শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৬, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

১৩ ফেব্রুয়ারি সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচারে ট্রাম্পের শাস্তি হলো না। কিন্তু এতে প্রমাণ হয়নি যে তিনি নির্দোষ। বস্তুত ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানের উসকানি এবং মদদদাতা নেতা। বিচারে শাস্তির বিপক্ষে ভোট দেওয়ার কিছুক্ষণ পর রিপাবলিকান নেতা সিনেটর মিচ ম্যাকনাল সিনেট চেম্বারে একটি অদ্ভুত ভাষণ দিয়েছিলেন। 

ম্যাকনাল বলেছিলেন, কার্যত এবং নীতিগতভাবে ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির অভ্যুত্থানের জন্য দায়ী। এটা ছিল ধাপে ধাপে তীব্র হতে তীব্রতর চরম অবস্থার দিকে ধাবমান ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, যা ট্রাম্প কর্তৃক সুষ্ঠুভাবে সমন্বিত করা হয়েছিল এক সশস্ত্র অভ্যুত্থানে। 

বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে ভোটারদের সিদ্ধান্ত উল্টে দেওয়ার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ প্রচেষ্টা। অথবা ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল প্রেসিডেন্সি থেকে বিদায়ের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা। ম্যাকনাল আরও বলেছেন, ট্রাম্প টেলিভিশনের পর্দায় দেখছিল সন্ত্রাস ও ধ্বংসের অগ্রগতি। দেখছিল উচ্ছৃঙ্খল দাঙ্গাকারী জনতা ক্যাপিটল হিল আক্রমণ করেছে তার নামে। এ দুষ্কৃতিকারীরা বহন করছিল তার ব্যানার, প্রতিস্থাপন করছিল তার পতাকা এবং উচ্চস্বরে চিৎকার করে স্লোগান দিচ্ছিল তার পক্ষে। 

ম্যাকনালের ভাষণে ট্রাম্প নিশ্চিত অপরাধী। প্রশ্ন হলো, ম্যাকনাল কেন এ ইমপিচমেন্টের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল? ম্যাকনালের যুক্তি: ট্রাম্প যেহেতু সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং তিনি তখন ক্ষমতায় বহাল নেই তাই সংবিধান অনুযায়ী তাকে ইমপিচমেন্টে সাজা দেওয়া সঠিক নয়। ম্যাকনালের যুক্তি অনেকটা অর্থহীন। বিচারের প্রথম পর্যায়ে ৫৬-৪৪ ভোটে সিনেট সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট বিচার বৈধ। তাছাড়া অতীতের উদাহরণ রয়েছে এই বিচারের বৈধতার পক্ষে। 

আরও ব্যঙ্গাত্মক হলো: স্পিকার পেলোসি ১৩ জানুয়ারি নিম্ন-কক্ষের ইমপিচমেন্টের পরপরই আনুষ্ঠানিকভাবে ইমপিচ আর্টিক্যাল ম্যাকনালের কাছে পাঠানোর প্রস্তাব করেছিল যাতে বিচার তৎক্ষণাৎ শুরু হতে পারে। ম্যাকনাল একটি অতি দুর্বল পদ্ধতিগত অজুহাত দেখিয়ে পেলোসির প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছিলেন। ম্যাকনালের জন্যই প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন অবস্থায় ট্রাম্পের বিচার শুরু করা যায়নি। 

সেই একই ম্যাকনাল ১৩ ফেব্রুয়ারির ভাষণে আরও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, অভ্যুত্থানে উসকানি এবং নেতৃত্বের জন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে। ওই মামলায় ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে কারাগারে থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতির সূক্ষ্ম জটিলতা বুঝতে পারা অনেক সময় কষ্টসাধ্য। ঝানু রাজনৈতিক খেলোয়াড় ম্যাকনাল হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবে ট্রাম্পকে অব্যাহতি দিয়েছে সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচার থেকে। যাতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দায়ের করা যায়। 

কিছুদিন আগে লিংকন প্রজেক্টের মাইকেল কনওয়ে লিখেছিল, একই অপরাধে একই ব্যক্তিকে দুবার বিচার করা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে নিষিদ্ধ। ম্যাকনাল পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, ট্রাম্প অপরাধী কিন্তু তাকে শাস্তি দেয়নি। উল্লেখ করেছে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার সিনেটের ক্ষমতার আওতার বাইরে। মাইকেল কনওয়ে বলেছিলেন, যদি সিনেটের আওতার প্রশ্নে ট্রাম্পকে শাস্তি দেওয়া না যায়, তাহলেই তার বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে।

ম্যাকনালের সূক্ষ্ম কূটচালে ট্রাম্পের ক্রিমিনাল বিচার কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। তবে লক্ষণ ট্রাম্পের জন্য খুব একটা ভালো মনে হচ্ছে না। ১৬ ফেব্রুয়ারি নিম্ন-কক্ষের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির চেয়ারম্যান ও মিসিসিপি থেকে নির্বাচিত কংগ্রেসম্যান বেনি টমসন (Bennie Thompson) একটি ফেডারেল মকদ্দমা (Lawsuit) দায়ের করেছেন। তার সঙ্গে যোগদান করেছে এনএএসিপি (NAACP)। ক্যাপিটল হিলে অভ্যুত্থানের জন্য আসামি করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প, রুডি জুলিয়ানি, প্রাউড বয়েজ এবং ওথ কিপারসসহ আর ও অনেককে। অচিরেই আরও অনেক মকদ্দমা দায়ের করা হবে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। 

আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ক্রমশই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে, রিপাবলিকান পার্টির ফাটল। সত্যিকার ভেঙে যাবে কিনা ভবিষ্যৎ তার সাক্ষ্য দেবে। তবে চারদিকে দৃশ্যমান অশনি সংকেত। ম্যাকনালের অবস্থা দেখলে মনে হয়, গ্রিক পৌরাণিক কাহিনীর অডিসিয়াসের সমুদ্রযাত্রা। অডিসিয়াসকে অতিক্রম করতে হবে মেসিনা নামের সরু ও ভয়ংকর প্রণালি। ক্যারিবডিস নামের এক রাক্ষসী বাস করছে এক তীরে একটি বিশাল পাথরের নিচে। কাছেই প্রণালির জলে রয়েছে এক ঘূর্ণিস্রোত। প্রণালির অন্য তীরে আরেক পাথরের নিচে রয়েছে ছিল্যা (Odysseus) নামের অপর একটি ভয়ংকর রাক্ষসী যাকে দেখতে মনে হবে এক কুৎসিত সরীসৃপ এবং যার রয়েছে ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখ। 

প্রণালিটি এতই সরু যে, অডিসিয়াসকে এ প্রণালি অতিক্রম করতে যদি মাঝখান দিয়ে তার বজরা পাড়ি দিতে হয় তাহলে তাকে দুই রাক্ষসীর কোপানলে পড়তে হবে, যেটা হবে ভয়ংকর পরিস্থিতি। ধ্বংস ও মৃত্যু অনিবার্য। কাজেই তাকে বজরা চালাতে হবে যে কোনো পাড়ের কাছাকাছি দিয়ে। সে যদি ছিল্যা যে পাড়ে রয়েছে তার কাছ দিয়ে বজরা চালায় তবে তাকে শুধু ছিল্যার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে। ওখানে অন্তত তার সঙ্গী ছয়জন নাবিককে বিসর্জন দিতে হবে ছিল্যার ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখের বিশাল গহ্বরে। বিকল্প পথে সে যদি ক্যারিবডিসের তীরের কাছ দিয়ে যেতে পারত সেক্ষেত্রে তার গোটা বজরা, সমস্ত নাবিক ও সঙ্গী-সাথীসহ ঘূর্ণিস্রোতে ডুবে গিয়ে ঢুকে যেত রাক্ষসী ক্যারিবডিসের পেটে। 

ম্যাকনালকে ধরে নেওয়া যাক অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে। ট্রাম্পের চার বছর শাসনের সময় যথেচ্ছাচার, আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি, রীতির প্রতি অবজ্ঞা, স্বৈরতান্ত্রিক প্রবণতা, দুর্নীতি, অদক্ষতার ভুরি ভুরি প্রমাণ রয়েছে। ট্রাম্প রেখে গেছে দুস্থ অর্থনীতি এবং প্যানডেমিকে অসুস্থ আমেরিকা। তার দল রিপাবলিকান পার্টির লণ্ডভণ্ড অবস্থা। পার্টি এখনো ভাঙেনি কিন্তু ফাটলের চিহ্ন খুবই স্পষ্ট। বর্তমানে রিপাবলিকান পার্টির আপাত নেতা মিচ ম্যাকনাল। তার সামনে রয়েছে আপাতত তিনটি বিকল্প।

(১) ট্রাম্পকে বাদ দিয়ে রিপাবলিকান পার্টির প্রচলিত নীতি ও আদর্শ নিয়ে দলকে সংঘবদ্ধ করা। এতে দলের উগ্র দক্ষিণপন্থি ট্রাম্পিয়ান বাচালরা হয়তো বিদ্রোহ করবে। গঠন করবে নতুন দল। ফল স্বরূপ আগামী কয়েকটি নির্বাচনে (যেমন ২০২২, ২০২৪, ২০২৬, ২০২৮) পার্টি হেরে যেতে পারে। 

(২) দ্বিতীয় বিকল্প: ট্রাম্পিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে অগ্রসর হওয়া। দলের অর্ধেকেরও বেশি আপাতত ট্রাম্পিয়ান বলে মনে হচ্ছে। এতে দলের ফাটল গভীরতর হয়ে দল ভেঙে যেতে পারে। মধ্যপন্থি রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ানরা হয়তো নতুন দল গঠন করতে পারে। এর আলামত স্পষ্ট হয়ে উঠছে। আগামী নির্বাচন সাইকেলগুলোতে ফলাফল হবে না-সূচক।

(৩) তৃতীয় বিকল্প হলো কালক্ষেপণ না করে রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ান সহকর্মীদের নিয়ে নতুন দল গঠন করা। এ ক্ষেত্রেও আগামী নির্বাচনী সাইকেলে পরাজয়ের সম্ভাবনা প্রকট। 

আগামী ২০২২ সালের প্রাইমারি নির্বাচনে সিনেট এবং নিম্ন-কক্ষের কংগ্রেস আসনগুলোতে ম্যাকনাল ও ট্রাম্পিয়ানরা একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে পদাধিকারী (incumbent) সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানদের বিরুদ্ধে একই দল থেকে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে না। ২০২২ সালে রিপাবলিকানরা এই রীতির ব্যত্যয় ঘটাবে; এটা দিন দিন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। রিপাবলিকান সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানরা যারা ইমপিচমেন্টে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল তাদের অনেকের আসন ২০২২ সালের নির্বাচনে উন্মুক্ত হবে। তাদের পুন-নির্বাচিত হতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে ট্রাম্পিয়ানরা প্রতিদ্বন্দ্বী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।

১৬ ফেব্রুয়ারি ম্যাকনাল বলেছেন, সেও ট্রাম্পিয়ানদের বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড় করাবে। উভয় ফ্যাকশন বিপুল অঙ্কের চাঁদা তোলা শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ডলারের খেলা নজর কাড়ার মতো। মিচ ম্যাকনাল গ্রিক পুরাণের অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে রিপাবলিকান পার্টির বজরা নিয়ে তিনটা বিকল্প পথের যেটাই গ্রহণ করুক না কেন, সামনে সমূহবিপদ। রিপাবলিকান গৃহযুদ্ধে ম্যাকনাল এবং ট্রাম্পের অনুমোদনে ধস নেমেছে। 

১৭ ফেব্রুয়ারির অনলাইন নিউজ উইকের প্রতিবেদন অনুযায়ী রিপাবলিকানদের মতামত জরিপে ম্যাকনালের অনুমোদন তার হোম স্টেট কেনটাকিতে শতকরা মাত্র ৪১ ভাগ। গৃহযুদ্ধের আগে নভেম্বরে ছিল শতকরা ৭০ ভাগ। জানুয়ারি মাসের ১৬ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত আমেরিকান রিসার্চ গ্রুপ কর্তৃক মতামত জরিপে ট্রাম্পের অনুমোদন গোটা যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র শতকরা ২৯ ভাগ। উভয়ের কপালেই মনে হচ্ছে ফাটা বাঁশ।

দলীয় গৃহযুদ্ধের রাজনৈতিক ফাঁদে ট্রাম্প ও ম্যাকনালের করুণ অবস্থা দেখে মহামারীতে স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী সুদূর পরবাসে হৃদয় চাইছে রিপাবলিকানদের নিয়ে প্রাণ খুলে গাইতে বাংলাদেশের এক চিরায়ত পল্লী সংগীত ‘ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে রে’। 

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য: ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা