শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২১, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার
অনলাইন ভার্সন
যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

জন্মদিন খুশির দিন, জন্মদিন আনন্দের দিন। আবার কোনো কোনো জন্মদিন মানুষকে কাঁদায়, ভাবায়- নিখিলের সব হাসি কেড়ে বিবর্ণ অনিমেষে কোথায় যেন নিয়ে যায়! কেন এমন হয়? কী কারণে অমিয় সত্তার বোধন, করে ওরা রোদন? দুঃখে, ত্রাসে সোনালি আকাশে এমন রঙের ক্ষয়! বিপুলা পৃথিবীর এ কেমন পরাজয়? উদয়েই অস্ত কেন রবি, নিজ আঙ্গিনায়?  

এ কথাগুলি অবতারণার একটিই কারণ বাবা-মা, বড় আপু ও ভাইয়াদের মমত্বের পরশে ঘেরা হৃদয়ের আবেগময় বন্ধনের ধন, শেখ রাসেলের আজ শুভ জন্মদিন। বাঙালির পথদ্রষ্টা, অনন্ত আকরের নিয়ামক সত্তা জাতির পিতার কনিষ্ঠ পুত্রের জন্মদিনে জাতির উদ্বেলিত আনন্দধারা ও হর্ষধ্বনিতে মুখরিত হওয়ার কথা ছিল চারিদিক। কিন্তু  পুলকিত নয়নে উল্লসিত বদনে মনোমুগ্ধকর অভিব্যক্তির জাগরণ আজ বাঙালির অন্তরে আসে না- স্মৃতির বাতায়নে শোকের আবেগঘন উপস্থিতি মনকে নাড়া দেয়, অশ্রুসিক্ত করে। চিন্তাযুক্ত মননে প্রচেষ্টা, শুধুই কারণ অন্বেষণ- কেন হলো এমন? যদিও অনেকভাবে হয়েছে এ বিষয়ের বিশ্লেষণ- তবুও আজ খুঁজতে চাই এ প্রজন্মের জন্য কিছু কারণ। তবে তার জন্য অবশ্যই দরকার সত্যাগ্রহী মনন।  

ভালো মানুষ হতে মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটানোটাই জরুরি। আর মানবশিশুর মনে মনুষ্যত্বের গুণাবলির দানা বাঁধতে থাকে ছোট্ট বয়স থেকেই। ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মনুষ্যত্বের পরিষ্ফুটন শুরু বিশ্বমানবতা ও মানবকল্যাণের সূতিকাগার খ্যাত বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকেই। যে সূতিকাগারের মূলাধার স্বয়ং বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা আর শেখ হাসিনা- সে পরিবারের ছোট্ট শিশু যে মানবতার গুণে গুণান্বিত হবেই। তাইতো বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের মানবতাবোধ ছোট বয়স থেকেই অনুকরণীয় হয়ে নজর কাড়তে থাকে।  কারণ তার প্রতিটি শিরায় শিরায় প্রবাহিত হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার রক্ত। যদিও শেখ রাসেলের জন্মের পর থেকেই পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শোষিতের অধিকার আদায়ে, দেশের মানুষের মুক্তির জন্য কারা-অভ্যন্তরে কাটাতেই হয়েছে বেশিরভাগ সময়ই। কিন্তু সেদিনগুলিতে ছোট্ট রাসেল সান্নিধ্য পেয়েছে আজকের প্রধানমন্ত্রী তার প্রিয় হাসু আপুর। মানবতার মা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা ছিলো তার প্রিয় সঙ্গী। অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও উদার মনের অধিকারী এগারো বছরের ছোট্ট রাসেল আনন্দকে ভাগ করে নেয়ার উদারতায় তার ক্লাসের বন্ধুদের খুব প্রিয় ছিল। তাঁর ব্যক্তিত্বের কথা জননত্রী শেখ হাসিনা তাঁর অনুভূতিতে ব্যক্ত করেছেন।

জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, একদিনে তিন তিথির মিলনকে ‘ত্র্যহস্পর্শ’ বলে, যা তিথির শুভাশুভ ফল বিচারে অশুভ তিথি বা ক্ষণ হিসেবেই গণ্য হয়- তথায় ঘটে অশুভ যোগ। নবগ্রহের মধ্যে গুরুদেব বৃহস্পতি, শুভ সূচনা যার উপস্থিতি কিন্তু শনির কুদৃষ্টি অশুভ ফলের বোঝা বাড়ায় যে কারণে জাতকের ঘটে মহাবিপর্যয়। পঞ্চম শতকে আর্যভট্ট ও সমসাময়িক জ্যোতিষজ্ঞ হতে চলেছে আজ অবধি সূর্যসিদ্ধান্ত সৌরপঞ্জিকা কিংবা সমজাতীয় অন্য কোনো গণনা মতে এমন ফলাফল বিচার। বাঙালির প্রাণের কবি যার কাছে আমরা ঋণী, বিশ^কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও ত্র্যহস্পর্শ, অনাসৃষ্টি ও বৃহস্পতির বিদায়ান্তে শনির দৃষ্টি বিষয়ে রেখেছিলেন সজাগ দৃষ্টি। তাইতো তিনি বলেছেন-
‘জন্ম মোদের ত্র্যহস্পর্শে, সকল-অনাসৃষ্টি।
ছুটি নিলেন বৃহস্পতি, রইল শনির দৃষ্টি।’

বাংলাদেশের জন্য পাকিস্তানি স্বার্থান্বেষী শাসকের অনিষ্টচিন্তাতে পাকিস্তানপ্রীতিদের কুমন্ত্রণা ও প্রবল বাংলাদেশ বিরোধী কুচক্রীদের আগ্রাসী আস্ফালন যেন প্রতিষ্ঠালগ্নেই একত্রিতভাবে ত্র্যহস্পর্শরূপ প্রাবল্য সৃষ্টি করে। তাদের রাহুগ্রাস সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য যতো অনাসৃষ্টি সম্ভব তারা তৈরি করতে থাকে- তাতে গুরুরাজ বৃহস্পতিকে অনুপস্থিত রাখতেই ভূমিকা রেখেছে। আর অবশিষ্ট হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের জন্য শনির দৃষ্টি ছাড়া আর কোনো কিছুই যে অবশিষ্ট থাকেনি তার প্রমাণ মিলেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট! জনকভূকে সাক্ষি হতে হয়েছে অবনীপারের নিকৃষ্টতম নির্মমতা আর হৃদয়বিদারক ঘটনার! মমতার পরশাশ্রয় বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের সেদিনে উপস্থিত সকল সদস্যকে জীবন দিতে হয়েছে। শ্বেপুষ্পের মতো শুভ্র, নিরপরাধ শিশুটিও বাদ যায়নি অশনি চক্রান্ত থেকে- রক্তাত হতে হয়েছে বসুন্ধরাকে নিষ্পাপ এগারো বছরের ছোট্ট রাসেলের রক্তে। নরপিশাচ ঘাতক-খুনিচক্র ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া শেখ রাসেলের আতঙ্কিত হয়ে ক্রন্দন ও প্রাণরক্ষার আকুতি সেদিন তারা শোনেনি, রাখেনি অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে তার মিনতি ‘আমাকে হাসু আপার (শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দিন’। শেখ রাসেলের তরতাজা রক্তে তাদের হাত রঞ্জিত করে। বর্বরোচিত জঘন্য এই হত্যাকাণ্ড বাকরুদ্ধ করেছে বিশ্ববিবেককে, রক্তের হরফে লেখা ইতিহাস বাঙালির অন্তরে দগদগে ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। 

প্রকৃতপক্ষে শেখ রাসেলের মৃত্যু কোনো স্বাভাবিক বিষয় নয়, কুচক্রীদের নীলনক্সার শেষ প্রান্ত, শেষ আঘাত। সেদিনের ছোট্ট রাসেলের জীবন নাশই যে  গভীর ষড়যন্ত্রকারীদের মূল উদ্দেশ্য তা কিন্তু নয়, তাদের ভোগবিলাসী-স্বার্থান্বেষী ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে যেন বাদ সাধার অবশিষ্ট কেউ থাকতে না পারে, যেন নিশ্চিহ্ন হয় বঙ্গবন্ধুর সব চিহ্ন, ক্ষত বিক্ষত বাংলাদেশের অবশিষ্ট কাল যেন সাম্প্রদায়িক সুবিধাভোগীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করতে পারে।  

কিন্তু দমন-পীড়ন আর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে যে চিরদিন কাটানো যায় না- অন্যের অনিষ্টের ফল যে সুখকর নয় তা ওরা না বুঝলেও মনীষীদের কাছে তা সুস্পষ্ট জ্ঞাত বিষয়, অন্যের অনিষ্ট বিষয়ে তাইতো তাদের কড়া প্রতিবাদ! আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন- 

‘শোনো মর্ত্যরে জীব!
অন্যেরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!’।

এই চরম সত্যকে অস্বীকারের ক্ষমতা আছে কার? প্রকৃতির বিচারের মুখোমুখি যে হতেই হবে- যে কারণে হয়তো সৃষ্টিকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনাকে এই পৃথিবীতে আগলে রেখেছেন, ওই ঘাতকচক্রকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জন্য। বাংলাদেশের মানুষের না বলা ব্যথা, আর প্রতিশোধের অনলে ষড়যন্ত্রকারী  নিপীড়নকারীদের যে পুড়তেই হবে। দেশের তরে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা, শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সেদিনের সকল শহিদের এ জীবন উৎসর্গ পৃথিবীর ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে থাকবে- দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ়প্রত্যয় ও ভিশন-মিশনের আলোকে গঠিত উন্নত বাংলাদেশ অবনত মস্তকে তাঁদের রক্তঋণে ভর করে বিশ্বসভায় জাগ্রত থাকবে। অন্তরের ব্যথাতুর আর্তি নিয়েই জাতি শেখ রাসেলের জন্মদিনকে অনুকরণীয় করতে তোমার না বলা কথামালা, এ জাতির জন্য তোমার চাওয়া, দীপ্ততা অনুধাবন করে ভবিষ্যত শিশুদের তরে গীতসুধায় পরিণত করতে মোরা বদ্ধপরিকর। ঐ জল্লাদ বর্বর নরঘাতকদের ধিক্কার-ঘৃণা জানাবে এদেশের শিশুসমাজ আর তোমার জন্মদিনের শুভবার্তা এ দেশের প্রতিটি শিশুর অন্তরে জাগ্রত রাখবে, ছড়িয়ে দিবে অহঙ্কারের পুষ্পবৃষ্টিতে। 

যদিও ১৮ই অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয়ভাবে আলোচনা সভা কিংবা সেমিনারের আয়োজন স্বল্প পরিসরে হয়েছে- এবারই প্রথম সরকারের ‘ক’ শ্রেণির দিবস হিসেবে পালনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, এজন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। সাথে সাথে গতানুগতিক আলোচনা, বক্তব্যানুষ্ঠানের সাথে সাথে বিশ্লেষণাত্বক আবেশ যুক্ত করতে আমরা অনুরোধ করছি। আমাদের উচিৎ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, স্বাধীনতা ও মুক্তির বিষয়গুলি আজকের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা। এ দেশের শিশুদেরকে এই ছোট্ট মানবশিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, ব্যক্তিত্ব শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া- এবং শিশুদেরকে এ জঘন্য হত্যাকণ্ডের জন্য সেইসব জল্লাদদেরকে ঘৃণা করতে শেখানো, তাদের অনাকাঙ্খিত ঘটনারোধে সোচ্চার হয়ে অধিকারবোধ জাগাতে শেখানো। শিশুপাঠ্যসূচিতে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা অন্তর্ভূক্ত করা এবং ভবিষ্যতে তারা কিংবা যে কেউ যেন গবেষণাধর্মী মনোভাবে এ ঘটনা পরম্পরার চুলচেরা বিশ্লেষণে ব্রতী হয়। আর তাতেই আগামী দিনের শিশুরা বিমল আনন্দে নির্মল পরিবেশে বেড়ে উঠবে, এই বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্ব শিশুরদের বাসযোগ্য স্থলে পরিণত হবে। বিবর্ণ অনিমেষে চাওয়ার অবসান ঘটিয়ে শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন সকল শিশুর জন্য শক্তি আর আলোকচ্ছটার অমৃতধারায় পরিণত হবে।
শুভ, শুভ শুভ জন্মদিন, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র, সবার প্রিয় শেখ রাসেল।

লেখক: অধ্যাপক, পরিসংখ্যান বিভাগ ও সাবেক প্রশাসক, জনসংযোগ দপ্তর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা