শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা
অনলাইন ভার্সন
আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের উত্তরাধিকার। এই ব্যবস্থার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে; যেমন- প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে ও মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ, কর্মকালীন প্রশিক্ষণ, কিছু ব্যত্যয় ব্যতিরেকে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, প্রশাসন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান এবং একটি মজবুত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো। এসব কারণে আমাদের প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে প্রতিকূল অবস্থায়ও দায়িত্ব পালনে সক্ষমতা দেখিয়েছে। কিন্তু অন্যদিকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে অন্যতম গুরুতর অভিযোগ হচ্ছে, জনসাধারণের সঙ্গে দূরত্ব।

এ অভিযোগ মোটেও অমূলক নয়। মানুষ বিশ্বাস করে, প্রশাসন সাধারণভাবে শাসকগোষ্ঠীর কর্তৃত্ব বজায় রাখার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশাসন যতটা দক্ষতার সঙ্গে শাসকের হুকুম তামিল করে, ততটা আন্তরিকতার সঙ্গে জনগণের সেবা করে না। তাত্ত্বিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালিত হয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনায়। সংসদ যে আইন প্রণয়ন করে, নির্বাহী কর্তৃপক্ষ যে নীতি নির্ধারণ করে, প্রশাসন সেগুলোই প্রয়োগ কিংবা বাস্তবায়ন করে। তবে তত্ত্ব এটাও বলে যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। বাস্তবে এটি না ঘটলে প্রশাসন ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক।
প্রশাসনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অদক্ষতার অভিযোগও রয়েছে।

দুই শ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, এই অভিযোগগুলো অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক, যা আপাতবিরোধী বা প্যারাডক্সিক্যাল। কারণ সাম্প্রতিক প্রশাসন স্বাধীন রাষ্ট্রকাঠামোর আওতায় কাজ করছে। তবে প্রশাসন সম্পর্কিত কিছু নেতিবাচক ধারণা, যেমন- দুর্নীতি মনোভাব, অহংকার, পদমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধার মোহ, অংশীদের সঙ্গে পরামর্শ ব্যতিরেকে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার মনোবৃত্তি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা- এ সবই ঔপনিবেশিক মানসিকতারই ধারাবাহিকতা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার এতকাল পরও প্রশাসন এসব অভিযোগের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি; বরং এগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন অভিযোগ। কাঠামোগতভাবে এবং নীতিগতভাবে বাংলাদেশের প্রশাসন যুক্তরাজ্যের সিভিল সার্ভিসের অনুরূপ।

যুক্তরাজ্যে সংসদীয় তথা মন্ত্রিপরিষদশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রচলিত থাকার প্রেক্ষাপটে সেখানে অরাজনৈতিক ক্যারিয়ার সিভিল সার্ভিস বিদ্যমান। প্রশাসনের দলনিরপেক্ষতা ও সিস্টেমের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে কাঠামোগতভাবে অরাজনৈতিক স্থায়ী সিভিল সার্ভিস চালু থাকলেও এর দলনিরপেক্ষতা বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রশাসন সম্পর্কে উল্লিখিত অভিযোগগুলো প্রধানত নাগরিক সমাজের কণ্ঠেই উচ্চারিত হয় এবং গণমাধ্যমে এর ব্যাপক প্রচার লক্ষ করা যায়। এ সম্পর্কে নৈর্ব্যক্তিক গবেষণার অপ্রতুলতা থাকলেও রাষ্ট্র, সরকার ও প্রশাসন সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত ধারণা বা পারসেপশনকে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। জনজীবনে (পাবলিক লাইফ) পারসেপশন বাস্তবতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ যখন ভোটাধিকার প্রয়োগ করে, তখন তারা সাধারণত তথ্য-উপাত্ত-গবেষণাকর্মের সাহায্য নেয় না, পারসেপশনের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেয়। পাবলিক পারসেপশন যদি তথ্যনির্ভর কিংবা নৈর্ব্যক্তিক না-ও হয়, তাহলে বুঝতে হবে জনসাধারণের সঙ্গে সরকার তথা প্রশাসনের কমিউনিকেশন গ্যাপ রয়েছে। বক্তৃতা বা বিবৃতি কিংবা পত্রমাত্রই কমিউনিকেশন নয়। সে ক্ষেত্রে প্রশাসনের যোগাযোগদক্ষতায় ঘাটতির বিষয়টি খতিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে।

বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য আচরণ বিধিমালায় রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের বিধানটি আরো স্পষ্ট। সেখানকার সিভিল সার্ভিস কোডে নিরপেক্ষতার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের অধীনে সমানভাবে দায়িত্ব পালনের কথা। যুক্তরাজ্যের ক্যাবিনেট ম্যানুয়াল ও মিনিস্টারিয়াল কোডে বলা হয়েছে, সিভিল সার্ভিসের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা সমুন্নত রাখবেন এবং সিভিল সার্ভেন্টদের এমন কিছু করতে বলবেন না, যাতে তাঁদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। এভাবে যুক্তরাজ্যে সিভিল সার্ভেন্টদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার দায়িত্ব মন্ত্রীদেরও দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি ও অদক্ষতার সমস্যা নিরসনের প্রকৃষ্ট উপায় হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা। পদ্ধতিগত সংস্কার, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পারফরম্যান্সকে পুরস্কার ও শাস্তির সঙ্গে যুক্তকরণের মাধ্যমে এটি সম্ভব। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে পারে। তবে প্রশাসনিক সংস্কার বিচ্ছিন্নভাবে প্রবর্তন ও বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে রাষ্ট্রকাঠামো তথা সাংবিধানিক সংস্কার, পুলিশ ও বিচারব্যবস্থার সংস্কার এবং নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার। আশা করা যায়, রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কার প্রশ্নে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাও যথাযথ গুরুত্ব পাবে।

আগামী দিনের প্রত্যাশিত প্রশাসন কর্তৃত্বপরায়ণ হবে না; হবে সেবামুখী। প্রশাসনের অন্যতম দায়িত্ব হবে উন্নয়ন, তবে সেটি জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন। শঙ্খ ঘোষের ভাষায়, ‘রাস্তাজুড়ে খড়্গ হাতে দাঁড়িয়ে আছে’ উন্নয়ন নয়। সমাজ পরিবর্তনশীল। যে কারণে জন-আকাঙ্ক্ষা, নাগরিকের প্রত্যাশাও পরিবর্তনশীল। আগামী দিনের নবতর চাহিদা পূরণে মানসিকভাবে প্রস্তুত ও পেশাগতভাবে সক্ষম হতে হবে।

বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বে প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ থেকে মোটাদাগে পরিবর্তনের পাঁচটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। প্রথমত, রাজনৈতিক কাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন হবে অধিকতর গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিকেন্দ্রীভূত। প্রশাসনকে সে অনুযায়ী পুনর্বিন্যস্ত ও প্রস্তুত করতে হবে। দ্বিতীয়ত, অংশীদারি বা সহযোগিতার কাঠামো। রাষ্ট্র পরিচালনায় রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রত্যকের ভূমিকা ক্রমে জোরদার হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের মতামত আরো বেশি প্রাধান্য পাবে। আগামী দিনের প্রশাসনকে রাজনৈতিক মতাদর্শ ও স্পর্শকাতরতাকে আরো যত্নের সঙ্গে আত্মস্থ করতে হবে এবং অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যথা-নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রশাসনিক কাজে মনোযোগের কেন্দ্র বা ফোকাস পরিবর্তিত হচ্ছে এবং হবে। 

ঔপনিবেশিক আমলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং রাজস্ব আদায় ছিল প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। পরবর্তীকালে এ দুটি কাজ বজায় থাকলেও গুরুত্ব বেড়ে যায় উন্নয়নের। আগামী দিনের প্রশাসনে অধিকতর গুরুত্ব পাবে অ্যানাবলার বা ফ্যাসিলিটেটরের ভূমিকা। সমাজের প্রতিটি গোষ্ঠী বা অংশ যাতে তাদের নিজস্ব সম্ভাবনা ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সে জন্য তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা করাই হবে প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। চতুর্থত, প্রযুক্তির কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা। প্রশাসন একদিকে নিজেদের কর্মদক্ষতা ও সেবার মান বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, অন্যদিকে সমাজের বিভিন্ন অংশ, বিশেষত অনগ্রসর ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যাতে তাদের জীবনমান উন্নয়নে প্রযুক্তির সাহায্য নিতে পারে সে জন্য তাদের প্রয়োজনীয় উৎসাহ ও সহায়তা দেবে। পঞ্চমত, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শুরুতেই যেটি বলা হয়েছে, শাসনের মনোবৃত্তি পরিত্যাগ করে সেবার মনোবৃত্তির লালন ও বিকাশ। ঔপনিবেশিক আমলে শাসনের কঠোর মনোবৃত্তির একটি কোমল খোলস ছিল, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় প্যাট্রিমোনিয়ালিজম শাসক, কিংবা প্রশাসক হচ্ছেন জনগণের মা-বাপ। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের মালিক হচ্ছে জনগণ এবং যাঁরা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন তাঁরা হচ্ছেন জনগণের সেবক।

আগামী দিনের প্রশাসনকে কাঙ্ক্ষিত ভূমিকায় দেখতে হলে সর্বাগ্রে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের কাছে দায়বদ্ধ করতে হবে। নির্বাহী ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের পাশাপাশি প্রশাসনের সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সোশ্যাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি নিশ্চিত করতে হবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গণতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোই যথেষ্ট নয়। আগামী দিনের প্রশাসনের কার্যকারিতা অনেকাংশে নির্ভর করবে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির যথাযথ বিকাশের ওপর। প্রশাসনের উচিত হবে গণতন্ত্র বিকাশের এই প্রক্রিয়াকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদসচিব।
 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা