শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৭, রবিবার, ০৯ জুন, ২০১৯

ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

ইঞ্জিনিয়ার এম এ মান্নান
অনলাইন ভার্সন
ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে ধর্মকে কেন্দ্র করে। হজরত মুসা (আ.) নিজ জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। ঈসা (আ.) সম্প্রীতি ও সহনশীলতা এবং মানবপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন অনুসারীদের মধ্যে। মহানবী মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো দুনিয়ায় আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার প্রতীক হিসেবে। সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে চলার জন্য তিনি মানব জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

মানব সৃষ্টির ধর্মীয় তত্ত্বে জানা যায়, মহান সৃষ্টিকর্তা নবী হজরত আদম (আ.) কে প্রথম মানব হিসেবে সৃষ্টি করেছিলেন এবং ঐশী নির্দেশনার মাধ্যমে তাকে সব ধরনের জ্ঞানদান করেছিলেন। পরে বিশ্বে বহু নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তাঁরা সবাই সৃষ্টিকর্তার ঐশীবাণী সংবলিত ধর্মগ্রন্থের মাধ্যমে ধর্ম প্রচার, সমাজসংস্কার ও মানবতার সেবা করে গেছেন। ধর্মতত্ত্বে আমরা জানতে পারি যে, বিশ্বে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার কোনো কোনো মতে ২ লাখ ২৪ হাজার নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তারা নিজেদের জাতি গোষ্ঠীকে সত্য সুন্দর এবং কল্যাণের পথে পরিচালিত করার জন্য আমরণ চেষ্টা করে গেছেন। যেসব জাতি ধর্মের বিধান অনুসরণ ও অনুশাসনগুলো মেনে সৃষ্টিকর্তার পথে পরিচালিত হয়েছে তারাই সভ্য জাতি হিসেবে সুখে শান্তিতে জীবন নির্বাহ করতে পেরেছে। যে জাতি সৃষ্টিকর্তার আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে বিপথে চলতে চেয়েছে তারা অশান্তিতে ভুগে অচিরেই ধ্বংস হয়েছে। সোজা কথায় ধর্ম মানবজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশ্বে ধর্মের পাশাপাশি পুঁজিবাদ, সাম্যবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজনীতি, অর্থনীতি যা কিছু সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে মানব কল্যাণে ধর্মই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যে জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মের প্রভাব বেশি জোরালো এবং শক্তিশালী ছিল সামাজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তারা নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ধর্ম কোনো সামাজিক বৈষম্য সৃষ্টি করতে দেয় না বরং সমাজে সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সাম্যের সৃষ্টি করে। সময়কালের বিবর্তনে যখন যে ধর্মগ্রন্থ মহান আল্লাহর প্রেরিত ঐশীবাণী হিসেবে প্রচারিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তার প্রতিটিই বিদ্যমান জাতিগোষ্ঠীর জন্য এক একটি সংবিধান হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে। সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত ধর্মের বাণীর মধ্যে এমন কিছু বিধান আদর্শ, দর্শন ও নির্দেশনা রয়েছে যে, যা পালন করলে মানুষের মধ্যে সুদৃঢ় ঐক্য আস্থা ও শৃঙ্খলার উদ্ভব হয়। মানুষ বিপথে যাওয়ার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ পর্যন্ত বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত সব ধর্মগ্রন্থেই প্রাণী জগৎসহ মানুষের জন্য কল্যাণ ও মঙ্গলের কথা বলা হয়েছে। যারা সঠিকভাবে ধর্মের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো লালন পালন করে তারা কখনই অন্যায় কাজে লিপ্ত হতে পারে না। ধর্ম কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। মানুষ কোনো ধর্ম নিয়ে জন্মায় না। মানবচরিত্র ও সভ্যতা গড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের স্বভাবচরিত্রে জীবন নির্বাহে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধর্ম বিকশিত, প্রতিভাত হতে থাকে। ধর্ম মানুষের জীবনকে গভীরভাবে আলোড়িত ও প্রভাবান্বিত করে এবং সৎপথে চলতে সাহায্য করে। বাংলাদেশ ধর্মপরায়ণ মানুষের দেশ, নাগরিকদের যার যার ধর্ম নির্বিঘেœ পালন করার স্বাধীনতা রয়েছে এ দেশে। এ দেশের নাগরিকদের প্রায় ৯০ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইসলাম শান্তি ও শৃঙ্খলার ধর্ম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপট অত্যন্ত শোচনীয় ও নাজুক অবস্থার দিকে যাচ্ছে। দেশে পুলিশ, র‌্যাব, নিয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধান রক্ষা করার আপ্রাণ চেষ্টা করেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না। মূল্যবোধের সংকট মানুষের মধ্যে কেমন যেন অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। দিনে দিনে মানুষ দিগি¦দিকশূন্য হয়ে পড়ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনেপ্রাণে চেষ্টা করে দেশকে দারিদ্র্য থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছেন। কিন্তু দুর্নীতি ঠেকানোর ক্ষেত্রে শতভাগ সফল হয়েছেন, এমন দাবি নিজেও তিনি করেননি। ধর্মীয় অনুশাসন মানুষের মন থেকে ক্রমান্বয়ে কমে যাওয়ায় নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কিনা ভাবতে হবে। মানুষ মূল্যবোধের সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে যা দেশ এবং সমাজের জন্য অশনিসংকেত। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অন্যায় অত্যাচার খুন খারাবি হত্যা গুম অপহরণ চুরি ডাকাতি ছিনতাই লুটপাট মাদক ব্যবসা ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধ সমাজজীবনকে কলুসিত করছে। মানুষের জীবনকে তছনছ করে দিচ্ছে। পিতা-মাতা, ভাইবোন আত্মীয়স্বজনের মধ্যে ভালোবাসা স্নেহমমতা সম্প্রীতি সৌহার্দ্যরে অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে। ধর্ম সব নাগরিকের জন্য সামাজিক সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে। ধর্মে কোনো বামপন্থি ডানপন্থি নেই। সবাই এক আল্লাহ এবং তাঁর প্রেরিত রসুলের  আদর্শের পথে চলে।

ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের সুষ্ঠু জীবন পরিচালনার পথপ্রদর্শক হয়ে উঠতে পারে। সমাজে শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি অসততার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। এমনকি দেশ ও জাতির জন্য হুমকি বলে বিবেচিত হয় যে জঙ্গিবাদ, তা ঠেকানোর সর্বোত্তম পথ হলো মানুষকে ধর্মীয় মূল্যবোধ সম্পর্কে অবহিত করা। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের দূরতম সম্পর্ক নেই এ সত্যটি যারা অনুধাবন করবেন, তাদের পক্ষে কখনো সে অন্যায় পথে পা বাড়ানো সম্ভব হবে না। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে যারা সমাজজীবনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় ধর্মকে যারা রাজনীতির হাতিয়ার বানাতে চায় তাদের ঠেকাতেও ধর্মীয় মূল্যবোধের অনুশীলন সময়ের দাবি।
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগিয়ে যাওয়ার এই ধারাকে টেকসই করতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জোরেশোরে লড়তে হবে। সুশাসনের বিষয়টিও নিশ্চিত করা দরকার। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই। এ মূল্যবোধ সামাজিক সংকট মোচনের পথ দেখাতে পারে।

লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা