শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৬, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

দেশের অর্থনীতি এখন লেজেগোবরে। গত সাড়ে তিন দশকে কখনো এমন সংকটে পড়েনি দেশ। সরকারের সৎ ও সজ্জন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সরল স্বীকারোক্তি- তিন বছর আগে দেউলিয়া হয়ে পড়া শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থা নাকি এতটা খারাপ ছিল না। সবারই জানা, করোনাকালে ২০২১ সালে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ভেঙে পড়ে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিপজ্জনক অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়। সে সময় তারা বাংলাদেশের কাছেও ঋণ চাইতে বাধ্য হয়। কলম্বো সরকারের আহ্বানে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া হয় ২০ কোটি ডলার ঋণ। বর্তমানে বাংলাদেশের মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে প্রথমবারের মতো ঋণদাতা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। শ্রীলঙ্কা সরকার দুই বছরের মধ্যে সে ঋণ শোধ করে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে খাদের কিনারের দিকে।

অর্থনীতি সমিতির এক বড় নেতা, যিনি অর্থনীতির একজন স্বনামধন্য গবেষক ও লেখক, সম্প্রতি তিনি দেশের অর্থনীতির চরম সংকটের চিত্র তুলে ধরে হতাশা প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, দেশের ব্যবসাবাণিজ্য খাদের কিনারে। শিল্প বিনিয়োগ বহু দিন ধরে বন্ধ প্রায়। ব্যবসায়ীদের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের দুঃশাসন থেকে মুক্তি চেয়েছিল সারা দেশের মানুষ। ব্যবসায়ীরা ভেবেছিলেন, স্বৈরাচারের পতনে ব্যবসাবাণিজ্যের পরিবেশ সৃষ্টি হবে। কিন্তু তার বিপরীত চিত্র এখন দেশজুড়ে। আগে ছিল ভোটচুরির সরকার। বর্তমান সরকার নির্বাচিত নয়, তবে এ সরকার এসেছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সুফল নিশ্চিত করতে যেখানে সারা দেশে কর্ম উদ্যোগ সৃষ্টির আশা করা হচ্ছিল, তার বদলে চলছে ব্যবসাবাণিজ্য স্তব্ধ করার অশুভ কর্মকাণ্ড ।

পতিত স্বৈরাচারের আমলে দেশজুড়ে চাঁদাবাজি ও ঘুষকাণ্ড  ছিল ওপেন সিক্রেট। এখন আরও বেশি চাঁদাবাজি চলছে। চলছে ঘুষকান্ড। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, তা ভাবতেও কষ্ট হয়। মাত্র পাঁচ মাসে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। রাজস্ব আয় দিয়েই সরকার চলে। সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন দেওয়া হয়। উন্নয়নকাজও চলে সে অর্থ দিয়ে। দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটলে আকাশছোঁয়া রাজস্ব ঘাটতির প্রশ্ন উঠত না। দেশের অর্থনীতির জন্য অভিশাপ হয়ে দেখা দিত না। অবস্থা এতই নাজুক যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড  দূরে থাক, এখন সরকার চালাতেই হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নিতে হবে।

সরকার ব্যাংক থেকে ঢালাওভাবে ঋণ নেওয়ায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে। যেসব শিল্পপতি ঋণখেলাপি হওয়াকে ঘৃণার চোখে দেখতেন তাঁরাও এখন পরিস্থিতির শিকার। বিশাল দেনার মধ্যে আকণ্ঠ ডুবে থেকে অনেকে আপসে নিজেদের শিল্পকারখানা ছেড়ে দিয়ে বাঁচতে চাচ্ছেন। শিল্পকারখানা পরিচালনার জন্য প্রয়োজন নিরাপত্তার পরিবেশ। তা এখন অনুপস্থিত। কলকারখানা চালাতে প্রয়োজন গ্যাস ও বিদ্যুৎ, যার অভাব প্রকট। সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তাদানের চেষ্টা চলছে, এ কথা ঠিক। তবে তা খুবই ধীরগতিতে। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই শিল্পকারখানা ও কৃষি-প্রাণিসম্পদ খামারশিল্প প্রয়োজনীয় সুবিধাদি থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছিল। স্বৈরাচারী সরকারের মন্ত্রী ও নেতাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল- বিদেশ থেকে ঋণ এনে মেগা প্রকল্প করা। সেগুলো থেকে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে পকেট ভারী করা।

অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় শিল্প খাতের সমস্যার সমাধানের বদলে ‘কানে দিয়েছি তুলো পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতি গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি একজন পরিশ্রমী ও দক্ষ শিল্পোদ্যোক্তা তাঁর চারটি কারখানা একসঙ্গে বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁর টেক্সটাইল শিল্পের চার কারখানায় ৫ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী এক দিনে বেকার। এর পাশাপাশি রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের প্রায় ১০০ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, গত কয়েক মাসে। জানা গেছে, চারটি সুপ্রতিষ্ঠিত কারখানা বন্ধ হওয়ার মূল কারণ তাদের প্রোডাক্টগুলোর ক্রেতা গার্মেন্ট-কারখানাগুলোর বেশির ভাগ বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় ব্যাংকঋণের অভাব এবং কাঁচামালসংকট। এ ছাড়া আরও অনেক শিল্পকারখানার মালিক একই ধরনের সংকটে পড়ে উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। 
অনেক ফ্যাক্টরিই প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহ, বিদ্যুৎ না পাওয়াসহ অন্য সব লজিস্টিক সাপোর্ট সংকটে পড়েছে। এগুলোর সমাধানের প্রথম দায়িত্ব শিল্প মন্ত্রণালয়ের। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা শিল্পমালিকদের সঙ্গে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে বৈঠকে বসারও প্রয়োজন বোধ করেননি। এমনকি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা নিজে একজন বড় মাপের শিল্পোদ্যোক্তা হওয়া সত্ত্বেও পারিপার্শ্বিক বাস্তবতায় দেশের শিল্পকারখানার দুরবস্থার অবসানে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। ব্যবসাবাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়ায় সরকারের সাফল্য প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। ফলে দেশে বেকার জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর স্টাডি অনুসারে সাম্প্রতিককালে কর্মসংস্থানহীন মানুষের সংখ্যা ২৬ লাখ ৬০ হাজার বলে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে। অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের মতে, দেশে কর্মপোযোগী পুরোপুরি বেকার মানুষের সংখ্যা এক কোটি বা তার কাছাকাছি। আর ছদ্মবেকার (অপর্যাপ্ত উপার্জনের বিকল্প কর্মসংস্থান) সংখ্যাও প্রায় আরও এক কোটি হবে  আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশ থেকে বিতাড়িত শেখ হাসিনার সরকার সাড়ে পনেরো বছরে অবকাঠামো উন্নয়নের নামে চীন, রাশিয়া ও জাপান বা অন্য দেশ থেকে মেগা প্রকল্পে বিশাল ঋণের অর্থ এনে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে লাখ লাখ কোটি টাকা লুণ্ঠনে ব্যস্ত ছিল।

বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে বিদেশি নাগরিকদের কর্মসংস্থান হয়েছে; কিন্তু বাংলাদেশি বেকারদের কর্মসংস্থান হয়েছে খুবই কম সংখ্যায়। আর যেসব শিল্পকারখানা বা কৃষি ও প্রাণিসম্পদ খামার প্রতিষ্ঠার দ্বারা ব্যাপক জনশক্তির কর্মসংস্থান সম্ভব সেগুলোতে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহী করার উদ্যোগই নেয়নি তারা। সস্তা প্রচারের লক্ষ্যে বেশ কিছু রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ও বিশেষ শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠা বা অবকাঠামো তৈরির ঢাকঢোল পেটানো হলেও লক্ষ্যমাত্রার ভগ্নাংশ সাফল্যও আসেনি। মূল কারণ, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। আমলাদের ওপর নির্ভরশীলতায় কাক্সিক্ষত সাফল্য আসেনি। গ্যাস, বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও ক্যাপিটাল মেশিনারি আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোনো উন্নতি নেই।

বেকারদের আশু কর্মসংস্থানের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে অবিলম্বে দেশের শিল্প বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং এ ক্ষেত্রের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে অন্তত ১০ জন অর্থনীতিবিদ ও শিল্প বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ এবং ১১ জন শিল্পোদ্যোক্তাকে নিয়ে ২১ সদস্যের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করা যেতে পারে। কমিশন সদস্যরা দেশের শিল্পাঞ্চলগুলো ঘুরে সরেজমিন পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রিপোর্ট প্রদান ও প্রতিকারের সুপারিশগুলো পেশ করবেন। তবে সেই রিপোর্টের অপেক্ষা না করেই ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের তিন-চারজন উপদেষ্টাকে সরাসরি সংকটগ্রস্ত শিল্পকারখানাগুলোর মালিক/মালিকগোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা করে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে।

শিল্প, বাণিজ্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সরাসরি মনোযোগ না পেলে শিল্পমালিকরা হতাশার মধ্যে ডুবে যাবেন। ইতোমধ্যে আনোয়ারুল আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন শিল্প উদ্যোক্তার একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরকে শিল্পকারখানার সমস্যাগুলোর বিষয়ে বক্তব্য জানিয়ে এসেছেন। তাঁরা সরকারকে ‘শিল্প বাঁচানোর উদ্যোগ দ্বারা উপযুক্ত ব্যবস্থা করা অথবা তাঁদের প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়দেনা থেকে মুক্তির জন্য সেফ এক্সিট’ দাবি করেছেন। সমস্যাগুলো জানেন দেশের অর্থনীতি ও শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং সরকারের নেতারা। শিল্প খাতের সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যাংকঋণের সুদ ক্রমান্বয়ে বাড়ানো, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ সব লজিস্টিক সাপোর্ট ব্যবস্থাপনায় সরকারের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে চলা, ব্যাপক চাঁদাবাজি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব শ্রেণির আমলা ও কর্মচারীদের ‘ঘুষ-বাণিজ্য’ কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পরও না বদলানো, শিল্পের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং কাঁচামাল আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবস্থাপনায় চরম ব্যর্থতা আর নতুন দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ বাস্তবায়নে অসাফল্য। ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনার ভুল পথ থেকেও সরে আসতে হবে। ব্যবসায়ীদের বড় পরিচয় তাঁরা দেশের উন্নয়নের কান্ডারি। তাঁরা কর্মসংস্থানের পথ রচনা করেন। কর্তৃত্ববাদী শাসনে তাঁরা বঞ্চনার শিকার হয়েছেন প্রত্যক্ষভাবে। ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের মাধ্যমে সরকার ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করলে দেশ এগিয়ে যাবে। স্বস্তি আসবে জনমনে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন