শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মে, ২০২৪ আপডেট:

মা দিবস উপলক্ষে বিশেষ সাক্ষাৎকার

মা আছেন সমস্ত সত্তাজুড়েই

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মা আছেন সমস্ত সত্তাজুড়েই

বয়স ৮১, তাতে কি! তিনি বারবার বয়সের অঙ্ককে তুড়ি মেরে বাউন্ডারি হাঁকাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে তো গেটআপ-মেকআপে ষোড়শী তরুণী প্রচ্ছদ কন্যারূপে নিজেকে উপস্থাপন করে চমকে দিচ্ছেন। যিনি মা চরিত্রে অনবদ্য ও অসাধারণ। অভিনয় মিশে আছে যার রক্তে। তিনি একুশে পদকপ্রাপ্ত ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী কিংবদন্তি অভিনেত্রী দিলারা জামান।  আজ মা দিবসে এ মমতাময়ী মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলেছেন-  পান্থ আফজাল

 

আজ মা দিবস। দিবসটি নিয়ে কিছু বলবেন কি?

না, আমি চিরজীবনই বাঙালি সংস্কৃতি, বাঙালি মানসিকতা, বাঙালি কৃষ্টি এবং হাজার বছরের যে সংস্কৃতি আমরা লালন করে আসছি সেখানে পাশ্চাত্যের অনেক কিছুই আমরা নিয়েছি, গ্রহণ করেছি। ভালো কিছু আমাদের জন্যও ভালো আছে। আমাদের অনেক কিছু আছে যেগুলো বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পড়ে। আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে যায় না। সেগুলো আমরা নিতে চাই না এবং না নেওয়াটাই ভালো। মা দিবসটা অনেক বছর ধরেই এখন আমাদের কাছে আলাদা কিছুই না। আমরা অন্যান্য দিবসের মতো মা দিবস পালন করি। তবে আমার কাছে আলাদা করে মা দিবস পালন করার কিছুই নেই। এখনো আমরা অতদূর পর্যায়ে যায়নি যে, বছরের একটা দিন আলাদা করে স্মরণ করার। মা প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত এখনো আমাদের অন্তরজুড়ে আছেন। সমস্ত সত্তাজুড়ে আছেন। হয়তো জীবন-জীবিকার নিষ্ঠুরতায় মায়ের ভালোবাসা থেকে দূরে থাকছি। তবে আমাদের সেই অপূর্ণতা মা তার হৃদয়ের বিশালতা দিয়ে ঢেকে দেন। মা তো এমনই হয়, তাই না?

 

এ বয়সেও কোনো ক্লান্তি নেই। এত এনার্জি কোথা থেকে পান?

সব তার দয়া, আল্লাহপাকের ইচ্ছা। আমার জন্মটা তো একটা দুঃসময়ে হয়েছে মনে করি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। আমার আম্মা গল্প করতেন যে, সে সময় দুধ পাওয়া যেত না। পালিয়ে গেছে লোকজন। গরুর দুধ বা অন্য খাবার তথা শিশুখাদ্য তো তখন ছিলই না। তখন খুব কষ্ট করে আমাকে ভাতের মাড় খাওয়াতেন আমার কিশোরী মা! কিশোরী বয়সে আমি তার গর্ভে এসেছি। আমার বাবার কর্মস্থল ছিল বর্ধমানে। তো যুদ্ধের জন্য সে দেশে যাবে, মায়ের আদর পাবে, সে সুযোগও ছিল না। বর্ধমান আর আমাদের দেশ হলো নোয়াখালী। তো তখনকার দিনে নৌকায় বা স্টিমারে, এরপর ট্রেনে করে যেতে হতো। মায়ের কাছে গল্প শুনেছি, তিন দিন লেগে যেত। আমাদের বর্ধমানের বাসা ছিল দোতলা। তো সিঁড়ি দিয়ে উঠে যখন ওপর-নিচে তাকাতো সে, তখন মনে হতো পুরো পৃথিবীটা ঘুরছে। তিন-চার দিন লেগে যেত উনার সুস্থ হতে। আমার কাছে মনে হয় যে, ওই রকম একটা বিধ্বস্ত এবং দুর্যোগপূর্ণ সময়ে আমার জন্ম দেখে আমিও বোধহয় কষ্টসহিষ্ণু হয়েছি, আল্লাহপাক কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা দিয়েছেন। তারপরে তো এ জীবনে পাকিস্তান পিরিয়ড গেল। আইয়ুববিরোধী আন্দোলন হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম তখন। সংগ্রামে-মিছিলে পাকিস্তানি আর্মিরা আমাদের তাড়া করত। আমরাও দৌড়াতাম তাদের কাছ থেকে আত্মরক্ষার জন্য। মুক্তিযুদ্ধ হলো। তখন আবার সেই গ্রামে গিয়ে পালিয়ে থাকা। পাকিস্তানি হানাদারদের সেই লোলুপ দৃষ্টি থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা। তখন তো আমার বয়সকাল। তো এসব করতে করতে মনে হয় যেন শক্তি নিজে থেকেই ভিতরে চলে এসেছে। এখন একা থাকি, কষ্ট করি। তবে কষ্ট মনে হয় না। নিজে বাজার করি। নিজে রান্না করি। আমার কাজের লোক নেই। খারাপ লাগে না এ জীবনযাপন। অভ্যস্ত হয়ে গেছি।

 

বলেছিলেন শরীরে নানা রোগ বাসা বেঁধেছে। তো সব মিলিয়ে এখন কেমন আছেন? 

মেঘে মেঘে তো অনেক বেলা হয়েছে। শরীর তো খারাপই থাকবে। আমি তেমন করে এটিকে খারাপ মনে করি না। যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আঁশ। যতক্ষণ আছি কাজ করি সুস্থ থাকি বা না থাকি। মনে করি যে, হ্যাঁ সুস্থ আছি আর কি! ভালো আছি।

 

সেই দুরন্ত কৈশোর অর্থাৎ কিশোরী জীবনের কিছু স্মৃতি শেয়ার করবেন কি?

আমি খুবই দুষ্টু ছিলাম। তখন ভীষণ রোগা-পাতলা ছিলাম। আর আমার সব ছেলেবন্ধু। ওদের সঙ্গে দৌড়াতাম, এর-ওর বাগানের পেয়ারা পাড়তাম। মজার বিষয় হলো, আমাকে সবাই গাছে উঠিয়ে দিত পেয়ারা পাড়ার জন্য। কারণ, আমি যে চিকন ছোটমতো! এরপর কোঁচড় ভরে পেয়ারা পেড়ে নেমে আসতাম। আর মেঘ, ঝড়-বৃষ্টি শুরুর আগে মা যখন ঘরের জানালা-দরজা বন্ধ করত সেই ফাঁকে ফুট করে বাইরে দৌড়ে বের হয়ে যেতাম আম কুড়াতে। এরপর যখন ফিরে আসতাম তখন মা পাখার ডাট দিয়ে দুটো বাড়ি দিত। বলত, এ্যাই বাজ পড়লে বা গাছের ডাল ভেঙে মাথায় পড়লে কী হতো! সেই রকম দুষ্টু ছিলাম।

 

অনেক দুষ্টু ছিলেন, কিন্তু চরিত্রগুলো করেন ভীষণ মিষ্টি ও মায়াময়ী। যদিও শোবিজে যাত্রা শুরু হয়েছিল ‘দজ্জাল’ চরিত্র দিয়ে...

দজ্জাল, এখন এ শব্দটা শাশুড়িদের জন্য বা দজ্জাল বউ। কিন্তু ছেলেদের জন্য তো লেখে না! আমি তো একবার একটা শোতে বলেছি যে, যত কঠিন কঠিন সব বিশেষণগুলো শরৎচন্দ্রবাবু ব্যবহার করেছেন। তাই শরৎচন্দ্রের ওপর আমার ভীষণ রাগ। তবুও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাকে। আমাদের বেলায় যত তার এ বিশেষণগুলোর ব্যবহার। উনারা খুবই অবিচার করেছেন আমাদের ওপর।

 

তাহলে কী বিশেষণ ব্যবহার করলে ভালো হতো?

কেন, আমাদের কত সুন্দর ও কোমল দিকগুলো আছে। দজ্জাল বউ কেন? মেয়েটি ঠিকই দেখা যায় যে তার বরের জন্য মাছের টুকরা ভালো করে রেখে দেয়। আর মা তো কখনোই খায় না দুধের সর, বল। আমরা তো ছোটবেলায় দুধের সর খেয়ে বড় হয়েছি। খুব ভালো জিনিসগুলো তুলে রেখে দিত আমাদের জন্য। শুধু দজ্জাল মা বা দজ্জাল শাশুড়ি বা স্ত্রী কেন, বোনদেরও ¯েœহ দেখ। অন্যরকম। আমার ছোটভাই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ত। ছুটির দিনে হয়তো একবার দেখা করতে আসত। আমার মনে আছে, তখন বাবা নারায়ণগঞ্জ থেকে জিপ গাড়িতে করে আম নিয়ে আসতেন। খাটের নিচে সব আম বিছিয়ে রাখতেন। কত আম যে টিপে টিপে নরম করে খেতাম। আমি যখন এ গল্প আমার মেয়েকে বলি সে বলে, ‘এসব আবার কি খাওয়া?’ আমি বলি, ‘খেয়ে দেখ কেমন মজা লাগে।’ বলি, ‘তোমরা যেমন পাইপ দিয়ে জুস খাও তেমনি আমরা এমন আম খেয়েছি।’ তো, আম শেষ হয়ে যাবে, ভাইটা আসে কি না! আমি তখন দুই-তিনটা আম লুকিয়ে নিয়ে আলমারিতে রেখে দিতাম। সবাই তো ভালো ভালোগুলো খেয়ে শেষ করে ফেলবে আর ও যেদিন আসবে সেদিন হয়তো পাকাগুলো পাবে না। তো, আম যে ওইখানে রেখেছি মনে নেই। আমগুলো পেকে আলমারিতে রাখা আম্মার শাড়ি নষ্ট হওয়ার মতো অবস্থা। আম্মা তো পারলে আমাকে পিটায় আর কি! তখন অবশ্য কলেজে পড়ি। তো সেই মায়াভরা স্মৃতিগুলো কোথায় হারিয়ে গেল! এখন দুই-তিনটা আম কিনে নিয়ে আসি। কত দাম! আর একসময় তো খাটের নিচে এত এত আম বিছিয়ে রাখা হতো। খাবার ঘরের এক কিনারার পুরো অংশ আম বিছিয়ে রাখত। ল্যাংড়া আমের এক রকম গন্ধ, একেক আমের একেক গন্ধ। এখন তো সেই গন্ধটাই নেই। এরপর সেই আম পাকত একটা একটা করে। এরপর আমের আমসত্ত্ব। সেগুলো এখন মনে হয় স্বপ্নের মতো।

 

পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন...

পালিয়ে নয় ঠিক। তখন চিঠির মাধ্যমে উনার সঙ্গে যোগাযোগ হতো। টেলিফোনে যোগাযোগ করার মতো অবস্থা ছিল না। এখনকার মতো তো মোবাইল ছিল না। তখন কামাল, আমার ভাই (মারা গেছে) ছিল পত্রবাহক। উনি আবার কেমন কেমন করে যেন ওর (কামাল) সঙ্গে বন্ধুত্ব করে ফেলেছে। তো ইতোমধ্যে আমার অনেক বিয়ের অফার এসেছে। এরমধ্যে একটা ভালো পাত্রের অফার ছিল। কিন্তু আমি তো রাজি নই। তো আমি উনাকে চিঠি পাঠালাম। লিখলাম- তোমার রাজকন্যা তো এখন বন্দি। আমি এরপর এক দিন সাহস করে বললাম যে, আমি বিয়ে করব না, আমার পছন্দ আছে। আম্মা তো বাবাকে সামনে পেয়ে বলল, বারবার বলেছি লেখাপড়া করার দরকার নেই ওর। বলেছিলাম ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর ওর বিয়ে দিয়ে দাও। এখন দেখ। এরপর আমার ইউনিভার্সিটিতে যাওয়া বন্ধ। আমি তারপর চিঠি লিখলাম- তোমার রাজকন্যা দৈত্যপুরীতে বন্দি, তুমি পঙ্খীরাজে এসে রাজকন্যাকে উদ্ধার কর, না হলে রাজকন্যাকে আর পাবে না। পরে উনি আমার ভাইকে চিঠি লিখলেন। তখন আড়াই শ টাকা পায় স্কলারশিপ। আব্বা বললেন, আড়াই শ টাকা দিয়ে ও কী খাবে আর তোমাকে কী খাওয়াবে? এরপর আমি আস্তে করে সবার অলক্ষ্যে যেই কাপড় পরা সেইটা পরেই বেরিয়ে গেলাম কালামকে সঙ্গে করে। এরপর বিয়ে হলো জিয়া হায়দার, উনার বন্ধুর কাগজিটোলার বাসায়। তখন সর্দার জয়েনউদ্দিনও ছিলেন। কামালসহ সবাই ছিল সাক্ষী হিসেবে। সবাই বলতে লাগল, একটি ঐতিহাসিক বিয়ে হলো দুই সাহিত্যিকের। এরপর মামা বিয়ের কথা মা-বাবাকে জানালেন। তো আমাদের বিয়েকে মেনে নিতেই হলো।

 

শুনেছি একটা ডিম দুজনে ভাগ করে খেতেন...

কষ্টের দিন। একসঙ্গে থাকি। বাসা ভাড়া দিই ২০০ টাকা। ৫০ টাকা থাকে হাতে। এরপর আমি উনার রিসার্চ কাগজগুলো এক পাতা করে লিখি। এক পাতা লিখলে আট আনা পাই। কপি করে দিই। দশ পাতা লিখলে যে টাকাটা পাই, রেডিওতে একটা গল্প পড়লে ১৫ টাকা, এভাবে জীবন শুরু। দুটো পরাটা চার  আনা চার আনা করে আর একটা ডিমভাজা আট আনা-এই ১ টাকা দিয়ে কিনে দুজনে ভাগ করে খেয়েছি আর কি!

এই বিভাগের আরও খবর
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
পেয়ারা গাছের ডাল ভেঙে পড়েছিলেন কবরী
পেয়ারা গাছের ডাল ভেঙে পড়েছিলেন কবরী
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
শিরোনামহীনের ‘কতদূর’
শিরোনামহীনের ‘কতদূর’
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ