শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিশ্বের দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের দিকে

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বের দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের দিকে

কথায় আছে, যে গাছে যত বেশি ফল ধরে সে গাছের দিকে তত বেশি মানুষের নজর পড়ে। কেউ কেউ, বিশেষ করে পাড়া-প্রতিবেশী সুযোগ পেলে ঢিল মারে এবং অবৈধ পন্থায় কিছু নিজের জন্য পকেটস্থ করার চেষ্টাও করে। ফলহীন গাছ আর ভাঙা ঘরের দিকে কেউ তাকায় না। এই কথাগুলো ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র-রাজনীতিতেও সমানভাবে প্রযোজ্য।

রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ আজ আর ভাঙা ঘর নয়। বিস্তৃত শিকড়ের ওপর দণ্ডায়মান সুশোভিত ফুলে ভরা বিশাল এক সম্ভাবনাময় দেশের নাম এখন বাংলাদেশ। এই কৃতিত্ব সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের মানুষের, যার নেতৃত্ব প্রায় ১৫ বছর ধরে দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইংরেজিতে বলা হয়ে থাকে লিডারশিপ ম্যাটারস।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো লিডার পেয়েছিলাম বলেই আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি। আর তাঁর মেয়ে শেখ হাসিনা আছেন বলেই সামরিক স্বৈরশাসকের কবল থেকে শুধু মুক্ত নয়, সামরিক শাসকের ঔরসজাত রাজনৈতিক অপশক্তি এবং একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধীদের কবল থেকে আমরা বাংলাদেশকে বের করতে পেরেছি বলেই অফুরন্ত সম্ভাবনাময় বাংলাদেশের দিকে আজ সবার দৃষ্টি পড়েছে। সে জন্যই আমি বলে থাকি, বঙ্গবন্ধু আমাদের বাংলাদেশ দিয়েছেন, আর শেখ হাসিনা সেটা রক্ষা ও সমৃদ্ধ করে চলেছেন। বিশ্বের মানুষ আজ বাংলাদেশের সাফল্যের কথা শুনতে চায়।

বাংলাদেশকে পাশে পেতে চায়। বন্ধুদের চাওয়া কখনো কখনো অস্বস্তিকর হলেও এটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবে দেখি। বন্ধুদের চাওয়ার কতটুকু আমরা দিতে পারব, আর পারব না, তা নির্ধারণে বিচক্ষণতার সঙ্গে আমাদের কৌশলী হতে হবে।

আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বাস্তবতায় এখন আর কেউ কারো ওপর জবরদস্তি করতে পারবে না। সে সুযোগ নেই।

বাংলাদেশকে এখন আর কেউ জঙ্গি সন্ত্রাসের দেশ বলতে পারবে না, যেমনটি ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বলা হতো পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। আমার দৃষ্টিতে এখন বাংলাদেশের দিকে সবাই তাকাচ্ছে, বিশ্ব অঙ্গনে ডাকা হচ্ছে এবং লাইন ধরে বন্ধুরা বাংলাদেশে আসছেন। বেশি পেছনের ঘটনায় যাব না। গত পাঁচ-ছয় মাস প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদেশ সফর ও বন্ধু দেশগুলোর সর্বোচ্চ থেকে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশে আগমন এবং তার ভেতর দিয়ে আমরা যেসব বার্তা পেয়েছি সেগুলোর সারসংক্ষেপ ও তাৎপর্য অল্প অল্প করে তুল ধরব, অর্থাৎ একটা রিভিউ আর কি।

বিশ্ব পরিস্থিতি যখন সামরিক উত্তেজনা ও যুদ্ধের দামামায় উত্তপ্ত; তখন যুদ্ধ নয়, শান্তির বার্তা নিয়ে গত ২৫ এপ্রিল থেকে চার দিনের জাপান সফরের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুই দেশের সম্পর্ককে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তা সত্যিই ছিল অভাবনীয় এক চমক। স্বাধীনতার শুরু থেকেই জাপান বাংলাদেশের নিরবচ্ছিন্ন উন্নয়ন সহযোগী। তবে এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে স্ট্র্যাটেজিক বা কৌশলগত পর্যায়ে উন্নীত হলো। জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের কৌশলগত সম্পর্ক শুধু দ্বিপক্ষীয় নয়, শুধু আঞ্চলিকও নয়, বৈশ্বিক অঙ্গনেও বাংলাদেশকে অনেক সুবিধা দেবে। ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর সর্ব পূর্বের দেশ হলেও ভূ-রাজনীতির মেরুকরণে জাপান পশ্চিমা বলয়ের অন্যতম প্রভাবশালী নীতিনির্ধারক। তাই জাপানের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্কের ইতিবাচক প্রভাবে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরো মসৃণ হবে। তার প্রমাণ এরই মধ্যে পাওয়া গেছে।

বিশ্বব্যাংকের বিশেষ আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান থেকে সরাসরি ওয়াশিংটনে যান। যে বিশ্বব্যাংক একসময় দুর্নীতির অভিযোগে পদ্মা সেতুর ঋণ বাতিল করেছে, সেই ব্যাংকের বোর্ডসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আলাদাভাবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নতুন নির্বাচিত বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা ও আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা। ক্রিস্টালিনা বলেছেন, সব বাধাবিপত্তি মোকাবেলা করে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব প্রয়োজন (কালের কণ্ঠ, ১ মে ২০২৩)। শেখ হাসিনা ওয়াশিংটনে পৌঁছানোর আগে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের জন্য আট বিলিয়ন ডলারের সহযোগিতা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এসবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বেলায় বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বড় ধরনের শিফট বা পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।

জাপান, বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ যে পশ্চিমা বলয়ের বাইরে নয় তার প্রমাণ পাওয়া যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তাবিষয়ক আন্ডারসেক্রেটারি আজরা জেয়া যখন ১১ জুলাই থেকে চার দিনের জন্য বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সফরে আসেন। সঙ্গে ছিলেন আরেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া শাখার সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু, যিনি গত জানুয়ারিতেও একবার বাংলাদেশে আসেন। আজরা জেয়ার সফরের আগে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দু-একটি পদক্ষেপ ও কথাবার্তায় বাংলাদেশের এক শ্রেণির মানুষ মনে করেছিল মার্কিন প্রশাসন বোধ হয় শেখ হাসিনাকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। কিন্তু আজরা জেয়ার সফরের পর তারা চুপ হয়ে গেছে। তারা হয়তো এখন বুঝেছে কয়েক ফোঁটা বৃষ্টিতে সাগর তৈরি হয় না।

কিছুদিন ধরে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলিকে যাঁরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই বুঝেছেন এতদঞ্চলে মার্কিন নীতির একটা সামগ্রিকতা ও বৃহত্তর জায়গা আছে। তাতে দক্ষিণ এশিয়ায় যেন আর কখনো আন্ত সীমান্ত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড না ঘটে তার জন্য ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে চায়। ২০০৪ সালে চট্টগ্রামে দশ ট্রাক অস্ত্রের চোরাচালান, যেটি আসামের বিদ্রোহীদের জন্য যাচ্ছিল, ধরা পড়ার পর যে কাহিনি প্রকাশ পায় তার পুনরাবৃত্তি রোধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একসঙ্গে কাজ করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। কিছুদিন আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময়ও বিষয়টি অত্যন্ত জোরালোভাবে উচ্চারিত হয়েছে। গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ সামগ্রিকভাবে যে উচ্চতায় উঠেছে তাতে উত্তাল বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় বাংলাদেশ এখন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। আজরা জেয়ার সফরের কয়েক দিন আগে জুলাই মাসের শুরুতেই বাংলাদেশ সফরে আসেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল। তারা বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়াদি নিয়ে সব অংশীজনের সঙ্গে কথা বলে। ইউরোপের প্রতিনিধিদল আসার দু-তিন দিন আগে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব এক দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসেন।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশের গুরুত্ব এবার বোঝা গেছে সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস ও দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সময়। দুটি সংস্থার সদস্য না হয়েও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ আমন্ত্রণে উপস্থিত হয়ে ভাষণ দিয়েছেন এবং বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন, কথাবার্তা বলেছেন। জাতিসংঘের ১৯৩টি দেশের মধ্যে মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি দেশ এই সম্মান ও মর্যাদা পেয়েছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। এটা বৈশ্বিক অঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গ্রহণযোগ্যতা ও নেতৃত্বের স্বীকৃতি, আর বাংলাদেশের সক্ষমতার পরিচায়ক। ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের সাইডলাইনে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়েছে এবং ব্রিকসের অন্যান্য নেতার সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে মতবিনিময় করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের পরপরই ৯-১০ সেপ্টেম্বরে ছিল দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। জি২০ সম্মেলনের পথে এক দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে বৈশ্বিক টানাপড়েন এবং বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আমাদের কিছু বন্ধু রাষ্ট্রের আগ্রহ ও অতি আগ্রহের প্রেক্ষাপটে লাভরভের সফরটি ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ইঙ্গিতবাহী। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন, এখনকার রাশিয়ার ভূমিকা ছিল খুবই ডিসাইডিং ও বোল্ড। রাশিয়ার সহযোগিতায় বাংলাদেশ পারমাণবিক প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করছে শিগগিরই, অক্টোবর মাসে পারমাণবিক জ্বালানির প্রথম চালান বাংলাদেশে আসবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ। একাত্তরের বিজয়ে আমাদের প্রধান এক বন্ধু হলেও স্বাধীনতার পর এবারই রাশিয়ার এত উচ্চ পর্যায়ের কেউ বাংলাদেশ সফরে এলেন। তাতে এই সময়ে বাংলাদেশের গুরুত্বটা রাশিয়ার কাছে কতখানি তার কিছু আভাস পাওয়া যায়। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের পরে ঢাকায় রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত মিডিয়ায় বলেছিলেন, ‘ফিউ ড্রপস অব ওয়াটার ডু নট মেক সি’, অর্থাৎ কয়েক ফোঁটা বৃষ্টিতেই সাগর হয়ে যায় না।

লাভরভের সফরের পরপরই দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভারতের একজন সিনিয়র সাংবাদিক তাঁর কলামে লিখেছেন, শেখ হাসিনা এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। জি২০-এর সদস্য না হওয়ার পরও মিডিয়ার তৎপরতায় মনে হয়েছে এই সম্মেলনের অন্যতম বিশেষ আকর্ষণ ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা ও সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের হাস্যোজ্জ্বল অভিব্যক্তিপূর্ণ সেলফির ছবি সারা বিশ্বের মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। কূটনীতিতে কথা না বলেও অনেক বার্তা দেওয়ার রীতি প্রচলিত আছে। এত বড় হাই প্রফাইলের শীর্ষ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বা আকস্মিকভাবে একটি ধূলিকণাও নড়ে না, সব কিছু হয় পূর্বপরিকল্পনা অনুসারে। সম্মেলনের এক ফাঁকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক শেখ হাসিনার পাশে হাঁটু গেড়ে মাতৃসম সম্মানে যেভাবে কথা বলেছেন, তা সত্যিই নজিরবিহীন। এতে বোঝা যায় বিশ্বনেতারা শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশকে কিভাবে দেখছেন।

জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের এত ব্যস্ততার মধ্যেও নিজ বাসভবনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা একান্ত ও আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন। আঞ্চলিক নিরাপত্তা, বিশেষ করে আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস যেন আগের মতো আর কখনো মাথাচাড়া দিতে না পারে তার ওপর বিশেষভাবে বৈঠকে গুরুত্বারোপ করা হয়। বৈঠকে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, বাংলাদেশ হচ্ছে বিশ্বস্ত বন্ধু ও বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবেশী। জি২০ সম্মেলন শেষ করেই দুই দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। প্রায় ৩৩ বছর পরে ফ্রান্সের কোনো প্রেসিডেন্ট আবার বাংলাদেশে এলেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট তৈরির মধ্য দিয়ে মহাশূন্য প্রযুক্তিতে ফ্রান্স এখন বাংলাদেশের প্রধান সহযোগী।

আজকের লেখায় যেসব সাম্প্রতিক ঘটনাবলির সারসংক্ষেপ তুলে ধরলাম তার প্রতি বিস্তৃত নজর দিলে সবাই দেখবেন, বিশ্বের দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের ওপর। একটি উন্নয়নশীল দেশ যখন বিশ্বসম্প্রদায়ের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে তখন তার অনেক ইতিবাচক দিক থাকে, তবে নেতিবাচক দিক যে থাকে না সেটিও নয়। তাই নীতিনির্ধারকদের সতর্ক ও কৌশলী হওয়া প্রয়োজন।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন