শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

বাঙালিদের সুর ও কণ্ঠে বলিউড মাত

আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালিদের সুর ও কণ্ঠে বলিউড মাত

আজ অবধি অসংখ্য বাঙালি অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালক, টেকনিশিয়ান বলিউডে তাঁদের অসাধারণ কাজের চিহ্ন রেখেছেন। কিন্তু আজ কথা বলব শুধু সংগীতাঙ্গনের কথা।  নিজেদের কণ্ঠ ও সুর দিয়ে বলিউডে তাঁরা কেবল সুনামই কুড়াননি, রীতিমতো ইতিহাস গড়েছেন।

 

শচীন দেব বর্মণ

কুমিল্লার ছেলে শচীন দেব বর্মণ। কলকাতায় রেডিওতে শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেন। প্রথমে বাংলা ছবিতে সংগীত পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু, পরে বলিউড সংগীতে ১৯৪৬ থেকে ১৯৭৫ অবধি একাধারে শিল্পী ও সুরকার হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন। সেরাদের সেরা একজন সংগীতজ্ঞ তিনি। বলিউড সংগীতে তাঁর অবদান অপরিসীম।

 

গীতা দত্ত

গীতা দত্ত

ফরিদপুরে এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে জন্ম। পরে কলকাতা হয়ে মুম্বাই স্থায়ী হয়ে ১৯৪৬ থেকে ক্যারিয়ার শুরু করেন। অসম্ভব মিষ্টি কণ্ঠের অধিকারী, সমসাময়িক অন্যদের থেকে ছিলেন অধিক গুণসম্পন্ন। কিন্তু ব্যক্তিজীবন বারবার আঘাত হেনেছে তাঁর ক্যারিয়ারে এবং মাত্র ৪১ বছর বয়সে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে পরলোকগমন করেন।

 

মান্না দে

মান্না দে

বাংলার আরেক রত্ন প্রবোধ চন্দ্র দে, যাকে আমরা চিনি মান্না দে নামে। জন্ম কলকাতায়। কাকা সংগীতজ্ঞ কৃষ্ণ চন্দ্র দের অনুপ্রেরণায় গানের ভুবনে প্রবেশ এবং মুম্বাই যাত্রা। ১৯৪২ থেকে শুরু করেন প্লেব্যাক, ক্ল্যাসিকাল মিউজিকে ছিলেন খুব দক্ষ, সঙ্গে ফিল্ম মিউজিকেও অসাধারণ। ১৯৭৬ অবধি ছিলেন নিয়মিত, পরবর্তীতে টুকটাক ফিল্ম, অ্যালবাম, ভজন, গজল গাইতেন।

 

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

অসম্ভব সুন্দর পুরুষ কণ্ঠের তালিকা করতে গেলে হেমন্ত কুমার আসবেন প্রথম দিকেই। রবীন্দ্রসংগীতে এক অন্য মাত্রা দিয়েছেন তিনি। জন্ম বারানসি মামার বাড়ি, পিতৃঘর কলকাতায়। রেডিওতে কাজ শুরু করেন প্রথমে, পরে বাংলা ফিল্মে শিল্পী ও সংগীত পরিচালক হিসেবে তুমুল জনপ্রিয় হন। বলিউডে শুরু ১৯৪৪ সালে, পরে মুম্বাইয়ের স্থায়ী বাসিন্দা হয়ে প্রচুর কাজ করেন। ফিল্ম প্রযোজনাও করা হয়েছিল।

 

আর ডি বর্মণ

আর ডি বর্মণ

বাবার যোগ্য উত্তরসূরি। জন্ম কলকাতায়। ৯ বছর বয়সেই প্রথম গানের জন্য সুর বানিয়ে ফেলেন। বাবার সঙ্গে সহকারী হয়ে কাজ শুরু। পরবর্তীতে ১৯৬১ থেকে পুরোদমে সংগীত পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু। বলিউড সংগীতে অনেক নতুনত্ব এনেছেন তিনি। তাঁর কম্পোজিশনে ছিল অনেক বৈচিত্র্য। যেমন করেছেন ক্ল্যাসিকাল, রোমান্টিক তেমনই করেছেন রক, পপ মিউজিকের প্রচলন বলিউডে। শেষের দিকে এই গুণী যথাযোগ্য কদর পাননি, যা তাঁর প্রাপ্য ছিল।

 

সলিল চৌধুরী

সংগীত জগতের আরেক নক্ষত্র সলিল চৌধুরী। একাধারে সংগীতজ্ঞ, কবি, গল্প লেখক। জন্ম কলকাতায়। বাংলা ফিল্মে শুরুর পর ১৯৫৩ থেকে হিন্দি ফিল্মে সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু। কাজ করেছেন অনেক হিন্দি, বাংলা, মালায়ালাম ছবিতে। তাঁর বিশেষত্ব ছিল- তাঁর তৈরি সুর যেমন সমৃদ্ধ তেমনই ছিল শ্রুতিমধুর। তা কখনো পুরনো হওয়ার নয়। লতা মঙ্গেশকরকে অসাধারণ সব গান উপহার দিয়েছেন তিনি।

 

কিশোর কুমার

কিশোর কুমার

আভাস কুমার গাঙ্গুলী ওরফে কিশোর কুমার। বাংলার দেওয়া বলিউডকে সর্বোত্তম উপহার। জন্ম খান্ডবা মধ্যপ্রদেশে। কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াও সংগীতে তিনি ছিলেন দক্ষ এবং অভিনয়েও। প্রথম হিন্দি গান ১৯৪৮-এ গাওয়া হলেও তখন তিনি অভিনয়ে নিয়মিত হয়ে পড়লেন ভাইয়ের ইচ্ছায়। তাঁর বড় ভাই অশোক কুমার তখন খুব জনপ্রিয় নায়ক। পরবর্তীতে এস ডি বর্মণ তাঁর গান শুনে মুগ্ধ হন এবং প্রয়োজনীয় তালিম ও উৎসাহ দেন। যা তাঁর সংগীতজীবনকে করে ধাবমান এবং আমরা পাই মহান এক গায়ক।

 

কুমার শানু

কিশোর কুমারের জন্ম কলকাতায়। পরে মুম্বাইয়ে আগমন। সেখানে সংগীত পরিচালক কল্যাণজি-আনন্দজির সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁদের পরামর্শেই নাম পরিবর্তন। কিশোর কুমারের সঙ্গে কণ্ঠ এবং গানের ধরনে মিল থাকায় মিলিয়ে রাখা হয় কুমার শানু। কিছু গান আগে করলেও ১৯৯০ সালের আশিকি ছবিতে গান গেয়ে হয়ে যান রাতারাতি সুপারস্টার। সংগীত পরিচালকদের প্রথম পছন্দই তখন তিনি। পেয়েছেন প্রচুর সাফল্য। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও নাম লেখান এক দিনে সর্বোচ্চ ২৮ গান গেয়ে।

 

বাপ্পী লাহিড়ী

বাপ্পি লাহিড়ী

বলিউডের ডিসকো কিং আরেক বাঙালি অলোকেশ লাহিড়ী ওরফে বাপ্পি লাহিড়ী। বলিউডে ডিসকো গানের জনপ্রিয়তায় তাঁর ভূমিকা অনেক। জন্ম জলপাইগুড়িতে, এক সংগীত সমৃদ্ধ পরিবারে। পিতা-মাতার কাছ থেকেই সংগীতের দীক্ষা নেন। ১৯৭৩ থেকে সংগীত পরিচালক ও শিল্পী হিসেবে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। ডিসকোর সঙ্গে সঙ্গে রোমান্টিক, ক্ল্যাসিকালেও তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন এবং জনপ্রিয়তার চরমে পৌঁছে ছিলেন।

 

অভিজিৎ ভট্টাচার্য

নব্বইয়ের দশকে আরেক বাঙালি বলিউডকে তাঁর সুরে মূর্ছিত করে। তিনি হলেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য। জন্ম কানপুর, উত্তর প্রদেশে। আর ডি বর্মণের সুরে শুরু বলিউডে, কিন্তু সফলতা পান ১৯৯১-এর বাঘি ফিল্মে গান গেয়ে। প্রতিযোগিতা ছিল অনেক, তবুও তিনি আলাদা একটা স্থান করে নিয়েছেন বলিউডে। প্রচুর গান করেছেন। অনেক হিট অ্যালবামেও কাজ করেছেন।

 

প্রীতম চক্রবর্তী

২০০০-এর পরবর্তী সময়ে বলিউডের খুব সফল এক সুরকার বাঙালি প্রীতম চক্রবর্তী। জন্ম কলকাতায়, বিজ্ঞাপন এবং টিভি সিরিয়ালে সুর দেওয়ার মধ্য দিয়ে কাজ শুরু। আরেক বাঙালি সফল সুরকার জিৎ গাঙ্গুলীর সঙ্গে জুটি হয়ে ২০০১ থেকে বলিউডে কাজ শুরু। পরে অবশ্য তাঁরা আলাদা হয়ে যান। ২০০৪-এর ধুম ছবির গান তাঁকে বিশাল সাফল্য এনে দেয়, এরপর শুধুই সফলতা, যা এখনো বিদ্যমান।

 

শান

শান্তনু মুখার্জি ওরফে শান। ২০০০-এর পরবর্তী সময়ের রোমান্টিক এক বাঙালি গায়ক। জন্ম কলকাতায়, বাবা মানস মুখার্জিও ছিলেন সুরকার। মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবাকে হারান। বিজ্ঞাপনে কণ্ঠ দেওয়ার মাধ্যমে অল্প বয়সেই কাজ শুরু। বোন সাগরিকার সঙ্গে মিলে কিছু হিট অ্যালবামেও কাজ করেছেন। ১৯৮৯-এ যখন বয়স ১৭, পারিন্দা ফিল্মের একটি গানে কয়েকটি লাইন গাওয়া হয়। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে বলিউড ক্যারিয়ার শুরু ১৯৯৯ থেকে। এরপর রোমান্টিক গায়ক হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন।

 

শ্রেয়া ঘোষাল

বর্তমান সময়ে বলিউডসহ পুরো ভারতের সব ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি যার অমৃতসম কণ্ঠে মোহিত, তিনি বলিউডের সবচেয়ে সফল বাঙালি গায়িকা শ্রেয়া ঘোষাল। জন্ম মুর্শিদাবাদে, পূর্বপুরুষদের ভিটা আমাদের বিক্রমপুরে। সারে গা মা পা মিউজিক কন্টেস্টে জয়ী হওয়ার পর সঞ্জয় লীলা বানসালি ২০০২-এ সুযোগ দেন দেবদাস ছবিতে গান গাওয়ার। আসলে তার মা লীলা বানসালির নজরে আসেন ঘোষাল প্রথমে, পরে সঞ্জয় লীলা  বানসালি খুঁজে বের করেন ঘোষালকে এবং দেবদাসের পর শুধুই সফলতার ইতিহাস।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা