শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা
অনলাইন ভার্সন
আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের উত্তরাধিকার। এই ব্যবস্থার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে; যেমন- প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে ও মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ, কর্মকালীন প্রশিক্ষণ, কিছু ব্যত্যয় ব্যতিরেকে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, প্রশাসন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান এবং একটি মজবুত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো। এসব কারণে আমাদের প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে প্রতিকূল অবস্থায়ও দায়িত্ব পালনে সক্ষমতা দেখিয়েছে। কিন্তু অন্যদিকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে অন্যতম গুরুতর অভিযোগ হচ্ছে, জনসাধারণের সঙ্গে দূরত্ব।

এ অভিযোগ মোটেও অমূলক নয়। মানুষ বিশ্বাস করে, প্রশাসন সাধারণভাবে শাসকগোষ্ঠীর কর্তৃত্ব বজায় রাখার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশাসন যতটা দক্ষতার সঙ্গে শাসকের হুকুম তামিল করে, ততটা আন্তরিকতার সঙ্গে জনগণের সেবা করে না। তাত্ত্বিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালিত হয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনায়। সংসদ যে আইন প্রণয়ন করে, নির্বাহী কর্তৃপক্ষ যে নীতি নির্ধারণ করে, প্রশাসন সেগুলোই প্রয়োগ কিংবা বাস্তবায়ন করে। তবে তত্ত্ব এটাও বলে যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। বাস্তবে এটি না ঘটলে প্রশাসন ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক।
প্রশাসনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অদক্ষতার অভিযোগও রয়েছে।

দুই শ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, এই অভিযোগগুলো অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক, যা আপাতবিরোধী বা প্যারাডক্সিক্যাল। কারণ সাম্প্রতিক প্রশাসন স্বাধীন রাষ্ট্রকাঠামোর আওতায় কাজ করছে। তবে প্রশাসন সম্পর্কিত কিছু নেতিবাচক ধারণা, যেমন- দুর্নীতি মনোভাব, অহংকার, পদমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধার মোহ, অংশীদের সঙ্গে পরামর্শ ব্যতিরেকে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার মনোবৃত্তি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা- এ সবই ঔপনিবেশিক মানসিকতারই ধারাবাহিকতা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার এতকাল পরও প্রশাসন এসব অভিযোগের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি; বরং এগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন অভিযোগ। কাঠামোগতভাবে এবং নীতিগতভাবে বাংলাদেশের প্রশাসন যুক্তরাজ্যের সিভিল সার্ভিসের অনুরূপ।

যুক্তরাজ্যে সংসদীয় তথা মন্ত্রিপরিষদশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রচলিত থাকার প্রেক্ষাপটে সেখানে অরাজনৈতিক ক্যারিয়ার সিভিল সার্ভিস বিদ্যমান। প্রশাসনের দলনিরপেক্ষতা ও সিস্টেমের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে কাঠামোগতভাবে অরাজনৈতিক স্থায়ী সিভিল সার্ভিস চালু থাকলেও এর দলনিরপেক্ষতা বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রশাসন সম্পর্কে উল্লিখিত অভিযোগগুলো প্রধানত নাগরিক সমাজের কণ্ঠেই উচ্চারিত হয় এবং গণমাধ্যমে এর ব্যাপক প্রচার লক্ষ করা যায়। এ সম্পর্কে নৈর্ব্যক্তিক গবেষণার অপ্রতুলতা থাকলেও রাষ্ট্র, সরকার ও প্রশাসন সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত ধারণা বা পারসেপশনকে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। জনজীবনে (পাবলিক লাইফ) পারসেপশন বাস্তবতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ যখন ভোটাধিকার প্রয়োগ করে, তখন তারা সাধারণত তথ্য-উপাত্ত-গবেষণাকর্মের সাহায্য নেয় না, পারসেপশনের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেয়। পাবলিক পারসেপশন যদি তথ্যনির্ভর কিংবা নৈর্ব্যক্তিক না-ও হয়, তাহলে বুঝতে হবে জনসাধারণের সঙ্গে সরকার তথা প্রশাসনের কমিউনিকেশন গ্যাপ রয়েছে। বক্তৃতা বা বিবৃতি কিংবা পত্রমাত্রই কমিউনিকেশন নয়। সে ক্ষেত্রে প্রশাসনের যোগাযোগদক্ষতায় ঘাটতির বিষয়টি খতিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে।

বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য আচরণ বিধিমালায় রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের বিধানটি আরো স্পষ্ট। সেখানকার সিভিল সার্ভিস কোডে নিরপেক্ষতার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের অধীনে সমানভাবে দায়িত্ব পালনের কথা। যুক্তরাজ্যের ক্যাবিনেট ম্যানুয়াল ও মিনিস্টারিয়াল কোডে বলা হয়েছে, সিভিল সার্ভিসের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা সমুন্নত রাখবেন এবং সিভিল সার্ভেন্টদের এমন কিছু করতে বলবেন না, যাতে তাঁদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। এভাবে যুক্তরাজ্যে সিভিল সার্ভেন্টদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার দায়িত্ব মন্ত্রীদেরও দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি ও অদক্ষতার সমস্যা নিরসনের প্রকৃষ্ট উপায় হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা। পদ্ধতিগত সংস্কার, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পারফরম্যান্সকে পুরস্কার ও শাস্তির সঙ্গে যুক্তকরণের মাধ্যমে এটি সম্ভব। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে পারে। তবে প্রশাসনিক সংস্কার বিচ্ছিন্নভাবে প্রবর্তন ও বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে রাষ্ট্রকাঠামো তথা সাংবিধানিক সংস্কার, পুলিশ ও বিচারব্যবস্থার সংস্কার এবং নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার। আশা করা যায়, রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কার প্রশ্নে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাও যথাযথ গুরুত্ব পাবে।

আগামী দিনের প্রত্যাশিত প্রশাসন কর্তৃত্বপরায়ণ হবে না; হবে সেবামুখী। প্রশাসনের অন্যতম দায়িত্ব হবে উন্নয়ন, তবে সেটি জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন। শঙ্খ ঘোষের ভাষায়, ‘রাস্তাজুড়ে খড়্গ হাতে দাঁড়িয়ে আছে’ উন্নয়ন নয়। সমাজ পরিবর্তনশীল। যে কারণে জন-আকাঙ্ক্ষা, নাগরিকের প্রত্যাশাও পরিবর্তনশীল। আগামী দিনের নবতর চাহিদা পূরণে মানসিকভাবে প্রস্তুত ও পেশাগতভাবে সক্ষম হতে হবে।

বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বে প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ থেকে মোটাদাগে পরিবর্তনের পাঁচটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। প্রথমত, রাজনৈতিক কাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন হবে অধিকতর গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিকেন্দ্রীভূত। প্রশাসনকে সে অনুযায়ী পুনর্বিন্যস্ত ও প্রস্তুত করতে হবে। দ্বিতীয়ত, অংশীদারি বা সহযোগিতার কাঠামো। রাষ্ট্র পরিচালনায় রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রত্যকের ভূমিকা ক্রমে জোরদার হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের মতামত আরো বেশি প্রাধান্য পাবে। আগামী দিনের প্রশাসনকে রাজনৈতিক মতাদর্শ ও স্পর্শকাতরতাকে আরো যত্নের সঙ্গে আত্মস্থ করতে হবে এবং অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যথা-নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রশাসনিক কাজে মনোযোগের কেন্দ্র বা ফোকাস পরিবর্তিত হচ্ছে এবং হবে। 

ঔপনিবেশিক আমলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং রাজস্ব আদায় ছিল প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। পরবর্তীকালে এ দুটি কাজ বজায় থাকলেও গুরুত্ব বেড়ে যায় উন্নয়নের। আগামী দিনের প্রশাসনে অধিকতর গুরুত্ব পাবে অ্যানাবলার বা ফ্যাসিলিটেটরের ভূমিকা। সমাজের প্রতিটি গোষ্ঠী বা অংশ যাতে তাদের নিজস্ব সম্ভাবনা ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সে জন্য তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা করাই হবে প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। চতুর্থত, প্রযুক্তির কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা। প্রশাসন একদিকে নিজেদের কর্মদক্ষতা ও সেবার মান বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, অন্যদিকে সমাজের বিভিন্ন অংশ, বিশেষত অনগ্রসর ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যাতে তাদের জীবনমান উন্নয়নে প্রযুক্তির সাহায্য নিতে পারে সে জন্য তাদের প্রয়োজনীয় উৎসাহ ও সহায়তা দেবে। পঞ্চমত, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শুরুতেই যেটি বলা হয়েছে, শাসনের মনোবৃত্তি পরিত্যাগ করে সেবার মনোবৃত্তির লালন ও বিকাশ। ঔপনিবেশিক আমলে শাসনের কঠোর মনোবৃত্তির একটি কোমল খোলস ছিল, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় প্যাট্রিমোনিয়ালিজম শাসক, কিংবা প্রশাসক হচ্ছেন জনগণের মা-বাপ। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের মালিক হচ্ছে জনগণ এবং যাঁরা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন তাঁরা হচ্ছেন জনগণের সেবক।

আগামী দিনের প্রশাসনকে কাঙ্ক্ষিত ভূমিকায় দেখতে হলে সর্বাগ্রে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের কাছে দায়বদ্ধ করতে হবে। নির্বাহী ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের পাশাপাশি প্রশাসনের সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সোশ্যাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি নিশ্চিত করতে হবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গণতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোই যথেষ্ট নয়। আগামী দিনের প্রশাসনের কার্যকারিতা অনেকাংশে নির্ভর করবে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির যথাযথ বিকাশের ওপর। প্রশাসনের উচিত হবে গণতন্ত্র বিকাশের এই প্রক্রিয়াকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদসচিব।
 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা