শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা
অনলাইন ভার্সন
আগামী দিনের প্রশাসন : আজকের ভাবনা

বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের উত্তরাধিকার। এই ব্যবস্থার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে; যেমন- প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে ও মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ, কর্মকালীন প্রশিক্ষণ, কিছু ব্যত্যয় ব্যতিরেকে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, প্রশাসন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান এবং একটি মজবুত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো। এসব কারণে আমাদের প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে প্রতিকূল অবস্থায়ও দায়িত্ব পালনে সক্ষমতা দেখিয়েছে। কিন্তু অন্যদিকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে অন্যতম গুরুতর অভিযোগ হচ্ছে, জনসাধারণের সঙ্গে দূরত্ব।

এ অভিযোগ মোটেও অমূলক নয়। মানুষ বিশ্বাস করে, প্রশাসন সাধারণভাবে শাসকগোষ্ঠীর কর্তৃত্ব বজায় রাখার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশাসন যতটা দক্ষতার সঙ্গে শাসকের হুকুম তামিল করে, ততটা আন্তরিকতার সঙ্গে জনগণের সেবা করে না। তাত্ত্বিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালিত হয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনায়। সংসদ যে আইন প্রণয়ন করে, নির্বাহী কর্তৃপক্ষ যে নীতি নির্ধারণ করে, প্রশাসন সেগুলোই প্রয়োগ কিংবা বাস্তবায়ন করে। তবে তত্ত্ব এটাও বলে যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। বাস্তবে এটি না ঘটলে প্রশাসন ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক।
প্রশাসনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অদক্ষতার অভিযোগও রয়েছে।

দুই শ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, এই অভিযোগগুলো অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক, যা আপাতবিরোধী বা প্যারাডক্সিক্যাল। কারণ সাম্প্রতিক প্রশাসন স্বাধীন রাষ্ট্রকাঠামোর আওতায় কাজ করছে। তবে প্রশাসন সম্পর্কিত কিছু নেতিবাচক ধারণা, যেমন- দুর্নীতি মনোভাব, অহংকার, পদমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধার মোহ, অংশীদের সঙ্গে পরামর্শ ব্যতিরেকে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার মনোবৃত্তি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা- এ সবই ঔপনিবেশিক মানসিকতারই ধারাবাহিকতা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার এতকাল পরও প্রশাসন এসব অভিযোগের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি; বরং এগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন অভিযোগ। কাঠামোগতভাবে এবং নীতিগতভাবে বাংলাদেশের প্রশাসন যুক্তরাজ্যের সিভিল সার্ভিসের অনুরূপ।

যুক্তরাজ্যে সংসদীয় তথা মন্ত্রিপরিষদশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রচলিত থাকার প্রেক্ষাপটে সেখানে অরাজনৈতিক ক্যারিয়ার সিভিল সার্ভিস বিদ্যমান। প্রশাসনের দলনিরপেক্ষতা ও সিস্টেমের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে কাঠামোগতভাবে অরাজনৈতিক স্থায়ী সিভিল সার্ভিস চালু থাকলেও এর দলনিরপেক্ষতা বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রশাসন সম্পর্কে উল্লিখিত অভিযোগগুলো প্রধানত নাগরিক সমাজের কণ্ঠেই উচ্চারিত হয় এবং গণমাধ্যমে এর ব্যাপক প্রচার লক্ষ করা যায়। এ সম্পর্কে নৈর্ব্যক্তিক গবেষণার অপ্রতুলতা থাকলেও রাষ্ট্র, সরকার ও প্রশাসন সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত ধারণা বা পারসেপশনকে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। জনজীবনে (পাবলিক লাইফ) পারসেপশন বাস্তবতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ যখন ভোটাধিকার প্রয়োগ করে, তখন তারা সাধারণত তথ্য-উপাত্ত-গবেষণাকর্মের সাহায্য নেয় না, পারসেপশনের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেয়। পাবলিক পারসেপশন যদি তথ্যনির্ভর কিংবা নৈর্ব্যক্তিক না-ও হয়, তাহলে বুঝতে হবে জনসাধারণের সঙ্গে সরকার তথা প্রশাসনের কমিউনিকেশন গ্যাপ রয়েছে। বক্তৃতা বা বিবৃতি কিংবা পত্রমাত্রই কমিউনিকেশন নয়। সে ক্ষেত্রে প্রশাসনের যোগাযোগদক্ষতায় ঘাটতির বিষয়টি খতিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে।

বাংলাদেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য আচরণ বিধিমালায় রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের বিধানটি আরো স্পষ্ট। সেখানকার সিভিল সার্ভিস কোডে নিরপেক্ষতার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের অধীনে সমানভাবে দায়িত্ব পালনের কথা। যুক্তরাজ্যের ক্যাবিনেট ম্যানুয়াল ও মিনিস্টারিয়াল কোডে বলা হয়েছে, সিভিল সার্ভিসের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা সমুন্নত রাখবেন এবং সিভিল সার্ভেন্টদের এমন কিছু করতে বলবেন না, যাতে তাঁদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। এভাবে যুক্তরাজ্যে সিভিল সার্ভেন্টদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার দায়িত্ব মন্ত্রীদেরও দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি ও অদক্ষতার সমস্যা নিরসনের প্রকৃষ্ট উপায় হচ্ছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা। পদ্ধতিগত সংস্কার, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পারফরম্যান্সকে পুরস্কার ও শাস্তির সঙ্গে যুক্তকরণের মাধ্যমে এটি সম্ভব। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে পারে। তবে প্রশাসনিক সংস্কার বিচ্ছিন্নভাবে প্রবর্তন ও বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে রাষ্ট্রকাঠামো তথা সাংবিধানিক সংস্কার, পুলিশ ও বিচারব্যবস্থার সংস্কার এবং নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার। আশা করা যায়, রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কার প্রশ্নে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাও যথাযথ গুরুত্ব পাবে।

আগামী দিনের প্রত্যাশিত প্রশাসন কর্তৃত্বপরায়ণ হবে না; হবে সেবামুখী। প্রশাসনের অন্যতম দায়িত্ব হবে উন্নয়ন, তবে সেটি জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন। শঙ্খ ঘোষের ভাষায়, ‘রাস্তাজুড়ে খড়্গ হাতে দাঁড়িয়ে আছে’ উন্নয়ন নয়। সমাজ পরিবর্তনশীল। যে কারণে জন-আকাঙ্ক্ষা, নাগরিকের প্রত্যাশাও পরিবর্তনশীল। আগামী দিনের নবতর চাহিদা পূরণে মানসিকভাবে প্রস্তুত ও পেশাগতভাবে সক্ষম হতে হবে।

বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বে প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ থেকে মোটাদাগে পরিবর্তনের পাঁচটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। প্রথমত, রাজনৈতিক কাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন হবে অধিকতর গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিকেন্দ্রীভূত। প্রশাসনকে সে অনুযায়ী পুনর্বিন্যস্ত ও প্রস্তুত করতে হবে। দ্বিতীয়ত, অংশীদারি বা সহযোগিতার কাঠামো। রাষ্ট্র পরিচালনায় রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রত্যকের ভূমিকা ক্রমে জোরদার হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের মতামত আরো বেশি প্রাধান্য পাবে। আগামী দিনের প্রশাসনকে রাজনৈতিক মতাদর্শ ও স্পর্শকাতরতাকে আরো যত্নের সঙ্গে আত্মস্থ করতে হবে এবং অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যথা-নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রশাসনিক কাজে মনোযোগের কেন্দ্র বা ফোকাস পরিবর্তিত হচ্ছে এবং হবে। 

ঔপনিবেশিক আমলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং রাজস্ব আদায় ছিল প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। পরবর্তীকালে এ দুটি কাজ বজায় থাকলেও গুরুত্ব বেড়ে যায় উন্নয়নের। আগামী দিনের প্রশাসনে অধিকতর গুরুত্ব পাবে অ্যানাবলার বা ফ্যাসিলিটেটরের ভূমিকা। সমাজের প্রতিটি গোষ্ঠী বা অংশ যাতে তাদের নিজস্ব সম্ভাবনা ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সে জন্য তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা করাই হবে প্রশাসনের মূল দায়িত্ব। চতুর্থত, প্রযুক্তির কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা। প্রশাসন একদিকে নিজেদের কর্মদক্ষতা ও সেবার মান বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, অন্যদিকে সমাজের বিভিন্ন অংশ, বিশেষত অনগ্রসর ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যাতে তাদের জীবনমান উন্নয়নে প্রযুক্তির সাহায্য নিতে পারে সে জন্য তাদের প্রয়োজনীয় উৎসাহ ও সহায়তা দেবে। পঞ্চমত, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শুরুতেই যেটি বলা হয়েছে, শাসনের মনোবৃত্তি পরিত্যাগ করে সেবার মনোবৃত্তির লালন ও বিকাশ। ঔপনিবেশিক আমলে শাসনের কঠোর মনোবৃত্তির একটি কোমল খোলস ছিল, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় প্যাট্রিমোনিয়ালিজম শাসক, কিংবা প্রশাসক হচ্ছেন জনগণের মা-বাপ। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের মালিক হচ্ছে জনগণ এবং যাঁরা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন তাঁরা হচ্ছেন জনগণের সেবক।

আগামী দিনের প্রশাসনকে কাঙ্ক্ষিত ভূমিকায় দেখতে হলে সর্বাগ্রে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের কাছে দায়বদ্ধ করতে হবে। নির্বাহী ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের পাশাপাশি প্রশাসনের সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সোশ্যাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি নিশ্চিত করতে হবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গণতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোই যথেষ্ট নয়। আগামী দিনের প্রশাসনের কার্যকারিতা অনেকাংশে নির্ভর করবে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির যথাযথ বিকাশের ওপর। প্রশাসনের উচিত হবে গণতন্ত্র বিকাশের এই প্রক্রিয়াকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদসচিব।
 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
কেউ থাকে যুদ্ধে, কেউ চলে ভিক্ষায়
কেউ থাকে যুদ্ধে, কেউ চলে ভিক্ষায়
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ভুট্টো, সদস্যসচিব সজীব
সাতক্ষীরা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ভুট্টো, সদস্যসচিব সজীব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৮ নারী ক্রিকেটারদের সিলেকশন ক্যাম্প শেষ হচ্ছে আজ
অনূর্ধ্ব-১৮ নারী ক্রিকেটারদের সিলেকশন ক্যাম্প শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে ডাম্পারচালক নিহত
চকরিয়ায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে ডাম্পারচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপিদের সেই ২৪ গাড়ির নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের সেই ২৪ গাড়ির নিলামে সাড়া নেই

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপিএলে রেকর্ড ১২ কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে : ফারুক
বিপিএলে রেকর্ড ১২ কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে ছিটকে পড়ে বাসের সুপারভাইজার নিহত
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে ছিটকে পড়ে বাসের সুপারভাইজার নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগরিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা প্রদানে জেলা প্রশাসকদের কাজ করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
নাগরিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা প্রদানে জেলা প্রশাসকদের কাজ করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩
লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে নতুন ছাত্রসংগঠন
জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে নতুন ছাত্রসংগঠন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ বলে কোনো দল নেই’
‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ বলে কোনো দল নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪০ জেলায় হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি
৪০ জেলায় হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদকে আর কখনো বাংলার মাটিতে পুনর্বাসিত হতে দেয়া যাবে না : মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদকে আর কখনো বাংলার মাটিতে পুনর্বাসিত হতে দেয়া যাবে না : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আন্দোলনের সময়কার ডকুমেন্টারিগুলো ইন্ডিয়ান মিডিয়ার জন্য চপেটাঘাত’
‘আন্দোলনের সময়কার ডকুমেন্টারিগুলো ইন্ডিয়ান মিডিয়ার জন্য চপেটাঘাত’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গায়ক পরিচয়ে আসছেন অক্ষয়
গায়ক পরিচয়ে আসছেন অক্ষয়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে সংবর্ধনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলি করে হত্যাচেষ্টা; লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপিসহ আসামি ২৭৭
গুলি করে হত্যাচেষ্টা; লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপিসহ আসামি ২৭৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে
রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ববি উপাচার্যকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষকদের একাংশ
ববি উপাচার্যকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষকদের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের আহ্বান
কাতারে বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আটক ২
জাবির ভর্তি পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণে জর্জরিত ৬ কোটি আমেরিকান
ঋণে জর্জরিত ৬ কোটি আমেরিকান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া যাবে না: ডোনার
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া যাবে না: ডোনার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মী নিহত
গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: সেলিমা রহমান
জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল
মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী
মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার
তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রস্তুতি ম্যাচে ৭০ বল আগেই অলআউট বাংলাদেশ
প্রস্তুতি ম্যাচে ৭০ বল আগেই অলআউট বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট
মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানি
হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী
ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ
রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের যে আচরণে দিশাহারা ন্যাটো
ট্রাম্প প্রশাসনের যে আচরণে দিশাহারা ন্যাটো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার
যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসিদের উদ্দেশে যা বললেন প্রধান বিচারপতি
ডিসিদের উদ্দেশে যা বললেন প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা
শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে মারা যেতে পারে লাখ লাখ এইডস রোগী!
ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে মারা যেতে পারে লাখ লাখ এইডস রোগী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল
প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে
রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় এবার ‘নরকের দরজা খুলে দেয়ার’ হুমকি নেতানিয়াহুর
গাজায় এবার ‘নরকের দরজা খুলে দেয়ার’ হুমকি নেতানিয়াহুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘোষণা দিলেন খামেনি
যে ঘোষণা দিলেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বর্ণনা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ভারতীয়রা
যে বর্ণনা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ভারতীয়রা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামুদ্রিক জলসীমায় ৫৮ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ
সামুদ্রিক জলসীমায় ৫৮ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসির ব্যবহার নিয়ে যা বললেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
এসির ব্যবহার নিয়ে যা বললেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিনের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব?
জিনের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব?

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেব না : ফারুক
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেব না : ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার কোটি লুটের আয়োজন!
হাজার কোটি লুটের আয়োজন!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সেন্সরযুক্ত ক্যামেরা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সেন্সরযুক্ত ক্যামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধুত্ব চাইলে পানি দিন, সীমান্তে হত্যা বন্ধ করুন
বন্ধুত্ব চাইলে পানি দিন, সীমান্তে হত্যা বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাপির বোঝায় চরম শঙ্কা
খেলাপির বোঝায় চরম শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা করের আওতায় আসছেন
গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা করের আওতায় আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নির্ধারণে আসছে আইন
সীমানা নির্ধারণে আসছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলাভিত্তিক টাস্কফোর্স
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলাভিত্তিক টাস্কফোর্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরনই বদলেছে, নির্যাতন থামেনি
ধরনই বদলেছে, নির্যাতন থামেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না
আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে চূড়ান্তভাবে দাফন করেছেন
শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে চূড়ান্তভাবে দাফন করেছেন

নগর জীবন

নির্বাচন যত দেরি হবে সমস্যা তত বাড়বে
নির্বাচন যত দেরি হবে সমস্যা তত বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস-মোদি কথা হবে বিমসটেক সম্মেলনে
ইউনূস-মোদি কথা হবে বিমসটেক সম্মেলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বাংলা শেখাতে গিয়ে যেন পাই বিশ্বদর্শন
বিদেশিদের বাংলা শেখাতে গিয়ে যেন পাই বিশ্বদর্শন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী আজ বিক্ষোভ সমাবেশ জামায়াতের
দেশব্যাপী আজ বিক্ষোভ সমাবেশ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

তীব্র যানজট
তীব্র যানজট

প্রথম পৃষ্ঠা

টালবাহানা করে দেশ বেশি দিন অগণতান্ত্রিক রাখবেন না
টালবাহানা করে দেশ বেশি দিন অগণতান্ত্রিক রাখবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়ারম্যানকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চেয়ারম্যানকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালাচ্ছেন চার সন্তানের জননী
ট্রেন চালাচ্ছেন চার সন্তানের জননী

নগর জীবন

ভাঙা সড়কে নাজেহাল
ভাঙা সড়কে নাজেহাল

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ফেব্রুয়ারি আসবে নতুন ‘আইফোন’!
১৯ ফেব্রুয়ারি আসবে নতুন ‘আইফোন’!

টেকনোলজি

ক্রেডিট নিয়ে রাজনীতি শহীদ-গাজীদের অসম্মান করার শামিল
ক্রেডিট নিয়ে রাজনীতি শহীদ-গাজীদের অসম্মান করার শামিল

নগর জীবন

নির্বাচনে বিলম্ব বরদাশত করা হবে না
নির্বাচনে বিলম্ব বরদাশত করা হবে না

নগর জীবন

প্রস্তুতি ঢাকা-সৌদি আরবে
প্রস্তুতি ঢাকা-সৌদি আরবে

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের যুবারা ল্যাটিন আমেরিকার সেরা
ব্রাজিলের যুবারা ল্যাটিন আমেরিকার সেরা

মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগসন্ধানীরা যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটাতে না পারে
সুযোগসন্ধানীরা যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটাতে না পারে

নগর জীবন

নেইমারের বিপক্ষে খেললেন রবসন
নেইমারের বিপক্ষে খেললেন রবসন

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে রোহিঙ্গা ‘মাদকসম্রাজ্ঞী’ গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে রোহিঙ্গা ‘মাদকসম্রাজ্ঞী’ গ্রেপ্তার

নগর জীবন