শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:০৮, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কারে চিন্তাধারার পরিবর্তন অপরিহার্য

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারে চিন্তাধারার পরিবর্তন অপরিহার্য

একটি আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে মানুষের মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তন অপরিহার্য। কেবল আইন ও কাঠামোগত পরিবর্তন কোনো সমাজ ও রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট নয়। এ জন্য ইসলাম মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তনকে প্রাধান্য দেয়। মহানবী (সা.)-এর নববী জীবন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তিনি নবুয়তের প্রথম ১৩ বছর দ্বিনি দাওয়াতের মাধ্যমের মানুষের মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তনে কাজ করেছেন।

চিন্তার পরিবর্তন দ্বারা উদ্দেশ্য

ইসলাম মানুষের চিন্তার জগতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে বলে। যে পরিবর্তনের মূলভিত্তি হবে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ঈমান ও আনুগত্য। আহমদ আনোয়ার সাঈদ আহমদ জিন্দি লেখেন, মুসলমানের জন্য চিন্তার পরিবর্তনের অর্থ হলো তাদের ভেতর আল্লাহর আনুগত্য, ইসলামী মূল্যবোধ, ইসলামের মানবিক শিক্ষা ও সাম্যের বাণী গ্রহণের মানসিকতা তৈরি করা। সঙ্গে সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব ও আঞ্চলিক অনৈসলামিক প্রভাবগুলো পরিহার করা। দ্বিন ইসলামকে গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সম্মত করা। (তাসহিহুল মাফাহিম, পৃষ্ঠা-২০-২১)

চিন্তার পরিবর্তন কেন প্রয়োজন

কোরআন ও হাদিসে মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তনের ব্যাপারে নানাভাবে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। যেমন—

১. আল্লাহ মনের অবস্থা দেখেন : আল্লাহ মানুষের মনের অবস্থা দেখেন এবং সে হিসেবেই তার আমলের প্রতিদান দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের অবয়ব ও সম্পদ দেখেন না, কিন্তু তোমাদের অন্তর ও আমল দেখেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)

২. ঈমান পূর্ণ হয় না : ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষের মানসিক অবস্থার পরিবর্তন না হলে তার ঈমান পূর্ণ হয় না। এ জন্য পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘বেদুইনরা বলে, আমরা ঈমান আনলাম। বলো, তোমরা ঈমান আনোনি, বরং তোমরা বলো, আমরা আত্মসমর্পণ করেছি। কেননা ঈমান এখনো তোমাদের অন্তরে প্রবেশ করেনি।’ (সুরা : হুজরাত, আয়াত : ১৪)

৩. আনুগত্য পাওয়া যায় না : মানসিক পরিবর্তন ছাড়া ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় আইনের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ তৈরি হয় না। তারা আইন মান্য করতে পারে না। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা মুমিন হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারের ভার তোমার ওপর অর্পণ না করে; অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তাদের মনে কোনো দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৬৫)

৪. কপটতা থেকে যায় : মানসিক পরিবর্তন না এলে মানুষের ভেতরে কপটতা থেকে যায়, যা সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধক। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মানুষের মধ্যে এমন লোকও আছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও আখিরাতে ঈমান এনেছি, কিন্তু তারা মুমিন নয়। তারা আল্লাহ ও মুমিনদের প্রতারিত করতে চায়। অথচ তারা যে নিজেদের ছাড়া কাউকে প্রতারিত করে না, তা তারা বুঝতে পারে না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৮-৯)

৫. বিশৃঙ্খলার ভয় থাকে : মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তন না এলে ইতিবাচক কাজেও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা থেকে যায়। এ জন্য নবীজি (সা.)-এর ইচ্ছা থাকার পরও তিনি ইবরাহিম (আ.)-এর অবকাঠামো অনুসারে কাবাঘরের পুনর্নির্মাণ করেননি। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমার কি জানা নেই যে তোমার সম্প্রদায় কুরাইশ কাবা তৈরি করেছে এবং ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির থেকে ছোট নির্মাণ করেছে? আমি [আয়েশা (রা.)] তখন বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি কি ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির ওপর কাবাকে আবার নির্মাণ করবেন না? তিনি বলেন, যদি তোমার গোত্রের কুফরির যুগ নিকট অতীতে না হতো (তবে আমি করতাম)। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৪৮৪)

চিন্তার পরিবর্তনে নবীজি (সা.)

মহানবী (সা.) ছিলেন সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ সংস্কারক। মানুষের মনমানসিকতা, চিন্তা-ভাবনা ও কর্মধারায় তিনি অবিশ্বাস্য পরিবর্তন আনেন। বিখ্যাত সাহাবি জাফর বিন আবি তালিব (রা.)-এর ঐতিহাসিক ভাষণ থেকে যে পরিবর্তন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তিনি হাবশার বাদশাহর দরবারে বলেন, হে বাদশাহ! আমরা ছিলাম এক মূর্খ জাতি, আমরা মূর্তি পূজা করতাম, মৃত জীব ভক্ষণ করতাম, সর্বপ্রকার নির্লজ্জতা ও পাপে লিপ্ত ছিলাম, আমাদের মধ্যে যারা সবল ও শক্তিশালী তারা দুর্বলদের ছিঁড়ে খেতাম। তিনি আমাদের দাওয়াত দিলেন এক আল্লাহর ওপর ঈমান আনতে এবং কেবল তাঁর ইবাদত করতে। তিনি আমাদের সত্য কথা বলতে, আমানত আদায় করতে, আত্মীয়তা সম্পর্ক বজায় রাখতে, প্রতিবেশীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করতে, হারাম কথাবার্তা ও রক্তপাত ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। (নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা-১৪২)

চিন্তার পরিবর্তনে মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

মানুষের মানসিক ও চিন্তার পরিবর্তন এবং সামাজিক পরিবর্তন সাধনে মহানবী (সা.) চারটি ঐশী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন। তাহলো— ১. কোরআনের পাঠ দান, ২. আত্মিক পরিশুদ্ধি, ৩. ধর্মীয় জ্ঞানের প্রসার, ৪. প্রয়োজনীয় জাগতিক জ্ঞানের চর্চা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই উম্মিদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে আবৃত্তি করে তাঁর আয়াতগুলো, তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; যদিও ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ২)

ইসলাম যেভাবে চিন্তার পরিবর্তন এনেছে

ইসলাম আগমনের আগে সমগ্র পৃথিবীর চিন্তাগত নানা ব্যাধিতে আক্রান্ত ছিল। ইসলাম এই মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে একটি আলোকিত সমাজ ও রাষ্ট্রের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। ইসলাম যে পদ্ধতিতে পরিবর্তন এনেছে তার কয়েকটি দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো—

১. নারী সুসংবাদসম : ইসলামপূর্ব জাহেলি সমাজে নারীর প্রতি মানুষের মনোভাব ছিল নিম্নরূপ : ‘তাদের কাউকে যখন কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখমণ্ডল কালো হয়ে যায় এবং সে অসহনীয় মনস্তাপে ক্লিষ্ট হয়।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৫৮)

আল্লাহ তাদের এই মানসিকতার পরিবর্তন সাধনে ঘোষণা করেন, ‘তিনি যাকে ইচ্ছা কন্যাসন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্রসন্তান দান করেন। অথবা দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা তাকে করে দেন বন্ধ্যা; তিনি সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।’ (সুরা : আশ-শুরা, আয়াত : ৪৯-৫০)

২. বর্ণবাদের অবসান : বর্ণবাদ বহু প্রাচীন মানসিক সমস্যা। আরব সমাজে এই সমস্যা ছিল প্রকট, এমনকি তারা অনারবদের আজমি তথা বোবা বলত। এর বিরুদ্ধে ইসলামের ঘোষণা হলো, ‘হে মানুষ! আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী থেকে, পরে তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হতে পারো। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক আল্লাহভীরু।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

৩. সম্পদ মর্যাদার মাপকাঠি নয় : প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে সম্পদই সামাজিক মর্যাদা ও আধিপত্যের মাপকাঠি বিবেচিত, যা মানবিক মর্যাদা ও সাম্য প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায়। ইসলাম সম্পদের ক্ষণস্থায়িত্ব বর্ণনা করে এই ভ্রান্ত চিন্তার অবসান ঘটিয়েছে এবং আল্লাহভীতিকে মর্যাদার মাপকাঠি ঘোষণা করেছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘ধনৈশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি পার্থিব জীবনের শোভা; এবং স্থায়ী সত্কর্ম তোমার প্রতিপালকের কাছে পুরস্কারপ্রাপ্তির জন্য শ্রেষ্ঠ এবং কাঙ্ক্ষিত হিসেবেও উত্কৃষ্ট।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ৪৬)

৪. মানসিক সংকীর্ণতা অগ্রহণযোগ্য : সম্পদের মোহ-মায়া বহু সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সংকটের কারণ। ইসলাম মানুষের মানসিক সংকীর্ণতাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই অন্তরের ধনাঢ্যতাই প্রকৃত ধনাঢ্যতা এবং অন্তরের দারিদ্র্যই প্রকৃত দারিদ্র্য। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৮৫)

৫. কুসংস্কার পরিহার করা : ইসলামপূর্ব আরব সমাজ নানা কুসংস্কারে ন্যুব্জ ছিল। ইসলাম ধর্মে কুসংস্কারের কোনো জায়গা নেই। মহানবী (সা.) বলেছেন, রোগের সংক্রমণ বলতে কিছু নেই এবং পাখি ওড়াতে কোনো শুভ-অশুভ নেই আর আমার নিকট ‘ফাল’ পছন্দনীয়। সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন ‘ফাল’ কী? তিনি বললেন, ভালো কথা। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৭৬)

৬. কৌলিন্যের জায়গা নেই : ইসলামে কৌলিন্যের কোনো জায়গা নেই। ইসলামী সমাজে সবাই ভাই ভাই। সবাই সবার প্রতি অকৃপণ সৌজন্য প্রদর্শন করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সালাম প্রদানে যে কৃপণতা করে সে সবচেয়ে বড় কৃপণ। আর যে সালামের উত্তর দেয় না সে প্রতারিত; যদিও তোমার ও তোমার ভাইয়ের মধ্যে কোনো গাছ প্রতিবন্ধক হয়। যদি তুমি অন্যের আগে প্রথম সালাম দিতে পারো, তবে তাই করো।’ (আল আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ১০১৫)

৭. দুর্বলরা বোঝা নয় : সমাজের দুর্বল ও অসহায় মানুষের অধিকার নিশ্চিত না হলে সামাজিক ও রাষ্ট্রের অগ্রগতি নিশ্চিত করা যাবে না। ফলে ইসলাম দুর্বলদের প্রতি মানুষের মনোভাব পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছে এবং তাদের দায় গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের সাহায্য করা হয় এবং জীবিকা দেওয়া হয় তোমাদের দুর্বলদের জন্য।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৮৯৬)

আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭৮৩০ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭৮৩০ হজযাত্রী
ইসলামে মায়ের মর্যাদা
ইসলামে মায়ের মর্যাদা
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি
পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়
পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়
মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান
মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী
মৃত ব্যক্তিকে কাফন পরানোর নিয়ম
মৃত ব্যক্তিকে কাফন পরানোর নিয়ম
কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব
কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
সর্বশেষ খবর
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা