শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৯, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

আমার বিরুদ্ধে ৩৬ মামলার সবই রাজনৈতিক : খালেদা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমার বিরুদ্ধে ৩৬ মামলার সবই রাজনৈতিক : খালেদা

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, তার বিরুদ্ধে ৩৬ মামলার সবই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে করা। এসবের কোনোটিরই আইনি ভিত্তি নেই।

বৃহস্পতিবার আদালতে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে দেয়া বক্তব্যে খালেদা এসব কথা করেন। খালেদা বলেন, আমি কোনো দুর্নীতি করিনি। জিয়াউর রহমানের নামে অনুদান দিয়েছিল কুয়েত।

বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে বক্তব্য দেন খালেদা জিয়া। একই 

৫ম দিনে আদালতে বেগম খালেদা জিয়ার জবানবন্দীর পূর্ণ বিবরণ:

মাননীয় আদালত,
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে জননন্দিত রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান তার বিভিন্ন অবদান ও ভূমিকার জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ব্যাপক প্রসংশিত ছিলেন। 

বিশেষ করে মুসলিম দেশসমূহের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশের বিশেষ সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। আমি এ মামলার বিবরণ থেকে জেনেছি এবং কুয়েত দূতাবাসের চিঠিতে জানানো হয়েছে যে, জিয়াউর রহমানের নামে এতিমখানা স্থাপনের জন্য তারা অনুদান দিয়েছিল। এর সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না। তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ.এস.এম মোস্তাফিজুর রহমান এই প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন এবং তিনিই সবকিছু জানতেন।

এ মামলার বিবরণ থেকে আমি আরো জেনেছি যে, কুয়েতের দেয়া অনুদানের অর্থ দুইভাগ করে দুটি ট্রাস্টকে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে আইনের কোনো লংঘণ হয়নি এবং ব্যক্তিগতভাবে আমার কিংবা অন্য কারো কোনোভাবে লাভবান হবার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি।

ট্রাস্ট দুটির কোনোটিতেই আমি কোনো পদে কখনো ছিলাম না এবং এখনো নেই। অনুদানের অর্থ আনা বা বিতরণের সঙ্গেও ব্যক্তিগতভাবে বা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার কোনো রকম সংশ্লিষ্টতা ছিলো না। বাগেরহাটে অনুদানের টাকায় ট্রাস্টের মাধ্যমে স্থাপিত এতিমখানা সুন্দর ও সুচারুরূপে পরিচালিত হচ্ছে এবং সেই ট্রাস্ট সম্পর্কে কোনো অভিযোগও নেই।

মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ থেকে আমি আরো জানতে পেরেছি যে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টটি বগুড়ায় এতিমখানা স্থাপনের লক্ষ্যে সেখানে জমি ক্রয় করে। এই জমি কেনা সম্পর্কেও কোনো রকম অনিয়মের অভিযোগ নেই। এই ট্রাস্টের বাকি টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত রয়েছে এবং তা সুদাসলে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট একটি বেসরকারি ট্রাস্ট। এই ট্রাস্টটি আইন সম্মতভাবে নিবন্ধিত এবং ট্রাস্টের ডিড অনুযায়ী দেশের ট্রাস্ট আইনে পরিচালিত। ট্রাস্টের কেউ সরকারি কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী নন। ট্রাস্টের কেউ কোনো অনিয়ম বা আইনের লংঘণ করলে সে ব্যাপারে ট্রাস্ট আইনে অভিযোগ বা মামলা হতে পারে। কিন্তু দুর্নীতি দমন কমিশন কিভাবে ট্রাস্টের কথিত অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যাপারে মামলা রুজু করে? এটা কি তাদের আওতা ও এখতিয়ারের ভেতরে পড়ে? তাছাড়া এখানে কোন রকম দুর্নীতিও হয়নি।এই মামলায় আমাকে কেন অভিযুক্ত করা হয়েছে তাও আমার বোধগম্য নয়।

মাননীয় আদালত, 
আমার বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জনগণের কাছে এটা পরিষ্কার যে, এর প্রতিটি মামলাই আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে। সবগুলো মামলাই করা হয়েছে অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগের ভিত্তিতে। আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা কোনো মামলারই কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। আমি রাজনীতিতে সক্রিয় বলেই এবং আমাকে ক্ষমতাসীনদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে বিবেচনা করেই এই মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে। অথচ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা দুর্নীতির মামলাগুলো তুলে নেওয়া হয়েছে। অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে ক্রমাগত অপপ্রচার চালিয়েও জনগণ থেকে আমাকে বিচ্ছিন্ন করতে ব্যর্থ হয়েই তারা এসব মিথ্যা মামলার আশ্রয় নিয়েছে। এসব মামলা দায়েরের উদ্দেশ্যই হচ্ছে আমাকে হেনস্তা করা এবং জনগণের সামনে হেয় করা। কিন্তু তাদের সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি এবং হবেও না ইনশআল্লাহ্। বরং এসব করে তারাই জনগণের কাছে হেয় হচ্ছে এবং জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হচ্ছে। 
কারণ এদেশের মানুষ অনেক সচেতন এবং তারা সত্য ও মিথ্যার ফারাক সহজেই বুঝতে পারে। তাই আমাদেরকে যত বেশি মামলায় জর্জরিত করা হচ্ছে আমরা ততো বেশি দেশবাসীর সহানুভূতি ও সমর্থন পাচ্ছি। জনগণ আরো বেশি করে আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে। 

মাননীয় আদালত, 
সে কারণেই আমরা অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগে দায়ের করা মামলা-মোকদ্দমায় মোটেই ভীত নই। তবে দেশবাসী ও আমাদের আশংকার কারণ অন্য জায়গায়। সেটা হচ্ছে, অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও ন্যাক্কারজনকভাবে দেশ থেকে ন্যায়বিচারের পরিবেশ ও সুযোগ সম্পূর্ণ বিলুপ্ত করা হয়েছে। শাসক মহল তাদের এই অপকর্মে ও এই অসদুদ্দেশ্য হাসিলের জন্য সব রকমের কারসাজির আশ্রয় গ্রহন করেছে। বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ আতঙ্কগ্রস্ত করে ফেলা হয়েছে। সে কারণে অনেকেই বলছেন, শাসক মহলের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে দেশে এখন ন্যায়বিচারের বদলে সৃষ্টি হয়েছে ‘নাই বিচারের’ পরিবেশ।অর্থাৎ দেশে সুবিচার ও ন্যায়বিচারের কোনো সুযোগ ও পরিবেশ আজ আর নেই। 

মাননীয় আদালত, 
মাজদার হোসেন মামলার আলোকে সংশ্লিষ্ট সকলে এবং আমরা আশা করেছিলাম, নির্বাহী বিভাগের আওতা থেকে মুক্ত হয়ে দেশে সত্যিকারের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা কায়েম হবে। কিন্তু আমাদের সকলের সে আশা চরমভাবে ধুলিস্যাৎ হয়ে গেল। আমরা কী দেখতে পেলাম? সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে বারবার তাগাদা দেওয়া সত্বেও আজও নিম্ন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন করা হয়নি। এর ফলে নিম্ন আদালতগুলি আইন মন্ত্রণালয়ের প্রভাবমুক্ত হয়নি। বরং সাম্প্রতিক কিছু ন্যক্কারজনক ঘটনায় এই আদালতগুলোর ওপর শাসক মহলের রাজনৈতিক চাপ ও কর্তৃত্ব আরো বেড়েছে। ন্যায়বিচারের সুযোগ আরো সীমিত হয়ে পড়েছে। জনগণের ন্যায়বিচার পাওয়ার শেষ আশ্রয়স্থল সুপ্রিম কোর্টে সম্প্রতি কী ধরনের ন্যক্কারজনক ও নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে, আপনি নিশ্চয়ই তা অবগত রয়েছেন।

দেশের সর্বোচ্চ বিচারালয়ে আসীন প্রধান বিচারপতিকে কী ধরনের পরিণতির শিকার হতে হয়েছে তা সকলেই জানেন। সংবাদ-মাধ্যমের এখন কোনো স্বাধীনতা নেই। ক্ষমতাসীনদের রোষানলে পড়ার ভয়ে তারা সত্য সংবাদ অবাধে প্রকাশ করার সাহস পায় না। তা সত্বেও যতটুকু খবর সংবাদপত্রে প্রকাশিত হতে পেরেছে তাতেই বুঝা গেছে যে, প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহাকে তার পদ থেকে সরে যেতে বাধ্য করা হয়েছে।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে রায় দেয়া থেকেই প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীনদের অপতৎপরতা শুরু হয়। শাসক মহল তাদের ক্রোধ ও ক্ষোভ গোপন রাখতে পারেনি। তারা প্রকাশ্যেই প্রধান বিচারপতিকে নানা রকম হুমকি দিয়ে আপত্তিকর ও আক্রমণাত্মক মন্তব্য করতে শুরু করে। সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেয়ার অপরাধে তাকে পদত্যাগ করে চলে যেতে বলা হয়। বিচারপতি সিনহা আত্মপক্ষ সমর্থনে বিভিন্ন রকম ব্যাখ্যা দিয়েও ক্ষমতাসীনদের ক্রোধ প্রশমিত করতে পারেননি। তাকে কয়েকদিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে প্রায় অন্তরীণ ও বিচ্ছিন্ন অবস্থায় কাটাতে হয়। এরপর সরকারের তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়, বিচারপতি সিনহা অসুস্থ এবং তিনি বিদেশে যাওয়ার জন্য ছুটি নিয়েছেন। 

কিন্তু মাননীয় আদালত আপনি জানেন, প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহা অস্ট্রেলিয়া যাবার আগে সাংবাদিকদের মাধ্যমে দেশবাসীকে সুষ্পষ্টভাষায় জানিয়ে যান যে, তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন। তিনি আরো বলেন, ইদানিং একটি রায় নিয়ে রাজনৈতিক মহল, আইনজীবী ও বিশেষভাবে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী আমাকে ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে সমালোচনা করেছেন, এতে আমি সত্যিই বিব্রত।বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে শংকার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি। তিনি বলে গিয়েছিলেন, ছুটি শেষে তিনি ফিরে আসবেন এবং দায়িত্বে যোগ দেবেন। কিন্তু এরপর এটর্নি জেনারেল বলেন, ছুটিতে যাওয়া প্রধান বিচারপতি এস. কে. সিনহার ফিরে এসে স্বপদে বসা সুদূর পরাহত। 

তার এ বক্তব্যে সরকারের মনোভাবের প্রতিফলন ঘটে এবং তার কথাই বাস্তবায়িত হয়। আমরা সংবাদপত্র ও বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জেনেছি যে, প্রধান বিচারপতি থাকা অবস্থায় মি. এস. কে. সিনহাকে অসুস্থ ঘোষণা করে ন্যক্কারজনকভাবে জোর করে ছুটিতে এবং দেশের বাইরে যেতে বাধ্য করা হয়। পরবর্তীতে দেশে না ফিরে পদত্যাগ করতে তাকে বিশেষ পন্থায় বাধ্য করা হয়েছে। ক্ষমতাসীনদের পছন্দ মাফিক রায় না দেয়ার কারণে দেশের প্রধান বিচারপতিকে যেখানে এমন ভাগ্য বরণ করতে হয় সেখানে অন্য বিচাররকদের সামনে ন্যায়বিচারের সুযোগ ও পরিবেশ কি আর থাকতে পারে? এই পরিস্থিতিতে দেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর জনগণের কতটা আস্থা থাকতে পারে মাননীয় আদালত আপনি সেটা নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারেন। ক্ষমতাসীনরা এই সেদিনও ফেনীতে আমার মোটরবহরে হামলা চালিয়েছে। আমার বিরুদ্ধে তাদের অপপ্রচার, হুমকি এবং মামলা নিয়ে আদালত অবমাননাকর বক্তব্য অব্যাহত আছে। এসবেও আমি ভীত নই। আমার আশংকার জায়গা হচ্ছে, দেশে ন্যায়বিচারের পরিবেশ ও সুযোগ তারা ধ্বংস করে দিয়েছে। কাজেই আদালতের কাছে আমি ন্যায়বিচার পাবো কি না সেই সংশয় নিয়েই এই মামলায় আমাকে অত্র জবানবন্দী দিতে হচ্ছে। 

মাননীয় আদালত,
আমার বিরুদ্ধে বিচারাধীন বর্তমান মামলায় দন্ডবিধির ৪০৯/১০৯ এবং প্রিভেনশন অফ কোরাপশন এ্যাক্ট, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। উভয় আইনে অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি নিশ্চিতভাবে একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হন কেবল তখনই তিনি কোনো দন্ডনীয় অপরাধে অভিযুক্ত হতে পারেন। আমি সংবিধানের ৫৫ ও ৫৬ অনুচ্ছেদে বর্ণিত একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার বিরুদ্ধে কোনো কথিত অপরাধে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ থাকলে আমি একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে কোনো ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত হতে পারি না। বর্তমান মামলাটি দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কর্মকর্তা কর্তৃক অনুসন্ধান, তদন্ত ও চার্জশীট দেওয়া হয়েছে এবং তারাই মামলার বিচারের জন্য অনুমোদনপত্র দিয়েছেন। এই মামলার সাক্ষ্য প্রমাণে কার ইঙ্গিতে, কার উদ্যোগে, কার অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে তা সম্পূর্ণভাবে অনুচ্চারিত রয়ে গেছে। অর্থাৎ গোপন করা হয়েছে। 

এই মামলাটি প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল নামে বর্ণনা দিয়ে ঐ তহবিল তসরূপ সংক্রান্ত একটি মামলা। কিন্তু সাক্ষ্য প্রমাণে দুদকের সাক্ষীগণ অকপটে স্বীকার করেছেন যে, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কোনো ব্যক্তি, কর্মকর্তা বা কোনো কর্তৃপক্ষ এই মামলা দায়েরের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। একইভাবে সংবিধান স্বীকৃত মতে ১২৭ ও ১২৮ অনুচ্ছেদে বর্ণিত মহাহিসাব নিরীক্ষকের দফতর থেকে কোনরূপ অডিট, নিরীক্ষা, আপত্তির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর কথিত এতিম তহবিলের টাকা তসরূপেরও কোনো অভিযোগ নেই।মামলার বিবরণে এটা স্বীকৃত যে, প্রধানমন্ত্রীর দফতরে প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল নামে কোনো তহবিল কখনো কোনো প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকালে খোলা হয়েছে বা ছিল অথবা কোনো প্রাপ্তি কোনো মহল থেকে কখনো গৃহিত বা প্রদান করা হয়েছে কখনো এরূপ কোনো বক্তব্য এই মামলায় কোনো সাক্ষী দিতে পারেনি।

এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দফতরের কথিত এতিম তহবিলে প্রারম্ভিক কী স্থিতি ছিল অথবা কোনো পর্যায়ে সংযোজন বা বিয়োজন পর কী স্থিতি ছিল এরূপ কোনো বক্তব্য কোনো সাক্ষী বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেন নাই। প্রধানমন্ত্রীর দফতরে লিখিতভাবে এতদসংক্রান্ত বিষয়ে কোনো হিসাবপত্র বা ডকুমেন্ট, বিদেশ থেকে অনুদান হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিলে প্রাপ্তি সংক্রান্ত কোনো ডকুমেন্ট রেজিস্টার দুদকের প্রথম অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা পি.ডব্লিউ-৩২ কে দেওয়া হয় নাই। পি.ডব্লিউ-৩২ অর্থাৎ এ মামলার প্রথম অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা তার অনুসন্ধান পরবর্তীতে যে অনুসন্ধান রিপোর্ট দাখিল করেছেন সেখানে একজন অভিযুক্ত হিসেবে আমি তালিকাভূক্ত ছিলাম না বলে তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন ও সাক্ষ্য দিয়েছেন। 

এই পি.ডব্লিউ-৩২ তার সাক্ষ্যে বলেন, তিনি আমার বিরুদ্ধে অনুরূপ কোনো সাক্ষ্য প্রমাণ পান নাই বলে তার অনুসন্ধান রিপোর্টে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন যে, তার অনুসন্ধানের বিষয় ছিল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, বাগেরহাট। তিনি জিয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্ট বিষয়ে কোনো আত্মসাতের অভিযোগ পাননি বলে রিপোর্ট প্রদান করেন। পি.ডব্লিউ-৩২ বলেছেন, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট একটি প্রাইভেট ট্রাস্ট এবং এখানে এতদংসক্রান্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ৪০৬/১০৯ ধারার অপরাধ হতে পারে মর্মে বর্ণনা ও তার সাক্ষ্য দান করেছেন। 

এই মামলাটিতে দ্বিতীয় অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা পি.ডব্লিউ-৩১। তিনি পি.ডব্লিউ-৩২ এর অধস্তন একজন সহকারী ডাইরেক্টর বলে পি.ডব্লিউ-৩২-এর সাক্ষ্য দৃষ্টিতে দেখা যায়। তার অনুসন্ধানকালীন সময়ে তার একজন উর্দ্ধতন কর্মকর্তা লোকমান হোসেন মামলার তদারকিতে নিয়োজিত ছিলেন। পি.ডব্লিউ-৩২ এর অনুসন্ধান রিপোর্ট দুদক-এর উর্দ্ধতন কোনো কর্তৃপক্ষ দ্বারা বাতিল বা অগ্রহণযোগ্য এই মর্মে কোনো বক্তব্য সাক্ষ্য প্রমাণে আসে নাই। বরং সহকারী ডাইরেক্টর পি.ডব্লিউ-৩১ তার উর্দ্ধতন কর্মকর্তা পি.ডব্লিউ-৩২-এর প্রণীত অনুসন্ধান রিপোর্টের কিছু অংশ সংযোজন ও পরিবর্ধন করে আমাকে এই মামলায় অভিযুক্ত হিসাবে রিপোর্ট প্রদান করেন। এ রিপোর্ট প্রদান করতে তিনি মাত্র দুই সপ্তাহ সময় নেন।

ডি প্রতিদিন/১৬ নভেম্বর, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩
সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার
পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার
জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে