শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবানদের ক্ষমতা দখলের নেপথ্য রহস্যটা কোথায়

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানদের ক্ষমতা দখলের নেপথ্য রহস্যটা কোথায়

জাতীয় শোক দিবস গেছে। শোকের মাস শেষ হয়নি। আর নেতৃত্বের সেই শূন্যতার ক্ষতি অনন্তকাল জাতিকে বহন করতে হবে। মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক মর্মান্তিক হত্যাকান্ডটি ঘটেছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে এ দেশের বিপথগামী সেনা কর্মকর্তারা হত্যা করেছিল ধানমন্ডির বাড়িটিতে। যে বাড়িটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসের ঠিকানা। ৩২ নম্বর বললেই আর কিছু বলতে হয় না। সেই রক্তের ওপর দিয়ে বিশ্বাসঘাতক মীর জাফরের ভূমিকায় এসেছিল খন্দকার মোশতাক আহমদ। যাকে মুক্তিযুদ্ধ থেকে সবাই চিনলেও বঙ্গবন্ধু চিনলেন না। একটা বিষধর কালসাপকে তিনি বিশ্বাস করে পাশেই রেখেছিলেন। দেশি-বিদেশি অনেকেই সতর্ক করলেও বঙ্গবন্ধু আমলে নেননি। ষড়যন্ত্র চারদিকে ডালপালা মেলে গভীর অন্ধকার নেমেছিল। চারদিকেই একটা কিছু ঘটছে এমন আলোচনাও ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে কেউ সতর্ক করে বিশ্বাস করাতে পারেনি। পাকিস্তানিরা যাকে হত্যা করতে পারেনি তাকে দেশের সন্তানরা হত্যা করবে বিশ্বাসই করতেন না। অথচ হত্যাকান্ড শেষে সংবিধান লঙ্ঘন করে অবৈধ সরকার গঠন ও খুনিদের উল্লাস চলছিল। সামরিক শাসন আর কারফিউতে জনগণ স্তম্ভিত নির্বাক বেদনাহত। সামরিক নেতৃত্ব, সিভিল প্রশাসন খুনিদের কাছে আনুগত্য প্রকাশ করেছিল। কেউ কাপুরুষের মতো, কেউ ষড়যন্ত্রের নেপথ্য নায়ক হয়ে। বাকশাল গঠনে অগোছালো দলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রতিরোধের ডাক দিতে পারেনি। সামরিক নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ড প্রতিরোধে যেমন ব্যর্থ হয়েছে তেমনি ব্যর্থ হয়েছে একদল খুনির শাসন প্রতিরোধ করে সাংবিধানিক ধারা অব্যাহত রাখতে। যখন বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রীরা খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছিলেন, কেউবা অনুষ্ঠান পরিচালনা করছিলেন আর কেউ উপভোগ করছিলেন, উপস্থিত হয়ে বৈধতা দিয়েছিলেন তখন ধানমন্ডির বাড়িটিতে অনাদরে পড়ে ছিল জাতির পিতার বুলেটবিদ্ধ রক্তাক্ত লাশ। যিনি জীবনের ১৪ বছর কারাগারে কাটিয়ে, দুবার ফাঁসির মুখেও আপস না করে বাঙালি জাতিকে এক মোহনায় এনে কী কঠিন সংগ্রামে বাংলাদেশের জন্ম দিলেন তাঁকেই নিজ দেশের খুনিরা হত্যা করেছিল। তাঁর লাশকেও তাঁরা সেদিন ভয় পেয়েছিল। কড়া পাহারায় হেলিকপ্টারে করে টুঙ্গিপাড়ায় নিয়ে কবর দিতে চাইলে ইমামের আপত্তিতে গোসল কাফন ও জানাজা পরিয়ে দাফন করা হয়। জানাজায় বন্দুকের মুখে মানুষকে শরিক হতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর সামরিক নেতৃত্ব খুনিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে তাদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ লজ্জা গ্লানিকরই নয় অপার রহস্যের। একদিকে ক্যু-পাল্টা ক্যু, আরেকদিকে জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা। আওয়ামী লীগ নেতাদের দেশজুড়ে নির্যাতন করে কারাগারে নিক্ষেপ, কেউবা দেশান্তরি। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের নেতৃত্বে প্রতিরোধযুদ্ধে গেছেন ১৮ হাজার তরুণ নেতা। বঙ্গবন্ধু দ্রুত যুদ্ধবিধ্বস্ত একটা দেশকে ঘুরে দাঁড় করিয়েছিলেন অথচ তাঁকে দুই দন্ড শান্তি দেওয়া হয়নি। দেশ-বিদেশের ষড়যন্ত্রে দলে ভাঙন। কি উগ্র হঠকারিতা। জ্বালাও-পোড়াও হত্যাকান্ড। মুজিব উৎখাতের নামে নাশকতা। শ্রেণিশত্রু খতমের নামে সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টির গোপন সন্ত্রাস তান্ডব। অতিবামদের তৎপরতা আর আওয়ামী লীগের একটি উন্নাসিক নেতা-কর্মী ও নানামুখী অপপ্রচার ও হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিল। সেনাশাসক জিয়া সায়েমকে সরিয়ে এলেন ক্ষমতায়। সেই অন্ধকার সামরিক শাসনের জমানায় কত ফাঁসি দিলেন! বঙ্গবন্ধুর আদর্শের নেতা-কর্মীদের দমন-নির্যাতন আর কারাদহন দিলেন। তবু বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নেতা-কর্মীরা ঘুরে দাঁড়ালেন। ক্ষমতার ১২ বছরে আজ গোটা বাংলাদেশ যেন আওয়ামী লীগ। চারদিকে মুজিব ও শেখ হাসিনার বন্দনা চলছে। অথচ সেই ’৭৫-উত্তর অন্ধকার সময়ে আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগ রাজপথে কোনো মিত্রের সন্ধান পায়নি। মস্কোপন্থিরা গেলেন জিয়ার খাল কাটা বিপ্লবে। উগ্রপন্থি ও চীনা অতিবিপ্লবীদের চলল মুজিববিদ্বেষ, আওয়ামী লীগবিরোধী তৎপরতা। কী ভয়ংকর দুঃসময় বঙ্গবন্ধুর আদর্শে পথহাঁটা নেতা-কর্মীদের। একদিকে মার্শাল ল, আরেকদিকে উগ্র রাজনৈতিক শক্তির নানামুখী অপপ্রচার আর প্রতিরোধ। আজকের আওয়ামী লীগের সবাইকে সেই কঠিন সময় মোকাবিলা করা দেখতে হয়নি। আজকাল মনে হয় সেই সময় কেউ আওয়ামী লীগবিরোধী রাজনীতি করেনি।

চীনা অতিবাম আর অতিডান মুসলিম লীগ নেতাদের সঙ্গে একদল মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে জিয়া গড়লেন ককটেল পার্টি বিএনপি। সেই কঠিন দিনগুলোয় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ মহান নেতার আদর্শে নিজেদের সুসংগঠিত শক্তিশালী করলেন। দেশের ছাত্রসংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগের ফলাফল ছিল আশার আলো। সেদিন ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর নামটাই নিষিদ্ধ করেনি হত্যাকান্ডের বিচার বন্ধে ইনডেমনিটি আইনকে বৈধতাই দেওয়া হয়নি, সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের অর্জনগুলো মুছে ফেলা হয়। সে সময় থেকেই বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার দাবিতে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে হরতাল হতো। আর পোস্টার হতো ‘কাঁদো বাঙালি কাঁদো’। আমার স্কুল থেকে গোটা ছাত্রজীবনেই স্লোগান ছিল, ‘এক মুজিবের রক্ত থেকে লক্ষ মুজিব জন্ম নেবে’, ‘এক মুজিব লোকান্তরে লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’। অন্নদাশঙ্কর রায় আর কবি নির্মলেন্দু গুণের লেখা ছিল সেদিন আমাদের প্রাণশক্তি। সেদিন আর কোনো দল বিচারও চায়নি, শোক দিবসও পালন করেনি। খুনিরা দম্ভে নাজাত দিবস পালন করত। অবশেষে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা দলের সভানেত্রী হয়ে এলেন আর লড়াইয়ে নামলেন। সামরিক শাসনের অবসানের পর দলকে ক্ষমতায় এনে সেই আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচার করলেন। ঘাতকদের ফাঁসি হলো। জাতি অভিশাপমুক্ত হলো। কেবল ষড়যন্ত্রের চিত্রনাট্য উন্মোচন হয়নি আজও, ষড়যন্ত্রের নেপথ্য কুশীলবদের মুখ উন্মোচিত হয়নি।

জাতির পিতাকে হারানোর বেদনা ও শূন্যতা পূরণ হলো না। এমন দীর্ঘদেহী সুদর্শন পুরুষ ও বাঙালি যিনি গোটা দেশ ও জনগণকে ভালোবাসতেন এবং বিশ্বরাজনীতির এমন মহানায়ক রাজনীতির কবি আর কোনো দিন আসবেন না। তাঁকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত রাষ্ট্রের আদর্শকেই হত্যা করেনি, দেশের আত্মাকেই হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুর নির্লোভ দেশপ্রেমের আদর্শকেই আজ চিন্তা-চেতনায় লালন করে কর্মে প্রয়োগ বড় দায়িত্ব। তিনি জাতির পিতা, জাতির নেতা। বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশের আদর্শ। বাংলাদেশের আরেক নাম বঙ্গবন্ধু। শোকের মাসে কেবল কালো শোকগাথায় স্মৃতিচারণা আর আলোচনা, দোয়া মাহফিল আর গরু জবাই করে বিরিয়ানির উৎসব করলেই হবে না, তাঁর আদর্শ লালন ও বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা নিতে হবে। তাঁর আত্মা সেদিন শান্তি পাবে যেদিন তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত রাষ্ট্রে পরিণত হবে। তিনি আজীবন নির্লোভ সাদামাটা নিরাভরণ আত্মমর্যাদার জীবনযাপন করেছেন এবং তা অনুসরণের তাগিদ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বারবার তিনি আত্মসমালোচনা, আত্মসংযম ও আত্মশুদ্ধির তাগিদ দিয়েছেন। নেতা-কর্মীদের আজ উপলব্ধি করতে হবে সেই তাগিদ ফুরিয়ে যায়নি। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, ‘আমার কৃষক আমার শ্রমিক ঘুষ খায় না, দুর্নীতি করে না, দুর্নীতি করে শিক্ষিতরা। কালোবাজারি আমার কৃষক-শ্রমিকরা হয় না, শিক্ষিতরাই হয়।’ আজকের বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর সেই তাগিদগুলো ফুরিয়ে যায়নি বরং বেড়েছে। সমাজে ঘুষ দুর্নীতি সীমাহীন। অর্থনৈতিক লুটপাট ও বিদেশে অর্থ পাচার নজিরবিহীন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করলে এ অন্যায়কে, এ দুর্নীতিকে রুখতেই হবে। মন্ত্রী-এমপি নেতাদের নির্লোভ চরিত্রে মানবসেবা করতে হবে। সরকারি কর্মচারীদের জনগণের সঙ্গে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তারা জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে, জনগণের সন্তান। তাদের এ মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে।

বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘সমস্ত সরকারি কর্মচারীদেরই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন। গরিবের ওপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে। জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী, এ কথা মনে রাখতে হবে। আমি বা আপনারা সবাই মৃত্যুর পর সামান্য কয়েক গজ কাপড় ছাড়া সঙ্গে আর কিছুই নিয়ে যাব না। তবে কেন আপনারা মানুষকে শোষণ করবেন, মানুষের ওপর অত্যাচার করবেন? দেশের সাধারণ মানুষ, যারা আজও দুঃখী, যারা আজও নিরন্তর সংগ্রাম করে বেঁচে আছে তাদের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখকে শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির উপজীব্য করার জন্য শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিসেবীদের প্রতি আহ্‌বান জানাচ্ছি।’ তাঁর মতো দেশপ্রেমিক নেতা, তাঁর মতো মানুষের প্রতি অতি গভীর মমত্ববোধ আর কেউ কখনো রাখেননি। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, ‘আমার বড় শক্তি হচ্ছে আমি দেশের মানুষকে ভালোবাসি। আর বড় দুর্বলতা হচ্ছে মানুষকে বেশি ভালোবাসি।’ বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসলে, বঙ্গবন্ধুর রক্তঋণের উত্তরাধিকার বহন করলে তাঁর আদর্শ অন্তরের গভীরে ঠাঁই দিতে হবে। চিন্তা-চেতনায় লালন করতে হবে। এবং কর্মে তা প্রয়োগ করে প্রমাণ করতে হবে। লোভ-লালসা ও যেনতেন উপায়ে অর্থবিত্ত কামানোর নেশায় পতিত কেউ বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী হতে পারে না। তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’ টেবিলের ওপরে রাখার জন্য নয়, হৃদয় দিয়ে পাঠ করে তা ধারণ করার এবং বাঙালির এ মহত্তম নেতাকে জানার এবং তা অনুশীলন করার।

মার্কিন সেনাবাহিনী আফগান তালেবানদের ক্ষমতাচ্যুত করে কঠোরভাবে দমন করে দুই দশক তাদের কর্মকান্ড বহাল রেখে চলে যেতেই সেই উগ্র তালেবানরা আবার অস্ত্রহাতে সংগঠিতভাবে আফগান সেনাবাহিনীকে নাস্তানাবুদ করে একের পর এক শহর দখল করতে করতে শেষ পর্যন্ত কাবুলের পতন ঘটায়। প্রেসিডেন্ট হাউস দখলে নেয়। তার আগেই রক্তপাতহীন এ অভ্যুত্থানের মুখে দেশটির প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি অন্য দেশে পালিয়ে যান এবং পদত্যাগ করেন। তালেবানরা সরকার গঠন এবং তাদের শাসন কায়েম করবে। সেই উগ্র তালেবান নেতা অন্ধ মোল্লা ওমরের পুত্র এ যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। আফগানিস্তানের ক্ষমতা ফের তালেবানের দখলে নেওয়া উপমহাদেশের জন্যই নয় বিশ্বের জন্য উদ্বেগ উৎকণ্ঠা ও পর্যবেক্ষণের বিষয়। দুই দশক শাসন করে প্রমাণ করেছে বন্দুকের জোরে দমন করে রাখা যায় না। জনগণকে তালেবানদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মনোজগতে পরিবর্তন ঘটিয়ে একটি শক্তিশালী অসাম্প্রদায়িক বা উদার রাজনৈতিক দল গঠনে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। ফের বোরকা কেনার হিড়িক। সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত। বিমানে চড়ে দেশ ছেড়ে পালানোর দৃশ্য অবলোকন করছে বিশ্ব। আফগানিস্তানের পাশে আরেক ব্যর্থরাষ্ট্র পাকিস্তান যেটি ধর্মান্ধ আর সেনাতন্ত্রে ক্ষতবিক্ষত। উগ্র সাম্প্রদায়িকতা রাষ্ট্রের চরিত্র। এ দুর্বল রাষ্ট্রের সঙ্গে তালেবানদের সম্পর্ক গভীরে গড়ালে সার্কভুক্ত দেশগুলোয় কী প্রভাব পড়ে তা চিন্তার বিষয়। উগ্র ধর্মান্ধ শক্তি কখনো মানবতার কল্যাণ বয়ে আনে না। আফগানিস্তান ও পাকিস্তান দুটি সার্কের সদস্য। চীন তালেবানদের সঙ্গে সম্পর্কের চুক্তি করে ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্র সৈন্য প্রত্যাহারের আগে তালেবানদের সঙ্গে সম্পর্ক কোন জায়গায় রেখে গেছে তা সামনে দেখার বিষয়। একটি দেশের জনগণকে চরম বিপদের মুখে যে ফেলে গেছে তা দৃশ্যমান। চীন, রাশিয়া পাকিস্তান, ইরান তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। আমেরিকা দুটি শর্ত দিয়েছে। আর বাংলাদেশকে অনুরোধ করেছিল দেশত্যাগী আফগানদের আশ্রয় দিতে। আমাদের সরকার নাকচ করেছে। মামার বাড়ির আবদার যেন। ১২ লাখ রোহিঙ্গা ফিরিয়ে নেওয়ার তাগিদ নেই, উল্টো তাদের নাগরিকত্ব দানের অনুরোধ। তামাশারও সীমা আছে। আফগান নারী-পুরুষদের বিপদে ফেলে সৈন্য ফিরিয়ে নেওয়ার নেপথ্যে কোনো রহস্য বা গোপন সমঝোতা নেই তো? জনগণ বিপদে পড়লেও প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি গাড়ি ও হেলিকপ্টার ভরে বিপুল টাকা নিয়ে গেছেন। আফগান যুদ্ধে নারী-শিশুরাও জীবন দিয়েছে। অন্যদিকে আফগান বাহিনীকে প্রশিক্ষিত করতে এবং সরঞ্জাম দিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করতে হয়েছে। আল-কায়েদার আক্রমণের কারণে ২০০১ সালের ৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বাহিনী তালেবান ও আল-কায়েদার স্থাপনায় হামলা শুরু করে। আর ১৩ নভেম্বর তালেবান সরকারের পতন ঘটে। ২০০৫ সালে তালেবানরা আত্মঘাতী হামলা শুরু করলে আফগানিস্তানে ন্যাশনাল আর্মি ও পুলিশ বাহিনী গড়তে হয় পশ্চিমা বাহিনীগুলোকে। এজন্য খরচ হয় ৯ হাজার কোটি ডলার। আর অবকাঠামো উন্নয়নে ১৪ হাজার কোটি ডলার ব্যয় করেছে। আর আফগান সরকার পরিচালনায় ব্যয় করেছে সাড়ে ৩ হাজার কোটি ডলার। ১ লাখ মার্কিন সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল। কিন্তু দুই দশক পর তালেবানদের আক্রমণের মুখে আফগান সরকার তাসের ঘরের মতো উড়ে গেল। এর বিচার-বিশ্লেষণ আন্তর্জাতিকভাবে এখন চলবে। ফলাফল আসলে কী দাঁড়াল। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক শক্তি ক্ষমতায় থাকলেও উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির তৎপরতা রয়েছে। জঙ্গিবাদ দমনের মতো শেখ হাসিনার সরকার এদেরও দমিয়ে রেখেছে। কিছুদিন আগে হেফাজতে ইসলাম যে উগ্রতা শুরু করেছিল তাদের উগপন্থি নেতাদের আটক না করলে আজকে তালেবানদের এ উত্থান ও ক্ষমতা দখলের মুখে তারা এখানে উল্লাস করত। উগ্র সাম্প্রদায়িকতাকে উসকানি দিত। বাংলাদেশের বড় শক্তি এখানকার মুসলমানরা আল্লাহভীরু ধর্মপ্রাণ কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। আর উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কখনই গ্রহণ করেনি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

এই মাত্র | শোবিজ

ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা
ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

২৮ মিনিট আগে | পর্যটন

এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক
এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

৩১ মিনিট আগে | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে