শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

এই বিএনপি কি তারেককে রক্ষা করতে পারবে?

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এই বিএনপি কি তারেককে রক্ষা করতে পারবে?

জাতীয় রাজনীতিতে আবার কিছুটা উত্তাপ ছড়িয়েছে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাত বছরের কারাদণ্ড। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ অর্থ পাচারের মামলায় তারেক রহমানকে দোষী সাব্যস্ত করে প্রদত্ত রায়ে এ দণ্ড দেন। একই সঙ্গে তাকে ২০ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে টাকা পাচারের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে মনে করলেও তারেক রহমান ওই একই অপরাধে যুক্ত ছিলেন বলে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করা যায়নি বলে মনে করেছিলেন বিচারিক আদালত। ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মোতাহার হোসেন তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দেন। এর পর তিনি অবসর গ্রহণ করেন এবং ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে মালয়েশিয়া চলে যান। এরপর তিনি আর দেশে ফেরেননি। বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের আপিলে হাইকোর্ট বেঞ্চ নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে এই দণ্ড দেন। রায়ের পর্যবেক্ষণে উচ্চ আদালত বলেছেন, ‘দুঃখের সঙ্গে দেখা যায়, তারেক রহমান এমন এক রাজনৈতিক শ্রেণির সদস্য, যাদের  দায়িত্ব রাষ্ট্রকে দিকনির্দেশনা দেওয়া। অথচ তিনি সচেতনভাবে একটি আর্থিক অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। তিনি তার রাজনৈতিক ক্ষমতা ও প্রভাব খাটিয়ে পরামর্শ মাশুলের নামে নোংরা অর্থ অর্জন করেছেন। আর এতে তার সহযোগী ছিলেন গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। এই ধরনের রাজনৈতিক প্রভাবপুষ্ট দুর্নীতি দেশের সুশাসন, টেকসই উন্নয়ন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য হুমকি’ (প্রথম আলো, ২২.০৭.২০১৬)। হাইকোর্টের রায় ঘোষণার পর সরকারের দায়িত্বশীল মহল এবং বিএনপির দায়িত্বশীল মহল থেকে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য এসেছে। বিএনপি তারেকের বিরুদ্ধে সাজাকে সরকারের প্রতিহিংসা বলে চিহ্নিত করেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এ রায় সরকারের প্রতিহিংসামূলক আচরণ। সাজা দেওয়ার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, এ রায় সরকার ও দুদকের হিংসাশ্রয়ী আচরণ। জিয়া পরিবারকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতেই এ রায় সরকারের নীলনকশা। দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীও তাত্ক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে একই অভিযোগ করেন। অপরদিকে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক মন্তব্য করেছেন, ‘বিচারককে প্রভাবিত করে অর্থ পাচার মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিম্ন আদালতে খালাস পেয়েছেন। ওই রায়ের দুই দিন পর পরিবার-পরিজন নিয়ে জজ সাহেব মালয়েশিয়ায় পালিয়ে যান। আসার অনুরোধ করার পরও, এমনকি নোটিস দেওয়ার পরও আজ পর্যন্ত তিনি ফিরে আসেননি। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২২.০৭.২০১৬)। আইনমন্ত্রীর বক্তব্যকে নাকচ করে দিয়েছেন অভিযুক্ত জজ মোতাহার হোসেন। বৃহস্পতিবার দৈনিক প্রথম আলোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে (২২.০৭.২০১৬ ছাপা হয়েছে পত্রিকাটির ৪-এর পাতায়) বলেছেন, ‘ভয় পেয়ে বা প্রভাবিত হয়ে রায় দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আমি আমার বিচারিক জীবনে কোনো দিনই এমন কাজ করিনি। ইয়াবা তৈরি ও বিক্রির অভিযোগে দুই মামলায় আমি আমিন হুদা ও তার প্রতিষ্ঠানের এক কর্মচারীকে ৭৯ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছি, গাজীপুরে বোমা হামলার রায়ে ১০ জেএমবি জঙ্গির বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় দিয়েছি, কিশোরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হত্যা মামলায় আটজনের ফাঁসি, রমনা থানার ইমাম হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসি, সৌদি দূতাবাসের কর্মকর্তা খালাফ হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসিসহ অসংখ্য মামলার রায় দিয়েছি। যখন চুয়াডাঙ্গায় বিচারক ছিলাম, চরমপন্থিরা আমার আদালতে মামলা শুনে জেল ভেঙে পালিয়েছিল। আমি জীবনে কখনো ভয় পেয়ে বা প্রভাবিত হয়ে রায় দিইনি। হাইকোর্ট তার বিবেচনায় রায় দিয়েছে। আমি বিচারক থাকাকালে যে সাক্ষ্য-প্রমাণ পেয়েছি তার ভিত্তিতে রায় দিয়েছি। এ মামলায় প্রধান অভিযোগ ছিল গিয়াস আল মামুনকে খাদিজা ইসলাম ঘুষ দিতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু মামলার কোথাও তদন্ত কর্মকর্তা বলেননি যে, আসামি তারেক রহমান খাদিজার কাছে অর্থ দাবি করেছেন আর খাদিজা নিজেও আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মামুনকে পরামর্শ ফি হিসেবে এ টাকা দিয়েছেন। কোথাও বলেননি, তারেক রহমানকে টাকা দিয়েছেন। আমি তারেককে খালাস দিয়েছি। আমি ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর তারেক রহমানের মামলার রায় দিয়েছি। এরপর আরও প্রায় দেড় মাস ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক হিসেবে ছিলাম।’ বক্তব্য-পাল্টা বক্তব্য আরও চলবে বলেই মনে হয়। বিএনপি বলছে সরকার বেগম জিয়া ও তারেক রহমানকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রাখার নীলনকশা বাস্তবায়ন করে চলেছে। আদালতের রায়কে কেন্দ্র করেও রাজনীতি সামনে চলে এসেছে। অতীতেও মামলা-মোকদ্দমা এবং আদালতের রায়কে কেন্দ্র করে এই ভূখণ্ডে রাজনীতির ময়দান উত্তপ্ত হয়েছে। তারেকের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার পর পরই আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) তাজ বলেছেন, ‘খালেদা জিয়ারও বিচার হবে’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২২.০৭.২০১৬)। তার এ বক্তব্য ইঙ্গিতবহ। বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলার বিচার তো চলছেই। তাজ সাহেব কী মিন করেছেন তা দুর্বোধ্য নয়। এখানেই বিএনপির অভিযোগ ভিত্তি খুঁজে পায় যে, খালেদা-তারেককে বাইরে রেখে দেশে পরবর্তী সংসদ নির্বাচনের একটি নিখুঁত পরিকল্পনা হয়তো সরকারের আছে। আদালতের রায়ে কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারে, পুনর্বিবেচনার ফরিয়াদ জানাতে পারে। সে সুযোগ তারেক রহমানের সামনে আছে। তিনি আপিলের সুযোগ নিতে পারেন। রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীদের বিরুদ্ধে এই ধরনের মামলার রায়ের প্রতিবাদে রাজপথে মিটিং-মিছিলের নজির আমাদের দেশে অনেক আছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা এবং সেই মামলায় তাকে আটক করার বিরুদ্ধে সারা বাংলাদেশ (সাবেক পূর্ব পাকিস্তান) ভূখণ্ডে প্রতিবাদ-বিক্ষোভের যে ঝড় উঠেছিল, তা আইউব খানের তখ্ত তাউশ কাঁপিয়ে দিয়েছিল। তারেক রহমান বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তার বিরুদ্ধে মামলার রায়ে দলের কর্মী-সমর্থকরা আহত বোধ করা অস্বাভাবিক নয়। তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মিছিল-বিক্ষোভ করাটা আমাদের দেশের রাজনীতির স্বাভাবিক চর্চার অন্তর্গত বিষয়। যদি তা আদালত অবমাননার শামিল হয় আদালতই ব্যবস্থা নেবে।

গত বৃহস্পতিবার তারেকের সাত বছর জেল হয়েছে শোনার পর বিএনপির নয়া পল্টন কার্যালয়ের সামনে এবং রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্থানে তাত্ক্ষণিক বিক্ষোভ করেছে দলের ছাত্র ও যুবফ্রন্টের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিলকে পেছন থেকে ধাওয়া করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। একজনকে তারা পুলিশেও সোপর্দ করে বলে খবর বেরিয়েছে মিডিয়ায়। ছাত্রদল আদালতের রায় মনঃপুত না হওয়ায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে তাতে ছাত্রলীগের কী? রায় তো ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ দেয়নি, দিয়েছে আদালত। ছাত্রদলের অ্যাকশন বেআইনি হলে আদালত বুঝবেন, ছাত্রলীগ পেশিবাজি করবে কেন? আওয়ামী লীগের নেতারাই বা আগ বাড়িয়ে খালেদা জিয়াকেও জড়িয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলবেন কেন? এখানেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের বিষয় এসে যায়। আইনমন্ত্রী বলেছেন, তারেক রহমানকে আত্মসমর্পণ করে আপিল করতে হবে। তারেক রহমান কী করবেন আমরা জানি না। তবে তিনি তো চিকিৎসার জন্য আদালতের অনুমতিতেই লন্ডনে আছেন। এ অবস্থায় তার পক্ষে তার আইনজীবীরাও আপিল আবেদন করতে পারবেন বলে মত দিচ্ছেন তার কোনো কোনো আইনজীবী। যদি তা না পারেন তা হলে তার সাত বছর কারাদণ্ড বহাল থাকবে। ফলে দণ্ডভোগের মেয়াদ শেষে আরও পাঁচ বছর তিনি সব ধরনের নির্বাচনের জন্য অযোগ্য হবেন। অর্থাৎ কারাভোগের মেয়াদ শেষে পাঁচ বছরসহ মোট ১২ বছর নির্বাচনের বাইরে থাকতে হবে তাকে। সে ১২ বছর আবার গোনা হবে তার জেলজীবন শুরুর পর। এটা শুধু তার নয়, তার দলের জন্যও হবে এক বড় বিপর্যয়। প্রশ্ন হচ্ছে তারেক রহমান কি দেশে এসে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবেন, আইনি লড়াই করবেন? অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, সে সম্ভাবনা কম। সুযোগ ছিল এসব মামলার প্রাথমিক পর্যায়ে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করার। এখন আর সে সময় নেই। পরিস্থিতি এখন আরও জটিল হয়েছে। বিশেষ করে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায়ও তারেক রহমান কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে পারেন। এমতাবস্থায় দলই ছিল তার রক্ষাকবচ, দলই তাকে রক্ষা করতে পারত। গত আট বছর বিলাতে অবস্থানকালে তিনি শুধু চিকিৎসাই নেননি, নিজের দল ও জাতীয় রাজনীতিতেও ভূমিকা রেখেছেন। দলের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। রাজনৈতিক-সাংগঠনিক ভূমিকা তাকে জনগণের কাছে তেমন উজ্জ্বল করেনি যে, সাধারণ জনগণের মধ্যে তার প্রতি সহানুভূতিশীল ইতিবাচক একটি মনোভাব তৈরি হবে। চার মাস আগে দলের জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে, অথচ এখনো দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা সম্ভব হয়নি। তো, চার মাসে যে দল তার নেতৃত্ব কাঠামোই ঠিক করতে পারে না, সে দল তার নেতার প্রয়োজনে কার্যকরভাবে পাশে দাঁড়াবে কীভাবে? পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এখন তারেক রহমানের রাজনৈতিক ভাগ্য নির্ভর করছে তার দল বিএনপির ভাগ্যের ওপর। আর বিএনপির ভাগ্য নির্ভর করছে তার সাংগঠনিক শক্তি-সামর্থ্যের ওপর। এক সময় বিএনপির লাইফব্লাড ছিল ছাত্রদল। সেই ছাত্রদল এখন আর নেই। অন্য যে সব অঙ্গ ও সহযোগী দল আছে সেখানে নতুন ও লড়াকুদের কোনো স্থান নেই বলে অভিযোগ শোনা যায়। কমিটি ও নেতৃত্ব বেচা-কেনার অভিযোগও শোনা যায়। এ অভিযোগ মূল দলের ক্ষেত্রেও শোনা যায়। এই সাংগঠনিক নড়বড়ে অবস্থা নিয়ে তারেক রহমানের জন্য দল বড় কিছু করতে পারবে বলে মনে হয় না। তারেক রহমান কি শান্ত মেজাজে ভাববেন যে দলের এই জরাজীর্ণ দশার জন্য তিনি কতটা দায়ী। এখন কিছু করতে হলে কোনো প্রকার হঠকারিতার পথে না গিয়ে সত্যিকার অর্থে দলকে পুনর্গঠিত করে রাজনৈতিক বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। দলে বিভেদনীতি পরিত্যাগ করে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি গড়ার চিন্তা মাথায় আনতে হবে— যেমন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর আবদুল মালিক উকিলসহ দলের বৃহদাংশ এবং মিজানুর রহমান চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক ও দেওয়ান ফরিদ গাজী চার অংশকে তিনি ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন এবং ইপ্সিত ফলও পেয়েছেন। বিএনপি এখন কয়েক খণ্ডে বিভক্ত। অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বে বিকল্প ধারা, কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বে এলডিপি এবং মান্নান ভূইয়ার অনুসারীরা সংস্কারপন্থি নামেই এখনো কাজ করছে। মান্নান ভূইয়ার দৃঢ় সমর্থক সংস্কারপন্থিরা সারা দেশে দলের মধ্যেও অস্বস্তিকর অবস্থায় আছে। অথচ এরা রাজনীতি ও আন্দোলনের শক্তি। জেনারেল (অব.) তালুকদার, আলমগীর কবির, মনি স্বপন দেওয়ানের নেতৃত্বেও একটি গ্রুপ আছে। শমসের মবিন চৌধুরীর মতো কিছু পরিচ্ছন্ন ব্যক্তিও দূরত্ব বজায় রাখছেন দল থেকে। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, বর্তমানে বিএনপি আদর্শবিরোধী কিছু কর্মচারী দ্বারা পরিচালিত। বিএনপির বাইরে যারা আছেন তাদের মধ্যে ‘দাগি-দোষী’ লোকের সংখ্যা নেই বললেই চলে। দলে থাকতে এরা সম্পদ ছিলেন, কখনো বোঝা ছিলেন না। ব্যক্তিগত স্বার্থচিন্তা পরিহার করে দলের রি-ইউনিফিকেশন বিএনপির ওপর জনগণের আস্থা বাড়াবে এবং সেই বিএনপিই যে কোনো কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম হবে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে উচ্চ আদালত। এটা সম্পূর্ণ আইনি বিষয়। এ ব্যাপারে আইনগতভাবে লড়তে হবে। খোন্দকার মাহবুব হোসেন দেশের প্রবীণ আইনজীবী ও বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা। তিনি আইনি লড়াইয়ের প্রতিই ইঙ্গিত করেছেন। এই সময়ে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী লড়াই হচ্ছে জাতীয় লড়াই। বিএনপির এমন কিছু করা ঠিক হবে না যাতে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সমগ্র জাতি ও রাষ্ট্রের প্রধান দ্বন্দ্ব নিরসনের লড়াই দুর্বল হয়। তাতে দেশে-বিদেশে বিএনপি সম্পর্কে খারাপ বার্তা যাবে, সন্ত্রাসী ও জঙ্গিরা সুযোগ নেবে আর সরকারও এই অজুহাতে বিএনপির বিরুদ্ধে দমন-পীড়নের পথ বেছে নিতে পারে। সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদবিরোধী লড়াইয়ে বিএনপির অবিচল থাকা এবং এ ইস্যুতে জাতীয় ঐক্য গড়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান ক্রমাগত চালিয়ে যাওয়া উচিত। তবে একটা বিষয়ে এদিকে-সেদিকে ফিসফাস আলোচনা হচ্ছে যে, তারেক রহমানের সাত বছর জেলের রায় জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠার পথে বিরূপ একটা প্রভাব ফেলতে পারে। তৃণমূল পর্যন্ত বিএনপির নেতা-কর্মী-সমর্থকরা ভাবতে পারেন যে, এভাবে ঘটনা ঘটলে সরকারের সঙ্গে ঐক্য হবে কীভাবে? সরকারেরও এ ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা করা উচিত, সব দলকে নিয়ে ঐক্য প্রক্রিয়া কীভাবে সফল করা যায় এবং যে কোনো প্রতিবন্ধকতা কীভাবে কাটানো যায়। হিংসা-প্রতিহিংসার রাজনীতির ফল কারও জন্যই শেষ পর্যন্ত সুখকর হয় না।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন