শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

নকল রুটি মেকার কিনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নকল রুটি মেকার কিনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা

ঘরে ঘরে এখন ডায়াবেটিস। এসব রোগীদের ভাত এড়িয়ে সকাল-রাতে দুই বেলা রুটি খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। অনেকেই খান। তবে রুটি বানানোর ঝামেলার কারণে অধিকাংশের পক্ষেই দুই বেলা রুটি খাওয়া সম্ভব হয় না। আর এই কথা মাথায় রেখেই ২০১১ সালে মাগুরার হুমায়ুন কবীর তৈরি করেন কাঠের তৈরি রুটি বানানোর যন্ত্র, যা দিয়ে সহজেই যে কেউ তৈরি করতে পারেন নিজের পছন্দসই আকারের রুটি। নাম দেন লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker)। তখন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা হয়েছিল হুমায়ুন কবীরের। দেখিয়েছিলেন কত সহজে কাঠের যন্ত্রটি দিয়ে সুন্দর আকারের রুটি বানানো যায়। যন্ত্রটি উদ্ভাবন করতে পেরে নিজের বুক গর্বে ভরে উঠেছিল মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার বুনাগাতি গ্রামের হুমায়ুনের। দীর্ঘদিন পর গত শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭) ফের বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা হয় এ উদ্ভাবকের। এবার জানালেন হতাশার কথা। বললেন, তার যন্ত্র দেখে অনেকেই নকল রুটি মেকার তৈরি করে বাজারে ছেড়েছেন। কিন্তু মাপঝোঁক ও কারিগরি ত্রুটির কারণে এগুলোতে ভালো রুটি বানানো যায় না। ফলে ক্রেতা প্রতারিত হচ্ছেন। এ কারণে অনেকে রুটি মেকারের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছেন। এখানেই তার আফসোস।

নিজেকে বিশ্বের প্রথম বিদ্যুৎবিহীন রুটি বানানোর কাঠের যন্ত্রের উদ্ভাবক দাবি করে হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার আগে কেউ এ যন্ত্র উদ্ভাবন করতে পারেনি। আর পরে যারা করছেন তারা আমারটা নকল করছেন। কিন্তু সঠিক মাপ-ঝোঁক না দিতে পারায় সেগুলোতে কাঙ্ক্ষিত রুটি বানাতে পারছেন না ক্রেতারা। রুটি মেকারের পেটেন্ট পাওয়ার জন্য চেষ্টা করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এটা পেয়ে গেলে নকলবাজদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে পারবেন। কথপোকথনে নিজের উদ্ভাবিত লাইবা রুটি মেকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার পাশাপাশি অন্য রুটি মেকারের সঙ্গে এর পার্থক্য বর্ণনা করেন হুমায়ুন কবীর।

হুমায়ুন কবীর বলেন, ''২০১১ সালে আমি উদ্ভাবন করি রুটি বানানোর কাঠের যন্ত্র এবং নাম দিয়েছিলাম লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker)। এরপর গত পাঁচ বছরে অনেক গবেষণা চালিয়েছি। বাজারে পণ্য ছাড়ার পর গত কয়েক বছরে অনেক নকলবাজ আমার পণ্যটি নকলের চেষ্টা করেছেন। তবে নকলবাজদের কেউই সফল হননি, বরং তারা সফল হয়েছেন ক্রেতাদের ঠকিয়ে। কারণ তারা এই কাঠের যন্ত্রকে আসবাবের মতোই সাধারণ কিছু ভেবেছেন, আর লাইবা রুটি মেকার তৈরিতে যে ধরনের পদ্ধতি ও উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে তাও নকলবাজরা গ্রহণ করেননি। তারা ভুল পদ্ধতিতে যন্ত্রটি তৈরি করে বিক্রি করছেন। তারা একদিকে সঠিক কাঠ ব্যবহার করছেন না। অন্যদিকে কারিগরি ত্রুটিও আছে। এ কারণে ওইসব নকল যন্ত্রে রুটি বানাতে গেলে রুটি ছিড়ে যাচ্ছে, একপাশ পাতলা, অন্যপাশ মোটা হচ্ছে। ঠিকমতো গোলাকারও হচ্ছে না। এতে অসচেতন ক্রেতারা ঠকছেন এবং ভোগান্তির শিকার অধিকাংশ ক্রেতা এসে লাইবা রুটি মেকারের অফিসে অভিযোগ করছেন। তাদের অনেকেই জানিয়েছেন, লাইবা রুটি মেকার ভেবে তারা পণ্যটি কিনেছিলেন, কিন্তু নকল পণ্যটিতে রুটি হয় না।''

নকলবাজরা যেসব ভুল করছে:
''লাইবা রুটি মেকার দেখে মনে হয় যে কেউ এটি বানাতে পারবেন, আসলে তা মোটেও ঠিক নয়। এটি অত্যন্ত সুক্ষ জিনিস, এটি যারাই নকলের চেষ্টা করেছেন তারাই ভুল করেছেন। ঠিক পরিমাপ ও পদ্ধতি না জেনে যন্ত্রটি তৈরি করছেন। আর তারা ভালো মানের কাঠ ব্যবহার করছেন না এবং সিজনিংয়ের সঠিক প্রক্রিয়াও গ্রহণ করছেন না। এতে অল্পদিনে কাঠ বেঁকে গিয়ে যন্ত্রটি ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। কাঠতো ৩০০ টাকা সি.এফ.টিতেও পাওয়া যায় আবার ২৩০০ টাকা সি.এফ.টিতেও পাওয়া যায়। গত পাঁচ বছর আগে আবিষ্কারের শুরুতে আমি প্রায় ২৩ ধরনের কাঠ নিয়ে গবেষণা করেছি, কিন্তু মেহগনি কাঠের প্লেট ও বাবলা কাঠের হ্যান্ডেল ছাড়া রুটি মেকার তৈরি করা যায় না এই তথ্যটি অনেকেই জানেন না। এছাড়া সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সুক্ষ পরিমাপ। যেটা আমি আমার গবেষণার এক পর্যায়ে যন্ত্রের সব অংশের একটি নির্দিষ্ট ও সুক্ষ পরিমাপ বের করেছি, যেমন–যন্ত্রটির হ্যান্ডেলের নাট লাগানোর যে স্ট্যান্ডটি রয়েছে তার দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা কত সেন্টিমিটার হলে সঠিক হবে; নিচ থেকে কত উচ্চতায় নাট ছিদ্র করতে হবে; হ্যান্ডেলটি কত সেন্টিমিটার লম্বা হলে যন্ত্রে রুটি বানাতে চাপ কম লাগবে এবং যন্ত্রের উপরের প্লেটটির সংলগ্ন যে বিস্কিটটি (বিশেষ অংশ) থাকে তার সঠিক উচ্চতা কত হবে। এসব গুরুত্বপূর্ণ পরিমাপ না জেনে কেউ লাইবা রুটি মেকারের যন্ত্র বানাতে চেষ্টা করলে মেশিনটি দেখতে হুবহু হলেও রুটি ঠিকমত হবে না, হওয়া অসম্ভব। এরকম অনুমানের ভিত্তিতে কাঠমিস্ত্রি দ্বারা রুটিমেকার তৈরি করলে রুটি হবে কোথাও মোটা, কোথাও পাতলা। রুটি বানাতে চাপ লাগবে অনেক বেশি এবং রুটি অবশ্যই বড় হবে না।''

''এছাড়া প্রতিটি অংশ সংযোগের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আছে, যা প্রশিক্ষণ গ্রহণ না করলে বোঝা সম্ভব নয়। কারন আমি পাঁচ বছর ধরে যে কারিগরদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি তারা এখনও প্রতি ১০০ টি মেশিন তৈরি করলে আনুমানিক ২০ থেকে ২৫ টি মেশিন বাতিল হয়। এই বাতিল মেশিন আমরা বিক্রি করি না। তাহলে ব্যাপারটা কী দাড়াচ্ছে? আমার দ্বারা পাঁচ বছর ধরে ট্রেনিংপ্রাপ্ত কারিগররাই যেখানে রুটিমেকার বানাতে গেলে ২০% থেকে ২৫% বাতিল হয়, সেখানে নতুন একজন কাঠমিস্ত্রী কীভাবে সঠিক রুটি মেকার বানাবে? হতে পারে সে ফার্নিচারের উপর ২০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, কিন্তু রুটি মেকারের উপর সে অবশ্যই নতুন। আমি পাঁচ বছর সাধনা করে এর সুক্ষ ড্রয়িং বের করেছি তাতো কোন নতুন লোকই জানেন না।''

''এ ছাড়া নকলবাজরা যন্ত্রের ভিতরের প্লেটে স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ রঙ, গালা, কারফা, রজন ইত্যাদি ব্যবহার করে তার উপর বেশি করে তেল দিয়ে রুটি বানাতে বলেন, যেটা আসলে আমার আবিষ্কৃত টেকনোলজিই না। কেউ কেউ আবার মোটা পিভিসি ও রেক্সিন ইত্যাদি উপকরণ ব্যবহার করছেন। এতে ক্রেতারা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে পড়ছেন।''

কাঠের তৈরি নকল রুটি মেকার কিনে ক্রেতারা ঠকছেন যেভাবে:

''অধিকাংশ অসচেতন ক্রেতা যন্ত্রের ডিজাইন, ফিনিশিং, রঙ ইত্যাদির ওপর বেশি গুরুত্ব দেন। কিন্তু তারা কখনই যন্ত্রটির সঠিক পরিমাপ, অতি অল্প চাপে রুটি হওয়া বা চারদিকে সমানভাবে পাতলা হওয়া কিংবা স্থায়ীত্ব সম্পর্কে অজ্ঞ থাকেন। সেই অজ্ঞতার সুয়োগ নেয় নকলবাজরা। আর যন্ত্রের সঙ্গে কী কী সরঞ্জাম না থাকলে যন্ত্রটি অসম্পূর্ণ থাকে, তাও ক্রেতারা জানেন না। এমনকি কিছু নকলবাজকেও নকল করছে নতুন নকলবাজরা। তাই এটা আরও বদলে যাচ্ছে। লাইবা রুটি মেকারের সঙ্গে যে ৩০০ বর্গফুটের ফুড কন্টেন্ট পেপার দেওয়া হয় তা মূলত যন্ত্রের একটি অপরিহার্য অংশ। এই পেপার দেওয়া হয় স্বাস্থ্যগত বিষয়ের কথা চিন্তা করেই। লাইবা রুটি মেকারের কার্টনের মধ্যে আরও যেসব উপকরণ দেওয়া হয়, যেমন: সিডি, ম্যান্যুয়াল বই, টেপ ইত্যাদি তা মূলত ক্রেতাদের ব্যবহারের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কিন্তু নকলবাজরা এগুলোর কোনো কিছুই ঠিকমত দেয় না।''

''যারা নকল পন্য বিক্রি করছে তাদের মধ্যে কেউ কেউ ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে এবং তাদের মালের দামও কম। এখন কথা হল ইন্টারনেটে সঠিক পরিমাপের ও বেঠিক পরিমাপের দুইটি পন্যের ছবি দেখতে হুবহু একই, এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ ভোক্তাগণ সঠিক পরিমাপের রুটিমেকারটি খুঁজে নেবেন কীভাবে? এটা রীতিমত কষ্টসাধ্য এবং অনেকটা অসম্ভব ব্যাপার। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বোঝার উপায় নেই কে আপনাকে ৩০০ স্কয়ারফিটের জাপানি ফুডকন্টেন্ট পেপার দিচ্ছে আর কে ঠকিয়ে সাধারণ পলিথিন দিচ্ছে। এমনকি ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি এটাও বুঝতে পারবেন না যে কোন মেশিনে রুটি সঠিক ও পাতলা হয় বা চাপ কম লাগে। বাংলাদেশের শত শত যায়গায় প্রতি মাসেই হাজার হাজার রুটি মেকার তৈরি হচ্ছে, তার মধ্যে আসল লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker) তৈরি হচ্ছে সর্বোচ্চ ২০০ টি। এই সব নকলবাজদের অনেকে আবার লাইবা ব্রান্ডের নামেই রুটি মেকার বিক্রি করছে এবং মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। একইসঙ্গে লাইবার সুনাম নষ্ট করছে।

নকল কাঠের রুটি মেকারে রুটি চিকন মোটা হবার আরও একটি কারন:

''প্রত্যেক কাঠের নিজস্ব একটি ভাষা আছে। সেই ভাষা বোঝাটা গুরুত্বপূর্ণ। দেখা যায় আজ আপনি একটি মেশিন বানালেন যার Water Level শতভাগ ঠিক আছে, অর্থাৎ এই মুহূতে রুটির পুরুত্ব ঠিকমত হচ্ছে, কিন্তু ২/৩ মাস পরে দেখা গেল রুটির পুরুত্ব ঠিকমত হচ্ছে না, রুটি এক কোনায় চিকন ও আর এক কোনায় মোটা হচ্ছে, অথবা মাঝখানে মোটা হচ্ছে এবং পাশে চিকন হচ্ছে। এর কারণ হল যন্ত্রের কাঠের আদ্রতা লেভেল বাংলাদেশের আবহাওয়ার সাথে ১১ থেকে ১৩ শতাংশ সমন্বয় করা নেই। এটা করতে হলে মেশিন তৈরি করার পরেও কমপক্ষে ৪/৫ মাস মেশিনটিকে কাষ্টমারের কাছে বিক্রি না করে রেখে দিতে হয় এবং এরপরে এর ১০০ ভাগ Water Level করে কয়েক স্তরের QC করতে হয় যা আমার নকলবাজ বন্ধুরা জানেন না। এভাবে মেশিন তৈরি করলে মেশিনের দাম একটু বেশি হবে কিন্তু কাষ্টমারকে ঠকানো হবে না। আর এভাবে মেশিন তৈরি করলে মেশিনটা অনেক বছর টিকে থাকবে। কিন্তু নকলবাজরা এগুলো কিছুই অনুসরণ না করে ক্রেতাদের সঙ্গে জালিয়াতি করছেন।''

লাইবা রুটি মেকারের (Rutee Maker) বিশেষত্ব:

''রুটি ও রুটি জাতীয় বিভিন্ন খাদ্য লাইবা রুটি মেকার দিয়ে বানানো যায় খুবই সহজে। যেমন- কাঁচা আটার রুটি, সিদ্ধ আটার রুটি, চালের রুটি, সিঙ্গাড়া, লুচি ইত্যাদি। যন্ত্রটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি। পিড়া-বেলনে তৈরি রুটির মতো স্বাদ অক্ষুণ্ন থাকে। স্বল্প সময়ে রুটি তৈরি করা যায়। এত সহজ যে শিশুরাও এটি দিয়ে রুটি বানাতে পারবে। বিদেশি ইলেকট্রিক রুটি মেকার দিয়ে সিদ্ধ আটার রুটি হয় না, চালের গুড়ার রুটি হয় না, রুটি পোড়া পোড়া হয়ে যায়, রুটি চামড়ার মত শক্ত থাকে- এই ধরণের নানা অভিযোগ থাকলেও লাইবা রুটি মেকার নিয়ে কোন অভিযোগ নেই।''

লাইবা রুটি মেকার চেনার উপায়:

''লাইবা রুটি মেকার (Laaibah Ruti Maker) আন্তর্জাতিক মানের মোড়কজাত করে বিপণন করা হয়। মোড়কের গায়ে কোম্পানির বারকোড সহ মাগুরার বুনাগাতির ফ্যাক্টরি ও ঢাকার পশ্চিম আগারগাঁওয়ে (৬৭ নম্বর) সিদ্দিক টাওয়ারের চতুথ তলায় অফিসের ঠিকানা উল্লেখ থাকে। একটি কার্টনের মধ্যে জাপানি ফুড কন্টেন্ট পেপার, সিডি, ম্যানুয়াল ও টেপ থাকে। কাঠের যন্ত্রের গায়ে লাইবা রুটি মেকার ফ্যাক্টরির লোগোসহ অ্যালুমিনিয়ামের স্টিকার লাগানো থাকে। লাইবা রুটি মেকারে অতি অল্প চাপে ৮ ইঞ্চি থেকে সাড়ে ৮ ইঞ্চি রুটি হয়। রুটির চতুর্দিকের পুরুত্ব সমান হয় কাগজের মত পাতলা হয়। তবে নকল যন্ত্রে রুটি একদিকে পাতলা আরেক দিকে মোটা হয়।''

লাইবা রুটি মেকারের বাজার :

''২০১১ সালে লাইবা রুটি মেকার উদ্ভাবিত হলেও ২০১৪ সালে পণ্যটি ভালোভাবে বাজারে ছাড়া হয়েছে। আমাদের পণ্য দেশে ও বিদেশে সমানভাবে সমাদৃত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যে আমাদের পণ্য নিয়মিত যাচ্ছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপের কয়েকটি দেশ, অস্ট্রেলিয়াতে আমাদের পণ্য গেছে।''

সবশেষে হুমায়ুন কবীর দেশবাসী ও সরকারের প্রতি নকলবাজদের প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দেশে অনেক সৃজনশীল কাজ হচ্ছে। কিন্তু নকলবাজদের কারণে সেইসব কাজ আলোর মুখ দেখছে না। এদের বিরুদ্ধে সবাই একযোগে না দাঁড়ালে মানুষ সৃজনশীল কাজের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। অনেক সম্ভাবনা মুখ থুবড়ে পড়বে।

যোগাযোগ:
লাইবা রুটি মেকারের ওয়েবসাইট http://www.rutimaker.com

অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/laaibahrutimakerfactory/Laaibah ruti maker factory নামে ইউটিউবের চ্যানেল থেকে ক্রেতাদের সতর্ক করা হয়ে থাকে।

ফোন : ০১৭৯৯৬০০০১০-১৭, ০১৭৩১৪৯৪৫০১, ০১৭৪০৮৬১৯১১

বিডি-প্রতিদিন/এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!
খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
শিশুর মেধা বৃদ্ধির সঠিক পথ: মোবাইল নয়, গল্প, বই ও ধ্যান
শিশুর মেধা বৃদ্ধির সঠিক পথ: মোবাইল নয়, গল্প, বই ও ধ্যান
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়
ক্লান্তি কাটিয়ে দ্রুত এনার্জি পেতে খান এই ৫ ফল
ক্লান্তি কাটিয়ে দ্রুত এনার্জি পেতে খান এই ৫ ফল
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
সর্বশেষ খবর
মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল
মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সাবেক মহাসচিবের ইন্তেকাল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের পরীক্ষা স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদ ও মঙ্গল মিশনেরে পথে স্টারশিপের নতুন অগ্রগতি
চাঁদ ও মঙ্গল মিশনেরে পথে স্টারশিপের নতুন অগ্রগতি

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চমেক হাসপাতালে এসি বিষ্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিষ্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা