শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০১৯

ছেলেকে সম্পত্তি দিয়ে এখন ঘরছাড়া রেমন্ড গ্রুপের মালিক

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ছেলেকে সম্পত্তি দিয়ে এখন ঘরছাড়া রেমন্ড গ্রুপের মালিক

‘ছেলেকে সঞ্চয়ের সবটুকু দেবেন না’

প্রাসাদ ছেড়ে ভাড়া বাসায় থাকছেন বিজয়পাত সিংহানিয়া

ভারতের ধনকুবের বিজয়পাত সিংহানিয়া। শীর্ষ শিল্পপতির তকমা নিয়ে গোটা জীবন পার করেছেন। গড়ে তুলেছেন উল ও সুতি কাপড়ের বিশাল ব্যবসা। রেমন্ড গ্রুপের নাম এখন ভারত ছাড়িয়ে বিশ্বের প্রথমসারির দেশগুলোতে ছড়িয়ে আছে। নেপথ্যে ম্যাজিক বিজয়পাত সিংহানিয়ার। বুড়ো বয়সে এসে থমকে গেলেন। যেই রেমন্ড গ্রুপের এখন ৮০০ মিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি, সেই সম্পত্তি আর ভোগ করতে পারছেন না তিনি। ২০১৫ সালে ছেলেকে ৩৭ ভাগ সম্পত্তির শেয়ার দিয়ে বসান ব্যবসায়। ছেলে এসেই চাকা ঘুরিয়ে দিয়েছেন অন্যদিকে। ব্যবসার স্বার্থের কথা বলে একে একে বুড়ো বাবাকে ঠেলে দিলেন ক্ষমতা আর সম্পত্তির বাইরে। বছর বছর লাভের মুখ দেখলেও বাবার সঙ্গে বিরোধ বাড়তে থাকে পুত্র গৌতম সিংহানিয়ার। সে গল্পে যাওয়ার আগে রেমন্ড গ্রুপের সম্পত্তির একটা ধারণা নেওয়া যাক। ভারতের মুম্বাইয়ে রেমন্ড গ্রুপের  কেন্দ্রীয় কার্যালয়। রেমন্ড গ্রুপের খ্যাতি পশমি সুতার স্যুট, পোশাক তৈরির জন্য। আমাদের এখানে তো বটেই বিশ্বের নানা প্রান্তে স্যুট, প্যান্টের কথা বললে অভিজাত ব্র্যান্ড হিসেবে চিহ্নিত রেমন্ড। রেমন্ডের রয়েছে, ফেব্রিক, গার্মেন্ট, নিজস্ব ফ্যাশন ডিজাইনারদের পোশাক, ডেনিম, কসমেটিকস ও টয়লেট্রিজ, ইঞ্জিনিয়ারিং ফাইল অ্যান্ড টুলস, বিমান পরিসেবা, অবকাঠামো নির্মাণসহ নানা ধরনের ব্যবসা। সত্যি বলতে, ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য বলতে যা বোঝায়, তাই। বিশ্বের অন্যতম প্রথমসারির এই ব্যবসা গড়ে তোলার পেছনে পুরো কৃতিত্ব বিজয়পাত সিংহানিয়ার। কিন্তু বয়সের ভারে যখন ব্যবসা ছেলের হাতে তুলে দিলেন তখন অনেকটাই বিপাকে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। দুই বছর হতে চলল ছেলের সঙ্গে কথা বলা বন্ধ। ছেলে গৌতম সিংহানিয়া বিয়ে করার পর থেকেই মিডিয়ার আলোচনায় ছিলেন। ধনকুবেরের ছেলে, তার বিলাসবহুল লাইফস্টাইল নিয়ে মসলাদার খবর মিডিয়াতে প্রায়ই আসত। সেসব অগ্রাহ্য করে ১২ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি ও ব্যবসার দায়ভার তার কাঁধেই দেবেন বাবা- সেটাই স্বাভাবিক। হলোও তাই। কিন্তু এরপর থেকেই ছেলের একের পর এক ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তে নাখোশ বাবা। বাবা বিজয়পাত সিংহানিয়াকে নাকি অফিস থেকে গালাগাল, ধাক্কা দিয়ে তাড়িয়ে দিয়েছেন ছেলে! করেছেন বাড়িছাড়াÑ সেই অভিযোগও করেছেন বাবা। ছেলেকে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার কথা মনে করেই সবাইকে বলেছেন, ‘বেঁচে থাকতে সঞ্চয়ের সবটুকু ছেলেকে লিখে দেওয়ার মতো বোকামি করবেন না কেউ।’

 

যেভাবে বাধল জট

♦  ২০১৫ সালে ছেলে গৌতম সিংহানিয়াকে সম্পত্তির ৩৭ ভাগ শেয়ার দিয়ে দেন বাবা বিজয়পাত সিংহানিয়া। প্রাসাদসম বাড়িও ছিল সেই শেয়ারে।

♦  সিংহানিয়া পরিবারের ৩৬ তলার জে কে ভবনে একটি অ্যাপার্টমেন্ট পেয়েছিলেন বিজয়পাত সিংহানিয়া। এর মূল্য ধরা হয়েছিল বাজার মূল্যের  চেয়ে অনেক কম। গৌতম রেমন্ডের বোর্ডকে পরামর্শ দিয়েছেন ফ্ল্যাটটিকে যেন প্রতিষ্ঠানের মূল্যবান সম্পদ বিক্রি হিসেবে ধরা হয়।

♦  বাড়ি ছাড়তে হয় শিল্পপতি বাবা বিজয়পাত সিংহানিয়াকে। থাকছেন ভাড়া বাসায়। যে গাড়ি ছিল ড্রাইভারসহ তাও কেড়ে নেওয়া হয়।

♦ সম্পত্তির শেয়ারে ছেলের শতভাগ অধিকার নেই দাবি করে ওই বাড়ির তিনটি ফ্ল্যাট, একটি ডুপ্লেক্স দাবি করে ছেলের বিরুদ্ধে আদালতে যান বাবা।

♦  রেমন্ড গ্রুপের বর্তমান মালিক গৌতম সিংহানিয়ার কাছে ওই বাড়ির আরও দুটি ডুপ্লেক্সের দাবিদার বাবা বিজয়পাত সিংহানিয়ার ভাইয়ের স্ত্রী এবং তার দুই সন্তানও জোট বেঁধেছেন এই রেষারেষিতে।

 

 

৬০০ কোটি রুপির যে বাড়ি নিয়ে এত হৈচৈ

মুম্বাইয়ের মালাবার হিল। সেখানেই সিংহানিয়া পরিবারের বিশালবহুল বাড়ি। জে কে হাউস। ৩৬তলা উঁচু এই বাড়ির কয়েকটি ফ্ল্যাট ডুপ্লেক্স ডিজাইনে তৈরি করা। বাড়ির সঙ্গে আরও কয়েকটি ডুপ্লেক্স রয়েছে। বাড়িটির আসল দাম সব সময়ই গোপন ছিল। ৬০০ কোটি রুপি দাম দেখিয়ে বাড়িটি যখন রেমন্ড গ্রুপের মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিক্রি দেখাতে যায় তখনই শোরগোল পড়ে যায়। কারণ হাজার কোটি টাকার উপরে এর দাম ধরেছিলেন অনেকে। এই বাড়ি নিয়েই শিল্পপতি বাবার সঙ্গে ছেলের বিরোধ। দ্বন্দ্বের শুরু ২০১৫ সালে। কোটি কোটি ডলারের বিশাল সম্পত্তির মালিকানা পরিবারের মধ্যেই রাখতে চান বিজয়পাত সিংহানিয়া। ছেলে গৌতম সিংহানিয়াকে সম্পত্তির ৩৭ ভাগ শেয়ার দিয়ে দেন বাবা। সে সময় প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির মালিকও বনে যান গৌতম। ২০০৭ সালে অন্য একটি পারিবারিক দ্বন্দ্ব মীমাংসার জন্য পারিবারিকভাবে একটি চুক্তি হয়। এ চুক্তি অনুযায়ী, মুম্বাইয়ের মালাবার হিলে সিংহানিয়া পরিবারের জে কে হাউসে একটি অ্যাপার্টমেন্ট পাওয়ার কথা ছিল বিজয়পাতের। চুক্তিতে ফ্ল্যাটটির দাম বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কম নির্ধারণ করা হয়। এ ফ্ল্যাটটি কেনার জন্য  রেমন্ডের কিছু সম্পদ বিক্রির প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু গৌতম পরিচালনা পর্ষদকে রেমন্ডের সম্পদ বিক্রি না করার নির্দেশ  দেন। এ নিয়ে পিতা-পুত্রের মধ্যে দেখা দেয় প্রচণ্ড বিতর্ক।

 

ছেলে এখন ১২ হাজার কোটি টাকার মালিক!

রেমন্ডের নতুন চেয়ারম্যান গৌতম সিংহানিয়া। আবেগপ্রবণ বাবা তিন বছর আগে উপহার হিসেবে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার সম্পদ ও ব্যবসার মালিকানা তুলে দেন তার হাতে। দামি দামি গাড়ি হাঁকিয়ে টাকা অপচয়ের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে বহু আগেই ছিল। তার নেশাও গাড়ি। ফর্মুলা ওয়ানের স্পিডকার তার পছন্দের তালিকায় রয়েছে এক নম্বরে। কিনেছেন ব্যক্তিগত ইয়ট (বিলাসবহুল প্রমোদতরী)। তার তিনতলা কাঠের প্রমোদতরী দেখে শীর্ষ ধনকুবেরও চমকে যাবেন। ব্যক্তিগত বিমান কেনার দিকেও নজর তার। তার একটি বিলাসবহুল বিমানের পাশাপাশি রয়েছে তিনটি হেলিকপ্টার। আর নাইট ক্লাবে যাওয়া তার জীবনের অংশ হয়ে গেছে। তার বিলাসবহুল জীবনের সঙ্গী তার স্ত্রী। বাবা বিজয়পাত সিংহানিয়ার সম্পদের মালিকানা পেয়ে সেই বিলাসিতায় লেগেছে আরও ঝলক। জে কে গ্রুপ অব কোম্পানিতে যোগ দিয়ে ব্যবসায়িক ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। তারপর বাবা দিলেন রেমন্ড গ্রুপের শেয়ার। সেখান থেকে এখন রেমন্ড গ্রুপের চেয়ারম্যান ও মালিকও তিনি। ছেলের হাতে টাকা আর ক্ষমতা যাওয়ার পর থেকেই পাল্টাতে থাকে চিত্র। বাবার খামখেয়ালি জীবনের খরচ মেটাতে রাজি নয় সে। জে কে হাউসে চারটি ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাট ভাগ হওয়ার কথা ছিল বাবা বিজয়পাত সিংহানিয়া, তার ভাইয়ের স্ত্রী ও তার দুই সন্তান এবং ছেলে গৌতম সিংহানিয়ার মাঝে। প্রতি বর্গফুট ৯ হাজার রুপির বেশি দাম দেখিয়ে ওই ফ্ল্যাট রেমন্ডের মূল্যবান সম্পদ বিক্রি হিসেবে দেখিয়ে তাদের মধ্যে ভাগ দিতে নারাজ ছেলে গৌতম। তার কথা হলো, কোম্পানির সম্পদ বিক্রি দেখিয়ে  ব্যক্তিগত সম্পদ কাউকে দেওয়া কোনো কাজের কথা নয়। বাবাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগও তার বিরুদ্ধে। বাবা-ছেলের বিতর্কের  একপর্যায়ে পরিচালনা পর্ষদ বিজয়পাতকে ‘ইমেরিটাস চেয়ারম্যান’ পদ থেকে অব্যাহতি দেয়। এমনকি তার পদ্মভূষণ পদকটি পর্যন্ত কেড়ে নেয় ছেলে! এত যখন অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে তখন ছেলে আছে বিশাল ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের বাদশাহ হিসেবে।

 

যেভাবে গড়ে উঠল বিজয়পাত সিংহানিয়ার ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য

বিজয়পাত সিংহানিয়ার ব্যবসার শুরুটা এত গোছালো ছিল না। আশি বছর আগে পোশাকের ব্যবসা যখন শুরু করেছিলেন তখন একেবারেই সাদামাটা, ঘরোয়া ব্যবসা ছিল। কানপুরের ওই টেক্সটাইল ব্যবসা ছিল একেবারে ছোট। সুতি কাপড় দিয়ে পোশাক বানানোর কাজ করত তার পরিবার। পারিবারিক ব্যবসা বলা হলেও সেই ব্যবসার উত্থান বিজয়পাতের হাতেই। লাভের মুখ দেখার চেয়ে ব্যবসা ছড়িয়ে দেওয়ার কাজেই মনোযোগ দিয়েছিলেন তিনি। তাই তরুণ বয়সে ধনকুবের বনে না গেলেও মুম্বাই ও দিল্লিতে ব্যবসা পৌঁছে দিয়েছিলেন তিনি। তার সুফল ভোগ করতে শুরু করেন প্রায় বিশ বছর পর। পনের বছরের ব্যবসায়িক ক্যারিয়ার উল্লেখ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন তিনি। এই পনের বছরে পোশাক বানানোর ছোট ব্যবসাকে ব্র্যান্ড হিসেবে সবার সামনে নিয়ে আসেন। একের পর এক শো রুম খুলতে থাকেন শহরের নানা প্রান্তে। মানুষের চোখে রেমন্ড নাম এমনভাবে তুলে ধরেন যে শহরের মানুষ ভাবতে থাকে এটি বিদেশি কোনো ব্র্যান্ড। সেই ধারণা ভাঙ্গেন যখন মুম্বাইয়ে আসেন। দেশে-বিদেশে রেমন্ডের যখন সুনাম ছড়িয়ে পড়ে তখন সবাই টের পায় এটি আসলে ভারতীয় একটি ব্র্যান্ড। এখনো বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ রেমন্ড পশ্চিমা ব্র্যান্ড হিসেবে মনে করে। কোয়ালিটি ও স্টাইলে রেমন্ডকে এই অবস্থানে আনতে বিজয়পাত সিংহানিয়ার দূরদর্শী ব্যবসায়িক কৌশলই এর আসল রহস্য।

রেমন্ডকে লাভের মুখ দেখানো শুধু নয়, পারিবারিক অন্য ব্যবসার সঙ্গে জুড়ে দিয়ে বিশাল ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য গড়ে তোলার কাজটিও ভালো মতো করেছেন বিজয়পাত সিংহানিয়া। রেমন্ড কেবল গার্মেন্ট ব্যবসাতেই তাই আটকে থাকেনি। স্যুট বানানোর ব্র্যান্ড হিসেবে খ্যাতি পেলেও নিজস্ব ডিজাইনার পোশাকেও রেমন্ড অনেকটা এগিয়ে। স্যুট তৈরির বিশাল ব্যবসা ছড়িয়ে গেছে ডেইরি, ইলেকট্রনিক্স, এনার্জি, সিমেন্ট, পেপার, কসমেটিকস, গার্মেন্টসহ নানা ধরনের ফ্যাশনেবল পোশাক তৈরিতে।

সফল ব্যবসায়ী বিজয়পাতের জীবন নানা বৈচিত্র্যে পূর্ণ। তখন ৬৭ বছরের বুড়ো বিজয়পাত সিংহানিয়া। গরম বাতাসভর্তি বেলুনে চড়ে বসলেন। নিজেই পাইলট। উড়তে উড়তে পেরিয়ে গেলেন ২৯ হাজার ফুট! সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সবচেয়ে উঁচুতে ওঠা প্রথম ভারতীয় হিসেবে নাম লেখালেন গিনেস বুক অব রেকর্ডে। ১৯৮৮ সালে লন্ডন থেকে ভারতে একাই বিমান চালিয়ে উড়ে এলেন। দ্রুতগতিতে এ পথ পাড়ি দেওয়ার রেকর্ডও তার। প্যারিস থেকে পেলেন বৈমানিক হিসেবে স্বর্ণপদক। স্বর্ণপদক আছে যুক্তরাজ্যের রয়েল এরো ক্লাব থেকেও। ভারতে মিলেছে পদ্মভূষণ উপাধি। মুম্বাই পুলিশের শেরিফ হিসেবে এত বছর দায়িত্ব পালন করা এই  তুখোড় ব্যবসায়ী এখন আলোচনায় ছেলের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে।

 

গৌতম সিংহানিয়ার বিলাসী জীবন

বাবা গড়ে দিয়েছেন রেমন্ড গ্রুপ। হাজার কোটি টাকার ওপর সম্পত্তির মালিকানাও দিয়েছেন। এই টাকায় বিলাসী জীবন কাটাচ্ছেন গৌতম সিংহানিয়া। ৩৬ তলা জে কে হাউসের মালিক হয়েই সেখান থেকে বাবাকে তাড়িয়ে দেওয়া গৌতম সিংহানিয়ার টাকা খরচের উৎসবের খবর এখন বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। দামি গাড়ি আর প্রমোদতরী কিনতে কোটি কোটি টাকা ঢালতেন অনেক আগে থেকেই। এখন যোগ হয়েছে নাইট ক্লাব ব্যবসায় টাকা ঢালা। বান্দ্রায় ‘পয়জন’ নাইট ক্লাবের মালিকও তিনি। পৃথিবীর অন্যতম দামি গাড়ি ল্যাম্বারগিনির কেনায় তার ধারে কাছেও নেই কোনো ভারতীয়। ফ্রান্সে ফর্মুলা ওয়ান গাড়ির রেসিংয়েও তিনি ছিলেন আলোচনায়। তার টাকার উত্তাপে ইউরোপের ধনকুবেররাও আশ্চর্য হন। সমুদ্রে প্রমোদতরী ভাসানো বা ব্যক্তিগত বিমানে চড়ে বেড়ানোর রোমাঞ্চে তার পারসি স্ত্রীকে সব সময় সঙ্গে দেখা যায়। আজকাল টাকা খরচের উৎসবে দুজনের আয়েশি জীবন সমালোচকদের আরও তাতিয়ে দিচ্ছে।

 

এক নজরে রেমন্ড গ্রুপ

♦ ৯৩ বছর আগে রেমন্ড গ্রুপের যাত্রা। বিজয়পাত সিংহানিয়া স্যুটের কাপড় বুনে খ্যাতি কুড়ান। ছিল সুতি ও উলের বিভিন্ন ফেব্রিক।

 

♦ কানপুর, মুম্বাই, দিল্লিকে কেন্দ্র করে ব্যবসা সম্প্রসারণ হতে থাকে। এখন ভারত ও বিশ্বের ২০০ শহরে রেমন্ডের ৭০০ রিটেইল শপ রয়েছে।

 

♦ রেমন্ড গ্রুপের ফেব্রিক, গার্মেন্ট, ফ্যাশনওয়্যার, টয়লেট্রিজ, কসমেটিকস, ডেনিম ছাড়াও জে কে গ্রুপ অব কোম্পানিজের জে কে সিমেন্ট, জে কে পেপার, জে কে সিডস, জে কে ডেইরি, জে কে গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক টেকনোলজি, দর্কেশ এনার্জি ছাড়াও বহু কোম্পানি গড়ে তুলেন বিজয়পাত সিংহানিয়া। এই পরিবারের হাতে বিলিয়ন ডলারের এমন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থাকায় ভারতের ব্যবসা সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। শুধু রেমন্ড গ্রুপের রেভিনিউ ৮০০ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবক খুন, আটক ২
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবক খুন, আটক ২

১৩ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চ্যাটজিপিটি ব্যবহারে ভাষায় আসছে একঘেয়েমি
চ্যাটজিপিটি ব্যবহারে ভাষায় আসছে একঘেয়েমি

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই শহীদ দিবস পালিত
বাউবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই শহীদ দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের
তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০
ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড
মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী
গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?
ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’
আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল
বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা
আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম
দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার
পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ
দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা
গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে
খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা