শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ইউরোপের ডায়রি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইউরোপের ডায়রি

বার্লিন লিটারেচার ফেস্টিভেলে এসেছিলাম। ওখান থেকে গেলাম স্টকহোমে, স্টকহোম থেকে এখন প্যারিসে। ইউরোপের এই তিনটি শহরে আমি বাস করেছিলাম এক সময়। আমার নির্বাসন জীবনের অনেকটাই এই শহরগুলোয় কেটেছে। শহরগুলো অনেক পাল্টেছে, আবার পাল্টায়ওনি খুব। অনেক নতুন কিছু চোখে পড়ছে, অনেকবার চমকাচ্ছি, অনেকবার হোঁচট খাচ্ছি। তবে যে নতুন ঘটনা আমাকে ভাবাচ্ছে, সে হলো ইউরোপের রাজনীতির মোড় ঘুরে যাওয়া, সাধারণ মানুষের মনে ঢুকে যাওয়া ঘৃণা আর তিক্ততা। জার্মানি, সুইডেন, ফ্রান্স— এই তিনটি দেশেই চরম ডানপন্থিরা জনপ্রিয় হচ্ছে, এই তিনটি দেশেই নতুন নািস দল ক্ষমতায় আসছে আসছে করছে। ভাবা যায়, হিটলার আবার আসছে ইউরোপে? তবে নতুন হিটলারের লক্ষ আর ইহুদি নয়, নতুন হিটলার ইউরোপে মুসলমান চায় না। হয়তো বাদামি রঙের হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানে আপত্তি নেই, কিন্তু মুসলমানে আপত্তি। কারণ মুসলমানরা টেরোরিস্ট, ওরা ওদের ঈশ্বরের নামে মানুষ হত্যা করে। মুসলমানের সন্ত্রাস এখন আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইরাক, ইয়েমেনের ব্যাপার নয়, এখন ইউরোপ-আমেরিকাও জানে মুসলমানের সন্ত্রাস ঠিক কী রকম। তারাও ভুক্তভোগী। মুসলমানদের প্রতি যত ঘৃণা জন্মাচ্ছে এদের, তত বেশি মুসলমান আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে এদের দেশে। আমার এক জার্মান মানববাদী বন্ধুও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এত রিফুজির প্রবেশ নিয়ে। সুইডেনে আমার এক সাহিত্যিক বন্ধুও নিরাপদবোধ করছে না আফগানিস্তানি রিফুজিদের সামনে। ফ্রান্সের নারীবাদীরা চরম ডানপন্থিদের শাসক হিসেবে দেখতে চায় না, কিন্তু তাদেরও ডানপন্থি অথবা চরম ডানপন্থি—এই দুই দলের মধ্যে যে কোনও একটিকে বেছে নিতে হবে, এতে খুব আফশোস নেই কারো। দুই দলই মুসলমানদের অনুপ্রবেশ বন্ধ করবে, এ ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত সবাই। ডোনাল্ড ট্রাম্প মুসলমানদের ঢুকতে দেবে না আমেরিকায়, এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে জিতে যাওয়ার পাঁয়তারা করছে। ইউরোপেও তাই।

স্টকহোম শহরেই নিজ চোখে দেখলাম বাংলাদেশের এক বাদামি ছেলে কোনো একটা ঠিকানায় কোন রাস্তায় যেতে হবে জিজ্ঞেস করলো কিছু সুইডিশ পথচারীর কাছে, প্রায় কেউই থামলো না, উত্তরও দিলো না। ছেলেটিকে নিশ্চয়ই মুসলমান ভেবেছে সবাই। ছেলেটি হিন্দু ছিল, কিন্তু অসহযোগিতা করেছে মানুষ ওকে মুসলমান ভেবেই।

লিবেরাল ইউরোপের পরিণতি দেখে মন খারাপ হয়ে যায়। এরাই নািস হটিয়েছিল, এরাই মানবাধিকার, নারীর অধিকারের বাণী শুনিয়েছিল, এরাই বিজ্ঞানের পথে প্রথম হেঁটেছিল, উদারতা, ইউটপিয়ার কথা এরাই বলেছিল। মন্দ কাজ এরাও কম করেনি। ইতিহাসজুড়ে আছে এদের বর্বরতার কাহিনী। আবার ইতিহাসজুড়ে আছে এদের উদারতার কাহিনীও। তবে নিজেরাই নিজেদের বর্বরতা শুধরে নিয়েছিল। আমেরিকা বা ইউরোপের সরকার যুদ্ধে নামলে আমেরিকা আর ইউরোপের মানুষই সবচেয়ে বেশি পথে নামে যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই স্লোগান নিয়ে। যুদ্ধ নয় শান্তি চাই-এর মিছিলের অনেকেই এখন বলছে মুসলমান চাই না। জার্মানির যারা লক্ষ রিফুজিকে স্বাগত জানিয়েছিল, তারাই মুসলমানদের পরপর কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলার পর চুপ হয়ে গেছে। কিছু সন্ত্রাসী আর জঙ্গির কারণে গোটা মুসলিম সমাজকে ভুগতে হচ্ছে, মানুষের অবিশ্বাস, সন্দেহ, আতঙ্কের শিকার হতে হচ্ছে তাদের। মুসলমানদের কেউ আর বিশ্বাস করতে চাইছে না, কাকে বিশ্বাস করবে কে, কী করে জানবে কে সন্ত্রাসী, কে নয়? কারো গায়ে তো লেখা নেই যে সে সন্ত্রাসী। তাই অবিশ্বাস সবার প্রতি। মুসলমানদের মধ্যে অনেকে আছে বিশাল বাড়িঘর ধনসম্পদ পেছনে ফেলে এসেছে, ইরাকে সিরিয়ায়, এখানে ক্যাম্পে ক্যাম্পে মানুষের অনুকম্পা নিয়ে বাঁচতে হচ্ছে। ওদের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করলে আমার গা কাঁপে। ধরা যাক আমি সিরিয়ার এক শিয়া। সুন্নি সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচতে আমি আমার মা-বাবা, ভাইবোন নিয়ে ইউরোপে এলাম, এখানে আমাদের নাম দেওয়া হলো রিফুজি। আমার দিকে, আমার পরিবারের সবার দিকে মানুষ ঘৃণা ছুড়ে দিচ্ছে। শুনেছি ইউরোপ উদার, উদারতা কোথায় তবে? আমি শিক্ষিত, কিন্তু আমার শিক্ষার কোনও মূল্য নেই এখানে, আমি রিফুজি, আমি দয়া দাক্ষিণ্য চাই, এটাই আমার পরিচয়। জাতিসংঘের রিফুজি কনভেনশন তো তা বলে না, রাজনৈতিক রিফুজিদের সম্মান করার কথা, তাদের সব রকম সুবিধে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রতিটি দেশের দেওয়ার কথা। আমাকে, আমার মা-বাবাকে, ভাইবোনকে কুণ্ঠিত হয়ে, অপরাধী হয়ে, লজ্জিত হয়ে বাঁচতে হবে বাকি জীবন? এত বড় মূল্য দিয়ে নিরাপত্তা কিনতে হচ্ছে? সম্মান সম্ভ্রম সব বিকিয়ে দিয়ে সামান্য বেঁচে থাকা। বেঁচে থাকার জন্য আমাদের মানব প্রজাতি বেরিয়েছিল আফ্রিকা থেকে ইউরোপ আর এশিয়ার দিকে। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় গেছে। বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধ করা আমাদের রক্তে। আজো, এই একবিংশ শতাব্দীতেও আমাদের বেঁচে থাকার সংগ্রাম করতে হচ্ছে। আমার মা যদি জন্ম নিত ইউরোপে, তাহলে তার খ্রিস্টান হওয়ার সম্ভাবনা ছিল বেশি, আমার মা সিরিয়ায় জন্ম নিয়েছে বলে সে মুসলমান। আমার মা অসম্ভব উদার, ভালোবেসে মানুষকে আলিঙ্গন করে, সবাইকে, সব ধর্মের সব জাতির মানুষকে। তাকে কি এখন ঘৃৃণা করবে ইউরোপ? কারণ মাথায় তার হিজাব বলে?

রিফুজিদের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করলে ইউরোপীয়দের ওপর বড় রাগ হয়। আবার নিজেকে জার্মান, সুইড, ফরাসি হিসেবে কল্পনা করলে বুঝি আতঙ্ক জমা হচ্ছে ভেতরে। যেভাবে জঙ্গিরা আক্রমণ করছে একের পর এক, ভয় হয় কখন না আবার কোন বোমা হামলার শিকার হই। রাস্তায় বাদামি কাউকে দেখলেই মনে হয় জঙ্গি, মানুষ মারার মতলব আঁটছে। নিরাপদবোধ করি না আগের মতো আর। এরা না এলেই ভালো ছিল, এরা শরিয়া আইন চায়, এরা মেয়েদের অধিকারের বিরুদ্ধে, এরা মানবাধিকারে বাগড়া দিচ্ছে, এরা আমাদের সমাজটাকেও পেছনে ঠেলতে চায়। আমরা আমাদের নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে ক্লান্ত। আর কত নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে হবে! তার ওপর আছে সন্ত্রাসীদের উপদ্রুব। এরা না এলেই ভালো।

উদারতা তারপরও ইউরোপেই দেখি। রিফুজিদের সেবা করছে ইউরোপের মানুষই। রিফুজিদের অধিকারের দাবিতে সোচ্চার ইউরোপের নারী-পুরুষই। এখন মানুষ মানুষকে ভালোবাসে, কে কোথাকার, কার গায়ের রঙ কী বিবেচ্য নয়। এখনো পৃথিবীটা সুন্দর এ কারণেই। ইউরোপ যতটা উদার আজ, তার একবিন্দুও যদি এশিয়া হতো, অনেক সমস্যার সমাধান এশিয়াতেই হয়ে যেত।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক