শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বের মাশুল গুনছে পাকিস্তান

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বের মাশুল গুনছে পাকিস্তান

চীন পাকিস্তানের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু। যাকে বলে ‘হরিহর আত্মা’। ভাবখানা এমন পাকিস্তানের দুঃখে কেঁদে বুক ভাসিয়ে দেয় চীন। বাস্তব বলে ভিন্ন কথা। চীনের ওপর ভরসা করে একাধিকবার ভরাডুবি ঘটেছে পাকিস্তানের। এরপরও পাকিস্তান চীনকে তোষণ করেই চলেছে। 

১৯৬৫ সালের কথা ধরা যাক। চীনকে পাশে পাবার আশা নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে পাকিস্তান। ওই যুদ্ধে পাকিস্তানের একের পর এক শহরের পতন ঘটার আশঙ্কা দেখা দিলে তারা চীনের জরুরি সাহায্য প্রার্থনা করে। জবাবে চীন তাদের পতনোন্মুখ শহরগুলোর মায়া ত্যাগ করে পাহাড়ে গিয়ে আশ্রয় নেয়ার পরামর্শ দেয়। 

এরপর সেখানে থেকে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনার পক্ষে মত দেয়। এরপরই পকিস্তানের চীনা মোহ কেটে যায়। অস্তিত্ব রক্ষায় তারা রাশিয়াকে ধরে ভারতের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে বাধ্য হয়। এটা ঠিক ওই চুক্তিতে পাকিস্তান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারা কাশ্মীর প্রশ্নে তাদের দীর্ঘদিনের দাবি থেকে সরে আসে। অন্যথায় ভারত যুদ্ধবিরতি চুক্তি মানতে রাজি ছিল না। পাকিস্তানের সে দিনের প্রেসিডেন্ট আইউব খানের কাছে ভারতের চুক্তি মেনে নেয়া ছাড়া কোনো বিকল্প ছিল না। কিন্তু আপত্তি জানিয়েছিলেন তার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো। কারণ যুদ্ধ অব্যাহত থাকলে তার লাভ ছাড়া ক্ষতি ছিল না। 

জানা যায়, সর্বোচ্চ ৭ থেকে ১২ দিন যুদ্ধ করার মত গোলাবারুদ পাকিস্তানের মজুদ ছিল। এরপর সব ছেড়ে তাদের পাহাড়ে গিয়েই আশ্রয় নিতে হতো। এরপর পেসিডেন্ট আইউব খান হয় সেনাবাহিনীর হাতে খুন হতেন, নয়তোবা পদত্যাগ করে পালিয়ে যেতেন। এই সুযোগে জুলফিকার আলী ভুট্টো বড় চেয়ারটায় বসে পড়তেন। যেমনটি ১৯৭১ সালে মুক্তি ও মিত্র বাহিনীর কাছে পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের পর তিনি করেছিলেন। রাষ্ট্রীয় চরম বিশৃঙ্খলার মধ্যে তিনি ইয়াহিয়া খানের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়ে তাকে গৃহবন্দী করেছিলেন। 

অপরদিকে, একাত্তর সালের ৩ ডিসেম্বর পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তান আশা করেছিল চীন আাসাম সীমান্ত দিয়ে ভারত আক্রমণ করবে এবং অচিরেই সিলেট সীমান্ত দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানে প্রবেশ করবে। এরপর তারা পাকিস্তানি সৈন্যদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করে মুক্তি ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীকে পূর্ব পাকিস্তানের ভূখণ্ড থেকে বিতাড়িত করবে। একেবারে শেষ সময় পর্যন্ত ইসলামাবাদ থেকে ঢাকা সেনানিবাসে পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক লে. জেনারেল এ এ কে নিয়াজিকে এই বলে আশ্বস্ত করা হয়। 

চীনা সৈন্য এখনই ‘মার্চ’ করছে। একে একে সব শহরের পতন ঘটার পর ঢাকা যখন অবরুদ্ধ হয়, নিয়াজির তখন আর বুঝতে বাকি থকে না ‘সব কুচ ঝুট হায়’। এরপরই তিনি গভর্নর হাউজে পূর্ব পাকিস্তানের সর্বশেষ গভর্নর ডা. আব্দুল মোতালিব মালিকের কাছে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। পাকিস্তানের সিংহ পুরুষসম জেনারেলকে শিশুর মত কাঁদতে দেখে চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. আব্দুল মোতালিব মালিক স্তম্ভিত হয়ে যান। তিনি নিয়াজির কাছে যুদ্ধে তার সামর্থ্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। 

নিয়াজি কেঁদে কেঁদে বলেন, ‘আমি রিক্ত। আমার পক্ষে আর কিছুই করার নেই। ওরা আমাদের চারদিক দিয়ে ঘিরে ফেলেছে। ওয়াদা অনুযায়ী একজন চীনা সৈন্যও এগিয়ে আসেনি’। এরপরই ডা. মল্লিক (মালিক) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে গিয়ে আশ্রয় নেন। যুদ্ধের শুরুতে ইন্টারন্যাশানাল রেডক্রস, ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালকে ‘নিরপেক্ষ এলাকা’ ঘোষণা করে।

দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং প্রদেশের শেনজেনের পর দেশটির দ্বিতীয় শহর হিসেবে বেইজিংয়ের সব এলাকায় পঞ্চম প্রজন্মের নেটওয়.....

এরপরও পাকিস্তানের চীনা মোহ কাটেনি। এর প্রধান কারণ তাদের অভিন্ন শত্রুরাষ্ট্র- ভারত। পাকিস্তান সমর শক্তির দিক থেকে ভারতের থেকে অনেক পিছিয়ে। বলা যায়, তুলনা চলে না। তবে চীন ভারতকে টক্কর দিতে সক্ষম। এ কারণে ‘চীন আমাদের পাশে আছে’ দাবি করে পাকিস্তান তৃপ্তিবোধ করে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে চীন পাকিস্তানকে এক প্রকার করদ রাজ্য বানিয়ে ছেড়েছে। পাকিস্তানের বুকের ওপর দিয়ে চীনের অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণ করেছে। দেশটির যেখানে-সেখানে অবকাঠামো গড়ে তুলছে। পাকিস্তানের ‘মহা শক্তিশালী’ সেনাবাহিনী এ ব্যাপারে চীনের অনুগত ভৃত্য। 

চীন পাকিস্তানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দিচ্ছে। সেই ডলার দিয়ে চীনের কাছ থেকেই অস্ত্র কিনছে। সেই অস্ত্রে আবার নানা রকম ত্রুটি বা ঝামেলা আছে। চীন এখন অস্ত্র নির্মাণে স্বাবলম্বী। অল্পসংখ্যক অস্ত্র তারা কিনে থাকে। তাও আবার কেবল রাশিয়ার কাছ থেকে। 

এদিকে, চীনে উৎপাদিত অস্ত্র পাঁচ-দশ বছর পর অকেজো ঘোষণা করা হয়। এসব জঞ্জাল অপসারণ বা স্তুপ করা নিয়ে তারা সমস্যা পোহায়। কৌশল হিসেবে দরিদ্র রাষ্ট্রগুলোকে এসব সমরাস্ত্র দান করছে। এর কিছু কিছু তারা স্বল্পমূল্যে বিক্রিও করছে। এসব দেশের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তান। চীনের ফেলে দেয়া অস্ত্র তারা বিনামূল্যে বা নামমাত্র মূল্যে পায়। এরপরই রয়েছে মিয়ানমার, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার মত দেশ। কিছু অস্ত্র শুভেচ্ছা স্বরূপ বাংলাদেশকেও দিয়েছে। কিছু অস্ত্র বিক্রিও করছে। 

অস্ত্র বাদ দিলেও ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জামের ক্ষেত্রে গোটা দক্ষিণ এশিয়ার বাজার চীনা পণ্যের দখলে। তবে দু’দেশের সীমান্তে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার পর চীনা পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত চীনা পণ্যের একচেটিয়া বাজার। এর আগে জাপান মালয়েশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল বাংলাদেশ। গত এক দশক তা এখন চীনের দখলে। এর প্রধান কারণ- দেখতে একই রকম পণ্য তারা অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি করে। এতে ক্রেতার চেয়ে অবশ্য ব্যবসায়ীরা অনেক বেশি লাভবান হচ্ছেন। একই পণ্য কম দামে তারা চীন থেকে তৈরি করিয়ে এনে বিরাট মুনাফা করছেন। তবে এতদিনে ক্রেতা সাধারণ একটা জিনিষ বুঝে গেছে- চীনা পণ্য মানেই স্বল্প স্থায়ী বা ঠুনকো। এটা শুধু ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জামের বেলায় প্রযোজ্য নয়, অস্ত্র এবং গোলা বারূদের বেলায়ও সমানভাবে প্রযোজ্য। এমনকি গন্তব্যে পৌঁছাবার আগেই তা বিকল হওয়ার নজিরও আছে।

২০০১ সাল পর্যন্ত চীন বাংলাদেশে এক প্রকার পরিতাজ্য ছিল। একই বছরের ১ অক্টোবরের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট নির্বাচনে জয়লাভ এবং ১০ অক্টোবর সরকার গঠন করে। এরপরই চীনের বরাত খুলে যায়। পাকিস্তান প্রেমিক খালেদা জিয়ার সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করতে সময় নেয়নি। দীর্ঘ পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকাকালে তারা দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সরঞ্জামের জন্য চীনের সঙ্গে বেশ কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। পরবর্তীতে এসব চুক্তির দায় আওয়ামী লীগ সরকারের ওপর বর্তায়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে চীন পাকিস্তানের পক্ষ নেয়ায় তাদের ব্যাপারে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটির নেতিবাচক মনোভাব ছিল। কিন্তু পূর্ববর্তী সরকারের বোঝা টানতে গিয়ে চীনের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারেরও সম্পর্ক বজায় রাখতে হয়। 

পরবর্তীতে নিজেরাও চীনের কাছ থেকে দুটি সাবমেরিন ও একাধিক যুদ্ধজাহাজ ক্রয় করে। এ ক্ষেত্রে ক্রয়ের চেয়ে ক্রয় করতে বাধ্য হয় বলা ভালো। কারণ ইতিমধ্যে মিয়ানমার চীনের কাছ থেকে দুটি সাবমেরিন ও অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র লাভ করে। একে হুমকি হিসেবে দেখে বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে আপত্তি জানালে চীন বাংলাদেশের কাছেও সাবমেরিন বিক্রির প্রস্তাব দেয়। তাই এক প্রকার বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ওই প্রস্তাব গ্রহণ করে।

চীনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বিধা-দ্বন্দ সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। কিন্তু সংযুক্ত সীমানা না থাকায় সম্প্রসারণবাদী দেশটি বাংলাদেশের ওপর সরাসরি চাপ সৃষ্টি করতে পারে না। তাদের এ সমস্যার সমাধান করে দিয়েছে দু’দেশের সীমান্তবর্তী রাষ্ট্র মিয়ানমার। চীন এখন মিয়ানমারকে ব্যবহার করে বাংলাদেশকে বশে রাখার চেষ্টা করছে বলে গুঞ্জণ রয়েছে। এ কারণে ধারণা করা হয় মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা বিতাড়নের ব্যাপারে চীনের সমর্থন ছিল। তাছাড়া যে অঞ্চল থেকে রোহিঙ্গাদের উৎখাত করা হয়েছে তার কাছাকাছি এলাকায় চীন দূর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করছে।

বাস্তবে চীনের অস্ত্র বা সরঞ্জামের সমস্যা হচ্ছে গুণগত মান। একেতো চীন বাংলাদেশের কাছে বহুল ব্যবহৃত যুদ্ধ সরঞ্জামও বিক্রি করছে। অপরদিকে কোন কোন অস্ত্র নাকি চালু করার আগেই বিগড়ে যাচ্ছে। এরপরও চীন তাদের পণ্য ক্রয়ের জন্য নানা রকম লোভনীয় শর্তের পাশাপাশি নাকি ‘জুজু’র ভয় দেখাচ্ছে। শুধু পুরনো নয়, চীনে তৈরি নতুন সরঞ্জাম নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে চীনা নৌ-বাহিনীর সর্বাধুনিক যুদ্ধজাহাজে কোন কারণ ছাড়া ভয়াবহ আগুন লেগে যাওয়ার পর থেকে সন্দেহের তীর আরও শাণিত হচ্ছে। 
২০২০ সালের ১১ এপ্রিল সকালে, সাংহাই ডকইয়ার্ডে পিএলএ নেভির এলএইচডি’তে আগুন লাগে। 

প্রথমে রিয়ার হ্যাঙ্গার খোলার পরে ধোঁয়া বেরিয়ে আসতে দেখা যায় এবং দ্বীপের সুপার স্ট্রাকচারের কাছ দিয়ে তা উপরে উঠতে থাকে। এরপর আগুন নিভে গেলেও শিপাইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কিছু প্রকাশ করেনি। ১০ দিনের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির সুপার স্ট্রাকচারের কালো চিহ্নগুলো মুছে ফেলা হয় এবং ২২ এপ্রিল পিএলএ নেভির নতুন মডেলের যুদ্ধ জাহাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য তা পুরোপুরি প্রস্তুত করা হয়। 

তবে ধোঁয়ার তীব্রতা একটি বড় অগ্নিকাণ্ডের ইঙ্গিত দেয় যা উল্লেখযোগ্য ক্ষতিসাধন করে থাকতে পারে। অগ্নিকাণ্ডটি নির্বাপিত হওয়ার পর চীনা শিপাইয়ার্ডগুলোর উপাদান, কারিগরির গুণগতমান, শিল্প সুরক্ষা রীতি এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের প্রতি তাদের আনুগত্য নিয়ে প্রশ্নগুলো পুনরায় জাগ্রত হয়েছে।

নব্বইয়ের দশকে এক প্রকার খালি হাতে শুরু করে চীনের শীর্ষ স্থানীয় শিল্প নির্মাতা হওয়ার পিছনে দেশটির এই শিপবিল্ডিং শিল্পের ব্যাপক অবদান রয়েছে। শিপ বিল্ডিং শিল্পটি বেসামরিক অর্থনীতি এবং চীনের প্রতিরক্ষা শিল্প কমপ্লেক্সের মধ্যে যোগসূত্র গড়ে তুলেছে। 

এ ব্যাপারে বেশ কয়েক বছর ধরে, বিশ্বব্যাপী বিশেষজ্ঞদের মনে বিভিন্ন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। যদিও চীনারা তাদের শিপাইয়ার্ডের দুর্বল উপাদান এবং কারিগরি অদক্ষতার অভিযোগ জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা আন্তর্জাতিক মান লঙ্ঘনের অবিযোগও কঠোরভাবে খণ্ডন করে। তবে অতি অল্প সময়ে তাদের এই অর্জন সম্পর্কে সন্দেহ (বিশেষত যুদ্ধজাহাজের নকশা ও নির্মাণের মত জটিল ক্ষেত্রে) যায়নি। 

একাধিক সংস্থা দেশীয়ভাবে নির্মিত পিএলএ নৌ-বাহিনীর জাহাজগুলোর নির্মাণ ও সমর দক্ষতা বিশ্লেষণ করার জন্য নানা রকম প্রচেষ্টা চালিয়েছে। তবে চীনে সরকারি-সামরিক-শিল্প জটিল জটিল কাজগুলো অস্বচ্ছভাবে করায় সঠিক মূল্যায়ন করা যায় না। 

এ কারণে চীনা শিপাইয়ার্ডগুলোতে আন্তর্জাতিক গ্রাহকদের জন্য যে যুদ্ধজাহাজ তৈরি করা হচ্ছে তার সামর্থ যাচাই করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে অনেক ক্ষেত্রে ক্রেতা দেশ যার পর নেই ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
সর্বশেষ খবর
মাগুরা পৌর কবরস্থানের মূল্যবান ৯২ লাইট চুরি
মাগুরা পৌর কবরস্থানের মূল্যবান ৯২ লাইট চুরি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সমমনা দল গুলোর সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময়
সমমনা দল গুলোর সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময়

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্বত্য চট্টগ্রামে স্টারলিংক চালু করবে সরকার
পার্বত্য চট্টগ্রামে স্টারলিংক চালু করবে সরকার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের কিছু বন্ধু আওয়ামী ভাষায় কথা বলছেন : মাসুদ সাঈদী
আমাদের কিছু বন্ধু আওয়ামী ভাষায় কথা বলছেন : মাসুদ সাঈদী

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রসব যন্ত্রণাকাতর নারীকে হাসপাতালে পাঠাল পুলিশ, ফুটফুটে সন্তানের জন্ম
প্রসব যন্ত্রণাকাতর নারীকে হাসপাতালে পাঠাল পুলিশ, ফুটফুটে সন্তানের জন্ম

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেঁতুলিয়া সীমান্ত থেকে ১১ নারী আটক
তেঁতুলিয়া সীমান্ত থেকে ১১ নারী আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুটি বাঁধলেন রেজা-অর্পা
জুটি বাঁধলেন রেজা-অর্পা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ফটিকছড়িতে বৈদ্যের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে বৈদ্যের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনস্টাইনকেও কিনতে পাওয়া যাচ্ছে চীনা রোবট মলে
আইনস্টাইনকেও কিনতে পাওয়া যাচ্ছে চীনা রোবট মলে

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরায় খেলাফত মজলিসের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
উত্তরায় খেলাফত মজলিসের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাংনী উপজেলা বিএনপির নতুন সভাপতি আলফাজ, সম্পাদক আওয়াল
গাংনী উপজেলা বিএনপির নতুন সভাপতি আলফাজ, সম্পাদক আওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইযোদ্ধাদের কারণে দেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে : শিল্প উপদেষ্টা
জুলাইযোদ্ধাদের কারণে দেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যা প্রতিরোধে আগৈলঝাড়াতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
আত্মহত্যা প্রতিরোধে আগৈলঝাড়াতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভোলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরক মামলায় ভাঙ্গায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বিস্ফোরক মামলায় ভাঙ্গায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একাধিক স্থায়ী হাসপাতাল বানাতে চায় চীন
দেশে একাধিক স্থায়ী হাসপাতাল বানাতে চায় চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্সে করে লাশ এনে ফেলা হয় ইনানী সৈকতে, চাঞ্চল্য
অ্যাম্বুলেন্সে করে লাশ এনে ফেলা হয় ইনানী সৈকতে, চাঞ্চল্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারচুপিমুক্ত ভোটের আহ্বান খায়রুল কবির খোকনের
কারচুপিমুক্ত ভোটের আহ্বান খায়রুল কবির খোকনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ জব্দ, জরিমানা
খাগড়াছড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অচিরেই দেশে বিএনপির ৩১ দফার রূপরেখা বাস্তবায়ন হবে : নবীউল্লাহ নবী
অচিরেই দেশে বিএনপির ৩১ দফার রূপরেখা বাস্তবায়ন হবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁর দুই সীমান্ত দিয়ে ১৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
নওগাঁর দুই সীমান্ত দিয়ে ১৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপারম্যান থেকে ইমিগ্রেশন অফিসার হচ্ছে ডিন কেইন
সুপারম্যান থেকে ইমিগ্রেশন অফিসার হচ্ছে ডিন কেইন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের
৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন
বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী
রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প
ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা
ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির

২১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’
২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা
স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা
সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব
সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন দলের তিন প্রার্থী
তিন দলের তিন প্রার্থী

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল
চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল

মাঠে ময়দানে

‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ
‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ

নগর জীবন

দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার
দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার

নগর জীবন

পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’
পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’

শোবিজ

দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা
দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ নওশাবার ‘আগুনি’
আজ নওশাবার ‘আগুনি’

শোবিজ

ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’
ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!
টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা
পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ
খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ

মাঠে ময়দানে

দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক
দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক

শোবিজ

দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা
দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা

খবর

জি কে শামীম ১০ বছর সাজা থেকে খালাস
জি কে শামীম ১০ বছর সাজা থেকে খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি
লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ
মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ

মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!
এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!

মাঠে ময়দানে

স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫
স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার
জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার

নগর জীবন

ওদের সামলাতে হবে এখনই
ওদের সামলাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫
শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫

শোবিজ