শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কৌলীন্য হারিয়েছে সিনেমার পোস্টার

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
কৌলীন্য হারিয়েছে সিনেমার পোস্টার

গত বছর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে ব্যতিক্রমী পোস্টার চোখে পড়েছে। হাতে আঁকা পোস্টার ফিরিয়ে আনলেন ‘অপারেশন সুন্দরবন’ সিনেমার নির্মাতা দীপংকর দীপন। কামার আহমাদ সাইমনের ‘অন্যদিন...’ সিনেমার পোস্টার প্রশংসিত হয়। ২০২২ সালের জনপ্রিয় সিনেমা ‘হাওয়া’র পোস্টার নিয়েও হয় বেশ আলোচনা। গত বছর ‘কাগজ’ সিনেমার মাটি দিয়ে তৈরি পোস্টারটি বাংলা চলচ্চিত্রের পোস্টারের ইতিহাসে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে। যা মূলত একটি মাটির পোস্টার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের চিত্রশিল্পী রিংকু দুজন সহকারী নিয়ে এক মাসের প্রচেষ্টায় মাটির পোস্টারটি তৈরি করেন। এটি তৈরি করতে খরচ হয় ২ লাখ টাকা। পোস্টারটি নিয়ে প্রশংসা করেন অনেক নির্মাতারা।

পোস্টারের সুদিন

ঢাকাই ছবির সিনেমার পোস্টারের সুদিন ছিল মূলত এদেশে চলচ্চিত্রের গোড়াপত্তন থেকে। মানে পঞ্চাশের দশক থেকে। ১৯৫৬ সালে মুক্তি পায় এদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’। এ চলচ্চিত্রের নান্দনিক পোস্টারটি তৈরি করেছিলেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্ত। সেই পথ ধরে পরে আরও অনেক শিল্পী ও প্রতিষ্ঠান পোস্টার তৈরি শুরু করে যা ছিল মার্জিত ও দৃষ্টিনন্দন। পোস্টার তৈরি প্রতিষ্ঠনের মধ্যে  ‘বিকেডি’ ছিল অন্যতম।

 

নব্বই দশক থেকে হারায় কৌলীন্য

মূলত নব্বই দশকের শেষভাগে এসে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের মতো চলচ্চিত্রের পোস্টারও কৌলীন্য হারাতে শুরু করে। তখন দেশে শুরু হয় অশ্লীল ছবি নির্মাণ। ফলে চলচ্চিত্র পোস্টারে নারীর অর্ধনগ্ন দেহ, ক্লোজআপ শটে নারীর বিভিন্ন দেহাংশের অতিরঞ্জিত প্রদর্শন শুরু। রাঙা বউ, পরাধীন, রানী কেন ডাকাত, ডাণ্ডা মেরে ঠাণ্ডা, নয়া কসাই, গুণ্ডা নাম্বার ওয়ান, রক্তচোষা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। যে কারণে সভ্য মানুষ সিনেমা হলের সামনে দিয়ে চলাচলের সময় মুখ ঘুরিয়ে মাথা নিচু করে হাঁটতেন। গত কয়েক বছর ধরে ধীরে ধীরে এ বিশ্রী অবস্থার অনেকটা অবসান হলেও আগের মতো শিল্পসম্মত পোস্টার এখন খুব কমই চোখে পড়ে। পোস্টার নির্মাতা বিদেশ কুমার ধর ২০১৫ সালে হতাশার সুরে জানান, বর্তমানে কাজ করে তিনি আনন্দ পান না। এখান পোস্টারে ক্রিয়েশনের জায়গা কমে গেছে। নব্বই দশকে পোস্টারে ডেপথ অব ফিল্ড ও ডিটেইলিংয়ের কাজ বেশি ছিল। নির্মাতার মৌলিক ধারণা থেকে পোস্টার ডিজাইন করা হতো। এখন কম্পিউটারে নদী, পাহাড় বসিয়ে কৃত্রিম ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর ডিজাইন করা হয়।

পোস্টারের ইতিহাস

সিনেমার পোস্টারের ইতিহাস যেমন পুরনো, তেমনি চলচ্চিত্রযাত্রার মতোই নানা ঘটনাবহুল। আজ যা পোস্টার তা একসময় ছিল নিখাদ ব্যানার পেইন্টিং। ব্রিটিশ শাসনামলে সিনেমা প্রচারের জন্য বেছে নেওয়া হয় ওয়াল পেইন্টিং। সিনেমা হলের দেয়ালে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ছবি ও চলচ্চিত্রের নাম আঁকা হতো, যা চলচ্চিত্রের পোস্টারের আদি রূপ বলা যায়। এ ধরনের দেয়ালচিত্রসহ চলচ্চিত্রের প্রচারকাজ করতেন পুরান ঢাকার কমার্শিয়াল শিল্পীরা। ঢাকায় ১৯৪০-৫০ দশকে দেয়ালচিত্রের জন্য বিখ্যাত ছিলেন পীতলরাম সুর নামের এক শিল্পী। পুরান ঢাকার ওয়াইজঘাট এলাকায় মায়া সিনেমা হলের কাছাকাছি আর্ট হাউস নামে তার একটি প্রতিষ্ঠান ছিল। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর চলচ্চিত্র প্রচারণার একমাত্র মাধ্যম হয়ে ওঠে ব্যানার পেইন্টিং। হলে যে সিনেমা চলত বাইরে তার বিশাল আকারের হাতে আঁকা ব্যানার পেইন্টিং লাগানো হতো।

 

যাদের হাত ধরে এদেশে পোস্টার

দেশভাগের সময় বিপুলসংখ্যক অবাঙালি মুসলিম কলকাতা ও ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসে। তাদের অনেকেই কলকাতা, মুম্বাই ও মাদ্রাজে সিনেমার ব্যানার পেইন্টিং কিংবা এ ধরনের কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ঢাকাই সিনেমায় ব্যানার পেইন্টিংয়ের অন্যতম পথিকৃৎ মুনলাইট সিনেমা হলের মালিক মোহাম্মদ সেলিম। তিনি এসেছিলেন কলকাতা থেকে। মোহাম্মদ সেলিমের কাছে কাজ শিখে অনেকে বিখ্যাত পোস্টার আর্টিস্ট হয়েছিলেন। তার মধ্যে গুলফাম ও আনোয়ারের নাম উল্লেখযোগ্য। ঢাকার বাইরেও এ শিল্পের বিকাশ ঘটে। সৈয়দপুরের দাদা আর্টের আবদুল ওহাব ছিলেন বিখ্যাত। তার পূর্বপুরুষ মাদ্রাজের বড়কাটরা অঞ্চলে বসবাস করতেন। ওহাব বংশপরম্পরায় এ পেশার সঙ্গে যুক্ত হন। ভারত থেকে আসা অভিবাসী অবাঙালি মুসলমানদের হাত ধরে এ দেশে ব্যানার পেইন্টিংয়ের সূত্রপাত হলেও এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন স্থানীয় স্বশিক্ষিত পেইন্টারদের অনেকে। ঢাকাই সিনেমায় ব্যানার পেইন্টিংয়ের প্রভাব পড়েছিল প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত শিল্পীদের মধ্যেও। এ জেড পাশা, সুশীল ব্যানার্জী, সুভাষ দত্ত, যতীন্দ্র কুমার সেন, সুতান সরকার, দাউদ ওস্তাদ তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। পঞ্চাশের দশকে ভাস্কর নিতুন কুণ্ডু, চলচ্চিত্র পরিচালক আজিজুর রহমানের মতো প্রতিথযশা শিল্পীরাও সিনেমার ব্যানার পেইন্টিংয়ে যুক্ত ছিলেন। এ ছাড়া চিত্রকলার অনেক শিক্ষার্থী যুক্ত হন এ পেশায়। ১৯৫৭ সালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা তথা এফডিসি প্রতিষ্ঠিত হলে এখানে চলচ্চিত্র শিল্পের অগ্রযাত্রা ব্যাপক হারে শুরু হয়। ঠিক এ সময়ে চলচ্চিত্রের প্রচারে পোস্টারের বহুল ব্যবহার লক্ষ করা যায়। সেই পোস্টারই নানা কাটাছেঁড়ার মধ্য দিয়ে আজকের আধুনিক পোস্টারে রূপ লাভ করে। বাংলা ভাষায় নির্মিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সবাক চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ। সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৫৬ সালে। মুখ ও মুখোশের পোস্টারই বাংলা ভাষায় পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম পোস্টার। যদিও এ বিষয়ে দ্বিমত আছে। সিনেমাসংশ্লিষ্ট কেউ কেউ বলেন, মুখ ও মুখোশ চলচ্চিত্রের কোনো পোস্টারই তৈরি করা হয়নি। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া এবং গানের বইয়ের কভার করার জন্য স্কেচ করা হয়েছিল। এখন ইন্টারনেটে মুখ ও মুখোশের যে পোস্টার পাওয়া যায় তা মূলত মোস্তফা আজিজের স্কেচ ও ডিজাইন। ১৯৫৯ সালে উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র জাগো হুয়া সাভেরা মুক্তি পায়। এ চলচ্চিত্রের দ্বারা প্রচারমাধ্যম হিসেবে পোস্টারের যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র পোস্টারের ইতিহাস সন্ধানে শুরুতেই নাম আসে চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্তের। তিনি ছিলেন ঢাকাই চলচ্চিত্রে পোস্টার শিল্পের সূচনাকারীদের একজন। প্রথমদিককার প্রায় সব চলচ্চিত্রের পোস্টারেই সুভাষ দত্তের ছোঁয়া থাকত। এ শিল্পে তিনি বৈদেশিক শিক্ষায় শিক্ষিত বলা যায়। শিল্পী হওয়ার সহজাত গুণে গুণান্বিত সুভাষ দত্ত প্রথম জীবনে দিনাজপুরের লিলি টকিজে কাজ করতেন। সেখানে প্রদর্শিত কলকাতা-মুম্বাইয়ের বিভিন্ন চলচ্চিত্রের পোস্টার ও শো-কার্ডের কাজ করতেন। এ বিষয়ে আরও ভালো জানার জন্য ১৯৫১ সালে মুম্বাই চলে যান। পামার্ট নামে একটা ফিল্ম পাবলিসিটি ফার্মে কাজ নেন। ১৯৫৩ সালে ঢাকায় চলে আসেন। চাকরি নেন এভারগ্রিন পাবলিসিটিতে। তার মাসিক বেতন ছিল ১১০ টাকা। ১৯৫৫ সালে আরও তিনজন অবাঙালির সঙ্গে মিলে কামার্ট নামে একটা পাবলিসিটি হাউস খোলেন। বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ প্রচারের দায়িত্ব পান সুভাষ দত্ত। মুখ ও মুখোশ ছাড়াও জাগো হুয়া সভেরা, এ দেশ তোমার আমার, মাটির পাহাড়, আকাশ আর মাটি, রাজধানীর বুকে, তার নিজের পরিচালিত সব সিনেমার পোস্টার আঁকেন। এ ছাড়া আধুনিক ভাস্কর্যশিল্পী নিতুন কুণ্ডুকে ঢাকায় নিয়ে আসেন সুভাষ দত্ত।

তার জন্য এভারগ্রিন পাবলিসিটিতে চাকরি জোগাড় করে দেন। চলচ্চিত্র পরিচালক আজিজুর রহমানের কর্মজীবনও শুরু হয়েছিল পোস্টার আঁকার মাধ্যমে। তা ছাড়া গুলফামের কাছে কাজ শেখেন গিরিন দাস। সত্তর ও আশির দশকে এ গিরিন দাস পোস্টার ডিজাইনে দ্যুতি ছড়িয়েছিলেন। তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে আছে- জোয়ার এলো, নয়নতারা, ময়নামতি, অমর প্রেম, বধূ বিদায়, সোনার তরী, বেদের মেয়ে জোসনা, পদ্মা নদীর মাঝি ইত্যাদি। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ঢাকায় ২০৮টি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়।

এ সময়ে চলচ্চিত্রের পোস্টার আঁকতেন সুভাষ দত্ত, নিতুন কুণ্ডু, আজিজুর রহমান, আবদুল মালেক, মুর্তজা বশীর, কাইয়ুম চৌধুরী, হাশেম খানের মতো বিখ্যাত শিল্পীরা। এ ছাড়া কমার্শিয়াল আর্টিস্টদের মধ্যে মঈন, দুলারা, লাদলা, রফিক, গিরিন দাস, গুলফাম, আনোয়ার, মোজাম্মেল, এমদাদ, বিদেশ কুমার ধর, হরিদাস অন্যতম। তারা সিনেমার পোস্টার ডিজাইন, ব্যানার আঁকা, টাইটেল কার্ড ও ফটোসেট নির্মাণ ইত্যাদি কাজ করতেন। ঢাকার চলচ্চিত্র পোস্টার শিল্পের আরেক দিকপাল বিদেশ কুমার ধর। তিনি বিকেডি পাবলিসিটির প্রতিষ্ঠাতা। তথ্যসূত্র : বাংলা সিনেমার পোস্টারের ইতিহাস : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
আফজালের রঙিন সকাল
আফজালের রঙিন সকাল
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা