শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৬, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
গৃহযুদ্ধে আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি

১৩ ফেব্রুয়ারি সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচারে ট্রাম্পের শাস্তি হলো না। কিন্তু এতে প্রমাণ হয়নি যে তিনি নির্দোষ। বস্তুত ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানের উসকানি এবং মদদদাতা নেতা। বিচারে শাস্তির বিপক্ষে ভোট দেওয়ার কিছুক্ষণ পর রিপাবলিকান নেতা সিনেটর মিচ ম্যাকনাল সিনেট চেম্বারে একটি অদ্ভুত ভাষণ দিয়েছিলেন। 

ম্যাকনাল বলেছিলেন, কার্যত এবং নীতিগতভাবে ট্রাম্পই ৬ জানুয়ারির অভ্যুত্থানের জন্য দায়ী। এটা ছিল ধাপে ধাপে তীব্র হতে তীব্রতর চরম অবস্থার দিকে ধাবমান ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, যা ট্রাম্প কর্তৃক সুষ্ঠুভাবে সমন্বিত করা হয়েছিল এক সশস্ত্র অভ্যুত্থানে। 

বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে ভোটারদের সিদ্ধান্ত উল্টে দেওয়ার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ প্রচেষ্টা। অথবা ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিল প্রেসিডেন্সি থেকে বিদায়ের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা। ম্যাকনাল আরও বলেছেন, ট্রাম্প টেলিভিশনের পর্দায় দেখছিল সন্ত্রাস ও ধ্বংসের অগ্রগতি। দেখছিল উচ্ছৃঙ্খল দাঙ্গাকারী জনতা ক্যাপিটল হিল আক্রমণ করেছে তার নামে। এ দুষ্কৃতিকারীরা বহন করছিল তার ব্যানার, প্রতিস্থাপন করছিল তার পতাকা এবং উচ্চস্বরে চিৎকার করে স্লোগান দিচ্ছিল তার পক্ষে। 

ম্যাকনালের ভাষণে ট্রাম্প নিশ্চিত অপরাধী। প্রশ্ন হলো, ম্যাকনাল কেন এ ইমপিচমেন্টের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল? ম্যাকনালের যুক্তি: ট্রাম্প যেহেতু সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং তিনি তখন ক্ষমতায় বহাল নেই তাই সংবিধান অনুযায়ী তাকে ইমপিচমেন্টে সাজা দেওয়া সঠিক নয়। ম্যাকনালের যুক্তি অনেকটা অর্থহীন। বিচারের প্রথম পর্যায়ে ৫৬-৪৪ ভোটে সিনেট সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট বিচার বৈধ। তাছাড়া অতীতের উদাহরণ রয়েছে এই বিচারের বৈধতার পক্ষে। 

আরও ব্যঙ্গাত্মক হলো: স্পিকার পেলোসি ১৩ জানুয়ারি নিম্ন-কক্ষের ইমপিচমেন্টের পরপরই আনুষ্ঠানিকভাবে ইমপিচ আর্টিক্যাল ম্যাকনালের কাছে পাঠানোর প্রস্তাব করেছিল যাতে বিচার তৎক্ষণাৎ শুরু হতে পারে। ম্যাকনাল একটি অতি দুর্বল পদ্ধতিগত অজুহাত দেখিয়ে পেলোসির প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছিলেন। ম্যাকনালের জন্যই প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন অবস্থায় ট্রাম্পের বিচার শুরু করা যায়নি। 

সেই একই ম্যাকনাল ১৩ ফেব্রুয়ারির ভাষণে আরও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, অভ্যুত্থানে উসকানি এবং নেতৃত্বের জন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে। ওই মামলায় ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে কারাগারে থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতির সূক্ষ্ম জটিলতা বুঝতে পারা অনেক সময় কষ্টসাধ্য। ঝানু রাজনৈতিক খেলোয়াড় ম্যাকনাল হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবে ট্রাম্পকে অব্যাহতি দিয়েছে সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচার থেকে। যাতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দায়ের করা যায়। 

কিছুদিন আগে লিংকন প্রজেক্টের মাইকেল কনওয়ে লিখেছিল, একই অপরাধে একই ব্যক্তিকে দুবার বিচার করা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে নিষিদ্ধ। ম্যাকনাল পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, ট্রাম্প অপরাধী কিন্তু তাকে শাস্তি দেয়নি। উল্লেখ করেছে সংবিধান অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার সিনেটের ক্ষমতার আওতার বাইরে। মাইকেল কনওয়ে বলেছিলেন, যদি সিনেটের আওতার প্রশ্নে ট্রাম্পকে শাস্তি দেওয়া না যায়, তাহলেই তার বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা দেওয়া যাবে।

ম্যাকনালের সূক্ষ্ম কূটচালে ট্রাম্পের ক্রিমিনাল বিচার কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। তবে লক্ষণ ট্রাম্পের জন্য খুব একটা ভালো মনে হচ্ছে না। ১৬ ফেব্রুয়ারি নিম্ন-কক্ষের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির চেয়ারম্যান ও মিসিসিপি থেকে নির্বাচিত কংগ্রেসম্যান বেনি টমসন (Bennie Thompson) একটি ফেডারেল মকদ্দমা (Lawsuit) দায়ের করেছেন। তার সঙ্গে যোগদান করেছে এনএএসিপি (NAACP)। ক্যাপিটল হিলে অভ্যুত্থানের জন্য আসামি করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প, রুডি জুলিয়ানি, প্রাউড বয়েজ এবং ওথ কিপারসসহ আর ও অনেককে। অচিরেই আরও অনেক মকদ্দমা দায়ের করা হবে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। 

আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ক্রমশই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে, রিপাবলিকান পার্টির ফাটল। সত্যিকার ভেঙে যাবে কিনা ভবিষ্যৎ তার সাক্ষ্য দেবে। তবে চারদিকে দৃশ্যমান অশনি সংকেত। ম্যাকনালের অবস্থা দেখলে মনে হয়, গ্রিক পৌরাণিক কাহিনীর অডিসিয়াসের সমুদ্রযাত্রা। অডিসিয়াসকে অতিক্রম করতে হবে মেসিনা নামের সরু ও ভয়ংকর প্রণালি। ক্যারিবডিস নামের এক রাক্ষসী বাস করছে এক তীরে একটি বিশাল পাথরের নিচে। কাছেই প্রণালির জলে রয়েছে এক ঘূর্ণিস্রোত। প্রণালির অন্য তীরে আরেক পাথরের নিচে রয়েছে ছিল্যা (Odysseus) নামের অপর একটি ভয়ংকর রাক্ষসী যাকে দেখতে মনে হবে এক কুৎসিত সরীসৃপ এবং যার রয়েছে ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখ। 

প্রণালিটি এতই সরু যে, অডিসিয়াসকে এ প্রণালি অতিক্রম করতে যদি মাঝখান দিয়ে তার বজরা পাড়ি দিতে হয় তাহলে তাকে দুই রাক্ষসীর কোপানলে পড়তে হবে, যেটা হবে ভয়ংকর পরিস্থিতি। ধ্বংস ও মৃত্যু অনিবার্য। কাজেই তাকে বজরা চালাতে হবে যে কোনো পাড়ের কাছাকাছি দিয়ে। সে যদি ছিল্যা যে পাড়ে রয়েছে তার কাছ দিয়ে বজরা চালায় তবে তাকে শুধু ছিল্যার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে। ওখানে অন্তত তার সঙ্গী ছয়জন নাবিককে বিসর্জন দিতে হবে ছিল্যার ছয়টি ক্ষুধার্ত মুখের বিশাল গহ্বরে। বিকল্প পথে সে যদি ক্যারিবডিসের তীরের কাছ দিয়ে যেতে পারত সেক্ষেত্রে তার গোটা বজরা, সমস্ত নাবিক ও সঙ্গী-সাথীসহ ঘূর্ণিস্রোতে ডুবে গিয়ে ঢুকে যেত রাক্ষসী ক্যারিবডিসের পেটে। 

ম্যাকনালকে ধরে নেওয়া যাক অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে। ট্রাম্পের চার বছর শাসনের সময় যথেচ্ছাচার, আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি, রীতির প্রতি অবজ্ঞা, স্বৈরতান্ত্রিক প্রবণতা, দুর্নীতি, অদক্ষতার ভুরি ভুরি প্রমাণ রয়েছে। ট্রাম্প রেখে গেছে দুস্থ অর্থনীতি এবং প্যানডেমিকে অসুস্থ আমেরিকা। তার দল রিপাবলিকান পার্টির লণ্ডভণ্ড অবস্থা। পার্টি এখনো ভাঙেনি কিন্তু ফাটলের চিহ্ন খুবই স্পষ্ট। বর্তমানে রিপাবলিকান পার্টির আপাত নেতা মিচ ম্যাকনাল। তার সামনে রয়েছে আপাতত তিনটি বিকল্প।

(১) ট্রাম্পকে বাদ দিয়ে রিপাবলিকান পার্টির প্রচলিত নীতি ও আদর্শ নিয়ে দলকে সংঘবদ্ধ করা। এতে দলের উগ্র দক্ষিণপন্থি ট্রাম্পিয়ান বাচালরা হয়তো বিদ্রোহ করবে। গঠন করবে নতুন দল। ফল স্বরূপ আগামী কয়েকটি নির্বাচনে (যেমন ২০২২, ২০২৪, ২০২৬, ২০২৮) পার্টি হেরে যেতে পারে। 

(২) দ্বিতীয় বিকল্প: ট্রাম্পিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে অগ্রসর হওয়া। দলের অর্ধেকেরও বেশি আপাতত ট্রাম্পিয়ান বলে মনে হচ্ছে। এতে দলের ফাটল গভীরতর হয়ে দল ভেঙে যেতে পারে। মধ্যপন্থি রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ানরা হয়তো নতুন দল গঠন করতে পারে। এর আলামত স্পষ্ট হয়ে উঠছে। আগামী নির্বাচন সাইকেলগুলোতে ফলাফল হবে না-সূচক।

(৩) তৃতীয় বিকল্প হলো কালক্ষেপণ না করে রক্ষণশীল ও লিবারেটারিয়ান সহকর্মীদের নিয়ে নতুন দল গঠন করা। এ ক্ষেত্রেও আগামী নির্বাচনী সাইকেলে পরাজয়ের সম্ভাবনা প্রকট। 

আগামী ২০২২ সালের প্রাইমারি নির্বাচনে সিনেট এবং নিম্ন-কক্ষের কংগ্রেস আসনগুলোতে ম্যাকনাল ও ট্রাম্পিয়ানরা একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে পদাধিকারী (incumbent) সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানদের বিরুদ্ধে একই দল থেকে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে না। ২০২২ সালে রিপাবলিকানরা এই রীতির ব্যত্যয় ঘটাবে; এটা দিন দিন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। রিপাবলিকান সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানরা যারা ইমপিচমেন্টে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল তাদের অনেকের আসন ২০২২ সালের নির্বাচনে উন্মুক্ত হবে। তাদের পুন-নির্বাচিত হতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে ট্রাম্পিয়ানরা প্রতিদ্বন্দ্বী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।

১৬ ফেব্রুয়ারি ম্যাকনাল বলেছেন, সেও ট্রাম্পিয়ানদের বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড় করাবে। উভয় ফ্যাকশন বিপুল অঙ্কের চাঁদা তোলা শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ডলারের খেলা নজর কাড়ার মতো। মিচ ম্যাকনাল গ্রিক পুরাণের অডিসিয়াসের রূপকল্প হিসেবে রিপাবলিকান পার্টির বজরা নিয়ে তিনটা বিকল্প পথের যেটাই গ্রহণ করুক না কেন, সামনে সমূহবিপদ। রিপাবলিকান গৃহযুদ্ধে ম্যাকনাল এবং ট্রাম্পের অনুমোদনে ধস নেমেছে। 

১৭ ফেব্রুয়ারির অনলাইন নিউজ উইকের প্রতিবেদন অনুযায়ী রিপাবলিকানদের মতামত জরিপে ম্যাকনালের অনুমোদন তার হোম স্টেট কেনটাকিতে শতকরা মাত্র ৪১ ভাগ। গৃহযুদ্ধের আগে নভেম্বরে ছিল শতকরা ৭০ ভাগ। জানুয়ারি মাসের ১৬ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত আমেরিকান রিসার্চ গ্রুপ কর্তৃক মতামত জরিপে ট্রাম্পের অনুমোদন গোটা যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র শতকরা ২৯ ভাগ। উভয়ের কপালেই মনে হচ্ছে ফাটা বাঁশ।

দলীয় গৃহযুদ্ধের রাজনৈতিক ফাঁদে ট্রাম্প ও ম্যাকনালের করুণ অবস্থা দেখে মহামারীতে স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী সুদূর পরবাসে হৃদয় চাইছে রিপাবলিকানদের নিয়ে প্রাণ খুলে গাইতে বাংলাদেশের এক চিরায়ত পল্লী সংগীত ‘ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে রে’। 

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য: ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সর্বশেষ খবর
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনায় নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
দুর্ঘটনায় নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী
মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন
কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা
৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

পাসের হার শতকরা ৬২ দশমিক ৩৪
পাসের হার শতকরা ৬২ দশমিক ৩৪

নগর জীবন

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন