শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুন, ২০১৬

গফুর আমিনা ও মহেশের বাজেট

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গফুর আমিনা ও মহেশের বাজেট

‘জাতীয় বাজেট’ ‘জাতীয়’ হবে তখনই যখন সবার আশা-আকাঙ্ক্ষার সালতামামিসহ ভবিষ্যৎ দিনাতিপাতের পথ পরিক্রমার পথ নক্সা সেখানে আঁকা থাকবে। অতি প্রান্তজন ষাটোর্ধ গফুর, তার মেয়ে আমিনা এবং তাদের প্রিয় প্রাণিসম্পদ ও সংসারের অন্যতম অর্থনৈতিক সহযোগী সদস্য মহেশের কথা জাতীয় বাজেটে কীভাবে এবং কতটা প্রতিফলিত হয়েছে  সেটা নিরিখের তথা দিকদর্শন যাচাইয়ের বিষয়টি খোদ গফুর আমিনা আর মহেশের কাছে যখন জানতে চাইলাম তখন তারা ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকল। মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজের ‘কৃষকের বাজেটের’ এক মফস্বল মাহফিলে গফুর এই সেদিন যোগ দিয়েছিল আর দশজনের মতো, সে যা বলেছিল তা ছবিতে ও শব্দে ধারণ করা হয়েছিল। সে শুনেছে গফুর যা যা বলেছিল তা টিভিতে নাকি দেখানোও হয়েছিল (মহেশদের তো আর টিভি দেখার সুযোগ বিধাতা তাদের টিওআরএ রাখেননি) কিন্তু বাজেটে তার কিছু প্রতিফলন হয়তো হয়েছে হয়তো হয়নি। তবে শিল্প ও ব্যবসায়ীদের বড় কর্তাব্যক্তিদের মতো গফুর যদি বলতে পারত তাদের দাবি-দাওয়ার কত পার্সেন্ট প্রতিফলন হয়েছে কি হয়নি। গফুর আমিনারা তো জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বারান্দায়ও ঢুকতে পারে না, আর সচিবালয়ে, যেখানে বাজেটের রান্নাবাড়া হয়? তার নিজের কৃষি মন্ত্রণালয়ে? তবে বাপরে বাপ, একসময় লেখাপড়া না জানলে টিপসহি দিলে চলত, এখন নিদেন একটা মোবাইল ব্যবহারেও মেশিনে টিপসহি দিতে হচ্ছে শিক্ষিত অশিক্ষিত সবাইকেই।

বাজেট বানানোর রান্নাঘরে ঢুকার না পারলেও বাজেটে যা সাব্যস্ত হয় তা টের পেতে গফুর আমিনাদের সময় লাগে না। বিকালে বাজেটে ফোনে কথা বলার ওপর বাড়তি বিলের ‘প্রস্তাব’ পেশ হতে না হতেই সন্ধ্যা থেকে গফুর আমিনার মোবাইলে কথা বলার ওপর বাড়তি পয়সা কাটা শুরু হয়ে গেল। গফুর নিজে এটা জানা বোঝার আগেই তার পয়সা কাটা শুরু হয়ে গেল। এ পয়সা সরকারের খাজাঞ্চিখানায় কখন পৌঁছাবে, আদৌ পৌঁছায় কিনা তার কিছুই সে জানে না, কেউ তাকে হিসাবও দেয় না। তবে সবতেই কেনাবেচায় তার পকেটের পয়সা ঠিকই হাওয়া হয়। আমিনা তো আরও অবাক। মাসে মাত্র ৩০ টাকা ভরে তার মোবাইলে— ভাইটা মালয়েশিয়ার জঙ্গলে কাজ করে— বাজানের সঙ্গে কথা বলে একটু রাইতে— শুধু লাইন পাওয়ার জন্য মাসে মাত্র ৩০ টাকা ভরে— সেখানে শোনা যাচ্ছে সেই টাকাও কমে যাবানে। আমিনা কিছু বোঝে না।

মোটাতাজাকরণ ধরনের যে তেলেসমাতি চালু হয়েছে তাতে নিজের মানসম্মান নিয়ে বংশ গৌরব ও জাতপাত নিয়ে মহেশদের ইদানীং বেঁচে থাকা দায়। মহেশদের এক সময় সম্মান ও কদর ছিল চাষাবাদে সহায়তার জন্য। এখন হালচাষের কাজও করে দেয় মেশিন। মহেশদের এখন পালাপার্বণে কাকে কত দামে বিক্রিযোগ্য করা যাবে সে ধান্দায় থাকে সবাই। এ জন্য তাকে কত কিছু খেতে দেওয়া হয়, তাকে হাইব্রিড পণ্য বানানোর জন্য। হায় অবস্থা এখন এমন হয়েছে গফুর এক মণ ধানের যা দাম পায় তা দিয়ে এক কেজি গরুর গোশতও পাওয়া যায় না। এক মণ ধানের দাম ৪০০ টাকা আর এক কেজি গরুর গোশত দেশের খোদ রাজধানী শহরের নগরপিতা নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ঠিক করে দিয়েছেন ৪২৫ টাকা (তিনি হাজির না থাকলে ৪৫০ টাকা)। গফুর চোখে শর্ষের ফুল দেখে চলেছে এ আষাঢ় মাসেও। ৪০০ টাকায় এক মণ ধান। উৎপাদনের খরচ ওঠে না— আর তার বিনিময় মূল্য মহেশের চৌদ্দ ছটাক (থুককু ৮৫০ গ্রাম) মাংস? মহেশ আর গফুরের মধ্যে এই দূরত্ব সৃষ্টির কারণ বা এর নিরসনের কোনো বয়ান জাতীয় বাজেটে আছে কিনা গফুর মহেশ দুজনই জানে না। মহেশদের তো কোনো সমিতি নেই। খোদ গফুরদেরও পক্ষে বলার মতো সহায়ক সমিতি বা সংসদ আছে কিনা কে বলবে?

গফুরের বয়স এখন সত্তরের কাছাকাছি। সে তিন জমানার তিন পতাকা দেখেছে। ব্রিটিশ আমলের পড়ন্ত বেলায় সে শুনেছে সামনে সুদিন আসছে। তার সঙ্গে তার পাড়ার পঞ্চায়েত পয়সাওয়ালাদের আর কোনো ফারাক থাকবে না— বৈষম্য কমে যাবে কত কিছু। কিন্তু পাকিস্তান আমলে সে জানতে পারল বৈষম্য কমেনি বরং বাইশ পরিবার চুরানব্বই লাখ পরিবারের প্রতিপক্ষ বনে গেছে। এসবের থেকে ‘মুক্তির সংগ্রামে’ গফুর নিজেও অনেক কষ্ট ত্যাগ স্বীকার করেছে। কিন্তু পরবর্তী পঁয়তাল্লিশ বছরে, এখন ঘরে ঘরে শিক্ষিত বেকার সন্তানের সমাহার বাড়ছে। তাদের চাকরির বয়স চলে গেছে বা যাচ্ছে, তাদের অনেকেই এখনো চাকরি বা কোনো কর্মে নিয়োজিত হতে পারেনি। কেউ কেউ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে অনেক কিছু খুইয়ে। আর তাদের দেশের কাজ করতে আসছে বিদেশের মানুষ। চাকরি বাকরি কর্মসৃজনে এই যে আত্মঘাতী অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে এসব নিয়ে জাতীয় বাজেটে কোনো কর্মপরিকল্পনা আছে কিনা গফুর এখনো জানতে পারেনি।

আর আমিনা? সে শুনেছে ‘জেন্ডার বাজেট’ হচ্ছে— তাদের সার্বিক উন্নয়ন সাধনে অংশগ্রহণের জন্য। হিসাব রাখা হচ্ছে হিসাব কষা হচ্ছে। নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধির জন্য কিন্তু ওগুলো ‘মন বোঝানোর জন্য’ না আসল কিছু। না না বেশ কিছু উন্নতি হয়েছে। আমিনা শুনেছে তার দেশকে বাহবা দিচ্ছে বাইরের দুনিয়া। বড় শহরে গিয়ে দেখেছে ইয়া বড় ব্যানারে সেসব সাফল্য গাথা লেখা রয়েছে। হ্যাঁ সাফল্য এসেছে অনেক অনেক ক্ষেত্রেই। কিন্তু আরও অনেক কিছু হওয়ার বা করার বাকি আছে। চেষ্টা চলছে। বাজেটে তার বাপজান ও অন্যান্য প্রান্তজনদের সামাজিক নিরাপত্তা জাল বিস্তৃত হচ্ছে। কিন্তু আসন্ন শিক্ষিতজনদের কর্মসৃজনের প্রয়াস প্রচেষ্টায় কোনো কিছুর ভিজিবিলিটি বার বার চশমা পাল্টিয়েও বাড়ছে না। গফুর জমি চাষ করে এক ফসলের জায়গায় দুই তিন ফসল উচ্চ ফলনশীল শস্যের সমাহার ঘটায় কিন্তু তার বিক্রয় মূল্য যেভাবে পড়তে শুরু করেছে ভবিষ্যতে চাষাবাদে টিকে থাকাই মুশকিল হয়ে পড়ে কিনা, তার দেশের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার বাড়া ভাতে ছাই পড়ে কিনা আবার খাদ্যশস্য আমদানির পথে হাঁটতে হয় কিনা গফুর কানাই করিম শামসু সবাইকে ভাবিয়ে তুলছে।

গফুরের কানে এসেছে আরও একটি কথা। কৃষকদের কর দিতে হবে। শুধু কৃষকরা কেন সবাইকে তো কর দিতে হয়, দেওয়া হচ্ছেও। পরোক্ষ কর তো সবাইকে দিতে হচ্ছে। আয়করের ক্ষেত্রে মহিলা, প্রতিবন্ধী, জ্যেষ্ঠ নাগরিকদের মতো গ্রামে কৃষিকাজে নিয়োজিতদের জন্য বিশেষ একটা ছাড় এর পর কর দিতে হয়। দেওয়ার বিধান ছিল বা রয়েছে। সুতরাং কৃষককেও কর দিতে হবে। এ জন্য আলাদা করে আবার আলোচনার সূত্রপাত কেন হবে। হ্যাঁ গফুর এটা মনে করে অনেকে কৃষির মতো অন্য কিংবা কৃষিখাতের আওতাভুক্ত করে অন্যান্য আয়কে কৃষিখাতভুক্ত ধরে বাড়তি ছাড় পাওয়ার প্রয়াসে থাকেন। গফুরের স্বল্প ও সাদা জ্ঞানে এটা বোঝা হয়ে গেছে যে, আইনের ফাঁকফোকর গলিয়ে ফাঁকির পথ খোঁজে ধড়িবাজরা আর সেই ধড়িবাজদের ধরার নাম করে আইনকে করা হয় কঠিন। কিন্তু তাতে ধড়িবাজদের যতটা না নিয়ন্ত্রণে আনা যায় গফুরের মতো সাধারণ সাদা ও স্বচ্ছ মনের সুবোধদের ওপর পড়ে আইনের আঘাত। ধড়িবাজরা বরাবরই আঁতাতের আশ্রয়ে চলে যায় আর নিরীহ শান্ত সুবোধেরা পড়ে বিপাকে। গফুরের মনে এই প্রবোধ ও প্রত্যয় যে, ‘চোর তো চুরি করবেই কিন্তু গৃহস্থকে সজাগ থাকতে হবে’। এখানে গৃহস্থ যদি চোরের মাসতুতো ভাই হয় তাহলে সে সমাজে ‘দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন’ শব্দ বিপর্যয়ের কবলে পড়ে ‘শিষ্টের দমন দুষ্টের পালন’ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

গফুর ও আমিনারা গ্রামে বাস করে। সেই গ্রামীণ সমাজে বেশ কিছু পরিবর্তন তাদের ভাবায় বৈকি। ডিজিটাল অগ্রগতিতে সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে অনেক ইতিবাচক সাফল্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মালামাল পরিবহন এবং মূল্য নির্ধারণ বিপণন ক্ষেত্রে বেশ অগ্রগতি ও সফলতা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এর বিপরীতে ডিজিটাল সুযোগ-সুবিধার অবৈধ ব্যবহারে উসকে দিয়ে সামাজিক ঐক্য, শান্তি ও নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে ভিন দেশি ও ভাষী উগ্র ও অসামাজিক কার্যকলাপের সঙ্গে পরিচিতি ও ব্যবহারকে সহজলভ্য করে তুলেছে। তাদের পড়াশোনা ও জ্ঞানচর্চায় নানা অনৈতিক পন্থা ও প্রবৃত্তি অনুসরণে আগ্রহী করে তুলছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে চরম অরাজকতা বিরাজ করছে। শিক্ষকের নিয়োগ ও তাদের জ্ঞানবত্তা গুণগত মান নিয়ে সদাসর্বদা বাণিজ্য, অনিয়ম ও দুর্নীতি সর্বব্যাপী হয়ে ওঠায় শিক্ষার মানে ধস নামছে। জিপিএ-৫ পেয়েও শিক্ষার্থীরা উচ্চ পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষায়ই কুপোকাত হচ্ছে। চাকরি-বাকরির পরীক্ষায় তারা সত্ভাবে টিকতেই পারছে না। শহরের গুটিকয়েক ভালো স্কুল ও ভালো শিক্ষকের কাছে পড়াশোনা করাদের কাছে আপামর প্রান্ত ও পল্লী থেকে ওঠে আসারা দাঁড়াতেই পারছে না। গফুর দিব্য দৃষ্টিতে দেখছে তার দেশ ও সমাজ এক ধরনের অস্বস্তিকর মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থার কারণে। শিক্ষায় ভর্তুকি দিয়ে জনশিক্ষার হার হয়তো বাড়ছে কিন্তু গণশিক্ষা হচ্ছে না। এভাবে অন্তসারশূন্য শিক্ষায় শিক্ষিতরা দেশ ও সমাজের সম্পদ হওয়ার পরিবর্তে ‘সমস্যা’য় পরিণত হয় কিনা গফুর কাকে দেখতে বলবে?

প্রাণিসম্পদের জন্য বাজেট বক্তৃতার ১২৫ অনুচ্ছেদের শেষের একটি বাক্য ছাড়া কিছুই মেলেনি। মহেশের মনে অনেক ক্ষোভ ও দুঃখ। সুন্দরবনের প্রাণিসম্পদ ও জীব-বৈচিত্র্য আজ নানা কারণে বিবিধ আক্রমণের শিকার। তাদের সুরক্ষার উন্নয়ন সম্পর্কে এবং তাদের সাম্প্রতিক ক্ষতির শিকার হওয়ার মতো বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে বাজেটে তেমন কোনো কর্মপরিকল্পনা নেই দেখে সুন্দরবনের বাঘ, বানর, হরিণ ও কুমির (বাবাহকু) সমিতি বেশ ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। মহেশ এসব খবর রাখে না। তার রাখার কথাও নয়। মত্স্য ও পশুসম্পদ বিভাগের কাজ একত্রে থাকায় এবং মত্স্য চাষাবাদ ও ব্যবসায়ের সঙ্গে নগদ স্বার্থবাদিতার সম্পর্ক বেশি থাকায় মত্স্য সম্পদের দেখভাল প্রক্রিয়া পশুসম্পদের হিস্সায় ভাগ বসাচ্ছে। মহেশের মনে দুঃখ অনেক।  গফুর মাছ চাষের ব্যাপারে যতটা না আন্তরিক তার দেখাশোনার ব্যাপারে ততটা নয়। 

গফুর আমিনা আর মহেশের বাজেট বরাদ্দ কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতভুক্ত। সেখানে দেখা যাচ্ছে (সারণী ৫) ২০১১-১২ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল জিডিপির ১৬.৮৭ ভাগ, ২০১২-১৩ অর্থবছরে তা ১৯.৬৩ ভাগে উন্নীত হলেও ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ১৬.৩৮, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ১৬.৫২, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মূল বাজেটে ১৩.৮৯, সংশোধিত বাজেটে ১৫.১১ ওঠানামা করে এবং এসবের বিপরীতে এবারের বরাদ্দ ১৩.৫৮ ধরা হয়েছে।  গফুর আমিনা আর মহেশরা এর কোনো কূলকিনারা পায় না।  

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম