শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বাংলার অবিসংবাদিত নেতা শেরে বাংলা

এ কে ফাইয়াজুল হক রাজু
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলার অবিসংবাদিত নেতা শেরে বাংলা

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক একটি অবিস্মরণীয় নাম, বাংলার ইতিহাসের এক অসাধারণ ব্যক্তি। বাংলার মুসলিম সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক হিসেবে শেরেবাংলা আমাদের কাছে চিরস্মরণীয়। জাতি হিসেবে আমরা যে সবাই বাঙালি- এই ঐতিহাসিক সত্যের মূল ভিত্তি তিনিই রচনা করেছেন। শেরেবাংলা কে ছিলেন তার পরিচয় দিতে গিয়ে বাংলার বিজ্ঞানী, মানবদরদী ডা. প্রফুল্ল চন্দ্র রায় বলেছেন, বাঙালি জাতির ভবিষ্যৎ অস্তিত্ব নির্ভর করে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের ওপর। ফজলুল হক এই ঐক্যের প্রতীক। আমি কংগ্রেসিদের ভারতীয় জাতীয়তা বুঝি না। আমি বুঝি বাঙালি জাতীয়তা। এ জাতীয়তা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন একমাত্র ফজলুল হক। ফজলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত খাঁটি বাঙালি। সেই সঙ্গে ফজলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত খাঁটি মুসলমান। খাঁটি বাঙালিত্বের সঙ্গে খাঁটি মুসলমানত্বের এমন অপূর্ব সমন্বয় আমি আর দেখিনি। খাঁটি বাঙালিত্ব ও খাঁটি মুসলমানত্বের সমন্বয়ই ভবিষ্যৎ বাঙালির জাতীয়তা। ফজলুল হক এই বিরল সমন্বয়ের একমাত্র প্রতীক। বাংলার মুসলমানদের ইতিহাসের এক যুগসন্ধিক্ষণে ১৮৭৩ সালে জন্ম নিয়েছিলেন ইতিহাসের ক্ষণজন্মা পুরুষ আবুল কাশেম ফজলুল হক। ছাত্র হিসেবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও প্রতিভার অধিকারী। কিন্তু চারদিকে তাকিয়ে তিনি দেখলেন স্কুল-কলেজে বাঙালি মুসলমান ছাত্রদের সংখ্যা অতি নগণ্য। তিনি গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন তাদের স্কুল-কলেজে না আসার কারণ। আর তাই সেই ছাত্রজীবনেই তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন বাঙালি মুসলমানদের অশিক্ষার অন্ধকার থেকে মুক্ত করে আলোর পথে এগিয়ে আনার। এ স্বপ্নের বাস্তবায়ন রূপই পরবর্তী জীবনে তিনি বাংলা অনগ্রসর মুসলিম সমাজের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের জন্য স্থাপন করেছিলেন অগণিত স্কুল-কলেজ। শেরেবাংলা সেই সময় বিভিন্ন সরকারি স্কুল-কলেজ, মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে বাঙালি মুসলমান ছাত্রছাত্রীদের জন্য আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছিলেন। তার এই ভূমিকা ছিল বাঙালির এগিয়ে যাওয়ার পথে এক যুগান্তকারী ঘটনা। তিনিই আমাদের জন্য প্রাথমিক ও অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করেছিলেন। সারা বাংলায় সেই সময়ে শেরেবাংলার স্থাপিত অগণিত স্কুল-কলেজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ, কেন্দ্রীয় মুসলিম শিক্ষা সমিতি কলকাতার ঐতিহাসিক বেকার হোস্টেল, কারমাইকেল হোস্টেল, লেডি ব্রাবোর্ন কলেজ, আদিনা ফজলুল হক কলেজ রাজশাহী, ইলিয়ট হোস্টেল, টেইলর হোস্টেল, মেডিকেল কলেজ হোস্টেল, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হোস্টেল, মুসলিম ইনস্টিটিউট ভবন, ঢাকা ইডেন গার্লস কলেজ ভবন, ঐতিহাসিক চাখার ফজলুল হক কলেজ, ফজলুল হক হল (ঢাবি), তেজগাঁও কৃষি কলেজ, বুলবুল ললিতকলা একাডেমি এবং সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজ।

আমাদের জাতীয় জীবনের অন্যতম অহঙ্কার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় মহান নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের অনন্য অবদান ছিল। ১৯৫৪ সালের ঐতিহাসিক যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের পর তার নেতৃত্বে যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয় সে সময়ই আমাদের গর্ব বাংলা ভাষা তৎকালীন পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষারূপে স্বীকৃতি লাভ করে। শেরেবাংলার প্রধানমন্ত্রিত্বের সময়ই বর্তমান বাংলাদেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি শ্রেষ্ঠতম প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা হয়। বাঙালির অন্যতম অহঙ্কার বাংলা নববর্ষের দিন পহেলা বৈশাখ। এ দিনটি সরকারি ছুটির দিন হিসেবে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলাই ঘোষণা করেন ১৯৫৪ সালে। তখন থেকেই আমাদের সংস্কৃতির অন্যতম ধারক হিসেবে পহেলা বৈশাখ পালিত হয়ে আসছে। এসব দিক দিয়ে বিবেচনা করলে দেখতে পাই, শেরেবাংলার অমর অবদান আমাদের শুধু রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে নয়, সর্বোপরি আমাদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক গণ্ডি পেরিয়ে জাতীয় জীবনে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ছেয়ে আছে। এ কে ফজলুল হক তার রাজনৈতিক জীবনের প্রথমেই বুঝতে সক্ষম হয়েছিলেন, নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নতি ব্যতীত দরিদ্র মুসলমান সম্প্রদায়ের অবস্থার উন্নতির কোনো আশা নেই। বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন ছিল তখন প্রজাদের উৎপীড়ন ও নিপীড়নের একটি হাতিয়ার বিশেষ। অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ফজলুল হক ১৯৩৭ সালে এই আইনের আমূল সংশোধন করলেন। আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে এতদিন জমিতে প্রজার যে স্বত্ব অস্বীকৃতি হয়ে আসছিল, তিনি তার স্বীকৃতি দিলেন। শেরেবাংলা ছিলেন শোষিত ও বঞ্চিত জনগণের অতি আপনজন। তিনি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, শিক্ষা ছাড়া বাঙালির উন্নতির আর কোনো পথ নেই। তাই শেরেবাংলা তার ওকালতির আমলে দরিদ্র বাঙালি ছাত্রদের অকাতরে দান করেছেন। নিজের কাছে অর্থ না থাকলে তিনি সেই সময়ের কাবুলী কুশিদজীবীদের কাছ থেকে টাকা ধার করে দান করেছেন।

তার এই বেপরোয়া দানের ফলে তাকে প্রায় দেউলিয়া হতে হয়েছিল। একটু বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, আধুনিক শিক্ষিত বাংলা, বাংলার মধ্যবিত্ত সমাজ ও বাঙালি জাতি তারই পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ সৃষ্টি। বাংলা ও বাঙালির জন্য স্বাধীনতা অর্জন ছিল শেরেবাংলার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের প্রধান লক্ষ্য। তৎকালীন অবিভক্ত বাংলায় তিনি যখন প্রথম 'দৈনিক নবযুগ' পত্রিকা প্রকাশ করেন ১৯২০ সালে, তখন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও কমরেড মোজাফফর আহমেদকে তিনি এই জনপ্রিয় পত্রিকার সম্পাদক ও সহ-সম্পাদক নিযুক্ত করেন। কবি নজরুল ইসলামের সম্পাদনায় এবং কমরেড মোজাফফর আহমেদের সহযোগিতায় প্রকাশিত পত্রিকাটির পাতায় পাতায় বাংলার দুর্দশাগ্রস্ত জনগণের সমস্যাপীড়িত জীবনের চিত্র এবং তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন ঘটত। তার রাজনৈতিক জীবনের শুরুতেই এ ধরনের একটি প্রগতিশীল পত্রিকা প্রকাশ করে ফজলুল হক তার অসাম্প্রদায়িক এবং প্রগতিশীল মনোভাবেরই পরিচয় দিয়েছিলেন। বাংলার অবহেলিত দরিদ্র মানুষের মুক্তির ইতিহাস শেরে বাংলার মহান অবদান ছিল ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন। বাংলার কৃষক সাধারণকে মহাজনদের নাগপাশ থেকে উদ্ধারের জন্য তিনি সারা বাংলায় গঠন করেছিলেন প্রায় এগারো হাজার ঋণ সালিশি বোর্ড। ফলে বাংলার কোটি কোটি ঋণগ্রস্ত চাষি ফেরত পেল তাদের জমাজমি। এমনকি তার রচিত আইনের সাহায্যের ঋণের দায়ে চলি্লশ বছর আগে যাদের ভিটেমাটি হস্তান্তর হয়েছিল তারা তাও ফিরে পেল। বাংলার দরিদ্র দোকান কর্মচারীদের দুরবস্থাও তার তীক্ষ্ন দৃষ্টি এড়ায়নি। তাই বঙ্গীয় দোকান কর্মচারী আইন পাসের মাধ্যমে তিনি তাদের দিয়েছিলেন ন্যায্য অধিকার। তিনি স্বীকৃতি দিয়েছিলেন তাদের উন্নত চাকরির শর্ত ও ছুটির অধিকারের। শেরে বাংলা এমন এক সময় এ দেশের রাজনৈতিক গগনে আবির্ভূত হয়েছিলেন, যখন অতি অল্পসংখ্যক মুসলমানই রাজনীতি কী তা জানত। একমাত্র রাষ্ট্রপতির পদটি ছাড়া সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদ ছিল না, যা তিনি কোনো না কোনো সময় অলঙ্কৃত করেননি। ১৯১৮ সালে তিনি যখন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক, তখন ভারতের মহান নেতা পণ্ডিত মতিলাল নেহরু ছিলেন কংগ্রেসের জয়েন্ট সেক্রেটারি। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকই প্রথম বাঙালি হিসেবে অবিভক্ত বাংলার প্রথম বাঙালি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিশাল রাজনৈতিক গৌরব অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন।

১৯১৩ সালে সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ করে যুক্ত বাংলাসহ ভারতবর্ষে তিনি তার বিশাল ব্যক্তিত্বের মাধ্যমে বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। শেরে বাংলা ফজলুল হকের কাছে সম্প্রদায়ের মূল্য ছিল ক্ষীণ। তিনি মানুষকে মানুষ বলে জানতেন। এ দেশের রাজনীতিতে তিনি প্রথম উচ্চারণ করেন 'লাঙ্গল যার জমি তার'। নিজের রাজনৈতিক দর্শন সম্পর্কে তিনি নিজেই বলেছিলেন, 'বাংলার সাধারণ মানুষকে আমি ভালোবেসেছি, এ আমার অপরাধ। সবই করেছি আমার বাংলার শোষিত, অত্যাচারিত, নিগৃহীত, লাঞ্ছিত মানুষের ব্যথাতুর মুখের দিকে চেয়ে। আমি তাদের কোনো দিন রাজপ্রাসাদের স্বপ্ন দেখাইনি বা পরলোকের বেহেশত বানাতে চাইনি। বাংলার নরম পলিমাটির সাধারণ মানুষকে চিরদিন নিশ্চিন্তে নিজস্ব কুঁড়েঘরে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে মেহনতের বদৌলতে দুবেলা দুমুঠো ডাল-ভাতের সংস্থান করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমার রাজনীতি এই ডাল-ভাতের রাজনীতি। তাই লাঙ্গল যার জমি তার, ঘাম যার দাম তার- এই দৃঢ় শপথ নিয়ে আমি দেশসেবায় ব্রত হয়েছি।' শেরেবাংলা আজ আমাদের মধ্যে নেই। ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি ইন্তেকাল করেছেন। তবে আমাদের জাতীয় জীবনের ক্রান্তিলগ্নে এই মহান নেতার স্বপ্ন ও সাধনা আজও আমাদের জাতীয় মুক্তির পথ দেখাতে পারে।...

লেখক : এ কে ফাইয়াজুল হক রাজু, শেরেবাংলার দৌহিত্র।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন