শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫১, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১

তামাকের ভয়াবহতা রোধে আইন সংশোধনের বিকল্প নেই

অধ্যাপক গোলাম মহিউদ্দিন ফারুক
অনলাইন ভার্সন
তামাকের ভয়াবহতা রোধে আইন সংশোধনের বিকল্প নেই

তামাক যে জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি হুমকি তা নতুন করে প্রমাণ করার কিছু নেই। বাংলাদেশে প্রতিবছর তামাকজনিত বিভিন্ন রোগে ১ লাখ ২৬ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়—তামাকের ভয়াবহতা বোঝাতে এই একটি তথ্যই বোধহয় যথেষ্ট। এর বাইরে তামাকজনিত রোগের চিকিৎসা ব্যয় ও উৎপাদনশীলতার ক্ষতি হয় বছরে ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি।

বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি, আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি, ক্যান্সার রিসার্চ ইউকে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগের যৌথ গবেষণায় এসব তথ্য উপাত্ত পাওয়া গেছে। তামাকের ব্যবহার হ্রাস করার মাধ্যমে এই বিপুল সংখ্যক মৃত্যু ও আর্থিক ক্ষতি প্রতিরোধ করা সম্ভব। বর্তমান করোনা মহামারীর এই সময়ে তামাকের ব্যবহার হ্রাস আরও বেশি জরুরি। কারণ, ইতোমধ্যেই বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, তামাক ব্যবহার করোনায় আক্রান্ত ও জটিলতা তৈরির ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তাছাড়া তামাক নিয়ন্ত্রণের জন্য আইনি বাধ্যবাধকতাও রয়েছে আমাদের। বাংলাদেশই সর্বপ্রথম ২০০৪ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল—এফসিটিসি’তে স্বাক্ষর করেছে। এর ওপর ভিত্তি করেই ২০০৫ সালে দেশে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন প্রণয়ন করা হয়। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে আইনটি সংশোধন করে আরও শক্তিশালী করা হয়। এর সুফলও পেয়েছি আমরা। ২০০৯ ও ২০১৭ সালে পরিচালিত গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে (জিএটিএস) থেকে পার্থক্যগুলো বোঝা যায়।

সেখানে দেখা যায়, ২০০৯ সালের চেয়ে বর্তমানে তামাকের ব্যবহার তুলনামূলক ভাবে ১৮.৫% হ্রাস পেয়েছে (রিলেটিভ রিডাকশন)। ধূমপানের ক্ষেত্রে ২২% তুলনামূলক হ্রাস এবং ধোঁয়াবিহীন তামাকের ব্যবহারে ২৪% কমেছে। অর্থাৎ, এই আট বছরে জনসংখ্যা বৃদ্ধি সত্ত্বেও তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫ লাখ কমেছে। 

এছাড়াও বিভিন্ন পাবলিক প্লেসে পরোক্ষ ধূমপানের হার, যেমন: রেস্তোরাঁয় ৩০%, কর্মক্ষেত্রে ১৯%, হাসপাতালে ১১% এবং গণ-পরিবহনে প্রায় ১০% কমেছে। তামাকের ব্যবহার হ্রাসের এই হার আশাব্যঞ্জক হলেও, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুসারে ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার জন্য যথেষ্ট নয়। প্রকৃতপক্ষে, বর্তমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি এফসিটিসির সাথে অনেকাংশে সামঞ্জস্যপূর্ণ হলেও এখনো কিছু জায়গায় দুর্বলতা রয়েছে। যার ফলে তামাক নিয়ন্ত্রণের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন বিলম্বিত হচ্ছে।

বিদ্যমান ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইনে একাধিক কক্ষবিশিষ্ট গণপরিবহন-ট্রেন, লঞ্চ এবং চার দেয়ালে আবদ্ধ নয় এমন রেস্তোরাঁয় ধূমপানের সুযোগ রাখা হয়েছে। ফলে করোনা মহামারীর এই সময়ে এমন পাবলিক প্লেসগুলোতে পরোক্ষ ধূমপান জনসাধারণকে আরও বেশি ঝুঁকিতে ফেলছে। আবার বর্তমান আইনে দোকানে তামাকজাত দ্রব্য প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়নি। এই সুযোগে দোকানগুলোতে বিড়ি-সিগারেটের প্যাকেট সাজিয়ে রেখে তা বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ধরনের কৌশলী বিজ্ঞাপন শিশু-কিশোরদের তামাকের প্রতি আসক্ত করে তুলছে।

বর্তমান আইনের আরেকটি বড়ো দুর্বলতা হলো এটায় বিড়ি-সিগারেটের সিঙ্গেল স্টিক বা খুচরা শলাকা এবং ধোঁয়াবিহীন তামাক দ্রব্য খোলা বিক্রি নিষিদ্ধ নয়। এমনিতেই বাংলাদেশে তামাকদ্রব্য বিশ্বের অধিকাংশ দেশের চেয়ে সস্তা। এর ওপর খুচরা বিক্রি হওয়ার ফলে তামাকদ্রব্যের দাম বাড়ানো হলেও তা আদতে শিশু-কিশোর ও নিম্ন আয়ের লোকজনের কাছে সহজলভ্যই থেকে যাচ্ছে। এতে করে তামাকদ্রব্যের দাম বাড়িয়ে ব্যবহার কমানোর যে বৈশ্বিক অনুশীলন রয়েছে তা এদেশে ব্যর্থ হচ্ছে। 

অন্যদিকে, এই আইনে কিশোর ও তরুণদের জন্য নতুন হুমকি ই-সিগারেটের মতো এমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্ট নিষিদ্ধ করার বিষয়ে কিছু বলা নেই। এই সুযোগে এসব আসক্তিকর পণ্য সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে, যার সহজ শিকার হচ্ছে উঠতি বয়সীরা। তাছাড়া আইন অনুসারে তামাক কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচি নিষিদ্ধ না হওয়ায় তারা লোকদেখানো সমাজসেবার মাধ্যমে সহজেই নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছে যাওয়ার সুযোগ পায়। সেই সাথে সমাজসেবার আড়ালে নিজেদের ‘বিষ-বাণিজ্য’কে জোরদার করে।

বিশ্বজুড়ে তামাকদ্রব্যের স্বাস্থ্য ক্ষতির কথা তুলে ধরার জন্য মোড়কের ওপর সতর্কতামূলক চিত্র ও লেখা মুদ্রণ করা হয়। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে তামাক দ্রব্যের মোড়কের ৯০ শতাংশ জুড়ে এসব সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবার্তা ছাপানো হয়। কিন্তু আমাদের দেশে মোড়কের ৫০ শতাংশ জুড়ে এমন সচিত্র সতর্কবাণী মুদ্রণ করা হয়, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বনিম্ন! উপরন্তু দেশে তামাকদ্রব্যের মোড়কের আকার সুনির্দিষ্ট নয়। ফলে বিড়ি ও ধোঁয়াবিহীন তামাক দ্রব্যের ক্ষুদ্র আকারের মোড়কে সচিত্র সতর্কবার্তা সেভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করে না। সেজন্য মোড়কের আকার নির্ধারণ এবং সতর্কতামূলক চিত্রের আকার মোড়কের ৯০ শতাংশ জুড়ে মুদ্রণের বিধান করা অত্যন্ত জরুরি।

বিদ্যমান তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইনটিকে সংশোধন করে এসব দুর্বলতা দূর করা অত্যন্ত জরুরি। এটা করা গেলে নিঃসন্দেহে দেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ জোরদার হবে এবং তামাকের ব্যবহার কমবে। বিশেষত নতুন করে কেউ যাতে তামাকে কেউ আসক্ত না হয়, সেদিকে জোর দিতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে, নতুন করে তামাকে কেউ আসক্ত না হওয়ার পাশাপাশি প্রতি বছর ১৮ লক্ষ তামাকসেবীকে তামাক গ্রহণ থেকে বিরত রাখতে পারলে ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করা সম্ভব।

লেখক: ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ও যুগ্ম-মহাসচিব, বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ
গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী
২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব
খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার
ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার
ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ
নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭
চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান
জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়