শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

চৌধুরী তাসনিম হাসিন, পুষ্টিবিদ
প্রিন্ট ভার্সন
রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

রমজানের সিয়াম সাধনার সময় ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণ করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। একইভাবে রোজা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা বৃদ্ধি করতে পারে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা, মস্তিষ্কের স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণ করা, কার্ডিয়াক ফাংশন বৃদ্ধি করা। শরীরের ওপর প্রভাব ছাড়াও এ সময়ে একটি তীব্র আধ্যাত্মিক, সামাজিক এবং মনস্তাত্ত্বিক সংযোগ রয়েছে। আধুনিক গবেষণাগুলো ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের সঙ্গে ওজন হ্রাস এবং ডায়াবেটিসের উপকারিতা সম্পর্কে তথ্যের ওপর জোর দিয়েছে। আমরা রমজান মাসে নিরাপদে রোজা রাখতে সক্ষম হতে পারি যদি আমরা ঝুঁঁকিগুলো বুঝতে পারি, আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করি এবং সাবধানে আমাদের ডাক্তার এবং ডায়েটিশিয়ানের সুপারিশ অনুসরণ করি। নিম্নলিখিতগুলোর একটি বা একাধিক সমস্যা থাকলে রমজান মাসে রোজা রাখলে বিভিন্ন জটিলতার উচ্চ ঝুঁকি থাকতে পারে, দুর্বল রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণসহ টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস লো ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিক কেটোঅ্যাসিডোসিসের মেডিকেল হিস্টোরি লো ব্লাড সুগার থাকলে এবং এ ব্যাপারে ব্যক্তির আগে জানা না থাকলে। গুরুতর কিডনি রোগ বা রক্তনালির জটিলতা থাকলে গর্ভবতী মায়েরা বিশেষত যাদের ডায়াবেটিস আছে।

অন্যদিকে, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগী যারা শুধু খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেন অথবা যারা ডায়াবেটিসের ওষুধ খান যা তাদের হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায় না; তাদের রোজার সময় ঝুঁকি কম থাকে। যদিও রমজান মাসে রোজা রাখার আগে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের জন্য কিছু অত্যাবশ্যক নিয়ম রয়েছে, যাতে তারা তাদের ডায়াবেটিসের প্রভাব সম্পর্কে চিন্তা না করে রোজা রাখতে, উদযাপন করতে এবং নিজস্ব সংস্কৃতি অনুযায়ী খাবার উপভোগ করতে পারেন।

নিয়মগুলো হলো : রক্তে শর্করার নিবিড় পর্যবেক্ষণ, ওষুধের ডোজ সামঞ্জস্য করা, লো ব্লাড সুগারের লক্ষণগুলো জানা খাদ্য, পানীয় এবং ব্যায়াম সম্পর্কে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ অনুসরণ করা যদি রক্তে শর্করার পরিমাণ কম বা বেশি থাকে তবে কী করতে হবে সে বিষয়ে প্রস্তুত থাকা সব সময় সঙ্গে গ্লুকোজ সাপ্লিমেন্ট রাখা রোগী যদি অস্বস্তি, দিশাহারা বা বিভ্রান্ত বোধ করতে শুরু করে বা অজ্ঞান হয়ে যায় তাহলে রোজা বন্ধ করা এবং পানি বা অন্যান্য তরল পান করা এবং দ্রুত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা করা। ইনসুলিন ব্যবহারকারীদের কখনোই ইনসুলিন বন্ধ করা উচিত নয়, তবে আপনার ইনসুলিন ইনজেকশনের ডোজ এবং সময় পরিবর্তন করতে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলতে হবে। রমজানে ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনায় ডায়েট ও নিউট্রিশন থেরাপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাহরির খাবার খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাহরির খাবারগুলো স্বাস্থ্যকর হওয়া উচিত, কারণ দীর্ঘ সময়ের জন্য এ খাবার পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করে। এ খাবার পরিপূর্ণ, উচ্চ ফাইবারযুক্ত হওয়া উচিত। যেমন উচ্চ আশযুক্ত সিরিয়াল বা ওটস, বাদামি চাল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যা আরও ধীরে ধীরে শোষিত হয় এবং এসব খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। মসুর ডাল, ছোলা এবং মটরশুঁটি প্রোটিনের ভালো উৎস, এ ছাড়াও এদের ফাইবার বেশি। ফল এবং সবজির সঙ্গে সঙ্গে এগুলো খেলে এসব খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। রোজা শুরু করার আগে, দিনের বেলা ডিহাইড্রেশন এড়াতে পর্যাপ্ত চিনিমুক্ত এবং ডিক্যাফিনেটেড তরল পান করা উচিত। চা এবং কফির মতো ক্যাফেইন রয়েছে এমন পানীয় এড়িয়ে চলুন, কারণ Diuretic, যার ফলে ব্যক্তি আরও বেশি পানি হারাতে পারেন। ঐতিহ্যগতভাবে রোজার সমাপ্তি হয় কয়েকটি খেজুর খাওয়ার পর অন্যান্য খাবারের মাধ্যমে। ইফতার  হলো সেই সময় যখন ব্যক্তি দিনের শক্তির চাহিদা পূরণ করেন, তাই সমস্ত প্রধান খাদ্য গ্রুপ থেকে খাবার খাওয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করা উচিত। ইফতারে প্রচুর পানি পান করা উচিত। ইফতার এবং সাহরির মধ্যে কমপক্ষে আট থেকে ১০ কাপ পানি পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে শরীর পরের দিনের জন্য সময়মতো লিকুইডের মাত্রা সামঞ্জস্য করতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয়, ফিজি বা কার্বনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন। যে খাবারগুলো এড়ানো উচিত তা হলো ভারী-প্রক্রিয়াজাত, ভাজা-পোড়া খাবার যাতে রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট থাকে, সেই সঙ্গে চর্বিযুক্ত খাবার। প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলো সুবিধাজনক বলে মনে হতে পারে, তবে সেগুলো সাধারণত উচ্চ-ফ্র্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ, এমএসজি (ফ্লেভার বাড়ানোর জন্য), প্রচুর সোডিয়াম এবং হার্ট-ক্লগিং অতিরিক্ত তেলের মতো অস্বাস্থ্যকর জিনিস দিয়ে ভরা থাকে। ভাজা এবং তৈলাক্ত খাবার পরিমিত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করুন, কারণ এগুলো বেশি ঘন ঘন খেলে রমজানে অনিচ্ছাকৃত ওজন বেড়ে যেতে পারে। রমজান মাসে ডুবো তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন। রান্নার জন্য তেল ব্যবহার করার সময় তেল মেপে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। বারবার একই তেলে ভাজলে, তেল পুনরায় গরম করলে ট্রান্স-ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা হার্টের জন্য খারাপ। আমাদের উচিত ধীরে ধীরে খাওয়া এবং খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া। কারণ আমরা সারা দিন না খেয়ে থাকায় দ্রুত প্রচুর পরিমাণে খাবার খাওয়ার প্রবণতা থাকে। মনে রাখা উচিত যে, আমাদের পেট যে ভরে গিয়েছে বা আমরা যে পরিপূর্ণ সেটা আমাদের পাকস্থলী আমাদের মস্তিষ্ককে জানাতে ২০ মিনিট সময় নেয়। খেজুরে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের একটি বিশেষ মিশ্রণ রয়েছে, যা স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পুষ্টির জোগান দেয়। এ ছাড়া খেজুরে বিটা-ডি-গ্লুকান নামক একটি উপাদান রয়েছে যা পানিতে দ্রবণীয় ফাইবার। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এবং তা খাদ্যের পরিতৃপ্তি বাড়াতে পারে। তাই মূলত আমরা যখন ইফতারের জন্য খেজুর এবং পানি পান করি তখন আমাদের শরীর শুধু পানি পানের থেকে অনেক দ্রুত হাইড্রেটেড হয়। যেসব খাবার বেশি গ্রহণ করতে হবে তার মধ্যে রয়েছে- সালাদ, ফল, বাটারমিল্ক, ডিমের সাদা অংশ, স্প্রাউটস, বাদাম, আখরোট, মাল্টিগ্রেন চাপাতি, পুরো গমের রুটি, ওটস, সবুজ শাকসবজি, চর্বিহীন মাংস, মুরগির মাংস এবং মাছ। রমজানের সময় ব্যায়াম সবচেয়ে কম করা হয়। টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা রমজান মাসে ব্যায়াম এবং তাদের দৈনন্দিন রুটিন চালিয়ে যেতে পারেন, বিশেষ করে সকালের দিকে, তবে তাদের ইফতারের এক বা দুই ঘণ্টা আগে অতিরিক্ত ব্যায়াম করা উচিত নয়। যদিও হাইপোগ্লাইসেমিয়া এবং ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণে এ সময় জোরালো ব্যায়াম করার পরামর্শ দেওয়া হয় না। তাই এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে।

লেখক : চিফ ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান

ইউনাইটেড হসপিটাল।

এই বিভাগের আরও খবর
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা