শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৬, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

১৩ ফেব্রুয়ারি সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচারে ট্রাম্পের শাস্তি হলো না। কিন্তু এতে প্রমাণ হয়নি যে তিনি নির্দোষ। বস্তুত ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানের উসকানি এবং মদদদাতা নেতা। বিচারে শাস্তির বিপক্ষে ভোট দেওয়ার কিছুক্ষণ পর রিপাবলিকান নেতা সিনেটর মিচ ম্যাকনাল সিনেট চেম্বারে একটি অদ্ভুত ভাষণ দিয়েছিলেন। 

ম্যাকনাল বলেছিলেন, কার্যত এবং নীতিগতভাবে ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির অভ্যুত্থানের জন্য দায়ী। এটা ছিল ধাপে ধাপে তীব্র হতে তীব্রতর চরম অবস্থার দিকে ধাবমান ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, যা ট্রাম্প কর্তৃক সুষ্ঠুভাবে সমন্বিত করা হয়েছিল এক সশস্ত্র অভ্যুত্থানে। 

বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে ভোটারদের সিদ্ধান্ত উল্টে দেওয়ার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ প্রচেষ্টা। অথবা ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল প্রেসিডেন্সি থেকে বিদায়ের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা। ম্যাকনাল আরও বলেছেন, ট্রাম্প টেলিভিশনের পর্দায় দেখছিল সন্ত্রাস ও ধ্বংসের অগ্রগতি। দেখছিল উচ্ছৃঙ্খল দাঙ্গাকারী জনতা ক্যাপিটল হিল আক্রমণ করেছে তার নামে। এ দুষ্কৃতিকারীরা বহন করছিল তার ব্যানার, প্রতিস্থাপন করছিল তার পতাকা এবং উচ্চস্বরে চিৎকার করে স্লোগান দিচ্ছিল তার পক্ষে। 

ম্যাকনালের ভাষণে ট্রাম্প নিশ্চিত অপরাধী। প্রশ্ন হলো, ম্যাকনাল কেন এ ইমপিচমেন্টের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল? ম্যাকনালের যুক্তি: ট্রাম্প যেহেতু সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং তিনি তখন ক্ষমতায় বহাল নেই তাই সংবিধান অনুযায়ী তাকে ইমপিচমেন্টে সাজা দেওয়া সঠিক নয়। ম্যাকনালের যুক্তি অনেকটা অর্থহীন। বিচারের প্রথম পর্যায়ে ৫৬-৪৪ ভোটে সিনেট সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট বিচার বৈধ। তাছাড়া অতীতের উদাহরণ রয়েছে এই বিচারের বৈধতার পক্ষে। 

আরও ব্যঙ্গাত্মক হলো: স্পিকার পেলোসি ১৩ জানুয়ারি নিম্ন-কক্ষের ইমপিচমেন্টের পরপরই আনুষ্ঠানিকভাবে ইমপিচ আর্টিক্যাল ম্যাকনালের কাছে পাঠানোর প্রস্তাব করেছিল যাতে বিচার তৎক্ষণাৎ শুরু হতে পারে। ম্যাকনাল একটি অতি দুর্বল পদ্ধতিগত অজুহাত দেখিয়ে পেলোসির প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছিলেন। ম্যাকনালের জন্যই প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন অবস্থায় ট্রাম্পের বিচার শুরু করা যায়নি। 

সেই একই ম্যাকনাল ১৩ ফেব্রুয়ারির ভাষণে আরও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, অভ্যুত্থানে উসকানি এবং নেতৃত্বের জন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে। ওই মামলায় ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে কারাগারে থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতির সূক্ষ্ম জটিলতা বুঝতে পারা অনেক সময় কষ্টসাধ্য। ঝানু রাজনৈতিক খেলোয়াড় ম্যাকনাল হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবে ট্রাম্পকে অব্যাহতি দিয়েছে সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচার থেকে। যাতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দায়ের করা যায়। 

কিছুদিন আগে লিংকন প্রজেক্টের মাইকেল কনওয়ে লিখেছিল, একই অপরাধে একই ব্যক্তিকে দুবার বিচার করা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে নিষিদ্ধ। ম্যাকনাল পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, ট্রাম্প অপরাধী কিন্তু তাকে শাস্তি দেয়নি। উল্লেখ করেছে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার সিনেটের ক্ষমতার আওতার বাইরে। মাইকেল কনওয়ে বলেছিলেন, যদি সিনেটের আওতার প্রশ্নে ট্রাম্পকে শাস্তি দেওয়া না যায়, তাহলেই তার বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে।

ম্যাকনালের সূক্ষ্ম কূটচালে ট্রাম্পের ক্রিমিনাল বিচার কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। তবে লক্ষণ ট্রাম্পের জন্য খুব একটা ভালো মনে হচ্ছে না। ১৬ ফেব্রুয়ারি নিম্ন-কক্ষের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির চেয়ারম্যান ও মিসিসিপি থেকে নির্বাচিত কংগ্রেসম্যান বেনি টমসন (Bennie Thompson) একটি ফেডারেল মকদ্দমা (Lawsuit) দায়ের করেছেন। তার সঙ্গে যোগদান করেছে এনএএসিপি (NAACP)। ক্যাপিটল হিলে অভ্যুত্থানের জন্য আসামি করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প, রুডি জুলিয়ানি, প্রাউড বয়েজ এবং ওথ কিপারসসহ আর ও অনেককে। অচিরেই আরও অনেক মকদ্দমা দায়ের করা হবে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। 

আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ক্রমশই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে, রিপাবলিকান পার্টির ফাটল। সত্যিকার ভেঙে যাবে কিনা ভবিষ্যৎ তার সাক্ষ্য দেবে। তবে চারদিকে দৃশ্যমান অশনি সংকেত। ম্যাকনালের অবস্থা দেখলে মনে হয়, গ্রিক পৌরাণিক কাহিনীর অডিসিয়াসের সমুদ্রযাত্রা। অডিসিয়াসকে অতিক্রম করতে হবে মেসিনা নামের সরু ও ভয়ংকর প্রণালি। ক্যারিবডিস নামের এক রাক্ষসী বাস করছে এক তীরে একটি বিশাল পাথরের নিচে। কাছেই প্রণালির জলে রয়েছে এক ঘূর্ণিস্রোত। প্রণালির অন্য তীরে আরেক পাথরের নিচে রয়েছে ছিল্যা (Odysseus) নামের অপর একটি ভয়ংকর রাক্ষসী যাকে দেখতে মনে হবে এক কুৎসিত সরীসৃপ এবং যার রয়েছে ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখ। 

প্রণালিটি এতই সরু যে, অডিসিয়াসকে এ প্রণালি অতিক্রম করতে যদি মাঝখান দিয়ে তার বজরা পাড়ি দিতে হয় তাহলে তাকে দুই রাক্ষসীর কোপানলে পড়তে হবে, যেটা হবে ভয়ংকর পরিস্থিতি। ধ্বংস ও মৃত্যু অনিবার্য। কাজেই তাকে বজরা চালাতে হবে যে কোনো পাড়ের কাছাকাছি দিয়ে। সে যদি ছিল্যা যে পাড়ে রয়েছে তার কাছ দিয়ে বজরা চালায় তবে তাকে শুধু ছিল্যার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে। ওখানে অন্তত তার সঙ্গী ছয়জন নাবিককে বিসর্জন দিতে হবে ছিল্যার ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখের বিশাল গহ্বরে। বিকল্প পথে সে যদি ক্যারিবডিসের তীরের কাছ দিয়ে যেতে পারত সেক্ষেত্রে তার গোটা বজরা, সমস্ত নাবিক ও সঙ্গী-সাথীসহ ঘূর্ণিস্রোতে ডুবে গিয়ে ঢুকে যেত রাক্ষসী ক্যারিবডিসের পেটে। 

ম্যাকনালকে ধরে নেওয়া যাক অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে। ট্রাম্পের চার বছর শাসনের সময় যথেচ্ছাচার, আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি, রীতির প্রতি অবজ্ঞা, স্বৈরতান্ত্রিক প্রবণতা, দুর্নীতি, অদক্ষতার ভুরি ভুরি প্রমাণ রয়েছে। ট্রাম্প রেখে গেছে দুস্থ অর্থনীতি এবং প্যানডেমিকে অসুস্থ আমেরিকা। তার দল রিপাবলিকান পার্টির লণ্ডভণ্ড অবস্থা। পার্টি এখনো ভাঙেনি কিন্তু ফাটলের চিহ্ন খুবই স্পষ্ট। বর্তমানে রিপাবলিকান পার্টির আপাত নেতা মিচ ম্যাকনাল। তার সামনে রয়েছে আপাতত তিনটি বিকল্প।

(১) ট্রাম্পকে বাদ দিয়ে রিপাবলিকান পার্টির প্রচলিত নীতি ও আদর্শ নিয়ে দলকে সংঘবদ্ধ করা। এতে দলের উগ্র দক্ষিণপন্থি ট্রাম্পিয়ান বাচালরা হয়তো বিদ্রোহ করবে। গঠন করবে নতুন দল। ফল স্বরূপ আগামী কয়েকটি নির্বাচনে (যেমন ২০২২, ২০২৪, ২০২৬, ২০২৮) পার্টি হেরে যেতে পারে। 

(২) দ্বিতীয় বিকল্প: ট্রাম্পিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে অগ্রসর হওয়া। দলের অর্ধেকেরও বেশি আপাতত ট্রাম্পিয়ান বলে মনে হচ্ছে। এতে দলের ফাটল গভীরতর হয়ে দল ভেঙে যেতে পারে। মধ্যপন্থি রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ানরা হয়তো নতুন দল গঠন করতে পারে। এর আলামত স্পষ্ট হয়ে উঠছে। আগামী নির্বাচন সাইকেলগুলোতে ফলাফল হবে না-সূচক।

(৩) তৃতীয় বিকল্প হলো কালক্ষেপণ না করে রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ান সহকর্মীদের নিয়ে নতুন দল গঠন করা। এ ক্ষেত্রেও আগামী নির্বাচনী সাইকেলে পরাজয়ের সম্ভাবনা প্রকট। 

আগামী ২০২২ সালের প্রাইমারি নির্বাচনে সিনেট এবং নিম্ন-কক্ষের কংগ্রেস আসনগুলোতে ম্যাকনাল ও ট্রাম্পিয়ানরা একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে পদাধিকারী (incumbent) সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানদের বিরুদ্ধে একই দল থেকে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে না। ২০২২ সালে রিপাবলিকানরা এই রীতির ব্যত্যয় ঘটাবে; এটা দিন দিন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। রিপাবলিকান সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানরা যারা ইমপিচমেন্টে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল তাদের অনেকের আসন ২০২২ সালের নির্বাচনে উন্মুক্ত হবে। তাদের পুন-নির্বাচিত হতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে ট্রাম্পিয়ানরা প্রতিদ্বন্দ্বী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।

১৬ ফেব্রুয়ারি ম্যাকনাল বলেছেন, সেও ট্রাম্পিয়ানদের বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড় করাবে। উভয় ফ্যাকশন বিপুল অঙ্কের চাঁদা তোলা শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ডলারের খেলা নজর কাড়ার মতো। মিচ ম্যাকনাল গ্রিক পুরাণের অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে রিপাবলিকান পার্টির বজরা নিয়ে তিনটা বিকল্প পথের যেটাই গ্রহণ করুক না কেন, সামনে সমূহবিপদ। রিপাবলিকান গৃহযুদ্ধে ম্যাকনাল এবং ট্রাম্পের অনুমোদনে ধস নেমেছে। 

১৭ ফেব্রুয়ারির অনলাইন নিউজ উইকের প্রতিবেদন অনুযায়ী রিপাবলিকানদের মতামত জরিপে ম্যাকনালের অনুমোদন তার হোম স্টেট কেনটাকিতে শতকরা মাত্র ৪১ ভাগ। গৃহযুদ্ধের আগে নভেম্বরে ছিল শতকরা ৭০ ভাগ। জানুয়ারি মাসের ১৬ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত আমেরিকান রিসার্চ গ্রুপ কর্তৃক মতামত জরিপে ট্রাম্পের অনুমোদন গোটা যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র শতকরা ২৯ ভাগ। উভয়ের কপালেই মনে হচ্ছে ফাটা বাঁশ।

দলীয় গৃহযুদ্ধের রাজনৈতিক ফাঁদে ট্রাম্প ও ম্যাকনালের করুণ অবস্থা দেখে মহামারীতে স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী সুদূর পরবাসে হৃদয় চাইছে রিপাবলিকানদের নিয়ে প্রাণ খুলে গাইতে বাংলাদেশের এক চিরায়ত পল্লী সংগীত ‘ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে রে’। 

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য: ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা