শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪০, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১ আপডেট:

মৌলবাদীদের পরাস্ত করে অর্থনীতিতে বিকাশের পথে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মৌলবাদীদের পরাস্ত করে অর্থনীতিতে বিকাশের পথে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হলো। তার অর্থনীতি দিন দিন উন্নত হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, বাংলাদেশ দু-বছরের মধ্যেই ‘স্বল্পোন্নত’ থেকে ‘উন্নয়নশীল’ দেশের মর্যাদা অর্জন করবে। জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)-ই ২০১৮’র মার্চে জানায় বাংলাদেশ ২০২৪ সালের মধ্যেই উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনে সক্ষম হবে। আর এই অব্যাহত সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব।

সমস্যা বা প্রতিবন্ধকতা আছে। এক লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থী, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মৌলবাদীদের সমস্যা প্রতিনিয়ত উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নিঃশব্দে নিজেদের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নের লক্ষ্যে থেকেছে অবিচল। সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, মাথাপিছু জিডিপিতে পাকিস্তান ও ভারতকেও ছাপিয়ে গেছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়া মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশ আজ এক নম্বরে।

এই উন্নয়নের কারণ একাধিক। প্রাণবন্ত পোশাকশিল্পের কথা প্রথমেই উল্লেখ করতে হয়। গোটা দুনিয়ায় চীন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরেই পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশের স্থান। পাশাপাশি চামড়া, জুতো, মাছ, প্লাস্টিক প্রভৃতি রফতানির বহরও অনেক বেড়েছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়ক হয়েছে রাজনৈতিক স্থিরতা। আওয়ামী লীগের শাসনকালে হরতাল সংস্কৃতি ভুলে গিয়েছে বাংলাদেশ। ফলে দ্রুততর হয়েছে আর্থিক অগ্রগতি। বেগবান উন্নয়নের হাত ধরে বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডারও ভরে উঠেছে। পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২০০ কোটি ডলার। বাংলাদেশের রিজার্ভ এখন ৪৩০০ কোটি ডলারের বেশি। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ছিল বাংলাদেশের থেকে ৮০ শতাংশ বেশি ধনী। আর এখন পাকিস্তানকে টেক্কা দিয়ে বাংলাদেশ তাদের থেকে অন্তত ৪৫ শতাংশ বেশি ধনী দেশে পরিণত হয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে অসাধারণ উন্নতি করে চলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। অর্থনৈতিক উন্নয়নের বহর বেড়েছে ১৮৮ শতাংশ। মুক্ত বিনিয়োগ নীতির হাত ধরে বিদেশিদের বিনিয়োগে মিলছে আইনি রক্ষাকবচ। এইচএসবিসি-র অনুমান, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ দুনিয়ার ২৬তম বৃহতম অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হবে।

উন্নয়নমূলক কর্মসূচিকে বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়ার সুবিধা পাচ্ছে বাংলাদেশ। ৩০ মিলিয়নেরও বেশি (তিন কোটি) মধ্যবিত্ত আজ মাঝারি থেকে উচ্চ আয়ভুক্ত। নাগরিকদের উদার মূল্যবোধের সঙ্গে রয়েছে জঙ্গিবাদী ও মৌলবাদীদের সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার সরকারি প্রচেষ্টা। সঠিক বিচার প্রক্রিয়ায় কড়া শাস্তি পাচ্ছে অপরাধীরা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংবিধানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ধর্মনিরপেক্ষতার সংস্কৃতিকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। আজ সেই নীতিরও সুফল পাচ্ছে বাংলাদেশ।

পাকিস্তানপন্থী আর উগ্রবাদীরা অবশ্য পূর্ব পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হওয়াটা মেনে নিতে পারছে না। তারা এখনো পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব গড়ে তোলার স্বপ্ন পোষণ করে চলছে। দেশের উন্নয়ন এদের সয় না। তারা দেশটাকে চরমপন্থা আর ইসলামি মৌলবাদের দিকে টেনে নিতে তৎপর। এ প্রসঙ্গে ভয়ংকর একটা ঘটনার কথা বলা যায়, যার প্রভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন গতি থমকে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিগুলোর সক্রিয় সমর্থনপুষ্ট জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) ৫ জন জঙ্গি ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালিয়ে ১৭ জন বিদেশিসহ ২৯ জনকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।

কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান হিসেবে প্রতিরক্ষা বাহিনী গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আকবর হোসেনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এলিট ফোর্স ১ম প্যারা-কমান্ডো ব্যাটেলিয়ান এবং ডিজিডিএফআইর এক্সটার্নাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির সমন্বিত অভিযান হামলাকারীদের পরদিনই খতম করে দেয়। ফলত বেশকিছু জীবন রক্ষা পায় এবং ক্ষয়ক্ষতিও আর বাড়েনি। মেজর জেনারেল আকবর বর্তমানে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) কমাড্যান্ট। বাংলাদেশবিরোধী পরিকল্পনাগুলো নস্যাৎ করে দেওয়া সম্ভব করে তোলে হামলাকারীদের তৎপরতা সংক্রান্ত ডিজিএফআই সংগৃহীত তথ্যাবলি। পরবর্তীতে নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সক্রিয় সমর্থনে মেজর জেনারেল আকবর হোসেনের নেতৃত্বে ডিজিএফআই দেশে ও বিদেশি কর্মরত সন্ত্রাসীদের বেশকিছু গ্রুপকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে সক্ষম হয়। ব্যাপারটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।

হলি আর্টিজান ঘটনার পর বিশ্বসম্প্রদায়ের তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে বাংলাদেশ। বিনিয়োগ বন্ধ করে দেয় জাপান ও ইতালি। এদিকে, সন্ত্রাসবাদের প্রতি জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সুদৃঢ় করতে থাকলেন। বাংলাদেশের মাটিতে নতুন করে সন্ত্রাসীদের মাথা তুলে দাঁড়াবার সুযোগই দেননি তিনি। ডিজিএফআই, এনএসআই ও পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশের অভিজাত বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র‌্যাব) বহু জঙ্গিকে খতম করতে সক্ষম হয়। ২০২০ সালেই ১৫টি বড় ধরনের জঙ্গি দমন অভিযানে ৩৫ জন সন্ত্রাসী নিহত হয়। সন্ত্রাস দমনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক চেষ্টায় ফিরে আসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা। বাংলাদেশও ধরে রেখেছে অর্থনৈতিক অগ্রগতি। তবে এই অগ্রগতিকে ধরে রাখতে হলে যেকোনো মূল্যে দেশ থেকে জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদকে নির্মূল করতেই হবে। সন্ত্রাসবাদ ও তাদের দোসর মৌলবাদকে নির্মূল করাটাই এখন বাংলাদেশের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ
কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ
ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত
গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন
মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এখন সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এখন সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ৬০ হাজার মানচিত্র জব্দ করল চীন
যে কারণে ৬০ হাজার মানচিত্র জব্দ করল চীন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘যারা ঘুষ খায় তারাই বড় প্রতিবন্ধী’
‌‘যারা ঘুষ খায় তারাই বড় প্রতিবন্ধী’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ ‍যুদ্ধবিমান মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করছে ন্যাটো
রুশ ‍যুদ্ধবিমান মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করছে ন্যাটো

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন
শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক
এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন
সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?
রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার
গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান
বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় পতনে সূচক
বড় পতনে সূচক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন