শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

জরাজীর্ণ ভবনে শিক্ষার্থীদের বসবাস

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জরাজীর্ণ ভবনে শিক্ষার্থীদের বসবাস

ছাদের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। নোংরা, স্যাঁতসে্যঁতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, নেই কোনো বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যেই ছোট কক্ষে গাদাগাদি করে তিন থেকে পাঁচজন শিক্ষার্থীকে থাকতে হচ্ছে। এই চিত্র কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের আবাসিক শিক্ষার্থীদের। পরিত্যক্ত, জরাজীর্ণ ভবনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এভাবেই শিক্ষাজীবন পার করছেন কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। এমন অবস্থা থেকে কবে শিক্ষার্থীদের মুক্তি মিলবে সংশ্লিষ্টদেরও এ ব্যাপারে কোনো কিছু জানা নেই। সূত্র জানায়, ২০১১ সালে পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ অবকাঠামো নিয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে যাত্রা শুরু হয় কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের। সর্বশেষ দশম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিয়ে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। ইতিমধ্যে শিক্ষা শেষে ৪টি ব্যাচ তাদের পড়াশোনার ইতি টেনে কর্মে যোগদান করেছেন। আরেকটি ব্যাচেরও শিক্ষা কার্যক্রম প্রায় শেষের পথে। কিন্তু একের পর এক ব্যাচ শেষ হলেও কাক্সিক্ষত স্বপ্নের ক্যাম্পাস এবং হোস্টেলের দেখা মিলছে না শিক্ষার্থীদের। যে কারণে বছরের পর বছর অনেক আগেই পরিত্যক্ত ঘোষণা করা জরাজীর্ণ এসব ভবনেই শিক্ষা জীবন শেষ করতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. দেলদার হোসেন জানান, বর্তমানে তাদের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮৭ জন। হাসপাতালের চিকিৎসকদের কোয়ার্টার, নার্স, ম্যাটসের কোয়ার্টার সব মিলিয়ে ছাত্রদের ৫টি এবং ছাত্রীদের ২টি মোট ৭টি ছাত্রাবাস রয়েছে যেগুলোর সবই বসবাসের অযোগ্য। ২০১৪ সালে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কের ঢাকা রোডে ছাত্র-ছাত্রীদের পৃথক দুটি হোস্টেলসহ কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। দুই বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৬ সালে প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কয়েক দফায় সময় বাড়িয়ে ২০২০ সাল পর্যন্ত সর্ব শেষ সময় নেওয়া হয়। দফায় দফায় সময় বাড়ানোর পরও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতিসহ দুর্নীতির কারণে বর্তমানে প্রকল্পটি মুখ থুবড়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের শুরুতেই ছয়তলা ভবন বিশিষ্ট ছাত্রাবাস নির্মাণে পুরো প্যাকেজের জন্য মোট বরাদ্দ ছিল ৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে শুধু ভবন নির্মাণ ব্যয় ছিল ৭  কোটি ৫৫ লাখ টাকা। কিন্তু ছয়তলা ভিত্তির ওপর চারতলা ভবন নির্মাণেই চুক্তি হয় ৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকার। এ ছাড়া আরও ১ কোটি ১১ লাখ টাকার বর্ধিত অননুমোদিত ব্যয়  দেখানো হয়। একইভাবে ছয়তলা বিশিষ্ট ছাত্রী হল নির্মাণে বরাদ্দ ছিল ৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। যার অনুমোদিত ব্যয় ছিল ৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। কিন্তু চারতলা ভবন নির্মাণেই চুক্তি হয় ৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকার। দুটি ভবনই ১০ হাজার ৫৪৫ বর্গফুট বিশিষ্ট। এ ছাড়া ক্যাম্পাস না থাকায় মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের ক্লাস চলছে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া  জেনারেল হাসপাতালের সামনে অবস্থিত ম্যাটসে। আর শিক্ষার্থীদের রাখা হয়েছে পাশেই প্রায় ৩০ বছর আগে চিকিৎসক, নার্সদের জন্য যে আবাসন ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল সেখানে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ওই ভবনগুলো অনেক আগেই বসবাসের অযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করে পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে। কোনো উপায় না থাকায় বাধ্য হয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে শিক্ষার্থীদের এসব ভবনেই বসবাস করতে হচ্ছে। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের রিফাত ছাত্রী হোস্টেলের আবাসিক শিক্ষার্থী শাকিলাতুন মিষ্টি বলেন, একাডেমিক কার্যক্রমসহ ছাত্রী হোস্টেলে ভোগান্তির মধ্য দিয়ে আমরা ৫টি বছর শেষ করলাম। অস্বাস্থ্যকর ঝুঁকিপূর্ণ হোস্টেলে নেই কোনো বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। খাওয়ার পানির জন্য নিচে নামতে হয়। ছাদের পলেস্তারা খসে প্রায়ই শিক্ষার্থীরা আহত হন। দুর্ভোগ আমাদের নিত্য সঙ্গী। একটু দূরেই ছাত্রদের মিলন ছাত্রাবাস। সেখানকার তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোক্কারাবিন হক নিবিড় বলেন, দুর্ভোগের কোনো শেষ নেই। দুই দিন পর পরই পানির লাইনে আয়রন পড়ে জ্যাম হয়ে যায়। পানি পড়ে না। ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ে। নোংরা পরিবেশ। নেই ভালো সৌচাগার। এক কথায় বসবাসের সম্পূর্ণ অযোগ্য স্থানেই আমাদের বসবাস। কুষ্টিয়া গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম বলেন, মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা যেসব ভবনে বসবাস করছেন তা অনেক আগেই ব্যবহার অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা কীভাবে থাকে সেটা কর্তৃপক্ষই ভালো বলতে পারবেন। এর বেশি আমার জানা নেই। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হোস্টেল নির্মাণে এত সময়ক্ষেপণ হচ্ছে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) ডা. আমিনুল ইসলাম বলেন, আমরা ছাত্রছাত্রীদের দুর্ভোগ ও কষ্টের বিষয়ে অবগত আছি।

ইতিমধ্যেই শতকরা ৯৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে বলে দাবি করে তিনি জানান, একনেকের সভায় এখনো সিদ্ধান্ত না আসায় প্রকল্পটি বর্তমানে ঝুলে রয়েছে। একনেকে অনুমোদন পাওয়া গেলেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বাকি কাজ শেষ করে সংশ্লিল্ট কর্তৃপক্ষের কাছে প্রকল্পটি হস্তান্তর করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এদিকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ নির্মাণ প্রকল্প নিয়ে দীর্ঘসূত্রিতার কারণে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ চরম ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাস লিকেজ বাড়িতে আগুন
গ্যাস লিকেজ বাড়িতে আগুন
কলেজছাত্র হত্যা, কিশোর গ্যাং লিডার গ্রেপ্তার
কলেজছাত্র হত্যা, কিশোর গ্যাং লিডার গ্রেপ্তার
১০ টাকায় ইলিশের ঘোষণা দিয়ে বিপাকে
১০ টাকায় ইলিশের ঘোষণা দিয়ে বিপাকে
অনুমোদনহীন শিশুখাদ্য কারখানা, জরিমানা
অনুমোদনহীন শিশুখাদ্য কারখানা, জরিমানা
প্রতিবন্ধীকে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
প্রতিবন্ধীকে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কৃষককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাগ্নেদের বিরুদ্ধে
কৃষককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাগ্নেদের বিরুদ্ধে
অবৈধ লেভেলক্রসিং বন্ধে বাধা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
অবৈধ লেভেলক্রসিং বন্ধে বাধা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
জমির ন্যায্যমূল্য দাবিতে সড়ক অবরোধ
জমির ন্যায্যমূল্য দাবিতে সড়ক অবরোধ
ঈদগাহ রক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ
ঈদগাহ রক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ
মাছ ধরা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
মাছ ধরা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
সীমান্তে ঘাস কাটতে যাওয়া যুবককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
সীমান্তে ঘাস কাটতে যাওয়া যুবককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা