শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

চৌধুরী তাসনিম হাসিন, পুষ্টিবিদ
প্রিন্ট ভার্সন
রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

রমজানের সিয়াম সাধনার সময় ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণ করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। একইভাবে রোজা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা বৃদ্ধি করতে পারে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা, মস্তিষ্কের স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণ করা, কার্ডিয়াক ফাংশন বৃদ্ধি করা। শরীরের ওপর প্রভাব ছাড়াও এ সময়ে একটি তীব্র আধ্যাত্মিক, সামাজিক এবং মনস্তাত্ত্বিক সংযোগ রয়েছে। আধুনিক গবেষণাগুলো ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের সঙ্গে ওজন হ্রাস এবং ডায়াবেটিসের উপকারিতা সম্পর্কে তথ্যের ওপর জোর দিয়েছে। আমরা রমজান মাসে নিরাপদে রোজা রাখতে সক্ষম হতে পারি যদি আমরা ঝুঁঁকিগুলো বুঝতে পারি, আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করি এবং সাবধানে আমাদের ডাক্তার এবং ডায়েটিশিয়ানের সুপারিশ অনুসরণ করি। নিম্নলিখিতগুলোর একটি বা একাধিক সমস্যা থাকলে রমজান মাসে রোজা রাখলে বিভিন্ন জটিলতার উচ্চ ঝুঁকি থাকতে পারে, দুর্বল রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণসহ টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস লো ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিক কেটোঅ্যাসিডোসিসের মেডিকেল হিস্টোরি লো ব্লাড সুগার থাকলে এবং এ ব্যাপারে ব্যক্তির আগে জানা না থাকলে। গুরুতর কিডনি রোগ বা রক্তনালির জটিলতা থাকলে গর্ভবতী মায়েরা বিশেষত যাদের ডায়াবেটিস আছে।

অন্যদিকে, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগী যারা শুধু খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেন অথবা যারা ডায়াবেটিসের ওষুধ খান যা তাদের হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায় না; তাদের রোজার সময় ঝুঁকি কম থাকে। যদিও রমজান মাসে রোজা রাখার আগে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের জন্য কিছু অত্যাবশ্যক নিয়ম রয়েছে, যাতে তারা তাদের ডায়াবেটিসের প্রভাব সম্পর্কে চিন্তা না করে রোজা রাখতে, উদযাপন করতে এবং নিজস্ব সংস্কৃতি অনুযায়ী খাবার উপভোগ করতে পারেন।

নিয়মগুলো হলো : রক্তে শর্করার নিবিড় পর্যবেক্ষণ, ওষুধের ডোজ সামঞ্জস্য করা, লো ব্লাড সুগারের লক্ষণগুলো জানা খাদ্য, পানীয় এবং ব্যায়াম সম্পর্কে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ অনুসরণ করা যদি রক্তে শর্করার পরিমাণ কম বা বেশি থাকে তবে কী করতে হবে সে বিষয়ে প্রস্তুত থাকা সব সময় সঙ্গে গ্লুকোজ সাপ্লিমেন্ট রাখা রোগী যদি অস্বস্তি, দিশাহারা বা বিভ্রান্ত বোধ করতে শুরু করে বা অজ্ঞান হয়ে যায় তাহলে রোজা বন্ধ করা এবং পানি বা অন্যান্য তরল পান করা এবং দ্রুত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা করা। ইনসুলিন ব্যবহারকারীদের কখনোই ইনসুলিন বন্ধ করা উচিত নয়, তবে আপনার ইনসুলিন ইনজেকশনের ডোজ এবং সময় পরিবর্তন করতে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলতে হবে। রমজানে ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনায় ডায়েট ও নিউট্রিশন থেরাপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাহরির খাবার খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাহরির খাবারগুলো স্বাস্থ্যকর হওয়া উচিত, কারণ দীর্ঘ সময়ের জন্য এ খাবার পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করে। এ খাবার পরিপূর্ণ, উচ্চ ফাইবারযুক্ত হওয়া উচিত। যেমন উচ্চ আশযুক্ত সিরিয়াল বা ওটস, বাদামি চাল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যা আরও ধীরে ধীরে শোষিত হয় এবং এসব খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। মসুর ডাল, ছোলা এবং মটরশুঁটি প্রোটিনের ভালো উৎস, এ ছাড়াও এদের ফাইবার বেশি। ফল এবং সবজির সঙ্গে সঙ্গে এগুলো খেলে এসব খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। রোজা শুরু করার আগে, দিনের বেলা ডিহাইড্রেশন এড়াতে পর্যাপ্ত চিনিমুক্ত এবং ডিক্যাফিনেটেড তরল পান করা উচিত। চা এবং কফির মতো ক্যাফেইন রয়েছে এমন পানীয় এড়িয়ে চলুন, কারণ Diuretic, যার ফলে ব্যক্তি আরও বেশি পানি হারাতে পারেন। ঐতিহ্যগতভাবে রোজার সমাপ্তি হয় কয়েকটি খেজুর খাওয়ার পর অন্যান্য খাবারের মাধ্যমে। ইফতার  হলো সেই সময় যখন ব্যক্তি দিনের শক্তির চাহিদা পূরণ করেন, তাই সমস্ত প্রধান খাদ্য গ্রুপ থেকে খাবার খাওয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করা উচিত। ইফতারে প্রচুর পানি পান করা উচিত। ইফতার এবং সাহরির মধ্যে কমপক্ষে আট থেকে ১০ কাপ পানি পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে শরীর পরের দিনের জন্য সময়মতো লিকুইডের মাত্রা সামঞ্জস্য করতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয়, ফিজি বা কার্বনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন। যে খাবারগুলো এড়ানো উচিত তা হলো ভারী-প্রক্রিয়াজাত, ভাজা-পোড়া খাবার যাতে রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট থাকে, সেই সঙ্গে চর্বিযুক্ত খাবার। প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলো সুবিধাজনক বলে মনে হতে পারে, তবে সেগুলো সাধারণত উচ্চ-ফ্র্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ, এমএসজি (ফ্লেভার বাড়ানোর জন্য), প্রচুর সোডিয়াম এবং হার্ট-ক্লগিং অতিরিক্ত তেলের মতো অস্বাস্থ্যকর জিনিস দিয়ে ভরা থাকে। ভাজা এবং তৈলাক্ত খাবার পরিমিত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করুন, কারণ এগুলো বেশি ঘন ঘন খেলে রমজানে অনিচ্ছাকৃত ওজন বেড়ে যেতে পারে। রমজান মাসে ডুবো তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন। রান্নার জন্য তেল ব্যবহার করার সময় তেল মেপে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। বারবার একই তেলে ভাজলে, তেল পুনরায় গরম করলে ট্রান্স-ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা হার্টের জন্য খারাপ। আমাদের উচিত ধীরে ধীরে খাওয়া এবং খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া। কারণ আমরা সারা দিন না খেয়ে থাকায় দ্রুত প্রচুর পরিমাণে খাবার খাওয়ার প্রবণতা থাকে। মনে রাখা উচিত যে, আমাদের পেট যে ভরে গিয়েছে বা আমরা যে পরিপূর্ণ সেটা আমাদের পাকস্থলী আমাদের মস্তিষ্ককে জানাতে ২০ মিনিট সময় নেয়। খেজুরে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের একটি বিশেষ মিশ্রণ রয়েছে, যা স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পুষ্টির জোগান দেয়। এ ছাড়া খেজুরে বিটা-ডি-গ্লুকান নামক একটি উপাদান রয়েছে যা পানিতে দ্রবণীয় ফাইবার। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এবং তা খাদ্যের পরিতৃপ্তি বাড়াতে পারে। তাই মূলত আমরা যখন ইফতারের জন্য খেজুর এবং পানি পান করি তখন আমাদের শরীর শুধু পানি পানের থেকে অনেক দ্রুত হাইড্রেটেড হয়। যেসব খাবার বেশি গ্রহণ করতে হবে তার মধ্যে রয়েছে- সালাদ, ফল, বাটারমিল্ক, ডিমের সাদা অংশ, স্প্রাউটস, বাদাম, আখরোট, মাল্টিগ্রেন চাপাতি, পুরো গমের রুটি, ওটস, সবুজ শাকসবজি, চর্বিহীন মাংস, মুরগির মাংস এবং মাছ। রমজানের সময় ব্যায়াম সবচেয়ে কম করা হয়। টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা রমজান মাসে ব্যায়াম এবং তাদের দৈনন্দিন রুটিন চালিয়ে যেতে পারেন, বিশেষ করে সকালের দিকে, তবে তাদের ইফতারের এক বা দুই ঘণ্টা আগে অতিরিক্ত ব্যায়াম করা উচিত নয়। যদিও হাইপোগ্লাইসেমিয়া এবং ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণে এ সময় জোরালো ব্যায়াম করার পরামর্শ দেওয়া হয় না। তাই এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে।

লেখক : চিফ ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান

ইউনাইটেড হসপিটাল।

এই বিভাগের আরও খবর
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

৩৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে