শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৯, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

আমার বিরুদ্ধে ৩৬ মামলার সবই রাজনৈতিক : খালেদা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমার বিরুদ্ধে ৩৬ মামলার সবই রাজনৈতিক : খালেদা

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, তার বিরুদ্ধে ৩৬ মামলার সবই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে করা। এসবের কোনোটিরই আইনি ভিত্তি নেই।

বৃহস্পতিবার আদালতে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে দেয়া বক্তব্যে খালেদা এসব কথা করেন। খালেদা বলেন, আমি কোনো দুর্নীতি করিনি। জিয়াউর রহমানের নামে অনুদান দিয়েছিল কুয়েত।

বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে বক্তব্য দেন খালেদা জিয়া। একই 

৫ম দিনে আদালতে বেগম খালেদা জিয়ার জবানবন্দীর পূর্ণ বিবরণ:

মাননীয় আদালত,
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে জননন্দিত রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান তার বিভিন্ন অবদান ও ভূমিকার জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ব্যাপক প্রসংশিত ছিলেন। 

বিশেষ করে মুসলিম দেশসমূহের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশের বিশেষ সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। আমি এ মামলার বিবরণ থেকে জেনেছি এবং কুয়েত দূতাবাসের চিঠিতে জানানো হয়েছে যে, জিয়াউর রহমানের নামে এতিমখানা স্থাপনের জন্য তারা অনুদান দিয়েছিল। এর সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না। তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ.এস.এম মোস্তাফিজুর রহমান এই প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন এবং তিনিই সবকিছু জানতেন।

এ মামলার বিবরণ থেকে আমি আরো জেনেছি যে, কুয়েতের দেয়া অনুদানের অর্থ দুইভাগ করে দুটি ট্রাস্টকে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে আইনের কোনো লংঘণ হয়নি এবং ব্যক্তিগতভাবে আমার কিংবা অন্য কারো কোনোভাবে লাভবান হবার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি।

ট্রাস্ট দুটির কোনোটিতেই আমি কোনো পদে কখনো ছিলাম না এবং এখনো নেই। অনুদানের অর্থ আনা বা বিতরণের সঙ্গেও ব্যক্তিগতভাবে বা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার কোনো রকম সংশ্লিষ্টতা ছিলো না। বাগেরহাটে অনুদানের টাকায় ট্রাস্টের মাধ্যমে স্থাপিত এতিমখানা সুন্দর ও সুচারুরূপে পরিচালিত হচ্ছে এবং সেই ট্রাস্ট সম্পর্কে কোনো অভিযোগও নেই।

মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ থেকে আমি আরো জানতে পেরেছি যে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টটি বগুড়ায় এতিমখানা স্থাপনের লক্ষ্যে সেখানে জমি ক্রয় করে। এই জমি কেনা সম্পর্কেও কোনো রকম অনিয়মের অভিযোগ নেই। এই ট্রাস্টের বাকি টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত রয়েছে এবং তা সুদাসলে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট একটি বেসরকারি ট্রাস্ট। এই ট্রাস্টটি আইন সম্মতভাবে নিবন্ধিত এবং ট্রাস্টের ডিড অনুযায়ী দেশের ট্রাস্ট আইনে পরিচালিত। ট্রাস্টের কেউ সরকারি কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী নন। ট্রাস্টের কেউ কোনো অনিয়ম বা আইনের লংঘণ করলে সে ব্যাপারে ট্রাস্ট আইনে অভিযোগ বা মামলা হতে পারে। কিন্তু দুর্নীতি দমন কমিশন কিভাবে ট্রাস্টের কথিত অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যাপারে মামলা রুজু করে? এটা কি তাদের আওতা ও এখতিয়ারের ভেতরে পড়ে? তাছাড়া এখানে কোন রকম দুর্নীতিও হয়নি।এই মামলায় আমাকে কেন অভিযুক্ত করা হয়েছে তাও আমার বোধগম্য নয়।

মাননীয় আদালত, 
আমার বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জনগণের কাছে এটা পরিষ্কার যে, এর প্রতিটি মামলাই আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে। সবগুলো মামলাই করা হয়েছে অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগের ভিত্তিতে। আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা কোনো মামলারই কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। আমি রাজনীতিতে সক্রিয় বলেই এবং আমাকে ক্ষমতাসীনদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে বিবেচনা করেই এই মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে। অথচ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা দুর্নীতির মামলাগুলো তুলে নেওয়া হয়েছে। অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে ক্রমাগত অপপ্রচার চালিয়েও জনগণ থেকে আমাকে বিচ্ছিন্ন করতে ব্যর্থ হয়েই তারা এসব মিথ্যা মামলার আশ্রয় নিয়েছে। এসব মামলা দায়েরের উদ্দেশ্যই হচ্ছে আমাকে হেনস্তা করা এবং জনগণের সামনে হেয় করা। কিন্তু তাদের সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি এবং হবেও না ইনশআল্লাহ্। বরং এসব করে তারাই জনগণের কাছে হেয় হচ্ছে এবং জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হচ্ছে। 
কারণ এদেশের মানুষ অনেক সচেতন এবং তারা সত্য ও মিথ্যার ফারাক সহজেই বুঝতে পারে। তাই আমাদেরকে যত বেশি মামলায় জর্জরিত করা হচ্ছে আমরা ততো বেশি দেশবাসীর সহানুভূতি ও সমর্থন পাচ্ছি। জনগণ আরো বেশি করে আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে। 

মাননীয় আদালত, 
সে কারণেই আমরা অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগে দায়ের করা মামলা-মোকদ্দমায় মোটেই ভীত নই। তবে দেশবাসী ও আমাদের আশংকার কারণ অন্য জায়গায়। সেটা হচ্ছে, অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও ন্যাক্কারজনকভাবে দেশ থেকে ন্যায়বিচারের পরিবেশ ও সুযোগ সম্পূর্ণ বিলুপ্ত করা হয়েছে। শাসক মহল তাদের এই অপকর্মে ও এই অসদুদ্দেশ্য হাসিলের জন্য সব রকমের কারসাজির আশ্রয় গ্রহন করেছে। বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ আতঙ্কগ্রস্ত করে ফেলা হয়েছে। সে কারণে অনেকেই বলছেন, শাসক মহলের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে দেশে এখন ন্যায়বিচারের বদলে সৃষ্টি হয়েছে ‘নাই বিচারের’ পরিবেশ।অর্থাৎ দেশে সুবিচার ও ন্যায়বিচারের কোনো সুযোগ ও পরিবেশ আজ আর নেই। 

মাননীয় আদালত, 
মাজদার হোসেন মামলার আলোকে সংশ্লিষ্ট সকলে এবং আমরা আশা করেছিলাম, নির্বাহী বিভাগের আওতা থেকে মুক্ত হয়ে দেশে সত্যিকারের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা কায়েম হবে। কিন্তু আমাদের সকলের সে আশা চরমভাবে ধুলিস্যাৎ হয়ে গেল। আমরা কী দেখতে পেলাম? সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে বারবার তাগাদা দেওয়া সত্বেও আজও নিম্ন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন করা হয়নি। এর ফলে নিম্ন আদালতগুলি আইন মন্ত্রণালয়ের প্রভাবমুক্ত হয়নি। বরং সাম্প্রতিক কিছু ন্যক্কারজনক ঘটনায় এই আদালতগুলোর ওপর শাসক মহলের রাজনৈতিক চাপ ও কর্তৃত্ব আরো বেড়েছে। ন্যায়বিচারের সুযোগ আরো সীমিত হয়ে পড়েছে। জনগণের ন্যায়বিচার পাওয়ার শেষ আশ্রয়স্থল সুপ্রিম কোর্টে সম্প্রতি কী ধরনের ন্যক্কারজনক ও নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে, আপনি নিশ্চয়ই তা অবগত রয়েছেন।

দেশের সর্বোচ্চ বিচারালয়ে আসীন প্রধান বিচারপতিকে কী ধরনের পরিণতির শিকার হতে হয়েছে তা সকলেই জানেন। সংবাদ-মাধ্যমের এখন কোনো স্বাধীনতা নেই। ক্ষমতাসীনদের রোষানলে পড়ার ভয়ে তারা সত্য সংবাদ অবাধে প্রকাশ করার সাহস পায় না। তা সত্বেও যতটুকু খবর সংবাদপত্রে প্রকাশিত হতে পেরেছে তাতেই বুঝা গেছে যে, প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহাকে তার পদ থেকে সরে যেতে বাধ্য করা হয়েছে।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে রায় দেয়া থেকেই প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীনদের অপতৎপরতা শুরু হয়। শাসক মহল তাদের ক্রোধ ও ক্ষোভ গোপন রাখতে পারেনি। তারা প্রকাশ্যেই প্রধান বিচারপতিকে নানা রকম হুমকি দিয়ে আপত্তিকর ও আক্রমণাত্মক মন্তব্য করতে শুরু করে। সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেয়ার অপরাধে তাকে পদত্যাগ করে চলে যেতে বলা হয়। বিচারপতি সিনহা আত্মপক্ষ সমর্থনে বিভিন্ন রকম ব্যাখ্যা দিয়েও ক্ষমতাসীনদের ক্রোধ প্রশমিত করতে পারেননি। তাকে কয়েকদিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে প্রায় অন্তরীণ ও বিচ্ছিন্ন অবস্থায় কাটাতে হয়। এরপর সরকারের তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়, বিচারপতি সিনহা অসুস্থ এবং তিনি বিদেশে যাওয়ার জন্য ছুটি নিয়েছেন। 

কিন্তু মাননীয় আদালত আপনি জানেন, প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহা অস্ট্রেলিয়া যাবার আগে সাংবাদিকদের মাধ্যমে দেশবাসীকে সুষ্পষ্টভাষায় জানিয়ে যান যে, তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন। তিনি আরো বলেন, ইদানিং একটি রায় নিয়ে রাজনৈতিক মহল, আইনজীবী ও বিশেষভাবে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী আমাকে ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে সমালোচনা করেছেন, এতে আমি সত্যিই বিব্রত।বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে শংকার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি। তিনি বলে গিয়েছিলেন, ছুটি শেষে তিনি ফিরে আসবেন এবং দায়িত্বে যোগ দেবেন। কিন্তু এরপর এটর্নি জেনারেল বলেন, ছুটিতে যাওয়া প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহার ফিরে এসে স্বপদে বসা সুদূর পরাহত। 

তার এ বক্তব্যে সরকারের মনোভাবের প্রতিফলন ঘটে এবং তার কথাই বাস্তবায়িত হয়। আমরা সংবাদপত্র ও বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জেনেছি যে, প্রধান বিচারপতি থাকা অবস্থায় মি. এস. কে. সিনহাকে অসুস্থ ঘোষণা করে ন্যক্কারজনকভাবে জোর করে ছুটিতে এবং দেশের বাইরে যেতে বাধ্য করা হয়। পরবর্তীতে দেশে না ফিরে পদত্যাগ করতে তাকে বিশেষ পন্থায় বাধ্য করা হয়েছে। ক্ষমতাসীনদের পছন্দ মাফিক রায় না দেয়ার কারণে দেশের প্রধান বিচারপতিকে যেখানে এমন ভাগ্য বরণ করতে হয় সেখানে অন্য বিচাররকদের সামনে ন্যায়বিচারের সুযোগ ও পরিবেশ কি আর থাকতে পারে? এই পরিস্থিতিতে দেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর জনগণের কতটা আস্থা থাকতে পারে মাননীয় আদালত আপনি সেটা নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারেন। ক্ষমতাসীনরা এই সেদিনও ফেনীতে আমার মোটরবহরে হামলা চালিয়েছে। আমার বিরুদ্ধে তাদের অপপ্রচার, হুমকি এবং মামলা নিয়ে আদালত অবমাননাকর বক্তব্য অব্যাহত আছে। এসবেও আমি ভীত নই। আমার আশংকার জায়গা হচ্ছে, দেশে ন্যায়বিচারের পরিবেশ ও সুযোগ তারা ধ্বংস করে দিয়েছে। কাজেই আদালতের কাছে আমি ন্যায়বিচার পাবো কি না সেই সংশয় নিয়েই এই মামলায় আমাকে অত্র জবানবন্দী দিতে হচ্ছে। 

মাননীয় আদালত,
আমার বিরুদ্ধে বিচারাধীন বর্তমান মামলায় দন্ডবিধির ৪০৯/১০৯ এবং প্রিভেনশন অফ কোরাপশন এ্যাক্ট, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। উভয় আইনে অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি নিশ্চিতভাবে একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হন কেবল তখনই তিনি কোনো দন্ডনীয় অপরাধে অভিযুক্ত হতে পারেন। আমি সংবিধানের ৫৫ ও ৫৬ অনুচ্ছেদে বর্ণিত একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার বিরুদ্ধে কোনো কথিত অপরাধে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ থাকলে আমি একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে কোনো ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত হতে পারি না। বর্তমান মামলাটি দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কর্মকর্তা কর্তৃক অনুসন্ধান, তদন্ত ও চার্জশীট দেওয়া হয়েছে এবং তারাই মামলার বিচারের জন্য অনুমোদনপত্র দিয়েছেন। এই মামলার সাক্ষ্য প্রমাণে কার ইঙ্গিতে, কার উদ্যোগে, কার অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে তা সম্পূর্ণভাবে অনুচ্চারিত রয়ে গেছে। অর্থাৎ গোপন করা হয়েছে। 

এই মামলাটি প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল নামে বর্ণনা দিয়ে ঐ তহবিল তসরূপ সংক্রান্ত একটি মামলা। কিন্তু সাক্ষ্য প্রমাণে দুদকের সাক্ষীগণ অকপটে স্বীকার করেছেন যে, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কোনো ব্যক্তি, কর্মকর্তা বা কোনো কর্তৃপক্ষ এই মামলা দায়েরের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। একইভাবে সংবিধান স্বীকৃত মতে ১২৭ ও ১২৮ অনুচ্ছেদে বর্ণিত মহাহিসাব নিরীক্ষকের দফতর থেকে কোনরূপ অডিট, নিরীক্ষা, আপত্তির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর কথিত এতিম তহবিলের টাকা তসরূপেরও কোনো অভিযোগ নেই।মামলার বিবরণে এটা স্বীকৃত যে, প্রধানমন্ত্রীর দফতরে প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল নামে কোনো তহবিল কখনো কোনো প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকালে খোলা হয়েছে বা ছিল অথবা কোনো প্রাপ্তি কোনো মহল থেকে কখনো গৃহিত বা প্রদান করা হয়েছে কখনো এরূপ কোনো বক্তব্য এই মামলায় কোনো সাক্ষী দিতে পারেনি।

এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দফতরের কথিত এতিম তহবিলে প্রারম্ভিক কী স্থিতি ছিল অথবা কোনো পর্যায়ে সংযোজন বা বিয়োজন পর কী স্থিতি ছিল এরূপ কোনো বক্তব্য কোনো সাক্ষী বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেন নাই। প্রধানমন্ত্রীর দফতরে লিখিতভাবে এতদসংক্রান্ত বিষয়ে কোনো হিসাবপত্র বা ডকুমেন্ট, বিদেশ থেকে অনুদান হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিলে প্রাপ্তি সংক্রান্ত কোনো ডকুমেন্ট রেজিস্টার দুদকের প্রথম অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা পি.ডব্লিউ-৩২ কে দেওয়া হয় নাই। পি.ডব্লিউ-৩২ অর্থাৎ এ মামলার প্রথম অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা তার অনুসন্ধান পরবর্তীতে যে অনুসন্ধান রিপোর্ট দাখিল করেছেন সেখানে একজন অভিযুক্ত হিসেবে আমি তালিকাভূক্ত ছিলাম না বলে তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন ও সাক্ষ্য দিয়েছেন। 

এই পি.ডব্লিউ-৩২ তার সাক্ষ্যে বলেন, তিনি আমার বিরুদ্ধে অনুরূপ কোনো সাক্ষ্য প্রমাণ পান নাই বলে তার অনুসন্ধান রিপোর্টে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন যে, তার অনুসন্ধানের বিষয় ছিল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, বাগেরহাট। তিনি জিয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্ট বিষয়ে কোনো আত্মসাতের অভিযোগ পাননি বলে রিপোর্ট প্রদান করেন। পি.ডব্লিউ-৩২ বলেছেন, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট একটি প্রাইভেট ট্রাস্ট এবং এখানে এতদংসক্রান্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ৪০৬/১০৯ ধারার অপরাধ হতে পারে মর্মে বর্ণনা ও তার সাক্ষ্য দান করেছেন। 

এই মামলাটিতে দ্বিতীয় অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা পি.ডব্লিউ-৩১। তিনি পি.ডব্লিউ-৩২ এর অধস্তন একজন সহকারী ডাইরেক্টর বলে পি.ডব্লিউ-৩২-এর সাক্ষ্য দৃষ্টিতে দেখা যায়। তার অনুসন্ধানকালীন সময়ে তার একজন উর্দ্ধতন কর্মকর্তা লোকমান হোসেন মামলার তদারকিতে নিয়োজিত ছিলেন। পি.ডব্লিউ-৩২ এর অনুসন্ধান রিপোর্ট দুদক-এর উর্দ্ধতন কোনো কর্তৃপক্ষ দ্বারা বাতিল বা অগ্রহণযোগ্য এই মর্মে কোনো বক্তব্য সাক্ষ্য প্রমাণে আসে নাই। বরং সহকারী ডাইরেক্টর পি.ডব্লিউ-৩১ তার উর্দ্ধতন কর্মকর্তা পি.ডব্লিউ-৩২-এর প্রণীত অনুসন্ধান রিপোর্টের কিছু অংশ সংযোজন ও পরিবর্ধন করে আমাকে এই মামলায় অভিযুক্ত হিসাবে রিপোর্ট প্রদান করেন। এ রিপোর্ট প্রদান করতে তিনি মাত্র দুই সপ্তাহ সময় নেন।

ডি প্রতিদিন/১৬ নভেম্বর, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'বহু বছর আমরা কেউ ভোট দিতে পারিনি, এবার আমরা সবাই ভোট দিবো'
'বহু বছর আমরা কেউ ভোট দিতে পারিনি, এবার আমরা সবাই ভোট দিবো'
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের পথে বাংলাদেশের অভিযাত্রায় অস্ট্রেলিয়ার সমর্থন
অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের পথে বাংলাদেশের অভিযাত্রায় অস্ট্রেলিয়ার সমর্থন
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

এই মাত্র | শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণা গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে সুগম করবে : মির্জা ফখরুল
ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণা গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে সুগম করবে : মির্জা ফখরুল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাদাম থেকে অলিভ অয়েল— প্রাকৃতিক উৎসেই ভিটামিন ই-এর সমাধান
বাদাম থেকে অলিভ অয়েল— প্রাকৃতিক উৎসেই ভিটামিন ই-এর সমাধান

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইনানী সৈকতে থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
ইনানী সৈকতে থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বচালিত গাড়ি নিয়ে ভুল তথ্য, মাস্কের বিরুদ্ধে শেয়ারহোল্ডারদের মামলা
স্বচালিত গাড়ি নিয়ে ভুল তথ্য, মাস্কের বিরুদ্ধে শেয়ারহোল্ডারদের মামলা

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে প্যারিসে 'জুলাই বিয়ন্ড বর্ডার' প্রদর্শনী
বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে প্যারিসে 'জুলাই বিয়ন্ড বর্ডার' প্রদর্শনী

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইনানী সৈকতে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
ইনানী সৈকতে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় নিখোঁজ ৫০
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় নিখোঁজ ৫০

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক দূষণ রোধে জেনেভায় নতুন করে আলোচনা শুরু
প্লাস্টিক দূষণ রোধে জেনেভায় নতুন করে আলোচনা শুরু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ ডাকাত আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগী আটক
সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ ডাকাত আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা
৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার
ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা
দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান
মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন
পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার
দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন