শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

বাঙালিদের সুর ও কণ্ঠে বলিউড মাত

আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালিদের সুর ও কণ্ঠে বলিউড মাত

আজ অবধি অসংখ্য বাঙালি অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালক, টেকনিশিয়ান বলিউডে তাঁদের অসাধারণ কাজের চিহ্ন রেখেছেন। কিন্তু আজ কথা বলব শুধু সংগীতাঙ্গনের কথা।  নিজেদের কণ্ঠ ও সুর দিয়ে বলিউডে তাঁরা কেবল সুনামই কুড়াননি, রীতিমতো ইতিহাস গড়েছেন।

 

শচীন দেব বর্মণ

কুমিল্লার ছেলে শচীন দেব বর্মণ। কলকাতায় রেডিওতে শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেন। প্রথমে বাংলা ছবিতে সংগীত পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু, পরে বলিউড সংগীতে ১৯৪৬ থেকে ১৯৭৫ অবধি একাধারে শিল্পী ও সুরকার হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন। সেরাদের সেরা একজন সংগীতজ্ঞ তিনি। বলিউড সংগীতে তাঁর অবদান অপরিসীম।

 

গীতা দত্ত

গীতা দত্ত

ফরিদপুরে এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে জন্ম। পরে কলকাতা হয়ে মুম্বাই স্থায়ী হয়ে ১৯৪৬ থেকে ক্যারিয়ার শুরু করেন। অসম্ভব মিষ্টি কণ্ঠের অধিকারী, সমসাময়িক অন্যদের থেকে ছিলেন অধিক গুণসম্পন্ন। কিন্তু ব্যক্তিজীবন বারবার আঘাত হেনেছে তাঁর ক্যারিয়ারে এবং মাত্র ৪১ বছর বয়সে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে পরলোকগমন করেন।

 

মান্না দে

মান্না দে

বাংলার আরেক রত্ন প্রবোধ চন্দ্র দে, যাকে আমরা চিনি মান্না দে নামে। জন্ম কলকাতায়। কাকা সংগীতজ্ঞ কৃষ্ণ চন্দ্র দের অনুপ্রেরণায় গানের ভুবনে প্রবেশ এবং মুম্বাই যাত্রা। ১৯৪২ থেকে শুরু করেন প্লেব্যাক, ক্ল্যাসিকাল মিউজিকে ছিলেন খুব দক্ষ, সঙ্গে ফিল্ম মিউজিকেও অসাধারণ। ১৯৭৬ অবধি ছিলেন নিয়মিত, পরবর্তীতে টুকটাক ফিল্ম, অ্যালবাম, ভজন, গজল গাইতেন।

 

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

অসম্ভব সুন্দর পুরুষ কণ্ঠের তালিকা করতে গেলে হেমন্ত কুমার আসবেন প্রথম দিকেই। রবীন্দ্রসংগীতে এক অন্য মাত্রা দিয়েছেন তিনি। জন্ম বারানসি মামার বাড়ি, পিতৃঘর কলকাতায়। রেডিওতে কাজ শুরু করেন প্রথমে, পরে বাংলা ফিল্মে শিল্পী ও সংগীত পরিচালক হিসেবে তুমুল জনপ্রিয় হন। বলিউডে শুরু ১৯৪৪ সালে, পরে মুম্বাইয়ের স্থায়ী বাসিন্দা হয়ে প্রচুর কাজ করেন। ফিল্ম প্রযোজনাও করা হয়েছিল।

 

আর ডি বর্মণ

আর ডি বর্মণ

বাবার যোগ্য উত্তরসূরি। জন্ম কলকাতায়। ৯ বছর বয়সেই প্রথম গানের জন্য সুর বানিয়ে ফেলেন। বাবার সঙ্গে সহকারী হয়ে কাজ শুরু। পরবর্তীতে ১৯৬১ থেকে পুরোদমে সংগীত পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু। বলিউড সংগীতে অনেক নতুনত্ব এনেছেন তিনি। তাঁর কম্পোজিশনে ছিল অনেক বৈচিত্র্য। যেমন করেছেন ক্ল্যাসিকাল, রোমান্টিক তেমনই করেছেন রক, পপ মিউজিকের প্রচলন বলিউডে। শেষের দিকে এই গুণী যথাযোগ্য কদর পাননি, যা তাঁর প্রাপ্য ছিল।

 

সলিল চৌধুরী

সংগীত জগতের আরেক নক্ষত্র সলিল চৌধুরী। একাধারে সংগীতজ্ঞ, কবি, গল্প লেখক। জন্ম কলকাতায়। বাংলা ফিল্মে শুরুর পর ১৯৫৩ থেকে হিন্দি ফিল্মে সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু। কাজ করেছেন অনেক হিন্দি, বাংলা, মালায়ালাম ছবিতে। তাঁর বিশেষত্ব ছিল- তাঁর তৈরি সুর যেমন সমৃদ্ধ তেমনই ছিল শ্রুতিমধুর। তা কখনো পুরনো হওয়ার নয়। লতা মঙ্গেশকরকে অসাধারণ সব গান উপহার দিয়েছেন তিনি।

 

কিশোর কুমার

কিশোর কুমার

আভাস কুমার গাঙ্গুলী ওরফে কিশোর কুমার। বাংলার দেওয়া বলিউডকে সর্বোত্তম উপহার। জন্ম খান্ডবা মধ্যপ্রদেশে। কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াও সংগীতে তিনি ছিলেন দক্ষ এবং অভিনয়েও। প্রথম হিন্দি গান ১৯৪৮-এ গাওয়া হলেও তখন তিনি অভিনয়ে নিয়মিত হয়ে পড়লেন ভাইয়ের ইচ্ছায়। তাঁর বড় ভাই অশোক কুমার তখন খুব জনপ্রিয় নায়ক। পরবর্তীতে এস ডি বর্মণ তাঁর গান শুনে মুগ্ধ হন এবং প্রয়োজনীয় তালিম ও উৎসাহ দেন। যা তাঁর সংগীতজীবনকে করে ধাবমান এবং আমরা পাই মহান এক গায়ক।

 

কুমার শানু

কিশোর কুমারের জন্ম কলকাতায়। পরে মুম্বাইয়ে আগমন। সেখানে সংগীত পরিচালক কল্যাণজি-আনন্দজির সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁদের পরামর্শেই নাম পরিবর্তন। কিশোর কুমারের সঙ্গে কণ্ঠ এবং গানের ধরনে মিল থাকায় মিলিয়ে রাখা হয় কুমার শানু। কিছু গান আগে করলেও ১৯৯০ সালের আশিকি ছবিতে গান গেয়ে হয়ে যান রাতারাতি সুপারস্টার। সংগীত পরিচালকদের প্রথম পছন্দই তখন তিনি। পেয়েছেন প্রচুর সাফল্য। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও নাম লেখান এক দিনে সর্বোচ্চ ২৮ গান গেয়ে।

 

বাপ্পী লাহিড়ী

বাপ্পি লাহিড়ী

বলিউডের ডিসকো কিং আরেক বাঙালি অলোকেশ লাহিড়ী ওরফে বাপ্পি লাহিড়ী। বলিউডে ডিসকো গানের জনপ্রিয়তায় তাঁর ভূমিকা অনেক। জন্ম জলপাইগুড়িতে, এক সংগীত সমৃদ্ধ পরিবারে। পিতা-মাতার কাছ থেকেই সংগীতের দীক্ষা নেন। ১৯৭৩ থেকে সংগীত পরিচালক ও শিল্পী হিসেবে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। ডিসকোর সঙ্গে সঙ্গে রোমান্টিক, ক্ল্যাসিকালেও তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন এবং জনপ্রিয়তার চরমে পৌঁছে ছিলেন।

 

অভিজিৎ ভট্টাচার্য

নব্বইয়ের দশকে আরেক বাঙালি বলিউডকে তাঁর সুরে মূর্ছিত করে। তিনি হলেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য। জন্ম কানপুর, উত্তর প্রদেশে। আর ডি বর্মণের সুরে শুরু বলিউডে, কিন্তু সফলতা পান ১৯৯১-এর বাঘি ফিল্মে গান গেয়ে। প্রতিযোগিতা ছিল অনেক, তবুও তিনি আলাদা একটা স্থান করে নিয়েছেন বলিউডে। প্রচুর গান করেছেন। অনেক হিট অ্যালবামেও কাজ করেছেন।

 

প্রীতম চক্রবর্তী

২০০০-এর পরবর্তী সময়ে বলিউডের খুব সফল এক সুরকার বাঙালি প্রীতম চক্রবর্তী। জন্ম কলকাতায়, বিজ্ঞাপন এবং টিভি সিরিয়ালে সুর দেওয়ার মধ্য দিয়ে কাজ শুরু। আরেক বাঙালি সফল সুরকার জিৎ গাঙ্গুলীর সঙ্গে জুটি হয়ে ২০০১ থেকে বলিউডে কাজ শুরু। পরে অবশ্য তাঁরা আলাদা হয়ে যান। ২০০৪-এর ধুম ছবির গান তাঁকে বিশাল সাফল্য এনে দেয়, এরপর শুধুই সফলতা, যা এখনো বিদ্যমান।

 

শান

শান্তনু মুখার্জি ওরফে শান। ২০০০-এর পরবর্তী সময়ের রোমান্টিক এক বাঙালি গায়ক। জন্ম কলকাতায়, বাবা মানস মুখার্জিও ছিলেন সুরকার। মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবাকে হারান। বিজ্ঞাপনে কণ্ঠ দেওয়ার মাধ্যমে অল্প বয়সেই কাজ শুরু। বোন সাগরিকার সঙ্গে মিলে কিছু হিট অ্যালবামেও কাজ করেছেন। ১৯৮৯-এ যখন বয়স ১৭, পারিন্দা ফিল্মের একটি গানে কয়েকটি লাইন গাওয়া হয়। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে বলিউড ক্যারিয়ার শুরু ১৯৯৯ থেকে। এরপর রোমান্টিক গায়ক হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন।

 

শ্রেয়া ঘোষাল

বর্তমান সময়ে বলিউডসহ পুরো ভারতের সব ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি যার অমৃতসম কণ্ঠে মোহিত, তিনি বলিউডের সবচেয়ে সফল বাঙালি গায়িকা শ্রেয়া ঘোষাল। জন্ম মুর্শিদাবাদে, পূর্বপুরুষদের ভিটা আমাদের বিক্রমপুরে। সারে গা মা পা মিউজিক কন্টেস্টে জয়ী হওয়ার পর সঞ্জয় লীলা বানসালি ২০০২-এ সুযোগ দেন দেবদাস ছবিতে গান গাওয়ার। আসলে তার মা লীলা বানসালির নজরে আসেন ঘোষাল প্রথমে, পরে সঞ্জয় লীলা  বানসালি খুঁজে বের করেন ঘোষালকে এবং দেবদাসের পর শুধুই সফলতার ইতিহাস।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
হুমার প্রেম কাহিনি...
হুমার প্রেম কাহিনি...
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
সর্বশেষ খবর
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা