শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, শুক্রবার, ০৪ জুন, ২০২১

বহু প্রেমের পরেও ব্যর্থ, রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের বোনের পরিণতি ছিল ভয়ঙ্কর!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বহু প্রেমের পরেও ব্যর্থ, রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের বোনের পরিণতি ছিল ভয়ঙ্কর!

রাজ পরিবারের জাতক হয়েও সিংহাসন দূরেই থেকে যায় বেশির ভাগের কাছে। রাজকুমারি মার্গারেটও আজীবন ছিলেন সেই দলে। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের বোন ছিলেন ব্রিটিশ রাজ পরিবারের অন্যতম বিতর্কিত চরিত্র। তার বর্ণময় জীবন সবসময়ই ছিল বোন দ্বিতীয় এলিজাবেথের ছায়ায় ঢাকা।

স্কটল্যান্ডের গ্ল্যামিস প্রাসাদে নিজের মামাবাড়িতে মার্গারেটের জন্ম ১৯৩০ সালের ২১ আগস্ট। রাজ পরিবারে তিনি ছিলেন সকলের আদরের ‘মার্গট’। জন্মের পর ইচ্ছা করেই স্থানীয় গির্জায় মার্গটের নাম দেরিতে নথিভুক্ত করা হয়েছিল। যাতে ধারাবাহিকতার ক্রম অনুসারে ‘১৩’ সংখ্যাটা এড়ানো যায়।

তার মা ডাচেস অব ইয়র্ক চেয়েছিলেন ছোট মেয়ের নাম রাখবেন ‘অ্যান মার্গারেট’। তবে তার দাদা রাজা পঞ্চম জর্জের নাতনির এই নাম পছন্দ হয়নি। পরিবর্তে তিনি নামকরণ করেছিলেন ‘মার্গারেট রোজ’। তার শৈশব কেটেছিল লন্ডন এবং উইন্ডসরের প্রাসাদে। গুজব রটেছিল, রাজা ষষ্ঠ জর্জ এবং রানি এলিজাবেথের ছোট মেয়ে মূক ও বধির। পরে ১৯৩৪ সালে চাচা যুবরাজ জর্জের বিয়ের আসরে মার্গটকে দেখে সকলের ভুল ভাঙে।

বোনের সঙ্গে মার্গারেটেরও লেখাপড়া শুরু হয়েছিল প্রাসাদের অন্দরমহলেই। শোনা যায়, মূলত মায়ের ইচ্ছাতেই গভর্নেসের তত্ত্বাবধানে চলত দুই বোনের পড়াশোনা। বাকি পাঁচজন বাচ্চার মতো স্কুল যেতে না পারার দুঃখ আজীবন সঙ্গী ছিল মার্গারেটের। এর জন্য তিনি নিজের মাকেও দোষারোপ করেছেন। তবে পরবর্তীতে রানি এলিজাবেথের দাবি ছিল, রাজকন্যাদের অন্তঃপুরে রেখে পড়াশোনা করানোর সিদ্ধান্ত ছিল তাদের দাদা পঞ্চম জর্জের। সেই নির্দেশই অনুসরণ করা হয়েছে।

দাদাকে অবশ্য বেশি দিন পাননি দুই রাজকন্যা। মার্গারেট যখন ৫ বছরের, মারা যান তাদের দাদা রাজা পঞ্চম জর্জ। এরপর সিংহাসনের দাবিদার ছিলেন পঞ্চম জর্জের বড় ছেলে রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড। কিন্তু তার রাজত্বকাল ছিল মাত্র এক বছরের। তারপরই তিনি সিংহাসনচ্যুত হন নিজের প্রেমের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে।

আমেরিকান সুন্দরী ওয়ালিস সিম্পসনের প্রেমে পড়েছিলেন অষ্টম এডওয়ার্ড। কিন্তু সাধারণ পরিবারের তরুণী তথা দু’বারের ডিভোর্সি ওয়ালিসকে ব্রিটেনের মহারানী বলে মানতে রাজি ছিল না রাজপরিবার। চার্চ অব ইংল্যান্ড এবং তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার (ডোমিনিয়ন গভর্নমেন্ট), দুই পক্ষ থেকেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ওয়ালিসকে মহারানী হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না।

রাজসিংহাসন এবং প্রেয়সীর মধ্যে অষ্টম এডওয়ার্ড বেছে নিয়েছিলেন দ্বিতীয়টিকেই। ১৯৩৬ সালের ১১ ডিসেম্বর তিনি সিংহাসনচ্যুত হন। ব্রিটেনের রাজা হন তার ভাই রাজা ষষ্ঠ জর্জ। এর পর বাবা-মা এবং বোনের সঙ্গে মার্গারেট চলে আসেন বাকিংহাম প্রাসাদে। উত্তরাধিকারসূত্রে বিশ্বের অন্যতম সেরা এই প্রাসাদ হয়ে ওঠে তাদের বাসস্থান।

দুই মেয়েই ছিলেন রাজা ষষ্ঠ জর্জের অত্যন্ত প্রিয়। বড় মেয়েকে তিনি বলতেন তার ‘গর্ব’। ছোট মেয়ে ছিলেন তার ‘আনন্দ’। এভাবেই বর্ণনা করতেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিরাপত্তার কারণে দুই রাজকন্যাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল বালমোরাল প্রাসাদে। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা ফিরে আসেন বাকিংহামে।

১৯৪৭ সালে বিয়ে হয়ে যায় বোন এলিজাবেথের। পরের ৩ বছরের মধ্যে তিনি চার্লস এবং অ্যানের মা। ব্রিটিশ সিংহাসন থেকে আরও কিছুটা দূরে চলে যান মার্গারেট। সিংহাসন থেকে দূরত্ব বাড়লেও অভিজাত মহলে তিনি ক্রমশই জনপ্রিয় হয়ে উঠছিলেন। ব্যক্তিত্ব এবং সৌন্দর্যের জন্য তার উপস্থিতির দিকে তাকিয়ে থাকত সমাজের অভিজাত অংশ।

বন্ধুদের সঙ্গে বিভিন্ন নাচের আসর, নাইটক্লাব এবং পার্টিতে মার্গারেটের উপস্থিতি ছিল নিয়মিত। ইউরোপের অভিজাত মহলে মার্গারেটের অনুরাগীর সংখ্যা এত বেশি ছিল, তাকে বলা হত ‘মোস্ট এলিজিবল ব্যাচেলর গার্ল’! অন্তত ৩০টি প্রণয়ের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল তাকে ঘিরে। তারপরেও কমেনি অনুরাগীদের সংখ্যা।

১৯৫১ সালে মার্গারেটের ২১তম জন্মদিনের কয়েক মাস পরেই তার বাবা ফুসফুসের ক্যানসারে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। বাবার নির্দেশে মার্গারেটকে কিছু রাজকর্তব্য পালন করতে হয়। কর্কটরোগের বিরুদ্ধে ৫ মাসের যুদ্ধে পরাজিত হয়ে ১৯৫২ সালের ৬ ফেব্রয়ারি মারা যান রাজা ষষ্ঠ জর্জ। সিংহাসনে বসেন তার বড় মেয়ে, রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ।

পিতৃবিয়োগের পরে আবার ঠিকানা বদল। মাকে নিয়ে মার্গারেট চলে গেলেন ক্ল্যারেন্স হাউসে। সেখানে তখন স্বামী এবং সন্তানদের নিয়ে থাকছিলেন এলিজাবেথ। ব্রিটেনের মহারানী হওয়ার পর তার বাসস্থান হয় বাকিংহাম প্রাসাদ। তিনি সপরিবারে এই প্রাসাদে থাকতে শুরু করেন।

বাবাকে হারানোর দুঃখ প্রশমিত করতে মার্গারেট ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন পিটার টাউনসেন্ডের। রয়্যাল এয়ারফোর্সের এই কর্মকর্তার সঙ্গে তার পরিচয় অবশ্য আরও পুরনো। টাউনসেন্ডকে তিনি প্রথম দেখেছিলেন ১৩ বছর বয়সে। বয়সে ১৬ বছরের বড় বিবাহিত এই সুদর্শনের প্রতি তার অনুরাগ সে সময় থেকেই।

টাউনসেন্ড বিবাহিত জেনেও মার্গারেটের অনুরাগে ভাটা পড়েনি। বরং, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা আরও গভীর হয়েছে। ১৯৪৪ থেকে ১৯৫২ পর্যন্ত গ্রুপ ক্যাপ্টেন টাউনসেন্ড ছিলেন রাজা ষষ্ঠ জর্জের ‘ইক্যুয়ারি’। অর্থাৎ রাজার অন্যতম সহকারী। রাজার সব ঘোড়া রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও বর্তাত এই পদাধিকারীর ওপরেই।

রাজা ষষ্ঠ জর্জের মৃত্যুর পরে তার মেয়ে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সময়েও ‘ইক্যুয়ারি’ পদের দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। পাশাপাশি, তিনি ছিলেন কুইন মাদার এলিজাবেথের (প্রথম) নতুন বাসভবন ক্ল্যারেন্স হাউসের কম্পট্রোলার-ও। প্রাচীন এই পদাধিকারীর দায়িত্ব ছিল, নির্দিষ্ট কোনও প্রাসাদের কোষাগার সামলে রাখা। পরে অবশ্য ব্রিটিশ রাজতন্ত্রে পদটি বিলুপ্ত হয়।

মার্গারেট-টাউনসেন্ড সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন ছিলই। ১৯৫২ সালে রাজা ষষ্ঠ জর্জের মৃত্যু পরে টাউনসেন্ড তার প্রথম স্ত্রী রোজমেরিকে ডিভোর্স করলে সেই গুঞ্জন আরও তীব্র হয়। বিয়ের স্বপ্নে বিভোর ছিলেন দু’জনেই। আপত্তি ছিল না মার্গারেটের মা এবং বোনেরও। কিন্তু বাদ সাধল রক্ষণশীল চার্চ অব ইংল্যান্ড এবং রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহল। তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলও ছিলেন এই সম্পর্কের বিরুদ্ধে। শেষ অবধি একে অন্যের কাছ থেকে দূরে সরে যাওয়ারই সিদ্ধান্ত নেন মার্গারেট এবং টাউনসেন্ড।

১৯৫৮ সালে ব্রিটিশ চিত্রগ্রাহক তথা পরিচালক অ্যান্টনি আর্মস্ট্রং জোন্সের সঙ্গে এক পার্টিতে আলাপ হয় মার্গারেটের। সুন্দরী রাজকন্যার পাণিপ্রার্থী হতে সময় নেননি জোন্স। কিন্তু মার্গারেট তার প্রস্তাবে সম্মতি দেননি প্রথমে। ১৯৬০ সালে টাউনসেন্ড তাকে জানান তিনি এক বেলজিয়ান তরুণীকে বিয়ে করতে চলেছেন এবং ওই তরুণী দেখতে নাকি মার্গারেটের মতোই। শোনা যায়, এ কথা শোনার পরই জোন্সের সঙ্গে নিজের বিয়ের কথা ঘোষণা করেন মার্গারেট।

চুনি এবং হিরে বসানো আংটি দিয়ে মার্গারেটকে প্রোপোজ করেন জোন্স। ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে তাদের বিয়ে হয় ১৯৬০ সালের ৬ মে। ব্রিটিশ রাজপরিবারে তাদের বিয়েই প্রথম সম্প্রচারিত হয়েছিল টেলিভিশনে। ব্রিটিশ রাজপরিবারে বিয়ের সূত্রে জোন্সের নতুন উপাধি হয় ‘আর্ল অব স্নোডন’। ১৯৬১ সালে ছেলে ডেভিড এবং ১৯৬৪-তে মেয়ে সারার জন্ম দেন মার্গারেট। বিয়ের পরে স্বামীর সূত্রে সমাজের বিভিন্ন মহলে তার অবাধ গতি তৈরি হয়। বহু ক্ষেত্রেই তিনি রাজপরিবারের বিধিনিষেধ ভেঙেছিলেন।

বিয়ের পরেও মার্গারেটের প্রেমিকা সত্ত্বা নষ্ট হয়নি। বিবাহিত মার্গারেটেরও একাধিক প্রণয়ী ছিল। শেষ অবধি ১৯৭৮ সালে ভেঙে যায় তার বিবাহিত জীবন। এরপর রাজকন্যার জীবন অনেকটা উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়েছিল। কৈশোর থেকেই তিনি ছিলেন ধূমপায়ী। পরবর্তীতে এর সঙ্গে যোগ হয়েছিল সুরাসক্তি। সত্তরের দশকে তিনি স্নায়ুরোগের শিকার হন। এক দশক পরে ১৯৮৫ সালে বাদ দেওয়া হয় তার ফুসফুসের একাংশ।

১৯৯২ সালে দীর্ঘদিন পরে রোগ জর্জরিত মার্গারেটের সঙ্গে দেখা হয় টাউনসেন্ডের। মার্গারেট বলেছিলেন, সাদা চুল ছাড়া টাউনসেন্ডের চেহারার পরিবর্তন বিশেষ হয়নি। এর ৩ বছর পরে মারা যান টাউনসেন্ড। অন্যদিকে, আরও অসুস্থ হয়ে পড়তে থাকেন মার্গারেট। শেষ বছরগুলোয় ধূমপান ছেড়ে দিলেও তার সঙ্গে রয়ে গিয়েছিল সুরার নেশা।

৭১ বছর বয়সে ২০০২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি মারা যান প্রিন্সেস মার্গারেট। ৫০ বছর আগে ফেব্রুয়ারির ৬ তারিখ চলে গিয়েছিলেন তার বাবা রাজা ষষ্ঠ জর্জ। বাবার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার দিনই সমাধিস্থ করা হয়েছিল তার আদরের মার্গটকে। সেই দিনটা ছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি। মাঝে শুধু পাঁচ দশকের ব্যবধান। সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
সর্বশেষ খবর
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে