শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কৌলীন্য হারিয়েছে সিনেমার পোস্টার

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
কৌলীন্য হারিয়েছে সিনেমার পোস্টার

গত বছর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে ব্যতিক্রমী পোস্টার চোখে পড়েছে। হাতে আঁকা পোস্টার ফিরিয়ে আনলেন ‘অপারেশন সুন্দরবন’ সিনেমার নির্মাতা দীপংকর দীপন। কামার আহমাদ সাইমনের ‘অন্যদিন...’ সিনেমার পোস্টার প্রশংসিত হয়। ২০২২ সালের জনপ্রিয় সিনেমা ‘হাওয়া’র পোস্টার নিয়েও হয় বেশ আলোচনা। গত বছর ‘কাগজ’ সিনেমার মাটি দিয়ে তৈরি পোস্টারটি বাংলা চলচ্চিত্রের পোস্টারের ইতিহাসে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে। যা মূলত একটি মাটির পোস্টার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের চিত্রশিল্পী রিংকু দুজন সহকারী নিয়ে এক মাসের প্রচেষ্টায় মাটির পোস্টারটি তৈরি করেন। এটি তৈরি করতে খরচ হয় ২ লাখ টাকা। পোস্টারটি নিয়ে প্রশংসা করেন অনেক নির্মাতারা।

পোস্টারের সুদিন

ঢাকাই ছবির সিনেমার পোস্টারের সুদিন ছিল মূলত এদেশে চলচ্চিত্রের গোড়াপত্তন থেকে। মানে পঞ্চাশের দশক থেকে। ১৯৫৬ সালে মুক্তি পায় এদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’। এ চলচ্চিত্রের নান্দনিক পোস্টারটি তৈরি করেছিলেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্ত। সেই পথ ধরে পরে আরও অনেক শিল্পী ও প্রতিষ্ঠান পোস্টার তৈরি শুরু করে যা ছিল মার্জিত ও দৃষ্টিনন্দন। পোস্টার তৈরি প্রতিষ্ঠনের মধ্যে  ‘বিকেডি’ ছিল অন্যতম।

 

নব্বই দশক থেকে হারায় কৌলীন্য

মূলত নব্বই দশকের শেষভাগে এসে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের মতো চলচ্চিত্রের পোস্টারও কৌলীন্য হারাতে শুরু করে। তখন দেশে শুরু হয় অশ্লীল ছবি নির্মাণ। ফলে চলচ্চিত্র পোস্টারে নারীর অর্ধনগ্ন দেহ, ক্লোজআপ শটে নারীর বিভিন্ন দেহাংশের অতিরঞ্জিত প্রদর্শন শুরু। রাঙা বউ, পরাধীন, রানী কেন ডাকাত, ডাণ্ডা মেরে ঠাণ্ডা, নয়া কসাই, গুণ্ডা নাম্বার ওয়ান, রক্তচোষা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। যে কারণে সভ্য মানুষ সিনেমা হলের সামনে দিয়ে চলাচলের সময় মুখ ঘুরিয়ে মাথা নিচু করে হাঁটতেন। গত কয়েক বছর ধরে ধীরে ধীরে এ বিশ্রী অবস্থার অনেকটা অবসান হলেও আগের মতো শিল্পসম্মত পোস্টার এখন খুব কমই চোখে পড়ে। পোস্টার নির্মাতা বিদেশ কুমার ধর ২০১৫ সালে হতাশার সুরে জানান, বর্তমানে কাজ করে তিনি আনন্দ পান না। এখান পোস্টারে ক্রিয়েশনের জায়গা কমে গেছে। নব্বই দশকে পোস্টারে ডেপথ অব ফিল্ড ও ডিটেইলিংয়ের কাজ বেশি ছিল। নির্মাতার মৌলিক ধারণা থেকে পোস্টার ডিজাইন করা হতো। এখন কম্পিউটারে নদী, পাহাড় বসিয়ে কৃত্রিম ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর ডিজাইন করা হয়।

পোস্টারের ইতিহাস

সিনেমার পোস্টারের ইতিহাস যেমন পুরনো, তেমনি চলচ্চিত্রযাত্রার মতোই নানা ঘটনাবহুল। আজ যা পোস্টার তা একসময় ছিল নিখাদ ব্যানার পেইন্টিং। ব্রিটিশ শাসনামলে সিনেমা প্রচারের জন্য বেছে নেওয়া হয় ওয়াল পেইন্টিং। সিনেমা হলের দেয়ালে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ছবি ও চলচ্চিত্রের নাম আঁকা হতো, যা চলচ্চিত্রের পোস্টারের আদি রূপ বলা যায়। এ ধরনের দেয়ালচিত্রসহ চলচ্চিত্রের প্রচারকাজ করতেন পুরান ঢাকার কমার্শিয়াল শিল্পীরা। ঢাকায় ১৯৪০-৫০ দশকে দেয়ালচিত্রের জন্য বিখ্যাত ছিলেন পীতলরাম সুর নামের এক শিল্পী। পুরান ঢাকার ওয়াইজঘাট এলাকায় মায়া সিনেমা হলের কাছাকাছি আর্ট হাউস নামে তার একটি প্রতিষ্ঠান ছিল। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর চলচ্চিত্র প্রচারণার একমাত্র মাধ্যম হয়ে ওঠে ব্যানার পেইন্টিং। হলে যে সিনেমা চলত বাইরে তার বিশাল আকারের হাতে আঁকা ব্যানার পেইন্টিং লাগানো হতো।

 

যাদের হাত ধরে এদেশে পোস্টার

দেশভাগের সময় বিপুলসংখ্যক অবাঙালি মুসলিম কলকাতা ও ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসে। তাদের অনেকেই কলকাতা, মুম্বাই ও মাদ্রাজে সিনেমার ব্যানার পেইন্টিং কিংবা এ ধরনের কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ঢাকাই সিনেমায় ব্যানার পেইন্টিংয়ের অন্যতম পথিকৃৎ মুনলাইট সিনেমা হলের মালিক মোহাম্মদ সেলিম। তিনি এসেছিলেন কলকাতা থেকে। মোহাম্মদ সেলিমের কাছে কাজ শিখে অনেকে বিখ্যাত পোস্টার আর্টিস্ট হয়েছিলেন। তার মধ্যে গুলফাম ও আনোয়ারের নাম উল্লেখযোগ্য। ঢাকার বাইরেও এ শিল্পের বিকাশ ঘটে। সৈয়দপুরের দাদা আর্টের আবদুল ওহাব ছিলেন বিখ্যাত। তার পূর্বপুরুষ মাদ্রাজের বড়কাটরা অঞ্চলে বসবাস করতেন। ওহাব বংশপরম্পরায় এ পেশার সঙ্গে যুক্ত হন। ভারত থেকে আসা অভিবাসী অবাঙালি মুসলমানদের হাত ধরে এ দেশে ব্যানার পেইন্টিংয়ের সূত্রপাত হলেও এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন স্থানীয় স্বশিক্ষিত পেইন্টারদের অনেকে। ঢাকাই সিনেমায় ব্যানার পেইন্টিংয়ের প্রভাব পড়েছিল প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত শিল্পীদের মধ্যেও। এ জেড পাশা, সুশীল ব্যানার্জী, সুভাষ দত্ত, যতীন্দ্র কুমার সেন, সুতান সরকার, দাউদ ওস্তাদ তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। পঞ্চাশের দশকে ভাস্কর নিতুন কুণ্ডু, চলচ্চিত্র পরিচালক আজিজুর রহমানের মতো প্রতিথযশা শিল্পীরাও সিনেমার ব্যানার পেইন্টিংয়ে যুক্ত ছিলেন। এ ছাড়া চিত্রকলার অনেক শিক্ষার্থী যুক্ত হন এ পেশায়। ১৯৫৭ সালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা তথা এফডিসি প্রতিষ্ঠিত হলে এখানে চলচ্চিত্র শিল্পের অগ্রযাত্রা ব্যাপক হারে শুরু হয়। ঠিক এ সময়ে চলচ্চিত্রের প্রচারে পোস্টারের বহুল ব্যবহার লক্ষ করা যায়। সেই পোস্টারই নানা কাটাছেঁড়ার মধ্য দিয়ে আজকের আধুনিক পোস্টারে রূপ লাভ করে। বাংলা ভাষায় নির্মিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সবাক চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ। সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৫৬ সালে। মুখ ও মুখোশের পোস্টারই বাংলা ভাষায় পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম পোস্টার। যদিও এ বিষয়ে দ্বিমত আছে। সিনেমাসংশ্লিষ্ট কেউ কেউ বলেন, মুখ ও মুখোশ চলচ্চিত্রের কোনো পোস্টারই তৈরি করা হয়নি। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া এবং গানের বইয়ের কভার করার জন্য স্কেচ করা হয়েছিল। এখন ইন্টারনেটে মুখ ও মুখোশের যে পোস্টার পাওয়া যায় তা মূলত মোস্তফা আজিজের স্কেচ ও ডিজাইন। ১৯৫৯ সালে উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র জাগো হুয়া সাভেরা মুক্তি পায়। এ চলচ্চিত্রের দ্বারা প্রচারমাধ্যম হিসেবে পোস্টারের যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র পোস্টারের ইতিহাস সন্ধানে শুরুতেই নাম আসে চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্তের। তিনি ছিলেন ঢাকাই চলচ্চিত্রে পোস্টার শিল্পের সূচনাকারীদের একজন। প্রথমদিককার প্রায় সব চলচ্চিত্রের পোস্টারেই সুভাষ দত্তের ছোঁয়া থাকত। এ শিল্পে তিনি বৈদেশিক শিক্ষায় শিক্ষিত বলা যায়। শিল্পী হওয়ার সহজাত গুণে গুণান্বিত সুভাষ দত্ত প্রথম জীবনে দিনাজপুরের লিলি টকিজে কাজ করতেন। সেখানে প্রদর্শিত কলকাতা-মুম্বাইয়ের বিভিন্ন চলচ্চিত্রের পোস্টার ও শো-কার্ডের কাজ করতেন। এ বিষয়ে আরও ভালো জানার জন্য ১৯৫১ সালে মুম্বাই চলে যান। পামার্ট নামে একটা ফিল্ম পাবলিসিটি ফার্মে কাজ নেন। ১৯৫৩ সালে ঢাকায় চলে আসেন। চাকরি নেন এভারগ্রিন পাবলিসিটিতে। তার মাসিক বেতন ছিল ১১০ টাকা। ১৯৫৫ সালে আরও তিনজন অবাঙালির সঙ্গে মিলে কামার্ট নামে একটা পাবলিসিটি হাউস খোলেন। বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ প্রচারের দায়িত্ব পান সুভাষ দত্ত। মুখ ও মুখোশ ছাড়াও জাগো হুয়া সভেরা, এ দেশ তোমার আমার, মাটির পাহাড়, আকাশ আর মাটি, রাজধানীর বুকে, তার নিজের পরিচালিত সব সিনেমার পোস্টার আঁকেন। এ ছাড়া আধুনিক ভাস্কর্যশিল্পী নিতুন কুণ্ডুকে ঢাকায় নিয়ে আসেন সুভাষ দত্ত।

তার জন্য এভারগ্রিন পাবলিসিটিতে চাকরি জোগাড় করে দেন। চলচ্চিত্র পরিচালক আজিজুর রহমানের কর্মজীবনও শুরু হয়েছিল পোস্টার আঁকার মাধ্যমে। তা ছাড়া গুলফামের কাছে কাজ শেখেন গিরিন দাস। সত্তর ও আশির দশকে এ গিরিন দাস পোস্টার ডিজাইনে দ্যুতি ছড়িয়েছিলেন। তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে আছে- জোয়ার এলো, নয়নতারা, ময়নামতি, অমর প্রেম, বধূ বিদায়, সোনার তরী, বেদের মেয়ে জোসনা, পদ্মা নদীর মাঝি ইত্যাদি। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ঢাকায় ২০৮টি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়।

এ সময়ে চলচ্চিত্রের পোস্টার আঁকতেন সুভাষ দত্ত, নিতুন কুণ্ডু, আজিজুর রহমান, আবদুল মালেক, মুর্তজা বশীর, কাইয়ুম চৌধুরী, হাশেম খানের মতো বিখ্যাত শিল্পীরা। এ ছাড়া কমার্শিয়াল আর্টিস্টদের মধ্যে মঈন, দুলারা, লাদলা, রফিক, গিরিন দাস, গুলফাম, আনোয়ার, মোজাম্মেল, এমদাদ, বিদেশ কুমার ধর, হরিদাস অন্যতম। তারা সিনেমার পোস্টার ডিজাইন, ব্যানার আঁকা, টাইটেল কার্ড ও ফটোসেট নির্মাণ ইত্যাদি কাজ করতেন। ঢাকার চলচ্চিত্র পোস্টার শিল্পের আরেক দিকপাল বিদেশ কুমার ধর। তিনি বিকেডি পাবলিসিটির প্রতিষ্ঠাতা। তথ্যসূত্র : বাংলা সিনেমার পোস্টারের ইতিহাস : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
ফজলুল হক স্মৃতি পুরস্কার-২০২৫ পেলেন রায়হান রাফী ও আলিমুজ্জামান
ফজলুল হক স্মৃতি পুরস্কার-২০২৫ পেলেন রায়হান রাফী ও আলিমুজ্জামান
ফারিণের নবযাত্রা
ফারিণের নবযাত্রা
এক সপ্তাহে বলিউডের দুই ‘কমেডি কিং’র মৃত্যু
এক সপ্তাহে বলিউডের দুই ‘কমেডি কিং’র মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি নিয়ে ‘বেহুলা দরদী’
বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি নিয়ে ‘বেহুলা দরদী’
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
সর্বশেষ খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী
মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন
কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা
৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন