শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৬, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

সম্প্রতি পাকিস্তান ক্রিকেট দল বাংলাদেশে তাদের ক্রিকেট খেলা শুরু করার আগেই এক নতুন খেলা দেখিয়ে দিল। তারা তাদের নেট প্র্যাকটিস চালানোর সময় চতুর্দিকে তাদের জাতীয় পতাকা স্থাপন করল। এটি নিশ্চিতভাবে অভিনব কেননা পৃথিবীর কোথাও এটি আর আগে কখনো ঘটেনি। এর পেছনে আসলে কী উদ্দেশ্য রয়েছে তা কেবল তারাই জানে। তবে আর কদিন পরেই যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের বিজয়ের মাস শুরু হবে, তখন আমাদের ভূমিতে অবৈধভাবে পাকিস্তানের পতাকা স্থাপন একদিকে যেমন আমাদের ক্ষুব্ধ করেছে, অন্যদিকে তেমনি বহু প্রশ্নেরও জন্ম দিয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, পাকিস্তানিরা একটি সার্বভৌম দেশের আইন খণ্ডন করে যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছে অথচ কর্তৃপক্ষ কী করে তা নীরবে সহ্য করে যাচ্ছে? সম্প্রতি পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই-এর প্রধানকে বদল করা হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণ করার পর নতুন প্রধান দুটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যার একটি হলো বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর। বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর মানে কী, তা আর নতুন করে ভাবার প্রয়োজন নেই। অতীতে আইএসআই যারপরনাই চেষ্টা করেছে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সরকারকে অপসারণ। সংস্থার তৎকালীন প্রধান প্রকাশ্য আদালতে স্বীকার করেছে যে, আইএসআই ২০০০ সালের নির্বাচনের জন্য বিএনপি-জামায়াতকে অকাতরে পয়সা দিয়েছে পাকিস্তানের স্বার্থে যাতে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচিত হয়। এ ছাড়াও ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাদের বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ২১ আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণের অপরাধে দুজন পাকিস্তানির সাজা হয়েছে। এটা তো দিবালোকের মতোই স্পষ্ট যে, পাকিস্তান ১৯৭১ সালে তাদের শোচনীয় পরাজয়ের গ্লানি হজম করতে পারছে না আর তাই তারা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দলকে সহ্য করতে পারছে না। আইএসআই প্রধানের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তানে সূচনা করা হয়েছে বেশ কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল, যার মাধ্যমে তারা অনর্গল মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছে। এমনি একটি ইউটিউব চ্যানেলের নাম জুনাইড আলি অফিশিয়াল। তারা বলে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু নাকি স্বাধীনতা চাননি। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ বিকৃত করে তারা দেখানোর চেষ্টা করছে যে বঙ্গবন্ধু নাকি জয় বাংলার পর জয় পাকিস্তান বলেছিলেন। তারা সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানো কাজেও সদা লিপ্ত। একই সঙ্গে সেসব বাঙালিও তাদের ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে প্রকাশ্যে মেতে উঠেছে যারা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি, পাকিস্তান ভেঙে যাওয়ায় যাদের বুকে রক্তক্ষরণ হয়েছিল। মূলত ধর্ম ব্যবসায়ী এসব ইউটিউব চালক প্রকাশ্যেই বাংলাদেশের মাটিতে পাকিস্তানি পতাকার সমর্থনে কথা বলে আবার প্রমাণ করছে তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি। পাকিস্তানি পতাকার ব্যাপারে যারা প্রতিবাদ করেছে, এসব পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিরূপী তাদের নিন্দা করেছে। এসব করার পেছনে চাবিকাঠি কারা নাড়ছে, তা গবেষণা করে দেখার প্রয়োজন নেই। পাকিস্তানি ক্রিকেট দল মিরপুর স্টেডিয়ামে তাদের দেশের পতাকা গেড়ে যা করেছে তা আমাদের ১৯৭২ সালের ফ্ল্যাগ রুলের লঙ্ঘন। সেই রুল অনুযায়ী শুধু বিদেশি দূতাবাসগুলো তাদের ভবনে, রাষ্ট্রদূত তার বাড়ি এবং গাড়িতে এবং বিদেশি জাহাজগুলোই নিজ দেশের পতাকা উত্তোলন করতে পারে। অন্যত্র করতে হলে সরকারের অনুমতি নিতে হয়। অথচ পাকিস্তান ক্রিকেট দল বেমালুম আমাদের সেই আইন ভঙ্গ করে, কাউকে না জানিয়ে তাদের পতাকা উত্তোলন করে যেভাবে নেট প্র্যাকটিস করল, তাতে মনে হলো বাংলাদেশকে তারা এখনো তাদের উপনিবেশই মনে করছে।

কী উদ্দেশে তারা এই নজিরবিহীন কাজটি করল তা বোধগম্য নয়। আমাদের বিজয়ের মাসের কয়েক দিন আগে এই বেআইনি কাজটি করার কারণে এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, তারা আমাদের স্বাধীনতার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনের জন্যই এটি করেছে। এও হতে পারে যে, তারা বিশ্বকে দেখাতে চাইছে যে, বাংলাদেশে তাদের সমর্থকের অভাব নেই বলেই কর্তৃপক্ষ তাদের এই অবৈধ কাজে বাধা দেয়নি। এও সম্ভব যে তাদের পতাকা দেখিয়ে তারা আরও অধিক পাকিস্তানপ্রেমী তৈরি করার চেষ্টায় লিপ্ত। অথবা তারা দেখাতে চাচ্ছে যে, তারা বাংলাদেশকে পরোয়া করে না। তারা এরই মধ্যে বলেছে, বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়ার কাছে তাদের পরাজয়ের পর নাকি বহু বাঙালি ব্যথা পেয়েছে। এ কথাগুলো তারা কীসের ভিত্তিতে বলল তা আমরা জানি না। তবে এটা তো জানি যে,  ’৭১ সালেও কিছু বাঙালি পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলার বিপক্ষে ছিল, আজ তাদের বংশধররাও স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ আর তারাই নিজের দেশের দলের চেয়ে পাকিস্তানের বিজয়েই উৎফুল্ল হয়। কিন্তু তাদের সংখ্যা বেশি নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের তুলনায় এসব বাঙালি সংখ্যায় এতই নগণ্য যে, এদের সমর্থনের ভিত্তিতে পাকিস্তানিরা বলতে পারে না যে বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি যে বাংলাদেশ দলেরই সমর্থক তা প্রমাণ করে দেখানোর প্রয়োজন নেই। সামাজিক মাধ্যমে তারা মিথ্যার ভিত্তিতে প্রচার করছে কিছু দিন আগে নাকি লাহোরে পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন হয়েছে। আমরা জানি তারেক রহমান এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন কজনা এ ধরনের ষড়যন্ত্র পাকাচ্ছিল। তারা এমন মিথ্যাও প্রচার করছে যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নাকি শিগগিরই পাকিস্তান যাবেন। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের অজানা নয়।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদসহ বেশ কিছু বিশিষ্টজন দাবি তুলেছেন পাকিস্তানি দলকে পাকিস্তানেই ফেরত পাঠানো হোক। তারা যা করেছে তা শুধু আমাদের ফ্ল্যাগ রুলেরই লঙ্ঘন নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় হস্তক্ষেপ। এই বেআইনি কাজের জন্য এমনিতে ছেড়ে দিলে এটি একটি অগ্রহণযোগ্য নজির সৃষ্টি করবে, যার ফলে ভবিষ্যতে অন্যরাও বিনাবাধায় এটি করবে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে তাদের বুঝাতে হবে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ বিধায় পাকিস্তান দল এ দেশের আইন লঙ্ঘন করে পার পেতে পারে না।
পাকিস্তান দল আমাদের দেশের মাটিতে যা করল, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশই সহ্য করত না।

আমাদের নিষ্ক্রিয়তাকে বিশ্ববাসী আমাদের দুর্বলতা বা অক্ষমতা বলে বিবেচনা করতে পারে এবং এর ফলে পাকিস্তানের কাছে আমাদের যেসব দাবি রয়েছে তাও দুর্বল হয়ে যেতে পারে, দুর্বল হয়ে যেতে পারে আমাদের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি।  আমাদের নীরবতার কারণেই বাঙালি নামধারী কয়েকজন রাজাকারের বংশধর খেলা চলার সময় পাকিস্তানের পতাকা প্রদর্শনের ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের এখনই ধ্বংস করতে হবে, পাকিস্তানি দূতাবাসকে কঠোর নজরদারিতে রাখতে হবে, পাকিস্তান থেকে আসা লোকদের এবং পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে হবে, বিজয়ের মাসে পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো  খেলা মেনে নেওয়া যাবে না, পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ