শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মে, ২০২৪ আপডেট:

মা দিবস উপলক্ষে বিশেষ সাক্ষাৎকার

মা আছেন সমস্ত সত্তাজুড়েই

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মা আছেন সমস্ত সত্তাজুড়েই

বয়স ৮১, তাতে কি! তিনি বারবার বয়সের অঙ্ককে তুড়ি মেরে বাউন্ডারি হাঁকাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে তো গেটআপ-মেকআপে ষোড়শী তরুণী প্রচ্ছদ কন্যারূপে নিজেকে উপস্থাপন করে চমকে দিচ্ছেন। যিনি মা চরিত্রে অনবদ্য ও অসাধারণ। অভিনয় মিশে আছে যার রক্তে। তিনি একুশে পদকপ্রাপ্ত ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী কিংবদন্তি অভিনেত্রী দিলারা জামান।  আজ মা দিবসে এ মমতাময়ী মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলেছেন-  পান্থ আফজাল

 

আজ মা দিবস। দিবসটি নিয়ে কিছু বলবেন কি?

না, আমি চিরজীবনই বাঙালি সংস্কৃতি, বাঙালি মানসিকতা, বাঙালি কৃষ্টি এবং হাজার বছরের যে সংস্কৃতি আমরা লালন করে আসছি সেখানে পাশ্চাত্যের অনেক কিছুই আমরা নিয়েছি, গ্রহণ করেছি। ভালো কিছু আমাদের জন্যও ভালো আছে। আমাদের অনেক কিছু আছে যেগুলো বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পড়ে। আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে যায় না। সেগুলো আমরা নিতে চাই না এবং না নেওয়াটাই ভালো। মা দিবসটা অনেক বছর ধরেই এখন আমাদের কাছে আলাদা কিছুই না। আমরা অন্যান্য দিবসের মতো মা দিবস পালন করি। তবে আমার কাছে আলাদা করে মা দিবস পালন করার কিছুই নেই। এখনো আমরা অতদূর পর্যায়ে যায়নি যে, বছরের একটা দিন আলাদা করে স্মরণ করার। মা প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত এখনো আমাদের অন্তরজুড়ে আছেন। সমস্ত সত্তাজুড়ে আছেন। হয়তো জীবন-জীবিকার নিষ্ঠুরতায় মায়ের ভালোবাসা থেকে দূরে থাকছি। তবে আমাদের সেই অপূর্ণতা মা তার হৃদয়ের বিশালতা দিয়ে ঢেকে দেন। মা তো এমনই হয়, তাই না?

 

এ বয়সেও কোনো ক্লান্তি নেই। এত এনার্জি কোথা থেকে পান?

সব তার দয়া, আল্লাহপাকের ইচ্ছা। আমার জন্মটা তো একটা দুঃসময়ে হয়েছে মনে করি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। আমার আম্মা গল্প করতেন যে, সে সময় দুধ পাওয়া যেত না। পালিয়ে গেছে লোকজন। গরুর দুধ বা অন্য খাবার তথা শিশুখাদ্য তো তখন ছিলই না। তখন খুব কষ্ট করে আমাকে ভাতের মাড় খাওয়াতেন আমার কিশোরী মা! কিশোরী বয়সে আমি তার গর্ভে এসেছি। আমার বাবার কর্মস্থল ছিল বর্ধমানে। তো যুদ্ধের জন্য সে দেশে যাবে, মায়ের আদর পাবে, সে সুযোগও ছিল না। বর্ধমান আর আমাদের দেশ হলো নোয়াখালী। তো তখনকার দিনে নৌকায় বা স্টিমারে, এরপর ট্রেনে করে যেতে হতো। মায়ের কাছে গল্প শুনেছি, তিন দিন লেগে যেত। আমাদের বর্ধমানের বাসা ছিল দোতলা। তো সিঁড়ি দিয়ে উঠে যখন ওপর-নিচে তাকাতো সে, তখন মনে হতো পুরো পৃথিবীটা ঘুরছে। তিন-চার দিন লেগে যেত উনার সুস্থ হতে। আমার কাছে মনে হয় যে, ওই রকম একটা বিধ্বস্ত এবং দুর্যোগপূর্ণ সময়ে আমার জন্ম দেখে আমিও বোধহয় কষ্টসহিষ্ণু হয়েছি, আল্লাহপাক কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা দিয়েছেন। তারপরে তো এ জীবনে পাকিস্তান পিরিয়ড গেল। আইয়ুববিরোধী আন্দোলন হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম তখন। সংগ্রামে-মিছিলে পাকিস্তানি আর্মিরা আমাদের তাড়া করত। আমরাও দৌড়াতাম তাদের কাছ থেকে আত্মরক্ষার জন্য। মুক্তিযুদ্ধ হলো। তখন আবার সেই গ্রামে গিয়ে পালিয়ে থাকা। পাকিস্তানি হানাদারদের সেই লোলুপ দৃষ্টি থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা। তখন তো আমার বয়সকাল। তো এসব করতে করতে মনে হয় যেন শক্তি নিজে থেকেই ভিতরে চলে এসেছে। এখন একা থাকি, কষ্ট করি। তবে কষ্ট মনে হয় না। নিজে বাজার করি। নিজে রান্না করি। আমার কাজের লোক নেই। খারাপ লাগে না এ জীবনযাপন। অভ্যস্ত হয়ে গেছি।

 

বলেছিলেন শরীরে নানা রোগ বাসা বেঁধেছে। তো সব মিলিয়ে এখন কেমন আছেন? 

মেঘে মেঘে তো অনেক বেলা হয়েছে। শরীর তো খারাপই থাকবে। আমি তেমন করে এটিকে খারাপ মনে করি না। যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আঁশ। যতক্ষণ আছি কাজ করি সুস্থ থাকি বা না থাকি। মনে করি যে, হ্যাঁ সুস্থ আছি আর কি! ভালো আছি।

 

সেই দুরন্ত কৈশোর অর্থাৎ কিশোরী জীবনের কিছু স্মৃতি শেয়ার করবেন কি?

আমি খুবই দুষ্টু ছিলাম। তখন ভীষণ রোগা-পাতলা ছিলাম। আর আমার সব ছেলেবন্ধু। ওদের সঙ্গে দৌড়াতাম, এর-ওর বাগানের পেয়ারা পাড়তাম। মজার বিষয় হলো, আমাকে সবাই গাছে উঠিয়ে দিত পেয়ারা পাড়ার জন্য। কারণ, আমি যে চিকন ছোটমতো! এরপর কোঁচড় ভরে পেয়ারা পেড়ে নেমে আসতাম। আর মেঘ, ঝড়-বৃষ্টি শুরুর আগে মা যখন ঘরের জানালা-দরজা বন্ধ করত সেই ফাঁকে ফুট করে বাইরে দৌড়ে বের হয়ে যেতাম আম কুড়াতে। এরপর যখন ফিরে আসতাম তখন মা পাখার ডাট দিয়ে দুটো বাড়ি দিত। বলত, এ্যাই বাজ পড়লে বা গাছের ডাল ভেঙে মাথায় পড়লে কী হতো! সেই রকম দুষ্টু ছিলাম।

 

অনেক দুষ্টু ছিলেন, কিন্তু চরিত্রগুলো করেন ভীষণ মিষ্টি ও মায়াময়ী। যদিও শোবিজে যাত্রা শুরু হয়েছিল ‘দজ্জাল’ চরিত্র দিয়ে...

দজ্জাল, এখন এ শব্দটা শাশুড়িদের জন্য বা দজ্জাল বউ। কিন্তু ছেলেদের জন্য তো লেখে না! আমি তো একবার একটা শোতে বলেছি যে, যত কঠিন কঠিন সব বিশেষণগুলো শরৎচন্দ্রবাবু ব্যবহার করেছেন। তাই শরৎচন্দ্রের ওপর আমার ভীষণ রাগ। তবুও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাকে। আমাদের বেলায় যত তার এ বিশেষণগুলোর ব্যবহার। উনারা খুবই অবিচার করেছেন আমাদের ওপর।

 

তাহলে কী বিশেষণ ব্যবহার করলে ভালো হতো?

কেন, আমাদের কত সুন্দর ও কোমল দিকগুলো আছে। দজ্জাল বউ কেন? মেয়েটি ঠিকই দেখা যায় যে তার বরের জন্য মাছের টুকরা ভালো করে রেখে দেয়। আর মা তো কখনোই খায় না দুধের সর, বল। আমরা তো ছোটবেলায় দুধের সর খেয়ে বড় হয়েছি। খুব ভালো জিনিসগুলো তুলে রেখে দিত আমাদের জন্য। শুধু দজ্জাল মা বা দজ্জাল শাশুড়ি বা স্ত্রী কেন, বোনদেরও ¯েœহ দেখ। অন্যরকম। আমার ছোটভাই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ত। ছুটির দিনে হয়তো একবার দেখা করতে আসত। আমার মনে আছে, তখন বাবা নারায়ণগঞ্জ থেকে জিপ গাড়িতে করে আম নিয়ে আসতেন। খাটের নিচে সব আম বিছিয়ে রাখতেন। কত আম যে টিপে টিপে নরম করে খেতাম। আমি যখন এ গল্প আমার মেয়েকে বলি সে বলে, ‘এসব আবার কি খাওয়া?’ আমি বলি, ‘খেয়ে দেখ কেমন মজা লাগে।’ বলি, ‘তোমরা যেমন পাইপ দিয়ে জুস খাও তেমনি আমরা এমন আম খেয়েছি।’ তো, আম শেষ হয়ে যাবে, ভাইটা আসে কি না! আমি তখন দুই-তিনটা আম লুকিয়ে নিয়ে আলমারিতে রেখে দিতাম। সবাই তো ভালো ভালোগুলো খেয়ে শেষ করে ফেলবে আর ও যেদিন আসবে সেদিন হয়তো পাকাগুলো পাবে না। তো, আম যে ওইখানে রেখেছি মনে নেই। আমগুলো পেকে আলমারিতে রাখা আম্মার শাড়ি নষ্ট হওয়ার মতো অবস্থা। আম্মা তো পারলে আমাকে পিটায় আর কি! তখন অবশ্য কলেজে পড়ি। তো সেই মায়াভরা স্মৃতিগুলো কোথায় হারিয়ে গেল! এখন দুই-তিনটা আম কিনে নিয়ে আসি। কত দাম! আর একসময় তো খাটের নিচে এত এত আম বিছিয়ে রাখা হতো। খাবার ঘরের এক কিনারার পুরো অংশ আম বিছিয়ে রাখত। ল্যাংড়া আমের এক রকম গন্ধ, একেক আমের একেক গন্ধ। এখন তো সেই গন্ধটাই নেই। এরপর সেই আম পাকত একটা একটা করে। এরপর আমের আমসত্ত্ব। সেগুলো এখন মনে হয় স্বপ্নের মতো।

 

পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন...

পালিয়ে নয় ঠিক। তখন চিঠির মাধ্যমে উনার সঙ্গে যোগাযোগ হতো। টেলিফোনে যোগাযোগ করার মতো অবস্থা ছিল না। এখনকার মতো তো মোবাইল ছিল না। তখন কামাল, আমার ভাই (মারা গেছে) ছিল পত্রবাহক। উনি আবার কেমন কেমন করে যেন ওর (কামাল) সঙ্গে বন্ধুত্ব করে ফেলেছে। তো ইতোমধ্যে আমার অনেক বিয়ের অফার এসেছে। এরমধ্যে একটা ভালো পাত্রের অফার ছিল। কিন্তু আমি তো রাজি নই। তো আমি উনাকে চিঠি পাঠালাম। লিখলাম- তোমার রাজকন্যা তো এখন বন্দি। আমি এরপর এক দিন সাহস করে বললাম যে, আমি বিয়ে করব না, আমার পছন্দ আছে। আম্মা তো বাবাকে সামনে পেয়ে বলল, বারবার বলেছি লেখাপড়া করার দরকার নেই ওর। বলেছিলাম ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর ওর বিয়ে দিয়ে দাও। এখন দেখ। এরপর আমার ইউনিভার্সিটিতে যাওয়া বন্ধ। আমি তারপর চিঠি লিখলাম- তোমার রাজকন্যা দৈত্যপুরীতে বন্দি, তুমি পঙ্খীরাজে এসে রাজকন্যাকে উদ্ধার কর, না হলে রাজকন্যাকে আর পাবে না। পরে উনি আমার ভাইকে চিঠি লিখলেন। তখন আড়াই শ টাকা পায় স্কলারশিপ। আব্বা বললেন, আড়াই শ টাকা দিয়ে ও কী খাবে আর তোমাকে কী খাওয়াবে? এরপর আমি আস্তে করে সবার অলক্ষ্যে যেই কাপড় পরা সেইটা পরেই বেরিয়ে গেলাম কালামকে সঙ্গে করে। এরপর বিয়ে হলো জিয়া হায়দার, উনার বন্ধুর কাগজিটোলার বাসায়। তখন সর্দার জয়েনউদ্দিনও ছিলেন। কামালসহ সবাই ছিল সাক্ষী হিসেবে। সবাই বলতে লাগল, একটি ঐতিহাসিক বিয়ে হলো দুই সাহিত্যিকের। এরপর মামা বিয়ের কথা মা-বাবাকে জানালেন। তো আমাদের বিয়েকে মেনে নিতেই হলো।

 

শুনেছি একটা ডিম দুজনে ভাগ করে খেতেন...

কষ্টের দিন। একসঙ্গে থাকি। বাসা ভাড়া দিই ২০০ টাকা। ৫০ টাকা থাকে হাতে। এরপর আমি উনার রিসার্চ কাগজগুলো এক পাতা করে লিখি। এক পাতা লিখলে আট আনা পাই। কপি করে দিই। দশ পাতা লিখলে যে টাকাটা পাই, রেডিওতে একটা গল্প পড়লে ১৫ টাকা, এভাবে জীবন শুরু। দুটো পরাটা চার  আনা চার আনা করে আর একটা ডিমভাজা আট আনা-এই ১ টাকা দিয়ে কিনে দুজনে ভাগ করে খেয়েছি আর কি!

এই বিভাগের আরও খবর
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
ঢাকাই ছবিতে বিদেশি শিল্পী কেন?
ঢাকাই ছবিতে বিদেশি শিল্পী কেন?
শিরোনামহীনের  কানাডা সফর
শিরোনামহীনের কানাডা সফর
রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান
ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
গানটি শাফিন নয় হাসানের জন্য তৈরি করা হয়
গানটি শাফিন নয় হাসানের জন্য তৈরি করা হয়
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
হেনস্তার শিকার দেবশ্রী
হেনস্তার শিকার দেবশ্রী
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

৬ মিনিট আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের
ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত
ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি