শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিশ্বের দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের দিকে

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বের দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের দিকে

কথায় আছে, যে গাছে যত বেশি ফল ধরে সে গাছের দিকে তত বেশি মানুষের নজর পড়ে। কেউ কেউ, বিশেষ করে পাড়া-প্রতিবেশী সুযোগ পেলে ঢিল মারে এবং অবৈধ পন্থায় কিছু নিজের জন্য পকেটস্থ করার চেষ্টাও করে। ফলহীন গাছ আর ভাঙা ঘরের দিকে কেউ তাকায় না। এই কথাগুলো ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র-রাজনীতিতেও সমানভাবে প্রযোজ্য।

রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ আজ আর ভাঙা ঘর নয়। বিস্তৃত শিকড়ের ওপর দণ্ডায়মান সুশোভিত ফুলে ভরা বিশাল এক সম্ভাবনাময় দেশের নাম এখন বাংলাদেশ। এই কৃতিত্ব সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের মানুষের, যার নেতৃত্ব প্রায় ১৫ বছর ধরে দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইংরেজিতে বলা হয়ে থাকে লিডারশিপ ম্যাটারস।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো লিডার পেয়েছিলাম বলেই আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি। আর তাঁর মেয়ে শেখ হাসিনা আছেন বলেই সামরিক স্বৈরশাসকের কবল থেকে শুধু মুক্ত নয়, সামরিক শাসকের ঔরসজাত রাজনৈতিক অপশক্তি এবং একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধীদের কবল থেকে আমরা বাংলাদেশকে বের করতে পেরেছি বলেই অফুরন্ত সম্ভাবনাময় বাংলাদেশের দিকে আজ সবার দৃষ্টি পড়েছে। সে জন্যই আমি বলে থাকি, বঙ্গবন্ধু আমাদের বাংলাদেশ দিয়েছেন, আর শেখ হাসিনা সেটা রক্ষা ও সমৃদ্ধ করে চলেছেন। বিশ্বের মানুষ আজ বাংলাদেশের সাফল্যের কথা শুনতে চায়।

বাংলাদেশকে পাশে পেতে চায়। বন্ধুদের চাওয়া কখনো কখনো অস্বস্তিকর হলেও এটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবে দেখি। বন্ধুদের চাওয়ার কতটুকু আমরা দিতে পারব, আর পারব না, তা নির্ধারণে বিচক্ষণতার সঙ্গে আমাদের কৌশলী হতে হবে।

আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বাস্তবতায় এখন আর কেউ কারো ওপর জবরদস্তি করতে পারবে না। সে সুযোগ নেই।

বাংলাদেশকে এখন আর কেউ জঙ্গি সন্ত্রাসের দেশ বলতে পারবে না, যেমনটি ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বলা হতো পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। আমার দৃষ্টিতে এখন বাংলাদেশের দিকে সবাই তাকাচ্ছে, বিশ্ব অঙ্গনে ডাকা হচ্ছে এবং লাইন ধরে বন্ধুরা বাংলাদেশে আসছেন। বেশি পেছনের ঘটনায় যাব না। গত পাঁচ-ছয় মাস প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদেশ সফর ও বন্ধু দেশগুলোর সর্বোচ্চ থেকে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশে আগমন এবং তার ভেতর দিয়ে আমরা যেসব বার্তা পেয়েছি সেগুলোর সারসংক্ষেপ ও তাৎপর্য অল্প অল্প করে তুল ধরব, অর্থাৎ একটা রিভিউ আর কি।

বিশ্ব পরিস্থিতি যখন সামরিক উত্তেজনা ও যুদ্ধের দামামায় উত্তপ্ত; তখন যুদ্ধ নয়, শান্তির বার্তা নিয়ে গত ২৫ এপ্রিল থেকে চার দিনের জাপান সফরের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুই দেশের সম্পর্ককে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তা সত্যিই ছিল অভাবনীয় এক চমক। স্বাধীনতার শুরু থেকেই জাপান বাংলাদেশের নিরবচ্ছিন্ন উন্নয়ন সহযোগী। তবে এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে স্ট্র্যাটেজিক বা কৌশলগত পর্যায়ে উন্নীত হলো। জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের কৌশলগত সম্পর্ক শুধু দ্বিপক্ষীয় নয়, শুধু আঞ্চলিকও নয়, বৈশ্বিক অঙ্গনেও বাংলাদেশকে অনেক সুবিধা দেবে। ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর সর্ব পূর্বের দেশ হলেও ভূ-রাজনীতির মেরুকরণে জাপান পশ্চিমা বলয়ের অন্যতম প্রভাবশালী নীতিনির্ধারক। তাই জাপানের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্কের ইতিবাচক প্রভাবে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরো মসৃণ হবে। তার প্রমাণ এরই মধ্যে পাওয়া গেছে।

বিশ্বব্যাংকের বিশেষ আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান থেকে সরাসরি ওয়াশিংটনে যান। যে বিশ্বব্যাংক একসময় দুর্নীতির অভিযোগে পদ্মা সেতুর ঋণ বাতিল করেছে, সেই ব্যাংকের বোর্ডসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আলাদাভাবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নতুন নির্বাচিত বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা ও আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা। ক্রিস্টালিনা বলেছেন, সব বাধাবিপত্তি মোকাবেলা করে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব প্রয়োজন (কালের কণ্ঠ, ১ মে ২০২৩)। শেখ হাসিনা ওয়াশিংটনে পৌঁছানোর আগে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের জন্য আট বিলিয়ন ডলারের সহযোগিতা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এসবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বেলায় বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বড় ধরনের শিফট বা পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।

জাপান, বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ যে পশ্চিমা বলয়ের বাইরে নয় তার প্রমাণ পাওয়া যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তাবিষয়ক আন্ডারসেক্রেটারি আজরা জেয়া যখন ১১ জুলাই থেকে চার দিনের জন্য বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সফরে আসেন। সঙ্গে ছিলেন আরেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া শাখার সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু, যিনি গত জানুয়ারিতেও একবার বাংলাদেশে আসেন। আজরা জেয়ার সফরের আগে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দু-একটি পদক্ষেপ ও কথাবার্তায় বাংলাদেশের এক শ্রেণির মানুষ মনে করেছিল মার্কিন প্রশাসন বোধ হয় শেখ হাসিনাকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। কিন্তু আজরা জেয়ার সফরের পর তারা চুপ হয়ে গেছে। তারা হয়তো এখন বুঝেছে কয়েক ফোঁটা বৃষ্টিতে সাগর তৈরি হয় না।

কিছুদিন ধরে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলিকে যাঁরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই বুঝেছেন এতদঞ্চলে মার্কিন নীতির একটা সামগ্রিকতা ও বৃহত্তর জায়গা আছে। তাতে দক্ষিণ এশিয়ায় যেন আর কখনো আন্ত সীমান্ত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড না ঘটে তার জন্য ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে চায়। ২০০৪ সালে চট্টগ্রামে দশ ট্রাক অস্ত্রের চোরাচালান, যেটি আসামের বিদ্রোহীদের জন্য যাচ্ছিল, ধরা পড়ার পর যে কাহিনি প্রকাশ পায় তার পুনরাবৃত্তি রোধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একসঙ্গে কাজ করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। কিছুদিন আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময়ও বিষয়টি অত্যন্ত জোরালোভাবে উচ্চারিত হয়েছে। গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ সামগ্রিকভাবে যে উচ্চতায় উঠেছে তাতে উত্তাল বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় বাংলাদেশ এখন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। আজরা জেয়ার সফরের কয়েক দিন আগে জুলাই মাসের শুরুতেই বাংলাদেশ সফরে আসেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল। তারা বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়াদি নিয়ে সব অংশীজনের সঙ্গে কথা বলে। ইউরোপের প্রতিনিধিদল আসার দু-তিন দিন আগে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব এক দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসেন।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশের গুরুত্ব এবার বোঝা গেছে সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস ও দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সময়। দুটি সংস্থার সদস্য না হয়েও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ আমন্ত্রণে উপস্থিত হয়ে ভাষণ দিয়েছেন এবং বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন, কথাবার্তা বলেছেন। জাতিসংঘের ১৯৩টি দেশের মধ্যে মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি দেশ এই সম্মান ও মর্যাদা পেয়েছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। এটা বৈশ্বিক অঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গ্রহণযোগ্যতা ও নেতৃত্বের স্বীকৃতি, আর বাংলাদেশের সক্ষমতার পরিচায়ক। ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের সাইডলাইনে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়েছে এবং ব্রিকসের অন্যান্য নেতার সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে মতবিনিময় করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের পরপরই ৯-১০ সেপ্টেম্বরে ছিল দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। জি২০ সম্মেলনের পথে এক দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে বৈশ্বিক টানাপড়েন এবং বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আমাদের কিছু বন্ধু রাষ্ট্রের আগ্রহ ও অতি আগ্রহের প্রেক্ষাপটে লাভরভের সফরটি ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ইঙ্গিতবাহী। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন, এখনকার রাশিয়ার ভূমিকা ছিল খুবই ডিসাইডিং ও বোল্ড। রাশিয়ার সহযোগিতায় বাংলাদেশ পারমাণবিক প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করছে শিগগিরই, অক্টোবর মাসে পারমাণবিক জ্বালানির প্রথম চালান বাংলাদেশে আসবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ। একাত্তরের বিজয়ে আমাদের প্রধান এক বন্ধু হলেও স্বাধীনতার পর এবারই রাশিয়ার এত উচ্চ পর্যায়ের কেউ বাংলাদেশ সফরে এলেন। তাতে এই সময়ে বাংলাদেশের গুরুত্বটা রাশিয়ার কাছে কতখানি তার কিছু আভাস পাওয়া যায়। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের পরে ঢাকায় রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত মিডিয়ায় বলেছিলেন, ‘ফিউ ড্রপস অব ওয়াটার ডু নট মেক সি’, অর্থাৎ কয়েক ফোঁটা বৃষ্টিতেই সাগর হয়ে যায় না।

লাভরভের সফরের পরপরই দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভারতের একজন সিনিয়র সাংবাদিক তাঁর কলামে লিখেছেন, শেখ হাসিনা এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। জি২০-এর সদস্য না হওয়ার পরও মিডিয়ার তৎপরতায় মনে হয়েছে এই সম্মেলনের অন্যতম বিশেষ আকর্ষণ ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা ও সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের হাস্যোজ্জ্বল অভিব্যক্তিপূর্ণ সেলফির ছবি সারা বিশ্বের মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। কূটনীতিতে কথা না বলেও অনেক বার্তা দেওয়ার রীতি প্রচলিত আছে। এত বড় হাই প্রফাইলের শীর্ষ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বা আকস্মিকভাবে একটি ধূলিকণাও নড়ে না, সব কিছু হয় পূর্বপরিকল্পনা অনুসারে। সম্মেলনের এক ফাঁকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক শেখ হাসিনার পাশে হাঁটু গেড়ে মাতৃসম সম্মানে যেভাবে কথা বলেছেন, তা সত্যিই নজিরবিহীন। এতে বোঝা যায় বিশ্বনেতারা শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশকে কিভাবে দেখছেন।

জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের এত ব্যস্ততার মধ্যেও নিজ বাসভবনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা একান্ত ও আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন। আঞ্চলিক নিরাপত্তা, বিশেষ করে আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস যেন আগের মতো আর কখনো মাথাচাড়া দিতে না পারে তার ওপর বিশেষভাবে বৈঠকে গুরুত্বারোপ করা হয়। বৈঠকে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, বাংলাদেশ হচ্ছে বিশ্বস্ত বন্ধু ও বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবেশী। জি২০ সম্মেলন শেষ করেই দুই দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। প্রায় ৩৩ বছর পরে ফ্রান্সের কোনো প্রেসিডেন্ট আবার বাংলাদেশে এলেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট তৈরির মধ্য দিয়ে মহাশূন্য প্রযুক্তিতে ফ্রান্স এখন বাংলাদেশের প্রধান সহযোগী।

আজকের লেখায় যেসব সাম্প্রতিক ঘটনাবলির সারসংক্ষেপ তুলে ধরলাম তার প্রতি বিস্তৃত নজর দিলে সবাই দেখবেন, বিশ্বের দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের ওপর। একটি উন্নয়নশীল দেশ যখন বিশ্বসম্প্রদায়ের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে তখন তার অনেক ইতিবাচক দিক থাকে, তবে নেতিবাচক দিক যে থাকে না সেটিও নয়। তাই নীতিনির্ধারকদের সতর্ক ও কৌশলী হওয়া প্রয়োজন।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম