শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মে, ২০২৪ আপডেট:

মা দিবস উপলক্ষে বিশেষ সাক্ষাৎকার

মা আছেন সমস্ত সত্তাজুড়েই

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মা আছেন সমস্ত সত্তাজুড়েই

বয়স ৮১, তাতে কি! তিনি বারবার বয়সের অঙ্ককে তুড়ি মেরে বাউন্ডারি হাঁকাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে তো গেটআপ-মেকআপে ষোড়শী তরুণী প্রচ্ছদ কন্যারূপে নিজেকে উপস্থাপন করে চমকে দিচ্ছেন। যিনি মা চরিত্রে অনবদ্য ও অসাধারণ। অভিনয় মিশে আছে যার রক্তে। তিনি একুশে পদকপ্রাপ্ত ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী কিংবদন্তি অভিনেত্রী দিলারা জামান।  আজ মা দিবসে এ মমতাময়ী মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলেছেন-  পান্থ আফজাল

 

আজ মা দিবস। দিবসটি নিয়ে কিছু বলবেন কি?

না, আমি চিরজীবনই বাঙালি সংস্কৃতি, বাঙালি মানসিকতা, বাঙালি কৃষ্টি এবং হাজার বছরের যে সংস্কৃতি আমরা লালন করে আসছি সেখানে পাশ্চাত্যের অনেক কিছুই আমরা নিয়েছি, গ্রহণ করেছি। ভালো কিছু আমাদের জন্যও ভালো আছে। আমাদের অনেক কিছু আছে যেগুলো বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পড়ে। আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে যায় না। সেগুলো আমরা নিতে চাই না এবং না নেওয়াটাই ভালো। মা দিবসটা অনেক বছর ধরেই এখন আমাদের কাছে আলাদা কিছুই না। আমরা অন্যান্য দিবসের মতো মা দিবস পালন করি। তবে আমার কাছে আলাদা করে মা দিবস পালন করার কিছুই নেই। এখনো আমরা অতদূর পর্যায়ে যায়নি যে, বছরের একটা দিন আলাদা করে স্মরণ করার। মা প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত এখনো আমাদের অন্তরজুড়ে আছেন। সমস্ত সত্তাজুড়ে আছেন। হয়তো জীবন-জীবিকার নিষ্ঠুরতায় মায়ের ভালোবাসা থেকে দূরে থাকছি। তবে আমাদের সেই অপূর্ণতা মা তার হৃদয়ের বিশালতা দিয়ে ঢেকে দেন। মা তো এমনই হয়, তাই না?

 

এ বয়সেও কোনো ক্লান্তি নেই। এত এনার্জি কোথা থেকে পান?

সব তার দয়া, আল্লাহপাকের ইচ্ছা। আমার জন্মটা তো একটা দুঃসময়ে হয়েছে মনে করি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। আমার আম্মা গল্প করতেন যে, সে সময় দুধ পাওয়া যেত না। পালিয়ে গেছে লোকজন। গরুর দুধ বা অন্য খাবার তথা শিশুখাদ্য তো তখন ছিলই না। তখন খুব কষ্ট করে আমাকে ভাতের মাড় খাওয়াতেন আমার কিশোরী মা! কিশোরী বয়সে আমি তার গর্ভে এসেছি। আমার বাবার কর্মস্থল ছিল বর্ধমানে। তো যুদ্ধের জন্য সে দেশে যাবে, মায়ের আদর পাবে, সে সুযোগও ছিল না। বর্ধমান আর আমাদের দেশ হলো নোয়াখালী। তো তখনকার দিনে নৌকায় বা স্টিমারে, এরপর ট্রেনে করে যেতে হতো। মায়ের কাছে গল্প শুনেছি, তিন দিন লেগে যেত। আমাদের বর্ধমানের বাসা ছিল দোতলা। তো সিঁড়ি দিয়ে উঠে যখন ওপর-নিচে তাকাতো সে, তখন মনে হতো পুরো পৃথিবীটা ঘুরছে। তিন-চার দিন লেগে যেত উনার সুস্থ হতে। আমার কাছে মনে হয় যে, ওই রকম একটা বিধ্বস্ত এবং দুর্যোগপূর্ণ সময়ে আমার জন্ম দেখে আমিও বোধহয় কষ্টসহিষ্ণু হয়েছি, আল্লাহপাক কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা দিয়েছেন। তারপরে তো এ জীবনে পাকিস্তান পিরিয়ড গেল। আইয়ুববিরোধী আন্দোলন হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম তখন। সংগ্রামে-মিছিলে পাকিস্তানি আর্মিরা আমাদের তাড়া করত। আমরাও দৌড়াতাম তাদের কাছ থেকে আত্মরক্ষার জন্য। মুক্তিযুদ্ধ হলো। তখন আবার সেই গ্রামে গিয়ে পালিয়ে থাকা। পাকিস্তানি হানাদারদের সেই লোলুপ দৃষ্টি থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা। তখন তো আমার বয়সকাল। তো এসব করতে করতে মনে হয় যেন শক্তি নিজে থেকেই ভিতরে চলে এসেছে। এখন একা থাকি, কষ্ট করি। তবে কষ্ট মনে হয় না। নিজে বাজার করি। নিজে রান্না করি। আমার কাজের লোক নেই। খারাপ লাগে না এ জীবনযাপন। অভ্যস্ত হয়ে গেছি।

 

বলেছিলেন শরীরে নানা রোগ বাসা বেঁধেছে। তো সব মিলিয়ে এখন কেমন আছেন? 

মেঘে মেঘে তো অনেক বেলা হয়েছে। শরীর তো খারাপই থাকবে। আমি তেমন করে এটিকে খারাপ মনে করি না। যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আঁশ। যতক্ষণ আছি কাজ করি সুস্থ থাকি বা না থাকি। মনে করি যে, হ্যাঁ সুস্থ আছি আর কি! ভালো আছি।

 

সেই দুরন্ত কৈশোর অর্থাৎ কিশোরী জীবনের কিছু স্মৃতি শেয়ার করবেন কি?

আমি খুবই দুষ্টু ছিলাম। তখন ভীষণ রোগা-পাতলা ছিলাম। আর আমার সব ছেলেবন্ধু। ওদের সঙ্গে দৌড়াতাম, এর-ওর বাগানের পেয়ারা পাড়তাম। মজার বিষয় হলো, আমাকে সবাই গাছে উঠিয়ে দিত পেয়ারা পাড়ার জন্য। কারণ, আমি যে চিকন ছোটমতো! এরপর কোঁচড় ভরে পেয়ারা পেড়ে নেমে আসতাম। আর মেঘ, ঝড়-বৃষ্টি শুরুর আগে মা যখন ঘরের জানালা-দরজা বন্ধ করত সেই ফাঁকে ফুট করে বাইরে দৌড়ে বের হয়ে যেতাম আম কুড়াতে। এরপর যখন ফিরে আসতাম তখন মা পাখার ডাট দিয়ে দুটো বাড়ি দিত। বলত, এ্যাই বাজ পড়লে বা গাছের ডাল ভেঙে মাথায় পড়লে কী হতো! সেই রকম দুষ্টু ছিলাম।

 

অনেক দুষ্টু ছিলেন, কিন্তু চরিত্রগুলো করেন ভীষণ মিষ্টি ও মায়াময়ী। যদিও শোবিজে যাত্রা শুরু হয়েছিল ‘দজ্জাল’ চরিত্র দিয়ে...

দজ্জাল, এখন এ শব্দটা শাশুড়িদের জন্য বা দজ্জাল বউ। কিন্তু ছেলেদের জন্য তো লেখে না! আমি তো একবার একটা শোতে বলেছি যে, যত কঠিন কঠিন সব বিশেষণগুলো শরৎচন্দ্রবাবু ব্যবহার করেছেন। তাই শরৎচন্দ্রের ওপর আমার ভীষণ রাগ। তবুও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাকে। আমাদের বেলায় যত তার এ বিশেষণগুলোর ব্যবহার। উনারা খুবই অবিচার করেছেন আমাদের ওপর।

 

তাহলে কী বিশেষণ ব্যবহার করলে ভালো হতো?

কেন, আমাদের কত সুন্দর ও কোমল দিকগুলো আছে। দজ্জাল বউ কেন? মেয়েটি ঠিকই দেখা যায় যে তার বরের জন্য মাছের টুকরা ভালো করে রেখে দেয়। আর মা তো কখনোই খায় না দুধের সর, বল। আমরা তো ছোটবেলায় দুধের সর খেয়ে বড় হয়েছি। খুব ভালো জিনিসগুলো তুলে রেখে দিত আমাদের জন্য। শুধু দজ্জাল মা বা দজ্জাল শাশুড়ি বা স্ত্রী কেন, বোনদেরও ¯েœহ দেখ। অন্যরকম। আমার ছোটভাই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ত। ছুটির দিনে হয়তো একবার দেখা করতে আসত। আমার মনে আছে, তখন বাবা নারায়ণগঞ্জ থেকে জিপ গাড়িতে করে আম নিয়ে আসতেন। খাটের নিচে সব আম বিছিয়ে রাখতেন। কত আম যে টিপে টিপে নরম করে খেতাম। আমি যখন এ গল্প আমার মেয়েকে বলি সে বলে, ‘এসব আবার কি খাওয়া?’ আমি বলি, ‘খেয়ে দেখ কেমন মজা লাগে।’ বলি, ‘তোমরা যেমন পাইপ দিয়ে জুস খাও তেমনি আমরা এমন আম খেয়েছি।’ তো, আম শেষ হয়ে যাবে, ভাইটা আসে কি না! আমি তখন দুই-তিনটা আম লুকিয়ে নিয়ে আলমারিতে রেখে দিতাম। সবাই তো ভালো ভালোগুলো খেয়ে শেষ করে ফেলবে আর ও যেদিন আসবে সেদিন হয়তো পাকাগুলো পাবে না। তো, আম যে ওইখানে রেখেছি মনে নেই। আমগুলো পেকে আলমারিতে রাখা আম্মার শাড়ি নষ্ট হওয়ার মতো অবস্থা। আম্মা তো পারলে আমাকে পিটায় আর কি! তখন অবশ্য কলেজে পড়ি। তো সেই মায়াভরা স্মৃতিগুলো কোথায় হারিয়ে গেল! এখন দুই-তিনটা আম কিনে নিয়ে আসি। কত দাম! আর একসময় তো খাটের নিচে এত এত আম বিছিয়ে রাখা হতো। খাবার ঘরের এক কিনারার পুরো অংশ আম বিছিয়ে রাখত। ল্যাংড়া আমের এক রকম গন্ধ, একেক আমের একেক গন্ধ। এখন তো সেই গন্ধটাই নেই। এরপর সেই আম পাকত একটা একটা করে। এরপর আমের আমসত্ত্ব। সেগুলো এখন মনে হয় স্বপ্নের মতো।

 

পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন...

পালিয়ে নয় ঠিক। তখন চিঠির মাধ্যমে উনার সঙ্গে যোগাযোগ হতো। টেলিফোনে যোগাযোগ করার মতো অবস্থা ছিল না। এখনকার মতো তো মোবাইল ছিল না। তখন কামাল, আমার ভাই (মারা গেছে) ছিল পত্রবাহক। উনি আবার কেমন কেমন করে যেন ওর (কামাল) সঙ্গে বন্ধুত্ব করে ফেলেছে। তো ইতোমধ্যে আমার অনেক বিয়ের অফার এসেছে। এরমধ্যে একটা ভালো পাত্রের অফার ছিল। কিন্তু আমি তো রাজি নই। তো আমি উনাকে চিঠি পাঠালাম। লিখলাম- তোমার রাজকন্যা তো এখন বন্দি। আমি এরপর এক দিন সাহস করে বললাম যে, আমি বিয়ে করব না, আমার পছন্দ আছে। আম্মা তো বাবাকে সামনে পেয়ে বলল, বারবার বলেছি লেখাপড়া করার দরকার নেই ওর। বলেছিলাম ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর ওর বিয়ে দিয়ে দাও। এখন দেখ। এরপর আমার ইউনিভার্সিটিতে যাওয়া বন্ধ। আমি তারপর চিঠি লিখলাম- তোমার রাজকন্যা দৈত্যপুরীতে বন্দি, তুমি পঙ্খীরাজে এসে রাজকন্যাকে উদ্ধার কর, না হলে রাজকন্যাকে আর পাবে না। পরে উনি আমার ভাইকে চিঠি লিখলেন। তখন আড়াই শ টাকা পায় স্কলারশিপ। আব্বা বললেন, আড়াই শ টাকা দিয়ে ও কী খাবে আর তোমাকে কী খাওয়াবে? এরপর আমি আস্তে করে সবার অলক্ষ্যে যেই কাপড় পরা সেইটা পরেই বেরিয়ে গেলাম কালামকে সঙ্গে করে। এরপর বিয়ে হলো জিয়া হায়দার, উনার বন্ধুর কাগজিটোলার বাসায়। তখন সর্দার জয়েনউদ্দিনও ছিলেন। কামালসহ সবাই ছিল সাক্ষী হিসেবে। সবাই বলতে লাগল, একটি ঐতিহাসিক বিয়ে হলো দুই সাহিত্যিকের। এরপর মামা বিয়ের কথা মা-বাবাকে জানালেন। তো আমাদের বিয়েকে মেনে নিতেই হলো।

 

শুনেছি একটা ডিম দুজনে ভাগ করে খেতেন...

কষ্টের দিন। একসঙ্গে থাকি। বাসা ভাড়া দিই ২০০ টাকা। ৫০ টাকা থাকে হাতে। এরপর আমি উনার রিসার্চ কাগজগুলো এক পাতা করে লিখি। এক পাতা লিখলে আট আনা পাই। কপি করে দিই। দশ পাতা লিখলে যে টাকাটা পাই, রেডিওতে একটা গল্প পড়লে ১৫ টাকা, এভাবে জীবন শুরু। দুটো পরাটা চার  আনা চার আনা করে আর একটা ডিমভাজা আট আনা-এই ১ টাকা দিয়ে কিনে দুজনে ভাগ করে খেয়েছি আর কি!

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
শখের রূপনগর
শখের রূপনগর
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
সংগ্রামী নারী  জয়া আহসান
সংগ্রামী নারী জয়া আহসান
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা