শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৬, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

১৩ ফেব্রুয়ারি সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচারে ট্রাম্পের শাস্তি হলো না। কিন্তু এতে প্রমাণ হয়নি যে তিনি নির্দোষ। বস্তুত ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানের উসকানি এবং মদদদাতা নেতা। বিচারে শাস্তির বিপক্ষে ভোট দেওয়ার কিছুক্ষণ পর রিপাবলিকান নেতা সিনেটর মিচ ম্যাকনাল সিনেট চেম্বারে একটি অদ্ভুত ভাষণ দিয়েছিলেন। 

ম্যাকনাল বলেছিলেন, কার্যত এবং নীতিগতভাবে ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির অভ্যুত্থানের জন্য দায়ী। এটা ছিল ধাপে ধাপে তীব্র হতে তীব্রতর চরম অবস্থার দিকে ধাবমান ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, যা ট্রাম্প কর্তৃক সুষ্ঠুভাবে সমন্বিত করা হয়েছিল এক সশস্ত্র অভ্যুত্থানে। 

বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে ভোটারদের সিদ্ধান্ত উল্টে দেওয়ার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ প্রচেষ্টা। অথবা ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল প্রেসিডেন্সি থেকে বিদায়ের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা। ম্যাকনাল আরও বলেছেন, ট্রাম্প টেলিভিশনের পর্দায় দেখছিল সন্ত্রাস ও ধ্বংসের অগ্রগতি। দেখছিল উচ্ছৃঙ্খল দাঙ্গাকারী জনতা ক্যাপিটল হিল আক্রমণ করেছে তার নামে। এ দুষ্কৃতিকারীরা বহন করছিল তার ব্যানার, প্রতিস্থাপন করছিল তার পতাকা এবং উচ্চস্বরে চিৎকার করে স্লোগান দিচ্ছিল তার পক্ষে। 

ম্যাকনালের ভাষণে ট্রাম্প নিশ্চিত অপরাধী। প্রশ্ন হলো, ম্যাকনাল কেন এ ইমপিচমেন্টের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল? ম্যাকনালের যুক্তি: ট্রাম্প যেহেতু সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং তিনি তখন ক্ষমতায় বহাল নেই তাই সংবিধান অনুযায়ী তাকে ইমপিচমেন্টে সাজা দেওয়া সঠিক নয়। ম্যাকনালের যুক্তি অনেকটা অর্থহীন। বিচারের প্রথম পর্যায়ে ৫৬-৪৪ ভোটে সিনেট সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট বিচার বৈধ। তাছাড়া অতীতের উদাহরণ রয়েছে এই বিচারের বৈধতার পক্ষে। 

আরও ব্যঙ্গাত্মক হলো: স্পিকার পেলোসি ১৩ জানুয়ারি নিম্ন-কক্ষের ইমপিচমেন্টের পরপরই আনুষ্ঠানিকভাবে ইমপিচ আর্টিক্যাল ম্যাকনালের কাছে পাঠানোর প্রস্তাব করেছিল যাতে বিচার তৎক্ষণাৎ শুরু হতে পারে। ম্যাকনাল একটি অতি দুর্বল পদ্ধতিগত অজুহাত দেখিয়ে পেলোসির প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছিলেন। ম্যাকনালের জন্যই প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন অবস্থায় ট্রাম্পের বিচার শুরু করা যায়নি। 

সেই একই ম্যাকনাল ১৩ ফেব্রুয়ারির ভাষণে আরও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, অভ্যুত্থানে উসকানি এবং নেতৃত্বের জন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে। ওই মামলায় ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে কারাগারে থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতির সূক্ষ্ম জটিলতা বুঝতে পারা অনেক সময় কষ্টসাধ্য। ঝানু রাজনৈতিক খেলোয়াড় ম্যাকনাল হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবে ট্রাম্পকে অব্যাহতি দিয়েছে সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচার থেকে। যাতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দায়ের করা যায়। 

কিছুদিন আগে লিংকন প্রজেক্টের মাইকেল কনওয়ে লিখেছিল, একই অপরাধে একই ব্যক্তিকে দুবার বিচার করা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে নিষিদ্ধ। ম্যাকনাল পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, ট্রাম্প অপরাধী কিন্তু তাকে শাস্তি দেয়নি। উল্লেখ করেছে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার সিনেটের ক্ষমতার আওতার বাইরে। মাইকেল কনওয়ে বলেছিলেন, যদি সিনেটের আওতার প্রশ্নে ট্রাম্পকে শাস্তি দেওয়া না যায়, তাহলেই তার বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে।

ম্যাকনালের সূক্ষ্ম কূটচালে ট্রাম্পের ক্রিমিনাল বিচার কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। তবে লক্ষণ ট্রাম্পের জন্য খুব একটা ভালো মনে হচ্ছে না। ১৬ ফেব্রুয়ারি নিম্ন-কক্ষের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির চেয়ারম্যান ও মিসিসিপি থেকে নির্বাচিত কংগ্রেসম্যান বেনি টমসন (Bennie Thompson) একটি ফেডারেল মকদ্দমা (Lawsuit) দায়ের করেছেন। তার সঙ্গে যোগদান করেছে এনএএসিপি (NAACP)। ক্যাপিটল হিলে অভ্যুত্থানের জন্য আসামি করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প, রুডি জুলিয়ানি, প্রাউড বয়েজ এবং ওথ কিপারসসহ আর ও অনেককে। অচিরেই আরও অনেক মকদ্দমা দায়ের করা হবে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। 

আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ক্রমশই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে, রিপাবলিকান পার্টির ফাটল। সত্যিকার ভেঙে যাবে কিনা ভবিষ্যৎ তার সাক্ষ্য দেবে। তবে চারদিকে দৃশ্যমান অশনি সংকেত। ম্যাকনালের অবস্থা দেখলে মনে হয়, গ্রিক পৌরাণিক কাহিনীর অডিসিয়াসের সমুদ্রযাত্রা। অডিসিয়াসকে অতিক্রম করতে হবে মেসিনা নামের সরু ও ভয়ংকর প্রণালি। ক্যারিবডিস নামের এক রাক্ষসী বাস করছে এক তীরে একটি বিশাল পাথরের নিচে। কাছেই প্রণালির জলে রয়েছে এক ঘূর্ণিস্রোত। প্রণালির অন্য তীরে আরেক পাথরের নিচে রয়েছে ছিল্যা (Odysseus) নামের অপর একটি ভয়ংকর রাক্ষসী যাকে দেখতে মনে হবে এক কুৎসিত সরীসৃপ এবং যার রয়েছে ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখ। 

প্রণালিটি এতই সরু যে, অডিসিয়াসকে এ প্রণালি অতিক্রম করতে যদি মাঝখান দিয়ে তার বজরা পাড়ি দিতে হয় তাহলে তাকে দুই রাক্ষসীর কোপানলে পড়তে হবে, যেটা হবে ভয়ংকর পরিস্থিতি। ধ্বংস ও মৃত্যু অনিবার্য। কাজেই তাকে বজরা চালাতে হবে যে কোনো পাড়ের কাছাকাছি দিয়ে। সে যদি ছিল্যা যে পাড়ে রয়েছে তার কাছ দিয়ে বজরা চালায় তবে তাকে শুধু ছিল্যার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে। ওখানে অন্তত তার সঙ্গী ছয়জন নাবিককে বিসর্জন দিতে হবে ছিল্যার ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখের বিশাল গহ্বরে। বিকল্প পথে সে যদি ক্যারিবডিসের তীরের কাছ দিয়ে যেতে পারত সেক্ষেত্রে তার গোটা বজরা, সমস্ত নাবিক ও সঙ্গী-সাথীসহ ঘূর্ণিস্রোতে ডুবে গিয়ে ঢুকে যেত রাক্ষসী ক্যারিবডিসের পেটে। 

ম্যাকনালকে ধরে নেওয়া যাক অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে। ট্রাম্পের চার বছর শাসনের সময় যথেচ্ছাচার, আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি, রীতির প্রতি অবজ্ঞা, স্বৈরতান্ত্রিক প্রবণতা, দুর্নীতি, অদক্ষতার ভুরি ভুরি প্রমাণ রয়েছে। ট্রাম্প রেখে গেছে দুস্থ অর্থনীতি এবং প্যানডেমিকে অসুস্থ আমেরিকা। তার দল রিপাবলিকান পার্টির লণ্ডভণ্ড অবস্থা। পার্টি এখনো ভাঙেনি কিন্তু ফাটলের চিহ্ন খুবই স্পষ্ট। বর্তমানে রিপাবলিকান পার্টির আপাত নেতা মিচ ম্যাকনাল। তার সামনে রয়েছে আপাতত তিনটি বিকল্প।

(১) ট্রাম্পকে বাদ দিয়ে রিপাবলিকান পার্টির প্রচলিত নীতি ও আদর্শ নিয়ে দলকে সংঘবদ্ধ করা। এতে দলের উগ্র দক্ষিণপন্থি ট্রাম্পিয়ান বাচালরা হয়তো বিদ্রোহ করবে। গঠন করবে নতুন দল। ফল স্বরূপ আগামী কয়েকটি নির্বাচনে (যেমন ২০২২, ২০২৪, ২০২৬, ২০২৮) পার্টি হেরে যেতে পারে। 

(২) দ্বিতীয় বিকল্প: ট্রাম্পিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে অগ্রসর হওয়া। দলের অর্ধেকেরও বেশি আপাতত ট্রাম্পিয়ান বলে মনে হচ্ছে। এতে দলের ফাটল গভীরতর হয়ে দল ভেঙে যেতে পারে। মধ্যপন্থি রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ানরা হয়তো নতুন দল গঠন করতে পারে। এর আলামত স্পষ্ট হয়ে উঠছে। আগামী নির্বাচন সাইকেলগুলোতে ফলাফল হবে না-সূচক।

(৩) তৃতীয় বিকল্প হলো কালক্ষেপণ না করে রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ান সহকর্মীদের নিয়ে নতুন দল গঠন করা। এ ক্ষেত্রেও আগামী নির্বাচনী সাইকেলে পরাজয়ের সম্ভাবনা প্রকট। 

আগামী ২০২২ সালের প্রাইমারি নির্বাচনে সিনেট এবং নিম্ন-কক্ষের কংগ্রেস আসনগুলোতে ম্যাকনাল ও ট্রাম্পিয়ানরা একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে পদাধিকারী (incumbent) সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানদের বিরুদ্ধে একই দল থেকে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে না। ২০২২ সালে রিপাবলিকানরা এই রীতির ব্যত্যয় ঘটাবে; এটা দিন দিন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। রিপাবলিকান সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানরা যারা ইমপিচমেন্টে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল তাদের অনেকের আসন ২০২২ সালের নির্বাচনে উন্মুক্ত হবে। তাদের পুন-নির্বাচিত হতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে ট্রাম্পিয়ানরা প্রতিদ্বন্দ্বী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।

১৬ ফেব্রুয়ারি ম্যাকনাল বলেছেন, সেও ট্রাম্পিয়ানদের বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড় করাবে। উভয় ফ্যাকশন বিপুল অঙ্কের চাঁদা তোলা শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ডলারের খেলা নজর কাড়ার মতো। মিচ ম্যাকনাল গ্রিক পুরাণের অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে রিপাবলিকান পার্টির বজরা নিয়ে তিনটা বিকল্প পথের যেটাই গ্রহণ করুক না কেন, সামনে সমূহবিপদ। রিপাবলিকান গৃহযুদ্ধে ম্যাকনাল এবং ট্রাম্পের অনুমোদনে ধস নেমেছে। 

১৭ ফেব্রুয়ারির অনলাইন নিউজ উইকের প্রতিবেদন অনুযায়ী রিপাবলিকানদের মতামত জরিপে ম্যাকনালের অনুমোদন তার হোম স্টেট কেনটাকিতে শতকরা মাত্র ৪১ ভাগ। গৃহযুদ্ধের আগে নভেম্বরে ছিল শতকরা ৭০ ভাগ। জানুয়ারি মাসের ১৬ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত আমেরিকান রিসার্চ গ্রুপ কর্তৃক মতামত জরিপে ট্রাম্পের অনুমোদন গোটা যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র শতকরা ২৯ ভাগ। উভয়ের কপালেই মনে হচ্ছে ফাটা বাঁশ।

দলীয় গৃহযুদ্ধের রাজনৈতিক ফাঁদে ট্রাম্প ও ম্যাকনালের করুণ অবস্থা দেখে মহামারীতে স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী সুদূর পরবাসে হৃদয় চাইছে রিপাবলিকানদের নিয়ে প্রাণ খুলে গাইতে বাংলাদেশের এক চিরায়ত পল্লী সংগীত ‘ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে রে’। 

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য: ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা