শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২১, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার
অনলাইন ভার্সন
যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

জন্মদিন খুশির দিন, জন্মদিন আনন্দের দিন। আবার কোনো কোনো জন্মদিন মানুষকে কাঁদায়, ভাবায়- নিখিলের সব হাসি কেড়ে বিবর্ণ অনিমেষে কোথায় যেন নিয়ে যায়! কেন এমন হয়? কী কারণে অমিয় সত্তার বোধন, করে ওরা রোদন? দুঃখে, ত্রাসে সোনালি আকাশে এমন রঙের ক্ষয়! বিপুলা পৃথিবীর এ কেমন পরাজয়? উদয়েই অস্ত কেন রবি, নিজ আঙ্গিনায়?  

এ কথাগুলি অবতারণার একটিই কারণ বাবা-মা, বড় আপু ও ভাইয়াদের মমত্বের পরশে ঘেরা হৃদয়ের আবেগময় বন্ধনের ধন, শেখ রাসেলের আজ শুভ জন্মদিন। বাঙালির পথদ্রষ্টা, অনন্ত আকরের নিয়ামক সত্তা জাতির পিতার কনিষ্ঠ পুত্রের জন্মদিনে জাতির উদ্বেলিত আনন্দধারা ও হর্ষধ্বনিতে মুখরিত হওয়ার কথা ছিল চারিদিক। কিন্তু  পুলকিত নয়নে উল্লসিত বদনে মনোমুগ্ধকর অভিব্যক্তির জাগরণ আজ বাঙালির অন্তরে আসে না- স্মৃতির বাতায়নে শোকের আবেগঘন উপস্থিতি মনকে নাড়া দেয়, অশ্রুসিক্ত করে। চিন্তাযুক্ত মননে প্রচেষ্টা, শুধুই কারণ অন্বেষণ- কেন হলো এমন? যদিও অনেকভাবে হয়েছে এ বিষয়ের বিশ্লেষণ- তবুও আজ খুঁজতে চাই এ প্রজন্মের জন্য কিছু কারণ। তবে তার জন্য অবশ্যই দরকার সত্যাগ্রহী মনন।  

ভালো মানুষ হতে মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটানোটাই জরুরি। আর মানবশিশুর মনে মনুষ্যত্বের গুণাবলির দানা বাঁধতে থাকে ছোট্ট বয়স থেকেই। ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মনুষ্যত্বের পরিষ্ফুটন শুরু বিশ্বমানবতা ও মানবকল্যাণের সূতিকাগার খ্যাত বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকেই। যে সূতিকাগারের মূলাধার স্বয়ং বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা আর শেখ হাসিনা- সে পরিবারের ছোট্ট শিশু যে মানবতার গুণে গুণান্বিত হবেই। তাইতো বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের মানবতাবোধ ছোট বয়স থেকেই অনুকরণীয় হয়ে নজর কাড়তে থাকে।  কারণ তার প্রতিটি শিরায় শিরায় প্রবাহিত হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার রক্ত। যদিও শেখ রাসেলের জন্মের পর থেকেই পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শোষিতের অধিকার আদায়ে, দেশের মানুষের মুক্তির জন্য কারা-অভ্যন্তরে কাটাতেই হয়েছে বেশিরভাগ সময়ই। কিন্তু সেদিনগুলিতে ছোট্ট রাসেল সান্নিধ্য পেয়েছে আজকের প্রধানমন্ত্রী তার প্রিয় হাসু আপুর। মানবতার মা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা ছিলো তার প্রিয় সঙ্গী। অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও উদার মনের অধিকারী এগারো বছরের ছোট্ট রাসেল আনন্দকে ভাগ করে নেয়ার উদারতায় তার ক্লাসের বন্ধুদের খুব প্রিয় ছিল। তাঁর ব্যক্তিত্বের কথা জননত্রী শেখ হাসিনা তাঁর অনুভূতিতে ব্যক্ত করেছেন।

জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, একদিনে তিন তিথির মিলনকে ‘ত্র্যহস্পর্শ’ বলে, যা তিথির শুভাশুভ ফল বিচারে অশুভ তিথি বা ক্ষণ হিসেবেই গণ্য হয়- তথায় ঘটে অশুভ যোগ। নবগ্রহের মধ্যে গুরুদেব বৃহস্পতি, শুভ সূচনা যার উপস্থিতি কিন্তু শনির কুদৃষ্টি অশুভ ফলের বোঝা বাড়ায় যে কারণে জাতকের ঘটে মহাবিপর্যয়। পঞ্চম শতকে আর্যভট্ট ও সমসাময়িক জ্যোতিষজ্ঞ হতে চলেছে আজ অবধি সূর্যসিদ্ধান্ত সৌরপঞ্জিকা কিংবা সমজাতীয় অন্য কোনো গণনা মতে এমন ফলাফল বিচার। বাঙালির প্রাণের কবি যার কাছে আমরা ঋণী, বিশ^কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও ত্র্যহস্পর্শ, অনাসৃষ্টি ও বৃহস্পতির বিদায়ান্তে শনির দৃষ্টি বিষয়ে রেখেছিলেন সজাগ দৃষ্টি। তাইতো তিনি বলেছেন-
‘জন্ম মোদের ত্র্যহস্পর্শে, সকল-অনাসৃষ্টি।
ছুটি নিলেন বৃহস্পতি, রইল শনির দৃষ্টি।’

বাংলাদেশের জন্য পাকিস্তানি স্বার্থান্বেষী শাসকের অনিষ্টচিন্তাতে পাকিস্তানপ্রীতিদের কুমন্ত্রণা ও প্রবল বাংলাদেশ বিরোধী কুচক্রীদের আগ্রাসী আস্ফালন যেন প্রতিষ্ঠালগ্নেই একত্রিতভাবে ত্র্যহস্পর্শরূপ প্রাবল্য সৃষ্টি করে। তাদের রাহুগ্রাস সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য যতো অনাসৃষ্টি সম্ভব তারা তৈরি করতে থাকে- তাতে গুরুরাজ বৃহস্পতিকে অনুপস্থিত রাখতেই ভূমিকা রেখেছে। আর অবশিষ্ট হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের জন্য শনির দৃষ্টি ছাড়া আর কোনো কিছুই যে অবশিষ্ট থাকেনি তার প্রমাণ মিলেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট! জনকভূকে সাক্ষি হতে হয়েছে অবনীপারের নিকৃষ্টতম নির্মমতা আর হৃদয়বিদারক ঘটনার! মমতার পরশাশ্রয় বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের সেদিনে উপস্থিত সকল সদস্যকে জীবন দিতে হয়েছে। শ্বেপুষ্পের মতো শুভ্র, নিরপরাধ শিশুটিও বাদ যায়নি অশনি চক্রান্ত থেকে- রক্তাত হতে হয়েছে বসুন্ধরাকে নিষ্পাপ এগারো বছরের ছোট্ট রাসেলের রক্তে। নরপিশাচ ঘাতক-খুনিচক্র ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া শেখ রাসেলের আতঙ্কিত হয়ে ক্রন্দন ও প্রাণরক্ষার আকুতি সেদিন তারা শোনেনি, রাখেনি অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে তার মিনতি ‘আমাকে হাসু আপার (শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দিন’। শেখ রাসেলের তরতাজা রক্তে তাদের হাত রঞ্জিত করে। বর্বরোচিত জঘন্য এই হত্যাকাণ্ড বাকরুদ্ধ করেছে বিশ্ববিবেককে, রক্তের হরফে লেখা ইতিহাস বাঙালির অন্তরে দগদগে ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। 

প্রকৃতপক্ষে শেখ রাসেলের মৃত্যু কোনো স্বাভাবিক বিষয় নয়, কুচক্রীদের নীলনক্সার শেষ প্রান্ত, শেষ আঘাত। সেদিনের ছোট্ট রাসেলের জীবন নাশই যে  গভীর ষড়যন্ত্রকারীদের মূল উদ্দেশ্য তা কিন্তু নয়, তাদের ভোগবিলাসী-স্বার্থান্বেষী ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে যেন বাদ সাধার অবশিষ্ট কেউ থাকতে না পারে, যেন নিশ্চিহ্ন হয় বঙ্গবন্ধুর সব চিহ্ন, ক্ষত বিক্ষত বাংলাদেশের অবশিষ্ট কাল যেন সাম্প্রদায়িক সুবিধাভোগীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করতে পারে।  

কিন্তু দমন-পীড়ন আর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে যে চিরদিন কাটানো যায় না- অন্যের অনিষ্টের ফল যে সুখকর নয় তা ওরা না বুঝলেও মনীষীদের কাছে তা সুস্পষ্ট জ্ঞাত বিষয়, অন্যের অনিষ্ট বিষয়ে তাইতো তাদের কড়া প্রতিবাদ! আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন- 

‘শোনো মর্ত্যরে জীব!
অন্যেরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!’।

এই চরম সত্যকে অস্বীকারের ক্ষমতা আছে কার? প্রকৃতির বিচারের মুখোমুখি যে হতেই হবে- যে কারণে হয়তো সৃষ্টিকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনাকে এই পৃথিবীতে আগলে রেখেছেন, ওই ঘাতকচক্রকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জন্য। বাংলাদেশের মানুষের না বলা ব্যথা, আর প্রতিশোধের অনলে ষড়যন্ত্রকারী  নিপীড়নকারীদের যে পুড়তেই হবে। দেশের তরে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা, শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সেদিনের সকল শহিদের এ জীবন উৎসর্গ পৃথিবীর ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে থাকবে- দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ়প্রত্যয় ও ভিশন-মিশনের আলোকে গঠিত উন্নত বাংলাদেশ অবনত মস্তকে তাঁদের রক্তঋণে ভর করে বিশ্বসভায় জাগ্রত থাকবে। অন্তরের ব্যথাতুর আর্তি নিয়েই জাতি শেখ রাসেলের জন্মদিনকে অনুকরণীয় করতে তোমার না বলা কথামালা, এ জাতির জন্য তোমার চাওয়া, দীপ্ততা অনুধাবন করে ভবিষ্যত শিশুদের তরে গীতসুধায় পরিণত করতে মোরা বদ্ধপরিকর। ঐ জল্লাদ বর্বর নরঘাতকদের ধিক্কার-ঘৃণা জানাবে এদেশের শিশুসমাজ আর তোমার জন্মদিনের শুভবার্তা এ দেশের প্রতিটি শিশুর অন্তরে জাগ্রত রাখবে, ছড়িয়ে দিবে অহঙ্কারের পুষ্পবৃষ্টিতে। 

যদিও ১৮ই অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয়ভাবে আলোচনা সভা কিংবা সেমিনারের আয়োজন স্বল্প পরিসরে হয়েছে- এবারই প্রথম সরকারের ‘ক’ শ্রেণির দিবস হিসেবে পালনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, এজন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। সাথে সাথে গতানুগতিক আলোচনা, বক্তব্যানুষ্ঠানের সাথে সাথে বিশ্লেষণাত্বক আবেশ যুক্ত করতে আমরা অনুরোধ করছি। আমাদের উচিৎ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, স্বাধীনতা ও মুক্তির বিষয়গুলি আজকের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা। এ দেশের শিশুদেরকে এই ছোট্ট মানবশিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, ব্যক্তিত্ব শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া- এবং শিশুদেরকে এ জঘন্য হত্যাকণ্ডের জন্য সেইসব জল্লাদদেরকে ঘৃণা করতে শেখানো, তাদের অনাকাঙ্খিত ঘটনারোধে সোচ্চার হয়ে অধিকারবোধ জাগাতে শেখানো। শিশুপাঠ্যসূচিতে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা অন্তর্ভূক্ত করা এবং ভবিষ্যতে তারা কিংবা যে কেউ যেন গবেষণাধর্মী মনোভাবে এ ঘটনা পরম্পরার চুলচেরা বিশ্লেষণে ব্রতী হয়। আর তাতেই আগামী দিনের শিশুরা বিমল আনন্দে নির্মল পরিবেশে বেড়ে উঠবে, এই বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্ব শিশুরদের বাসযোগ্য স্থলে পরিণত হবে। বিবর্ণ অনিমেষে চাওয়ার অবসান ঘটিয়ে শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন সকল শিশুর জন্য শক্তি আর আলোকচ্ছটার অমৃতধারায় পরিণত হবে।
শুভ, শুভ শুভ জন্মদিন, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র, সবার প্রিয় শেখ রাসেল।

লেখক: অধ্যাপক, পরিসংখ্যান বিভাগ ও সাবেক প্রশাসক, জনসংযোগ দপ্তর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা