শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৬, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

দেশের অর্থনীতি এখন লেজেগোবরে। গত সাড়ে তিন দশকে কখনো এমন সংকটে পড়েনি দেশ। সরকারের সৎ ও সজ্জন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সরল স্বীকারোক্তি- তিন বছর আগে দেউলিয়া হয়ে পড়া শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থা নাকি এতটা খারাপ ছিল না। সবারই জানা, করোনাকালে ২০২১ সালে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ভেঙে পড়ে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিপজ্জনক অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়। সে সময় তারা বাংলাদেশের কাছেও ঋণ চাইতে বাধ্য হয়। কলম্বো সরকারের আহ্বানে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া হয় ২০ কোটি ডলার ঋণ। বর্তমানে বাংলাদেশের মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে প্রথমবারের মতো ঋণদাতা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। শ্রীলঙ্কা সরকার দুই বছরের মধ্যে সে ঋণ শোধ করে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে খাদের কিনারের দিকে।

অর্থনীতি সমিতির এক বড় নেতা, যিনি অর্থনীতির একজন স্বনামধন্য গবেষক ও লেখক, সম্প্রতি তিনি দেশের অর্থনীতির চরম সংকটের চিত্র তুলে ধরে হতাশা প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, দেশের ব্যবসাবাণিজ্য খাদের কিনারে। শিল্প বিনিয়োগ বহু দিন ধরে বন্ধ প্রায়। ব্যবসায়ীদের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের দুঃশাসন থেকে মুক্তি চেয়েছিল সারা দেশের মানুষ। ব্যবসায়ীরা ভেবেছিলেন, স্বৈরাচারের পতনে ব্যবসাবাণিজ্যের পরিবেশ সৃষ্টি হবে। কিন্তু তার বিপরীত চিত্র এখন দেশজুড়ে। আগে ছিল ভোটচুরির সরকার। বর্তমান সরকার নির্বাচিত নয়, তবে এ সরকার এসেছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সুফল নিশ্চিত করতে যেখানে সারা দেশে কর্ম উদ্যোগ সৃষ্টির আশা করা হচ্ছিল, তার বদলে চলছে ব্যবসাবাণিজ্য স্তব্ধ করার অশুভ কর্মকাণ্ড ।

পতিত স্বৈরাচারের আমলে দেশজুড়ে চাঁদাবাজি ও ঘুষকাণ্ড  ছিল ওপেন সিক্রেট। এখন আরও বেশি চাঁদাবাজি চলছে। চলছে ঘুষকান্ড। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, তা ভাবতেও কষ্ট হয়। মাত্র পাঁচ মাসে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। রাজস্ব আয় দিয়েই সরকার চলে। সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন দেওয়া হয়। উন্নয়নকাজও চলে সে অর্থ দিয়ে। দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটলে আকাশছোঁয়া রাজস্ব ঘাটতির প্রশ্ন উঠত না। দেশের অর্থনীতির জন্য অভিশাপ হয়ে দেখা দিত না। অবস্থা এতই নাজুক যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড  দূরে থাক, এখন সরকার চালাতেই হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নিতে হবে।

সরকার ব্যাংক থেকে ঢালাওভাবে ঋণ নেওয়ায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে। যেসব শিল্পপতি ঋণখেলাপি হওয়াকে ঘৃণার চোখে দেখতেন তাঁরাও এখন পরিস্থিতির শিকার। বিশাল দেনার মধ্যে আকণ্ঠ ডুবে থেকে অনেকে আপসে নিজেদের শিল্পকারখানা ছেড়ে দিয়ে বাঁচতে চাচ্ছেন। শিল্পকারখানা পরিচালনার জন্য প্রয়োজন নিরাপত্তার পরিবেশ। তা এখন অনুপস্থিত। কলকারখানা চালাতে প্রয়োজন গ্যাস ও বিদ্যুৎ, যার অভাব প্রকট। সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তাদানের চেষ্টা চলছে, এ কথা ঠিক। তবে তা খুবই ধীরগতিতে। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই শিল্পকারখানা ও কৃষি-প্রাণিসম্পদ খামারশিল্প প্রয়োজনীয় সুবিধাদি থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছিল। স্বৈরাচারী সরকারের মন্ত্রী ও নেতাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল- বিদেশ থেকে ঋণ এনে মেগা প্রকল্প করা। সেগুলো থেকে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে পকেট ভারী করা।

অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় শিল্প খাতের সমস্যার সমাধানের বদলে ‘কানে দিয়েছি তুলো পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতি গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি একজন পরিশ্রমী ও দক্ষ শিল্পোদ্যোক্তা তাঁর চারটি কারখানা একসঙ্গে বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁর টেক্সটাইল শিল্পের চার কারখানায় ৫ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী এক দিনে বেকার। এর পাশাপাশি রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের প্রায় ১০০ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, গত কয়েক মাসে। জানা গেছে, চারটি সুপ্রতিষ্ঠিত কারখানা বন্ধ হওয়ার মূল কারণ তাদের প্রোডাক্টগুলোর ক্রেতা গার্মেন্ট-কারখানাগুলোর বেশির ভাগ বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় ব্যাংকঋণের অভাব এবং কাঁচামালসংকট। এ ছাড়া আরও অনেক শিল্পকারখানার মালিক একই ধরনের সংকটে পড়ে উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। 
অনেক ফ্যাক্টরিই প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহ, বিদ্যুৎ না পাওয়াসহ অন্য সব লজিস্টিক সাপোর্ট সংকটে পড়েছে। এগুলোর সমাধানের প্রথম দায়িত্ব শিল্প মন্ত্রণালয়ের। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা শিল্পমালিকদের সঙ্গে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে বৈঠকে বসারও প্রয়োজন বোধ করেননি। এমনকি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা নিজে একজন বড় মাপের শিল্পোদ্যোক্তা হওয়া সত্ত্বেও পারিপার্শ্বিক বাস্তবতায় দেশের শিল্পকারখানার দুরবস্থার অবসানে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। ব্যবসাবাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়ায় সরকারের সাফল্য প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। ফলে দেশে বেকার জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর স্টাডি অনুসারে সাম্প্রতিককালে কর্মসংস্থানহীন মানুষের সংখ্যা ২৬ লাখ ৬০ হাজার বলে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে। অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের মতে, দেশে কর্মপোযোগী পুরোপুরি বেকার মানুষের সংখ্যা এক কোটি বা তার কাছাকাছি। আর ছদ্মবেকার (অপর্যাপ্ত উপার্জনের বিকল্প কর্মসংস্থান) সংখ্যাও প্রায় আরও এক কোটি হবে  আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশ থেকে বিতাড়িত শেখ হাসিনার সরকার সাড়ে পনেরো বছরে অবকাঠামো উন্নয়নের নামে চীন, রাশিয়া ও জাপান বা অন্য দেশ থেকে মেগা প্রকল্পে বিশাল ঋণের অর্থ এনে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে লাখ লাখ কোটি টাকা লুণ্ঠনে ব্যস্ত ছিল।

বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে বিদেশি নাগরিকদের কর্মসংস্থান হয়েছে; কিন্তু বাংলাদেশি বেকারদের কর্মসংস্থান হয়েছে খুবই কম সংখ্যায়। আর যেসব শিল্পকারখানা বা কৃষি ও প্রাণিসম্পদ খামার প্রতিষ্ঠার দ্বারা ব্যাপক জনশক্তির কর্মসংস্থান সম্ভব সেগুলোতে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহী করার উদ্যোগই নেয়নি তারা। সস্তা প্রচারের লক্ষ্যে বেশ কিছু রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ও বিশেষ শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠা বা অবকাঠামো তৈরির ঢাকঢোল পেটানো হলেও লক্ষ্যমাত্রার ভগ্নাংশ সাফল্যও আসেনি। মূল কারণ, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। আমলাদের ওপর নির্ভরশীলতায় কাক্সিক্ষত সাফল্য আসেনি। গ্যাস, বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও ক্যাপিটাল মেশিনারি আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোনো উন্নতি নেই।

বেকারদের আশু কর্মসংস্থানের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে অবিলম্বে দেশের শিল্প বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং এ ক্ষেত্রের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে অন্তত ১০ জন অর্থনীতিবিদ ও শিল্প বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ এবং ১১ জন শিল্পোদ্যোক্তাকে নিয়ে ২১ সদস্যের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করা যেতে পারে। কমিশন সদস্যরা দেশের শিল্পাঞ্চলগুলো ঘুরে সরেজমিন পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রিপোর্ট প্রদান ও প্রতিকারের সুপারিশগুলো পেশ করবেন। তবে সেই রিপোর্টের অপেক্ষা না করেই ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের তিন-চারজন উপদেষ্টাকে সরাসরি সংকটগ্রস্ত শিল্পকারখানাগুলোর মালিক/মালিকগোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা করে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে।

শিল্প, বাণিজ্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সরাসরি মনোযোগ না পেলে শিল্পমালিকরা হতাশার মধ্যে ডুবে যাবেন। ইতোমধ্যে আনোয়ারুল আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন শিল্প উদ্যোক্তার একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরকে শিল্পকারখানার সমস্যাগুলোর বিষয়ে বক্তব্য জানিয়ে এসেছেন। তাঁরা সরকারকে ‘শিল্প বাঁচানোর উদ্যোগ দ্বারা উপযুক্ত ব্যবস্থা করা অথবা তাঁদের প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়দেনা থেকে মুক্তির জন্য সেফ এক্সিট’ দাবি করেছেন। সমস্যাগুলো জানেন দেশের অর্থনীতি ও শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং সরকারের নেতারা। শিল্প খাতের সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যাংকঋণের সুদ ক্রমান্বয়ে বাড়ানো, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ সব লজিস্টিক সাপোর্ট ব্যবস্থাপনায় সরকারের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে চলা, ব্যাপক চাঁদাবাজি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব শ্রেণির আমলা ও কর্মচারীদের ‘ঘুষ-বাণিজ্য’ কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পরও না বদলানো, শিল্পের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং কাঁচামাল আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবস্থাপনায় চরম ব্যর্থতা আর নতুন দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ বাস্তবায়নে অসাফল্য। ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনার ভুল পথ থেকেও সরে আসতে হবে। ব্যবসায়ীদের বড় পরিচয় তাঁরা দেশের উন্নয়নের কান্ডারি। তাঁরা কর্মসংস্থানের পথ রচনা করেন। কর্তৃত্ববাদী শাসনে তাঁরা বঞ্চনার শিকার হয়েছেন প্রত্যক্ষভাবে। ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের মাধ্যমে সরকার ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করলে দেশ এগিয়ে যাবে। স্বস্তি আসবে জনমনে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
করের বোঝা অনেক বেশি
করের বোঝা অনেক বেশি
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে
সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার
ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি
চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান
ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত
মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার
শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’
‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চাঁদপুরে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা
আখাউড়ায় তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বর্জ্য পৃথকীকরণ ও মিথেন নিরসনে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে’
‘বর্জ্য পৃথকীকরণ ও মিথেন নিরসনে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্দ্বীপে ফেরির উদ্বোধন
সন্দ্বীপে ফেরির উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম নিয়ে বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে : ফারুকী
‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম নিয়ে বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে : ফারুকী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আরও ২১১ অপরাধী গ্রেফতার
রাজধানীতে আরও ২১১ অপরাধী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

'বিনিয়োগের নতুন পথ খুলতে চাই'
'বিনিয়োগের নতুন পথ খুলতে চাই'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোনও দলের নাম বা মার্কা দেখে ভোট দেবেন না: সারজিস আলম
কোনও দলের নাম বা মার্কা দেখে ভোট দেবেন না: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুখোমুখি দিল্লি-লখনউ, প্রতিশোধ নাকি পরাজয়?
মুখোমুখি দিল্লি-লখনউ, প্রতিশোধ নাকি পরাজয়?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহিদুল হক ও আসাদুজ্জামানকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ
শহিদুল হক ও আসাদুজ্জামানকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও ৯ দিন ছুটি
ঈদে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও ৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহবধূর লাশ রেখে পালিয়েছে স্বামী, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
গৃহবধূর লাশ রেখে পালিয়েছে স্বামী, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদান
নারায়ণগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধা বিএনপির যৌথ কর্মীসভা
গাইবান্ধা বিএনপির যৌথ কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারের দোসররা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে : নবীউল্লাহ নবী
স্বৈরাচারের দোসররা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ মাস শেষ হলো, এখনও টাকায় শেখ মুজিবের ফটো কেন: কর্নেল অলি
৮ মাস শেষ হলো, এখনও টাকায় শেখ মুজিবের ফটো কেন: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আগামী ২৭ জুন
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আগামী ২৭ জুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের চাপ দেওয়ায় প্রেমিকাকে খুন
বিয়ের চাপ দেওয়ায় প্রেমিকাকে খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মির্জা আজম দম্পতির জমি জব্দ ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
মির্জা আজম দম্পতির জমি জব্দ ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু
বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী
স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ
সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল
গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের
সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়
রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?
ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)
আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী
চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার
২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে
‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথের বোনের ফ্ল্যাটে ভাইয়ের মৃতদেহ
বিশ্বনাথের বোনের ফ্ল্যাটে ভাইয়ের মৃতদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের ছেলে আইপিএলে
অটোচালকের ছেলে আইপিএলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে তামিম
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম
জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সিকান্দার’ সিনেমার প্রস্তাবে পরিচালককে যে প্রশ্ন করেন সালমান
‘সিকান্দার’ সিনেমার প্রস্তাবে পরিচালককে যে প্রশ্ন করেন সালমান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা
ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা

প্রথম পৃষ্ঠা

কই যাব! কী করব! কী খাব!
কই যাব! কী করব! কী খাব!

সম্পাদকীয়

বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল
বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ
চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী
শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি
রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না
তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া
পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ
গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত
হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ
রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ
ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত
এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড
স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা
রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা মত দলগুলোর
নানা মত দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু
বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন
আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন
সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন

নগর জীবন

মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী
মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী

নগর জীবন

বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার
বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত
পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের  দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড
পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড

নগর জীবন

আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই
আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম