শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২১, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার
অনলাইন ভার্সন
যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

জন্মদিন খুশির দিন, জন্মদিন আনন্দের দিন। আবার কোনো কোনো জন্মদিন মানুষকে কাঁদায়, ভাবায়- নিখিলের সব হাসি কেড়ে বিবর্ণ অনিমেষে কোথায় যেন নিয়ে যায়! কেন এমন হয়? কী কারণে অমিয় সত্তার বোধন, করে ওরা রোদন? দুঃখে, ত্রাসে সোনালি আকাশে এমন রঙের ক্ষয়! বিপুলা পৃথিবীর এ কেমন পরাজয়? উদয়েই অস্ত কেন রবি, নিজ আঙ্গিনায়?  

এ কথাগুলি অবতারণার একটিই কারণ বাবা-মা, বড় আপু ও ভাইয়াদের মমত্বের পরশে ঘেরা হৃদয়ের আবেগময় বন্ধনের ধন, শেখ রাসেলের আজ শুভ জন্মদিন। বাঙালির পথদ্রষ্টা, অনন্ত আকরের নিয়ামক সত্তা জাতির পিতার কনিষ্ঠ পুত্রের জন্মদিনে জাতির উদ্বেলিত আনন্দধারা ও হর্ষধ্বনিতে মুখরিত হওয়ার কথা ছিল চারিদিক। কিন্তু  পুলকিত নয়নে উল্লসিত বদনে মনোমুগ্ধকর অভিব্যক্তির জাগরণ আজ বাঙালির অন্তরে আসে না- স্মৃতির বাতায়নে শোকের আবেগঘন উপস্থিতি মনকে নাড়া দেয়, অশ্রুসিক্ত করে। চিন্তাযুক্ত মননে প্রচেষ্টা, শুধুই কারণ অন্বেষণ- কেন হলো এমন? যদিও অনেকভাবে হয়েছে এ বিষয়ের বিশ্লেষণ- তবুও আজ খুঁজতে চাই এ প্রজন্মের জন্য কিছু কারণ। তবে তার জন্য অবশ্যই দরকার সত্যাগ্রহী মনন।  

ভালো মানুষ হতে মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটানোটাই জরুরি। আর মানবশিশুর মনে মনুষ্যত্বের গুণাবলির দানা বাঁধতে থাকে ছোট্ট বয়স থেকেই। ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মনুষ্যত্বের পরিষ্ফুটন শুরু বিশ্বমানবতা ও মানবকল্যাণের সূতিকাগার খ্যাত বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকেই। যে সূতিকাগারের মূলাধার স্বয়ং বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা আর শেখ হাসিনা- সে পরিবারের ছোট্ট শিশু যে মানবতার গুণে গুণান্বিত হবেই। তাইতো বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের মানবতাবোধ ছোট বয়স থেকেই অনুকরণীয় হয়ে নজর কাড়তে থাকে।  কারণ তার প্রতিটি শিরায় শিরায় প্রবাহিত হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার রক্ত। যদিও শেখ রাসেলের জন্মের পর থেকেই পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শোষিতের অধিকার আদায়ে, দেশের মানুষের মুক্তির জন্য কারা-অভ্যন্তরে কাটাতেই হয়েছে বেশিরভাগ সময়ই। কিন্তু সেদিনগুলিতে ছোট্ট রাসেল সান্নিধ্য পেয়েছে আজকের প্রধানমন্ত্রী তার প্রিয় হাসু আপুর। মানবতার মা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা ছিলো তার প্রিয় সঙ্গী। অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও উদার মনের অধিকারী এগারো বছরের ছোট্ট রাসেল আনন্দকে ভাগ করে নেয়ার উদারতায় তার ক্লাসের বন্ধুদের খুব প্রিয় ছিল। তাঁর ব্যক্তিত্বের কথা জননত্রী শেখ হাসিনা তাঁর অনুভূতিতে ব্যক্ত করেছেন।

জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, একদিনে তিন তিথির মিলনকে ‘ত্র্যহস্পর্শ’ বলে, যা তিথির শুভাশুভ ফল বিচারে অশুভ তিথি বা ক্ষণ হিসেবেই গণ্য হয়- তথায় ঘটে অশুভ যোগ। নবগ্রহের মধ্যে গুরুদেব বৃহস্পতি, শুভ সূচনা যার উপস্থিতি কিন্তু শনির কুদৃষ্টি অশুভ ফলের বোঝা বাড়ায় যে কারণে জাতকের ঘটে মহাবিপর্যয়। পঞ্চম শতকে আর্যভট্ট ও সমসাময়িক জ্যোতিষজ্ঞ হতে চলেছে আজ অবধি সূর্যসিদ্ধান্ত সৌরপঞ্জিকা কিংবা সমজাতীয় অন্য কোনো গণনা মতে এমন ফলাফল বিচার। বাঙালির প্রাণের কবি যার কাছে আমরা ঋণী, বিশ^কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও ত্র্যহস্পর্শ, অনাসৃষ্টি ও বৃহস্পতির বিদায়ান্তে শনির দৃষ্টি বিষয়ে রেখেছিলেন সজাগ দৃষ্টি। তাইতো তিনি বলেছেন-
‘জন্ম মোদের ত্র্যহস্পর্শে, সকল-অনাসৃষ্টি।
ছুটি নিলেন বৃহস্পতি, রইল শনির দৃষ্টি।’

বাংলাদেশের জন্য পাকিস্তানি স্বার্থান্বেষী শাসকের অনিষ্টচিন্তাতে পাকিস্তানপ্রীতিদের কুমন্ত্রণা ও প্রবল বাংলাদেশ বিরোধী কুচক্রীদের আগ্রাসী আস্ফালন যেন প্রতিষ্ঠালগ্নেই একত্রিতভাবে ত্র্যহস্পর্শরূপ প্রাবল্য সৃষ্টি করে। তাদের রাহুগ্রাস সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য যতো অনাসৃষ্টি সম্ভব তারা তৈরি করতে থাকে- তাতে গুরুরাজ বৃহস্পতিকে অনুপস্থিত রাখতেই ভূমিকা রেখেছে। আর অবশিষ্ট হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের জন্য শনির দৃষ্টি ছাড়া আর কোনো কিছুই যে অবশিষ্ট থাকেনি তার প্রমাণ মিলেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট! জনকভূকে সাক্ষি হতে হয়েছে অবনীপারের নিকৃষ্টতম নির্মমতা আর হৃদয়বিদারক ঘটনার! মমতার পরশাশ্রয় বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের সেদিনে উপস্থিত সকল সদস্যকে জীবন দিতে হয়েছে। শ্বেপুষ্পের মতো শুভ্র, নিরপরাধ শিশুটিও বাদ যায়নি অশনি চক্রান্ত থেকে- রক্তাত হতে হয়েছে বসুন্ধরাকে নিষ্পাপ এগারো বছরের ছোট্ট রাসেলের রক্তে। নরপিশাচ ঘাতক-খুনিচক্র ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া শেখ রাসেলের আতঙ্কিত হয়ে ক্রন্দন ও প্রাণরক্ষার আকুতি সেদিন তারা শোনেনি, রাখেনি অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে তার মিনতি ‘আমাকে হাসু আপার (শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দিন’। শেখ রাসেলের তরতাজা রক্তে তাদের হাত রঞ্জিত করে। বর্বরোচিত জঘন্য এই হত্যাকাণ্ড বাকরুদ্ধ করেছে বিশ্ববিবেককে, রক্তের হরফে লেখা ইতিহাস বাঙালির অন্তরে দগদগে ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। 

প্রকৃতপক্ষে শেখ রাসেলের মৃত্যু কোনো স্বাভাবিক বিষয় নয়, কুচক্রীদের নীলনক্সার শেষ প্রান্ত, শেষ আঘাত। সেদিনের ছোট্ট রাসেলের জীবন নাশই যে  গভীর ষড়যন্ত্রকারীদের মূল উদ্দেশ্য তা কিন্তু নয়, তাদের ভোগবিলাসী-স্বার্থান্বেষী ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে যেন বাদ সাধার অবশিষ্ট কেউ থাকতে না পারে, যেন নিশ্চিহ্ন হয় বঙ্গবন্ধুর সব চিহ্ন, ক্ষত বিক্ষত বাংলাদেশের অবশিষ্ট কাল যেন সাম্প্রদায়িক সুবিধাভোগীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করতে পারে।  

কিন্তু দমন-পীড়ন আর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে যে চিরদিন কাটানো যায় না- অন্যের অনিষ্টের ফল যে সুখকর নয় তা ওরা না বুঝলেও মনীষীদের কাছে তা সুস্পষ্ট জ্ঞাত বিষয়, অন্যের অনিষ্ট বিষয়ে তাইতো তাদের কড়া প্রতিবাদ! আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন- 

‘শোনো মর্ত্যরে জীব!
অন্যেরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!’।

এই চরম সত্যকে অস্বীকারের ক্ষমতা আছে কার? প্রকৃতির বিচারের মুখোমুখি যে হতেই হবে- যে কারণে হয়তো সৃষ্টিকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনাকে এই পৃথিবীতে আগলে রেখেছেন, ওই ঘাতকচক্রকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জন্য। বাংলাদেশের মানুষের না বলা ব্যথা, আর প্রতিশোধের অনলে ষড়যন্ত্রকারী  নিপীড়নকারীদের যে পুড়তেই হবে। দেশের তরে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা, শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সেদিনের সকল শহিদের এ জীবন উৎসর্গ পৃথিবীর ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে থাকবে- দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ়প্রত্যয় ও ভিশন-মিশনের আলোকে গঠিত উন্নত বাংলাদেশ অবনত মস্তকে তাঁদের রক্তঋণে ভর করে বিশ্বসভায় জাগ্রত থাকবে। অন্তরের ব্যথাতুর আর্তি নিয়েই জাতি শেখ রাসেলের জন্মদিনকে অনুকরণীয় করতে তোমার না বলা কথামালা, এ জাতির জন্য তোমার চাওয়া, দীপ্ততা অনুধাবন করে ভবিষ্যত শিশুদের তরে গীতসুধায় পরিণত করতে মোরা বদ্ধপরিকর। ঐ জল্লাদ বর্বর নরঘাতকদের ধিক্কার-ঘৃণা জানাবে এদেশের শিশুসমাজ আর তোমার জন্মদিনের শুভবার্তা এ দেশের প্রতিটি শিশুর অন্তরে জাগ্রত রাখবে, ছড়িয়ে দিবে অহঙ্কারের পুষ্পবৃষ্টিতে। 

যদিও ১৮ই অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয়ভাবে আলোচনা সভা কিংবা সেমিনারের আয়োজন স্বল্প পরিসরে হয়েছে- এবারই প্রথম সরকারের ‘ক’ শ্রেণির দিবস হিসেবে পালনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, এজন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। সাথে সাথে গতানুগতিক আলোচনা, বক্তব্যানুষ্ঠানের সাথে সাথে বিশ্লেষণাত্বক আবেশ যুক্ত করতে আমরা অনুরোধ করছি। আমাদের উচিৎ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, স্বাধীনতা ও মুক্তির বিষয়গুলি আজকের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা। এ দেশের শিশুদেরকে এই ছোট্ট মানবশিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, ব্যক্তিত্ব শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া- এবং শিশুদেরকে এ জঘন্য হত্যাকণ্ডের জন্য সেইসব জল্লাদদেরকে ঘৃণা করতে শেখানো, তাদের অনাকাঙ্খিত ঘটনারোধে সোচ্চার হয়ে অধিকারবোধ জাগাতে শেখানো। শিশুপাঠ্যসূচিতে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা অন্তর্ভূক্ত করা এবং ভবিষ্যতে তারা কিংবা যে কেউ যেন গবেষণাধর্মী মনোভাবে এ ঘটনা পরম্পরার চুলচেরা বিশ্লেষণে ব্রতী হয়। আর তাতেই আগামী দিনের শিশুরা বিমল আনন্দে নির্মল পরিবেশে বেড়ে উঠবে, এই বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্ব শিশুরদের বাসযোগ্য স্থলে পরিণত হবে। বিবর্ণ অনিমেষে চাওয়ার অবসান ঘটিয়ে শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন সকল শিশুর জন্য শক্তি আর আলোকচ্ছটার অমৃতধারায় পরিণত হবে।
শুভ, শুভ শুভ জন্মদিন, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র, সবার প্রিয় শেখ রাসেল।

লেখক: অধ্যাপক, পরিসংখ্যান বিভাগ ও সাবেক প্রশাসক, জনসংযোগ দপ্তর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন