শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২১, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার
অনলাইন ভার্সন
যে জন্মদিন বিবর্ণ অনিমেষে চায়!

জন্মদিন খুশির দিন, জন্মদিন আনন্দের দিন। আবার কোনো কোনো জন্মদিন মানুষকে কাঁদায়, ভাবায়- নিখিলের সব হাসি কেড়ে বিবর্ণ অনিমেষে কোথায় যেন নিয়ে যায়! কেন এমন হয়? কী কারণে অমিয় সত্তার বোধন, করে ওরা রোদন? দুঃখে, ত্রাসে সোনালি আকাশে এমন রঙের ক্ষয়! বিপুলা পৃথিবীর এ কেমন পরাজয়? উদয়েই অস্ত কেন রবি, নিজ আঙ্গিনায়?  

এ কথাগুলি অবতারণার একটিই কারণ বাবা-মা, বড় আপু ও ভাইয়াদের মমত্বের পরশে ঘেরা হৃদয়ের আবেগময় বন্ধনের ধন, শেখ রাসেলের আজ শুভ জন্মদিন। বাঙালির পথদ্রষ্টা, অনন্ত আকরের নিয়ামক সত্তা জাতির পিতার কনিষ্ঠ পুত্রের জন্মদিনে জাতির উদ্বেলিত আনন্দধারা ও হর্ষধ্বনিতে মুখরিত হওয়ার কথা ছিল চারিদিক। কিন্তু  পুলকিত নয়নে উল্লসিত বদনে মনোমুগ্ধকর অভিব্যক্তির জাগরণ আজ বাঙালির অন্তরে আসে না- স্মৃতির বাতায়নে শোকের আবেগঘন উপস্থিতি মনকে নাড়া দেয়, অশ্রুসিক্ত করে। চিন্তাযুক্ত মননে প্রচেষ্টা, শুধুই কারণ অন্বেষণ- কেন হলো এমন? যদিও অনেকভাবে হয়েছে এ বিষয়ের বিশ্লেষণ- তবুও আজ খুঁজতে চাই এ প্রজন্মের জন্য কিছু কারণ। তবে তার জন্য অবশ্যই দরকার সত্যাগ্রহী মনন।  

ভালো মানুষ হতে মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটানোটাই জরুরি। আর মানবশিশুর মনে মনুষ্যত্বের গুণাবলির দানা বাঁধতে থাকে ছোট্ট বয়স থেকেই। ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মনুষ্যত্বের পরিষ্ফুটন শুরু বিশ্বমানবতা ও মানবকল্যাণের সূতিকাগার খ্যাত বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকেই। যে সূতিকাগারের মূলাধার স্বয়ং বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা আর শেখ হাসিনা- সে পরিবারের ছোট্ট শিশু যে মানবতার গুণে গুণান্বিত হবেই। তাইতো বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের মানবতাবোধ ছোট বয়স থেকেই অনুকরণীয় হয়ে নজর কাড়তে থাকে।  কারণ তার প্রতিটি শিরায় শিরায় প্রবাহিত হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার রক্ত। যদিও শেখ রাসেলের জন্মের পর থেকেই পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শোষিতের অধিকার আদায়ে, দেশের মানুষের মুক্তির জন্য কারা-অভ্যন্তরে কাটাতেই হয়েছে বেশিরভাগ সময়ই। কিন্তু সেদিনগুলিতে ছোট্ট রাসেল সান্নিধ্য পেয়েছে আজকের প্রধানমন্ত্রী তার প্রিয় হাসু আপুর। মানবতার মা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা ছিলো তার প্রিয় সঙ্গী। অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও উদার মনের অধিকারী এগারো বছরের ছোট্ট রাসেল আনন্দকে ভাগ করে নেয়ার উদারতায় তার ক্লাসের বন্ধুদের খুব প্রিয় ছিল। তাঁর ব্যক্তিত্বের কথা জননত্রী শেখ হাসিনা তাঁর অনুভূতিতে ব্যক্ত করেছেন।

জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, একদিনে তিন তিথির মিলনকে ‘ত্র্যহস্পর্শ’ বলে, যা তিথির শুভাশুভ ফল বিচারে অশুভ তিথি বা ক্ষণ হিসেবেই গণ্য হয়- তথায় ঘটে অশুভ যোগ। নবগ্রহের মধ্যে গুরুদেব বৃহস্পতি, শুভ সূচনা যার উপস্থিতি কিন্তু শনির কুদৃষ্টি অশুভ ফলের বোঝা বাড়ায় যে কারণে জাতকের ঘটে মহাবিপর্যয়। পঞ্চম শতকে আর্যভট্ট ও সমসাময়িক জ্যোতিষজ্ঞ হতে চলেছে আজ অবধি সূর্যসিদ্ধান্ত সৌরপঞ্জিকা কিংবা সমজাতীয় অন্য কোনো গণনা মতে এমন ফলাফল বিচার। বাঙালির প্রাণের কবি যার কাছে আমরা ঋণী, বিশ^কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও ত্র্যহস্পর্শ, অনাসৃষ্টি ও বৃহস্পতির বিদায়ান্তে শনির দৃষ্টি বিষয়ে রেখেছিলেন সজাগ দৃষ্টি। তাইতো তিনি বলেছেন-
‘জন্ম মোদের ত্র্যহস্পর্শে, সকল-অনাসৃষ্টি।
ছুটি নিলেন বৃহস্পতি, রইল শনির দৃষ্টি।’

বাংলাদেশের জন্য পাকিস্তানি স্বার্থান্বেষী শাসকের অনিষ্টচিন্তাতে পাকিস্তানপ্রীতিদের কুমন্ত্রণা ও প্রবল বাংলাদেশ বিরোধী কুচক্রীদের আগ্রাসী আস্ফালন যেন প্রতিষ্ঠালগ্নেই একত্রিতভাবে ত্র্যহস্পর্শরূপ প্রাবল্য সৃষ্টি করে। তাদের রাহুগ্রাস সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য যতো অনাসৃষ্টি সম্ভব তারা তৈরি করতে থাকে- তাতে গুরুরাজ বৃহস্পতিকে অনুপস্থিত রাখতেই ভূমিকা রেখেছে। আর অবশিষ্ট হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের জন্য শনির দৃষ্টি ছাড়া আর কোনো কিছুই যে অবশিষ্ট থাকেনি তার প্রমাণ মিলেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট! জনকভূকে সাক্ষি হতে হয়েছে অবনীপারের নিকৃষ্টতম নির্মমতা আর হৃদয়বিদারক ঘটনার! মমতার পরশাশ্রয় বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের সেদিনে উপস্থিত সকল সদস্যকে জীবন দিতে হয়েছে। শ্বেপুষ্পের মতো শুভ্র, নিরপরাধ শিশুটিও বাদ যায়নি অশনি চক্রান্ত থেকে- রক্তাত হতে হয়েছে বসুন্ধরাকে নিষ্পাপ এগারো বছরের ছোট্ট রাসেলের রক্তে। নরপিশাচ ঘাতক-খুনিচক্র ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া শেখ রাসেলের আতঙ্কিত হয়ে ক্রন্দন ও প্রাণরক্ষার আকুতি সেদিন তারা শোনেনি, রাখেনি অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে তার মিনতি ‘আমাকে হাসু আপার (শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দিন’। শেখ রাসেলের তরতাজা রক্তে তাদের হাত রঞ্জিত করে। বর্বরোচিত জঘন্য এই হত্যাকাণ্ড বাকরুদ্ধ করেছে বিশ্ববিবেককে, রক্তের হরফে লেখা ইতিহাস বাঙালির অন্তরে দগদগে ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। 

প্রকৃতপক্ষে শেখ রাসেলের মৃত্যু কোনো স্বাভাবিক বিষয় নয়, কুচক্রীদের নীলনক্সার শেষ প্রান্ত, শেষ আঘাত। সেদিনের ছোট্ট রাসেলের জীবন নাশই যে  গভীর ষড়যন্ত্রকারীদের মূল উদ্দেশ্য তা কিন্তু নয়, তাদের ভোগবিলাসী-স্বার্থান্বেষী ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে যেন বাদ সাধার অবশিষ্ট কেউ থাকতে না পারে, যেন নিশ্চিহ্ন হয় বঙ্গবন্ধুর সব চিহ্ন, ক্ষত বিক্ষত বাংলাদেশের অবশিষ্ট কাল যেন সাম্প্রদায়িক সুবিধাভোগীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করতে পারে।  

কিন্তু দমন-পীড়ন আর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে যে চিরদিন কাটানো যায় না- অন্যের অনিষ্টের ফল যে সুখকর নয় তা ওরা না বুঝলেও মনীষীদের কাছে তা সুস্পষ্ট জ্ঞাত বিষয়, অন্যের অনিষ্ট বিষয়ে তাইতো তাদের কড়া প্রতিবাদ! আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন- 

‘শোনো মর্ত্যরে জীব!
অন্যেরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!’।

এই চরম সত্যকে অস্বীকারের ক্ষমতা আছে কার? প্রকৃতির বিচারের মুখোমুখি যে হতেই হবে- যে কারণে হয়তো সৃষ্টিকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনাকে এই পৃথিবীতে আগলে রেখেছেন, ওই ঘাতকচক্রকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জন্য। বাংলাদেশের মানুষের না বলা ব্যথা, আর প্রতিশোধের অনলে ষড়যন্ত্রকারী  নিপীড়নকারীদের যে পুড়তেই হবে। দেশের তরে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা, শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সেদিনের সকল শহিদের এ জীবন উৎসর্গ পৃথিবীর ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে থাকবে- দেশরত্ন শেখ হাসিনার দৃঢ়প্রত্যয় ও ভিশন-মিশনের আলোকে গঠিত উন্নত বাংলাদেশ অবনত মস্তকে তাঁদের রক্তঋণে ভর করে বিশ্বসভায় জাগ্রত থাকবে। অন্তরের ব্যথাতুর আর্তি নিয়েই জাতি শেখ রাসেলের জন্মদিনকে অনুকরণীয় করতে তোমার না বলা কথামালা, এ জাতির জন্য তোমার চাওয়া, দীপ্ততা অনুধাবন করে ভবিষ্যত শিশুদের তরে গীতসুধায় পরিণত করতে মোরা বদ্ধপরিকর। ঐ জল্লাদ বর্বর নরঘাতকদের ধিক্কার-ঘৃণা জানাবে এদেশের শিশুসমাজ আর তোমার জন্মদিনের শুভবার্তা এ দেশের প্রতিটি শিশুর অন্তরে জাগ্রত রাখবে, ছড়িয়ে দিবে অহঙ্কারের পুষ্পবৃষ্টিতে। 

যদিও ১৮ই অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয়ভাবে আলোচনা সভা কিংবা সেমিনারের আয়োজন স্বল্প পরিসরে হয়েছে- এবারই প্রথম সরকারের ‘ক’ শ্রেণির দিবস হিসেবে পালনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, এজন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। সাথে সাথে গতানুগতিক আলোচনা, বক্তব্যানুষ্ঠানের সাথে সাথে বিশ্লেষণাত্বক আবেশ যুক্ত করতে আমরা অনুরোধ করছি। আমাদের উচিৎ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, স্বাধীনতা ও মুক্তির বিষয়গুলি আজকের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা। এ দেশের শিশুদেরকে এই ছোট্ট মানবশিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, ব্যক্তিত্ব শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া- এবং শিশুদেরকে এ জঘন্য হত্যাকণ্ডের জন্য সেইসব জল্লাদদেরকে ঘৃণা করতে শেখানো, তাদের অনাকাঙ্খিত ঘটনারোধে সোচ্চার হয়ে অধিকারবোধ জাগাতে শেখানো। শিশুপাঠ্যসূচিতে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা অন্তর্ভূক্ত করা এবং ভবিষ্যতে তারা কিংবা যে কেউ যেন গবেষণাধর্মী মনোভাবে এ ঘটনা পরম্পরার চুলচেরা বিশ্লেষণে ব্রতী হয়। আর তাতেই আগামী দিনের শিশুরা বিমল আনন্দে নির্মল পরিবেশে বেড়ে উঠবে, এই বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্ব শিশুরদের বাসযোগ্য স্থলে পরিণত হবে। বিবর্ণ অনিমেষে চাওয়ার অবসান ঘটিয়ে শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন সকল শিশুর জন্য শক্তি আর আলোকচ্ছটার অমৃতধারায় পরিণত হবে।
শুভ, শুভ শুভ জন্মদিন, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র, সবার প্রিয় শেখ রাসেল।

লেখক: অধ্যাপক, পরিসংখ্যান বিভাগ ও সাবেক প্রশাসক, জনসংযোগ দপ্তর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ