শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা
অনলাইন ভার্সন
আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের উত্তরাধিকার। এই ব্যবস্থার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে; যেমন- প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে ও মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ, কর্মকালীন প্রশিক্ষণ, কিছু ব্যত্যয় ব্যতিরেকে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, প্রশাসন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান এবং একটি মজবুত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো। এসব কারণে আমাদের প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে প্রতিকূল অবস্থায়ও দায়িত্ব পালনে সক্ষমতা দেখিয়েছে। কিন্তু অন্যদিকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে অন্যতম গুরুতর অভিযোগ হচ্ছে, জনসাধারণের সঙ্গে দূরত্ব।

এ অভিযোগ মোটেও অমূলক নয়। মানুষ বিশ্বাস করে, প্রশাসন সাধারণভাবে শাসকগোষ্ঠীর কর্তৃত্ব বজায় রাখার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশাসন যতটা দক্ষতার সঙ্গে শাসকের হুকুম তামিল করে, ততটা আন্তরিকতার সঙ্গে জনগণের সেবা করে না। তাত্ত্বিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালিত হয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনায়। সংসদ যে আইন প্রণয়ন করে, নির্বাহী কর্তৃপক্ষ যে নীতি নির্ধারণ করে, প্রশাসন সেগুলোই প্রয়োগ কিংবা বাস্তবায়ন করে। তবে তত্ত্ব এটাও বলে যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। বাস্তবে এটি না ঘটলে প্রশাসন ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক।
প্রশাসনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অদক্ষতার অভিযোগও রয়েছে।

দুই শ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, এই অভিযোগগুলো অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক, যা আপাতবিরোধী বা প্যারাডক্সিক্যাল। কারণ সাম্প্রতিক প্রশাসন স্বাধীন রাষ্ট্রকাঠামোর আওতায় কাজ করছে। তবে প্রশাসন সম্পর্কিত কিছু নেতিবাচক ধারণা, যেমন- দুর্নীতি মনোভাব, অহংকার, পদমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধার মোহ, অংশীদের সঙ্গে পরামর্শ ব্যতিরেকে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার মনোবৃত্তি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা- এ সবই ঔপনিবেশিক মানসিকতারই ধারাবাহিকতা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার এতকাল পরও প্রশাসন এসব অভিযোগের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি; বরং এগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন অভিযোগ। কাঠামোগতভাবে এবং নীতিগতভাবে বাংলাদেশের প্রশাসন যুক্তরাজ্যের সিভিল সার্ভিসের অনুরূপ।

যুক্তরাজ্যে সংসদীয় তথা মন্ত্রিপরিষদশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রচলিত থাকার প্রেক্ষাপটে সেখানে অরাজনৈতিক ক্যারিয়ার সিভিল সার্ভিস বিদ্যমান। প্রশাসনের দলনিরপেক্ষতা ও সিস্টেমের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে কাঠামোগতভাবে অরাজনৈতিক স্থায়ী সিভিল সার্ভিস চালু থাকলেও এর দলনিরপেক্ষতা বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রশাসন সম্পর্কে উল্লিখিত অভিযোগগুলো প্রধানত নাগরিক সমাজের কণ্ঠেই উচ্চারিত হয় এবং গণমাধ্যমে এর ব্যাপক প্রচার লক্ষ করা যায়। এ সম্পর্কে নৈর্ব্যক্তিক গবেষণার অপ্রতুলতা থাকলেও রাষ্ট্র, সরকার ও প্রশাসন সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত ধারণা বা পারসেপশনকে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। জনজীবনে (পাবলিক লাইফ) পারসেপশন বাস্তবতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ যখন ভোটাধিকার প্রয়োগ করে, তখন তারা সাধারণত তথ্য-উপাত্ত-গবেষণাকর্মের সাহায্য নেয় না, পারসেপশনের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেয়। পাবলিক পারসেপশন যদি তথ্যনির্ভর কিংবা নৈর্ব্যক্তিক না-ও হয়, তাহলে বুঝতে হবে জনসাধারণের সঙ্গে সরকার তথা প্রশাসনের কমিউনিকেশন গ্যাপ রয়েছে। বক্তৃতা বা বিবৃতি কিংবা পত্রমাত্রই কমিউনিকেশন নয়। সে ক্ষেত্রে প্রশাসনের যোগাযোগদক্ষতায় ঘাটতির বিষয়টি খতিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে।

বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য আচরণ বিধিমালায় রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের বিধানটি আরো স্পষ্ট। সেখানকার সিভিল সার্ভিস কোডে নিরপেক্ষতার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের অধীনে সমানভাবে দায়িত্ব পালনের কথা। যুক্তরাজ্যের ক্যাবিনেট ম্যানুয়াল ও মিনিস্টারিয়াল কোডে বলা হয়েছে, সিভিল সার্ভিসের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা সমুন্নত রাখবেন এবং সিভিল সার্ভেন্টদের এমন কিছু করতে বলবেন না, যাতে তাঁদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। এভাবে যুক্তরাজ্যে সিভিল সার্ভেন্টদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার দায়িত্ব মন্ত্রীদেরও দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি ও অদক্ষতার সমস্যা নিরসনের প্রকৃষ্ট উপায় হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা। পদ্ধতিগত সংস্কার, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পারফরম্যান্সকে পুরস্কার ও শাস্তির সঙ্গে যুক্তকরণের মাধ্যমে এটি সম্ভব। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে পারে। তবে প্রশাসনিক সংস্কার বিচ্ছিন্নভাবে প্রবর্তন ও বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে রাষ্ট্রকাঠামো তথা সাংবিধানিক সংস্কার, পুলিশ ও বিচারব্যবস্থার সংস্কার এবং নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার। আশা করা যায়, রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কার প্রশ্নে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাও যথাযথ গুরুত্ব পাবে।

আগামী দিনের প্রত্যাশিত প্রশাসন কর্তৃত্বপরায়ণ হবে না; হবে সেবামুখী। প্রশাসনের অন্যতম দায়িত্ব হবে উন্নয়ন, তবে সেটি জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন। শঙ্খ ঘোষের ভাষায়, ‘রাস্তাজুড়ে খড়্গ হাতে দাঁড়িয়ে আছে’ উন্নয়ন নয়। সমাজ পরিবর্তনশীল। যে কারণে জন-আকাঙ্ক্ষা, নাগরিকের প্রত্যাশাও পরিবর্তনশীল। আগামী দিনের নবতর চাহিদা পূরণে মানসিকভাবে প্রস্তুত ও পেশাগতভাবে সক্ষম হতে হবে।

বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বে প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ থেকে মোটাদাগে পরিবর্তনের পাঁচটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। প্রথমত, রাজনৈতিক কাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন হবে অধিকতর গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিকেন্দ্রীভূত। প্রশাসনকে সে অনুযায়ী পুনর্বিন্যস্ত ও প্রস্তুত করতে হবে। দ্বিতীয়ত, অংশীদারি বা সহযোগিতার কাঠামো। রাষ্ট্র পরিচালনায় রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রত্যকের ভূমিকা ক্রমে জোরদার হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের মতামত আরো বেশি প্রাধান্য পাবে। আগামী দিনের প্রশাসনকে রাজনৈতিক মতাদর্শ ও স্পর্শকাতরতাকে আরো যত্নের সঙ্গে আত্মস্থ করতে হবে এবং অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যথা-নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রশাসনিক কাজে মনোযোগের কেন্দ্র বা ফোকাস পরিবর্তিত হচ্ছে এবং হবে। 

ঔপনিবেশিক আমলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং রাজস্ব আদায় ছিল প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। পরবর্তীকালে এ দুটি কাজ বজায় থাকলেও গুরুত্ব বেড়ে যায় উন্নয়নের। আগামী দিনের প্রশাসনে অধিকতর গুরুত্ব পাবে অ্যানাবলার বা ফ্যাসিলিটেটরের ভূমিকা। সমাজের প্রতিটি গোষ্ঠী বা অংশ যাতে তাদের নিজস্ব সম্ভাবনা ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সে জন্য তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা করাই হবে প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। চতুর্থত, প্রযুক্তির কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা। প্রশাসন একদিকে নিজেদের কর্মদক্ষতা ও সেবার মান বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, অন্যদিকে সমাজের বিভিন্ন অংশ, বিশেষত অনগ্রসর ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যাতে তাদের জীবনমান উন্নয়নে প্রযুক্তির সাহায্য নিতে পারে সে জন্য তাদের প্রয়োজনীয় উৎসাহ ও সহায়তা দেবে। পঞ্চমত, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শুরুতেই যেটি বলা হয়েছে, শাসনের মনোবৃত্তি পরিত্যাগ করে সেবার মনোবৃত্তির লালন ও বিকাশ। ঔপনিবেশিক আমলে শাসনের কঠোর মনোবৃত্তির একটি কোমল খোলস ছিল, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় প্যাট্রিমোনিয়ালিজম শাসক, কিংবা প্রশাসক হচ্ছেন জনগণের মা-বাপ। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের মালিক হচ্ছে জনগণ এবং যাঁরা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন তাঁরা হচ্ছেন জনগণের সেবক।

আগামী দিনের প্রশাসনকে কাঙ্ক্ষিত ভূমিকায় দেখতে হলে সর্বাগ্রে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের কাছে দায়বদ্ধ করতে হবে। নির্বাহী ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের পাশাপাশি প্রশাসনের সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সোশ্যাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি নিশ্চিত করতে হবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গণতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোই যথেষ্ট নয়। আগামী দিনের প্রশাসনের কার্যকারিতা অনেকাংশে নির্ভর করবে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির যথাযথ বিকাশের ওপর। প্রশাসনের উচিত হবে গণতন্ত্র বিকাশের এই প্রক্রিয়াকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদসচিব।
 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ