শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৬, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

সম্প্রতি পাকিস্তান ক্রিকেট দল বাংলাদেশে তাদের ক্রিকেট খেলা শুরু করার আগেই এক নতুন খেলা দেখিয়ে দিল। তারা তাদের নেট প্র্যাকটিস চালানোর সময় চতুর্দিকে তাদের জাতীয় পতাকা স্থাপন করল। এটি নিশ্চিতভাবে অভিনব কেননা পৃথিবীর কোথাও এটি আর আগে কখনো ঘটেনি। এর পেছনে আসলে কী উদ্দেশ্য রয়েছে তা কেবল তারাই জানে। তবে আর কদিন পরেই যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের বিজয়ের মাস শুরু হবে, তখন আমাদের ভূমিতে অবৈধভাবে পাকিস্তানের পতাকা স্থাপন একদিকে যেমন আমাদের ক্ষুব্ধ করেছে, অন্যদিকে তেমনি বহু প্রশ্নেরও জন্ম দিয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, পাকিস্তানিরা একটি সার্বভৌম দেশের আইন খণ্ডন করে যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছে অথচ কর্তৃপক্ষ কী করে তা নীরবে সহ্য করে যাচ্ছে? সম্প্রতি পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই-এর প্রধানকে বদল করা হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণ করার পর নতুন প্রধান দুটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যার একটি হলো বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর। বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর মানে কী, তা আর নতুন করে ভাবার প্রয়োজন নেই। অতীতে আইএসআই যারপরনাই চেষ্টা করেছে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সরকারকে অপসারণ। সংস্থার তৎকালীন প্রধান প্রকাশ্য আদালতে স্বীকার করেছে যে, আইএসআই ২০০০ সালের নির্বাচনের জন্য বিএনপি-জামায়াতকে অকাতরে পয়সা দিয়েছে পাকিস্তানের স্বার্থে যাতে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচিত হয়। এ ছাড়াও ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাদের বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ২১ আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণের অপরাধে দুজন পাকিস্তানির সাজা হয়েছে। এটা তো দিবালোকের মতোই স্পষ্ট যে, পাকিস্তান ১৯৭১ সালে তাদের শোচনীয় পরাজয়ের গ্লানি হজম করতে পারছে না আর তাই তারা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দলকে সহ্য করতে পারছে না। আইএসআই প্রধানের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তানে সূচনা করা হয়েছে বেশ কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল, যার মাধ্যমে তারা অনর্গল মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছে। এমনি একটি ইউটিউব চ্যানেলের নাম জুনাইড আলি অফিশিয়াল। তারা বলে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু নাকি স্বাধীনতা চাননি। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ বিকৃত করে তারা দেখানোর চেষ্টা করছে যে বঙ্গবন্ধু নাকি জয় বাংলার পর জয় পাকিস্তান বলেছিলেন। তারা সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানো কাজেও সদা লিপ্ত। একই সঙ্গে সেসব বাঙালিও তাদের ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে প্রকাশ্যে মেতে উঠেছে যারা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি, পাকিস্তান ভেঙে যাওয়ায় যাদের বুকে রক্তক্ষরণ হয়েছিল। মূলত ধর্ম ব্যবসায়ী এসব ইউটিউব চালক প্রকাশ্যেই বাংলাদেশের মাটিতে পাকিস্তানি পতাকার সমর্থনে কথা বলে আবার প্রমাণ করছে তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি। পাকিস্তানি পতাকার ব্যাপারে যারা প্রতিবাদ করেছে, এসব পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিরূপী তাদের নিন্দা করেছে। এসব করার পেছনে চাবিকাঠি কারা নাড়ছে, তা গবেষণা করে দেখার প্রয়োজন নেই। পাকিস্তানি ক্রিকেট দল মিরপুর স্টেডিয়ামে তাদের দেশের পতাকা গেড়ে যা করেছে তা আমাদের ১৯৭২ সালের ফ্ল্যাগ রুলের লঙ্ঘন। সেই রুল অনুযায়ী শুধু বিদেশি দূতাবাসগুলো তাদের ভবনে, রাষ্ট্রদূত তার বাড়ি এবং গাড়িতে এবং বিদেশি জাহাজগুলোই নিজ দেশের পতাকা উত্তোলন করতে পারে। অন্যত্র করতে হলে সরকারের অনুমতি নিতে হয়। অথচ পাকিস্তান ক্রিকেট দল বেমালুম আমাদের সেই আইন ভঙ্গ করে, কাউকে না জানিয়ে তাদের পতাকা উত্তোলন করে যেভাবে নেট প্র্যাকটিস করল, তাতে মনে হলো বাংলাদেশকে তারা এখনো তাদের উপনিবেশই মনে করছে।

কী উদ্দেশে তারা এই নজিরবিহীন কাজটি করল তা বোধগম্য নয়। আমাদের বিজয়ের মাসের কয়েক দিন আগে এই বেআইনি কাজটি করার কারণে এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, তারা আমাদের স্বাধীনতার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনের জন্যই এটি করেছে। এও হতে পারে যে, তারা বিশ্বকে দেখাতে চাইছে যে, বাংলাদেশে তাদের সমর্থকের অভাব নেই বলেই কর্তৃপক্ষ তাদের এই অবৈধ কাজে বাধা দেয়নি। এও সম্ভব যে তাদের পতাকা দেখিয়ে তারা আরও অধিক পাকিস্তানপ্রেমী তৈরি করার চেষ্টায় লিপ্ত। অথবা তারা দেখাতে চাচ্ছে যে, তারা বাংলাদেশকে পরোয়া করে না। তারা এরই মধ্যে বলেছে, বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়ার কাছে তাদের পরাজয়ের পর নাকি বহু বাঙালি ব্যথা পেয়েছে। এ কথাগুলো তারা কীসের ভিত্তিতে বলল তা আমরা জানি না। তবে এটা তো জানি যে,  ’৭১ সালেও কিছু বাঙালি পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলার বিপক্ষে ছিল, আজ তাদের বংশধররাও স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ আর তারাই নিজের দেশের দলের চেয়ে পাকিস্তানের বিজয়েই উৎফুল্ল হয়। কিন্তু তাদের সংখ্যা বেশি নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের তুলনায় এসব বাঙালি সংখ্যায় এতই নগণ্য যে, এদের সমর্থনের ভিত্তিতে পাকিস্তানিরা বলতে পারে না যে বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি যে বাংলাদেশ দলেরই সমর্থক তা প্রমাণ করে দেখানোর প্রয়োজন নেই। সামাজিক মাধ্যমে তারা মিথ্যার ভিত্তিতে প্রচার করছে কিছু দিন আগে নাকি লাহোরে পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন হয়েছে। আমরা জানি তারেক রহমান এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন কজনা এ ধরনের ষড়যন্ত্র পাকাচ্ছিল। তারা এমন মিথ্যাও প্রচার করছে যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নাকি শিগগিরই পাকিস্তান যাবেন। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের অজানা নয়।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদসহ বেশ কিছু বিশিষ্টজন দাবি তুলেছেন পাকিস্তানি দলকে পাকিস্তানেই ফেরত পাঠানো হোক। তারা যা করেছে তা শুধু আমাদের ফ্ল্যাগ রুলেরই লঙ্ঘন নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় হস্তক্ষেপ। এই বেআইনি কাজের জন্য এমনিতে ছেড়ে দিলে এটি একটি অগ্রহণযোগ্য নজির সৃষ্টি করবে, যার ফলে ভবিষ্যতে অন্যরাও বিনাবাধায় এটি করবে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে তাদের বুঝাতে হবে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ বিধায় পাকিস্তান দল এ দেশের আইন লঙ্ঘন করে পার পেতে পারে না।
পাকিস্তান দল আমাদের দেশের মাটিতে যা করল, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশই সহ্য করত না।

আমাদের নিষ্ক্রিয়তাকে বিশ্ববাসী আমাদের দুর্বলতা বা অক্ষমতা বলে বিবেচনা করতে পারে এবং এর ফলে পাকিস্তানের কাছে আমাদের যেসব দাবি রয়েছে তাও দুর্বল হয়ে যেতে পারে, দুর্বল হয়ে যেতে পারে আমাদের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি।  আমাদের নীরবতার কারণেই বাঙালি নামধারী কয়েকজন রাজাকারের বংশধর খেলা চলার সময় পাকিস্তানের পতাকা প্রদর্শনের ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের এখনই ধ্বংস করতে হবে, পাকিস্তানি দূতাবাসকে কঠোর নজরদারিতে রাখতে হবে, পাকিস্তান থেকে আসা লোকদের এবং পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে হবে, বিজয়ের মাসে পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো  খেলা মেনে নেওয়া যাবে না, পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা