শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

জরাজীর্ণ ভবনে শিক্ষার্থীদের বসবাস

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জরাজীর্ণ ভবনে শিক্ষার্থীদের বসবাস

ছাদের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। নোংরা, স্যাঁতসে্যঁতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, নেই কোনো বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যেই ছোট কক্ষে গাদাগাদি করে তিন থেকে পাঁচজন শিক্ষার্থীকে থাকতে হচ্ছে। এই চিত্র কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের আবাসিক শিক্ষার্থীদের। পরিত্যক্ত, জরাজীর্ণ ভবনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এভাবেই শিক্ষাজীবন পার করছেন কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। এমন অবস্থা থেকে কবে শিক্ষার্থীদের মুক্তি মিলবে সংশ্লিষ্টদেরও এ ব্যাপারে কোনো কিছু জানা নেই। সূত্র জানায়, ২০১১ সালে পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ অবকাঠামো নিয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে যাত্রা শুরু হয় কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের। সর্বশেষ দশম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিয়ে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। ইতিমধ্যে শিক্ষা শেষে ৪টি ব্যাচ তাদের পড়াশোনার ইতি টেনে কর্মে যোগদান করেছেন। আরেকটি ব্যাচেরও শিক্ষা কার্যক্রম প্রায় শেষের পথে। কিন্তু একের পর এক ব্যাচ শেষ হলেও কাক্সিক্ষত স্বপ্নের ক্যাম্পাস এবং হোস্টেলের দেখা মিলছে না শিক্ষার্থীদের। যে কারণে বছরের পর বছর অনেক আগেই পরিত্যক্ত ঘোষণা করা জরাজীর্ণ এসব ভবনেই শিক্ষা জীবন শেষ করতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. দেলদার হোসেন জানান, বর্তমানে তাদের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮৭ জন। হাসপাতালের চিকিৎসকদের কোয়ার্টার, নার্স, ম্যাটসের কোয়ার্টার সব মিলিয়ে ছাত্রদের ৫টি এবং ছাত্রীদের ২টি মোট ৭টি ছাত্রাবাস রয়েছে যেগুলোর সবই বসবাসের অযোগ্য। ২০১৪ সালে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কের ঢাকা রোডে ছাত্র-ছাত্রীদের পৃথক দুটি হোস্টেলসহ কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। দুই বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৬ সালে প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কয়েক দফায় সময় বাড়িয়ে ২০২০ সাল পর্যন্ত সর্ব শেষ সময় নেওয়া হয়। দফায় দফায় সময় বাড়ানোর পরও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতিসহ দুর্নীতির কারণে বর্তমানে প্রকল্পটি মুখ থুবড়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের শুরুতেই ছয়তলা ভবন বিশিষ্ট ছাত্রাবাস নির্মাণে পুরো প্যাকেজের জন্য মোট বরাদ্দ ছিল ৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে শুধু ভবন নির্মাণ ব্যয় ছিল ৭  কোটি ৫৫ লাখ টাকা। কিন্তু ছয়তলা ভিত্তির ওপর চারতলা ভবন নির্মাণেই চুক্তি হয় ৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকার। এ ছাড়া আরও ১ কোটি ১১ লাখ টাকার বর্ধিত অননুমোদিত ব্যয়  দেখানো হয়। একইভাবে ছয়তলা বিশিষ্ট ছাত্রী হল নির্মাণে বরাদ্দ ছিল ৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। যার অনুমোদিত ব্যয় ছিল ৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। কিন্তু চারতলা ভবন নির্মাণেই চুক্তি হয় ৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকার। দুটি ভবনই ১০ হাজার ৫৪৫ বর্গফুট বিশিষ্ট। এ ছাড়া ক্যাম্পাস না থাকায় মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের ক্লাস চলছে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া  জেনারেল হাসপাতালের সামনে অবস্থিত ম্যাটসে। আর শিক্ষার্থীদের রাখা হয়েছে পাশেই প্রায় ৩০ বছর আগে চিকিৎসক, নার্সদের জন্য যে আবাসন ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল সেখানে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ওই ভবনগুলো অনেক আগেই বসবাসের অযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করে পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে। কোনো উপায় না থাকায় বাধ্য হয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে শিক্ষার্থীদের এসব ভবনেই বসবাস করতে হচ্ছে। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের রিফাত ছাত্রী হোস্টেলের আবাসিক শিক্ষার্থী শাকিলাতুন মিষ্টি বলেন, একাডেমিক কার্যক্রমসহ ছাত্রী হোস্টেলে ভোগান্তির মধ্য দিয়ে আমরা ৫টি বছর শেষ করলাম। অস্বাস্থ্যকর ঝুঁকিপূর্ণ হোস্টেলে নেই কোনো বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। খাওয়ার পানির জন্য নিচে নামতে হয়। ছাদের পলেস্তারা খসে প্রায়ই শিক্ষার্থীরা আহত হন। দুর্ভোগ আমাদের নিত্য সঙ্গী। একটু দূরেই ছাত্রদের মিলন ছাত্রাবাস। সেখানকার তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোক্কারাবিন হক নিবিড় বলেন, দুর্ভোগের কোনো শেষ নেই। দুই দিন পর পরই পানির লাইনে আয়রন পড়ে জ্যাম হয়ে যায়। পানি পড়ে না। ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ে। নোংরা পরিবেশ। নেই ভালো সৌচাগার। এক কথায় বসবাসের সম্পূর্ণ অযোগ্য স্থানেই আমাদের বসবাস। কুষ্টিয়া গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম বলেন, মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা যেসব ভবনে বসবাস করছেন তা অনেক আগেই ব্যবহার অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা কীভাবে থাকে সেটা কর্তৃপক্ষই ভালো বলতে পারবেন। এর বেশি আমার জানা নেই। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হোস্টেল নির্মাণে এত সময়ক্ষেপণ হচ্ছে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) ডা. আমিনুল ইসলাম বলেন, আমরা ছাত্রছাত্রীদের দুর্ভোগ ও কষ্টের বিষয়ে অবগত আছি।

ইতিমধ্যেই শতকরা ৯৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে বলে দাবি করে তিনি জানান, একনেকের সভায় এখনো সিদ্ধান্ত না আসায় প্রকল্পটি বর্তমানে ঝুলে রয়েছে। একনেকে অনুমোদন পাওয়া গেলেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বাকি কাজ শেষ করে সংশ্লিল্ট কর্তৃপক্ষের কাছে প্রকল্পটি হস্তান্তর করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এদিকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ নির্মাণ প্রকল্প নিয়ে দীর্ঘসূত্রিতার কারণে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ চরম ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্তার গুদামে আগুন
বস্তার গুদামে আগুন
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেপ্তার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেপ্তার
ঘরে ঝুলছিল কলেজছাত্রের লাশ
ঘরে ঝুলছিল কলেজছাত্রের লাশ
চাকরি স্থায়ী করার দাবি
চাকরি স্থায়ী করার দাবি
সেতু ভেঙে দুর্ভোগে আট বছর
সেতু ভেঙে দুর্ভোগে আট বছর
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেপ্তার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেপ্তার
সরকারি কাজে বাধা এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
সরকারি কাজে বাধা এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ল্যাব থেকে উধাও মাইক্রোটম মেশিন
ল্যাব থেকে উধাও মাইক্রোটম মেশিন
সর্বশেষ খবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন