশিয়ানের সুপারিশ অনুসরণ করি। নিম্নলিখিতগুলোর একটি বা একাধিক সমস্যা থাকলে রমজান মাসে রোজা রাখলে বিভিন্ন জটিলতার উচ্চ ঝুঁকি থাকতে পারে, দুর্বল রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণসহ টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস লো ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিক কেটোঅ্যাসিডোসিসের মেডিকেল হিস্টোরি লো ব্লাড সুগার থাকলে এবং এ ব্যাপারে ব্যক্তির আগে জানা না থাকলে। গুরুতর কিডনি রোগ বা রক্তনালির জটিলতা থাকলে গর্ভবতী মায়েরা বিশেষত যাদের ডায়াবেটিস আছে।

অন্যদিকে, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগী যারা শুধু খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেন অথবা যারা ডায়াবেটিসের ওষুধ খান যা তাদের হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায় না; তাদের রোজার সময় ঝুঁকি কম থাকে। যদিও রমজান মাসে রোজা রাখার আগে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের জন্য কিছু অত্যাবশ্যক নিয়ম রয়েছে, যাতে তারা তাদের ডায়াবেটিসের প্রভাব সম্পর্কে চিন্তা না করে রোজা রাখতে, উদযাপন করতে এবং নিজস্ব সংস্কৃতি অনুযায়ী খাবার উপভোগ করতে পারেন।

নিয়মগুলো হলো : রক্তে শর্করার নিবিড় পর্যবেক্ষণ, ওষুধের ডোজ সামঞ্জস্য করা, লো ব্লাড সুগারের লক্ষণগুলো জানা খাদ্য, পানীয় এবং ব্যায়াম সম্পর্কে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ অনুসরণ করা যদি রক্তে শর্করার পরিমাণ কম বা বেশি থাকে তবে কী করতে হবে সে বিষয়ে প্রস্তুত থাকা সব সময় সঙ্গে গ্লুকোজ সাপ্লিমেন্ট রাখা রোগী যদি অস্বস্তি, দিশাহারা বা বিভ্রান্ত বোধ করতে শুরু করে বা অজ্ঞান হয়ে যায় তাহলে রোজা বন্ধ করা এবং পানি বা অন্যান্য তরল পান করা এবং দ্রুত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা করা। ইনসুলিন ব্যবহারকারীদের কখনোই ইনসুলিন বন্ধ করা উচিত নয়, তবে আপনার ইনসুলিন ইনজেকশনের ডোজ এবং সময় পরিবর্তন করতে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলতে হবে। রমজানে ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনায় ডায়েট ও নিউট্রিশন থেরাপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাহরির খাবার খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাহরির খাবারগুলো স্বাস্থ্যকর হওয়া উচিত, কারণ দীর্ঘ সময়ের জন্য এ খাবার পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করে। এ খাবার পরিপূর্ণ, উচ্চ ফাইবারযুক্ত হওয়া উচিত। যেমন উচ্চ আশযুক্ত সিরিয়াল বা ওটস, বাদামি চাল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যা আরও ধীরে ধীরে শোষিত হয় এবং এসব খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। মসুর ডাল, ছোলা এবং মটরশুঁটি প্রোটিনের ভালো উৎস, এ ছাড়াও এদের ফাইবার বেশি। ফল এবং সবজির সঙ্গে সঙ্গে এগুলো খেলে এসব খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। রোজা শুরু করার আগে, দিনের বেলা ডিহাইড্রেশন এড়াতে পর্যাপ্ত চিনিমুক্ত এবং ডিক্যাফিনেটেড তরল পান করা উচিত। চা এবং কফির মতো ক্যাফেইন রয়েছে এমন পানীয় এড়িয়ে চলুন, কারণ Diuretic, যার ফলে ব্যক্তি আরও বেশি পানি হারাতে পারেন। ঐতিহ্যগতভাবে রোজার সমাপ্তি হয় কয়েকটি খেজুর খাওয়ার পর অন্যান্য খাবারের মাধ্যমে। ইফতার  হলো সেই সময় যখন ব্যক্তি দিনের শক্তির চাহিদা পূরণ করেন, তাই সমস্ত প্রধান খাদ্য গ্রুপ থেকে খাবার খাওয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করা উচিত। ইফতারে প্রচুর পানি পান করা উচিত। ইফতার এবং সাহরির মধ্যে কমপক্ষে আট থেকে ১০ কাপ পানি পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে শরীর পরের দিনের জন্য সময়মতো লিকুইডের মাত্রা সামঞ্জস্য করতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয়, ফিজি বা কার্বনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন। যে খাবারগুলো এড়ানো উচিত তা হলো ভারী-প্রক্রিয়াজাত, ভাজা-পোড়া খাবার যাতে রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট থাকে, সেই সঙ্গে চর্বিযুক্ত খাবার। প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলো সুবিধাজনক বলে মনে হতে পারে, তবে সেগুলো সাধারণত উচ্চ-ফ্র্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ, এমএসজি (ফ্লেভার বাড়ানোর জন্য), প্রচুর সোডিয়াম এবং হার্ট-ক্লগিং অতিরিক্ত তেলের মতো অস্বাস্থ্যকর জিনিস দিয়ে ভরা থাকে। ভাজা এবং তৈলাক্ত খাবার পরিমিত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করুন, কারণ এগুলো বেশি ঘন ঘন খেলে রমজানে অনিচ্ছাকৃত ওজন বেড়ে যেতে পারে। রমজান মাসে ডুবো তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন। রান্নার জন্য তেল ব্যবহার করার সময় তেল মেপে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। বারবার একই তেলে ভাজলে, তেল পুনরায় গরম করলে ট্রান্স-ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা হার্টের জন্য খারাপ। আমাদের উচিত ধীরে ধীরে খাওয়া এবং খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া। কারণ আমরা সারা দিন না খেয়ে থাকায় দ্রুত প্রচুর পরিমাণে খাবার খাওয়ার প্রবণতা থাকে। মনে রাখা উচিত যে, আমাদের পেট যে ভরে গিয়েছে বা আমরা যে পরিপূর্ণ সেটা আমাদের পাকস্থলী আমাদের মস্তিষ্ককে জানাতে ২০ মিনিট সময় নেয়। খেজুরে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের একটি বিশেষ মিশ্রণ রয়েছে, যা স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পুষ্টির জোগান দেয়। এ ছাড়া খেজুরে বিটা-ডি-গ্লুকান নামক একটি উপাদান রয়েছে যা পানিতে দ্রবণীয় ফাইবার। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এবং তা খাদ্যের পরিতৃপ্তি বাড়াতে পারে। তাই মূলত আমরা যখন ইফতারের জন্য খেজুর এবং পানি পান করি তখন আমাদের শরীর শুধু পানি পানের থেকে অনেক দ্রুত হাইড্রেটেড হয়। যেসব খাবার বেশি গ্রহণ করতে হবে তার মধ্যে রয়েছে- সালাদ, ফল, বাটারমিল্ক, ডিমের সাদা অংশ, স্প্রাউটস, বাদাম, আখরোট, মাল্টিগ্রেন চাপাতি, পুরো গমের রুটি, ওটস, সবুজ শাকসবজি, চর্বিহীন মাংস, মুরগির মাংস এবং মাছ। রমজানের সময় ব্যায়াম সবচেয়ে কম করা হয়। টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা রমজান মাসে ব্যায়াম এবং তাদের দৈনন্দিন রুটিন চালিয়ে যেতে পারেন, বিশেষ করে সকালের দিকে, তবে তাদের ইফতারের এক বা দুই ঘণ্টা আগে অতিরিক্ত ব্যায়াম করা উচিত নয়। যদিও হাইপোগ্লাইসেমিয়া এবং ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণে এ সময় জোরালো ব্যায়াম করার পরামর্শ দেওয়া হয় না। তাই এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে।

লেখক : চিফ ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান

ইউনাইটেড হসপিটাল।

এই বিভাগের আরও খবর
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা