শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ইউরোপের ডায়রি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইউরোপের ডায়রি

বার্লিন লিটারেচার ফেস্টিভেলে এসেছিলাম। ওখান থেকে গেলাম স্টকহোমে, স্টকহোম থেকে এখন প্যারিসে। ইউরোপের এই তিনটি শহরে আমি বাস করেছিলাম এক সময়। আমার নির্বাসন জীবনের অনেকটাই এই শহরগুলোয় কেটেছে। শহরগুলো অনেক পাল্টেছে, আবার পাল্টায়ওনি খুব। অনেক নতুন কিছু চোখে পড়ছে, অনেকবার চমকাচ্ছি, অনেকবার হোঁচট খাচ্ছি। তবে যে নতুন ঘটনা আমাকে ভাবাচ্ছে, সে হলো ইউরোপের রাজনীতির মোড় ঘুরে যাওয়া, সাধারণ মানুষের মনে ঢুকে যাওয়া ঘৃণা আর তিক্ততা। জার্মানি, সুইডেন, ফ্রান্স— এই তিনটি দেশেই চরম ডানপন্থিরা জনপ্রিয় হচ্ছে, এই তিনটি দেশেই নতুন নািস দল ক্ষমতায় আসছে আসছে করছে। ভাবা যায়, হিটলার আবার আসছে ইউরোপে? তবে নতুন হিটলারের লক্ষ আর ইহুদি নয়, নতুন হিটলার ইউরোপে মুসলমান চায় না। হয়তো বাদামি রঙের হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানে আপত্তি নেই, কিন্তু মুসলমানে আপত্তি। কারণ মুসলমানরা টেরোরিস্ট, ওরা ওদের ঈশ্বরের নামে মানুষ হত্যা করে। মুসলমানের সন্ত্রাস এখন আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইরাক, ইয়েমেনের ব্যাপার নয়, এখন ইউরোপ-আমেরিকাও জানে মুসলমানের সন্ত্রাস ঠিক কী রকম। তারাও ভুক্তভোগী। মুসলমানদের প্রতি যত ঘৃণা জন্মাচ্ছে এদের, তত বেশি মুসলমান আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে এদের দেশে। আমার এক জার্মান মানববাদী বন্ধুও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এত রিফুজির প্রবেশ নিয়ে। সুইডেনে আমার এক সাহিত্যিক বন্ধুও নিরাপদবোধ করছে না আফগানিস্তানি রিফুজিদের সামনে। ফ্রান্সের নারীবাদীরা চরম ডানপন্থিদের শাসক হিসেবে দেখতে চায় না, কিন্তু তাদেরও ডানপন্থি অথবা চরম ডানপন্থি—এই দুই দলের মধ্যে যে কোনও একটিকে বেছে নিতে হবে, এতে খুব আফশোস নেই কারো। দুই দলই মুসলমানদের অনুপ্রবেশ বন্ধ করবে, এ ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত সবাই। ডোনাল্ড ট্রাম্প মুসলমানদের ঢুকতে দেবে না আমেরিকায়, এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে জিতে যাওয়ার পাঁয়তারা করছে। ইউরোপেও তাই।

স্টকহোম শহরেই নিজ চোখে দেখলাম বাংলাদেশের এক বাদামি ছেলে কোনো একটা ঠিকানায় কোন রাস্তায় যেতে হবে জিজ্ঞেস করলো কিছু সুইডিশ পথচারীর কাছে, প্রায় কেউই থামলো না, উত্তরও দিলো না। ছেলেটিকে নিশ্চয়ই মুসলমান ভেবেছে সবাই। ছেলেটি হিন্দু ছিল, কিন্তু অসহযোগিতা করেছে মানুষ ওকে মুসলমান ভেবেই।

লিবেরাল ইউরোপের পরিণতি দেখে মন খারাপ হয়ে যায়। এরাই নািস হটিয়েছিল, এরাই মানবাধিকার, নারীর অধিকারের বাণী শুনিয়েছিল, এরাই বিজ্ঞানের পথে প্রথম হেঁটেছিল, উদারতা, ইউটপিয়ার কথা এরাই বলেছিল। মন্দ কাজ এরাও কম করেনি। ইতিহাসজুড়ে আছে এদের বর্বরতার কাহিনী। আবার ইতিহাসজুড়ে আছে এদের উদারতার কাহিনীও। তবে নিজেরাই নিজেদের বর্বরতা শুধরে নিয়েছিল। আমেরিকা বা ইউরোপের সরকার যুদ্ধে নামলে আমেরিকা আর ইউরোপের মানুষই সবচেয়ে বেশি পথে নামে যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই স্লোগান নিয়ে। যুদ্ধ নয় শান্তি চাই-এর মিছিলের অনেকেই এখন বলছে মুসলমান চাই না। জার্মানির যারা লক্ষ রিফুজিকে স্বাগত জানিয়েছিল, তারাই মুসলমানদের পরপর কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলার পর চুপ হয়ে গেছে। কিছু সন্ত্রাসী আর জঙ্গির কারণে গোটা মুসলিম সমাজকে ভুগতে হচ্ছে, মানুষের অবিশ্বাস, সন্দেহ, আতঙ্কের শিকার হতে হচ্ছে তাদের। মুসলমানদের কেউ আর বিশ্বাস করতে চাইছে না, কাকে বিশ্বাস করবে কে, কী করে জানবে কে সন্ত্রাসী, কে নয়? কারো গায়ে তো লেখা নেই যে সে সন্ত্রাসী। তাই অবিশ্বাস সবার প্রতি। মুসলমানদের মধ্যে অনেকে আছে বিশাল বাড়িঘর ধনসম্পদ পেছনে ফেলে এসেছে, ইরাকে সিরিয়ায়, এখানে ক্যাম্পে ক্যাম্পে মানুষের অনুকম্পা নিয়ে বাঁচতে হচ্ছে। ওদের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করলে আমার গা কাঁপে। ধরা যাক আমি সিরিয়ার এক শিয়া। সুন্নি সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচতে আমি আমার মা-বাবা, ভাইবোন নিয়ে ইউরোপে এলাম, এখানে আমাদের নাম দেওয়া হলো রিফুজি। আমার দিকে, আমার পরিবারের সবার দিকে মানুষ ঘৃণা ছুড়ে দিচ্ছে। শুনেছি ইউরোপ উদার, উদারতা কোথায় তবে? আমি শিক্ষিত, কিন্তু আমার শিক্ষার কোনও মূল্য নেই এখানে, আমি রিফুজি, আমি দয়া দাক্ষিণ্য চাই, এটাই আমার পরিচয়। জাতিসংঘের রিফুজি কনভেনশন তো তা বলে না, রাজনৈতিক রিফুজিদের সম্মান করার কথা, তাদের সব রকম সুবিধে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রতিটি দেশের দেওয়ার কথা। আমাকে, আমার মা-বাবাকে, ভাইবোনকে কুণ্ঠিত হয়ে, অপরাধী হয়ে, লজ্জিত হয়ে বাঁচতে হবে বাকি জীবন? এত বড় মূল্য দিয়ে নিরাপত্তা কিনতে হচ্ছে? সম্মান সম্ভ্রম সব বিকিয়ে দিয়ে সামান্য বেঁচে থাকা। বেঁচে থাকার জন্য আমাদের মানব প্রজাতি বেরিয়েছিল আফ্রিকা থেকে ইউরোপ আর এশিয়ার দিকে। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় গেছে। বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধ করা আমাদের রক্তে। আজো, এই একবিংশ শতাব্দীতেও আমাদের বেঁচে থাকার সংগ্রাম করতে হচ্ছে। আমার মা যদি জন্ম নিত ইউরোপে, তাহলে তার খ্রিস্টান হওয়ার সম্ভাবনা ছিল বেশি, আমার মা সিরিয়ায় জন্ম নিয়েছে বলে সে মুসলমান। আমার মা অসম্ভব উদার, ভালোবেসে মানুষকে আলিঙ্গন করে, সবাইকে, সব ধর্মের সব জাতির মানুষকে। তাকে কি এখন ঘৃৃণা করবে ইউরোপ? কারণ মাথায় তার হিজাব বলে?

রিফুজিদের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করলে ইউরোপীয়দের ওপর বড় রাগ হয়। আবার নিজেকে জার্মান, সুইড, ফরাসি হিসেবে কল্পনা করলে বুঝি আতঙ্ক জমা হচ্ছে ভেতরে। যেভাবে জঙ্গিরা আক্রমণ করছে একের পর এক, ভয় হয় কখন না আবার কোন বোমা হামলার শিকার হই। রাস্তায় বাদামি কাউকে দেখলেই মনে হয় জঙ্গি, মানুষ মারার মতলব আঁটছে। নিরাপদবোধ করি না আগের মতো আর। এরা না এলেই ভালো ছিল, এরা শরিয়া আইন চায়, এরা মেয়েদের অধিকারের বিরুদ্ধে, এরা মানবাধিকারে বাগড়া দিচ্ছে, এরা আমাদের সমাজটাকেও পেছনে ঠেলতে চায়। আমরা আমাদের নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে ক্লান্ত। আর কত নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে হবে! তার ওপর আছে সন্ত্রাসীদের উপদ্রুব। এরা না এলেই ভালো।

উদারতা তারপরও ইউরোপেই দেখি। রিফুজিদের সেবা করছে ইউরোপের মানুষই। রিফুজিদের অধিকারের দাবিতে সোচ্চার ইউরোপের নারী-পুরুষই। এখন মানুষ মানুষকে ভালোবাসে, কে কোথাকার, কার গায়ের রঙ কী বিবেচ্য নয়। এখনো পৃথিবীটা সুন্দর এ কারণেই। ইউরোপ যতটা উদার আজ, তার একবিন্দুও যদি এশিয়া হতো, অনেক সমস্যার সমাধান এশিয়াতেই হয়ে যেত।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম