শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৩, শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২১

শেখ ফজলুল হক মণি ও মুজিববাদ

ড. মুহম্মদ মনিরুল হক
অনলাইন ভার্সন
শেখ ফজলুল হক মণি ও মুজিববাদ

বাঙালির ইতিহাস, ঐতিহ্য, গৌরব, সুখ, দুঃখ এবং বাংলার মাটি ও মানুষের সম্মিলিত রূপকে আত্মস্থ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের চূড়ান্ত মুক্তির যে পথ দিয়েছেন, সে পথের পূর্ণাঙ্গ তত্ত্বের নাম মুজিববাদ। সোনার বাংলা তার চূড়ান্ত রূপ। মুজিববাদের আলোকে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রভাবশালী ও নির্ভীক সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি। 

১৩ মার্চ ১৯৭৩ সালে একটি নিবন্ধে শেখ ফজলুল হক মণি বলেছেন, ‘এ সংগ্রাম অতি দুস্তর, মুজিববাদ কায়েমের সংগ্রাম অতি কঠোর সংগ্রাম।’ সেই কঠিন সংগ্রামকেই তিনি ব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন। এ জন্য স্বাধীনতার সময় ভারত সরকারের কাছ থেকে পাওয়া শিক্ষকতার প্রস্তাব তিনি গ্রহণ করেননি, স্বাধীনতার পর মন্ত্রিত্ব বা ক্ষমতার চেয়ারেও বসেননি। মুজিববাদ বাস্তবায়নের জন্য তিনি আজীবন লড়াই-সংগ্রাম করেছেন, মুজিববাদের তত্ত্বীয় রূপ বিশ্লেষণের জন্য বার বার কলম ধরেছেন। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের তরুণ নেতা-কর্মীদের মাঝে পড়াশোনা, দেশসেবার দীক্ষা ও সাংস্কৃতিক চেতনা ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছেন। 

শেখ ফজলুল হক মণির মৌলিকত্ব হচ্ছে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের পাশাপাশি তিনি সমাজবাদী সমাজব্যবস্থাও প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন, যা মুজিববাদের অন্যতম দর্শন। তার মতে, ‘মুজিববাদের অন্যতম উৎস হচ্ছে সমাজবাদ।’ বঙ্গবন্ধুর ‘প্রস্তাবিত সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে গণতান্ত্রিক অধিকারকে বিলোপ করার প্রশ্ন ওঠেনি। তাকে সংরক্ষণ করার বিষয়টি অনুভূত হয়েছে সর্বতোভাবে। তাই মুুুজিবের সমাজবাদী বাংলাদেশ মূলত গণতান্ত্রিক। তার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ সমাজবাদী। এটা ইতিহাসের এক নতুন ধারা। সামাজিক দর্শনের একটা নতুন সমন্বয়। এটা কোনোক্রমেই মার্কসবাদী নয়। কারণ মার্কস কেবল বস্তুবাদী, গণতান্ত্রিক নন। জাতীয়তাবাদী নন। এটা মাওবাদী নয়, কারণ মাও মূলত বস্তুবাদী ও জাতীয়তাবাদী, গণতান্ত্রিক নন। এটা লিংকনবাদীও নয়। কারণ লিংকন জাতীয়তাবাদী, গণতান্ত্রিক; সমাজবাদী নন। এটা নতুন। এবং সে নতুনত্ব শেখ মুজিবের অবদান। তাই এটা মুজিববাদী।’ 

জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা মুজিববাদের চার মূলনীতি। এর অন্যতম স্তম্ভ ছয় দফা। ১৯৭২ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘স্লোগান ছিল ৬ দফা, এখন চারটা স্তম্ভ।’ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ছয় দফা কর্মসূচিকে জনপ্রিয় ও সফল করতে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছেন শেখ ফজলুল হক মণি। ৬ দফাভিত্তিক স্বায়ত্তশাসনসহ বাঙালির অধিকার বাস্তবায়নের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু তিনি ৭০-এর নির্বাচনী ইশতেহারে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। 

মুজিববাদ একটি বাস্তব ও বৈজ্ঞানিক মতবাদ। শেখ ফজলুল হক মণি ‘মুজিববাদ’ তত্ত্বের অন্যতম প্রধান দার্শনিক, বাঙালির মর্যাদা এবং মুজিবীয় আদর্শের মৌলিকতার প্রতীক। মুজিববাদী দর্শনের প্রয়োজনীয়তা তার মতো কেউ অনুধাবন করেননি, মুজিববাদী মতবাদ বাস্তবায়নে তার মতো কেউ উদ্যোগও নেননি। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশে একটি যুদ্ধ ও একটি সমাজ বিপ্লব যুগপৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে।’ সোনার বাংলা কায়েম করার জন্য প্রয়োজন সেই বিপ্লবের সফলতা। যার একমাত্র পথ মুজিববাদ। মুজিববাদকে যথাযথ ব্যাখ্যার জন্য ‘মুজিববাদ দর্শন ও বাস্তবে’ শিরোনামে তিনি নিয়মিত কলাম লিখেছেন। পুঁজিবাদের অসম বিকাশ ও তার ক্ষতিকর দিক এবং ক্ষমতাচর্চার সঙ্গে সম্পৃক্তদের ভুল-ত্রুটি চিহ্নিত করে তিনি মুজিববাদী মতবাদের আলোকে সমাধান ও মুক্তির পথ দেখিয়েছেন। শাসক শ্রেণির সচেতনতা খ্যাত শেখ ফজলুল হক মণি অপ্রিয় হলেও সত্য ও স্পষ্ট কথা বলতেন। মিমিক্রি ভূমিকার সুবিধাবাদী ও মুখোশধারী রাজনীতিকদের তিনি চরমভাবে ঘৃণা করতেন। ৩০ নভেম্বর ১৯৭৪ সালে এক নিবন্ধে তিনি বলেছেন, ‘সাবোটাজকারীরা ক্ষমতার আশপাশে এমনই সুকৌশলে ও সুসজ্জিতভাবে জমজমাট বসিয়া রহিয়াছে যে, সাহায্য করিতে গেলেও দণ্ড ভোগ করিতে হইবে।’

সুবিধাবাদীরা অপব্যাখ্যা করলেও শেখ ফজলুল হক মণির সোনার বাংলা এবং মুজিববাদের পথ ধীর-সংঘাতহীন। এ পথের বিপ্লব রক্তপাতহীন। এ বিপ্লবে সফলতার জন্য প্রয়োজন ধাপে ধাপে অগ্রসর। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী এনেছিলেন। বঙ্গবন্ধু যাকে ‘সিস্টেম চেইঞ্জ’ বা ‘দ্বিতীয় বিপ্লব’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। ‘সোনার বাংলা’ ছিল তার লক্ষ্য এবং মুজিববাদ ছিল তার অন্তর্মূলে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর গৃহীত নতুন পদক্ষেপ বা দ্বিতীয় বিপ্লব বাস্তবায়িত হওয়ার আগেই একদল খুনি, সামরিক-বেসামরিক ঘাতকচক্র বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে, স্ববান্ধব হত্যা করেছিল। ৪ ডিসেম্বর ১৯৩৯ সালে জন্মগ্রহণকারী শেখ ফজলুল হক মণি নিজের জীবন দিয়েও বঙ্গবন্ধুকে বাঁচাতে পারেননি। 

স্বল্প জীবনে শেখ ফজলুল হক মণি আমাদের অনেক দিয়েছেন। ছয় দফা আন্দোলনে, অসহযোগিতার সংগ্রামে, ৭০-এর নির্বাচনে, মুক্তিযুদ্ধে, মুক্তিযুদ্ধোত্তর রাজনীতি, শোষণহীন সমাজ বিনির্মাণ ও ‘সোনার বাংলা’ গঠনে। তার জীবনকাহিনি এবং দেশপ্রেমের সাহসী রাজনীতি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্বরূপ, মুজিববাদের পরিপূরক এবং ‘সোনার মানুষ’ তৈরির অনন্য পথ। তার প্রবন্ধ-নিবন্ধ-গ্রন্থ শুধু মুজিববাদের ঐতিহাসিক সম্পদ নয়, সে সময়ের রাজনীতি বিশ্লেষণেরও প্রামাণ্য দলিল। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম রূপকার এবং মুজিববাদী রাজনীতির কাণ্ডারি শহীদ শেখ ফজলুল হক মণিকে নতুন প্রজন্মের কাছে যথাযথভাবে তুলে ধরা হলে, তাকে অধ্যয়ন ও গবেষণার জন্য প্রতিষ্ঠান করা হলে জাতি হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আরও বেশি শানিত, মুজিববাদের পথিকরা হবে সমৃদ্ধ, ‘সোনার বাংলা’ ও ‘সোনার মানুষ’ তৈরির পথ হবে পরিশীলিত। শেখ ফজলুল হক মণির জন্মদিনে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। 

লেখক: শিক্ষা ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
সর্বশেষ খবর
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম