শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা
অনলাইন ভার্সন
আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের উত্তরাধিকার। এই ব্যবস্থার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে; যেমন- প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে ও মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ, কর্মকালীন প্রশিক্ষণ, কিছু ব্যত্যয় ব্যতিরেকে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, প্রশাসন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান এবং একটি মজবুত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো। এসব কারণে আমাদের প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে প্রতিকূল অবস্থায়ও দায়িত্ব পালনে সক্ষমতা দেখিয়েছে। কিন্তু অন্যদিকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে অন্যতম গুরুতর অভিযোগ হচ্ছে, জনসাধারণের সঙ্গে দূরত্ব।

এ অভিযোগ মোটেও অমূলক নয়। মানুষ বিশ্বাস করে, প্রশাসন সাধারণভাবে শাসকগোষ্ঠীর কর্তৃত্ব বজায় রাখার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশাসন যতটা দক্ষতার সঙ্গে শাসকের হুকুম তামিল করে, ততটা আন্তরিকতার সঙ্গে জনগণের সেবা করে না। তাত্ত্বিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালিত হয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনায়। সংসদ যে আইন প্রণয়ন করে, নির্বাহী কর্তৃপক্ষ যে নীতি নির্ধারণ করে, প্রশাসন সেগুলোই প্রয়োগ কিংবা বাস্তবায়ন করে। তবে তত্ত্ব এটাও বলে যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। বাস্তবে এটি না ঘটলে প্রশাসন ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক।
প্রশাসনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অদক্ষতার অভিযোগও রয়েছে।

দুই শ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, এই অভিযোগগুলো অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক, যা আপাতবিরোধী বা প্যারাডক্সিক্যাল। কারণ সাম্প্রতিক প্রশাসন স্বাধীন রাষ্ট্রকাঠামোর আওতায় কাজ করছে। তবে প্রশাসন সম্পর্কিত কিছু নেতিবাচক ধারণা, যেমন- দুর্নীতি মনোভাব, অহংকার, পদমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধার মোহ, অংশীদের সঙ্গে পরামর্শ ব্যতিরেকে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার মনোবৃত্তি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা- এ সবই ঔপনিবেশিক মানসিকতারই ধারাবাহিকতা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার এতকাল পরও প্রশাসন এসব অভিযোগের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি; বরং এগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন অভিযোগ। কাঠামোগতভাবে এবং নীতিগতভাবে বাংলাদেশের প্রশাসন যুক্তরাজ্যের সিভিল সার্ভিসের অনুরূপ।

যুক্তরাজ্যে সংসদীয় তথা মন্ত্রিপরিষদশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রচলিত থাকার প্রেক্ষাপটে সেখানে অরাজনৈতিক ক্যারিয়ার সিভিল সার্ভিস বিদ্যমান। প্রশাসনের দলনিরপেক্ষতা ও সিস্টেমের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে কাঠামোগতভাবে অরাজনৈতিক স্থায়ী সিভিল সার্ভিস চালু থাকলেও এর দলনিরপেক্ষতা বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রশাসন সম্পর্কে উল্লিখিত অভিযোগগুলো প্রধানত নাগরিক সমাজের কণ্ঠেই উচ্চারিত হয় এবং গণমাধ্যমে এর ব্যাপক প্রচার লক্ষ করা যায়। এ সম্পর্কে নৈর্ব্যক্তিক গবেষণার অপ্রতুলতা থাকলেও রাষ্ট্র, সরকার ও প্রশাসন সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত ধারণা বা পারসেপশনকে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। জনজীবনে (পাবলিক লাইফ) পারসেপশন বাস্তবতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ যখন ভোটাধিকার প্রয়োগ করে, তখন তারা সাধারণত তথ্য-উপাত্ত-গবেষণাকর্মের সাহায্য নেয় না, পারসেপশনের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেয়। পাবলিক পারসেপশন যদি তথ্যনির্ভর কিংবা নৈর্ব্যক্তিক না-ও হয়, তাহলে বুঝতে হবে জনসাধারণের সঙ্গে সরকার তথা প্রশাসনের কমিউনিকেশন গ্যাপ রয়েছে। বক্তৃতা বা বিবৃতি কিংবা পত্রমাত্রই কমিউনিকেশন নয়। সে ক্ষেত্রে প্রশাসনের যোগাযোগদক্ষতায় ঘাটতির বিষয়টি খতিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে।

বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য আচরণ বিধিমালায় রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের বিধানটি আরো স্পষ্ট। সেখানকার সিভিল সার্ভিস কোডে নিরপেক্ষতার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের অধীনে সমানভাবে দায়িত্ব পালনের কথা। যুক্তরাজ্যের ক্যাবিনেট ম্যানুয়াল ও মিনিস্টারিয়াল কোডে বলা হয়েছে, সিভিল সার্ভিসের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা সমুন্নত রাখবেন এবং সিভিল সার্ভেন্টদের এমন কিছু করতে বলবেন না, যাতে তাঁদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। এভাবে যুক্তরাজ্যে সিভিল সার্ভেন্টদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার দায়িত্ব মন্ত্রীদেরও দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি ও অদক্ষতার সমস্যা নিরসনের প্রকৃষ্ট উপায় হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা। পদ্ধতিগত সংস্কার, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পারফরম্যান্সকে পুরস্কার ও শাস্তির সঙ্গে যুক্তকরণের মাধ্যমে এটি সম্ভব। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে পারে। তবে প্রশাসনিক সংস্কার বিচ্ছিন্নভাবে প্রবর্তন ও বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে রাষ্ট্রকাঠামো তথা সাংবিধানিক সংস্কার, পুলিশ ও বিচারব্যবস্থার সংস্কার এবং নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার। আশা করা যায়, রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কার প্রশ্নে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাও যথাযথ গুরুত্ব পাবে।

আগামী দিনের প্রত্যাশিত প্রশাসন কর্তৃত্বপরায়ণ হবে না; হবে সেবামুখী। প্রশাসনের অন্যতম দায়িত্ব হবে উন্নয়ন, তবে সেটি জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন। শঙ্খ ঘোষের ভাষায়, ‘রাস্তাজুড়ে খড়্গ হাতে দাঁড়িয়ে আছে’ উন্নয়ন নয়। সমাজ পরিবর্তনশীল। যে কারণে জন-আকাঙ্ক্ষা, নাগরিকের প্রত্যাশাও পরিবর্তনশীল। আগামী দিনের নবতর চাহিদা পূরণে মানসিকভাবে প্রস্তুত ও পেশাগতভাবে সক্ষম হতে হবে।

বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বে প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ থেকে মোটাদাগে পরিবর্তনের পাঁচটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। প্রথমত, রাজনৈতিক কাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন হবে অধিকতর গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিকেন্দ্রীভূত। প্রশাসনকে সে অনুযায়ী পুনর্বিন্যস্ত ও প্রস্তুত করতে হবে। দ্বিতীয়ত, অংশীদারি বা সহযোগিতার কাঠামো। রাষ্ট্র পরিচালনায় রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রত্যকের ভূমিকা ক্রমে জোরদার হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের মতামত আরো বেশি প্রাধান্য পাবে। আগামী দিনের প্রশাসনকে রাজনৈতিক মতাদর্শ ও স্পর্শকাতরতাকে আরো যত্নের সঙ্গে আত্মস্থ করতে হবে এবং অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যথা-নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রশাসনিক কাজে মনোযোগের কেন্দ্র বা ফোকাস পরিবর্তিত হচ্ছে এবং হবে। 

ঔপনিবেশিক আমলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং রাজস্ব আদায় ছিল প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। পরবর্তীকালে এ দুটি কাজ বজায় থাকলেও গুরুত্ব বেড়ে যায় উন্নয়নের। আগামী দিনের প্রশাসনে অধিকতর গুরুত্ব পাবে অ্যানাবলার বা ফ্যাসিলিটেটরের ভূমিকা। সমাজের প্রতিটি গোষ্ঠী বা অংশ যাতে তাদের নিজস্ব সম্ভাবনা ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সে জন্য তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা করাই হবে প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। চতুর্থত, প্রযুক্তির কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা। প্রশাসন একদিকে নিজেদের কর্মদক্ষতা ও সেবার মান বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, অন্যদিকে সমাজের বিভিন্ন অংশ, বিশেষত অনগ্রসর ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যাতে তাদের জীবনমান উন্নয়নে প্রযুক্তির সাহায্য নিতে পারে সে জন্য তাদের প্রয়োজনীয় উৎসাহ ও সহায়তা দেবে। পঞ্চমত, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শুরুতেই যেটি বলা হয়েছে, শাসনের মনোবৃত্তি পরিত্যাগ করে সেবার মনোবৃত্তির লালন ও বিকাশ। ঔপনিবেশিক আমলে শাসনের কঠোর মনোবৃত্তির একটি কোমল খোলস ছিল, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় প্যাট্রিমোনিয়ালিজম শাসক, কিংবা প্রশাসক হচ্ছেন জনগণের মা-বাপ। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের মালিক হচ্ছে জনগণ এবং যাঁরা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন তাঁরা হচ্ছেন জনগণের সেবক।

আগামী দিনের প্রশাসনকে কাঙ্ক্ষিত ভূমিকায় দেখতে হলে সর্বাগ্রে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের কাছে দায়বদ্ধ করতে হবে। নির্বাহী ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের পাশাপাশি প্রশাসনের সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সোশ্যাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি নিশ্চিত করতে হবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গণতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোই যথেষ্ট নয়। আগামী দিনের প্রশাসনের কার্যকারিতা অনেকাংশে নির্ভর করবে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির যথাযথ বিকাশের ওপর। প্রশাসনের উচিত হবে গণতন্ত্র বিকাশের এই প্রক্রিয়াকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদসচিব।
 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা