শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বাংলার অবিসংবাদিত নেতা শেরে বাংলা

এ কে ফাইয়াজুল হক রাজু
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলার অবিসংবাদিত নেতা শেরে বাংলা

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক একটি অবিস্মরণীয় নাম, বাংলার ইতিহাসের এক অসাধারণ ব্যক্তি। বাংলার মুসলিম সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক হিসেবে শেরেবাংলা আমাদের কাছে চিরস্মরণীয়। জাতি হিসেবে আমরা যে সবাই বাঙালি- এই ঐতিহাসিক সত্যের মূল ভিত্তি তিনিই রচনা করেছেন। শেরেবাংলা কে ছিলেন তার পরিচয় দিতে গিয়ে বাংলার বিজ্ঞানী, মানবদরদী ডা. প্রফুল্ল চন্দ্র রায় বলেছেন, বাঙালি জাতির ভবিষ্যৎ অস্তিত্ব নির্ভর করে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের ওপর। ফজলুল হক এই ঐক্যের প্রতীক। আমি কংগ্রেসিদের ভারতীয় জাতীয়তা বুঝি না। আমি বুঝি বাঙালি জাতীয়তা। এ জাতীয়তা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন একমাত্র ফজলুল হক। ফজলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত খাঁটি বাঙালি। সেই সঙ্গে ফজলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত খাঁটি মুসলমান। খাঁটি বাঙালিত্বের সঙ্গে খাঁটি মুসলমানত্বের এমন অপূর্ব সমন্বয় আমি আর দেখিনি। খাঁটি বাঙালিত্ব ও খাঁটি মুসলমানত্বের সমন্বয়ই ভবিষ্যৎ বাঙালির জাতীয়তা। ফজলুল হক এই বিরল সমন্বয়ের একমাত্র প্রতীক। বাংলার মুসলমানদের ইতিহাসের এক যুগসন্ধিক্ষণে ১৮৭৩ সালে জন্ম নিয়েছিলেন ইতিহাসের ক্ষণজন্মা পুরুষ আবুল কাশেম ফজলুল হক। ছাত্র হিসেবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও প্রতিভার অধিকারী। কিন্তু চারদিকে তাকিয়ে তিনি দেখলেন স্কুল-কলেজে বাঙালি মুসলমান ছাত্রদের সংখ্যা অতি নগণ্য। তিনি গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন তাদের স্কুল-কলেজে না আসার কারণ। আর তাই সেই ছাত্রজীবনেই তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন বাঙালি মুসলমানদের অশিক্ষার অন্ধকার থেকে মুক্ত করে আলোর পথে এগিয়ে আনার। এ স্বপ্নের বাস্তবায়ন রূপই পরবর্তী জীবনে তিনি বাংলা অনগ্রসর মুসলিম সমাজের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের জন্য স্থাপন করেছিলেন অগণিত স্কুল-কলেজ। শেরেবাংলা সেই সময় বিভিন্ন সরকারি স্কুল-কলেজ, মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে বাঙালি মুসলমান ছাত্রছাত্রীদের জন্য আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছিলেন। তার এই ভূমিকা ছিল বাঙালির এগিয়ে যাওয়ার পথে এক যুগান্তকারী ঘটনা। তিনিই আমাদের জন্য প্রাথমিক ও অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করেছিলেন। সারা বাংলায় সেই সময়ে শেরেবাংলার স্থাপিত অগণিত স্কুল-কলেজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ, কেন্দ্রীয় মুসলিম শিক্ষা সমিতি কলকাতার ঐতিহাসিক বেকার হোস্টেল, কারমাইকেল হোস্টেল, লেডি ব্রাবোর্ন কলেজ, আদিনা ফজলুল হক কলেজ রাজশাহী, ইলিয়ট হোস্টেল, টেইলর হোস্টেল, মেডিকেল কলেজ হোস্টেল, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হোস্টেল, মুসলিম ইনস্টিটিউট ভবন, ঢাকা ইডেন গার্লস কলেজ ভবন, ঐতিহাসিক চাখার ফজলুল হক কলেজ, ফজলুল হক হল (ঢাবি), তেজগাঁও কৃষি কলেজ, বুলবুল ললিতকলা একাডেমি এবং সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজ।

আমাদের জাতীয় জীবনের অন্যতম অহঙ্কার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় মহান নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের অনন্য অবদান ছিল। ১৯৫৪ সালের ঐতিহাসিক যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের পর তার নেতৃত্বে যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয় সে সময়ই আমাদের গর্ব বাংলা ভাষা তৎকালীন পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষারূপে স্বীকৃতি লাভ করে। শেরেবাংলার প্রধানমন্ত্রিত্বের সময়ই বর্তমান বাংলাদেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি শ্রেষ্ঠতম প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা হয়। বাঙালির অন্যতম অহঙ্কার বাংলা নববর্ষের দিন পহেলা বৈশাখ। এ দিনটি সরকারি ছুটির দিন হিসেবে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলাই ঘোষণা করেন ১৯৫৪ সালে। তখন থেকেই আমাদের সংস্কৃতির অন্যতম ধারক হিসেবে পহেলা বৈশাখ পালিত হয়ে আসছে। এসব দিক দিয়ে বিবেচনা করলে দেখতে পাই, শেরেবাংলার অমর অবদান আমাদের শুধু রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে নয়, সর্বোপরি আমাদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক গণ্ডি পেরিয়ে জাতীয় জীবনে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ছেয়ে আছে। এ কে ফজলুল হক তার রাজনৈতিক জীবনের প্রথমেই বুঝতে সক্ষম হয়েছিলেন, নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নতি ব্যতীত দরিদ্র মুসলমান সম্প্রদায়ের অবস্থার উন্নতির কোনো আশা নেই। বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন ছিল তখন প্রজাদের উৎপীড়ন ও নিপীড়নের একটি হাতিয়ার বিশেষ। অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ফজলুল হক ১৯৩৭ সালে এই আইনের আমূল সংশোধন করলেন। আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে এতদিন জমিতে প্রজার যে স্বত্ব অস্বীকৃতি হয়ে আসছিল, তিনি তার স্বীকৃতি দিলেন। শেরেবাংলা ছিলেন শোষিত ও বঞ্চিত জনগণের অতি আপনজন। তিনি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, শিক্ষা ছাড়া বাঙালির উন্নতির আর কোনো পথ নেই। তাই শেরেবাংলা তার ওকালতির আমলে দরিদ্র বাঙালি ছাত্রদের অকাতরে দান করেছেন। নিজের কাছে অর্থ না থাকলে তিনি সেই সময়ের কাবুলী কুশিদজীবীদের কাছ থেকে টাকা ধার করে দান করেছেন।

তার এই বেপরোয়া দানের ফলে তাকে প্রায় দেউলিয়া হতে হয়েছিল। একটু বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, আধুনিক শিক্ষিত বাংলা, বাংলার মধ্যবিত্ত সমাজ ও বাঙালি জাতি তারই পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ সৃষ্টি। বাংলা ও বাঙালির জন্য স্বাধীনতা অর্জন ছিল শেরেবাংলার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের প্রধান লক্ষ্য। তৎকালীন অবিভক্ত বাংলায় তিনি যখন প্রথম 'দৈনিক নবযুগ' পত্রিকা প্রকাশ করেন ১৯২০ সালে, তখন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও কমরেড মোজাফফর আহমেদকে তিনি এই জনপ্রিয় পত্রিকার সম্পাদক ও সহ-সম্পাদক নিযুক্ত করেন। কবি নজরুল ইসলামের সম্পাদনায় এবং কমরেড মোজাফফর আহমেদের সহযোগিতায় প্রকাশিত পত্রিকাটির পাতায় পাতায় বাংলার দুর্দশাগ্রস্ত জনগণের সমস্যাপীড়িত জীবনের চিত্র এবং তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন ঘটত। তার রাজনৈতিক জীবনের শুরুতেই এ ধরনের একটি প্রগতিশীল পত্রিকা প্রকাশ করে ফজলুল হক তার অসাম্প্রদায়িক এবং প্রগতিশীল মনোভাবেরই পরিচয় দিয়েছিলেন। বাংলার অবহেলিত দরিদ্র মানুষের মুক্তির ইতিহাস শেরে বাংলার মহান অবদান ছিল ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন। বাংলার কৃষক সাধারণকে মহাজনদের নাগপাশ থেকে উদ্ধারের জন্য তিনি সারা বাংলায় গঠন করেছিলেন প্রায় এগারো হাজার ঋণ সালিশি বোর্ড। ফলে বাংলার কোটি কোটি ঋণগ্রস্ত চাষি ফেরত পেল তাদের জমাজমি। এমনকি তার রচিত আইনের সাহায্যের ঋণের দায়ে চলি্লশ বছর আগে যাদের ভিটেমাটি হস্তান্তর হয়েছিল তারা তাও ফিরে পেল। বাংলার দরিদ্র দোকান কর্মচারীদের দুরবস্থাও তার তীক্ষ্ন দৃষ্টি এড়ায়নি। তাই বঙ্গীয় দোকান কর্মচারী আইন পাসের মাধ্যমে তিনি তাদের দিয়েছিলেন ন্যায্য অধিকার। তিনি স্বীকৃতি দিয়েছিলেন তাদের উন্নত চাকরির শর্ত ও ছুটির অধিকারের। শেরে বাংলা এমন এক সময় এ দেশের রাজনৈতিক গগনে আবির্ভূত হয়েছিলেন, যখন অতি অল্পসংখ্যক মুসলমানই রাজনীতি কী তা জানত। একমাত্র রাষ্ট্রপতির পদটি ছাড়া সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদ ছিল না, যা তিনি কোনো না কোনো সময় অলঙ্কৃত করেননি। ১৯১৮ সালে তিনি যখন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক, তখন ভারতের মহান নেতা পণ্ডিত মতিলাল নেহরু ছিলেন কংগ্রেসের জয়েন্ট সেক্রেটারি। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকই প্রথম বাঙালি হিসেবে অবিভক্ত বাংলার প্রথম বাঙালি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিশাল রাজনৈতিক গৌরব অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন।

১৯১৩ সালে সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ করে যুক্ত বাংলাসহ ভারতবর্ষে তিনি তার বিশাল ব্যক্তিত্বের মাধ্যমে বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। শেরে বাংলা ফজলুল হকের কাছে সম্প্রদায়ের মূল্য ছিল ক্ষীণ। তিনি মানুষকে মানুষ বলে জানতেন। এ দেশের রাজনীতিতে তিনি প্রথম উচ্চারণ করেন 'লাঙ্গল যার জমি তার'। নিজের রাজনৈতিক দর্শন সম্পর্কে তিনি নিজেই বলেছিলেন, 'বাংলার সাধারণ মানুষকে আমি ভালোবেসেছি, এ আমার অপরাধ। সবই করেছি আমার বাংলার শোষিত, অত্যাচারিত, নিগৃহীত, লাঞ্ছিত মানুষের ব্যথাতুর মুখের দিকে চেয়ে। আমি তাদের কোনো দিন রাজপ্রাসাদের স্বপ্ন দেখাইনি বা পরলোকের বেহেশত বানাতে চাইনি। বাংলার নরম পলিমাটির সাধারণ মানুষকে চিরদিন নিশ্চিন্তে নিজস্ব কুঁড়েঘরে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে মেহনতের বদৌলতে দুবেলা দুমুঠো ডাল-ভাতের সংস্থান করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমার রাজনীতি এই ডাল-ভাতের রাজনীতি। তাই লাঙ্গল যার জমি তার, ঘাম যার দাম তার- এই দৃঢ় শপথ নিয়ে আমি দেশসেবায় ব্রত হয়েছি।' শেরেবাংলা আজ আমাদের মধ্যে নেই। ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি ইন্তেকাল করেছেন। তবে আমাদের জাতীয় জীবনের ক্রান্তিলগ্নে এই মহান নেতার স্বপ্ন ও সাধনা আজও আমাদের জাতীয় মুক্তির পথ দেখাতে পারে।...

লেখক : এ কে ফাইয়াজুল হক রাজু, শেরেবাংলার দৌহিত্র।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত
ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন
মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব
ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা
নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান
চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খালেদা জিয়ার নামে স্কুল-বৃদ্ধাশ্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মোংলায় খালেদা জিয়ার নামে স্কুল-বৃদ্ধাশ্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
রবিবার আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা
অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল
রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩
সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে