শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৪, রবিবার, ২৪ মার্চ, ২০২৪

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে প্রবাসী

ইমাদ আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে প্রবাসী

দেশের অর্থনৈতিক খাতে অভিবাসীরা অবদান রাখছে বহু বছর ধরে। সমগ্র অভিবাসীদের সমষ্টিগত আয়ের কারণে একটি দেশের অর্থনীতির উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হয়। বিশ্বের নানান প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা এই অভিবাসীদের সম্প্রদায়কে ইংরেজিতে বলা হয় ‘ডায়াসপোরা’। যাদের সংখ্যা বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৩.৫ শতাংশ। অর্থাৎ প্রায় ২৭২ মিলিয়ন মানুষ বর্তমানে নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে গিয়ে বসবাস করছে। 

ডায়াসপোরা কমিউনিটি বা প্রবাসীরা নিজের দেশের সাথে কোনো না কোনো ভাবে যুক্ত থাকে। সাংস্কৃতিক বিনিময়, বিনিয়োগ অথবা রেমিট্যান্স প্রদান— এমন নানা মাধ্যমে তারা অর্থনীতির উন্নয়নে সহায়তা করে যায়। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ৭৭৩ বিলিয়ন ডলার। যেখানে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৬২১ বিলিয়ন ডলারে। আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে এই তহবিলগুলো কাজ করে। দেশের মৌলিক চাহিদা, শিক্ষাখাত এবং স্বাস্থ্যসেবায় যা খরচ করা হয়। এমনকি উদ্যোক্তা নির্মাণে এবং বিনিয়োগের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতেও রেমিট্যান্সের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

রেমিট্যান্স ছাড়াও, ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট এবং উন্নয়ন প্রকল্পগুলোতে প্রবাসীরা বিনিয়োগ করে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে এগিয়ে নেয়। বিদেশি বিনিয়োগ থেকে শুরু করে স্টার্টআপ পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা এবং উদ্যোগে তারা বিনিয়োগ করে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্থানীয় বাজার এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকার কারণে প্রবাসীদের করা বিনিয়োগ গতানুগতিক বিদেশি বিনিয়োগ থেকে ভালো হয়।

বাংলাদেশের প্রবাসী

মূলত মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকার অঞ্চল জুড়ে ১০ মিলিয়নয়ের বেশি বাংলাদেশি আছে। ২০২৩ সালে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স অর্জন করে, যা পৌঁছায় ২২.৪ বিলিয়ন ডলারে।

একটি জাতির অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা এবং অর্থ আদান-প্রদানের ভারসাম্য বজায় রাখার পাশাপাশি মানুষের জীবিকা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়ে উঠে প্রবাসী আয়ের তহবিল। একইভাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভাগ্যের চাকা ঘোরাতেও বাংলাদেশি প্রবাসীরা ভূমিকা রেখে আসছে অনেক বছর ধরে। যারা কিনা ছড়িয়ে আছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে উত্তর আমেরিকা পর্যন্ত।

প্রবাসীদের এই সম্পৃক্ততা নির্ভর করে মানি ট্রান্সফার অথবা আর্থিক লেনদেন কেন্দ্রিক পরিষেবাগুলোর উপর। তাই এই পরিষেবাগুলোয় অ্যাক্সেস করার প্রক্রিয়া এবং এর কার্যকারিতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রচলিত আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমগুলো ব্যয়বহুল, জটিল এবং সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে, যা রেমিট্যান্স পাঠানো এবং বিনিয়োগের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আর এমন ক্ষেত্রে ট্যাপট্যাপ সেন্ডের মতো পরিষেবাগুলো ফিনটেক বা আর্থিক প্রযুক্তিগত সমাধান দেয় আরও কার্যকরীভাবে।
 
নির্ভরযোগ্য আর্থিক সেবা

ট্যাপট্যাপ সেন্ডের মতো এই প্ল্যাটফর্ম নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী হওয়ায় প্রবাসীদের পরিবারগুলোর জন্য একটি প্রয়োজনীয় প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে। সঠিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা, এবং নির্দিষ্ট পদ্ধতি থাকার পাশাপাশি শূন্য-ফি তে লেনদেনের মতো অতিরিক্ত সুবিধা দেয় ট্যাপট্যাপ সেন্ডের মতো পরিষেবাগুলো। যার মধ্য দিয়ে নিরাপদে এবং সুবিধামত গ্রাহকদের অর্থ গন্তব্যে পৌঁছানো নিশ্চিত হয়।

এমনকি এই আর্থিক লেনদেন সেবাগুলো স্থানীয়দের রীতি-নীতি, সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা রাখে। যেন সেখানকার জনগোষ্ঠীর জন্য পরিষেবার কার্যক্রম সুনির্দিষ্টভাবে পরিচালনা করা যায়। যেমন, বাংলাদেশের মানুষ ছাড়াও এই দেশের স্থানীয় মসজিদ, সংগঠন এবং স্থানীয় রাষ্ট্রদূতদের সাথে যৌথ উদ্যোগে কাজ করে ট্যাপট্যাপ সেন্ড। এতে বাংলাদেশের ভিন্ন সব সম্প্রদায়গুলোর সাথে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করার সুযোগ তৈরি হয়।

দেশ বা অঞ্চলভেদে বাজার এবং সেখানকার প্রেক্ষাপট বোঝার জন্য উক্ত স্থানের জনবল প্রয়োজন হয়। এই ভিত্তিতে ট্যাপট্যাপ সেন্ড প্ল্যাটফর্মটিও একই পন্থা অনুসরণ করে। বাংলাদেশের মার্কেটের জন্য এর কাস্টমার সার্ভিসে বাংলাদেশিদেরও নিয়োগ করা হয়। এছাড়া, স্থানীয়দের জন্য দাতব্য সেবা দেয়ার ক্ষেত্রেও প্ল্যাটফর্মটি এগিয়ে আসে। ২০২২ সালের মে মাসে সিলেটের বন্যার পরিস্থিতির মতো এমন নানান সময়ের তাদের প্রচেষ্টা এর উদাহরণ।

বিদেশে পাড়ি জমানোর পরেও নিজ দেশের সাথে সংযুক্ত থাকার বিষয়টি জটিল। প্রবাসীরা যাতে তাদের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারে, সেই জন্যে এক্ষেত্রে প্রয়োজন সমন্বিত প্রচেষ্টা। বিনিয়োগ, উদ্যোক্তা এবং তথ্য বিনিময়ের জন্য একটি সক্রিয় জায়গা তৈরি করার লক্ষ্যে একইসাথে সরকার, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং প্রবাসী সংগঠনগুলোর কাজ করতে হবে।

বিশ্বজুড়ে অভিবাসনের অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। স্বদেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ গঠনে প্রবাসীরা এখন অংশগ্রহণ করছে সক্রিয়ভাবে। উদ্ভাবনী সমাধান এবং যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তাদের এই অবদান হতে পারে আরও বেশি যা সর্বোপরি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে লক্ষণীয়ভাবে।

লেখক: প্রবাসীদের জন্য রেমিট্যান্স পাঠানোর অ্যাপ ‘ট্যাপট্যাপ সেন্ড’ এ কাজ করছেন। 


বিডি প্রতিদিন/ বিজ্ঞাপন বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে