শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৬, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

দেশের অর্থনীতি এখন লেজেগোবরে। গত সাড়ে তিন দশকে কখনো এমন সংকটে পড়েনি দেশ। সরকারের সৎ ও সজ্জন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সরল স্বীকারোক্তি- তিন বছর আগে দেউলিয়া হয়ে পড়া শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থা নাকি এতটা খারাপ ছিল না। সবারই জানা, করোনাকালে ২০২১ সালে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ভেঙে পড়ে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিপজ্জনক অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়। সে সময় তারা বাংলাদেশের কাছেও ঋণ চাইতে বাধ্য হয়। কলম্বো সরকারের আহ্বানে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া হয় ২০ কোটি ডলার ঋণ। বর্তমানে বাংলাদেশের মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে প্রথমবারের মতো ঋণদাতা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। শ্রীলঙ্কা সরকার দুই বছরের মধ্যে সে ঋণ শোধ করে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে খাদের কিনারের দিকে।

অর্থনীতি সমিতির এক বড় নেতা, যিনি অর্থনীতির একজন স্বনামধন্য গবেষক ও লেখক, সম্প্রতি তিনি দেশের অর্থনীতির চরম সংকটের চিত্র তুলে ধরে হতাশা প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, দেশের ব্যবসাবাণিজ্য খাদের কিনারে। শিল্প বিনিয়োগ বহু দিন ধরে বন্ধ প্রায়। ব্যবসায়ীদের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের দুঃশাসন থেকে মুক্তি চেয়েছিল সারা দেশের মানুষ। ব্যবসায়ীরা ভেবেছিলেন, স্বৈরাচারের পতনে ব্যবসাবাণিজ্যের পরিবেশ সৃষ্টি হবে। কিন্তু তার বিপরীত চিত্র এখন দেশজুড়ে। আগে ছিল ভোটচুরির সরকার। বর্তমান সরকার নির্বাচিত নয়, তবে এ সরকার এসেছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সুফল নিশ্চিত করতে যেখানে সারা দেশে কর্ম উদ্যোগ সৃষ্টির আশা করা হচ্ছিল, তার বদলে চলছে ব্যবসাবাণিজ্য স্তব্ধ করার অশুভ কর্মকাণ্ড ।

পতিত স্বৈরাচারের আমলে দেশজুড়ে চাঁদাবাজি ও ঘুষকাণ্ড  ছিল ওপেন সিক্রেট। এখন আরও বেশি চাঁদাবাজি চলছে। চলছে ঘুষকান্ড। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, তা ভাবতেও কষ্ট হয়। মাত্র পাঁচ মাসে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। রাজস্ব আয় দিয়েই সরকার চলে। সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন দেওয়া হয়। উন্নয়নকাজও চলে সে অর্থ দিয়ে। দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটলে আকাশছোঁয়া রাজস্ব ঘাটতির প্রশ্ন উঠত না। দেশের অর্থনীতির জন্য অভিশাপ হয়ে দেখা দিত না। অবস্থা এতই নাজুক যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড  দূরে থাক, এখন সরকার চালাতেই হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নিতে হবে।

সরকার ব্যাংক থেকে ঢালাওভাবে ঋণ নেওয়ায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে। যেসব শিল্পপতি ঋণখেলাপি হওয়াকে ঘৃণার চোখে দেখতেন তাঁরাও এখন পরিস্থিতির শিকার। বিশাল দেনার মধ্যে আকণ্ঠ ডুবে থেকে অনেকে আপসে নিজেদের শিল্পকারখানা ছেড়ে দিয়ে বাঁচতে চাচ্ছেন। শিল্পকারখানা পরিচালনার জন্য প্রয়োজন নিরাপত্তার পরিবেশ। তা এখন অনুপস্থিত। কলকারখানা চালাতে প্রয়োজন গ্যাস ও বিদ্যুৎ, যার অভাব প্রকট। সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তাদানের চেষ্টা চলছে, এ কথা ঠিক। তবে তা খুবই ধীরগতিতে। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই শিল্পকারখানা ও কৃষি-প্রাণিসম্পদ খামারশিল্প প্রয়োজনীয় সুবিধাদি থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছিল। স্বৈরাচারী সরকারের মন্ত্রী ও নেতাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল- বিদেশ থেকে ঋণ এনে মেগা প্রকল্প করা। সেগুলো থেকে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে পকেট ভারী করা।

অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় শিল্প খাতের সমস্যার সমাধানের বদলে ‘কানে দিয়েছি তুলো পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতি গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি একজন পরিশ্রমী ও দক্ষ শিল্পোদ্যোক্তা তাঁর চারটি কারখানা একসঙ্গে বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁর টেক্সটাইল শিল্পের চার কারখানায় ৫ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী এক দিনে বেকার। এর পাশাপাশি রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের প্রায় ১০০ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, গত কয়েক মাসে। জানা গেছে, চারটি সুপ্রতিষ্ঠিত কারখানা বন্ধ হওয়ার মূল কারণ তাদের প্রোডাক্টগুলোর ক্রেতা গার্মেন্ট-কারখানাগুলোর বেশির ভাগ বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় ব্যাংকঋণের অভাব এবং কাঁচামালসংকট। এ ছাড়া আরও অনেক শিল্পকারখানার মালিক একই ধরনের সংকটে পড়ে উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। 
অনেক ফ্যাক্টরিই প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহ, বিদ্যুৎ না পাওয়াসহ অন্য সব লজিস্টিক সাপোর্ট সংকটে পড়েছে। এগুলোর সমাধানের প্রথম দায়িত্ব শিল্প মন্ত্রণালয়ের। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা শিল্পমালিকদের সঙ্গে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে বৈঠকে বসারও প্রয়োজন বোধ করেননি। এমনকি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা নিজে একজন বড় মাপের শিল্পোদ্যোক্তা হওয়া সত্ত্বেও পারিপার্শ্বিক বাস্তবতায় দেশের শিল্পকারখানার দুরবস্থার অবসানে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। ব্যবসাবাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়ায় সরকারের সাফল্য প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। ফলে দেশে বেকার জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর স্টাডি অনুসারে সাম্প্রতিককালে কর্মসংস্থানহীন মানুষের সংখ্যা ২৬ লাখ ৬০ হাজার বলে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে। অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের মতে, দেশে কর্মপোযোগী পুরোপুরি বেকার মানুষের সংখ্যা এক কোটি বা তার কাছাকাছি। আর ছদ্মবেকার (অপর্যাপ্ত উপার্জনের বিকল্প কর্মসংস্থান) সংখ্যাও প্রায় আরও এক কোটি হবে  আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশ থেকে বিতাড়িত শেখ হাসিনার সরকার সাড়ে পনেরো বছরে অবকাঠামো উন্নয়নের নামে চীন, রাশিয়া ও জাপান বা অন্য দেশ থেকে মেগা প্রকল্পে বিশাল ঋণের অর্থ এনে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে লাখ লাখ কোটি টাকা লুণ্ঠনে ব্যস্ত ছিল।

বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে বিদেশি নাগরিকদের কর্মসংস্থান হয়েছে; কিন্তু বাংলাদেশি বেকারদের কর্মসংস্থান হয়েছে খুবই কম সংখ্যায়। আর যেসব শিল্পকারখানা বা কৃষি ও প্রাণিসম্পদ খামার প্রতিষ্ঠার দ্বারা ব্যাপক জনশক্তির কর্মসংস্থান সম্ভব সেগুলোতে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহী করার উদ্যোগই নেয়নি তারা। সস্তা প্রচারের লক্ষ্যে বেশ কিছু রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ও বিশেষ শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠা বা অবকাঠামো তৈরির ঢাকঢোল পেটানো হলেও লক্ষ্যমাত্রার ভগ্নাংশ সাফল্যও আসেনি। মূল কারণ, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। আমলাদের ওপর নির্ভরশীলতায় কাক্সিক্ষত সাফল্য আসেনি। গ্যাস, বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও ক্যাপিটাল মেশিনারি আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোনো উন্নতি নেই।

বেকারদের আশু কর্মসংস্থানের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে অবিলম্বে দেশের শিল্প বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং এ ক্ষেত্রের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে অন্তত ১০ জন অর্থনীতিবিদ ও শিল্প বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ এবং ১১ জন শিল্পোদ্যোক্তাকে নিয়ে ২১ সদস্যের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করা যেতে পারে। কমিশন সদস্যরা দেশের শিল্পাঞ্চলগুলো ঘুরে সরেজমিন পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রিপোর্ট প্রদান ও প্রতিকারের সুপারিশগুলো পেশ করবেন। তবে সেই রিপোর্টের অপেক্ষা না করেই ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের তিন-চারজন উপদেষ্টাকে সরাসরি সংকটগ্রস্ত শিল্পকারখানাগুলোর মালিক/মালিকগোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা করে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে।

শিল্প, বাণিজ্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সরাসরি মনোযোগ না পেলে শিল্পমালিকরা হতাশার মধ্যে ডুবে যাবেন। ইতোমধ্যে আনোয়ারুল আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন শিল্প উদ্যোক্তার একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরকে শিল্পকারখানার সমস্যাগুলোর বিষয়ে বক্তব্য জানিয়ে এসেছেন। তাঁরা সরকারকে ‘শিল্প বাঁচানোর উদ্যোগ দ্বারা উপযুক্ত ব্যবস্থা করা অথবা তাঁদের প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়দেনা থেকে মুক্তির জন্য সেফ এক্সিট’ দাবি করেছেন। সমস্যাগুলো জানেন দেশের অর্থনীতি ও শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং সরকারের নেতারা। শিল্প খাতের সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যাংকঋণের সুদ ক্রমান্বয়ে বাড়ানো, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ সব লজিস্টিক সাপোর্ট ব্যবস্থাপনায় সরকারের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে চলা, ব্যাপক চাঁদাবাজি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব শ্রেণির আমলা ও কর্মচারীদের ‘ঘুষ-বাণিজ্য’ কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পরও না বদলানো, শিল্পের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং কাঁচামাল আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবস্থাপনায় চরম ব্যর্থতা আর নতুন দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ বাস্তবায়নে অসাফল্য। ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনার ভুল পথ থেকেও সরে আসতে হবে। ব্যবসায়ীদের বড় পরিচয় তাঁরা দেশের উন্নয়নের কান্ডারি। তাঁরা কর্মসংস্থানের পথ রচনা করেন। কর্তৃত্ববাদী শাসনে তাঁরা বঞ্চনার শিকার হয়েছেন প্রত্যক্ষভাবে। ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের মাধ্যমে সরকার ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করলে দেশ এগিয়ে যাবে। স্বস্তি আসবে জনমনে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

২৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা