শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

নকল রুটি মেকার কিনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নকল রুটি মেকার কিনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা

ঘরে ঘরে এখন ডায়াবেটিস। এসব রোগীদের ভাত এড়িয়ে সকাল-রাতে দুই বেলা রুটি খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। অনেকেই খান। তবে রুটি বানানোর ঝামেলার কারণে অধিকাংশের পক্ষেই দুই বেলা রুটি খাওয়া সম্ভব হয় না। আর এই কথা মাথায় রেখেই ২০১১ সালে মাগুরার হুমায়ুন কবীর তৈরি করেন কাঠের তৈরি রুটি বানানোর যন্ত্র, যা দিয়ে সহজেই যে কেউ তৈরি করতে পারেন নিজের পছন্দসই আকারের রুটি। নাম দেন লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker)। তখন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা হয়েছিল হুমায়ুন কবীরের। দেখিয়েছিলেন কত সহজে কাঠের যন্ত্রটি দিয়ে সুন্দর আকারের রুটি বানানো যায়। যন্ত্রটি উদ্ভাবন করতে পেরে নিজের বুক গর্বে ভরে উঠেছিল মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার বুনাগাতি গ্রামের হুমায়ুনের। দীর্ঘদিন পর গত শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭) ফের বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা হয় এ উদ্ভাবকের। এবার জানালেন হতাশার কথা। বললেন, তার যন্ত্র দেখে অনেকেই নকল রুটি মেকার তৈরি করে বাজারে ছেড়েছেন। কিন্তু মাপঝোঁক ও কারিগরি ত্রুটির কারণে এগুলোতে ভালো রুটি বানানো যায় না। ফলে ক্রেতা প্রতারিত হচ্ছেন। এ কারণে অনেকে রুটি মেকারের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছেন। এখানেই তার আফসোস।

নিজেকে বিশ্বের প্রথম বিদ্যুৎবিহীন রুটি বানানোর কাঠের যন্ত্রের উদ্ভাবক দাবি করে হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার আগে কেউ এ যন্ত্র উদ্ভাবন করতে পারেনি। আর পরে যারা করছেন তারা আমারটা নকল করছেন। কিন্তু সঠিক মাপ-ঝোঁক না দিতে পারায় সেগুলোতে কাঙ্ক্ষিত রুটি বানাতে পারছেন না ক্রেতারা। রুটি মেকারের পেটেন্ট পাওয়ার জন্য চেষ্টা করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এটা পেয়ে গেলে নকলবাজদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে পারবেন। কথপোকথনে নিজের উদ্ভাবিত লাইবা রুটি মেকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার পাশাপাশি অন্য রুটি মেকারের সঙ্গে এর পার্থক্য বর্ণনা করেন হুমায়ুন কবীর।

হুমায়ুন কবীর বলেন, ''২০১১ সালে আমি উদ্ভাবন করি রুটি বানানোর কাঠের যন্ত্র এবং নাম দিয়েছিলাম লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker)। এরপর গত পাঁচ বছরে অনেক গবেষণা চালিয়েছি। বাজারে পণ্য ছাড়ার পর গত কয়েক বছরে অনেক নকলবাজ আমার পণ্যটি নকলের চেষ্টা করেছেন। তবে নকলবাজদের কেউই সফল হননি, বরং তারা সফল হয়েছেন ক্রেতাদের ঠকিয়ে। কারণ তারা এই কাঠের যন্ত্রকে আসবাবের মতোই সাধারণ কিছু ভেবেছেন, আর লাইবা রুটি মেকার তৈরিতে যে ধরনের পদ্ধতি ও উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে তাও নকলবাজরা গ্রহণ করেননি। তারা ভুল পদ্ধতিতে যন্ত্রটি তৈরি করে বিক্রি করছেন। তারা একদিকে সঠিক কাঠ ব্যবহার করছেন না। অন্যদিকে কারিগরি ত্রুটিও আছে। এ কারণে ওইসব নকল যন্ত্রে রুটি বানাতে গেলে রুটি ছিড়ে যাচ্ছে, একপাশ পাতলা, অন্যপাশ মোটা হচ্ছে। ঠিকমতো গোলাকারও হচ্ছে না। এতে অসচেতন ক্রেতারা ঠকছেন এবং ভোগান্তির শিকার অধিকাংশ ক্রেতা এসে লাইবা রুটি মেকারের অফিসে অভিযোগ করছেন। তাদের অনেকেই জানিয়েছেন, লাইবা রুটি মেকার ভেবে তারা পণ্যটি কিনেছিলেন, কিন্তু নকল পণ্যটিতে রুটি হয় না।''

নকলবাজরা যেসব ভুল করছে:
''লাইবা রুটি মেকার দেখে মনে হয় যে কেউ এটি বানাতে পারবেন, আসলে তা মোটেও ঠিক নয়। এটি অত্যন্ত সুক্ষ জিনিস, এটি যারাই নকলের চেষ্টা করেছেন তারাই ভুল করেছেন। ঠিক পরিমাপ ও পদ্ধতি না জেনে যন্ত্রটি তৈরি করছেন। আর তারা ভালো মানের কাঠ ব্যবহার করছেন না এবং সিজনিংয়ের সঠিক প্রক্রিয়াও গ্রহণ করছেন না। এতে অল্পদিনে কাঠ বেঁকে গিয়ে যন্ত্রটি ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। কাঠতো ৩০০ টাকা সি.এফ.টিতেও পাওয়া যায় আবার ২৩০০ টাকা সি.এফ.টিতেও পাওয়া যায়। গত পাঁচ বছর আগে আবিষ্কারের শুরুতে আমি প্রায় ২৩ ধরনের কাঠ নিয়ে গবেষণা করেছি, কিন্তু মেহগনি কাঠের প্লেট ও বাবলা কাঠের হ্যান্ডেল ছাড়া রুটি মেকার তৈরি করা যায় না এই তথ্যটি অনেকেই জানেন না। এছাড়া সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সুক্ষ পরিমাপ। যেটা আমি আমার গবেষণার এক পর্যায়ে যন্ত্রের সব অংশের একটি নির্দিষ্ট ও সুক্ষ পরিমাপ বের করেছি, যেমন–যন্ত্রটির হ্যান্ডেলের নাট লাগানোর যে স্ট্যান্ডটি রয়েছে তার দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা কত সেন্টিমিটার হলে সঠিক হবে; নিচ থেকে কত উচ্চতায় নাট ছিদ্র করতে হবে; হ্যান্ডেলটি কত সেন্টিমিটার লম্বা হলে যন্ত্রে রুটি বানাতে চাপ কম লাগবে এবং যন্ত্রের উপরের প্লেটটির সংলগ্ন যে বিস্কিটটি (বিশেষ অংশ) থাকে তার সঠিক উচ্চতা কত হবে। এসব গুরুত্বপূর্ণ পরিমাপ না জেনে কেউ লাইবা রুটি মেকারের যন্ত্র বানাতে চেষ্টা করলে মেশিনটি দেখতে হুবহু হলেও রুটি ঠিকমত হবে না, হওয়া অসম্ভব। এরকম অনুমানের ভিত্তিতে কাঠমিস্ত্রি দ্বারা রুটিমেকার তৈরি করলে রুটি হবে কোথাও মোটা, কোথাও পাতলা। রুটি বানাতে চাপ লাগবে অনেক বেশি এবং রুটি অবশ্যই বড় হবে না।''

''এছাড়া প্রতিটি অংশ সংযোগের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আছে, যা প্রশিক্ষণ গ্রহণ না করলে বোঝা সম্ভব নয়। কারন আমি পাঁচ বছর ধরে যে কারিগরদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি তারা এখনও প্রতি ১০০ টি মেশিন তৈরি করলে আনুমানিক ২০ থেকে ২৫ টি মেশিন বাতিল হয়। এই বাতিল মেশিন আমরা বিক্রি করি না। তাহলে ব্যাপারটা কী দাড়াচ্ছে? আমার দ্বারা পাঁচ বছর ধরে ট্রেনিংপ্রাপ্ত কারিগররাই যেখানে রুটিমেকার বানাতে গেলে ২০% থেকে ২৫% বাতিল হয়, সেখানে নতুন একজন কাঠমিস্ত্রী কীভাবে সঠিক রুটি মেকার বানাবে? হতে পারে সে ফার্নিচারের উপর ২০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, কিন্তু রুটি মেকারের উপর সে অবশ্যই নতুন। আমি পাঁচ বছর সাধনা করে এর সুক্ষ ড্রয়িং বের করেছি তাতো কোন নতুন লোকই জানেন না।''

''এ ছাড়া নকলবাজরা যন্ত্রের ভিতরের প্লেটে স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ রঙ, গালা, কারফা, রজন ইত্যাদি ব্যবহার করে তার উপর বেশি করে তেল দিয়ে রুটি বানাতে বলেন, যেটা আসলে আমার আবিষ্কৃত টেকনোলজিই না। কেউ কেউ আবার মোটা পিভিসি ও রেক্সিন ইত্যাদি উপকরণ ব্যবহার করছেন। এতে ক্রেতারা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে পড়ছেন।''

কাঠের তৈরি নকল রুটি মেকার কিনে ক্রেতারা ঠকছেন যেভাবে:

''অধিকাংশ অসচেতন ক্রেতা যন্ত্রের ডিজাইন, ফিনিশিং, রঙ ইত্যাদির ওপর বেশি গুরুত্ব দেন। কিন্তু তারা কখনই যন্ত্রটির সঠিক পরিমাপ, অতি অল্প চাপে রুটি হওয়া বা চারদিকে সমানভাবে পাতলা হওয়া কিংবা স্থায়ীত্ব সম্পর্কে অজ্ঞ থাকেন। সেই অজ্ঞতার সুয়োগ নেয় নকলবাজরা। আর যন্ত্রের সঙ্গে কী কী সরঞ্জাম না থাকলে যন্ত্রটি অসম্পূর্ণ থাকে, তাও ক্রেতারা জানেন না। এমনকি কিছু নকলবাজকেও নকল করছে নতুন নকলবাজরা। তাই এটা আরও বদলে যাচ্ছে। লাইবা রুটি মেকারের সঙ্গে যে ৩০০ বর্গফুটের ফুড কন্টেন্ট পেপার দেওয়া হয় তা মূলত যন্ত্রের একটি অপরিহার্য অংশ। এই পেপার দেওয়া হয় স্বাস্থ্যগত বিষয়ের কথা চিন্তা করেই। লাইবা রুটি মেকারের কার্টনের মধ্যে আরও যেসব উপকরণ দেওয়া হয়, যেমন: সিডি, ম্যান্যুয়াল বই, টেপ ইত্যাদি তা মূলত ক্রেতাদের ব্যবহারের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কিন্তু নকলবাজরা এগুলোর কোনো কিছুই ঠিকমত দেয় না।''

''যারা নকল পন্য বিক্রি করছে তাদের মধ্যে কেউ কেউ ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে এবং তাদের মালের দামও কম। এখন কথা হল ইন্টারনেটে সঠিক পরিমাপের ও বেঠিক পরিমাপের দুইটি পন্যের ছবি দেখতে হুবহু একই, এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ ভোক্তাগণ সঠিক পরিমাপের রুটিমেকারটি খুঁজে নেবেন কীভাবে? এটা রীতিমত কষ্টসাধ্য এবং অনেকটা অসম্ভব ব্যাপার। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বোঝার উপায় নেই কে আপনাকে ৩০০ স্কয়ারফিটের জাপানি ফুডকন্টেন্ট পেপার দিচ্ছে আর কে ঠকিয়ে সাধারণ পলিথিন দিচ্ছে। এমনকি ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি এটাও বুঝতে পারবেন না যে কোন মেশিনে রুটি সঠিক ও পাতলা হয় বা চাপ কম লাগে। বাংলাদেশের শত শত যায়গায় প্রতি মাসেই হাজার হাজার রুটি মেকার তৈরি হচ্ছে, তার মধ্যে আসল লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker) তৈরি হচ্ছে সর্বোচ্চ ২০০ টি। এই সব নকলবাজদের অনেকে আবার লাইবা ব্রান্ডের নামেই রুটি মেকার বিক্রি করছে এবং মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। একইসঙ্গে লাইবার সুনাম নষ্ট করছে।

নকল কাঠের রুটি মেকারে রুটি চিকন মোটা হবার আরও একটি কারন:

''প্রত্যেক কাঠের নিজস্ব একটি ভাষা আছে। সেই ভাষা বোঝাটা গুরুত্বপূর্ণ। দেখা যায় আজ আপনি একটি মেশিন বানালেন যার Water Level শতভাগ ঠিক আছে, অর্থাৎ এই মুহূতে রুটির পুরুত্ব ঠিকমত হচ্ছে, কিন্তু ২/৩ মাস পরে দেখা গেল রুটির পুরুত্ব ঠিকমত হচ্ছে না, রুটি এক কোনায় চিকন ও আর এক কোনায় মোটা হচ্ছে, অথবা মাঝখানে মোটা হচ্ছে এবং পাশে চিকন হচ্ছে। এর কারণ হল যন্ত্রের কাঠের আদ্রতা লেভেল বাংলাদেশের আবহাওয়ার সাথে ১১ থেকে ১৩ শতাংশ সমন্বয় করা নেই। এটা করতে হলে মেশিন তৈরি করার পরেও কমপক্ষে ৪/৫ মাস মেশিনটিকে কাষ্টমারের কাছে বিক্রি না করে রেখে দিতে হয় এবং এরপরে এর ১০০ ভাগ Water Level করে কয়েক স্তরের QC করতে হয় যা আমার নকলবাজ বন্ধুরা জানেন না। এভাবে মেশিন তৈরি করলে মেশিনের দাম একটু বেশি হবে কিন্তু কাষ্টমারকে ঠকানো হবে না। আর এভাবে মেশিন তৈরি করলে মেশিনটা অনেক বছর টিকে থাকবে। কিন্তু নকলবাজরা এগুলো কিছুই অনুসরণ না করে ক্রেতাদের সঙ্গে জালিয়াতি করছেন।''

লাইবা রুটি মেকারের (Rutee Maker) বিশেষত্ব:

''রুটি ও রুটি জাতীয় বিভিন্ন খাদ্য লাইবা রুটি মেকার দিয়ে বানানো যায় খুবই সহজে। যেমন- কাঁচা আটার রুটি, সিদ্ধ আটার রুটি, চালের রুটি, সিঙ্গাড়া, লুচি ইত্যাদি। যন্ত্রটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি। পিড়া-বেলনে তৈরি রুটির মতো স্বাদ অক্ষুণ্ন থাকে। স্বল্প সময়ে রুটি তৈরি করা যায়। এত সহজ যে শিশুরাও এটি দিয়ে রুটি বানাতে পারবে। বিদেশি ইলেকট্রিক রুটি মেকার দিয়ে সিদ্ধ আটার রুটি হয় না, চালের গুড়ার রুটি হয় না, রুটি পোড়া পোড়া হয়ে যায়, রুটি চামড়ার মত শক্ত থাকে- এই ধরণের নানা অভিযোগ থাকলেও লাইবা রুটি মেকার নিয়ে কোন অভিযোগ নেই।''

লাইবা রুটি মেকার চেনার উপায়:

''লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker) আন্তর্জাতিক মানের মোড়কজাত করে বিপণন করা হয়। মোড়কের গায়ে কোম্পানির বারকোড সহ মাগুরার বুনাগাতির ফ্যাক্টরি ও ঢাকার পশ্চিম আগারগাঁওয়ে (৬৭ নম্বর) সিদ্দিক টাওয়ারের চতুথ তলায় অফিসের ঠিকানা উল্লেখ থাকে। একটি কার্টনের মধ্যে জাপানি ফুড কন্টেন্ট পেপার, সিডি, ম্যানুয়াল ও টেপ থাকে। কাঠের যন্ত্রের গায়ে লাইবা রুটি মেকার ফ্যাক্টরির লোগোসহ অ্যালুমিনিয়ামের স্টিকার লাগানো থাকে। লাইবা রুটি মেকারে অতি অল্প চাপে ৮ ইঞ্চি থেকে সাড়ে ৮ ইঞ্চি রুটি হয়। রুটির চতুর্দিকের পুরুত্ব সমান হয় কাগজের মত পাতলা হয়। তবে নকল যন্ত্রে রুটি একদিকে পাতলা আরেক দিকে মোটা হয়।''

লাইবা রুটি মেকারের বাজার :

''২০১১ সালে লাইবা রুটি মেকার উদ্ভাবিত হলেও ২০১৪ সালে পণ্যটি ভালোভাবে বাজারে ছাড়া হয়েছে। আমাদের পণ্য দেশে ও বিদেশে সমানভাবে সমাদৃত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যে আমাদের পণ্য নিয়মিত যাচ্ছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপের কয়েকটি দেশ, অস্ট্রেলিয়াতে আমাদের পণ্য গেছে।''

সবশেষে হুমায়ুন কবীর দেশবাসী ও সরকারের প্রতি নকলবাজদের প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দেশে অনেক সৃজনশীল কাজ হচ্ছে। কিন্তু নকলবাজদের কারণে সেইসব কাজ আলোর মুখ দেখছে না। এদের বিরুদ্ধে সবাই একযোগে না দাঁড়ালে মানুষ সৃজনশীল কাজের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। অনেক সম্ভাবনা মুখ থুবড়ে পড়বে।

যোগাযোগ:
লাইবা রুটি মেকারের ওয়েবসাইট http://www.rutimaker.com

অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/laaibahrutimakerfactory/Laaibah ruti maker factory নামে ইউটিউবের চ্যানেল থেকে ক্রেতাদের সতর্ক করা হয়ে থাকে।

ফোন : ০১৭৯৯৬০০০১০-১৭, ০১৭৩১৪৯৪৫০১, ০১৭৪০৮৬১৯১১

বিডি-প্রতিদিন/এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা