শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:০৮, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কারে চিন্তাধারার পরিবর্তন অপরিহার্য

আতাউর রহমান খসরু
রাষ্ট্র সংস্কারে চিন্তাধারার পরিবর্তন অপরিহার্য

একটি আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে মানুষের মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তন অপরিহার্য। কেবল আইন ও কাঠামোগত পরিবর্তন কোনো সমাজ ও রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট নয়। এ জন্য ইসলাম মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তনকে প্রাধান্য দেয়। মহানবী (সা.)-এর নববী জীবন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তিনি নবুয়তের প্রথম ১৩ বছর দ্বিনি দাওয়াতের মাধ্যমের মানুষের মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তনে কাজ করেছেন।

চিন্তার পরিবর্তন দ্বারা উদ্দেশ্য

ইসলাম মানুষের চিন্তার জগতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে বলে। যে পরিবর্তনের মূলভিত্তি হবে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ঈমান ও আনুগত্য। আহমদ আনোয়ার সাঈদ আহমদ জিন্দি লেখেন, মুসলমানের জন্য চিন্তার পরিবর্তনের অর্থ হলো তাদের ভেতর আল্লাহর আনুগত্য, ইসলামী মূল্যবোধ, ইসলামের মানবিক শিক্ষা ও সাম্যের বাণী গ্রহণের মানসিকতা তৈরি করা। সঙ্গে সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব ও আঞ্চলিক অনৈসলামিক প্রভাবগুলো পরিহার করা। দ্বিন ইসলামকে গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সম্মত করা। (তাসহিহুল মাফাহিম, পৃষ্ঠা-২০-২১)

চিন্তার পরিবর্তন কেন প্রয়োজন

কোরআন ও হাদিসে মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তনের ব্যাপারে নানাভাবে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। যেমন—

১. আল্লাহ মনের অবস্থা দেখেন : আল্লাহ মানুষের মনের অবস্থা দেখেন এবং সে হিসেবেই তার আমলের প্রতিদান দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের অবয়ব ও সম্পদ দেখেন না, কিন্তু তোমাদের অন্তর ও আমল দেখেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)

২. ঈমান পূর্ণ হয় না : ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষের মানসিক অবস্থার পরিবর্তন না হলে তার ঈমান পূর্ণ হয় না। এ জন্য পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘বেদুইনরা বলে, আমরা ঈমান আনলাম। বলো, তোমরা ঈমান আনোনি, বরং তোমরা বলো, আমরা আত্মসমর্পণ করেছি। কেননা ঈমান এখনো তোমাদের অন্তরে প্রবেশ করেনি।’ (সুরা : হুজরাত, আয়াত : ১৪)

৩. আনুগত্য পাওয়া যায় না : মানসিক পরিবর্তন ছাড়া ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় আইনের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ তৈরি হয় না। তারা আইন মান্য করতে পারে না। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা মুমিন হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারের ভার তোমার ওপর অর্পণ না করে; অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তাদের মনে কোনো দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৬৫)

৪. কপটতা থেকে যায় : মানসিক পরিবর্তন না এলে মানুষের ভেতরে কপটতা থেকে যায়, যা সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধক। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মানুষের মধ্যে এমন লোকও আছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও আখিরাতে ঈমান এনেছি, কিন্তু তারা মুমিন নয়। তারা আল্লাহ ও মুমিনদের প্রতারিত করতে চায়। অথচ তারা যে নিজেদের ছাড়া কাউকে প্রতারিত করে না, তা তারা বুঝতে পারে না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৮-৯)

৫. বিশৃঙ্খলার ভয় থাকে : মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তন না এলে ইতিবাচক কাজেও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা থেকে যায়। এ জন্য নবীজি (সা.)-এর ইচ্ছা থাকার পরও তিনি ইবরাহিম (আ.)-এর অবকাঠামো অনুসারে কাবাঘরের পুনর্নির্মাণ করেননি। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমার কি জানা নেই যে তোমার সম্প্রদায় কুরাইশ কাবা তৈরি করেছে এবং ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির থেকে ছোট নির্মাণ করেছে? আমি [আয়েশা (রা.)] তখন বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি কি ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির ওপর কাবাকে আবার নির্মাণ করবেন না? তিনি বলেন, যদি তোমার গোত্রের কুফরির যুগ নিকট অতীতে না হতো (তবে আমি করতাম)। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৪৮৪)

চিন্তার পরিবর্তনে নবীজি (সা.)

মহানবী (সা.) ছিলেন সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ সংস্কারক। মানুষের মনমানসিকতা, চিন্তা-ভাবনা ও কর্মধারায় তিনি অবিশ্বাস্য পরিবর্তন আনেন। বিখ্যাত সাহাবি জাফর বিন আবি তালিব (রা.)-এর ঐতিহাসিক ভাষণ থেকে যে পরিবর্তন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তিনি হাবশার বাদশাহর দরবারে বলেন, হে বাদশাহ! আমরা ছিলাম এক মূর্খ জাতি, আমরা মূর্তি পূজা করতাম, মৃত জীব ভক্ষণ করতাম, সর্বপ্রকার নির্লজ্জতা ও পাপে লিপ্ত ছিলাম, আমাদের মধ্যে যারা সবল ও শক্তিশালী তারা দুর্বলদের ছিঁড়ে খেতাম। তিনি আমাদের দাওয়াত দিলেন এক আল্লাহর ওপর ঈমান আনতে এবং কেবল তাঁর ইবাদত করতে। তিনি আমাদের সত্য কথা বলতে, আমানত আদায় করতে, আত্মীয়তা সম্পর্ক বজায় রাখতে, প্রতিবেশীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করতে, হারাম কথাবার্তা ও রক্তপাত ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। (নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা-১৪২)

চিন্তার পরিবর্তনে মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

মানুষের মানসিক ও চিন্তার পরিবর্তন এবং সামাজিক পরিবর্তন সাধনে মহানবী (সা.) চারটি ঐশী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন। তাহলো— ১. কোরআনের পাঠ দান, ২. আত্মিক পরিশুদ্ধি, ৩. ধর্মীয় জ্ঞানের প্রসার, ৪. প্রয়োজনীয় জাগতিক জ্ঞানের চর্চা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই উম্মিদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে আবৃত্তি করে তাঁর আয়াতগুলো, তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; যদিও ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ২)

ইসলাম যেভাবে চিন্তার পরিবর্তন এনেছে

ইসলাম আগমনের আগে সমগ্র পৃথিবীর চিন্তাগত নানা ব্যাধিতে আক্রান্ত ছিল। ইসলাম এই মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে একটি আলোকিত সমাজ ও রাষ্ট্রের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। ইসলাম যে পদ্ধতিতে পরিবর্তন এনেছে তার কয়েকটি দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো—

১. নারী সুসংবাদসম : ইসলামপূর্ব জাহেলি সমাজে নারীর প্রতি মানুষের মনোভাব ছিল নিম্নরূপ : ‘তাদের কাউকে যখন কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখমণ্ডল কালো হয়ে যায় এবং সে অসহনীয় মনস্তাপে ক্লিষ্ট হয়।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৫৮)

আল্লাহ তাদের এই মানসিকতার পরিবর্তন সাধনে ঘোষণা করেন, ‘তিনি যাকে ইচ্ছা কন্যাসন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্রসন্তান দান করেন। অথবা দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা তাকে করে দেন বন্ধ্যা; তিনি সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।’ (সুরা : আশ-শুরা, আয়াত : ৪৯-৫০)

২. বর্ণবাদের অবসান : বর্ণবাদ বহু প্রাচীন মানসিক সমস্যা। আরব সমাজে এই সমস্যা ছিল প্রকট, এমনকি তারা অনারবদের আজমি তথা বোবা বলত। এর বিরুদ্ধে ইসলামের ঘোষণা হলো, ‘হে মানুষ! আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী থেকে, পরে তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হতে পারো। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক আল্লাহভীরু।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

৩. সম্পদ মর্যাদার মাপকাঠি নয় : প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে সম্পদই সামাজিক মর্যাদা ও আধিপত্যের মাপকাঠি বিবেচিত, যা মানবিক মর্যাদা ও সাম্য প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায়। ইসলাম সম্পদের ক্ষণস্থায়িত্ব বর্ণনা করে এই ভ্রান্ত চিন্তার অবসান ঘটিয়েছে এবং আল্লাহভীতিকে মর্যাদার মাপকাঠি ঘোষণা করেছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘ধনৈশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি পার্থিব জীবনের শোভা; এবং স্থায়ী সত্কর্ম তোমার প্রতিপালকের কাছে পুরস্কারপ্রাপ্তির জন্য শ্রেষ্ঠ এবং কাঙ্ক্ষিত হিসেবেও উত্কৃষ্ট।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ৪৬)

৪. মানসিক সংকীর্ণতা অগ্রহণযোগ্য : সম্পদের মোহ-মায়া বহু সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সংকটের কারণ। ইসলাম মানুষের মানসিক সংকীর্ণতাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই অন্তরের ধনাঢ্যতাই প্রকৃত ধনাঢ্যতা এবং অন্তরের দারিদ্র্যই প্রকৃত দারিদ্র্য। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৮৫)

৫. কুসংস্কার পরিহার করা : ইসলামপূর্ব আরব সমাজ নানা কুসংস্কারে ন্যুব্জ ছিল। ইসলাম ধর্মে কুসংস্কারের কোনো জায়গা নেই। মহানবী (সা.) বলেছেন, রোগের সংক্রমণ বলতে কিছু নেই এবং পাখি ওড়াতে কোনো শুভ-অশুভ নেই আর আমার নিকট ‘ফাল’ পছন্দনীয়। সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন ‘ফাল’ কী? তিনি বললেন, ভালো কথা। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৭৬)

৬. কৌলিন্যের জায়গা নেই : ইসলামে কৌলিন্যের কোনো জায়গা নেই। ইসলামী সমাজে সবাই ভাই ভাই। সবাই সবার প্রতি অকৃপণ সৌজন্য প্রদর্শন করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সালাম প্রদানে যে কৃপণতা করে সে সবচেয়ে বড় কৃপণ। আর যে সালামের উত্তর দেয় না সে প্রতারিত; যদিও তোমার ও তোমার ভাইয়ের মধ্যে কোনো গাছ প্রতিবন্ধক হয়। যদি তুমি অন্যের আগে প্রথম সালাম দিতে পারো, তবে তাই করো।’ (আল আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ১০১৫)

৭. দুর্বলরা বোঝা নয় : সমাজের দুর্বল ও অসহায় মানুষের অধিকার নিশ্চিত না হলে সামাজিক ও রাষ্ট্রের অগ্রগতি নিশ্চিত করা যাবে না। ফলে ইসলাম দুর্বলদের প্রতি মানুষের মনোভাব পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছে এবং তাদের দায় গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের সাহায্য করা হয় এবং জীবিকা দেওয়া হয় তোমাদের দুর্বলদের জন্য।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৮৯৬)

আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
অপচয়কারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না
অপচয়কারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না
হেঁটে মসজিদে যাওয়ার ফজিলত
হেঁটে মসজিদে যাওয়ার ফজিলত
আদর্শ মুসলিম নেতার গুণাবলি
আদর্শ মুসলিম নেতার গুণাবলি
কথায় কথায় কসম খাওয়া অনুচিত
কথায় কথায় কসম খাওয়া অনুচিত
মানুষের জ্ঞানের অন্যতম তিন উৎস
মানুষের জ্ঞানের অন্যতম তিন উৎস
বিপদ কখনো কখনো কল্যাণ বয়ে আনে
বিপদ কখনো কখনো কল্যাণ বয়ে আনে
সুরা ইখলাস পাঠের সাত পুরস্কার
সুরা ইখলাস পাঠের সাত পুরস্কার
অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে
অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে
অন্যকে ব্যঙ্গ করে ভিডিও তৈরি প্রসঙ্গে ইসলাম কী বলে?
অন্যকে ব্যঙ্গ করে ভিডিও তৈরি প্রসঙ্গে ইসলাম কী বলে?
সর্বশেষ খবর
পেটের কারণেই মানুষের মস্তিষ্ক আকারে বড়: গবেষণা
পেটের কারণেই মানুষের মস্তিষ্ক আকারে বড়: গবেষণা

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

ডেনমার্কে অন্য দেশের পতাকা উত্তোলন নিষিদ্ধ
ডেনমার্কে অন্য দেশের পতাকা উত্তোলন নিষিদ্ধ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর
নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিস করে এমবাপ্পে বললেন, ‘দেখিয়ে দেব কে আমি’
পেনাল্টি মিস করে এমবাপ্পে বললেন, ‘দেখিয়ে দেব কে আমি’

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আরও ৪৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় আরও ৪৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল
তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজের ক্ষেত্রে রোবট ব্যবহারে সবার ওপরে দক্ষিণ কোরিয়া
কাজের ক্ষেত্রে রোবট ব্যবহারে সবার ওপরে দক্ষিণ কোরিয়া

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’
‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি
ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

৯৮ রানে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যাওয়া রিকেলটনের সেঞ্চুরি
৯৮ রানে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যাওয়া রিকেলটনের সেঞ্চুরি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

অপচয়কারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না
অপচয়কারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো ক্যালিফোর্নিয়া
৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো ক্যালিফোর্নিয়া

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেঁটে মসজিদে যাওয়ার ফজিলত
হেঁটে মসজিদে যাওয়ার ফজিলত

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

আদর্শ মুসলিম নেতার গুণাবলি
আদর্শ মুসলিম নেতার গুণাবলি

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকার ঘোষণা ম্যাক্রোঁর
মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকার ঘোষণা ম্যাক্রোঁর

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলাকারীদের শাস্তির দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলাকারীদের শাস্তির দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী
রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে মশাল মিছিল
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে মশাল মিছিল

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাধবপুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
মাধবপুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মাছের ঘের উচ্ছেদ অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মাছের ঘের উচ্ছেদ অভিযান

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআইডিএস’র চার দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন
বিআইডিএস’র চার দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘মিথ্যার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ’
‘মিথ্যার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ’

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে অটোরিকশা চালক নিহত
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে অটোরিকশা চালক নিহত

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারত ষড়যন্ত্র করলে বিষদাঁত ভেঙে দিতে প্রস্তুত : চরমোনাই পীর
ভারত ষড়যন্ত্র করলে বিষদাঁত ভেঙে দিতে প্রস্তুত : চরমোনাই পীর

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২০ ওভারে ৩৪৯ রান, টি-টোয়েন্টিতে নতুন বিশ্বরেকর্ড
২০ ওভারে ৩৪৯ রান, টি-টোয়েন্টিতে নতুন বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান ছিনতাইয়ে গিয়ে নিহত স্বামী, দীর্ঘদিন পর মুখ খুললেন সিমলা
বিমান ছিনতাইয়ে গিয়ে নিহত স্বামী, দীর্ঘদিন পর মুখ খুললেন সিমলা

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় শাড়ি পোড়ালেন রিজভী
ভারতীয় শাড়ি পোড়ালেন রিজভী

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় মুক্তি পাচ্ছেন ১৬ বন্দি
রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় মুক্তি পাচ্ছেন ১৬ বন্দি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে বড় রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে বড় রদবদল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী মারা যাওয়ার কতদিন পর বিয়ে করা যায়? গুগলে সার্চ দিয়ে বউকে হত্যা
স্ত্রী মারা যাওয়ার কতদিন পর বিয়ে করা যায়? গুগলে সার্চ দিয়ে বউকে হত্যা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর
ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিকেলে বঙ্গভবনে যাচ্ছেন ২৩ বিচারপতি
বিকেলে বঙ্গভবনে যাচ্ছেন ২৩ বিচারপতি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় যৌথ অভিযানে দুই হাজার বিদ্রোহী নিহত
সিরিয়ায় যৌথ অভিযানে দুই হাজার বিদ্রোহী নিহত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে ফাইনালের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখল রংপুর রাইডার্স
দারুণ জয়ে ফাইনালের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখল রংপুর রাইডার্স

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য : ড. ইউনূস
ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য : ড. ইউনূস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অভিষেকের সাথে কাটানো যে মুহূর্তের কথা ফাঁস করলেন নিমরত!
অভিষেকের সাথে কাটানো যে মুহূর্তের কথা ফাঁস করলেন নিমরত!

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’
‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাইকারি হারে গ্রেফতার করবে না পুলিশ : আইজিপি
পাইকারি হারে গ্রেফতার করবে না পুলিশ : আইজিপি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ কক্সবাজার ঘুরে গেলেন পিটার হাস
হঠাৎ কক্সবাজার ঘুরে গেলেন পিটার হাস

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘সানজিদা শাহানাজ’ নামে আইন উপদেষ্টার কোনো পিএস নেই
‌‘সানজিদা শাহানাজ’ নামে আইন উপদেষ্টার কোনো পিএস নেই

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজার বাসিন্দাদের ঘরের বাইরে আনতে নারী-শিশুর মতো কাঁদছে ইসরায়েলি ড্রোন!
গাজার বাসিন্দাদের ঘরের বাইরে আনতে নারী-শিশুর মতো কাঁদছে ইসরায়েলি ড্রোন!

২১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পছন্দে এফবিআই প্রধান হতে যাওয়া ভারতীয় বংশোদ্ভূতকে নিয়ে কেন এত বিতর্ক
ট্রাম্পের পছন্দে এফবিআই প্রধান হতে যাওয়া ভারতীয় বংশোদ্ভূতকে নিয়ে কেন এত বিতর্ক

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!
দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের কাছে ক্ষমা চাইলেন আইজিপি
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের কাছে ক্ষমা চাইলেন আইজিপি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে নয়, ভারতেই শান্তিরক্ষী মোতায়েন প্রয়োজন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে নয়, ভারতেই শান্তিরক্ষী মোতায়েন প্রয়োজন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতে অবস্থান করায় উগ্রবাদীরা উৎসাহ পাচ্ছে : ফারুক
শেখ হাসিনা ভারতে অবস্থান করায় উগ্রবাদীরা উৎসাহ পাচ্ছে : ফারুক

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ পরিবারের কেউ মুক্তিযুদ্ধ করে থাকলে রাজনীতি ছেড়ে দেব: বুলু
শেখ পরিবারের কেউ মুক্তিযুদ্ধ করে থাকলে রাজনীতি ছেড়ে দেব: বুলু

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব হলেন ফয়েজ আহম্মদ
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব হলেন ফয়েজ আহম্মদ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা
আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম
বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম

প্রথম পৃষ্ঠা

কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা

নগর জীবন

ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ
ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি
বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং
মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক
ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার
ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে
শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা
প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস
জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস

পেছনের পৃষ্ঠা

আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের
আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!
বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ
প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ

শোবিজ

দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলায় আমান ও মামুন খালাস
মামলায় আমান ও মামুন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না
এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না

শোবিজ

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

ভালো আছে সংখ্যালঘুরা
ভালো আছে সংখ্যালঘুরা

নগর জীবন