শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবানদের ক্ষমতা দখলের নেপথ্য রহস্যটা কোথায়

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানদের ক্ষমতা দখলের নেপথ্য রহস্যটা কোথায়

জাতীয় শোক দিবস গেছে। শোকের মাস শেষ হয়নি। আর নেতৃত্বের সেই শূন্যতার ক্ষতি অনন্তকাল জাতিকে বহন করতে হবে। মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক মর্মান্তিক হত্যাকান্ডটি ঘটেছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে এ দেশের বিপথগামী সেনা কর্মকর্তারা হত্যা করেছিল ধানমন্ডির বাড়িটিতে। যে বাড়িটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসের ঠিকানা। ৩২ নম্বর বললেই আর কিছু বলতে হয় না। সেই রক্তের ওপর দিয়ে বিশ্বাসঘাতক মীর জাফরের ভূমিকায় এসেছিল খন্দকার মোশতাক আহমদ। যাকে মুক্তিযুদ্ধ থেকে সবাই চিনলেও বঙ্গবন্ধু চিনলেন না। একটা বিষধর কালসাপকে তিনি বিশ্বাস করে পাশেই রেখেছিলেন। দেশি-বিদেশি অনেকেই সতর্ক করলেও বঙ্গবন্ধু আমলে নেননি। ষড়যন্ত্র চারদিকে ডালপালা মেলে গভীর অন্ধকার নেমেছিল। চারদিকেই একটা কিছু ঘটছে এমন আলোচনাও ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে কেউ সতর্ক করে বিশ্বাস করাতে পারেনি। পাকিস্তানিরা যাকে হত্যা করতে পারেনি তাকে দেশের সন্তানরা হত্যা করবে বিশ্বাসই করতেন না। অথচ হত্যাকান্ড শেষে সংবিধান লঙ্ঘন করে অবৈধ সরকার গঠন ও খুনিদের উল্লাস চলছিল। সামরিক শাসন আর কারফিউতে জনগণ স্তম্ভিত নির্বাক বেদনাহত। সামরিক নেতৃত্ব, সিভিল প্রশাসন খুনিদের কাছে আনুগত্য প্রকাশ করেছিল। কেউ কাপুরুষের মতো, কেউ ষড়যন্ত্রের নেপথ্য নায়ক হয়ে। বাকশাল গঠনে অগোছালো দলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রতিরোধের ডাক দিতে পারেনি। সামরিক নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ড প্রতিরোধে যেমন ব্যর্থ হয়েছে তেমনি ব্যর্থ হয়েছে একদল খুনির শাসন প্রতিরোধ করে সাংবিধানিক ধারা অব্যাহত রাখতে। যখন বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রীরা খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছিলেন, কেউবা অনুষ্ঠান পরিচালনা করছিলেন আর কেউ উপভোগ করছিলেন, উপস্থিত হয়ে বৈধতা দিয়েছিলেন তখন ধানমন্ডির বাড়িটিতে অনাদরে পড়ে ছিল জাতির পিতার বুলেটবিদ্ধ রক্তাক্ত লাশ। যিনি জীবনের ১৪ বছর কারাগারে কাটিয়ে, দুবার ফাঁসির মুখেও আপস না করে বাঙালি জাতিকে এক মোহনায় এনে কী কঠিন সংগ্রামে বাংলাদেশের জন্ম দিলেন তাঁকেই নিজ দেশের খুনিরা হত্যা করেছিল। তাঁর লাশকেও তাঁরা সেদিন ভয় পেয়েছিল। কড়া পাহারায় হেলিকপ্টারে করে টুঙ্গিপাড়ায় নিয়ে কবর দিতে চাইলে ইমামের আপত্তিতে গোসল কাফন ও জানাজা পরিয়ে দাফন করা হয়। জানাজায় বন্দুকের মুখে মানুষকে শরিক হতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর সামরিক নেতৃত্ব খুনিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে তাদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ লজ্জা গ্লানিকরই নয় অপার রহস্যের। একদিকে ক্যু-পাল্টা ক্যু, আরেকদিকে জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা। আওয়ামী লীগ নেতাদের দেশজুড়ে নির্যাতন করে কারাগারে নিক্ষেপ, কেউবা দেশান্তরি। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের নেতৃত্বে প্রতিরোধযুদ্ধে গেছেন ১৮ হাজার তরুণ নেতা। বঙ্গবন্ধু দ্রুত যুদ্ধবিধ্বস্ত একটা দেশকে ঘুরে দাঁড় করিয়েছিলেন অথচ তাঁকে দুই দন্ড শান্তি দেওয়া হয়নি। দেশ-বিদেশের ষড়যন্ত্রে দলে ভাঙন। কি উগ্র হঠকারিতা। জ্বালাও-পোড়াও হত্যাকান্ড। মুজিব উৎখাতের নামে নাশকতা। শ্রেণিশত্রু খতমের নামে সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টির গোপন সন্ত্রাস তান্ডব। অতিবামদের তৎপরতা আর আওয়ামী লীগের একটি উন্নাসিক নেতা-কর্মী ও নানামুখী অপপ্রচার ও হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিল। সেনাশাসক জিয়া সায়েমকে সরিয়ে এলেন ক্ষমতায়। সেই অন্ধকার সামরিক শাসনের জমানায় কত ফাঁসি দিলেন! বঙ্গবন্ধুর আদর্শের নেতা-কর্মীদের দমন-নির্যাতন আর কারাদহন দিলেন। তবু বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নেতা-কর্মীরা ঘুরে দাঁড়ালেন। ক্ষমতার ১২ বছরে আজ গোটা বাংলাদেশ যেন আওয়ামী লীগ। চারদিকে মুজিব ও শেখ হাসিনার বন্দনা চলছে। অথচ সেই ’৭৫-উত্তর অন্ধকার সময়ে আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগ রাজপথে কোনো মিত্রের সন্ধান পায়নি। মস্কোপন্থিরা গেলেন জিয়ার খাল কাটা বিপ্লবে। উগ্রপন্থি ও চীনা অতিবিপ্লবীদের চলল মুজিববিদ্বেষ, আওয়ামী লীগবিরোধী তৎপরতা। কী ভয়ংকর দুঃসময় বঙ্গবন্ধুর আদর্শে পথহাঁটা নেতা-কর্মীদের। একদিকে মার্শাল ল, আরেকদিকে উগ্র রাজনৈতিক শক্তির নানামুখী অপপ্রচার আর প্রতিরোধ। আজকের আওয়ামী লীগের সবাইকে সেই কঠিন সময় মোকাবিলা করা দেখতে হয়নি। আজকাল মনে হয় সেই সময় কেউ আওয়ামী লীগবিরোধী রাজনীতি করেনি।

চীনা অতিবাম আর অতিডান মুসলিম লীগ নেতাদের সঙ্গে একদল মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে জিয়া গড়লেন ককটেল পার্টি বিএনপি। সেই কঠিন দিনগুলোয় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ মহান নেতার আদর্শে নিজেদের সুসংগঠিত শক্তিশালী করলেন। দেশের ছাত্রসংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগের ফলাফল ছিল আশার আলো। সেদিন ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর নামটাই নিষিদ্ধ করেনি হত্যাকান্ডের বিচার বন্ধে ইনডেমনিটি আইনকে বৈধতাই দেওয়া হয়নি, সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের অর্জনগুলো মুছে ফেলা হয়। সে সময় থেকেই বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার দাবিতে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে হরতাল হতো। আর পোস্টার হতো ‘কাঁদো বাঙালি কাঁদো’। আমার স্কুল থেকে গোটা ছাত্রজীবনেই স্লোগান ছিল, ‘এক মুজিবের রক্ত থেকে লক্ষ মুজিব জন্ম নেবে’, ‘এক মুজিব লোকান্তরে লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’। অন্নদাশঙ্কর রায় আর কবি নির্মলেন্দু গুণের লেখা ছিল সেদিন আমাদের প্রাণশক্তি। সেদিন আর কোনো দল বিচারও চায়নি, শোক দিবসও পালন করেনি। খুনিরা দম্ভে নাজাত দিবস পালন করত। অবশেষে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা দলের সভানেত্রী হয়ে এলেন আর লড়াইয়ে নামলেন। সামরিক শাসনের অবসানের পর দলকে ক্ষমতায় এনে সেই আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচার করলেন। ঘাতকদের ফাঁসি হলো। জাতি অভিশাপমুক্ত হলো। কেবল ষড়যন্ত্রের চিত্রনাট্য উন্মোচন হয়নি আজও, ষড়যন্ত্রের নেপথ্য কুশীলবদের মুখ উন্মোচিত হয়নি।

জাতির পিতাকে হারানোর বেদনা ও শূন্যতা পূরণ হলো না। এমন দীর্ঘদেহী সুদর্শন পুরুষ ও বাঙালি যিনি গোটা দেশ ও জনগণকে ভালোবাসতেন এবং বিশ্বরাজনীতির এমন মহানায়ক রাজনীতির কবি আর কোনো দিন আসবেন না। তাঁকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত রাষ্ট্রের আদর্শকেই হত্যা করেনি, দেশের আত্মাকেই হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুর নির্লোভ দেশপ্রেমের আদর্শকেই আজ চিন্তা-চেতনায় লালন করে কর্মে প্রয়োগ বড় দায়িত্ব। তিনি জাতির পিতা, জাতির নেতা। বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশের আদর্শ। বাংলাদেশের আরেক নাম বঙ্গবন্ধু। শোকের মাসে কেবল কালো শোকগাথায় স্মৃতিচারণা আর আলোচনা, দোয়া মাহফিল আর গরু জবাই করে বিরিয়ানির উৎসব করলেই হবে না, তাঁর আদর্শ লালন ও বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা নিতে হবে। তাঁর আত্মা সেদিন শান্তি পাবে যেদিন তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত রাষ্ট্রে পরিণত হবে। তিনি আজীবন নির্লোভ সাদামাটা নিরাভরণ আত্মমর্যাদার জীবনযাপন করেছেন এবং তা অনুসরণের তাগিদ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বারবার তিনি আত্মসমালোচনা, আত্মসংযম ও আত্মশুদ্ধির তাগিদ দিয়েছেন। নেতা-কর্মীদের আজ উপলব্ধি করতে হবে সেই তাগিদ ফুরিয়ে যায়নি। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, ‘আমার কৃষক আমার শ্রমিক ঘুষ খায় না, দুর্নীতি করে না, দুর্নীতি করে শিক্ষিতরা। কালোবাজারি আমার কৃষক-শ্রমিকরা হয় না, শিক্ষিতরাই হয়।’ আজকের বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর সেই তাগিদগুলো ফুরিয়ে যায়নি বরং বেড়েছে। সমাজে ঘুষ দুর্নীতি সীমাহীন। অর্থনৈতিক লুটপাট ও বিদেশে অর্থ পাচার নজিরবিহীন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করলে এ অন্যায়কে, এ দুর্নীতিকে রুখতেই হবে। মন্ত্রী-এমপি নেতাদের নির্লোভ চরিত্রে মানবসেবা করতে হবে। সরকারি কর্মচারীদের জনগণের সঙ্গে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তারা জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে, জনগণের সন্তান। তাদের এ মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে।

বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘সমস্ত সরকারি কর্মচারীদেরই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন। গরিবের ওপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে। জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী, এ কথা মনে রাখতে হবে। আমি বা আপনারা সবাই মৃত্যুর পর সামান্য কয়েক গজ কাপড় ছাড়া সঙ্গে আর কিছুই নিয়ে যাব না। তবে কেন আপনারা মানুষকে শোষণ করবেন, মানুষের ওপর অত্যাচার করবেন? দেশের সাধারণ মানুষ, যারা আজও দুঃখী, যারা আজও নিরন্তর সংগ্রাম করে বেঁচে আছে তাদের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখকে শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির উপজীব্য করার জন্য শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিসেবীদের প্রতি আহ্‌বান জানাচ্ছি।’ তাঁর মতো দেশপ্রেমিক নেতা, তাঁর মতো মানুষের প্রতি অতি গভীর মমত্ববোধ আর কেউ কখনো রাখেননি। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, ‘আমার বড় শক্তি হচ্ছে আমি দেশের মানুষকে ভালোবাসি। আর বড় দুর্বলতা হচ্ছে মানুষকে বেশি ভালোবাসি।’ বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসলে, বঙ্গবন্ধুর রক্তঋণের উত্তরাধিকার বহন করলে তাঁর আদর্শ অন্তরের গভীরে ঠাঁই দিতে হবে। চিন্তা-চেতনায় লালন করতে হবে। এবং কর্মে তা প্রয়োগ করে প্রমাণ করতে হবে। লোভ-লালসা ও যেনতেন উপায়ে অর্থবিত্ত কামানোর নেশায় পতিত কেউ বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী হতে পারে না। তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’ টেবিলের ওপরে রাখার জন্য নয়, হৃদয় দিয়ে পাঠ করে তা ধারণ করার এবং বাঙালির এ মহত্তম নেতাকে জানার এবং তা অনুশীলন করার।

মার্কিন সেনাবাহিনী আফগান তালেবানদের ক্ষমতাচ্যুত করে কঠোরভাবে দমন করে দুই দশক তাদের কর্মকান্ড বহাল রেখে চলে যেতেই সেই উগ্র তালেবানরা আবার অস্ত্রহাতে সংগঠিতভাবে আফগান সেনাবাহিনীকে নাস্তানাবুদ করে একের পর এক শহর দখল করতে করতে শেষ পর্যন্ত কাবুলের পতন ঘটায়। প্রেসিডেন্ট হাউস দখলে নেয়। তার আগেই রক্তপাতহীন এ অভ্যুত্থানের মুখে দেশটির প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি অন্য দেশে পালিয়ে যান এবং পদত্যাগ করেন। তালেবানরা সরকার গঠন এবং তাদের শাসন কায়েম করবে। সেই উগ্র তালেবান নেতা অন্ধ মোল্লা ওমরের পুত্র এ যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। আফগানিস্তানের ক্ষমতা ফের তালেবানের দখলে নেওয়া উপমহাদেশের জন্যই নয় বিশ্বের জন্য উদ্বেগ উৎকণ্ঠা ও পর্যবেক্ষণের বিষয়। দুই দশক শাসন করে প্রমাণ করেছে বন্দুকের জোরে দমন করে রাখা যায় না। জনগণকে তালেবানদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মনোজগতে পরিবর্তন ঘটিয়ে একটি শক্তিশালী অসাম্প্রদায়িক বা উদার রাজনৈতিক দল গঠনে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। ফের বোরকা কেনার হিড়িক। সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত। বিমানে চড়ে দেশ ছেড়ে পালানোর দৃশ্য অবলোকন করছে বিশ্ব। আফগানিস্তানের পাশে আরেক ব্যর্থরাষ্ট্র পাকিস্তান যেটি ধর্মান্ধ আর সেনাতন্ত্রে ক্ষতবিক্ষত। উগ্র সাম্প্রদায়িকতা রাষ্ট্রের চরিত্র। এ দুর্বল রাষ্ট্রের সঙ্গে তালেবানদের সম্পর্ক গভীরে গড়ালে সার্কভুক্ত দেশগুলোয় কী প্রভাব পড়ে তা চিন্তার বিষয়। উগ্র ধর্মান্ধ শক্তি কখনো মানবতার কল্যাণ বয়ে আনে না। আফগানিস্তান ও পাকিস্তান দুটি সার্কের সদস্য। চীন তালেবানদের সঙ্গে সম্পর্কের চুক্তি করে ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্র সৈন্য প্রত্যাহারের আগে তালেবানদের সঙ্গে সম্পর্ক কোন জায়গায় রেখে গেছে তা সামনে দেখার বিষয়। একটি দেশের জনগণকে চরম বিপদের মুখে যে ফেলে গেছে তা দৃশ্যমান। চীন, রাশিয়া পাকিস্তান, ইরান তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। আমেরিকা দুটি শর্ত দিয়েছে। আর বাংলাদেশকে অনুরোধ করেছিল দেশত্যাগী আফগানদের আশ্রয় দিতে। আমাদের সরকার নাকচ করেছে। মামার বাড়ির আবদার যেন। ১২ লাখ রোহিঙ্গা ফিরিয়ে নেওয়ার তাগিদ নেই, উল্টো তাদের নাগরিকত্ব দানের অনুরোধ। তামাশারও সীমা আছে। আফগান নারী-পুরুষদের বিপদে ফেলে সৈন্য ফিরিয়ে নেওয়ার নেপথ্যে কোনো রহস্য বা গোপন সমঝোতা নেই তো? জনগণ বিপদে পড়লেও প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি গাড়ি ও হেলিকপ্টার ভরে বিপুল টাকা নিয়ে গেছেন। আফগান যুদ্ধে নারী-শিশুরাও জীবন দিয়েছে। অন্যদিকে আফগান বাহিনীকে প্রশিক্ষিত করতে এবং সরঞ্জাম দিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করতে হয়েছে। আল-কায়েদার আক্রমণের কারণে ২০০১ সালের ৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বাহিনী তালেবান ও আল-কায়েদার স্থাপনায় হামলা শুরু করে। আর ১৩ নভেম্বর তালেবান সরকারের পতন ঘটে। ২০০৫ সালে তালেবানরা আত্মঘাতী হামলা শুরু করলে আফগানিস্তানে ন্যাশনাল আর্মি ও পুলিশ বাহিনী গড়তে হয় পশ্চিমা বাহিনীগুলোকে। এজন্য খরচ হয় ৯ হাজার কোটি ডলার। আর অবকাঠামো উন্নয়নে ১৪ হাজার কোটি ডলার ব্যয় করেছে। আর আফগান সরকার পরিচালনায় ব্যয় করেছে সাড়ে ৩ হাজার কোটি ডলার। ১ লাখ মার্কিন সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল। কিন্তু দুই দশক পর তালেবানদের আক্রমণের মুখে আফগান সরকার তাসের ঘরের মতো উড়ে গেল। এর বিচার-বিশ্লেষণ আন্তর্জাতিকভাবে এখন চলবে। ফলাফল আসলে কী দাঁড়াল। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক শক্তি ক্ষমতায় থাকলেও উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির তৎপরতা রয়েছে। জঙ্গিবাদ দমনের মতো শেখ হাসিনার সরকার এদেরও দমিয়ে রেখেছে। কিছুদিন আগে হেফাজতে ইসলাম যে উগ্রতা শুরু করেছিল তাদের উগপন্থি নেতাদের আটক না করলে আজকে তালেবানদের এ উত্থান ও ক্ষমতা দখলের মুখে তারা এখানে উল্লাস করত। উগ্র সাম্প্রদায়িকতাকে উসকানি দিত। বাংলাদেশের বড় শক্তি এখানকার মুসলমানরা আল্লাহভীরু ধর্মপ্রাণ কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। আর উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কখনই গ্রহণ করেনি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার

২৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় পণ্যসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় পণ্যসহ গ্রেফতার ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্র উদ্ধার
মহেশখালীতে অস্ত্র উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটে যুবদলকর্মী খুন
সিলেটে যুবদলকর্মী খুন

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক ব্যবসায়ী আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক ব্যবসায়ী আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাকসুর পুনঃতফসিল ঘোষণা, আগামী ১১ সেপ্টেম্বর ভোট
জাকসুর পুনঃতফসিল ঘোষণা, আগামী ১১ সেপ্টেম্বর ভোট

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ এখনো কাঠামোগতভাবে কাজ করছে না : নৌ উপদেষ্টা
পুলিশ এখনো কাঠামোগতভাবে কাজ করছে না : নৌ উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে হত্যা: ২৩ বছর পর স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে হত্যা: ২৩ বছর পর স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত পরীক্ষা ও ফল প্রকাশের দাবিতে বিভাগে তালা ইবি শিক্ষার্থীদের
দ্রুত পরীক্ষা ও ফল প্রকাশের দাবিতে বিভাগে তালা ইবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল
এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চট্টগ্রামে চাকরিচ্যুত ব্যাংকারদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে চাকরিচ্যুত ব্যাংকারদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু সোমবার
হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে ক্লোরিন গ্যাস লিক, হাসপাতালে ৬০০-এর বেশি শিয়া তীর্থযাত্রী
ইরাকে ক্লোরিন গ্যাস লিক, হাসপাতালে ৬০০-এর বেশি শিয়া তীর্থযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে জামালপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে জামালপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার ৭
সিলেটে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইনজীবী আলিফ হত্যা, বাদীর উপস্থিতিতে শুনানি ২৫ আগস্ট
আইনজীবী আলিফ হত্যা, বাদীর উপস্থিতিতে শুনানি ২৫ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যা মামলায় জামিনে এসে খুন হলেন বৃদ্ধ
হত্যা মামলায় জামিনে এসে খুন হলেন বৃদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
ঝিনাইদহে শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে তিন যুবককে গণপিটুনি
চোর সন্দেহে তিন যুবককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক যুদ্ধ হলে বিশ্বজুড়ে ভয়াবহ খাদ্য সংকট দেখা দেবে : গবেষণা
পারমাণবিক যুদ্ধ হলে বিশ্বজুড়ে ভয়াবহ খাদ্য সংকট দেখা দেবে : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় দলের ফিটনেস টেস্টে এগিয়ে নাহিদ
জাতীয় দলের ফিটনেস টেস্টে এগিয়ে নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’
‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্রের খোঁজ দিলে মিলবে পুরস্কার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্রের খোঁজ দিলে মিলবে পুরস্কার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

বৈষম্যকে লাল কার্ড
বৈষম্যকে লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়