শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

বাঙালিদের সুর ও কণ্ঠে বলিউড মাত

আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালিদের সুর ও কণ্ঠে বলিউড মাত

আজ অবধি অসংখ্য বাঙালি অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালক, টেকনিশিয়ান বলিউডে তাঁদের অসাধারণ কাজের চিহ্ন রেখেছেন। কিন্তু আজ কথা বলব শুধু সংগীতাঙ্গনের কথা।  নিজেদের কণ্ঠ ও সুর দিয়ে বলিউডে তাঁরা কেবল সুনামই কুড়াননি, রীতিমতো ইতিহাস গড়েছেন।

 

শচীন দেব বর্মণ

কুমিল্লার ছেলে শচীন দেব বর্মণ। কলকাতায় রেডিওতে শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেন। প্রথমে বাংলা ছবিতে সংগীত পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু, পরে বলিউড সংগীতে ১৯৪৬ থেকে ১৯৭৫ অবধি একাধারে শিল্পী ও সুরকার হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন। সেরাদের সেরা একজন সংগীতজ্ঞ তিনি। বলিউড সংগীতে তাঁর অবদান অপরিসীম।

 

গীতা দত্ত

গীতা দত্ত

ফরিদপুরে এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে জন্ম। পরে কলকাতা হয়ে মুম্বাই স্থায়ী হয়ে ১৯৪৬ থেকে ক্যারিয়ার শুরু করেন। অসম্ভব মিষ্টি কণ্ঠের অধিকারী, সমসাময়িক অন্যদের থেকে ছিলেন অধিক গুণসম্পন্ন। কিন্তু ব্যক্তিজীবন বারবার আঘাত হেনেছে তাঁর ক্যারিয়ারে এবং মাত্র ৪১ বছর বয়সে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে পরলোকগমন করেন।

 

মান্না দে

মান্না দে

বাংলার আরেক রত্ন প্রবোধ চন্দ্র দে, যাকে আমরা চিনি মান্না দে নামে। জন্ম কলকাতায়। কাকা সংগীতজ্ঞ কৃষ্ণ চন্দ্র দের অনুপ্রেরণায় গানের ভুবনে প্রবেশ এবং মুম্বাই যাত্রা। ১৯৪২ থেকে শুরু করেন প্লেব্যাক, ক্ল্যাসিকাল মিউজিকে ছিলেন খুব দক্ষ, সঙ্গে ফিল্ম মিউজিকেও অসাধারণ। ১৯৭৬ অবধি ছিলেন নিয়মিত, পরবর্তীতে টুকটাক ফিল্ম, অ্যালবাম, ভজন, গজল গাইতেন।

 

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

অসম্ভব সুন্দর পুরুষ কণ্ঠের তালিকা করতে গেলে হেমন্ত কুমার আসবেন প্রথম দিকেই। রবীন্দ্রসংগীতে এক অন্য মাত্রা দিয়েছেন তিনি। জন্ম বারানসি মামার বাড়ি, পিতৃঘর কলকাতায়। রেডিওতে কাজ শুরু করেন প্রথমে, পরে বাংলা ফিল্মে শিল্পী ও সংগীত পরিচালক হিসেবে তুমুল জনপ্রিয় হন। বলিউডে শুরু ১৯৪৪ সালে, পরে মুম্বাইয়ের স্থায়ী বাসিন্দা হয়ে প্রচুর কাজ করেন। ফিল্ম প্রযোজনাও করা হয়েছিল।

 

আর ডি বর্মণ

আর ডি বর্মণ

বাবার যোগ্য উত্তরসূরি। জন্ম কলকাতায়। ৯ বছর বয়সেই প্রথম গানের জন্য সুর বানিয়ে ফেলেন। বাবার সঙ্গে সহকারী হয়ে কাজ শুরু। পরবর্তীতে ১৯৬১ থেকে পুরোদমে সংগীত পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু। বলিউড সংগীতে অনেক নতুনত্ব এনেছেন তিনি। তাঁর কম্পোজিশনে ছিল অনেক বৈচিত্র্য। যেমন করেছেন ক্ল্যাসিকাল, রোমান্টিক তেমনই করেছেন রক, পপ মিউজিকের প্রচলন বলিউডে। শেষের দিকে এই গুণী যথাযোগ্য কদর পাননি, যা তাঁর প্রাপ্য ছিল।

 

সলিল চৌধুরী

সংগীত জগতের আরেক নক্ষত্র সলিল চৌধুরী। একাধারে সংগীতজ্ঞ, কবি, গল্প লেখক। জন্ম কলকাতায়। বাংলা ফিল্মে শুরুর পর ১৯৫৩ থেকে হিন্দি ফিল্মে সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু। কাজ করেছেন অনেক হিন্দি, বাংলা, মালায়ালাম ছবিতে। তাঁর বিশেষত্ব ছিল- তাঁর তৈরি সুর যেমন সমৃদ্ধ তেমনই ছিল শ্রুতিমধুর। তা কখনো পুরনো হওয়ার নয়। লতা মঙ্গেশকরকে অসাধারণ সব গান উপহার দিয়েছেন তিনি।

 

কিশোর কুমার

কিশোর কুমার

আভাস কুমার গাঙ্গুলী ওরফে কিশোর কুমার। বাংলার দেওয়া বলিউডকে সর্বোত্তম উপহার। জন্ম খান্ডবা মধ্যপ্রদেশে। কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াও সংগীতে তিনি ছিলেন দক্ষ এবং অভিনয়েও। প্রথম হিন্দি গান ১৯৪৮-এ গাওয়া হলেও তখন তিনি অভিনয়ে নিয়মিত হয়ে পড়লেন ভাইয়ের ইচ্ছায়। তাঁর বড় ভাই অশোক কুমার তখন খুব জনপ্রিয় নায়ক। পরবর্তীতে এস ডি বর্মণ তাঁর গান শুনে মুগ্ধ হন এবং প্রয়োজনীয় তালিম ও উৎসাহ দেন। যা তাঁর সংগীতজীবনকে করে ধাবমান এবং আমরা পাই মহান এক গায়ক।

 

কুমার শানু

কিশোর কুমারের জন্ম কলকাতায়। পরে মুম্বাইয়ে আগমন। সেখানে সংগীত পরিচালক কল্যাণজি-আনন্দজির সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁদের পরামর্শেই নাম পরিবর্তন। কিশোর কুমারের সঙ্গে কণ্ঠ এবং গানের ধরনে মিল থাকায় মিলিয়ে রাখা হয় কুমার শানু। কিছু গান আগে করলেও ১৯৯০ সালের আশিকি ছবিতে গান গেয়ে হয়ে যান রাতারাতি সুপারস্টার। সংগীত পরিচালকদের প্রথম পছন্দই তখন তিনি। পেয়েছেন প্রচুর সাফল্য। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও নাম লেখান এক দিনে সর্বোচ্চ ২৮ গান গেয়ে।

 

বাপ্পী লাহিড়ী

বাপ্পি লাহিড়ী

বলিউডের ডিসকো কিং আরেক বাঙালি অলোকেশ লাহিড়ী ওরফে বাপ্পি লাহিড়ী। বলিউডে ডিসকো গানের জনপ্রিয়তায় তাঁর ভূমিকা অনেক। জন্ম জলপাইগুড়িতে, এক সংগীত সমৃদ্ধ পরিবারে। পিতা-মাতার কাছ থেকেই সংগীতের দীক্ষা নেন। ১৯৭৩ থেকে সংগীত পরিচালক ও শিল্পী হিসেবে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। ডিসকোর সঙ্গে সঙ্গে রোমান্টিক, ক্ল্যাসিকালেও তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন এবং জনপ্রিয়তার চরমে পৌঁছে ছিলেন।

 

অভিজিৎ ভট্টাচার্য

নব্বইয়ের দশকে আরেক বাঙালি বলিউডকে তাঁর সুরে মূর্ছিত করে। তিনি হলেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য। জন্ম কানপুর, উত্তর প্রদেশে। আর ডি বর্মণের সুরে শুরু বলিউডে, কিন্তু সফলতা পান ১৯৯১-এর বাঘি ফিল্মে গান গেয়ে। প্রতিযোগিতা ছিল অনেক, তবুও তিনি আলাদা একটা স্থান করে নিয়েছেন বলিউডে। প্রচুর গান করেছেন। অনেক হিট অ্যালবামেও কাজ করেছেন।

 

প্রীতম চক্রবর্তী

২০০০-এর পরবর্তী সময়ে বলিউডের খুব সফল এক সুরকার বাঙালি প্রীতম চক্রবর্তী। জন্ম কলকাতায়, বিজ্ঞাপন এবং টিভি সিরিয়ালে সুর দেওয়ার মধ্য দিয়ে কাজ শুরু। আরেক বাঙালি সফল সুরকার জিৎ গাঙ্গুলীর সঙ্গে জুটি হয়ে ২০০১ থেকে বলিউডে কাজ শুরু। পরে অবশ্য তাঁরা আলাদা হয়ে যান। ২০০৪-এর ধুম ছবির গান তাঁকে বিশাল সাফল্য এনে দেয়, এরপর শুধুই সফলতা, যা এখনো বিদ্যমান।

 

শান

শান্তনু মুখার্জি ওরফে শান। ২০০০-এর পরবর্তী সময়ের রোমান্টিক এক বাঙালি গায়ক। জন্ম কলকাতায়, বাবা মানস মুখার্জিও ছিলেন সুরকার। মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবাকে হারান। বিজ্ঞাপনে কণ্ঠ দেওয়ার মাধ্যমে অল্প বয়সেই কাজ শুরু। বোন সাগরিকার সঙ্গে মিলে কিছু হিট অ্যালবামেও কাজ করেছেন। ১৯৮৯-এ যখন বয়স ১৭, পারিন্দা ফিল্মের একটি গানে কয়েকটি লাইন গাওয়া হয়। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে বলিউড ক্যারিয়ার শুরু ১৯৯৯ থেকে। এরপর রোমান্টিক গায়ক হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন।

 

শ্রেয়া ঘোষাল

বর্তমান সময়ে বলিউডসহ পুরো ভারতের সব ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি যার অমৃতসম কণ্ঠে মোহিত, তিনি বলিউডের সবচেয়ে সফল বাঙালি গায়িকা শ্রেয়া ঘোষাল। জন্ম মুর্শিদাবাদে, পূর্বপুরুষদের ভিটা আমাদের বিক্রমপুরে। সারে গা মা পা মিউজিক কন্টেস্টে জয়ী হওয়ার পর সঞ্জয় লীলা বানসালি ২০০২-এ সুযোগ দেন দেবদাস ছবিতে গান গাওয়ার। আসলে তার মা লীলা বানসালির নজরে আসেন ঘোষাল প্রথমে, পরে সঞ্জয় লীলা  বানসালি খুঁজে বের করেন ঘোষালকে এবং দেবদাসের পর শুধুই সফলতার ইতিহাস।

এই বিভাগের আরও খবর
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
চারুনীড়মের তিন নাটক
চারুনীড়মের তিন নাটক
কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া
তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...
আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি
শোকের সাগরে
শোকের সাগরে
অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী
অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন